আজকের পত্রিকা ডেস্ক

পাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত রেখে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বা সাধারণ শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এই শুল্ক থেকেও অধিকাংশ বাণিজ্য অংশীদার দেশকে কিছুটা ছাড় দিতে চান তিনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় শুক্রবার (১১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ফ্লোরিডার উদ্দেশে ওয়াশিংটন ত্যাগের মুহূর্তে প্রেসিডেন্টকে বহনকারী উড়োজাহাজ এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ট্রাম্প।
বাণিজ্য অংশীদার ৬০টি দেশের সব পণ্যে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক আছে। এ থেকে অধিকাংশ দেশকে কিছুটা ছাড় দিতে চাইলেও বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে দরকষাকষি করতে চাওয়া দেশগুলোর জন্য এই ১০ শতাংশ শুল্কই ‘সর্বনিম্ন’ বলে জানান তিনি।
পাল্টা শুল্ক নিয়ে বিভিন্ন দেশের আলোচনার প্রস্তাব এবং হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে আগ্রহের প্রসঙ্গে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘কিছু সুস্পষ্ট কারণে কয়েকটি ব্যতিক্রম থাকতে পারে। তবে আমি বলব, ১০ শতাংশ হলো সর্বনিম্ন সীমা।’ অবশ্য ‘সুস্পষ্ট কারণগুলো’ কী, তা তিনি জানাননি। আবার তাঁর এই শুল্ক অ্যাজেন্ডায় কোনো নতুন পরিবর্তনের ইঙ্গিতও দেননি।
ট্রাম্পের এই মন্তব্য এমন সময় এল, যখন শেয়ার ও বন্ডের বাজারে একটি অস্থির সপ্তাহ শেষ করেছে। এতে ট্রাম্পের এই আক্রমণাত্মক বাণিজ্যনীতি নিয়ে অস্বস্তিতে থাকা দেশ, বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীদের জন্য আরও অনিশ্চয়তা তৈরি করল।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গত সপ্তাহে বিভিন্ন দেশ ও অঞ্চলের পণ্যে ব্যাপক হারে পাল্টা শুল্ক ঘোষণা করার পরই সারা বিশ্বে বিশেষ করে পুঁজিবাজারে ধস নামে। তবে আর্থিক বাজারগুলোতে অস্থিরতা বেড়ে যাওয়ায় এবং এই নির্বিচার আমদানি শুল্ক বিশ্ব অর্থনীতিকে বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দিতে পারে—এমন উদ্বেগ বেড়ে যাওয়ায় সেই শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেন ট্রাম্প।
তবে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি চীনের ওপর সর্বোচ্চ ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন। চীনও অবশ্য পাল্টা মার্কিন পণ্যে সর্বোচ্চ ১২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা করেছে। অন্যান্য দেশ আলোচনা ও সমঝোতার জন্য তোড়জোড় শুরু করলে ট্রাম্প তাঁর ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বজায় রেখে পাল্টা শুল্ক স্থগিত করেন।
ট্রাম্পের এই স্থগিত ঘোষণার পর গতকাল শুক্রবার শেয়ারবাজার ক্ষতি কাটিয়ে ২০২৩ সালের পর সেরা সপ্তাহ দেখেছে। ফেডারেল রিজার্ভের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, প্রয়োজন হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজার স্থিতিশীল করতে প্রস্তুত। এমন একটি প্রতিবেদন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচক ১ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়েছে। মার্কিন ১০ বছর মেয়াদি বন্ডের মুনাফা শুক্রবার শীর্ষ থেকে কিছুটা কমলেও তবে দুই দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় সাপ্তাহিক বৃদ্ধি দেখা গেছে।
ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা ইকুইটি ও বন্ড মার্কেটে কিছুটা চাঙাভাব দেখা গেলেও অস্থিরতা কমার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, উৎপাদন খাতে কর্মসংস্থান যুক্তরাষ্ট্রে ফিরিয়ে আনা এবং ফেডারেল সরকারের জন্য আরও রাজস্ব সংগ্রহের জন্য শুল্কনীতি ব্যবহার করার কথা বললেও এই নীতি অর্থনীতিকে মন্দার দিকে ঠেলে দেবে। সেই সঙ্গে বিশ্বের নিরাপদ আশ্রয়স্থল (বিনিয়োগ ও অভিবাসন) হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের মর্যাদাকে হুমকির মুখে ফেলে দেওয়ার শঙ্কাও করছেন অনেকে।
অবশ্য শুক্রবারের বক্তব্যে ট্রাম্প সেই অস্থিরতাকে গুরুত্ব দেননি। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়, আজকে বাজারগুলো স্থিতিশীল ছিল। আমার মনে হয়, মানুষ বুঝতে পারছে, আমরা ভালো অবস্থানে আছি।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, মার্কিন ডলার ‘সর্বদা’ ‘পছন্দের মুদ্রা’ থাকবে।
প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘যদি কোনো দেশ বলে, আমরা ডলারে থাকব না, তবে আমি আপনাদের বলতে পারি, একটি ফোনকলের মধ্যেই তারা ডলারে ফিরে আসবে। আপনাদের সব সময় ডলার ধরে রাখতে হবে।’
ট্রাম্প মার্কিন ট্রেজারিগুলোর উত্থানপতনকেও গুরুত্ব দিচ্ছেন না। যদিও চলতি সপ্তাহে শুল্কনীতি পরিবর্তনের (আলোচনা ও স্থগিতের সিদ্ধান্ত) একটি কারণ হিসেবে ট্রেজারির কথা উল্লেখ করেছিলেন। তিনি বলেন, ‘বন্ড মার্কেট ভালো চলছে। সামান্য সমস্যা হয়েছিল, তবে আমি খুব দ্রুত সেই সমস্যার সমাধান করেছি।’
ব্লুমবার্গ ইকোনমিকসের মতে, ট্রাম্পের শুল্ক স্থগিতের সিদ্ধান্ত অন্যান্য বাণিজ্য অংশীদারের জন্য সাময়িক স্বস্তি দিলেও চীনের ওপর উচ্চ শুল্ক হার গড় মার্কিন শুল্ক হারকে ঐতিহাসিক পর্যায়ে নিয়ে যাবে। বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী বাণিজ্য বিরোধ ৬৯০ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্যকে হুমকির মুখে ফেলবে।
বেইজিং শুক্রবার সব মার্কিন পণ্যের ওপর সর্বোচ্চ ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। হোয়াইট হাউসের পদক্ষেপের প্রতিশোধ নিতেই বেইজিং যে এটি করেছে, তা স্পষ্ট। চীন এরপর আর শুল্ক বৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দেবে না বলে জানিয়েছে, তবে অন্যান্য অনির্দিষ্ট পাল্টা ব্যবস্থা নিয়ে ‘শেষ পর্যন্ত লড়াই করার’ প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করেছে সি চিন পিংয়ের সরকার।
শুক্রবার চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ সম্পর্কে ট্রাম্পকে জিজ্ঞেস করেন সাংবাদিকেরা। জবাবে প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমার মনে হয়, ইতিবাচক কিছু ঘটবে।’ তিনি চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংকে ‘খুব ভালো নেতা, খুব বুদ্ধিমান নেতা’ বলে অভিহিত করেন।

পাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত রেখে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বা সাধারণ শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এই শুল্ক থেকেও অধিকাংশ বাণিজ্য অংশীদার দেশকে কিছুটা ছাড় দিতে চান তিনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় শুক্রবার (১১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ফ্লোরিডার উদ্দেশে ওয়াশিংটন ত্যাগের মুহূর্তে প্রেসিডেন্টকে বহনকারী উড়োজাহাজ এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ট্রাম্প।
বাণিজ্য অংশীদার ৬০টি দেশের সব পণ্যে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক আছে। এ থেকে অধিকাংশ দেশকে কিছুটা ছাড় দিতে চাইলেও বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে দরকষাকষি করতে চাওয়া দেশগুলোর জন্য এই ১০ শতাংশ শুল্কই ‘সর্বনিম্ন’ বলে জানান তিনি।
পাল্টা শুল্ক নিয়ে বিভিন্ন দেশের আলোচনার প্রস্তাব এবং হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে আগ্রহের প্রসঙ্গে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘কিছু সুস্পষ্ট কারণে কয়েকটি ব্যতিক্রম থাকতে পারে। তবে আমি বলব, ১০ শতাংশ হলো সর্বনিম্ন সীমা।’ অবশ্য ‘সুস্পষ্ট কারণগুলো’ কী, তা তিনি জানাননি। আবার তাঁর এই শুল্ক অ্যাজেন্ডায় কোনো নতুন পরিবর্তনের ইঙ্গিতও দেননি।
ট্রাম্পের এই মন্তব্য এমন সময় এল, যখন শেয়ার ও বন্ডের বাজারে একটি অস্থির সপ্তাহ শেষ করেছে। এতে ট্রাম্পের এই আক্রমণাত্মক বাণিজ্যনীতি নিয়ে অস্বস্তিতে থাকা দেশ, বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীদের জন্য আরও অনিশ্চয়তা তৈরি করল।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গত সপ্তাহে বিভিন্ন দেশ ও অঞ্চলের পণ্যে ব্যাপক হারে পাল্টা শুল্ক ঘোষণা করার পরই সারা বিশ্বে বিশেষ করে পুঁজিবাজারে ধস নামে। তবে আর্থিক বাজারগুলোতে অস্থিরতা বেড়ে যাওয়ায় এবং এই নির্বিচার আমদানি শুল্ক বিশ্ব অর্থনীতিকে বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দিতে পারে—এমন উদ্বেগ বেড়ে যাওয়ায় সেই শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেন ট্রাম্প।
তবে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি চীনের ওপর সর্বোচ্চ ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন। চীনও অবশ্য পাল্টা মার্কিন পণ্যে সর্বোচ্চ ১২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা করেছে। অন্যান্য দেশ আলোচনা ও সমঝোতার জন্য তোড়জোড় শুরু করলে ট্রাম্প তাঁর ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বজায় রেখে পাল্টা শুল্ক স্থগিত করেন।
ট্রাম্পের এই স্থগিত ঘোষণার পর গতকাল শুক্রবার শেয়ারবাজার ক্ষতি কাটিয়ে ২০২৩ সালের পর সেরা সপ্তাহ দেখেছে। ফেডারেল রিজার্ভের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, প্রয়োজন হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজার স্থিতিশীল করতে প্রস্তুত। এমন একটি প্রতিবেদন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচক ১ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়েছে। মার্কিন ১০ বছর মেয়াদি বন্ডের মুনাফা শুক্রবার শীর্ষ থেকে কিছুটা কমলেও তবে দুই দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় সাপ্তাহিক বৃদ্ধি দেখা গেছে।
ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা ইকুইটি ও বন্ড মার্কেটে কিছুটা চাঙাভাব দেখা গেলেও অস্থিরতা কমার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, উৎপাদন খাতে কর্মসংস্থান যুক্তরাষ্ট্রে ফিরিয়ে আনা এবং ফেডারেল সরকারের জন্য আরও রাজস্ব সংগ্রহের জন্য শুল্কনীতি ব্যবহার করার কথা বললেও এই নীতি অর্থনীতিকে মন্দার দিকে ঠেলে দেবে। সেই সঙ্গে বিশ্বের নিরাপদ আশ্রয়স্থল (বিনিয়োগ ও অভিবাসন) হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের মর্যাদাকে হুমকির মুখে ফেলে দেওয়ার শঙ্কাও করছেন অনেকে।
অবশ্য শুক্রবারের বক্তব্যে ট্রাম্প সেই অস্থিরতাকে গুরুত্ব দেননি। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়, আজকে বাজারগুলো স্থিতিশীল ছিল। আমার মনে হয়, মানুষ বুঝতে পারছে, আমরা ভালো অবস্থানে আছি।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, মার্কিন ডলার ‘সর্বদা’ ‘পছন্দের মুদ্রা’ থাকবে।
প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘যদি কোনো দেশ বলে, আমরা ডলারে থাকব না, তবে আমি আপনাদের বলতে পারি, একটি ফোনকলের মধ্যেই তারা ডলারে ফিরে আসবে। আপনাদের সব সময় ডলার ধরে রাখতে হবে।’
ট্রাম্প মার্কিন ট্রেজারিগুলোর উত্থানপতনকেও গুরুত্ব দিচ্ছেন না। যদিও চলতি সপ্তাহে শুল্কনীতি পরিবর্তনের (আলোচনা ও স্থগিতের সিদ্ধান্ত) একটি কারণ হিসেবে ট্রেজারির কথা উল্লেখ করেছিলেন। তিনি বলেন, ‘বন্ড মার্কেট ভালো চলছে। সামান্য সমস্যা হয়েছিল, তবে আমি খুব দ্রুত সেই সমস্যার সমাধান করেছি।’
ব্লুমবার্গ ইকোনমিকসের মতে, ট্রাম্পের শুল্ক স্থগিতের সিদ্ধান্ত অন্যান্য বাণিজ্য অংশীদারের জন্য সাময়িক স্বস্তি দিলেও চীনের ওপর উচ্চ শুল্ক হার গড় মার্কিন শুল্ক হারকে ঐতিহাসিক পর্যায়ে নিয়ে যাবে। বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী বাণিজ্য বিরোধ ৬৯০ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্যকে হুমকির মুখে ফেলবে।
বেইজিং শুক্রবার সব মার্কিন পণ্যের ওপর সর্বোচ্চ ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। হোয়াইট হাউসের পদক্ষেপের প্রতিশোধ নিতেই বেইজিং যে এটি করেছে, তা স্পষ্ট। চীন এরপর আর শুল্ক বৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দেবে না বলে জানিয়েছে, তবে অন্যান্য অনির্দিষ্ট পাল্টা ব্যবস্থা নিয়ে ‘শেষ পর্যন্ত লড়াই করার’ প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করেছে সি চিন পিংয়ের সরকার।
শুক্রবার চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ সম্পর্কে ট্রাম্পকে জিজ্ঞেস করেন সাংবাদিকেরা। জবাবে প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমার মনে হয়, ইতিবাচক কিছু ঘটবে।’ তিনি চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংকে ‘খুব ভালো নেতা, খুব বুদ্ধিমান নেতা’ বলে অভিহিত করেন।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

পাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত রেখে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বা সাধারণ শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এই শুল্ক থেকেও অধিকাংশ বাণিজ্য অংশীদার দেশকে কিছুটা ছাড় দিতে চান তিনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় শুক্রবার (১১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ফ্লোরিডার উদ্দেশে ওয়াশিংটন ত্যাগের মুহূর্তে প্রেসিডেন্টকে বহনকারী উড়োজাহাজ এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ট্রাম্প।
বাণিজ্য অংশীদার ৬০টি দেশের সব পণ্যে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক আছে। এ থেকে অধিকাংশ দেশকে কিছুটা ছাড় দিতে চাইলেও বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে দরকষাকষি করতে চাওয়া দেশগুলোর জন্য এই ১০ শতাংশ শুল্কই ‘সর্বনিম্ন’ বলে জানান তিনি।
পাল্টা শুল্ক নিয়ে বিভিন্ন দেশের আলোচনার প্রস্তাব এবং হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে আগ্রহের প্রসঙ্গে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘কিছু সুস্পষ্ট কারণে কয়েকটি ব্যতিক্রম থাকতে পারে। তবে আমি বলব, ১০ শতাংশ হলো সর্বনিম্ন সীমা।’ অবশ্য ‘সুস্পষ্ট কারণগুলো’ কী, তা তিনি জানাননি। আবার তাঁর এই শুল্ক অ্যাজেন্ডায় কোনো নতুন পরিবর্তনের ইঙ্গিতও দেননি।
ট্রাম্পের এই মন্তব্য এমন সময় এল, যখন শেয়ার ও বন্ডের বাজারে একটি অস্থির সপ্তাহ শেষ করেছে। এতে ট্রাম্পের এই আক্রমণাত্মক বাণিজ্যনীতি নিয়ে অস্বস্তিতে থাকা দেশ, বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীদের জন্য আরও অনিশ্চয়তা তৈরি করল।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গত সপ্তাহে বিভিন্ন দেশ ও অঞ্চলের পণ্যে ব্যাপক হারে পাল্টা শুল্ক ঘোষণা করার পরই সারা বিশ্বে বিশেষ করে পুঁজিবাজারে ধস নামে। তবে আর্থিক বাজারগুলোতে অস্থিরতা বেড়ে যাওয়ায় এবং এই নির্বিচার আমদানি শুল্ক বিশ্ব অর্থনীতিকে বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দিতে পারে—এমন উদ্বেগ বেড়ে যাওয়ায় সেই শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেন ট্রাম্প।
তবে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি চীনের ওপর সর্বোচ্চ ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন। চীনও অবশ্য পাল্টা মার্কিন পণ্যে সর্বোচ্চ ১২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা করেছে। অন্যান্য দেশ আলোচনা ও সমঝোতার জন্য তোড়জোড় শুরু করলে ট্রাম্প তাঁর ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বজায় রেখে পাল্টা শুল্ক স্থগিত করেন।
ট্রাম্পের এই স্থগিত ঘোষণার পর গতকাল শুক্রবার শেয়ারবাজার ক্ষতি কাটিয়ে ২০২৩ সালের পর সেরা সপ্তাহ দেখেছে। ফেডারেল রিজার্ভের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, প্রয়োজন হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজার স্থিতিশীল করতে প্রস্তুত। এমন একটি প্রতিবেদন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচক ১ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়েছে। মার্কিন ১০ বছর মেয়াদি বন্ডের মুনাফা শুক্রবার শীর্ষ থেকে কিছুটা কমলেও তবে দুই দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় সাপ্তাহিক বৃদ্ধি দেখা গেছে।
ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা ইকুইটি ও বন্ড মার্কেটে কিছুটা চাঙাভাব দেখা গেলেও অস্থিরতা কমার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, উৎপাদন খাতে কর্মসংস্থান যুক্তরাষ্ট্রে ফিরিয়ে আনা এবং ফেডারেল সরকারের জন্য আরও রাজস্ব সংগ্রহের জন্য শুল্কনীতি ব্যবহার করার কথা বললেও এই নীতি অর্থনীতিকে মন্দার দিকে ঠেলে দেবে। সেই সঙ্গে বিশ্বের নিরাপদ আশ্রয়স্থল (বিনিয়োগ ও অভিবাসন) হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের মর্যাদাকে হুমকির মুখে ফেলে দেওয়ার শঙ্কাও করছেন অনেকে।
অবশ্য শুক্রবারের বক্তব্যে ট্রাম্প সেই অস্থিরতাকে গুরুত্ব দেননি। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়, আজকে বাজারগুলো স্থিতিশীল ছিল। আমার মনে হয়, মানুষ বুঝতে পারছে, আমরা ভালো অবস্থানে আছি।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, মার্কিন ডলার ‘সর্বদা’ ‘পছন্দের মুদ্রা’ থাকবে।
প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘যদি কোনো দেশ বলে, আমরা ডলারে থাকব না, তবে আমি আপনাদের বলতে পারি, একটি ফোনকলের মধ্যেই তারা ডলারে ফিরে আসবে। আপনাদের সব সময় ডলার ধরে রাখতে হবে।’
ট্রাম্প মার্কিন ট্রেজারিগুলোর উত্থানপতনকেও গুরুত্ব দিচ্ছেন না। যদিও চলতি সপ্তাহে শুল্কনীতি পরিবর্তনের (আলোচনা ও স্থগিতের সিদ্ধান্ত) একটি কারণ হিসেবে ট্রেজারির কথা উল্লেখ করেছিলেন। তিনি বলেন, ‘বন্ড মার্কেট ভালো চলছে। সামান্য সমস্যা হয়েছিল, তবে আমি খুব দ্রুত সেই সমস্যার সমাধান করেছি।’
ব্লুমবার্গ ইকোনমিকসের মতে, ট্রাম্পের শুল্ক স্থগিতের সিদ্ধান্ত অন্যান্য বাণিজ্য অংশীদারের জন্য সাময়িক স্বস্তি দিলেও চীনের ওপর উচ্চ শুল্ক হার গড় মার্কিন শুল্ক হারকে ঐতিহাসিক পর্যায়ে নিয়ে যাবে। বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী বাণিজ্য বিরোধ ৬৯০ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্যকে হুমকির মুখে ফেলবে।
বেইজিং শুক্রবার সব মার্কিন পণ্যের ওপর সর্বোচ্চ ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। হোয়াইট হাউসের পদক্ষেপের প্রতিশোধ নিতেই বেইজিং যে এটি করেছে, তা স্পষ্ট। চীন এরপর আর শুল্ক বৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দেবে না বলে জানিয়েছে, তবে অন্যান্য অনির্দিষ্ট পাল্টা ব্যবস্থা নিয়ে ‘শেষ পর্যন্ত লড়াই করার’ প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করেছে সি চিন পিংয়ের সরকার।
শুক্রবার চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ সম্পর্কে ট্রাম্পকে জিজ্ঞেস করেন সাংবাদিকেরা। জবাবে প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমার মনে হয়, ইতিবাচক কিছু ঘটবে।’ তিনি চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংকে ‘খুব ভালো নেতা, খুব বুদ্ধিমান নেতা’ বলে অভিহিত করেন।

পাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত রেখে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বা সাধারণ শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এই শুল্ক থেকেও অধিকাংশ বাণিজ্য অংশীদার দেশকে কিছুটা ছাড় দিতে চান তিনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় শুক্রবার (১১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ফ্লোরিডার উদ্দেশে ওয়াশিংটন ত্যাগের মুহূর্তে প্রেসিডেন্টকে বহনকারী উড়োজাহাজ এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন ট্রাম্প।
বাণিজ্য অংশীদার ৬০টি দেশের সব পণ্যে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক আছে। এ থেকে অধিকাংশ দেশকে কিছুটা ছাড় দিতে চাইলেও বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে দরকষাকষি করতে চাওয়া দেশগুলোর জন্য এই ১০ শতাংশ শুল্কই ‘সর্বনিম্ন’ বলে জানান তিনি।
পাল্টা শুল্ক নিয়ে বিভিন্ন দেশের আলোচনার প্রস্তাব এবং হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে আগ্রহের প্রসঙ্গে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘কিছু সুস্পষ্ট কারণে কয়েকটি ব্যতিক্রম থাকতে পারে। তবে আমি বলব, ১০ শতাংশ হলো সর্বনিম্ন সীমা।’ অবশ্য ‘সুস্পষ্ট কারণগুলো’ কী, তা তিনি জানাননি। আবার তাঁর এই শুল্ক অ্যাজেন্ডায় কোনো নতুন পরিবর্তনের ইঙ্গিতও দেননি।
ট্রাম্পের এই মন্তব্য এমন সময় এল, যখন শেয়ার ও বন্ডের বাজারে একটি অস্থির সপ্তাহ শেষ করেছে। এতে ট্রাম্পের এই আক্রমণাত্মক বাণিজ্যনীতি নিয়ে অস্বস্তিতে থাকা দেশ, বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীদের জন্য আরও অনিশ্চয়তা তৈরি করল।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গত সপ্তাহে বিভিন্ন দেশ ও অঞ্চলের পণ্যে ব্যাপক হারে পাল্টা শুল্ক ঘোষণা করার পরই সারা বিশ্বে বিশেষ করে পুঁজিবাজারে ধস নামে। তবে আর্থিক বাজারগুলোতে অস্থিরতা বেড়ে যাওয়ায় এবং এই নির্বিচার আমদানি শুল্ক বিশ্ব অর্থনীতিকে বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দিতে পারে—এমন উদ্বেগ বেড়ে যাওয়ায় সেই শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেন ট্রাম্প।
তবে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি চীনের ওপর সর্বোচ্চ ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন। চীনও অবশ্য পাল্টা মার্কিন পণ্যে সর্বোচ্চ ১২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা করেছে। অন্যান্য দেশ আলোচনা ও সমঝোতার জন্য তোড়জোড় শুরু করলে ট্রাম্প তাঁর ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বজায় রেখে পাল্টা শুল্ক স্থগিত করেন।
ট্রাম্পের এই স্থগিত ঘোষণার পর গতকাল শুক্রবার শেয়ারবাজার ক্ষতি কাটিয়ে ২০২৩ সালের পর সেরা সপ্তাহ দেখেছে। ফেডারেল রিজার্ভের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, প্রয়োজন হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজার স্থিতিশীল করতে প্রস্তুত। এমন একটি প্রতিবেদন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচক ১ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়েছে। মার্কিন ১০ বছর মেয়াদি বন্ডের মুনাফা শুক্রবার শীর্ষ থেকে কিছুটা কমলেও তবে দুই দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় সাপ্তাহিক বৃদ্ধি দেখা গেছে।
ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা ইকুইটি ও বন্ড মার্কেটে কিছুটা চাঙাভাব দেখা গেলেও অস্থিরতা কমার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, উৎপাদন খাতে কর্মসংস্থান যুক্তরাষ্ট্রে ফিরিয়ে আনা এবং ফেডারেল সরকারের জন্য আরও রাজস্ব সংগ্রহের জন্য শুল্কনীতি ব্যবহার করার কথা বললেও এই নীতি অর্থনীতিকে মন্দার দিকে ঠেলে দেবে। সেই সঙ্গে বিশ্বের নিরাপদ আশ্রয়স্থল (বিনিয়োগ ও অভিবাসন) হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের মর্যাদাকে হুমকির মুখে ফেলে দেওয়ার শঙ্কাও করছেন অনেকে।
অবশ্য শুক্রবারের বক্তব্যে ট্রাম্প সেই অস্থিরতাকে গুরুত্ব দেননি। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়, আজকে বাজারগুলো স্থিতিশীল ছিল। আমার মনে হয়, মানুষ বুঝতে পারছে, আমরা ভালো অবস্থানে আছি।’ তিনি জোর দিয়ে বলেন, মার্কিন ডলার ‘সর্বদা’ ‘পছন্দের মুদ্রা’ থাকবে।
প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘যদি কোনো দেশ বলে, আমরা ডলারে থাকব না, তবে আমি আপনাদের বলতে পারি, একটি ফোনকলের মধ্যেই তারা ডলারে ফিরে আসবে। আপনাদের সব সময় ডলার ধরে রাখতে হবে।’
ট্রাম্প মার্কিন ট্রেজারিগুলোর উত্থানপতনকেও গুরুত্ব দিচ্ছেন না। যদিও চলতি সপ্তাহে শুল্কনীতি পরিবর্তনের (আলোচনা ও স্থগিতের সিদ্ধান্ত) একটি কারণ হিসেবে ট্রেজারির কথা উল্লেখ করেছিলেন। তিনি বলেন, ‘বন্ড মার্কেট ভালো চলছে। সামান্য সমস্যা হয়েছিল, তবে আমি খুব দ্রুত সেই সমস্যার সমাধান করেছি।’
ব্লুমবার্গ ইকোনমিকসের মতে, ট্রাম্পের শুল্ক স্থগিতের সিদ্ধান্ত অন্যান্য বাণিজ্য অংশীদারের জন্য সাময়িক স্বস্তি দিলেও চীনের ওপর উচ্চ শুল্ক হার গড় মার্কিন শুল্ক হারকে ঐতিহাসিক পর্যায়ে নিয়ে যাবে। বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী বাণিজ্য বিরোধ ৬৯০ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্যকে হুমকির মুখে ফেলবে।
বেইজিং শুক্রবার সব মার্কিন পণ্যের ওপর সর্বোচ্চ ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। হোয়াইট হাউসের পদক্ষেপের প্রতিশোধ নিতেই বেইজিং যে এটি করেছে, তা স্পষ্ট। চীন এরপর আর শুল্ক বৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দেবে না বলে জানিয়েছে, তবে অন্যান্য অনির্দিষ্ট পাল্টা ব্যবস্থা নিয়ে ‘শেষ পর্যন্ত লড়াই করার’ প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করেছে সি চিন পিংয়ের সরকার।
শুক্রবার চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ সম্পর্কে ট্রাম্পকে জিজ্ঞেস করেন সাংবাদিকেরা। জবাবে প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমার মনে হয়, ইতিবাচক কিছু ঘটবে।’ তিনি চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংকে ‘খুব ভালো নেতা, খুব বুদ্ধিমান নেতা’ বলে অভিহিত করেন।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১ দিন আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
১ দিন আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

পাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত রেখে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বা সাধারণ শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এই শুল্ক থেকেও অধিকাংশ বাণিজ্য অংশীদার দেশকে কিছুটা ছাড় দিতে চান তিনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
১২ এপ্রিল ২০২৫
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১ দিন আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
১ দিন আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

পাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত রেখে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বা সাধারণ শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এই শুল্ক থেকেও অধিকাংশ বাণিজ্য অংশীদার দেশকে কিছুটা ছাড় দিতে চান তিনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
১২ এপ্রিল ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
১ দিন আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

পাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত রেখে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বা সাধারণ শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এই শুল্ক থেকেও অধিকাংশ বাণিজ্য অংশীদার দেশকে কিছুটা ছাড় দিতে চান তিনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
১২ এপ্রিল ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১ দিন আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

পাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত রেখে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বা সাধারণ শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এই শুল্ক থেকেও অধিকাংশ বাণিজ্য অংশীদার দেশকে কিছুটা ছাড় দিতে চান তিনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
১২ এপ্রিল ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১ দিন আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
১ দিন আগে