আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা

কর, শুল্ক, ভ্যাট (প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর) বা রাজস্ব আদায় করে সরকারকে অর্থের জোগান দেয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। প্রতি ১০০ টাকা রাজস্ব আদায়ের জন্য এনবিআরের খরচ হয় ৩০ পয়সা। তবে প্রতি ১০০ টাকা প্রত্যক্ষ কর আদায়ে খরচ ১৭ পয়সা এবং পরোক্ষ করের ক্ষেত্রে ব্যয় ১৮ পয়সা।
এসব তথ্য উঠে এসেছে এনবিআরের ২০২২-২৩ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদনে। সম্প্রতি এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এনবিআরের দাবি, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের তুলনায় রাজস্ব আদায়ে তাদের খরচ কম।
তবে রাজস্ব আদায়ে ব্যয়ের সরকারি এই পরিসংখ্যানে আত্মতুষ্টির কিছু নেই বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদেরা। তাঁরা বলছেন, আপাতদৃষ্টে রাজস্ব আদায়ে ব্যয় কম হলেও দুর্নীতির আর্থিক হিসাব অন্তর্ভুক্ত করতে পারলে ব্যয় অনেক বেশি দাঁড়াবে।
এনবিআরের দাবির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে গবেষণা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্টের (র্যাপিড) চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে কত টাকার দুর্নীতি, সেটার হিসাব করতে পারলে বোঝা যেত আসলে খরচ কত হয়। রাজস্ব খাতে দুর্নীতির অস্তিত্ব রয়েছে। ফলে এই খরচের হিসাবে উচ্ছ্বাস প্রকাশের কিছু নেই।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা। এর বিপরীতে আদায় হয় ৩ লাখ ২৮ হাজার ৮৮৫ দশমিক ৮৯ কোটি টাকা। ওই অর্থবছরে শুল্ক অফিস, ব্রাসেলস, পুরস্কার, ব্যান্ডরোল, স্ট্যাম্প মুদ্রণসহ মোট প্রশাসনিক ব্যয় হয় ৯৮২ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি ১০০ টাকা রাজস্ব আদায়ে ব্যয় হয় ৩০ পয়সা।
ওই অর্থবছরে এনবিআর প্রত্যক্ষ কর আদায় করে ১ লাখ ৮ হাজার ২০৪ কোটি ৯ লাখ টাকা। এ জন্য ব্যয় হয় ১৭৯ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি ১০০ টাকা আদায়ের বিপরীতে খরচ ১৭ পয়সা। অন্যদিকে পরোক্ষ কর আদায় হয় ২ লাখ ২০ হাজার ৬৮১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এ ক্ষেত্রে প্রতি ১০০ টাকা আদায়ে খরচ হয় ১৮ পয়সা।
২০২২-২৩ অর্থবছরে টিআইএনধারীর সংখ্যা ছিল ৯০ লাখ ২ হাজার ৪৭৫ জন। যার মধ্যে কোম্পানি শ্রেণির করদাতার সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৭৫ হাজার ৮৬৩।
এনবিআর বলছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ে চ্যালেঞ্জ ছিল ২২টি। এর মধ্যে ৫টি বাহ্যিক এবং ১৭টি অভ্যন্তরীণ। বাহ্যিক চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে ছিল রিজার্ভের স্বল্প প্রবাহ, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে পণ্যমূল্য হ্রাস-বৃদ্ধিজনিত অস্থিরতা, আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে মিথ্যা ঘোষণার প্রবণতা, আন্তসংস্থা সমন্বয় ও সহযোগিতার অভাব এবং কর ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতা ও স্বেচ্ছা পরিপালনের অভাব।
অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে ছিল পর্যাপ্ত অটোমেশনের সীমাবদ্ধতা, প্রশিক্ষক ও পর্যাপ্ত মানবসম্পদের অপ্রতুলতা, সঠিক ও যথাযথভাবে কর নির্ধারণ, ভৌত অবকাঠামো ও লজিস্টিকস সীমাবদ্ধতা, আধুনিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার অপর্যাপ্ত প্রয়োগ, আধুনিক পোস্ট ক্লিয়ারেন্স অডিটের স্বল্প প্রয়োগ, মামলা নিষ্পত্তিতে দীর্ঘসূত্রতা ইত্যাদি।
অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ওইসিডি) ট্যাক্স অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ২০২৪-এর তথ্যমতে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, জাপান, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ফ্রান্স, সুইডেন, ইতালিসহ ওইসিডিভুক্ত দেশগুলোর রাজস্ব আদায়ের গড় ব্যয় প্রতি ১০০ টাকায় ৭০ পয়সা। অন্যদিকে ওইসিডি এবং ইন্টার-আমেরিকান সেন্টার অব ট্যাক্স অ্যাডমিনিস্ট্রেশনসের (সিআইএটি) অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর রাজস্ব আদায়ে গড় খরচ প্রতি ১০০ টাকায় ৯৬ পয়সা। ভারতে এই ব্যয় ১৮ পয়সা।
এনবিআরের গবেষণা ও পরিসংখ্যান বিভাগের মহাপরিচালক অরুণ কুমার বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজস্ব আদায়ে আমাদের খরচ আসলেই অনেক কম। অন্যান্য দেশে খরচ কেন বেশি হয়, আমি জানি না। হতে পারে সেসব দেশে কর্মকর্তাদের বেতন বেশি। ইউরোপীয় দেশে রাজস্ব বিভাগের কর্মকর্তাদের বেতন আমাদের চেয়ে ৫ গুণ বেশি। এখানেই খরচের পার্থক্য হয়। ভারতের একজন সহকারী কমিশনার আমাদের দেশের ওই পদের কর্মকর্তার চেয়ে দ্বিগুণ বেতন পান।’ তিনি বলেন, রাজস্ব আদায়ে দুর্নীতি আছে, সেটা হিসাব করা গেলে খরচ বাড়ত, এটা যৌক্তিক। কিন্তু কোনো সম্ভাব্য ঘুষের হিসাব দিয়ে তো তথ্য বানানো যায় না। এটা অনুমিত বিষয়।
র্যাপিডের চেয়ারম্যান ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, অন্য দেশের কর-জিডিপি অনুপাত বেশি। রাজস্ব আদায় বেশি। সে জন্য খরচ বেশি হতে পারে। তাই তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের রাজস্ব আদায়ের খরচের তুলনা করলে চলবে না। তিনি বলেন, ‘ভারতের কর-জিডিপি অনুপাত ১৯ শতাংশ। আমাদের সাড়ে ৭ শতাংশের মতো। ফলে রাজস্ব আদায় তাদের মতো হচ্ছে না।’

কর, শুল্ক, ভ্যাট (প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর) বা রাজস্ব আদায় করে সরকারকে অর্থের জোগান দেয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। প্রতি ১০০ টাকা রাজস্ব আদায়ের জন্য এনবিআরের খরচ হয় ৩০ পয়সা। তবে প্রতি ১০০ টাকা প্রত্যক্ষ কর আদায়ে খরচ ১৭ পয়সা এবং পরোক্ষ করের ক্ষেত্রে ব্যয় ১৮ পয়সা।
এসব তথ্য উঠে এসেছে এনবিআরের ২০২২-২৩ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদনে। সম্প্রতি এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এনবিআরের দাবি, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের তুলনায় রাজস্ব আদায়ে তাদের খরচ কম।
তবে রাজস্ব আদায়ে ব্যয়ের সরকারি এই পরিসংখ্যানে আত্মতুষ্টির কিছু নেই বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদেরা। তাঁরা বলছেন, আপাতদৃষ্টে রাজস্ব আদায়ে ব্যয় কম হলেও দুর্নীতির আর্থিক হিসাব অন্তর্ভুক্ত করতে পারলে ব্যয় অনেক বেশি দাঁড়াবে।
এনবিআরের দাবির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে গবেষণা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্টের (র্যাপিড) চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে কত টাকার দুর্নীতি, সেটার হিসাব করতে পারলে বোঝা যেত আসলে খরচ কত হয়। রাজস্ব খাতে দুর্নীতির অস্তিত্ব রয়েছে। ফলে এই খরচের হিসাবে উচ্ছ্বাস প্রকাশের কিছু নেই।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা। এর বিপরীতে আদায় হয় ৩ লাখ ২৮ হাজার ৮৮৫ দশমিক ৮৯ কোটি টাকা। ওই অর্থবছরে শুল্ক অফিস, ব্রাসেলস, পুরস্কার, ব্যান্ডরোল, স্ট্যাম্প মুদ্রণসহ মোট প্রশাসনিক ব্যয় হয় ৯৮২ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি ১০০ টাকা রাজস্ব আদায়ে ব্যয় হয় ৩০ পয়সা।
ওই অর্থবছরে এনবিআর প্রত্যক্ষ কর আদায় করে ১ লাখ ৮ হাজার ২০৪ কোটি ৯ লাখ টাকা। এ জন্য ব্যয় হয় ১৭৯ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি ১০০ টাকা আদায়ের বিপরীতে খরচ ১৭ পয়সা। অন্যদিকে পরোক্ষ কর আদায় হয় ২ লাখ ২০ হাজার ৬৮১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এ ক্ষেত্রে প্রতি ১০০ টাকা আদায়ে খরচ হয় ১৮ পয়সা।
২০২২-২৩ অর্থবছরে টিআইএনধারীর সংখ্যা ছিল ৯০ লাখ ২ হাজার ৪৭৫ জন। যার মধ্যে কোম্পানি শ্রেণির করদাতার সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৭৫ হাজার ৮৬৩।
এনবিআর বলছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ে চ্যালেঞ্জ ছিল ২২টি। এর মধ্যে ৫টি বাহ্যিক এবং ১৭টি অভ্যন্তরীণ। বাহ্যিক চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে ছিল রিজার্ভের স্বল্প প্রবাহ, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে পণ্যমূল্য হ্রাস-বৃদ্ধিজনিত অস্থিরতা, আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে মিথ্যা ঘোষণার প্রবণতা, আন্তসংস্থা সমন্বয় ও সহযোগিতার অভাব এবং কর ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতা ও স্বেচ্ছা পরিপালনের অভাব।
অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে ছিল পর্যাপ্ত অটোমেশনের সীমাবদ্ধতা, প্রশিক্ষক ও পর্যাপ্ত মানবসম্পদের অপ্রতুলতা, সঠিক ও যথাযথভাবে কর নির্ধারণ, ভৌত অবকাঠামো ও লজিস্টিকস সীমাবদ্ধতা, আধুনিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার অপর্যাপ্ত প্রয়োগ, আধুনিক পোস্ট ক্লিয়ারেন্স অডিটের স্বল্প প্রয়োগ, মামলা নিষ্পত্তিতে দীর্ঘসূত্রতা ইত্যাদি।
অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ওইসিডি) ট্যাক্স অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ২০২৪-এর তথ্যমতে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, জাপান, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ফ্রান্স, সুইডেন, ইতালিসহ ওইসিডিভুক্ত দেশগুলোর রাজস্ব আদায়ের গড় ব্যয় প্রতি ১০০ টাকায় ৭০ পয়সা। অন্যদিকে ওইসিডি এবং ইন্টার-আমেরিকান সেন্টার অব ট্যাক্স অ্যাডমিনিস্ট্রেশনসের (সিআইএটি) অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর রাজস্ব আদায়ে গড় খরচ প্রতি ১০০ টাকায় ৯৬ পয়সা। ভারতে এই ব্যয় ১৮ পয়সা।
এনবিআরের গবেষণা ও পরিসংখ্যান বিভাগের মহাপরিচালক অরুণ কুমার বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজস্ব আদায়ে আমাদের খরচ আসলেই অনেক কম। অন্যান্য দেশে খরচ কেন বেশি হয়, আমি জানি না। হতে পারে সেসব দেশে কর্মকর্তাদের বেতন বেশি। ইউরোপীয় দেশে রাজস্ব বিভাগের কর্মকর্তাদের বেতন আমাদের চেয়ে ৫ গুণ বেশি। এখানেই খরচের পার্থক্য হয়। ভারতের একজন সহকারী কমিশনার আমাদের দেশের ওই পদের কর্মকর্তার চেয়ে দ্বিগুণ বেতন পান।’ তিনি বলেন, রাজস্ব আদায়ে দুর্নীতি আছে, সেটা হিসাব করা গেলে খরচ বাড়ত, এটা যৌক্তিক। কিন্তু কোনো সম্ভাব্য ঘুষের হিসাব দিয়ে তো তথ্য বানানো যায় না। এটা অনুমিত বিষয়।
র্যাপিডের চেয়ারম্যান ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, অন্য দেশের কর-জিডিপি অনুপাত বেশি। রাজস্ব আদায় বেশি। সে জন্য খরচ বেশি হতে পারে। তাই তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের রাজস্ব আদায়ের খরচের তুলনা করলে চলবে না। তিনি বলেন, ‘ভারতের কর-জিডিপি অনুপাত ১৯ শতাংশ। আমাদের সাড়ে ৭ শতাংশের মতো। ফলে রাজস্ব আদায় তাদের মতো হচ্ছে না।’
আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা

কর, শুল্ক, ভ্যাট (প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর) বা রাজস্ব আদায় করে সরকারকে অর্থের জোগান দেয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। প্রতি ১০০ টাকা রাজস্ব আদায়ের জন্য এনবিআরের খরচ হয় ৩০ পয়সা। তবে প্রতি ১০০ টাকা প্রত্যক্ষ কর আদায়ে খরচ ১৭ পয়সা এবং পরোক্ষ করের ক্ষেত্রে ব্যয় ১৮ পয়সা।
এসব তথ্য উঠে এসেছে এনবিআরের ২০২২-২৩ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদনে। সম্প্রতি এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এনবিআরের দাবি, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের তুলনায় রাজস্ব আদায়ে তাদের খরচ কম।
তবে রাজস্ব আদায়ে ব্যয়ের সরকারি এই পরিসংখ্যানে আত্মতুষ্টির কিছু নেই বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদেরা। তাঁরা বলছেন, আপাতদৃষ্টে রাজস্ব আদায়ে ব্যয় কম হলেও দুর্নীতির আর্থিক হিসাব অন্তর্ভুক্ত করতে পারলে ব্যয় অনেক বেশি দাঁড়াবে।
এনবিআরের দাবির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে গবেষণা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্টের (র্যাপিড) চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে কত টাকার দুর্নীতি, সেটার হিসাব করতে পারলে বোঝা যেত আসলে খরচ কত হয়। রাজস্ব খাতে দুর্নীতির অস্তিত্ব রয়েছে। ফলে এই খরচের হিসাবে উচ্ছ্বাস প্রকাশের কিছু নেই।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা। এর বিপরীতে আদায় হয় ৩ লাখ ২৮ হাজার ৮৮৫ দশমিক ৮৯ কোটি টাকা। ওই অর্থবছরে শুল্ক অফিস, ব্রাসেলস, পুরস্কার, ব্যান্ডরোল, স্ট্যাম্প মুদ্রণসহ মোট প্রশাসনিক ব্যয় হয় ৯৮২ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি ১০০ টাকা রাজস্ব আদায়ে ব্যয় হয় ৩০ পয়সা।
ওই অর্থবছরে এনবিআর প্রত্যক্ষ কর আদায় করে ১ লাখ ৮ হাজার ২০৪ কোটি ৯ লাখ টাকা। এ জন্য ব্যয় হয় ১৭৯ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি ১০০ টাকা আদায়ের বিপরীতে খরচ ১৭ পয়সা। অন্যদিকে পরোক্ষ কর আদায় হয় ২ লাখ ২০ হাজার ৬৮১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এ ক্ষেত্রে প্রতি ১০০ টাকা আদায়ে খরচ হয় ১৮ পয়সা।
২০২২-২৩ অর্থবছরে টিআইএনধারীর সংখ্যা ছিল ৯০ লাখ ২ হাজার ৪৭৫ জন। যার মধ্যে কোম্পানি শ্রেণির করদাতার সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৭৫ হাজার ৮৬৩।
এনবিআর বলছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ে চ্যালেঞ্জ ছিল ২২টি। এর মধ্যে ৫টি বাহ্যিক এবং ১৭টি অভ্যন্তরীণ। বাহ্যিক চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে ছিল রিজার্ভের স্বল্প প্রবাহ, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে পণ্যমূল্য হ্রাস-বৃদ্ধিজনিত অস্থিরতা, আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে মিথ্যা ঘোষণার প্রবণতা, আন্তসংস্থা সমন্বয় ও সহযোগিতার অভাব এবং কর ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতা ও স্বেচ্ছা পরিপালনের অভাব।
অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে ছিল পর্যাপ্ত অটোমেশনের সীমাবদ্ধতা, প্রশিক্ষক ও পর্যাপ্ত মানবসম্পদের অপ্রতুলতা, সঠিক ও যথাযথভাবে কর নির্ধারণ, ভৌত অবকাঠামো ও লজিস্টিকস সীমাবদ্ধতা, আধুনিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার অপর্যাপ্ত প্রয়োগ, আধুনিক পোস্ট ক্লিয়ারেন্স অডিটের স্বল্প প্রয়োগ, মামলা নিষ্পত্তিতে দীর্ঘসূত্রতা ইত্যাদি।
অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ওইসিডি) ট্যাক্স অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ২০২৪-এর তথ্যমতে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, জাপান, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ফ্রান্স, সুইডেন, ইতালিসহ ওইসিডিভুক্ত দেশগুলোর রাজস্ব আদায়ের গড় ব্যয় প্রতি ১০০ টাকায় ৭০ পয়সা। অন্যদিকে ওইসিডি এবং ইন্টার-আমেরিকান সেন্টার অব ট্যাক্স অ্যাডমিনিস্ট্রেশনসের (সিআইএটি) অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর রাজস্ব আদায়ে গড় খরচ প্রতি ১০০ টাকায় ৯৬ পয়সা। ভারতে এই ব্যয় ১৮ পয়সা।
এনবিআরের গবেষণা ও পরিসংখ্যান বিভাগের মহাপরিচালক অরুণ কুমার বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজস্ব আদায়ে আমাদের খরচ আসলেই অনেক কম। অন্যান্য দেশে খরচ কেন বেশি হয়, আমি জানি না। হতে পারে সেসব দেশে কর্মকর্তাদের বেতন বেশি। ইউরোপীয় দেশে রাজস্ব বিভাগের কর্মকর্তাদের বেতন আমাদের চেয়ে ৫ গুণ বেশি। এখানেই খরচের পার্থক্য হয়। ভারতের একজন সহকারী কমিশনার আমাদের দেশের ওই পদের কর্মকর্তার চেয়ে দ্বিগুণ বেতন পান।’ তিনি বলেন, রাজস্ব আদায়ে দুর্নীতি আছে, সেটা হিসাব করা গেলে খরচ বাড়ত, এটা যৌক্তিক। কিন্তু কোনো সম্ভাব্য ঘুষের হিসাব দিয়ে তো তথ্য বানানো যায় না। এটা অনুমিত বিষয়।
র্যাপিডের চেয়ারম্যান ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, অন্য দেশের কর-জিডিপি অনুপাত বেশি। রাজস্ব আদায় বেশি। সে জন্য খরচ বেশি হতে পারে। তাই তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের রাজস্ব আদায়ের খরচের তুলনা করলে চলবে না। তিনি বলেন, ‘ভারতের কর-জিডিপি অনুপাত ১৯ শতাংশ। আমাদের সাড়ে ৭ শতাংশের মতো। ফলে রাজস্ব আদায় তাদের মতো হচ্ছে না।’

কর, শুল্ক, ভ্যাট (প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর) বা রাজস্ব আদায় করে সরকারকে অর্থের জোগান দেয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। প্রতি ১০০ টাকা রাজস্ব আদায়ের জন্য এনবিআরের খরচ হয় ৩০ পয়সা। তবে প্রতি ১০০ টাকা প্রত্যক্ষ কর আদায়ে খরচ ১৭ পয়সা এবং পরোক্ষ করের ক্ষেত্রে ব্যয় ১৮ পয়সা।
এসব তথ্য উঠে এসেছে এনবিআরের ২০২২-২৩ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদনে। সম্প্রতি এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এনবিআরের দাবি, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের তুলনায় রাজস্ব আদায়ে তাদের খরচ কম।
তবে রাজস্ব আদায়ে ব্যয়ের সরকারি এই পরিসংখ্যানে আত্মতুষ্টির কিছু নেই বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদেরা। তাঁরা বলছেন, আপাতদৃষ্টে রাজস্ব আদায়ে ব্যয় কম হলেও দুর্নীতির আর্থিক হিসাব অন্তর্ভুক্ত করতে পারলে ব্যয় অনেক বেশি দাঁড়াবে।
এনবিআরের দাবির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে গবেষণা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্টের (র্যাপিড) চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে কত টাকার দুর্নীতি, সেটার হিসাব করতে পারলে বোঝা যেত আসলে খরচ কত হয়। রাজস্ব খাতে দুর্নীতির অস্তিত্ব রয়েছে। ফলে এই খরচের হিসাবে উচ্ছ্বাস প্রকাশের কিছু নেই।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা। এর বিপরীতে আদায় হয় ৩ লাখ ২৮ হাজার ৮৮৫ দশমিক ৮৯ কোটি টাকা। ওই অর্থবছরে শুল্ক অফিস, ব্রাসেলস, পুরস্কার, ব্যান্ডরোল, স্ট্যাম্প মুদ্রণসহ মোট প্রশাসনিক ব্যয় হয় ৯৮২ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি ১০০ টাকা রাজস্ব আদায়ে ব্যয় হয় ৩০ পয়সা।
ওই অর্থবছরে এনবিআর প্রত্যক্ষ কর আদায় করে ১ লাখ ৮ হাজার ২০৪ কোটি ৯ লাখ টাকা। এ জন্য ব্যয় হয় ১৭৯ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতি ১০০ টাকা আদায়ের বিপরীতে খরচ ১৭ পয়সা। অন্যদিকে পরোক্ষ কর আদায় হয় ২ লাখ ২০ হাজার ৬৮১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এ ক্ষেত্রে প্রতি ১০০ টাকা আদায়ে খরচ হয় ১৮ পয়সা।
২০২২-২৩ অর্থবছরে টিআইএনধারীর সংখ্যা ছিল ৯০ লাখ ২ হাজার ৪৭৫ জন। যার মধ্যে কোম্পানি শ্রেণির করদাতার সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৭৫ হাজার ৮৬৩।
এনবিআর বলছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ে চ্যালেঞ্জ ছিল ২২টি। এর মধ্যে ৫টি বাহ্যিক এবং ১৭টি অভ্যন্তরীণ। বাহ্যিক চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে ছিল রিজার্ভের স্বল্প প্রবাহ, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে পণ্যমূল্য হ্রাস-বৃদ্ধিজনিত অস্থিরতা, আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে মিথ্যা ঘোষণার প্রবণতা, আন্তসংস্থা সমন্বয় ও সহযোগিতার অভাব এবং কর ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতা ও স্বেচ্ছা পরিপালনের অভাব।
অভ্যন্তরীণ চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে ছিল পর্যাপ্ত অটোমেশনের সীমাবদ্ধতা, প্রশিক্ষক ও পর্যাপ্ত মানবসম্পদের অপ্রতুলতা, সঠিক ও যথাযথভাবে কর নির্ধারণ, ভৌত অবকাঠামো ও লজিস্টিকস সীমাবদ্ধতা, আধুনিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার অপর্যাপ্ত প্রয়োগ, আধুনিক পোস্ট ক্লিয়ারেন্স অডিটের স্বল্প প্রয়োগ, মামলা নিষ্পত্তিতে দীর্ঘসূত্রতা ইত্যাদি।
অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ওইসিডি) ট্যাক্স অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ২০২৪-এর তথ্যমতে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, জাপান, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ফ্রান্স, সুইডেন, ইতালিসহ ওইসিডিভুক্ত দেশগুলোর রাজস্ব আদায়ের গড় ব্যয় প্রতি ১০০ টাকায় ৭০ পয়সা। অন্যদিকে ওইসিডি এবং ইন্টার-আমেরিকান সেন্টার অব ট্যাক্স অ্যাডমিনিস্ট্রেশনসের (সিআইএটি) অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোর রাজস্ব আদায়ে গড় খরচ প্রতি ১০০ টাকায় ৯৬ পয়সা। ভারতে এই ব্যয় ১৮ পয়সা।
এনবিআরের গবেষণা ও পরিসংখ্যান বিভাগের মহাপরিচালক অরুণ কুমার বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাজস্ব আদায়ে আমাদের খরচ আসলেই অনেক কম। অন্যান্য দেশে খরচ কেন বেশি হয়, আমি জানি না। হতে পারে সেসব দেশে কর্মকর্তাদের বেতন বেশি। ইউরোপীয় দেশে রাজস্ব বিভাগের কর্মকর্তাদের বেতন আমাদের চেয়ে ৫ গুণ বেশি। এখানেই খরচের পার্থক্য হয়। ভারতের একজন সহকারী কমিশনার আমাদের দেশের ওই পদের কর্মকর্তার চেয়ে দ্বিগুণ বেতন পান।’ তিনি বলেন, রাজস্ব আদায়ে দুর্নীতি আছে, সেটা হিসাব করা গেলে খরচ বাড়ত, এটা যৌক্তিক। কিন্তু কোনো সম্ভাব্য ঘুষের হিসাব দিয়ে তো তথ্য বানানো যায় না। এটা অনুমিত বিষয়।
র্যাপিডের চেয়ারম্যান ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, অন্য দেশের কর-জিডিপি অনুপাত বেশি। রাজস্ব আদায় বেশি। সে জন্য খরচ বেশি হতে পারে। তাই তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের রাজস্ব আদায়ের খরচের তুলনা করলে চলবে না। তিনি বলেন, ‘ভারতের কর-জিডিপি অনুপাত ১৯ শতাংশ। আমাদের সাড়ে ৭ শতাংশের মতো। ফলে রাজস্ব আদায় তাদের মতো হচ্ছে না।’

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

কর, শুল্ক, ভ্যাট (প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর) বা রাজস্ব আদায় করে সরকারকে অর্থের জোগান দেয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। প্রতি ১০০ টাকা রাজস্ব আদায়ের জন্য এনবিআরের খরচ হয় ৩০ পয়সা। তবে প্রতি ১০০ টাকা প্রত্যক্ষ কর আদায়ে খরচ ১৭ পয়সা এবং পরোক্ষ করের ক্ষেত্রে ব্যয় ১৮ পয়সা।
০৮ জুলাই ২০২৫
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

কর, শুল্ক, ভ্যাট (প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর) বা রাজস্ব আদায় করে সরকারকে অর্থের জোগান দেয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। প্রতি ১০০ টাকা রাজস্ব আদায়ের জন্য এনবিআরের খরচ হয় ৩০ পয়সা। তবে প্রতি ১০০ টাকা প্রত্যক্ষ কর আদায়ে খরচ ১৭ পয়সা এবং পরোক্ষ করের ক্ষেত্রে ব্যয় ১৮ পয়সা।
০৮ জুলাই ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

কর, শুল্ক, ভ্যাট (প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর) বা রাজস্ব আদায় করে সরকারকে অর্থের জোগান দেয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। প্রতি ১০০ টাকা রাজস্ব আদায়ের জন্য এনবিআরের খরচ হয় ৩০ পয়সা। তবে প্রতি ১০০ টাকা প্রত্যক্ষ কর আদায়ে খরচ ১৭ পয়সা এবং পরোক্ষ করের ক্ষেত্রে ব্যয় ১৮ পয়সা।
০৮ জুলাই ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

কর, শুল্ক, ভ্যাট (প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর) বা রাজস্ব আদায় করে সরকারকে অর্থের জোগান দেয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। প্রতি ১০০ টাকা রাজস্ব আদায়ের জন্য এনবিআরের খরচ হয় ৩০ পয়সা। তবে প্রতি ১০০ টাকা প্রত্যক্ষ কর আদায়ে খরচ ১৭ পয়সা এবং পরোক্ষ করের ক্ষেত্রে ব্যয় ১৮ পয়সা।
০৮ জুলাই ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে