নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচন ও শীতের প্রভাবে বাজারে সবকিছুর দাম চড়া। রাজধানীর বাজারগুলোতে গত সপ্তাহে, মানে নির্বাচনে আগে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হতো ৬০০ টাকায়। চলতি সপ্তাহে সেটা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকায়। যেসব মাছ বিক্রি হতো ৩৫০ টাকা কেজি দরে, সেগুলো বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকায়। সবজির বাজারেও একই অবস্থা। একটি ফুলকপি কিনতে হচ্ছে ৬০ টাকায়, বাঁধাকপি ৪০, বগুড়ার আলু ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে ক্রেতাদের মুখ ভার, বিক্রেতাদের কপালে চিন্তার ভাঁজ।
আজ শনিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে কিচেন মার্কেটসংলগ্ন মাংসের দোকানগুলোতে দেখা যায়, প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকায়। কিচেন রোড এলাকা থেকে মাংস কিনতে এসেছেন মুন্না নামের এক যুবক। তিনি বলেন, ‘যখন মাংসের দাম কম ছিল, তখন কেনা হতো বেশি পরিমাণে। এখন দাম বাড়ার কারণে অল্প করে নিচ্ছি। দাম কম থাকলে আমরা বেশি করে নিতে পারি।
‘মাংসের দামটা কখনোই কমে নাই। তবে ৫০ হাজার টাকার গরু হয়তো ৪৮ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। মাঝে একজন, দুজন ঢাকা শহরে ভাইরাল হওয়ার জন্য কম দামে মাংস বিক্রি শুরু করেছিল। এখন তারা নিজেরাই এই দামে দিতে পারতেছে না।’ এসব উল্লেখ করে ক্ষোভ নিয়ে একজন মাংস বিক্রেতা বলেন, ‘বাংলাদেশে কোনো দিন দেখছেন, কোনো জিনিস কেজিতে ১০০-১৫০ টাকা কমছে? কমে নাই। মাংসের দামের ক্ষেত্রে ভাইরাল হওয়ার জন্য এই কামডা হইছে। এখন আমরা আর পারতাছি না। যেটুকু কমছে, এখন তার তিন ডবল বাইড়া গেছে। এখন আমরা আর পারতাছি না। না পাইরা এখন ব্যবসা ছাড়তেও পারতেছি না। ইলেকশনের পরপরই দামটা বাড়ছে। তার ওপর শীত পড়ছে, মাল আইতে পারে না। ইলেকশনের আগেও দাম কম ছিল না।’
তবে অপর এক মাংস বিক্রেতা জানালেন ভিন্ন কথা। বাড়তি দামেও তাঁকে লোকসান গুনতে হচ্ছে। এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘দাম কম থাকলেও মাংস বিক্রি করে লাভ হতো। এখন দাম বেশি, তবু লোকসান হচ্ছে। আগে দাম কম ছিল, ক্রেতা বেশি ছিল, বিক্রি বেশি হতো। তাই লাভ হতো। এখন দাম বেশি, ক্রেতা নাই। গোশত দোকানে রইয়া গেছে। হিসাব কইরা দেখলাম, আইজ দুই হাজার টাকা লস।’ এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘হাটে গরু না থাকায় দাম বাড়তি ৷ গরু যদি থাকে ১০০, তাইলে ক্রেতা থাকে ১৫০ জন। এই সংকটের কারণ গরুর ব্যাপারী বলতে পারবে।’
এদিকে বাজারে চালের দামও বেড়েছে কেজিতে চার-পাঁচ টাকা। একজন চাল বিক্রেতা বলেন, ‘চালের দাম ঊর্ধ্বমুখী। কারণ, এত দিন নির্বাচনের কারণে ভ্রাম্যমাণ আদালত এদিকে খেয়াল করতে পারে নাই। কোনো অভিযান চালায়নি; তাই কিছু অসাধু ব্যবসায়ী এই সুযোগ নিছে। তারা সঠিকভাবে মাল দিচ্ছে না। তারা কৃত্রিম সংকট তৈরি করেছে। নির্বাচনের পর সব চাল কেজিতে পাঁচ টাকা বেড়ে গেছে। আগে যারা ১০ কেজি নিত, তারা এখন ১ কেজি নিচ্ছে। আগে এই সময় ক্রেতা ছিল জমজমাট। এখন ক্রেতাশূন্য। ’
বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি পাঙাশ ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া বড় রুই বিক্রি হচ্ছে ৩৮০ টাকা, বড় কাতল ৪০০, বড় মৃগেল ৩২০, বড় শৈল ৩৬০, গ্রাসকার্প বড়টা ৩২০, রুই ৩৫০, বড় ব্রিগেট ৩৫০ টাকা, বড় সিলভার কার্প ২৫০ টাকা এবং বড় তেলাপিয়া ২৫০ টাকাসহ অন্য মাছগুলো বিক্রি হচ্ছে সর্বনিম্ন ২২০ টাকায়। প্রতিটি মাছই গত সপ্তাহের তুলনায় অন্তত ৫০ টাকা বেশিতে বিক্রি হচ্ছে।
কারওয়ান বাজারের মাছের দোকানিরা বলেন, প্রতি কেজিতে সব মাছের দাম ৫০ টাকা বেশি ৷ কুয়াশায় গাড়ি চলতে পারে না, সময়মতো সবকিছু আসতে পারে না। তাই এত দাম।
কারওয়ান বাজারের মাছের বাজারের এক নিয়মিত ক্রেতা বলেন, ‘আগে যে মাছ ৩০০ বা ৩৫০ টাকা নিতাম, সেটা এখন ৪০০ টাকার বেশি। আমাদের অনেক অসুবিধা হচ্ছে। দাম বাড়লে আমাদের উপার্জন তো বাড়ে নাই। বাসা ভাড়া থেকে অন্য যে জিনিসগুলো আছে, সেগুলো তো ফিক্সড। বাজারের ক্ষেত্রে এমন হলে আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর একটা ঝুঁকি পড়ে।’
মাছের দাম নিয়ে অন্য এক ক্রেতা বলেন, ‘প্রচুর দাম ভাইয়া, প্রচুর! এর আগে কিন্যা গেছিলাম ৩০০ টাকা এখন চাচ্ছে ৩৫০ টাকা। ৩ টাকা কামাই করে ৯ টাকা খরচ হচ্ছে।’

রাজধানীর শাহীনবাগ থেকে কারওয়ান বাজারে তুলনামূলক কম দামে ফার্মের মুরগি কিনতে এসেছিলেন এক ক্রেতা। তবে তিনি হতাশা নিয়ে বলেন, ‘কষ্ট কইরা কাওরান বাজার আইসা কী লাভ হইলো? শাহীনবাগে ফার্মের মুরগির দাম ২০০ টাকা আর কারওয়ান বাজারে দাম ২১০ টাকা। সবজি তো কেনার মতো না। খালি হাতে চইলা যাইতে হইব। একটা ফুলকপির দাম ৫০-৬০ টাকা। মানুষের তো মরতে হইবে না খাইয়া।’
এফবিসিসিআইয়ের সদস্য ও সমতা ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী কাউসার আলম খান বলেন, চালের সরবরাহ কমার কারণে দাম বেড়েছে। নির্বাচন ও ঠান্ডার প্রভাবে উৎপাদন কম। যার কারণে দামও বেড়েছে। নির্বাচন ঘিরে ১০-১২ দিন হলো এমন চলছে। আগামী সপ্তাহে বাজারে স্বস্তি আসলেও আসতে পারে।

নির্বাচন ও শীতের প্রভাবে বাজারে সবকিছুর দাম চড়া। রাজধানীর বাজারগুলোতে গত সপ্তাহে, মানে নির্বাচনে আগে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হতো ৬০০ টাকায়। চলতি সপ্তাহে সেটা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকায়। যেসব মাছ বিক্রি হতো ৩৫০ টাকা কেজি দরে, সেগুলো বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকায়। সবজির বাজারেও একই অবস্থা। একটি ফুলকপি কিনতে হচ্ছে ৬০ টাকায়, বাঁধাকপি ৪০, বগুড়ার আলু ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে ক্রেতাদের মুখ ভার, বিক্রেতাদের কপালে চিন্তার ভাঁজ।
আজ শনিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে কিচেন মার্কেটসংলগ্ন মাংসের দোকানগুলোতে দেখা যায়, প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকায়। কিচেন রোড এলাকা থেকে মাংস কিনতে এসেছেন মুন্না নামের এক যুবক। তিনি বলেন, ‘যখন মাংসের দাম কম ছিল, তখন কেনা হতো বেশি পরিমাণে। এখন দাম বাড়ার কারণে অল্প করে নিচ্ছি। দাম কম থাকলে আমরা বেশি করে নিতে পারি।
‘মাংসের দামটা কখনোই কমে নাই। তবে ৫০ হাজার টাকার গরু হয়তো ৪৮ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। মাঝে একজন, দুজন ঢাকা শহরে ভাইরাল হওয়ার জন্য কম দামে মাংস বিক্রি শুরু করেছিল। এখন তারা নিজেরাই এই দামে দিতে পারতেছে না।’ এসব উল্লেখ করে ক্ষোভ নিয়ে একজন মাংস বিক্রেতা বলেন, ‘বাংলাদেশে কোনো দিন দেখছেন, কোনো জিনিস কেজিতে ১০০-১৫০ টাকা কমছে? কমে নাই। মাংসের দামের ক্ষেত্রে ভাইরাল হওয়ার জন্য এই কামডা হইছে। এখন আমরা আর পারতাছি না। যেটুকু কমছে, এখন তার তিন ডবল বাইড়া গেছে। এখন আমরা আর পারতাছি না। না পাইরা এখন ব্যবসা ছাড়তেও পারতেছি না। ইলেকশনের পরপরই দামটা বাড়ছে। তার ওপর শীত পড়ছে, মাল আইতে পারে না। ইলেকশনের আগেও দাম কম ছিল না।’
তবে অপর এক মাংস বিক্রেতা জানালেন ভিন্ন কথা। বাড়তি দামেও তাঁকে লোকসান গুনতে হচ্ছে। এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘দাম কম থাকলেও মাংস বিক্রি করে লাভ হতো। এখন দাম বেশি, তবু লোকসান হচ্ছে। আগে দাম কম ছিল, ক্রেতা বেশি ছিল, বিক্রি বেশি হতো। তাই লাভ হতো। এখন দাম বেশি, ক্রেতা নাই। গোশত দোকানে রইয়া গেছে। হিসাব কইরা দেখলাম, আইজ দুই হাজার টাকা লস।’ এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘হাটে গরু না থাকায় দাম বাড়তি ৷ গরু যদি থাকে ১০০, তাইলে ক্রেতা থাকে ১৫০ জন। এই সংকটের কারণ গরুর ব্যাপারী বলতে পারবে।’
এদিকে বাজারে চালের দামও বেড়েছে কেজিতে চার-পাঁচ টাকা। একজন চাল বিক্রেতা বলেন, ‘চালের দাম ঊর্ধ্বমুখী। কারণ, এত দিন নির্বাচনের কারণে ভ্রাম্যমাণ আদালত এদিকে খেয়াল করতে পারে নাই। কোনো অভিযান চালায়নি; তাই কিছু অসাধু ব্যবসায়ী এই সুযোগ নিছে। তারা সঠিকভাবে মাল দিচ্ছে না। তারা কৃত্রিম সংকট তৈরি করেছে। নির্বাচনের পর সব চাল কেজিতে পাঁচ টাকা বেড়ে গেছে। আগে যারা ১০ কেজি নিত, তারা এখন ১ কেজি নিচ্ছে। আগে এই সময় ক্রেতা ছিল জমজমাট। এখন ক্রেতাশূন্য। ’
বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি পাঙাশ ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া বড় রুই বিক্রি হচ্ছে ৩৮০ টাকা, বড় কাতল ৪০০, বড় মৃগেল ৩২০, বড় শৈল ৩৬০, গ্রাসকার্প বড়টা ৩২০, রুই ৩৫০, বড় ব্রিগেট ৩৫০ টাকা, বড় সিলভার কার্প ২৫০ টাকা এবং বড় তেলাপিয়া ২৫০ টাকাসহ অন্য মাছগুলো বিক্রি হচ্ছে সর্বনিম্ন ২২০ টাকায়। প্রতিটি মাছই গত সপ্তাহের তুলনায় অন্তত ৫০ টাকা বেশিতে বিক্রি হচ্ছে।
কারওয়ান বাজারের মাছের দোকানিরা বলেন, প্রতি কেজিতে সব মাছের দাম ৫০ টাকা বেশি ৷ কুয়াশায় গাড়ি চলতে পারে না, সময়মতো সবকিছু আসতে পারে না। তাই এত দাম।
কারওয়ান বাজারের মাছের বাজারের এক নিয়মিত ক্রেতা বলেন, ‘আগে যে মাছ ৩০০ বা ৩৫০ টাকা নিতাম, সেটা এখন ৪০০ টাকার বেশি। আমাদের অনেক অসুবিধা হচ্ছে। দাম বাড়লে আমাদের উপার্জন তো বাড়ে নাই। বাসা ভাড়া থেকে অন্য যে জিনিসগুলো আছে, সেগুলো তো ফিক্সড। বাজারের ক্ষেত্রে এমন হলে আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর একটা ঝুঁকি পড়ে।’
মাছের দাম নিয়ে অন্য এক ক্রেতা বলেন, ‘প্রচুর দাম ভাইয়া, প্রচুর! এর আগে কিন্যা গেছিলাম ৩০০ টাকা এখন চাচ্ছে ৩৫০ টাকা। ৩ টাকা কামাই করে ৯ টাকা খরচ হচ্ছে।’

রাজধানীর শাহীনবাগ থেকে কারওয়ান বাজারে তুলনামূলক কম দামে ফার্মের মুরগি কিনতে এসেছিলেন এক ক্রেতা। তবে তিনি হতাশা নিয়ে বলেন, ‘কষ্ট কইরা কাওরান বাজার আইসা কী লাভ হইলো? শাহীনবাগে ফার্মের মুরগির দাম ২০০ টাকা আর কারওয়ান বাজারে দাম ২১০ টাকা। সবজি তো কেনার মতো না। খালি হাতে চইলা যাইতে হইব। একটা ফুলকপির দাম ৫০-৬০ টাকা। মানুষের তো মরতে হইবে না খাইয়া।’
এফবিসিসিআইয়ের সদস্য ও সমতা ট্রেডার্সের স্বত্বাধিকারী কাউসার আলম খান বলেন, চালের সরবরাহ কমার কারণে দাম বেড়েছে। নির্বাচন ও ঠান্ডার প্রভাবে উৎপাদন কম। যার কারণে দামও বেড়েছে। নির্বাচন ঘিরে ১০-১২ দিন হলো এমন চলছে। আগামী সপ্তাহে বাজারে স্বস্তি আসলেও আসতে পারে।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

নির্বাচন ও শীতের প্রভাবে বাজারে সবকিছুর দাম চড়া। রাজধানীর বাজারগুলোতে গত সপ্তাহে, মানে নির্বাচনে আগে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হতো ৬০০ টাকায়। চলতি সপ্তাহে সেটা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকায়। যেসব মাছ বিক্রি হতো ৩৫০ টাকা কেজি দরে সেগুলো বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকায়
১৩ জানুয়ারি ২০২৪
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

নির্বাচন ও শীতের প্রভাবে বাজারে সবকিছুর দাম চড়া। রাজধানীর বাজারগুলোতে গত সপ্তাহে, মানে নির্বাচনে আগে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হতো ৬০০ টাকায়। চলতি সপ্তাহে সেটা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকায়। যেসব মাছ বিক্রি হতো ৩৫০ টাকা কেজি দরে সেগুলো বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকায়
১৩ জানুয়ারি ২০২৪
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

নির্বাচন ও শীতের প্রভাবে বাজারে সবকিছুর দাম চড়া। রাজধানীর বাজারগুলোতে গত সপ্তাহে, মানে নির্বাচনে আগে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হতো ৬০০ টাকায়। চলতি সপ্তাহে সেটা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকায়। যেসব মাছ বিক্রি হতো ৩৫০ টাকা কেজি দরে সেগুলো বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকায়
১৩ জানুয়ারি ২০২৪
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

নির্বাচন ও শীতের প্রভাবে বাজারে সবকিছুর দাম চড়া। রাজধানীর বাজারগুলোতে গত সপ্তাহে, মানে নির্বাচনে আগে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হতো ৬০০ টাকায়। চলতি সপ্তাহে সেটা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৭০০ টাকায়। যেসব মাছ বিক্রি হতো ৩৫০ টাকা কেজি দরে সেগুলো বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকায়
১৩ জানুয়ারি ২০২৪
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগে