শেখ হাসিনার নামে পাটকল
মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা

প্রায় ৪০ কোটি টাকা ব্যয়ের পর ‘শেখ হাসিনা স্পেশালাইজড জুট টেক্সটাইল মিল’ প্রকল্পটি বাতিল করেছে সরকার। জামালপুরে বিশেষায়িত প্রকল্পটি নেওয়া হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে।
৫১৯ কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়ার সাত বছরে কাজ হয়েছে ২ শতাংশ। যেটুকু কাজ হয়েছে, তাতেও অনিয়মের আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে দুর্নীতিরও। এমতাবস্থায় অন্তর্বর্তী সরকার প্রকল্পটি বাতিল করেছে। এখন প্রকল্পের জায়গায় সোলার প্যানেল তৈরির কাজ করছে পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়।
এ বিষয়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব আব্দুর রউফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রকল্পটি বিগত সরকারের সময় বন্ধ করার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু সাবেক প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমের কারণে তা সম্ভব হয়নি। তবে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নতুন সরকার প্রকল্পটি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সচিব জানান, সরকার বিজেএমসির সব প্রকল্প বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়। এই প্রকল্প বিজেএমসির আওতায় ছিল। তাই প্রকল্পটি বাতিল করা হয়েছে। সেই প্রকল্পের জায়গায় সোলার প্যানেল স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান আব্দুর রউফ।
পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮ সালে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী স্পেশালাইজড জুট টেক্সটাইল মিল নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার। ৫১৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকা প্রাক্কলনের এই প্রকল্প জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুমোদিত হয়। অনুমোদনের সাত বছরে কাজ হয়েছে মাত্র ২ শতাংশ; যা টাকার অঙ্কে ৩৯ কোটি ৮২ লাখ টাকা।
সূত্র জানায়, বাতিল হওয়া প্রকল্পের জায়গাটি শহর থেকে অনেক দূরে, নদীর কাছে অবস্থিত। তাই এখানে নতুন কোনো ইন্ডাস্ট্রি করা সম্ভব হবে না। তাই ৩৪ একর জায়গায় সোলার প্যানেল করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তার জন্য একটি টিএপিপি করা হচ্ছে।
পরিকল্পনা কমিশনের প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) তথ্য বলছে, ২০১৮ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত সময়ে প্রকল্পের কাজের গতি অত্যন্ত ধীর। এরই মধ্যে জমি উন্নয়নের নামে অনুমোদনের তুলনায় ছয় গুণ বেশি কাজ করা হয়েছে।
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) জানায়, ২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যেই ৩৪ একর জমিতে প্রায় ৫ লাখ ৫০ হাজার ঘনমিটার মাটি ফেলা হয়; যার মোট ব্যয় দাঁড়িয়েছে ৩৪ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। এর মধ্যে ২৮ কোটি ২৮ লাখ টাকার কাজ অনুমোদনের বাইরে, যা প্রকল্প ব্যয়ের অতিরিক্ত অংশ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
অথচ প্রকল্প অনুমোদন অনুযায়ী এ কাজে বরাদ্দ ছিল মাত্র ৬ কোটি ১৮ লাখ টাকা এবং মাটি উন্নয়নের নির্ধারিত পরিমাণ ছিল ৮৫ হাজার ৬৪১ ঘনমিটার।
সবচেয়ে উদ্বেগজনক বিষয় হলো, এই অতিরিক্ত কাজের কোনো অনুমোদন পাওয়া যায়নি, এমনকি কোনো চুক্তিপত্রও নেই। কে এই কাজের নির্দেশ দিল, কোন নিয়মে এত বড় ব্যয় হলো, তা স্পষ্ট নয় প্রকল্পের নথিতে। বিশ্লেষকদের মতে, এটি প্রকল্প ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলার ঘাটতির একটি বড় উদাহরণ।
জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী মো. তোফাজ্জল হোসেন বলেন, প্রকল্পের নামে যে খরচ দেখানো হয়েছে, তা প্রকল্প নেওয়ার দুই বছরের মধ্যেই হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিকল্পনা কমিশনের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকল্প শুরুর দুই বছর পরই বিজেএমসির ২৫টি পাটকল বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়। তখনই প্রকল্পটি বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবু শেখ হাসিনার নাম থাকায় প্রকল্পটি থামেনি, ফলে অতিরিক্ত প্রায় ২৯ কোটি টাকা খরচ হয়।’
প্রকল্পটি ২০১৮ সালের জুলাইয়ে একনেকে অনুমোদন পায়। প্রথমে ঢাকার ডেমরায় বিজেএমসির লতিফ বাওয়ানী জুট মিলে এটি নির্মাণের পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু তৎকালীন প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমের দাবিতে স্থান পরিবর্তন করে নেওয়া হয় তাঁর নির্বাচনী এলাকা জামালপুরে। কারণ হিসেবে দেখানো হয়, সেখানে শ্রমিক ও কাঁচা পাট সহজলভ্য।
প্রকল্পের উদ্দেশ্য ছিল তুলা এবং পাটের মিশ্রণে পরিবেশবান্ধব সুতা ও কাপড় তৈরি, যা দিয়ে দেশে-বিদেশে ডেনিমসহ বিভিন্ন পোশাক রপ্তানি বাড়ানো যাবে; পাশাপাশি কর্মসংস্থানও সৃষ্টি হবে। প্রকল্পের কাজ ২০২০ সালে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও দেরিতে শুরু হওয়ায় সময়সীমা বাড়িয়ে ২০২১ সাল পর্যন্ত নেওয়া হয়। এরপরও কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি হয়নি।
এ বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (শিল্প ও জ্বালানি বিভাগ) মো. রুহুল আমিন বলেন, যেভাবে সময় ও অর্থ অপচয় হয়েছে, তাতে সরকারের ভাবমূর্তিও ক্ষুণ্ন হয়েছে। প্রকল্প শেষ না করেই এত টাকা চলে গেছে।
এদিকে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, সংসদীয় স্থায়ী কমিটি প্রকল্পটি চালুর সুপারিশ করেছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সারসংক্ষেপ বিবেচনায় নিয়ে তা বন্ধের সিদ্ধান্ত দেয়।
পরিকল্পনা কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রকল্প বন্ধ হলেও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও সংস্থার উচিত হবে, কতটুকু কাজ হয়েছে এবং কীভাবে ব্যয় হয়েছে, সে বিষয়ে স্পষ্ট তথ্য তুলে ধরা; একই সঙ্গে প্রকল্পের আওতায় কেনা যানবাহনগুলোর ব্যাপারে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া।

প্রায় ৪০ কোটি টাকা ব্যয়ের পর ‘শেখ হাসিনা স্পেশালাইজড জুট টেক্সটাইল মিল’ প্রকল্পটি বাতিল করেছে সরকার। জামালপুরে বিশেষায়িত প্রকল্পটি নেওয়া হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে।
৫১৯ কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়ার সাত বছরে কাজ হয়েছে ২ শতাংশ। যেটুকু কাজ হয়েছে, তাতেও অনিয়মের আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে দুর্নীতিরও। এমতাবস্থায় অন্তর্বর্তী সরকার প্রকল্পটি বাতিল করেছে। এখন প্রকল্পের জায়গায় সোলার প্যানেল তৈরির কাজ করছে পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়।
এ বিষয়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব আব্দুর রউফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রকল্পটি বিগত সরকারের সময় বন্ধ করার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু সাবেক প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমের কারণে তা সম্ভব হয়নি। তবে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নতুন সরকার প্রকল্পটি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সচিব জানান, সরকার বিজেএমসির সব প্রকল্প বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়। এই প্রকল্প বিজেএমসির আওতায় ছিল। তাই প্রকল্পটি বাতিল করা হয়েছে। সেই প্রকল্পের জায়গায় সোলার প্যানেল স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানান আব্দুর রউফ।
পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮ সালে জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী স্পেশালাইজড জুট টেক্সটাইল মিল নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার। ৫১৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকা প্রাক্কলনের এই প্রকল্প জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুমোদিত হয়। অনুমোদনের সাত বছরে কাজ হয়েছে মাত্র ২ শতাংশ; যা টাকার অঙ্কে ৩৯ কোটি ৮২ লাখ টাকা।
সূত্র জানায়, বাতিল হওয়া প্রকল্পের জায়গাটি শহর থেকে অনেক দূরে, নদীর কাছে অবস্থিত। তাই এখানে নতুন কোনো ইন্ডাস্ট্রি করা সম্ভব হবে না। তাই ৩৪ একর জায়গায় সোলার প্যানেল করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তার জন্য একটি টিএপিপি করা হচ্ছে।
পরিকল্পনা কমিশনের প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) তথ্য বলছে, ২০১৮ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত সময়ে প্রকল্পের কাজের গতি অত্যন্ত ধীর। এরই মধ্যে জমি উন্নয়নের নামে অনুমোদনের তুলনায় ছয় গুণ বেশি কাজ করা হয়েছে।
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) জানায়, ২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যেই ৩৪ একর জমিতে প্রায় ৫ লাখ ৫০ হাজার ঘনমিটার মাটি ফেলা হয়; যার মোট ব্যয় দাঁড়িয়েছে ৩৪ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। এর মধ্যে ২৮ কোটি ২৮ লাখ টাকার কাজ অনুমোদনের বাইরে, যা প্রকল্প ব্যয়ের অতিরিক্ত অংশ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
অথচ প্রকল্প অনুমোদন অনুযায়ী এ কাজে বরাদ্দ ছিল মাত্র ৬ কোটি ১৮ লাখ টাকা এবং মাটি উন্নয়নের নির্ধারিত পরিমাণ ছিল ৮৫ হাজার ৬৪১ ঘনমিটার।
সবচেয়ে উদ্বেগজনক বিষয় হলো, এই অতিরিক্ত কাজের কোনো অনুমোদন পাওয়া যায়নি, এমনকি কোনো চুক্তিপত্রও নেই। কে এই কাজের নির্দেশ দিল, কোন নিয়মে এত বড় ব্যয় হলো, তা স্পষ্ট নয় প্রকল্পের নথিতে। বিশ্লেষকদের মতে, এটি প্রকল্প ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলার ঘাটতির একটি বড় উদাহরণ।
জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী মো. তোফাজ্জল হোসেন বলেন, প্রকল্পের নামে যে খরচ দেখানো হয়েছে, তা প্রকল্প নেওয়ার দুই বছরের মধ্যেই হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিকল্পনা কমিশনের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকল্প শুরুর দুই বছর পরই বিজেএমসির ২৫টি পাটকল বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়। তখনই প্রকল্পটি বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবু শেখ হাসিনার নাম থাকায় প্রকল্পটি থামেনি, ফলে অতিরিক্ত প্রায় ২৯ কোটি টাকা খরচ হয়।’
প্রকল্পটি ২০১৮ সালের জুলাইয়ে একনেকে অনুমোদন পায়। প্রথমে ঢাকার ডেমরায় বিজেএমসির লতিফ বাওয়ানী জুট মিলে এটি নির্মাণের পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু তৎকালীন প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমের দাবিতে স্থান পরিবর্তন করে নেওয়া হয় তাঁর নির্বাচনী এলাকা জামালপুরে। কারণ হিসেবে দেখানো হয়, সেখানে শ্রমিক ও কাঁচা পাট সহজলভ্য।
প্রকল্পের উদ্দেশ্য ছিল তুলা এবং পাটের মিশ্রণে পরিবেশবান্ধব সুতা ও কাপড় তৈরি, যা দিয়ে দেশে-বিদেশে ডেনিমসহ বিভিন্ন পোশাক রপ্তানি বাড়ানো যাবে; পাশাপাশি কর্মসংস্থানও সৃষ্টি হবে। প্রকল্পের কাজ ২০২০ সালে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও দেরিতে শুরু হওয়ায় সময়সীমা বাড়িয়ে ২০২১ সাল পর্যন্ত নেওয়া হয়। এরপরও কাঙ্ক্ষিত অগ্রগতি হয়নি।
এ বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (শিল্প ও জ্বালানি বিভাগ) মো. রুহুল আমিন বলেন, যেভাবে সময় ও অর্থ অপচয় হয়েছে, তাতে সরকারের ভাবমূর্তিও ক্ষুণ্ন হয়েছে। প্রকল্প শেষ না করেই এত টাকা চলে গেছে।
এদিকে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, সংসদীয় স্থায়ী কমিটি প্রকল্পটি চালুর সুপারিশ করেছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সারসংক্ষেপ বিবেচনায় নিয়ে তা বন্ধের সিদ্ধান্ত দেয়।
পরিকল্পনা কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রকল্প বন্ধ হলেও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও সংস্থার উচিত হবে, কতটুকু কাজ হয়েছে এবং কীভাবে ব্যয় হয়েছে, সে বিষয়ে স্পষ্ট তথ্য তুলে ধরা; একই সঙ্গে প্রকল্পের আওতায় কেনা যানবাহনগুলোর ব্যাপারে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

প্রায় ৪০ কোটি টাকা ব্যয়ের পর ‘শেখ হাসিনা স্পেশালাইজড জুট টেক্সটাইল মিল’ প্রকল্পটি বাতিল করেছে সরকার। জামালপুরে বিশেষায়িত প্রকল্পটি নেওয়া হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে।
৩০ জুন ২০২৫
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

প্রায় ৪০ কোটি টাকা ব্যয়ের পর ‘শেখ হাসিনা স্পেশালাইজড জুট টেক্সটাইল মিল’ প্রকল্পটি বাতিল করেছে সরকার। জামালপুরে বিশেষায়িত প্রকল্পটি নেওয়া হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে।
৩০ জুন ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

প্রায় ৪০ কোটি টাকা ব্যয়ের পর ‘শেখ হাসিনা স্পেশালাইজড জুট টেক্সটাইল মিল’ প্রকল্পটি বাতিল করেছে সরকার। জামালপুরে বিশেষায়িত প্রকল্পটি নেওয়া হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে।
৩০ জুন ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১১ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

প্রায় ৪০ কোটি টাকা ব্যয়ের পর ‘শেখ হাসিনা স্পেশালাইজড জুট টেক্সটাইল মিল’ প্রকল্পটি বাতিল করেছে সরকার। জামালপুরে বিশেষায়িত প্রকল্পটি নেওয়া হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে।
৩০ জুন ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে