কাজল সরকার, হবিগঞ্জ

হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে অসংখ্য পাহাড়ি ছড়া। সাধারণ বালুর পাশাপাশি এসব ছড়ায় মেলে মূল্যবান সিলিকা বালু। সেই সঙ্গে ভারতের ত্রিপুরা থেকে উৎপত্তি হওয়া খোয়াই নদ দিয়ে প্রতিনিয়ত বালু আসছে। এই নদ ও ছড়া থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারাচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, খোয়াই নদ ও বিভিন্ন ছড়ার দুই শতাধিক স্থানে অবৈধ খননযন্ত্র বসিয়ে বালু তোলা হচ্ছে। কোথাও কোথাও বালু উত্তোলনের কারণে ছড়া পরিণত হয়েছে বিশাল পুকুরে। ভেঙে পড়ছে টিলা। ব্রিজের গোড়া থেকে বালু তোলায় হুমকিতে রয়েছে বেশ কয়েকটি সেতুও। বালু বহনের জন্য ট্রাক্টর ব্যবহার করায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে নদীর পাড়, সড়ক ও সেতু-কালভার্ট। কোথাও কোথাও রাস্তার পাশে বালু রেখে ব্যবসার কারণে ভোগান্তিতে পড়তে হয় পথচারীদের।
চুনারুঘাট উপজেলার রাজার বাজার এলাকার বাসিন্দা মো. সাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘দিনরাত খোয়াই নদে ড্রেজার চলে। মেশিনের শব্দে কান ঝালাপালা হয়ে যায়। এ ছাড়া নদের পাড় দিয়ে বিকট শব্দ করে ট্রাক্টর চলে। অনেক সময় শিশুরা ভয়ে চিৎকার করে ওঠে।’
একই এলাকার বৃদ্ধ মো. সানু মিয়া বলেন, ‘নদের পাড় দিয়া বালুর গাড়ি গিয়া পাড় ভেঙে ফেলেছে। নদে গোলা (জোয়ার) আইলে আমরা ভয়ে থাকি। কখন পাড় ভাইঙা যায়। এ ছাড়া ট্রাক্টরগুলা রাস্তাঘাট ভাইঙা অবস্থা খারাপ কইরালায়।’
দুধপাতিল গ্রামের মোহন মিয়া বলেন, ‘এদিকে ছড়ার সব জায়গা থেকে বালু তোলা হয়। এক সময় ছড়াগুলো লাফ দিয়ে পার হওয়া যাইত। এখন গিয়ে দেখেন কত বড় হইছে। আমাদের প্রতিবাদ করার সাহস নেই। বড় বড় মানুষে বালু তোলে। কিছু কইলে আমাদের মারধর করে।’
জানতে চাইল জেলা প্রশাসক ইশরাত জাহান বলেন, ‘হবিগঞ্জে রাজস্ব আয়ের অন্যতম একটি খাত বালু। মাঝে-মধ্যে আমাদের কাছে কিছু অভিযোগ আসে। তখন আমরা অভিযান চালাই। আপনারা প্রায়ই দেখবেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জেল-জরিমানা করছি।’

হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে অসংখ্য পাহাড়ি ছড়া। সাধারণ বালুর পাশাপাশি এসব ছড়ায় মেলে মূল্যবান সিলিকা বালু। সেই সঙ্গে ভারতের ত্রিপুরা থেকে উৎপত্তি হওয়া খোয়াই নদ দিয়ে প্রতিনিয়ত বালু আসছে। এই নদ ও ছড়া থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারাচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, খোয়াই নদ ও বিভিন্ন ছড়ার দুই শতাধিক স্থানে অবৈধ খননযন্ত্র বসিয়ে বালু তোলা হচ্ছে। কোথাও কোথাও বালু উত্তোলনের কারণে ছড়া পরিণত হয়েছে বিশাল পুকুরে। ভেঙে পড়ছে টিলা। ব্রিজের গোড়া থেকে বালু তোলায় হুমকিতে রয়েছে বেশ কয়েকটি সেতুও। বালু বহনের জন্য ট্রাক্টর ব্যবহার করায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে নদীর পাড়, সড়ক ও সেতু-কালভার্ট। কোথাও কোথাও রাস্তার পাশে বালু রেখে ব্যবসার কারণে ভোগান্তিতে পড়তে হয় পথচারীদের।
চুনারুঘাট উপজেলার রাজার বাজার এলাকার বাসিন্দা মো. সাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘দিনরাত খোয়াই নদে ড্রেজার চলে। মেশিনের শব্দে কান ঝালাপালা হয়ে যায়। এ ছাড়া নদের পাড় দিয়ে বিকট শব্দ করে ট্রাক্টর চলে। অনেক সময় শিশুরা ভয়ে চিৎকার করে ওঠে।’
একই এলাকার বৃদ্ধ মো. সানু মিয়া বলেন, ‘নদের পাড় দিয়া বালুর গাড়ি গিয়া পাড় ভেঙে ফেলেছে। নদে গোলা (জোয়ার) আইলে আমরা ভয়ে থাকি। কখন পাড় ভাইঙা যায়। এ ছাড়া ট্রাক্টরগুলা রাস্তাঘাট ভাইঙা অবস্থা খারাপ কইরালায়।’
দুধপাতিল গ্রামের মোহন মিয়া বলেন, ‘এদিকে ছড়ার সব জায়গা থেকে বালু তোলা হয়। এক সময় ছড়াগুলো লাফ দিয়ে পার হওয়া যাইত। এখন গিয়ে দেখেন কত বড় হইছে। আমাদের প্রতিবাদ করার সাহস নেই। বড় বড় মানুষে বালু তোলে। কিছু কইলে আমাদের মারধর করে।’
জানতে চাইল জেলা প্রশাসক ইশরাত জাহান বলেন, ‘হবিগঞ্জে রাজস্ব আয়ের অন্যতম একটি খাত বালু। মাঝে-মধ্যে আমাদের কাছে কিছু অভিযোগ আসে। তখন আমরা অভিযান চালাই। আপনারা প্রায়ই দেখবেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জেল-জরিমানা করছি।’

ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ এলাকায় গত শুক্রবার সকালে একটি মাদ্রাসায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে নারী, শিশুসহ চারজন আহত হয়েছে। মাদ্রাসাটি শেখ আল আমিন নামের এক ব্যক্তি পরিচালনা করতেন। যিনি এর আগে নিষিদ্ধ উগ্রবাদী সংগঠনের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দুবার গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। দেশের বিভিন্ন থানায়
৪ দিন আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২-এর বিশেষ অভিযানে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৮ হাজার ৫৯৭ জনকে। গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই বিশেষ অভিযানে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ৮৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
৭ দিন আগে
অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২-এর বিশেষ অভিযানে গত রোববার বিকেল থেকে সোমবার বিকেল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৬৯৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় ১৪টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
৯ দিন আগে
জুলাই–আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আলোচিত মুখ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদিকে গুলি করার ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগে মাধ্যমে বহুল আলোচিত নাম ফয়সাল করিম মাসুদ কিংবা দাউদ খান। গতকাল শুক্রবার হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর থেকেই এই দুই নামে এক ব্যক্তির ছবি ফেসবুকে ভেসে বেড়াচ্ছে।
১৮ দিন আগে