
মূল্যস্ফীতি ঠেকাতে ৯ শতাংশ সুদহারের সীমা তুলে নিয়ে সুদহার নির্ধারণে নতুন পদ্ধতি চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই পদ্ধতিতে গাড়ি, বাড়ি, কৃষিঋণসহ সব ধরনের ঋণের সুদহার বাড়ছে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসের জন্য যে মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হয়েছে, তার ভিত্তিতে আলাদা প্রজ্ঞাপন জারি করে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য সুদহার নির্ধারণের নতুন নীতিমালা ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
গতকাল সোমবার ব্যাংকগুলোর জন্য জারি করা প্রজ্ঞাপনে যে পদ্ধতি ঘোষণা করা হয়েছে তাতে ব্যাংকঋণের সর্বোচ্চ সুদহার হবে ১০ দশমিক ১৩ শতাংশ।
ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সার্বিক অর্থনীতির গতিধারা অব্যাহত রাখা ও দক্ষ ঋণ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরণের নিমিত্ত ব্যাংক কর্তৃক বিতরণকৃত ঋণের বাজারভিত্তিক সুদহার ব্যবস্থা প্রবর্তনের লক্ষ্যে এই নীতিমালা অনুসরণ করতে হবে।
নতুন পদ্ধতিতে, ১৮২ দিন মেয়াদি ট্রেজারি বিলের বাজার সুদকে ভিত্তি ধরে একটি রেফারেন্স রেট বা ভিত্তি হার নির্ধারণ করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই ভিত্তি হারকে SMART বা ‘সিক্স মান্থ মুভিং অ্যাভারেজ রেট অব ট্রেজারি বিল’ নাম দেওয়া হয়েছে। প্রতি মাসের প্রথম কর্মদিবসে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ ব্যবস্থাপনা বিভাগ এই ভিত্তিহার সূচক ওয়েবসাইটে প্রকাশ করবে।
যে মাসের সুদহার নির্ধারণ করা হবে তার অব্যবহিত আগের মাসের ‘স্মার্ট রেটকে’ ভিত্তি ধরতে হবে। ধরা যাক, মার্চ মাসের সুদহার নির্ধারণ করতে হবে। তাহলে ফেব্রুয়ারি মাসের স্মার্ট ভিত্তি হবে।
২০২০ সালের এপ্রিলে ব্যবসায়ী ও ব্যাংকারদের চাপের মুখে সুদহারের সর্বোচ্চ সীমা সিঙ্গেল ডিজিটে নামিয়ে এনে ৯ শতাংশে বেঁধে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এরপর ব্যাংকগুলোতে আমানতের সুদ কমাতে শুরু করলে ঋণ-আমানতের সুদহার ‘নয়ছয়’ নির্ধারণ করা হয়। অর্থাৎ ঋণের সর্বোচ্চ সুদহার ৯ শতাংশ হলে, আমানতে সর্বোচ্চ সুদহার হবে ৬ শতাংশ।
কিন্তু কোভিড মহামারির পর ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের মধ্যে বিশ্বজুড়ে জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী হয়েছে। তার প্রভাব বাংলাদেশেও পড়েছে। আর তাই বাজারে অর্থের জোগান কমিয়ে মূল্যস্ফীতির চাপ নিয়ন্ত্রণ করতে চাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে নীতি সুদহার বাড়ানোর পাশাপাশি বেসরকারি ঋণে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে ‘সংকোচনমূলক ও আঁটসাঁট’ মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হয়।
কোন ঋণের সুদহার কত
চলতি জুন মাসের ট্রেজারি বিলের গড় সুদের হার বা ভিত্তিহার ৭ দশমিক ১৩ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এই ভিত্তি সুদহারের সঙ্গে বিভিন্ন হারে মার্জিন যোগ করে সুদহার নির্ধারিত হবে। ঋণ বা বিনিয়োগের সুদ বা মুনাফার নতুন এই হার ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে। এর ফলে গাড়ি-বাড়িসহ ব্যক্তিগত, কৃষি, ক্ষুদ্র ঋণসহ সব ধরনের ঋণের সুদহার বাড়বে।
সর্বোচ্চ সুদহার
১৮২ দিন মেয়াদি ট্রেজারি বিলের জুন মাসের গড় সুদহার ৭ দশমিক ১৩ শতাংশের সঙ্গে ৩ শতাংশ মার্জিন যোগ করলে ব্যাংকঋণের সর্বোচ্চ সুদহার হবে ১০ দশমিক ১৩ শতাংশ।
গাড়ি-বাড়িসহ ব্যক্তি ঋণ
সিএমএসএমই ঋণ ও ভোক্তা ঋণের আওতাধীন ব্যক্তি ঋণ ও গাড়ি কেনার ঋণের ক্ষেত্রে উল্লেখিত সুদহারের সঙ্গে অতিরিক্ত সর্বোচ্চ ১ শতাংশ সুপারভিশন চার্জ বা তদারকি মাশুল যুক্ত হবে। ফলে এই ক্ষেত্রে সুদহার হবে ১১ দশমিক ১৩ শতাংশ।
এই মাশুল বছরে একবার আদায় করা যাবে এবং এর ওপর চক্রবৃদ্ধি হারে মাশুল বা সুদ আরোপ করা যাবে না। তবে হিসাব বছরের মধ্যবর্তী সময়ে কোনো ঋণ সমন্বয়ের ক্ষেত্রে ১ শতাংশ হারে আনুপাতিক সময়ের জন্য তদারকি মাশুল আদায় করতে পারবে ব্যাংক।
কৃষি ও পল্লি ঋণ
ভিত্তি সুদহারের সঙ্গে সর্বোচ্চ ২ শতাংশ মার্জিন যোগ করে কৃষি ও পল্লি ঋণের সুদহার নির্ধারিত হবে। ফলে কৃষি ও পল্লি ঋণের সুদহার হবে ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ।
বর্তমানে কৃষিঋণে সুদহার ৮ শতাংশ। অন্য ঋণে সুদহার ৯ শতাংশ।
বিশেষ তহবিল ও কার্ড ঋণ
বাংলাদেশ ব্যাংক বা সরকারের প্রণোদনা প্যাকেজ বা বিশেষ তহবিলের আওতায় প্রদত্ত ঋণের সুদহার নির্ধারণের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট তহবিলের জন্য প্রণীত নীতিমালা প্রযোজ্য হবে।
এ ছাড়া ক্রেডিট কার্ডের সুদহার নির্ধারণের ক্ষেত্রে ক্রেডিট কার্ডসংক্রান্ত বিদ্যমান নির্দেশনা বলবৎ থাকবে। এর ফলে ক্রেডিট কার্ডে সুদহার আগের মতো ২০ শতাংশ বহাল থাকবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, উল্লিখিত পদ্ধতিতে সুদহার পরিবর্তনের ফলে গ্রাহকের ঋণের প্রদেয় কিস্তির পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে কিস্তি পুনর্নির্ধারণের আগে অবশ্যই গ্রাহককে অবহিত করতে হবে।
ইসলামী শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলো স্মার্টকে ভিত্তি ধরে ওপরে বর্ণিত হারে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে মার্জিন যোগ করে বিনিয়োগের বিপরীতে মুনাফার হার নির্ধারণ করবে। এ ছাড়া তদারকি মাশুলও আদায় করতে পারবে।
চলমান চর্চা অব্যাহত রেখে ব্যাংকগুলো সংশ্লিষ্ট মাসের ৭ তারিখের মধ্যে উক্ত মাসের ঘোষিত সুদহার বিবরণী ওয়েব পোর্টাল ও এন্টারপ্রাইজ ডেটা ওয়ারহাউসে (এইডিডব্লিউ) আপলোড করবে।
নতুন ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মাসের জন্য নির্ধারিত সুদহার কার্যকর হবে। স্থির বা পরিবর্তনশীল- যে ধরনেরই হোক না কেন ঋণ দেওয়ার আগে গ্রহীতার সম্মতিক্রমে সুদহার নির্ধারিত করতে হবে। তবে পরিবর্তনশীল প্রকৃতির সুদহার ৬ মাস পরপর পরিবর্তন হবে। উদাহরণস্বরূপ ১ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে নতুন ঋণ দেওয়া হলে পরিবর্তনশীল সুদহার ১ জুলাই ২০২৪ তারিখে পরিবর্তনযোগ্য হবে।
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সুদহার
আজ মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করে তা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের কাছে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে বলা হয়েছে, নতুন নির্দেশনা ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে।
নতুন নিয়মে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো আমানতের ক্ষেত্রে স্মার্টের সঙ্গে সর্বোচ্চ ২ শতাংশ ও ঋণের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ সুদ বা মুনাফা যুক্ত করতে পারবে। অর্থাৎ সর্বোচ্চ ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ সুদে আমানত নিতে পারবে। আর ঋণ বা বিনিয়োগে সর্বোচ্চ সুদহার হবে ১২ দশমিক ১৩ শতাংশ।
এ ছাড়া অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র, কুটির ও মাঝারি শিল্প (সিএমএসএমই) এবং ভোক্তা ঋণের আওতাধীন ব্যক্তিগত ঋণ ও গাড়ি ক্রয় ঋণে ব্যাংকের মতোই আরও ১ শতাংশ তদারকি মাশুল যুক্ত করা যাবে। ফলে এসব ঋণে সুদহার হবে সর্বোচ্চ ১৩ দশমিক ১৩ শতাংশ।

মূল্যস্ফীতি ঠেকাতে ৯ শতাংশ সুদহারের সীমা তুলে নিয়ে সুদহার নির্ধারণে নতুন পদ্ধতি চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই পদ্ধতিতে গাড়ি, বাড়ি, কৃষিঋণসহ সব ধরনের ঋণের সুদহার বাড়ছে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসের জন্য যে মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হয়েছে, তার ভিত্তিতে আলাদা প্রজ্ঞাপন জারি করে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য সুদহার নির্ধারণের নতুন নীতিমালা ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
গতকাল সোমবার ব্যাংকগুলোর জন্য জারি করা প্রজ্ঞাপনে যে পদ্ধতি ঘোষণা করা হয়েছে তাতে ব্যাংকঋণের সর্বোচ্চ সুদহার হবে ১০ দশমিক ১৩ শতাংশ।
ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সার্বিক অর্থনীতির গতিধারা অব্যাহত রাখা ও দক্ষ ঋণ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরণের নিমিত্ত ব্যাংক কর্তৃক বিতরণকৃত ঋণের বাজারভিত্তিক সুদহার ব্যবস্থা প্রবর্তনের লক্ষ্যে এই নীতিমালা অনুসরণ করতে হবে।
নতুন পদ্ধতিতে, ১৮২ দিন মেয়াদি ট্রেজারি বিলের বাজার সুদকে ভিত্তি ধরে একটি রেফারেন্স রেট বা ভিত্তি হার নির্ধারণ করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই ভিত্তি হারকে SMART বা ‘সিক্স মান্থ মুভিং অ্যাভারেজ রেট অব ট্রেজারি বিল’ নাম দেওয়া হয়েছে। প্রতি মাসের প্রথম কর্মদিবসে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ ব্যবস্থাপনা বিভাগ এই ভিত্তিহার সূচক ওয়েবসাইটে প্রকাশ করবে।
যে মাসের সুদহার নির্ধারণ করা হবে তার অব্যবহিত আগের মাসের ‘স্মার্ট রেটকে’ ভিত্তি ধরতে হবে। ধরা যাক, মার্চ মাসের সুদহার নির্ধারণ করতে হবে। তাহলে ফেব্রুয়ারি মাসের স্মার্ট ভিত্তি হবে।
২০২০ সালের এপ্রিলে ব্যবসায়ী ও ব্যাংকারদের চাপের মুখে সুদহারের সর্বোচ্চ সীমা সিঙ্গেল ডিজিটে নামিয়ে এনে ৯ শতাংশে বেঁধে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এরপর ব্যাংকগুলোতে আমানতের সুদ কমাতে শুরু করলে ঋণ-আমানতের সুদহার ‘নয়ছয়’ নির্ধারণ করা হয়। অর্থাৎ ঋণের সর্বোচ্চ সুদহার ৯ শতাংশ হলে, আমানতে সর্বোচ্চ সুদহার হবে ৬ শতাংশ।
কিন্তু কোভিড মহামারির পর ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের মধ্যে বিশ্বজুড়ে জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী হয়েছে। তার প্রভাব বাংলাদেশেও পড়েছে। আর তাই বাজারে অর্থের জোগান কমিয়ে মূল্যস্ফীতির চাপ নিয়ন্ত্রণ করতে চাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে নীতি সুদহার বাড়ানোর পাশাপাশি বেসরকারি ঋণে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে ‘সংকোচনমূলক ও আঁটসাঁট’ মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হয়।
কোন ঋণের সুদহার কত
চলতি জুন মাসের ট্রেজারি বিলের গড় সুদের হার বা ভিত্তিহার ৭ দশমিক ১৩ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এই ভিত্তি সুদহারের সঙ্গে বিভিন্ন হারে মার্জিন যোগ করে সুদহার নির্ধারিত হবে। ঋণ বা বিনিয়োগের সুদ বা মুনাফার নতুন এই হার ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে। এর ফলে গাড়ি-বাড়িসহ ব্যক্তিগত, কৃষি, ক্ষুদ্র ঋণসহ সব ধরনের ঋণের সুদহার বাড়বে।
সর্বোচ্চ সুদহার
১৮২ দিন মেয়াদি ট্রেজারি বিলের জুন মাসের গড় সুদহার ৭ দশমিক ১৩ শতাংশের সঙ্গে ৩ শতাংশ মার্জিন যোগ করলে ব্যাংকঋণের সর্বোচ্চ সুদহার হবে ১০ দশমিক ১৩ শতাংশ।
গাড়ি-বাড়িসহ ব্যক্তি ঋণ
সিএমএসএমই ঋণ ও ভোক্তা ঋণের আওতাধীন ব্যক্তি ঋণ ও গাড়ি কেনার ঋণের ক্ষেত্রে উল্লেখিত সুদহারের সঙ্গে অতিরিক্ত সর্বোচ্চ ১ শতাংশ সুপারভিশন চার্জ বা তদারকি মাশুল যুক্ত হবে। ফলে এই ক্ষেত্রে সুদহার হবে ১১ দশমিক ১৩ শতাংশ।
এই মাশুল বছরে একবার আদায় করা যাবে এবং এর ওপর চক্রবৃদ্ধি হারে মাশুল বা সুদ আরোপ করা যাবে না। তবে হিসাব বছরের মধ্যবর্তী সময়ে কোনো ঋণ সমন্বয়ের ক্ষেত্রে ১ শতাংশ হারে আনুপাতিক সময়ের জন্য তদারকি মাশুল আদায় করতে পারবে ব্যাংক।
কৃষি ও পল্লি ঋণ
ভিত্তি সুদহারের সঙ্গে সর্বোচ্চ ২ শতাংশ মার্জিন যোগ করে কৃষি ও পল্লি ঋণের সুদহার নির্ধারিত হবে। ফলে কৃষি ও পল্লি ঋণের সুদহার হবে ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ।
বর্তমানে কৃষিঋণে সুদহার ৮ শতাংশ। অন্য ঋণে সুদহার ৯ শতাংশ।
বিশেষ তহবিল ও কার্ড ঋণ
বাংলাদেশ ব্যাংক বা সরকারের প্রণোদনা প্যাকেজ বা বিশেষ তহবিলের আওতায় প্রদত্ত ঋণের সুদহার নির্ধারণের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট তহবিলের জন্য প্রণীত নীতিমালা প্রযোজ্য হবে।
এ ছাড়া ক্রেডিট কার্ডের সুদহার নির্ধারণের ক্ষেত্রে ক্রেডিট কার্ডসংক্রান্ত বিদ্যমান নির্দেশনা বলবৎ থাকবে। এর ফলে ক্রেডিট কার্ডে সুদহার আগের মতো ২০ শতাংশ বহাল থাকবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, উল্লিখিত পদ্ধতিতে সুদহার পরিবর্তনের ফলে গ্রাহকের ঋণের প্রদেয় কিস্তির পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে কিস্তি পুনর্নির্ধারণের আগে অবশ্যই গ্রাহককে অবহিত করতে হবে।
ইসলামী শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলো স্মার্টকে ভিত্তি ধরে ওপরে বর্ণিত হারে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে মার্জিন যোগ করে বিনিয়োগের বিপরীতে মুনাফার হার নির্ধারণ করবে। এ ছাড়া তদারকি মাশুলও আদায় করতে পারবে।
চলমান চর্চা অব্যাহত রেখে ব্যাংকগুলো সংশ্লিষ্ট মাসের ৭ তারিখের মধ্যে উক্ত মাসের ঘোষিত সুদহার বিবরণী ওয়েব পোর্টাল ও এন্টারপ্রাইজ ডেটা ওয়ারহাউসে (এইডিডব্লিউ) আপলোড করবে।
নতুন ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মাসের জন্য নির্ধারিত সুদহার কার্যকর হবে। স্থির বা পরিবর্তনশীল- যে ধরনেরই হোক না কেন ঋণ দেওয়ার আগে গ্রহীতার সম্মতিক্রমে সুদহার নির্ধারিত করতে হবে। তবে পরিবর্তনশীল প্রকৃতির সুদহার ৬ মাস পরপর পরিবর্তন হবে। উদাহরণস্বরূপ ১ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে নতুন ঋণ দেওয়া হলে পরিবর্তনশীল সুদহার ১ জুলাই ২০২৪ তারিখে পরিবর্তনযোগ্য হবে।
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সুদহার
আজ মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করে তা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের কাছে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে বলা হয়েছে, নতুন নির্দেশনা ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে।
নতুন নিয়মে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো আমানতের ক্ষেত্রে স্মার্টের সঙ্গে সর্বোচ্চ ২ শতাংশ ও ঋণের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ সুদ বা মুনাফা যুক্ত করতে পারবে। অর্থাৎ সর্বোচ্চ ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ সুদে আমানত নিতে পারবে। আর ঋণ বা বিনিয়োগে সর্বোচ্চ সুদহার হবে ১২ দশমিক ১৩ শতাংশ।
এ ছাড়া অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র, কুটির ও মাঝারি শিল্প (সিএমএসএমই) এবং ভোক্তা ঋণের আওতাধীন ব্যক্তিগত ঋণ ও গাড়ি ক্রয় ঋণে ব্যাংকের মতোই আরও ১ শতাংশ তদারকি মাশুল যুক্ত করা যাবে। ফলে এসব ঋণে সুদহার হবে সর্বোচ্চ ১৩ দশমিক ১৩ শতাংশ।

ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স খাতের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২৩-এ দেশজুড়ে ওয়ালটন পণ্য কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি এবং নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিসেম্বর মাসে কেনা ডলারের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি, ৯২ কোটি ডলার এবং চলতি অর্থবছর ধরে মোট কেনা হয়েছে ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন ডলার। জুলাইয়ে প্রথম ডলার কেনা হয়েছিল ৪৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার, আগস্টে ৪৫ কোটি ৪০ লাখ, সেপ্টেম্বরেই তা বেড়ে ৯২ কোটি ৯০ লাখে পৌঁছায়। এরপর অক্টোবর ও নভেম্বরে অবশ্য অনেকটাই কমে ১৪ কোটি ২০ লাখ এবং ৫ কোটি ৪০ লাখে নেমে আসে। ডিসেম্বরেই তার বড় উল্লম্ফন ঘটে, কেনার পরিমাণ দাঁড়ায় ৯২ কোটি ১০ লাখ ডলারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, ব্যাংকিং চ্যানেলের শক্তিশালীকরণ এবং অনলাইনে আন্তর্জাতিক পণ্যের বাজার মনিটরিংয়ের ফলে বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। এ ছাড়া ওভার ও আন্ডার ইনভয়েসিং বন্ধ হওয়ায় ব্যবসার আড়ালে ডলার পাচার কমেছে। এসব কারণে ব্যাংকগুলোতে জমে থাকা অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আগের অর্থবছরগুলোর সঙ্গে তুলনায় এবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ক্রেতার ভূমিকায়, যেখানে অতীতের বছরগুলোতে বড় অঙ্কে বিক্রি হতো। ২০২১-২২ অর্থবছরে বিক্রি হয়েছিল ৭ দশমিক ৬ বিলিয়ন, ২০২২-২৩ এ ছিল ১৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন, ২০২৩-২৪ এ ১২ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন এবং ২০২৪-২৫ এ ১ দশমিক ১২৪ বিলিয়ন ডলার। এই পরিবর্তন বাজারে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
বর্তমান খোলাবাজারে ডলারের দর ১২৪-১২৫ টাকার মধ্যে, যেখানে গত বছরের এই সময়ে তা ছিল ১৩১ টাকা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে পণ্য আমদানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬১ বিলিয়ন ডলার, আগের বছরের তুলনায় ৭ শতাংশ কম। অনলাইনে বাজার নজরদারি এবং ওভার/আন্ডার ইনভয়েসিং নিয়ন্ত্রণে আসায় পণ্যের আড়াল থেকে ডলার পাচারও অনেক কমেছে।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার ক্রয় বাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য সময়োপযোগী পদক্ষেপ। এর ফলে আমদানি, বিনিয়োগ ও বাজার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়ক হয়েছে।’
