আজিজুল হক, বেনাপোল (যশোর)
যশোরের বেনাপোলে চারটি স্ক্যানিং মেশিনের তিনটি নষ্ট থাকায় ভারতে যাওয়ার সময় যাত্রীদের ব্যাগেজ হাতে তল্লাশি করা হচ্ছে। যে কারণে ধরা পড়ার ঝুঁকি কম থাকায় বেনাপোল বন্দর দিয়ে সোনা চোরাচালান বাড়ছে। তবে বেনাপোল বন্দর পার হলেও এসব সোনা চোরাচালনকারীরা পেট্রাপোল বন্দরে ধরা পড়ছে। গত এক সপ্তাহে বেনাপোল বন্দর অতিক্রম করলেও পেট্রাপোল বন্দরে অনন্ত ৯ জন সোনা চোরাচালানকারী ধরা পড়েছে।
বেনাপোল কাস্টমস কর্মকর্তারা বলছেন, স্ক্যানিং মেশিনগুলো দ্রুত ঠিক করতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
পেট্রাপোল কাস্টমসের তথ্যমতে, গত বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বেনাপোল কাস্টমস পেরিয়ে ওপারে ভারতের পেট্রাপোল কাস্টমস ইমিগ্রেশনে নিরাপত্তায় নিয়োজিত সীমান্তরক্ষী বিএসএফ সদস্যদের হাতে এক কেজি ওজনের সোনার বারসহ তিন বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী আটক হন। আটককৃতরা তাঁদের শরীরে (পায়ুপথে) সোনা বহন করছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে পেট্রাপোল থানা-পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।
আটককৃতরা হলেন শরীয়তপুরের চিকান্দী উপজেলার বিনোদপুর গ্রামের রাজ্জাক মুন্সির ছেলে আবু বক্কর মুন্সি, ঢাকার ওয়াদালোদী তুরাগ এলাকার রুস্তম শেখের মেয়ে পারভীন আক্তার (৪৪) এবং মানিকগঞ্জের সদর এলাকার তারা গ্রামের পিয়ার আলীর ছেলে সাইফুল ইসলাম এমডি (৪৬)।
এর আগে ১৮ ফেব্রুয়ারি আড়াই কেজি ওজনের ২২টি সোনার বারসহ আমদানি পণ্যবাহী ভারতীয় ট্রাকচালক রাজু দাস ও সঞ্জীব দাসকে আটক করে বিএসএফ। একই দিনে পাসপোর্টধারী যাত্রী রিবাউদ্দিনকে তিনটি সোনার বারসহ আটক করে বিএসএফ। এ ছাড়া ১৬ ফেব্রুয়ারি ৮৫০ গ্রাম ওজনের সোনার বারসহ আবু বক্কর হানিফা ও জিয়া উদ্দীন নামে দুই ভারতীয় পাসপোর্টধারীকে আটক করে বিএসএফ। ১৩ ফেব্রুয়ারি নাজরীন নাহার নামে এক বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী পায়ুপথে লুকিয়ে পাচারের সময় চারটি সোনারর বারসহ তাঁকে আটক করে বিএসএফ।
ভারতের ২৪ পরগনা সাউথ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ারের পাবলিক রিলেশন অফিসার ডিআইজি এ কে আর্য বিজ্ঞপ্তিতে গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, সীমান্ত নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা কোনো অবস্থাতেই সীমান্তে চোরাচালান বা অন্য কোনো ধরনের অপরাধ ঘটতে দেবে না। এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদেরও ছাড় দেবে না বিএসএফ। চোরাচালান প্রতিরোধে সহযোগিতা কামনা করেন বিএসএফ কর্মকর্তা।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বেনাপোল কাস্টমসের দুর্বল নিরাপত্তাব্যবস্থার কারণে এটি সোনা পাচারের নিরাপদ পথ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। তবে, সোনা নিয়ে নির্বিঘ্নে বেনাপোল পার হয়ে গেলেও, পেট্রাপোলে গিয়ে প্রায় প্রতিদিন ধরা পড়ছেন চোরাকারবারিরা।
এদিকে পাচার রোধে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ জোরালো পদক্ষেপ নিলেও বাংলাদেশ কাস্টমসে এ নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই। অভিযোগ উঠেছে এসব পাচারের কার্যক্রমে কাস্টমসের নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে চোরাকারবারিদের সখ্য থাকতে পারে। যে কারণে স্ক্যানিং মেশিন মেরামত বা যাত্রীর ব্যাগেজ তল্লাশিতে অনীহা রয়েছে।
জানা গেছে, বেনাপোল বন্দর দিয়ে বাণিজ্য ও যাত্রী যাতায়াতের ক্ষেত্রে নিরাপত্তার কারণে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ চারটি স্ক্যানিং মেশিন স্থাপন করে। এর একটি মোবাইল স্ক্যানার স্থাপন হয় বন্দরের বাইপাস সড়কে পণ্য প্রবেশদ্বারে। অত্যাধুনিক মেশিনটি পণ্যবাহী ট্রাকে আসা রাসায়নিক, মাদক, অস্ত্র ও মিথ্যা ঘোষণার পণ্য শনাক্ত করতে সক্ষম।
এ ছাড়া বেনাপোল চেকপোস্ট ও রেলস্টেশন আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন-কাস্টমস রুটে চোরাচালান রোধে আরও তিনটি স্ক্যানিং মেশিন বসানো হয়। স্ক্যানিং মেশিন কাস্টমসের পক্ষে পরিচালনা করে আসছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ফাইবার অ্যাসোসিয়েটস। তবে স্ক্যানিং মেশিনগুলোর মধ্যে তিনটি যান্ত্রিক ত্রুটিতে পড়ায় চার মাস ধরে স্ক্যানিং কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে এই পথে। এতে অবাধে আমদানি পণ্য ও পাসপোর্টধারী যাত্রীর মাধ্যমে সোনা ও মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে চোরাচালান ব্যাপক হারে বেড়েছে। এ ছাড়া ঢাকা-কলকাতা রুটে যাত্রী নিয়ে চলাচলকারী পরিবহনের অনেকেই জড়িয়ে পড়ছেন চোরাচালানে।
বেনাপোল কাস্টমসের পক্ষে স্ক্যানিং মেশিন তদারকিতে নিযুক্ত ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ফাইবার অ্যাসোসিয়েটসের বেনাপোল অফিস ব্যবস্থাপক বনি আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্ক্যানিং মেরামত করতে বড় অঙ্কের অর্থের প্রয়োজন। সেটি চুক্তি অনুযায়ী কাস্টমস ব্যয় বহন করার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় স্ক্যানিং মেশিন তিনটির কার্যক্রম বন্ধ আছে।’
বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা নূরআলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভারত যাওয়ার পথে যাত্রীদের ব্যাগেজ তল্লাশির কাজে ব্যবহৃত স্ক্যানিং মেশিন নষ্ট হয়ে পড়ে থাকায় আপাতত সন্দেহ ভাজন যাত্রীদের ব্যাগ হাতে তল্লাশি করা হচ্ছে। তবে স্ক্যানিং মেশিনগুলো দ্রুত ঠিক করতে বিদেশ থেকে যন্ত্রাংশ আমদানির ব্যবস্থা করছেন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।’
যশোরের বেনাপোলে চারটি স্ক্যানিং মেশিনের তিনটি নষ্ট থাকায় ভারতে যাওয়ার সময় যাত্রীদের ব্যাগেজ হাতে তল্লাশি করা হচ্ছে। যে কারণে ধরা পড়ার ঝুঁকি কম থাকায় বেনাপোল বন্দর দিয়ে সোনা চোরাচালান বাড়ছে। তবে বেনাপোল বন্দর পার হলেও এসব সোনা চোরাচালনকারীরা পেট্রাপোল বন্দরে ধরা পড়ছে। গত এক সপ্তাহে বেনাপোল বন্দর অতিক্রম করলেও পেট্রাপোল বন্দরে অনন্ত ৯ জন সোনা চোরাচালানকারী ধরা পড়েছে।
বেনাপোল কাস্টমস কর্মকর্তারা বলছেন, স্ক্যানিং মেশিনগুলো দ্রুত ঠিক করতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
পেট্রাপোল কাস্টমসের তথ্যমতে, গত বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বেনাপোল কাস্টমস পেরিয়ে ওপারে ভারতের পেট্রাপোল কাস্টমস ইমিগ্রেশনে নিরাপত্তায় নিয়োজিত সীমান্তরক্ষী বিএসএফ সদস্যদের হাতে এক কেজি ওজনের সোনার বারসহ তিন বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী আটক হন। আটককৃতরা তাঁদের শরীরে (পায়ুপথে) সোনা বহন করছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে পেট্রাপোল থানা-পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।
আটককৃতরা হলেন শরীয়তপুরের চিকান্দী উপজেলার বিনোদপুর গ্রামের রাজ্জাক মুন্সির ছেলে আবু বক্কর মুন্সি, ঢাকার ওয়াদালোদী তুরাগ এলাকার রুস্তম শেখের মেয়ে পারভীন আক্তার (৪৪) এবং মানিকগঞ্জের সদর এলাকার তারা গ্রামের পিয়ার আলীর ছেলে সাইফুল ইসলাম এমডি (৪৬)।
এর আগে ১৮ ফেব্রুয়ারি আড়াই কেজি ওজনের ২২টি সোনার বারসহ আমদানি পণ্যবাহী ভারতীয় ট্রাকচালক রাজু দাস ও সঞ্জীব দাসকে আটক করে বিএসএফ। একই দিনে পাসপোর্টধারী যাত্রী রিবাউদ্দিনকে তিনটি সোনার বারসহ আটক করে বিএসএফ। এ ছাড়া ১৬ ফেব্রুয়ারি ৮৫০ গ্রাম ওজনের সোনার বারসহ আবু বক্কর হানিফা ও জিয়া উদ্দীন নামে দুই ভারতীয় পাসপোর্টধারীকে আটক করে বিএসএফ। ১৩ ফেব্রুয়ারি নাজরীন নাহার নামে এক বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী পায়ুপথে লুকিয়ে পাচারের সময় চারটি সোনারর বারসহ তাঁকে আটক করে বিএসএফ।
ভারতের ২৪ পরগনা সাউথ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ারের পাবলিক রিলেশন অফিসার ডিআইজি এ কে আর্য বিজ্ঞপ্তিতে গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, সীমান্ত নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা কোনো অবস্থাতেই সীমান্তে চোরাচালান বা অন্য কোনো ধরনের অপরাধ ঘটতে দেবে না। এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদেরও ছাড় দেবে না বিএসএফ। চোরাচালান প্রতিরোধে সহযোগিতা কামনা করেন বিএসএফ কর্মকর্তা।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বেনাপোল কাস্টমসের দুর্বল নিরাপত্তাব্যবস্থার কারণে এটি সোনা পাচারের নিরাপদ পথ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। তবে, সোনা নিয়ে নির্বিঘ্নে বেনাপোল পার হয়ে গেলেও, পেট্রাপোলে গিয়ে প্রায় প্রতিদিন ধরা পড়ছেন চোরাকারবারিরা।
এদিকে পাচার রোধে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ জোরালো পদক্ষেপ নিলেও বাংলাদেশ কাস্টমসে এ নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই। অভিযোগ উঠেছে এসব পাচারের কার্যক্রমে কাস্টমসের নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে চোরাকারবারিদের সখ্য থাকতে পারে। যে কারণে স্ক্যানিং মেশিন মেরামত বা যাত্রীর ব্যাগেজ তল্লাশিতে অনীহা রয়েছে।
জানা গেছে, বেনাপোল বন্দর দিয়ে বাণিজ্য ও যাত্রী যাতায়াতের ক্ষেত্রে নিরাপত্তার কারণে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ চারটি স্ক্যানিং মেশিন স্থাপন করে। এর একটি মোবাইল স্ক্যানার স্থাপন হয় বন্দরের বাইপাস সড়কে পণ্য প্রবেশদ্বারে। অত্যাধুনিক মেশিনটি পণ্যবাহী ট্রাকে আসা রাসায়নিক, মাদক, অস্ত্র ও মিথ্যা ঘোষণার পণ্য শনাক্ত করতে সক্ষম।
এ ছাড়া বেনাপোল চেকপোস্ট ও রেলস্টেশন আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন-কাস্টমস রুটে চোরাচালান রোধে আরও তিনটি স্ক্যানিং মেশিন বসানো হয়। স্ক্যানিং মেশিন কাস্টমসের পক্ষে পরিচালনা করে আসছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ফাইবার অ্যাসোসিয়েটস। তবে স্ক্যানিং মেশিনগুলোর মধ্যে তিনটি যান্ত্রিক ত্রুটিতে পড়ায় চার মাস ধরে স্ক্যানিং কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে এই পথে। এতে অবাধে আমদানি পণ্য ও পাসপোর্টধারী যাত্রীর মাধ্যমে সোনা ও মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে চোরাচালান ব্যাপক হারে বেড়েছে। এ ছাড়া ঢাকা-কলকাতা রুটে যাত্রী নিয়ে চলাচলকারী পরিবহনের অনেকেই জড়িয়ে পড়ছেন চোরাচালানে।
বেনাপোল কাস্টমসের পক্ষে স্ক্যানিং মেশিন তদারকিতে নিযুক্ত ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ফাইবার অ্যাসোসিয়েটসের বেনাপোল অফিস ব্যবস্থাপক বনি আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্ক্যানিং মেরামত করতে বড় অঙ্কের অর্থের প্রয়োজন। সেটি চুক্তি অনুযায়ী কাস্টমস ব্যয় বহন করার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় স্ক্যানিং মেশিন তিনটির কার্যক্রম বন্ধ আছে।’
বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা নূরআলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভারত যাওয়ার পথে যাত্রীদের ব্যাগেজ তল্লাশির কাজে ব্যবহৃত স্ক্যানিং মেশিন নষ্ট হয়ে পড়ে থাকায় আপাতত সন্দেহ ভাজন যাত্রীদের ব্যাগ হাতে তল্লাশি করা হচ্ছে। তবে স্ক্যানিং মেশিনগুলো দ্রুত ঠিক করতে বিদেশ থেকে যন্ত্রাংশ আমদানির ব্যবস্থা করছেন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।’
শিল্প খাতে গ্যাসের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে অবিলম্বে দাম পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় ১১টি ব্যবসায়িক সংগঠনের নেতা ও দুটি শিল্পগোষ্ঠীর উদ্যোক্তা। তাঁরা বলেছেন, এই অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি শিল্প ও বাণিজ্যের মারাত্মক ক্ষতি করবে।
১ ঘণ্টা আগেঅসুস্থতা, দুর্ঘটনাসহ বিপদে-আপদে বিশ্বজুড়ে মানুষের ভরসার কেন্দ্র ‘বিমা’। বিমা পলিসি করা থাকলেই হাসপাতালের বিল পরিশোধ বা দুর্ঘটনার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোনো চিন্তা করতে হয় না গ্রাহককে। গ্রাহকের হয়ে বিমা কোম্পানিই সব শোধ করে দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাত এখনো সেই ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেনি।
১১ ঘণ্টা আগেপেঁয়াজের মৌসুম এখনো শেষ হয়নি। তার আগেই দাম বাড়তে শুরু করেছে। বাজারে দাম আরও বাড়বে; সেই আশায় কৃষক, ফড়িয়া, ব্যবসায়ী—সবাই সাধ্যমতো পেঁয়াজ ধরে রাখছেন, সুবিধামতো সময়ে ছাড়ছেন অল্প অল্প করে। আর এতেই মোকামে বাড়ছে পণ্যটির দাম, যার প্রভাব পড়ছে পাইকারি ও খুচরা বাজারে।
১২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্য মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থান বদলে দিতে যাচ্ছে মাতারবাড়ী। বহুল কাঙ্ক্ষিত গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পটি এখন আর কাগজে আঁকা স্বপ্ন নয়, সেটি বাস্তবায়নের মোক্ষম বাঁক পেরিয়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছে নির্মাণপর্বে। এ লক্ষ্যে আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জাপানের দুটি
১২ ঘণ্টা আগে