Ajker Patrika

জামালপুরে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো ‘বিজয় চত্বর’, হবে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ

জামালপুর প্রতিনিধি 
আপডেট : ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৩: ৩৭
জামালপুর সদর উপজেলার শেখের ভিটা এলাকায় আজ মঙ্গলবার আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম চত্বরের স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
জামালপুর সদর উপজেলার শেখের ভিটা এলাকায় আজ মঙ্গলবার আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম চত্বরের স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

জামালপুর সদর উপজেলার শেখের ভিটা এলাকায় নির্মিত আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম চত্বরের স্থাপনা ভেঙে ফেলা হয়েছে। জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণের জন্য আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে সড়ক ও জনপথ বিভাগের এক্সকাভেটর দিয়ে স্থাপনাটি গুঁড়িয়ে দেয় গণপূর্ত অধিদপ্তর।

জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর হাজারো ছাত্র-জনতা মির্জা আজম চত্বরে স্থাপনাটি থেকে নৌকাসহ বিভিন্ন প্রতিকৃতি ভেঙে ফেলে। এরপর চত্বরটি ‘বিজয় চত্বর’ ঘোষণা করা হয়। বিগত সরকারের সময় ২০২৩ সালে ৪ কোটি ৯৬ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয়েছিল মির্জা আজম চত্বর।

জানা গেছে, গণপূর্ত অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে সারা দেশের মতো জামালপুরেও ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ করা হবে। জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানটিতে এই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের সিদ্ধান্ত হয়েছে।

জামালপুর শহীদ জিয়াউর রহমান ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল্লাহ আল ফুয়াদ রেদওয়ান বলেন, মির্জা আজম গায়ের জোরে এই এলাকার সন্তান না হয়েও তাঁর নামে এই চত্বরের নামকরণ করেছিলেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে জুলাইয়ের আন্দোলন-সংগ্রাম এই চত্বর থেকে হয়েছে। সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই চত্বরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হবে। এ জন্য আগের স্থাপনা ভাঙা হচ্ছে।

জামালপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জিন্নাত শহীদ পিংকি আজকের পত্রিকাকে বলেন, জুলাই শহীদদের স্মরণে জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হবে। এ জন্য মির্জা আজম চত্বরের স্থাপনা ভেঙে ফেলা হচ্ছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বিএনপির একটি অংশকে প্রতিহত না করলে দিন দিন ভোট কমে যাবে: হেনস্তার ঘটনায় ব্যারিস্টার ফুয়াদ

নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশালে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। ছবি: আজকের পত্রিকা
বরিশালে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। ছবি: আজকের পত্রিকা

হেনস্তার ঘটনায় আজ সোমবার বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। এতে তিনি ওই ঘটনার জন্য বিএনপির একটি অংশকে দোষারোপ করেন।

সংবাদ সম্মেলনে ব্যারিস্টার ফুয়াদ বলেন, বিএনপির রাজনৈতিক অঙ্গনের ছোট একটা অংশ সেই ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগদের মতোই রাজনীতি করে যাচ্ছে। দলের পক্ষ থেকে তাদের চিহ্নিত করে প্রতিহত না করলে দিন দিন ভোট কমে যাবে দলটির।

ফুয়াদ বলেন, ‘বাবুগঞ্জে সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধনকালে বিএনপির কিছু ব্যক্তি আমাকেসহ এবি পার্টির নেতা-কর্মীদের পুলিশ প্রশাসনের সামনে লাঞ্ছিত করেছে। বিষয়টি ছিল ফৌজদারি অপরাধ; যা পুলিশের সামনে ঘটায়, তারা আইনি পদক্ষেপ নিতে পারত। এমনটা চলতে থাকলে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’

ব্যারিস্টার ফুয়াদের নির্বাচনী এলাকা বাবুগঞ্জ। সেখানে আড়িয়াল খাঁ নদীর ওপর সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন উপলক্ষে অনুষ্ঠান শেষে তাঁকে ধাওয়া দেয় কিছু লোক।

এদিকে সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ) বরিশালের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নাজমুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, মীরগঞ্জ সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠান ছিল সওজের নিজস্ব আয়োজনে। দুজন উপদেষ্টা এতে অংশগ্রহণ করেন। তবে কোনো রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ করা হয়নি।

জানতে চাইলে বাবুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ওহিদুল ইসলাম প্রিন্স জানান, কোনো রাজনৈতিক নেতাকে দাওয়াত দেওয়া হয়নি। যে কারণে তাঁরা যাননি। প্রিন্স বলেন, ‘ফুয়াদ কি অনুষ্ঠানের মঞ্চে ছিলেন? তাঁর নাম কি ঘোষণা হয়েছে? কেউ গেল না, তারপরও উনি কেন গেলেন? তিনি কি তাহলে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে গিয়েছিলেন?’

এ প্রসঙ্গে ব্যারিস্টার ফুয়াদ আজকের পত্রিকাকে জানান, এটা সত্য যে, সড়ক ও জনপথ বিভাগ সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে কাউকে আমন্ত্রণ জানায়নি। কিন্তু তিনি এলাকার মানুষ হিসেবে সেখানে গিয়েছিলেন। গত সাত থেকে আট মাস সেতুটি শুরু করানোর জন্য তিনি মন্ত্রণালয়ে ছুটেছেন। এত বড় একটা কাজ, যে কারণে তিনি সেখানে গিয়েছিলেন। তিনি পাল্টা প্রশ্ন করে বলেন, ‘বিএনপির নেতা-কর্মীরা কি ছিলেন না?’

এ ব্যাপারে বরিশাল জেলা দক্ষিণ বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম বলেন, ‘রাস্ট্রীয় কোনো কাজ কি তদবির করে আনেন ব্যারিস্টার ফুয়াদ? বিএনপি চাঁদাবাজি করেছে, উনি (ফুয়াদ) প্রমাণ করতে পারলে আমরা সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেব। আর উনি প্রমাণ না করতে পারলে বিএনপি এর তীব্র নিন্দা জানায়।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নারায়ণগঞ্জে ঘুরতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় ঘুরতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে এক তরুণীকে (১৮) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তরুণী আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) ফতুল্লা মডেল থানায় দুই নারীসহ তিনজনকে আসামি করে মামলা করেছেন।

মামলার আসামিরা হলেন হাসান শরীফ (৪০), রুহানী চৌধুরী কথা ওরফে কথা আক্তার (২৫) ও বিন্দু (৩০)।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, ভুক্তভোগী তরুণী তল্লা প্রাইমারি স্কুলের সামনে একটি পারলারে প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন। কয়েক মাস আগে সেখানে রুহানী চৌধুরী কথার সঙ্গে পরিচয় হয় এবং পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁদের নিয়মিত যোগাযোগ চলতে থাকে।

পরিচয়ের সূত্র ধরে চলতি মাসের ৪ তারিখ রাতে ঘুরতে যাওয়ার প্রস্তাব দেন রুহানী চৌধুরী কথা। ভুক্তভোগী রাজি হলে রাত ১০টার দিকে ভুইগড় বাসস্ট্যান্ড থেকে প্রাইভেট কারে মাওয়া যান তাঁরা। রাতভর বিভিন্ন স্থানে ঘোরাফেরার পর বুধবার ভোর ৬টার দিকে তাঁরা ফতুল্লার শান্তিধারা এলাকায় আসামি হাসান শরীফের ভাড়া বাসায় আসেন।

এ সময় রুহানী চৌধুরী কথা ও বিন্দু তাঁকে জোরপূর্বক হাসান শরীফের বেডরুমে আটকে রেখে অন্য কক্ষে চলে যান। সেখানে হাসান শরীফ ভুক্তভোগীকে ধর্ষণ করেন। সকালে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনার পর পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করে আজ থানায় মামলা করেন তিনি।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উপপরিদর্শক নন্দন চন্দ্র সরকার বলেন, ‘ঘটনার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। ফতুল্লা মডেল থানায় মামলা নেওয়া হয়েছে। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারে আমাদের চেষ্টা চলছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

রূপগঞ্জে ফেসবুক মন্তব্যকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৫

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ফেসবুক পোস্টে নেতিবাচক মন্তব্যকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষের সময় বাড়িঘরে ভাঙচুর চালানো হয়। ছবি: সংগৃহীত
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ফেসবুক পোস্টে নেতিবাচক মন্তব্যকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষের সময় বাড়িঘরে ভাঙচুর চালানো হয়। ছবি: সংগৃহীত

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ফেসবুক পোস্টে নেতিবাচক মন্তব্যকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় একজন গুলিবিদ্ধসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

গতকাল রোববার দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার তারাব পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রসুলপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, গুলিবিদ্ধ ব্যক্তির নাম শহিদুল ইসলাম। তিনি তারাব পৌরসভার বরাব ছাপরা মসজিদ এলাকার আল ইসলামের ছেলে। শহিদুলকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। ঘটনাস্থল থেকে তিনটি গুলির খোসা উদ্ধার করেছে পুলিশ।

স্থানীয় বাসিন্দা ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তারাব পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রসুলপুর এলাকার বাসিন্দা সাকিবুল হাসান ‘রূপগঞ্জ মানবাধিকার সংস্থা’র সদস্য হন। এ নিয়ে সাকিবুল হাসান তাঁর ফেসবুক আইডিতে একটি পোস্ট করেন। সেই পোস্টে একই এলাকার আবু দায়েন প্রধানের ছেলে মাহিম নেতিবাচক মন্তব্য করেন।

এর জেরে গতকাল রাত ১১টার দিকে সাকিবুল হাসান ও মাহিমের বাগ্‌বিতণ্ডা হয়। পরে রাত ২টার দিকে উভয় পক্ষের লোকজন পিস্তল ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ান। উভয় পক্ষের লোকজন বেশ কয়েকটি বাড়িঘরে ভাঙচুর ও লুটপাট চালান। এ সময় শহিদুল ইসলাম নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে নেওয়া হয়। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের আরও চারজন আহত হয়েছেন। তাঁদের স্থানীয় বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়া হয়।

এ বিষয়ে রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তরিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফেসবুক পোস্টে মন্তব্য করাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের পাঁচজন আহত হয়েছেন বলে জানতে পেরেছি। তবে এখনো মামলা হয়নি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বেরোবির প্রথম সমাবর্তন স্থগিত, জাতীয় নির্বাচনের পরে আয়োজন

বেরোবি সংবাদদাতা
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) প্রথম সমাবর্তনের তারিখ স্থগিত করা হয়েছে। নিবন্ধন ফি কমানোসহ বিভিন্ন দাবিদাওয়া আমলে নিয়ে এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ তথ্য ও প্রকাশনা দপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. এহতেরামুল হক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব জানানো হয়। আগামী ১৭ জানুয়ারি এই সমাবর্তনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছিল।

জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল রোববার সমাবর্তন কমিটির সভা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সমাবর্তনের তারিখ স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেয়। সমাবর্তন রেজিস্ট্রেশনের তারিখ পরিবর্তন, ফি কমানোসহ বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের উত্থাপিত দাবি আবেদন আমলে নিয়ে এবং আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পরে সুবিধাজনক সময়ে প্রথম সমাবর্তনের নতুন তারিখ ঘোষণা করা হবে। এ ছাড়া সমাবর্তনের আনুষঙ্গিক কার্যক্রম সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হবে।

সমাবর্তন কমিটির আহ্বায়ক ড. মো. তাজুল ইসলাম বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো বিবেচনা করে এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচন হওয়ায় আমরা আপাতত সমাবর্তন স্থগিত রেখেছি। এ ছাড়া রেজিস্ট্রেশন ফি কতটুকু কমানো যায়, সেই বিষয়ে আলোচনা করব। জাতীয় নির্বাচনের পরে সমাবর্তনের আয়োজন করা হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত