
ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ) স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের উদ্যোগে জাতীয় আন্তবিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ‘আন্ডারগ্র্যাজুয়েট রিসার্চ সিম্পোজিয়াম (ইউআরএস) ২০২৪’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার সকালে ইউআইইউ ক্যাম্পাসে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর নিয়াজ আহমেদ খান। বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউআইইউ ইনস্টিটিউট ফর অ্যাডভান্স রিসার্চের (আইএআর) নির্বাহী পরিচালক এবং পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসির চেয়ারম্যান প্রফেসর ইমেরিটাস এম রিজওয়ান খান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউআইইউর উপাচার্য প্রফেসর মো. আবুল কাশেম মিয়া।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ইউআরএস ২০২৪-এর কনভেনর এবং ইউআইইউ স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের প্রফেসর মোহাম্মদ এইচ আর জোয়ারদার এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ইউআইইউ স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের ডিন প্রফেসর মোহাম্মদ মুসা।
এই সিম্পোজিয়াম হলো পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটি একাডেমিক গবেষণা প্রতিযোগিতা। বিশেষ করে ব্যবসায় বিভাগে শিক্ষার ক্ষেত্রে তরুণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে গবেষণা সংস্কৃতি বৃদ্ধি করার জন্য এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। দেশের বিভিন্ন পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শতাধিক তরুণ শিক্ষার্থী এই গবেষণা প্রতিযোগিতায় দুটি ডোমেইনের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করে। তাদের থেকে ১০ দলকে চূড়ান্ত পর্যায়ে মনোনয়ন দেওয়া হয়। অংশগ্রহণকারী সবাইকে প্রশংসাপত্র ও উপহার প্যাক দেওয়া হয়। প্রতি বিষয়ে সেরা রিসার্চ পেপারকে ১ম পুরস্কার হিসেবে ১ লাখ টাকা এবং ১ম রানার আপকে ৬০ হাজার টাকা এবং ২য় রানার আপকে ৪০ হাজার টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়।
ডোমেইন-১
চ্যাম্পিয়ন: রামিসা রুতবাতা হোসাইন অবন্তিকা এবং রাজিন আল-তানজিম ভূঁইয়া (ইউআইইউ)
১ম রানার আপ: ফাইয়াজ বিন জুলফিকার ও সামিহা তাসনিম প্রমি (ইউআইইউ)
২য় রানার আপ: আছিয়া বেগম, মারুফ হাসান আরিফ, মেসবাহ আমিন এবং মাকসুদুর রহমান (ইউআইইউ)
ডোমেইন-২
চ্যাম্পিয়ন: মুহতাসিম আহমেদ চৌধুরী (ইউআইইউ)
১ম রানার আপ: তৌসিফ আবরার ফাইয়াজ, নুর আফরিন চৌধুরী অনন্যা এবং মাইশা জাহিন (এনএসইউ)
২য় রানার আপ: তারিফ হাসান, রাফিয়া তাবাসসুম সারা এবং আয়মান ইলিয়াস চৌধুরী (আইবিএ, ঢাবি)
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন, একটি দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য গবেষণা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি শিক্ষার্থীর বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকে গবেষণায় জড়িত থাকা দরকার। এই ধরনের সম্পৃক্ততা তাদেরকে বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য বেশি অনুপ্রেরণা জোগাবে এবং ভবিষ্যতে একজন গবেষক হওয়ার জন্য এই সিম্পোজিয়াম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
অনুষ্ঠানে ইউআইইউর শিক্ষক-শিক্ষিকা, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, শিক্ষাবিদ, সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, গবেষক, সাংবাদিক ও বিশিষ্ট অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।

ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ) স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের উদ্যোগে জাতীয় আন্তবিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ‘আন্ডারগ্র্যাজুয়েট রিসার্চ সিম্পোজিয়াম (ইউআরএস) ২০২৪’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার সকালে ইউআইইউ ক্যাম্পাসে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর নিয়াজ আহমেদ খান। বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউআইইউ ইনস্টিটিউট ফর অ্যাডভান্স রিসার্চের (আইএআর) নির্বাহী পরিচালক এবং পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসির চেয়ারম্যান প্রফেসর ইমেরিটাস এম রিজওয়ান খান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউআইইউর উপাচার্য প্রফেসর মো. আবুল কাশেম মিয়া।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ইউআরএস ২০২৪-এর কনভেনর এবং ইউআইইউ স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের প্রফেসর মোহাম্মদ এইচ আর জোয়ারদার এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ইউআইইউ স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের ডিন প্রফেসর মোহাম্মদ মুসা।
এই সিম্পোজিয়াম হলো পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটি একাডেমিক গবেষণা প্রতিযোগিতা। বিশেষ করে ব্যবসায় বিভাগে শিক্ষার ক্ষেত্রে তরুণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে গবেষণা সংস্কৃতি বৃদ্ধি করার জন্য এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। দেশের বিভিন্ন পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শতাধিক তরুণ শিক্ষার্থী এই গবেষণা প্রতিযোগিতায় দুটি ডোমেইনের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করে। তাদের থেকে ১০ দলকে চূড়ান্ত পর্যায়ে মনোনয়ন দেওয়া হয়। অংশগ্রহণকারী সবাইকে প্রশংসাপত্র ও উপহার প্যাক দেওয়া হয়। প্রতি বিষয়ে সেরা রিসার্চ পেপারকে ১ম পুরস্কার হিসেবে ১ লাখ টাকা এবং ১ম রানার আপকে ৬০ হাজার টাকা এবং ২য় রানার আপকে ৪০ হাজার টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়।
ডোমেইন-১
চ্যাম্পিয়ন: রামিসা রুতবাতা হোসাইন অবন্তিকা এবং রাজিন আল-তানজিম ভূঁইয়া (ইউআইইউ)
১ম রানার আপ: ফাইয়াজ বিন জুলফিকার ও সামিহা তাসনিম প্রমি (ইউআইইউ)
২য় রানার আপ: আছিয়া বেগম, মারুফ হাসান আরিফ, মেসবাহ আমিন এবং মাকসুদুর রহমান (ইউআইইউ)
ডোমেইন-২
চ্যাম্পিয়ন: মুহতাসিম আহমেদ চৌধুরী (ইউআইইউ)
১ম রানার আপ: তৌসিফ আবরার ফাইয়াজ, নুর আফরিন চৌধুরী অনন্যা এবং মাইশা জাহিন (এনএসইউ)
২য় রানার আপ: তারিফ হাসান, রাফিয়া তাবাসসুম সারা এবং আয়মান ইলিয়াস চৌধুরী (আইবিএ, ঢাবি)
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন, একটি দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য গবেষণা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি শিক্ষার্থীর বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকে গবেষণায় জড়িত থাকা দরকার। এই ধরনের সম্পৃক্ততা তাদেরকে বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য বেশি অনুপ্রেরণা জোগাবে এবং ভবিষ্যতে একজন গবেষক হওয়ার জন্য এই সিম্পোজিয়াম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
অনুষ্ঠানে ইউআইইউর শিক্ষক-শিক্ষিকা, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, শিক্ষাবিদ, সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, গবেষক, সাংবাদিক ও বিশিষ্ট অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।

ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ) স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের উদ্যোগে জাতীয় আন্তবিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ‘আন্ডারগ্র্যাজুয়েট রিসার্চ সিম্পোজিয়াম (ইউআরএস) ২০২৪’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার সকালে ইউআইইউ ক্যাম্পাসে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর নিয়াজ আহমেদ খান। বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউআইইউ ইনস্টিটিউট ফর অ্যাডভান্স রিসার্চের (আইএআর) নির্বাহী পরিচালক এবং পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসির চেয়ারম্যান প্রফেসর ইমেরিটাস এম রিজওয়ান খান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউআইইউর উপাচার্য প্রফেসর মো. আবুল কাশেম মিয়া।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ইউআরএস ২০২৪-এর কনভেনর এবং ইউআইইউ স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের প্রফেসর মোহাম্মদ এইচ আর জোয়ারদার এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ইউআইইউ স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের ডিন প্রফেসর মোহাম্মদ মুসা।
এই সিম্পোজিয়াম হলো পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটি একাডেমিক গবেষণা প্রতিযোগিতা। বিশেষ করে ব্যবসায় বিভাগে শিক্ষার ক্ষেত্রে তরুণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে গবেষণা সংস্কৃতি বৃদ্ধি করার জন্য এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। দেশের বিভিন্ন পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শতাধিক তরুণ শিক্ষার্থী এই গবেষণা প্রতিযোগিতায় দুটি ডোমেইনের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করে। তাদের থেকে ১০ দলকে চূড়ান্ত পর্যায়ে মনোনয়ন দেওয়া হয়। অংশগ্রহণকারী সবাইকে প্রশংসাপত্র ও উপহার প্যাক দেওয়া হয়। প্রতি বিষয়ে সেরা রিসার্চ পেপারকে ১ম পুরস্কার হিসেবে ১ লাখ টাকা এবং ১ম রানার আপকে ৬০ হাজার টাকা এবং ২য় রানার আপকে ৪০ হাজার টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়।
ডোমেইন-১
চ্যাম্পিয়ন: রামিসা রুতবাতা হোসাইন অবন্তিকা এবং রাজিন আল-তানজিম ভূঁইয়া (ইউআইইউ)
১ম রানার আপ: ফাইয়াজ বিন জুলফিকার ও সামিহা তাসনিম প্রমি (ইউআইইউ)
২য় রানার আপ: আছিয়া বেগম, মারুফ হাসান আরিফ, মেসবাহ আমিন এবং মাকসুদুর রহমান (ইউআইইউ)
ডোমেইন-২
চ্যাম্পিয়ন: মুহতাসিম আহমেদ চৌধুরী (ইউআইইউ)
১ম রানার আপ: তৌসিফ আবরার ফাইয়াজ, নুর আফরিন চৌধুরী অনন্যা এবং মাইশা জাহিন (এনএসইউ)
২য় রানার আপ: তারিফ হাসান, রাফিয়া তাবাসসুম সারা এবং আয়মান ইলিয়াস চৌধুরী (আইবিএ, ঢাবি)
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন, একটি দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য গবেষণা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি শিক্ষার্থীর বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকে গবেষণায় জড়িত থাকা দরকার। এই ধরনের সম্পৃক্ততা তাদেরকে বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য বেশি অনুপ্রেরণা জোগাবে এবং ভবিষ্যতে একজন গবেষক হওয়ার জন্য এই সিম্পোজিয়াম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
অনুষ্ঠানে ইউআইইউর শিক্ষক-শিক্ষিকা, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, শিক্ষাবিদ, সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, গবেষক, সাংবাদিক ও বিশিষ্ট অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।

ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ) স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের উদ্যোগে জাতীয় আন্তবিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ‘আন্ডারগ্র্যাজুয়েট রিসার্চ সিম্পোজিয়াম (ইউআরএস) ২০২৪’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার সকালে ইউআইইউ ক্যাম্পাসে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর নিয়াজ আহমেদ খান। বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউআইইউ ইনস্টিটিউট ফর অ্যাডভান্স রিসার্চের (আইএআর) নির্বাহী পরিচালক এবং পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসির চেয়ারম্যান প্রফেসর ইমেরিটাস এম রিজওয়ান খান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউআইইউর উপাচার্য প্রফেসর মো. আবুল কাশেম মিয়া।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ইউআরএস ২০২৪-এর কনভেনর এবং ইউআইইউ স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের প্রফেসর মোহাম্মদ এইচ আর জোয়ারদার এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ইউআইইউ স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের ডিন প্রফেসর মোহাম্মদ মুসা।
এই সিম্পোজিয়াম হলো পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটি একাডেমিক গবেষণা প্রতিযোগিতা। বিশেষ করে ব্যবসায় বিভাগে শিক্ষার ক্ষেত্রে তরুণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে গবেষণা সংস্কৃতি বৃদ্ধি করার জন্য এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। দেশের বিভিন্ন পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শতাধিক তরুণ শিক্ষার্থী এই গবেষণা প্রতিযোগিতায় দুটি ডোমেইনের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করে। তাদের থেকে ১০ দলকে চূড়ান্ত পর্যায়ে মনোনয়ন দেওয়া হয়। অংশগ্রহণকারী সবাইকে প্রশংসাপত্র ও উপহার প্যাক দেওয়া হয়। প্রতি বিষয়ে সেরা রিসার্চ পেপারকে ১ম পুরস্কার হিসেবে ১ লাখ টাকা এবং ১ম রানার আপকে ৬০ হাজার টাকা এবং ২য় রানার আপকে ৪০ হাজার টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়।
ডোমেইন-১
চ্যাম্পিয়ন: রামিসা রুতবাতা হোসাইন অবন্তিকা এবং রাজিন আল-তানজিম ভূঁইয়া (ইউআইইউ)
১ম রানার আপ: ফাইয়াজ বিন জুলফিকার ও সামিহা তাসনিম প্রমি (ইউআইইউ)
২য় রানার আপ: আছিয়া বেগম, মারুফ হাসান আরিফ, মেসবাহ আমিন এবং মাকসুদুর রহমান (ইউআইইউ)
ডোমেইন-২
চ্যাম্পিয়ন: মুহতাসিম আহমেদ চৌধুরী (ইউআইইউ)
১ম রানার আপ: তৌসিফ আবরার ফাইয়াজ, নুর আফরিন চৌধুরী অনন্যা এবং মাইশা জাহিন (এনএসইউ)
২য় রানার আপ: তারিফ হাসান, রাফিয়া তাবাসসুম সারা এবং আয়মান ইলিয়াস চৌধুরী (আইবিএ, ঢাবি)
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন, একটি দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য গবেষণা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি শিক্ষার্থীর বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকে গবেষণায় জড়িত থাকা দরকার। এই ধরনের সম্পৃক্ততা তাদেরকে বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য বেশি অনুপ্রেরণা জোগাবে এবং ভবিষ্যতে একজন গবেষক হওয়ার জন্য এই সিম্পোজিয়াম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
অনুষ্ঠানে ইউআইইউর শিক্ষক-শিক্ষিকা, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, শিক্ষাবিদ, সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, গবেষক, সাংবাদিক ও বিশিষ্ট অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।

দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা।
৩৮ মিনিট আগে
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
৫ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেজয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা

দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের হার দাঁড়িয়েছে ৪৯ দশমিক ৬৫ শতাংশে, আর ইসলামি ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে তা আরও বেশি—৫৯ দশমিক শূন্য ২ শতাংশে পৌঁছেছে। অর্থাৎ, এই দুটি খাতেই বিতরণ করা ঋণের অর্ধেকের বেশি অনাদায়ি হয়ে পড়েছে। যেখানে বিশেষায়িত ব্যাংকের খেলাপির হার ৪১ দশমিক ৯৫ ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর খেলাপির হার মাত্র ৪ দশমিক ৯২ শতাংশ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা গেছে, শরিয়াহভিত্তিক ১০টি ইসলামি ব্যাংক মোট ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা ঋণ বিনিয়োগ করেছে। এর মধ্যে খেলাপি হয়েছে ২ লাখ ৮৩ হাজার ৫৫ কোটি টাকা। হিসাব বলছে, প্রতি ১০ টাকার প্রায় ৬ টাকাই এখন আদায় অনিশ্চিত। সেই তুলনায় শরিয়াহসহ দেশীয় বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৪ লাখ ৬৩ হাজার ১৮৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৩৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এই তুলনাতেই স্পষ্ট, খেলাপির বোঝা এককভাবে সবচেয়ে বেশি ইসলামি ব্যাংকগুলোর ঘাড়েই।
সরকারি ছয় ব্যাংকের অবস্থাও খুব একটা ভিন্ন নয়। এসব ব্যাংকে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৮ হাজার ৭৯২ কোটি টাকা। মোট বিতরণ করা ঋণের প্রায় অর্ধেকই সেখানে অনাদায়ি। ব্যাংকার ও বিশ্লেষকদের মতে, এই সংকট রাতারাতি তৈরি হয়নি। বছরের পর বছর ধরে দুর্বল তদারকি, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ এবং ইচ্ছাকৃত খেলাপিকে আড়াল করার প্রবণতা ধীরে ধীরে ব্যাংকগুলোকে এই জায়গায় এনে দাঁড় করিয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন মনে করেন, খেলাপি ঋণের এত উচ্চ হার শুধু ব্যাংকিং খাতের ভেতরের সমস্যা নয়, এটি সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য বড় ঝুঁকি। ব্যাংকগুলো নতুন ঋণ দিতে পারছে না, বিনিয়োগ কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ছে, শিল্প-কারখানার সম্প্রসারণ থেমে যাচ্ছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়ছে কর্মসংস্থানে। তাঁর মতে, খেলাপিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা এবং ঋণ আদায়ে বাস্তবসম্মত উদ্যোগ ছাড়া পরিস্থিতির উন্নতি সম্ভব নয়।
ইসলামি ব্যাংকিং খাতে এস আলম, নাসা ও বেক্সিমকো গ্রুপের নাম বারবার আলোচনায় এসেছে। সংশ্লিষ্টদের ভাষ্য, দীর্ঘদিন সরকারি মদদে এসব গ্রুপ বিপুল ঋণ নিয়ে খেলাপি হলেও তা আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি পায়নি। এখন সেই বাস্তবতা দিনের আলোর মতো স্পষ্ট।
সামগ্রিকভাবে দেশের ব্যাংকিং খাতের চিত্র আরও উদ্বেগজনক। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ১৮ লাখ ৩ হাজার ৮৪০ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি হয়েছে প্রায় ৬ লাখ ৪৪ হাজার ৫১৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৩৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম বলেন, বিগত সরকারের টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে খেলাপি ঋণ কম দেখানোর যে অপচেষ্টা ছিল, তা এখন ভেঙে পড়েছে। সঠিক হিসাব সামনে আসায় হার ৩৬ শতাংশের কাছাকাছি পৌঁছেছে, যা বাস্তবতারই প্রতিফলন। তিনি আবারও শীর্ষ ১০ খেলাপির জন্য আলাদা ট্রাইব্যুনালের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, আগের সরকারের আমলে লুকিয়ে রাখা খেলাপি ঋণ প্রকাশ পাওয়ায় এই হার বেড়েছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ঋণ আদায়ে কঠোর নির্দেশনার কারণে আগের তুলনায় আদায় বেড়েছে।

দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে সরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের হার দাঁড়িয়েছে ৪৯ দশমিক ৬৫ শতাংশে, আর ইসলামি ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে তা আরও বেশি—৫৯ দশমিক শূন্য ২ শতাংশে পৌঁছেছে। অর্থাৎ, এই দুটি খাতেই বিতরণ করা ঋণের অর্ধেকের বেশি অনাদায়ি হয়ে পড়েছে। যেখানে বিশেষায়িত ব্যাংকের খেলাপির হার ৪১ দশমিক ৯৫ ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর খেলাপির হার মাত্র ৪ দশমিক ৯২ শতাংশ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা গেছে, শরিয়াহভিত্তিক ১০টি ইসলামি ব্যাংক মোট ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা ঋণ বিনিয়োগ করেছে। এর মধ্যে খেলাপি হয়েছে ২ লাখ ৮৩ হাজার ৫৫ কোটি টাকা। হিসাব বলছে, প্রতি ১০ টাকার প্রায় ৬ টাকাই এখন আদায় অনিশ্চিত। সেই তুলনায় শরিয়াহসহ দেশীয় বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৪ লাখ ৬৩ হাজার ১৮৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৩৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এই তুলনাতেই স্পষ্ট, খেলাপির বোঝা এককভাবে সবচেয়ে বেশি ইসলামি ব্যাংকগুলোর ঘাড়েই।
সরকারি ছয় ব্যাংকের অবস্থাও খুব একটা ভিন্ন নয়। এসব ব্যাংকে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৮ হাজার ৭৯২ কোটি টাকা। মোট বিতরণ করা ঋণের প্রায় অর্ধেকই সেখানে অনাদায়ি। ব্যাংকার ও বিশ্লেষকদের মতে, এই সংকট রাতারাতি তৈরি হয়নি। বছরের পর বছর ধরে দুর্বল তদারকি, রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ এবং ইচ্ছাকৃত খেলাপিকে আড়াল করার প্রবণতা ধীরে ধীরে ব্যাংকগুলোকে এই জায়গায় এনে দাঁড় করিয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন মনে করেন, খেলাপি ঋণের এত উচ্চ হার শুধু ব্যাংকিং খাতের ভেতরের সমস্যা নয়, এটি সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য বড় ঝুঁকি। ব্যাংকগুলো নতুন ঋণ দিতে পারছে না, বিনিয়োগ কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ছে, শিল্প-কারখানার সম্প্রসারণ থেমে যাচ্ছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়ছে কর্মসংস্থানে। তাঁর মতে, খেলাপিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা এবং ঋণ আদায়ে বাস্তবসম্মত উদ্যোগ ছাড়া পরিস্থিতির উন্নতি সম্ভব নয়।
ইসলামি ব্যাংকিং খাতে এস আলম, নাসা ও বেক্সিমকো গ্রুপের নাম বারবার আলোচনায় এসেছে। সংশ্লিষ্টদের ভাষ্য, দীর্ঘদিন সরকারি মদদে এসব গ্রুপ বিপুল ঋণ নিয়ে খেলাপি হলেও তা আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি পায়নি। এখন সেই বাস্তবতা দিনের আলোর মতো স্পষ্ট।
সামগ্রিকভাবে দেশের ব্যাংকিং খাতের চিত্র আরও উদ্বেগজনক। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ১৮ লাখ ৩ হাজার ৮৪০ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি হয়েছে প্রায় ৬ লাখ ৪৪ হাজার ৫১৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৩৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম বলেন, বিগত সরকারের টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে খেলাপি ঋণ কম দেখানোর যে অপচেষ্টা ছিল, তা এখন ভেঙে পড়েছে। সঠিক হিসাব সামনে আসায় হার ৩৬ শতাংশের কাছাকাছি পৌঁছেছে, যা বাস্তবতারই প্রতিফলন। তিনি আবারও শীর্ষ ১০ খেলাপির জন্য আলাদা ট্রাইব্যুনালের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, আগের সরকারের আমলে লুকিয়ে রাখা খেলাপি ঋণ প্রকাশ পাওয়ায় এই হার বেড়েছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ঋণ আদায়ে কঠোর নির্দেশনার কারণে আগের তুলনায় আদায় বেড়েছে।

ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ) স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের উদ্যোগে জাতীয় আন্তবিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ‘আন্ডারগ্র্যাজুয়েট রিসার্চ সিম্পোজিয়াম (ইউআরএস) ২০২৪’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার সকালে ইউআইইউ ক্যাম্পাসে এই প্রতি
১৪ জানুয়ারি ২০২৫
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
৫ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিসেম্বর মাসে কেনা ডলারের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি, ৯২ কোটি ডলার এবং চলতি অর্থবছর ধরে মোট কেনা হয়েছে ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন ডলার। জুলাইয়ে প্রথম ডলার কেনা হয়েছিল ৪৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার, আগস্টে ৪৫ কোটি ৪০ লাখ, সেপ্টেম্বরেই তা বেড়ে ৯২ কোটি ৯০ লাখে পৌঁছায়। এরপর অক্টোবর ও নভেম্বরে অবশ্য অনেকটাই কমে ১৪ কোটি ২০ লাখ এবং ৫ কোটি ৪০ লাখে নেমে আসে। ডিসেম্বরেই তার বড় উল্লম্ফন ঘটে, কেনার পরিমাণ দাঁড়ায় ৯২ কোটি ১০ লাখ ডলারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, ব্যাংকিং চ্যানেলের শক্তিশালীকরণ এবং অনলাইনে আন্তর্জাতিক পণ্যের বাজার মনিটরিংয়ের ফলে বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। এ ছাড়া ওভার ও আন্ডার ইনভয়েসিং বন্ধ হওয়ায় ব্যবসার আড়ালে ডলার পাচার কমেছে। এসব কারণে ব্যাংকগুলোতে জমে থাকা অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আগের অর্থবছরগুলোর সঙ্গে তুলনায় এবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ক্রেতার ভূমিকায়, যেখানে অতীতের বছরগুলোতে বড় অঙ্কে বিক্রি হতো। ২০২১-২২ অর্থবছরে বিক্রি হয়েছিল ৭ দশমিক ৬ বিলিয়ন, ২০২২-২৩ এ ছিল ১৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন, ২০২৩-২৪ এ ১২ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন এবং ২০২৪-২৫ এ ১ দশমিক ১২৪ বিলিয়ন ডলার। এই পরিবর্তন বাজারে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
বর্তমান খোলাবাজারে ডলারের দর ১২৪-১২৫ টাকার মধ্যে, যেখানে গত বছরের এই সময়ে তা ছিল ১৩১ টাকা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে পণ্য আমদানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬১ বিলিয়ন ডলার, আগের বছরের তুলনায় ৭ শতাংশ কম। অনলাইনে বাজার নজরদারি এবং ওভার/আন্ডার ইনভয়েসিং নিয়ন্ত্রণে আসায় পণ্যের আড়াল থেকে ডলার পাচারও অনেক কমেছে।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার ক্রয় বাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য সময়োপযোগী পদক্ষেপ। এর ফলে আমদানি, বিনিয়োগ ও বাজার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়ক হয়েছে।’
সব মিলিয়ে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, পাচার কমে আসা—সব মিলিয়ে ডলার বাজারে স্বস্তি ফিরিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ডলার বিক্রেতা নয়; বরং ক্রেতার ভূমিকায়, যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিসেম্বর মাসে কেনা ডলারের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি, ৯২ কোটি ডলার এবং চলতি অর্থবছর ধরে মোট কেনা হয়েছে ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন ডলার। জুলাইয়ে প্রথম ডলার কেনা হয়েছিল ৪৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার, আগস্টে ৪৫ কোটি ৪০ লাখ, সেপ্টেম্বরেই তা বেড়ে ৯২ কোটি ৯০ লাখে পৌঁছায়। এরপর অক্টোবর ও নভেম্বরে অবশ্য অনেকটাই কমে ১৪ কোটি ২০ লাখ এবং ৫ কোটি ৪০ লাখে নেমে আসে। ডিসেম্বরেই তার বড় উল্লম্ফন ঘটে, কেনার পরিমাণ দাঁড়ায় ৯২ কোটি ১০ লাখ ডলারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, ব্যাংকিং চ্যানেলের শক্তিশালীকরণ এবং অনলাইনে আন্তর্জাতিক পণ্যের বাজার মনিটরিংয়ের ফলে বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। এ ছাড়া ওভার ও আন্ডার ইনভয়েসিং বন্ধ হওয়ায় ব্যবসার আড়ালে ডলার পাচার কমেছে। এসব কারণে ব্যাংকগুলোতে জমে থাকা অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আগের অর্থবছরগুলোর সঙ্গে তুলনায় এবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ক্রেতার ভূমিকায়, যেখানে অতীতের বছরগুলোতে বড় অঙ্কে বিক্রি হতো। ২০২১-২২ অর্থবছরে বিক্রি হয়েছিল ৭ দশমিক ৬ বিলিয়ন, ২০২২-২৩ এ ছিল ১৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন, ২০২৩-২৪ এ ১২ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন এবং ২০২৪-২৫ এ ১ দশমিক ১২৪ বিলিয়ন ডলার। এই পরিবর্তন বাজারে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
বর্তমান খোলাবাজারে ডলারের দর ১২৪-১২৫ টাকার মধ্যে, যেখানে গত বছরের এই সময়ে তা ছিল ১৩১ টাকা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে পণ্য আমদানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬১ বিলিয়ন ডলার, আগের বছরের তুলনায় ৭ শতাংশ কম। অনলাইনে বাজার নজরদারি এবং ওভার/আন্ডার ইনভয়েসিং নিয়ন্ত্রণে আসায় পণ্যের আড়াল থেকে ডলার পাচারও অনেক কমেছে।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার ক্রয় বাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য সময়োপযোগী পদক্ষেপ। এর ফলে আমদানি, বিনিয়োগ ও বাজার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়ক হয়েছে।’
সব মিলিয়ে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, পাচার কমে আসা—সব মিলিয়ে ডলার বাজারে স্বস্তি ফিরিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ডলার বিক্রেতা নয়; বরং ক্রেতার ভূমিকায়, যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ) স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের উদ্যোগে জাতীয় আন্তবিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ‘আন্ডারগ্র্যাজুয়েট রিসার্চ সিম্পোজিয়াম (ইউআরএস) ২০২৪’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার সকালে ইউআইইউ ক্যাম্পাসে এই প্রতি
১৪ জানুয়ারি ২০২৫
দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা।
৩৮ মিনিট আগে
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
৫ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রতারকেরা মিথ্যা পরিচয় ব্যবহার করে ফোন, মেসেজসহ বিভিন্ন মাধ্যমে অর্থ আদায়ের চেষ্টা করছে। তবে মো. কাউসারের সঙ্গে এ কর্মকাণ্ডের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সর্বসাধারণকে এই প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। কেউ এ ধরনের ফোনকল বা বার্তার সম্মুখীন হলে নিকটস্থ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবহিত করার আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
জিডিতে মো. কাউসার উল্লেখ করেন, ২৩ ডিসেম্বর এনবিআরের উপ-কর কমিশনার রইসুন নেসা (বর্তমানে যুগ্ম কর কমিশনার) তাঁকে জানান, কাউসারের নাম ব্যবহার করে ০১৭০১৮৯০৩৮৭ নম্বর থেকে কল করে তাঁর বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ আছে’ উল্লেখ করে টাকা দাবি করা হয়। বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর নির্দেশও দেওয়া হয় ০১৩২৮০৮৩২১৬ নম্বরে। পরে দেখা যায়, একই চক্র আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই কৌশলে অর্থ আদায় করার চেষ্টা করেছে। পরে কাউসার জানতে পারেন আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই নম্বর থেকে টাকা দাবি করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা কে বা কারা তাঁর পরিচয় দিয়ে অজ্ঞাতসারে বিভিন্ন কর্মকর্তার কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে, তা জানা নেই বলে উল্লেখ করেন কাউসার।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কর অঞ্চল-কুষ্টিয়ার পরিদর্শী রেঞ্জ-৪-এর যুগ্ম কর কমিশনার রইসুন নেসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে কাউসারের নামেই ফোন করে। আমি বিষয়টি কাউসারকে জানাই। পরে আর ফোন করেনি। কোনো কথাও হয়নি।’
জানতে চাইলে মো. কাউসার বলেন, কোনো একটা চক্র এটা করছে। এর আগে চেয়ারম্যান স্যারের হোয়াটসঅ্যাপ হ্যাক করে টাকা চেয়েছিল বিভিন্নজনের কাছ থেকে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রতারকেরা মিথ্যা পরিচয় ব্যবহার করে ফোন, মেসেজসহ বিভিন্ন মাধ্যমে অর্থ আদায়ের চেষ্টা করছে। তবে মো. কাউসারের সঙ্গে এ কর্মকাণ্ডের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সর্বসাধারণকে এই প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। কেউ এ ধরনের ফোনকল বা বার্তার সম্মুখীন হলে নিকটস্থ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবহিত করার আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
জিডিতে মো. কাউসার উল্লেখ করেন, ২৩ ডিসেম্বর এনবিআরের উপ-কর কমিশনার রইসুন নেসা (বর্তমানে যুগ্ম কর কমিশনার) তাঁকে জানান, কাউসারের নাম ব্যবহার করে ০১৭০১৮৯০৩৮৭ নম্বর থেকে কল করে তাঁর বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ আছে’ উল্লেখ করে টাকা দাবি করা হয়। বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর নির্দেশও দেওয়া হয় ০১৩২৮০৮৩২১৬ নম্বরে। পরে দেখা যায়, একই চক্র আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই কৌশলে অর্থ আদায় করার চেষ্টা করেছে। পরে কাউসার জানতে পারেন আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই নম্বর থেকে টাকা দাবি করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা কে বা কারা তাঁর পরিচয় দিয়ে অজ্ঞাতসারে বিভিন্ন কর্মকর্তার কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে, তা জানা নেই বলে উল্লেখ করেন কাউসার।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কর অঞ্চল-কুষ্টিয়ার পরিদর্শী রেঞ্জ-৪-এর যুগ্ম কর কমিশনার রইসুন নেসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে কাউসারের নামেই ফোন করে। আমি বিষয়টি কাউসারকে জানাই। পরে আর ফোন করেনি। কোনো কথাও হয়নি।’
জানতে চাইলে মো. কাউসার বলেন, কোনো একটা চক্র এটা করছে। এর আগে চেয়ারম্যান স্যারের হোয়াটসঅ্যাপ হ্যাক করে টাকা চেয়েছিল বিভিন্নজনের কাছ থেকে।

ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ) স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের উদ্যোগে জাতীয় আন্তবিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ‘আন্ডারগ্র্যাজুয়েট রিসার্চ সিম্পোজিয়াম (ইউআরএস) ২০২৪’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার সকালে ইউআইইউ ক্যাম্পাসে এই প্রতি
১৪ জানুয়ারি ২০২৫
দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা।
৩৮ মিনিট আগে
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
৫ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আওতায় নগদ ক্রয় চুক্তির মাধ্যমে এই গম আমদানি করা হয়েছে। জি-টু-জি চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোট ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর অংশ হিসেবে প্রথম চালানে ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম দেশে এসেছে। এর মধ্যে ৩৪ হাজার ১৩৪ টন চট্টগ্রাম বন্দরে এবং অবশিষ্ট ২২ হাজার ৭৫৬ টন মোংলা বন্দরে খালাস করা হবে।
খাদ্য মন্ত্রণালয় জানায়, জাহাজে রক্ষিত গমের নমুনা পরীক্ষার কার্যক্রম এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। গমের নমুনা পরীক্ষা শেষে দ্রুত গম খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এর আগে আরেক চুক্তিতে (জি-টু-জি) এরই মধ্যে ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি সম্পন্ন হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আওতায় নগদ ক্রয় চুক্তির মাধ্যমে এই গম আমদানি করা হয়েছে। জি-টু-জি চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোট ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর অংশ হিসেবে প্রথম চালানে ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম দেশে এসেছে। এর মধ্যে ৩৪ হাজার ১৩৪ টন চট্টগ্রাম বন্দরে এবং অবশিষ্ট ২২ হাজার ৭৫৬ টন মোংলা বন্দরে খালাস করা হবে।
খাদ্য মন্ত্রণালয় জানায়, জাহাজে রক্ষিত গমের নমুনা পরীক্ষার কার্যক্রম এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। গমের নমুনা পরীক্ষা শেষে দ্রুত গম খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এর আগে আরেক চুক্তিতে (জি-টু-জি) এরই মধ্যে ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি সম্পন্ন হয়েছে।

ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ) স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিকসের উদ্যোগে জাতীয় আন্তবিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ‘আন্ডারগ্র্যাজুয়েট রিসার্চ সিম্পোজিয়াম (ইউআরএস) ২০২৪’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার সকালে ইউআইইউ ক্যাম্পাসে এই প্রতি
১৪ জানুয়ারি ২০২৫
দেশের ব্যাংকিং খাতের ভেতরে জমে থাকা অনিয়ম, রাজনৈতিক আশ্রয় ও কৃত্রিম হিসাবের পর্দা চলতি বছর যেন একে একে সরে যেতে শুরু করেছে। আর তাতেই সামনে এসেছে এক ভয়াবহ বাস্তবতা। সরকারি ও শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকগুলো খেলাপি ঋণের ভারে এখন কার্যত দিশেহারা।
৩৮ মিনিট আগে
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
৫ ঘণ্টা আগে