অনলাইন ডেস্ক
ওষুধের দাম কমানোর পরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ ঘোষণার পর আজ সোমবার ভারতীয় ওষুধ কোম্পানিগুলোর শেয়ারের মূল্যে ব্যাপক পতন দেখা গেছে। সামগ্রিক শেয়ারবাজারের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার বিপরীতে ফার্মা খাতের শেয়ার সূচক এদিন ১ দশমিক ৬ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে অনেক ওষুধের জন্য ব্যবহারকারীদের প্রায় তিনগুণ বেশি দাম দিতে হয়। অন্য ধনী দেশগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ৩০ শতাংশ থেকে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ওষুধের দাম কমানোর পরিকল্পনা করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই লক্ষ্যে তিনি ‘সর্বাধিক সুবিধাপ্রাপ্ত দেশ’ অনুযায়ী মূল্য নির্ধারণ–সংক্রান্ত একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করবেন বলেও জানান।
তবে এই পরিকল্পনা কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে, ট্রাম্প সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাননি।
ভারতীয় শেয়ারবাজারে এ ঘোষণার প্রভাব স্পষ্টভাবে লক্ষ করা গেছে। বেশ কয়েকটি ভারতীয় ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের আয়ের বড় একটি অংশ উত্তর আমেরিকা থেকে আসে। এই কোম্পানিগুলো মূলত কম দামে নতুন ওষুধের জেনেরিক সংস্করণ অর্থাৎ জনপ্রিয় ওষুধগুলোর ‘সস্তা’ সংস্করণ মার্কিন বাজারে বিক্রি করে থাকে।
আজ সোমবার ফার্মা উপসূচকের অন্তর্ভুক্ত ২০টি শেয়ারের মধ্যে ১৩টিরই দাম কমেছে। সবচেয়ে বেশি দরপতন হয়েছে সান ফার্মার শেয়ারের, যার মূল্য ৪ দশমিক ৬ শতাংশ কমে যায়। একই সময়ে প্রধান শেয়ার সূচক নিফটি ৫০ প্রায় ২ দশমিক ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছিল। জাইডাস লাইফ ও সিপলার শেয়ারের দামও শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ করে কমেছে। এ ছাড়া ডিভিস ল্যাবরেটরিজ ও লুপিনের শেয়ারের দর ২ শতাংশ করে এবং বায়োকনের শেয়ারের দর প্রায় ৩ শতাংশ কমেছে।
নুভামা ইনস্টিটিউশনাল ইকুইটিজের বিশ্লেষক শ্রীকান্ত আকোলকার এ প্রসঙ্গে বলেন, প্রেসক্রিপশনের ওষুধের দাম যদি ৫০ শতাংশ বা তার বেশি কমানো হয়, তবে তা মার্কিন ফর্মুলেশন বাজারে একটি বড়ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
শ্রীকান্ত আকোলকার আরও যোগ করেন, প্রাথমিকভাবে এর প্রভাব ব্র্যান্ডেড ওষুধের ওপর পড়বে। তবে দীর্ঘ মেয়াদে নতুন ওষুধের সম্ভাব্য বাজার সংকুচিত হওয়ার কারণে জেনেরিক ওষুধের ওপরও প্রভাব পড়বে।
আকোলকারের মতে, এই নীতি বাস্তবায়িত হলে সান ফার্মা, বায়োকন ও জাইডাস লাইফের মতো ভারতীয় কোম্পানিগুলো, যারা ব্র্যান্ডেড ওষুধও সরবরাহ করে, তারা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
উল্লেখ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতীয় ওষুধ রপ্তানির একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বাজার। ভারত থেকে মোট ওষুধ রপ্তানির প্রায় এক-তৃতীয়াংশই যায় যুক্তরাষ্ট্রে।
সরকারি বাণিজ্য সংস্থা ফারমেক্সিলের তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের ওষুধ রপ্তানি ১৬ শতাংশ বেড়ে প্রায় ৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছিল। মার্কিন প্রশাসনের নতুন এই নীতি ভারতীয় ওষুধশিল্পের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এর আগে সব ধরনের ওষুধ আমদানির ওপর বিশাল পরিমাণের শুল্ক আরোপের ঘোষণায় ভারতের ওষুধ কোম্পানিগুলোর শেয়ারের সূচকে বড় ধাক্কা লাগে। ভারতীয় ফার্মাসিউটিক্যালগুলোর শেয়ারমূল্য ১ দশমিক ৯ শতাংশ কমে যায়, যার ফলে ভারতীয় স্টক মার্কেট সূচক বেঞ্চমার্ক নিফটি ৫০ প্রায় শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ কমে যায়।
ওষুধের দাম কমানোর পরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ ঘোষণার পর আজ সোমবার ভারতীয় ওষুধ কোম্পানিগুলোর শেয়ারের মূল্যে ব্যাপক পতন দেখা গেছে। সামগ্রিক শেয়ারবাজারের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার বিপরীতে ফার্মা খাতের শেয়ার সূচক এদিন ১ দশমিক ৬ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে অনেক ওষুধের জন্য ব্যবহারকারীদের প্রায় তিনগুণ বেশি দাম দিতে হয়। অন্য ধনী দেশগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ৩০ শতাংশ থেকে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ওষুধের দাম কমানোর পরিকল্পনা করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই লক্ষ্যে তিনি ‘সর্বাধিক সুবিধাপ্রাপ্ত দেশ’ অনুযায়ী মূল্য নির্ধারণ–সংক্রান্ত একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করবেন বলেও জানান।
তবে এই পরিকল্পনা কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে, ট্রাম্প সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাননি।
ভারতীয় শেয়ারবাজারে এ ঘোষণার প্রভাব স্পষ্টভাবে লক্ষ করা গেছে। বেশ কয়েকটি ভারতীয় ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের আয়ের বড় একটি অংশ উত্তর আমেরিকা থেকে আসে। এই কোম্পানিগুলো মূলত কম দামে নতুন ওষুধের জেনেরিক সংস্করণ অর্থাৎ জনপ্রিয় ওষুধগুলোর ‘সস্তা’ সংস্করণ মার্কিন বাজারে বিক্রি করে থাকে।
আজ সোমবার ফার্মা উপসূচকের অন্তর্ভুক্ত ২০টি শেয়ারের মধ্যে ১৩টিরই দাম কমেছে। সবচেয়ে বেশি দরপতন হয়েছে সান ফার্মার শেয়ারের, যার মূল্য ৪ দশমিক ৬ শতাংশ কমে যায়। একই সময়ে প্রধান শেয়ার সূচক নিফটি ৫০ প্রায় ২ দশমিক ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছিল। জাইডাস লাইফ ও সিপলার শেয়ারের দামও শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ করে কমেছে। এ ছাড়া ডিভিস ল্যাবরেটরিজ ও লুপিনের শেয়ারের দর ২ শতাংশ করে এবং বায়োকনের শেয়ারের দর প্রায় ৩ শতাংশ কমেছে।
নুভামা ইনস্টিটিউশনাল ইকুইটিজের বিশ্লেষক শ্রীকান্ত আকোলকার এ প্রসঙ্গে বলেন, প্রেসক্রিপশনের ওষুধের দাম যদি ৫০ শতাংশ বা তার বেশি কমানো হয়, তবে তা মার্কিন ফর্মুলেশন বাজারে একটি বড়ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
শ্রীকান্ত আকোলকার আরও যোগ করেন, প্রাথমিকভাবে এর প্রভাব ব্র্যান্ডেড ওষুধের ওপর পড়বে। তবে দীর্ঘ মেয়াদে নতুন ওষুধের সম্ভাব্য বাজার সংকুচিত হওয়ার কারণে জেনেরিক ওষুধের ওপরও প্রভাব পড়বে।
আকোলকারের মতে, এই নীতি বাস্তবায়িত হলে সান ফার্মা, বায়োকন ও জাইডাস লাইফের মতো ভারতীয় কোম্পানিগুলো, যারা ব্র্যান্ডেড ওষুধও সরবরাহ করে, তারা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
উল্লেখ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতীয় ওষুধ রপ্তানির একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বাজার। ভারত থেকে মোট ওষুধ রপ্তানির প্রায় এক-তৃতীয়াংশই যায় যুক্তরাষ্ট্রে।
সরকারি বাণিজ্য সংস্থা ফারমেক্সিলের তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের ওষুধ রপ্তানি ১৬ শতাংশ বেড়ে প্রায় ৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছিল। মার্কিন প্রশাসনের নতুন এই নীতি ভারতীয় ওষুধশিল্পের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এর আগে সব ধরনের ওষুধ আমদানির ওপর বিশাল পরিমাণের শুল্ক আরোপের ঘোষণায় ভারতের ওষুধ কোম্পানিগুলোর শেয়ারের সূচকে বড় ধাক্কা লাগে। ভারতীয় ফার্মাসিউটিক্যালগুলোর শেয়ারমূল্য ১ দশমিক ৯ শতাংশ কমে যায়, যার ফলে ভারতীয় স্টক মার্কেট সূচক বেঞ্চমার্ক নিফটি ৫০ প্রায় শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ কমে যায়।
ইসরায়েল ইরানে হামলা চালানোর পর মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা নাটকীয়ভাবে বেড়ে যাওয়ায় তেলের সরবরাহ বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। আর সেই আশঙ্কায় মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে বিশ্ববাজারে তেলের দাম বেড়ে গেছে ৯ শতাংশেরও বেশি, যা গত পাঁচ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।
১৩ ঘণ্টা আগেঈদের কারণে মুরগি, ডিম, সবজিসহ কাঁচাবাজারের বিভিন্ন পণ্যের সরবরাহকারীদের অনেকেই দীর্ঘ ছুটিতে। ক্রেতাদেরও বড় অংশ এখনো গ্রামের বাড়ি। বহু মানুষ ঢাকায় ফেরার পথে। তাই পাইকারি ও খুচরা বাজারের অনেক দোকান না খোলায় পণ্যের সরবরাহ কিছুটা কম। এ কারণে কিছু পণ্যের দামও বেড়েছে। আগামী সপ্তাহ থেকে বাজারে সরবরাহ এবং
১ দিন আগেরাজস্ব ঘাটতির চাপ, বিদেশি ঋণদাতাদের শর্ত আর কর ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা ফেরানোর লক্ষ্যেই বড় পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে একসঙ্গে বাতিল করা হয়েছে করছাড়-সংক্রান্ত ১২টি সরকারি আদেশ (এসআরও), যেগুলো গত ১৬ বছরে বিভিন্ন সময় জারি করা হয়েছিল। কৃষি, খামার, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও জনহিতকর খাতে দেওয়া এসব
১ দিন আগেদায় মূল্যায়ন প্রতিবেদন বা ভ্যালুয়েশন রিপোর্ট জমা না দিয়েই ৬ বছর ধরে গোপনে ব্যবসা করেছে প্রোটেকটিভ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড। নিয়মিত বার্ষিক প্রতিবেদন ও দায় মূল্যায়ন না থাকায় গ্রাহক ও শেয়ারহোল্ডারদের প্রাপ্য বোনাস, লভ্যাংশ, কমিশন কিংবা খরচ—কোনোটিরই হদিস ছিল না আইডিআরএর কাছে। ফলে কোম্পানিটির বির
১ দিন আগে