সব মিলিয়ে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, পাচার কমে আসা—সব মিলিয়ে ডলার বাজারে স্বস্তি ফিরিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ডলার বিক্রেতা নয়; বরং ক্রেতার ভূমিকায়, যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ প্রসঙ্গে আজকের পত্রিকাকে জানান, ডিসেম্বর মাসে কেনা ডলারের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি, ৯২ কোটি ডলার এবং চলতি অর্থবছর ধরে মোট কেনা হয়েছে ৩ দশমিক শূন্য ৫ বিলিয়ন ডলার। জুলাইয়ে প্রথম ডলার কেনা হয়েছিল ৪৮ কোটি ৪০ লাখ ডলার, আগস্টে ৪৫ কোটি ৪০ লাখ, সেপ্টেম্বরেই তা বেড়ে ৯২ কোটি ৯০ লাখে পৌঁছায়। এরপর অক্টোবর ও নভেম্বরে অবশ্য অনেকটাই কমে ১৪ কোটি ২০ লাখ এবং ৫ কোটি ৪০ লাখে নেমে আসে। ডিসেম্বরেই তার বড় উল্লম্ফন ঘটে, কেনার পরিমাণ দাঁড়ায় ৯২ কোটি ১০ লাখ ডলারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, রেমিট্যান্স বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, ব্যাংকিং চ্যানেলের শক্তিশালীকরণ এবং অনলাইনে আন্তর্জাতিক পণ্যের বাজার মনিটরিংয়ের ফলে বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। এ ছাড়া ওভার ও আন্ডার ইনভয়েসিং বন্ধ হওয়ায় ব্যবসার আড়ালে ডলার পাচার কমেছে। এসব কারণে ব্যাংকগুলোতে জমে থাকা অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আগের অর্থবছরগুলোর সঙ্গে তুলনায় এবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ক্রেতার ভূমিকায়, যেখানে অতীতের বছরগুলোতে বড় অঙ্কে বিক্রি হতো। ২০২১-২২ অর্থবছরে বিক্রি হয়েছিল ৭ দশমিক ৬ বিলিয়ন, ২০২২-২৩ এ ছিল ১৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন, ২০২৩-২৪ এ ১২ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন এবং ২০২৪-২৫ এ ১ দশমিক ১২৪ বিলিয়ন ডলার। এই পরিবর্তন বাজারে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
বর্তমান খোলাবাজারে ডলারের দর ১২৪-১২৫ টাকার মধ্যে, যেখানে গত বছরের এই সময়ে তা ছিল ১৩১ টাকা। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে দেশে পণ্য আমদানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬১ বিলিয়ন ডলার, আগের বছরের তুলনায় ৭ শতাংশ কম। অনলাইনে বাজার নজরদারি এবং ওভার/আন্ডার ইনভয়েসিং নিয়ন্ত্রণে আসায় পণ্যের আড়াল থেকে ডলার পাচারও অনেক কমেছে।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার ক্রয় বাজারে স্থিতিশীলতা আনার জন্য সময়োপযোগী পদক্ষেপ। এর ফলে আমদানি, বিনিয়োগ ও বাজার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়ক হয়েছে।’
সব মিলিয়ে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ, পাচার কমে আসা—সব মিলিয়ে ডলার বাজারে স্বস্তি ফিরিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখন ডলার বিক্রেতা নয়; বরং ক্রেতার ভূমিকায়, যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

মূল্যস্ফীতি ঠেকাতে ৯ শতাংশ সুদহারের সীমা তুলে নিয়ে সুদহার নির্ধারণে নতুন পদ্ধতি চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই পদ্ধতিতে গাড়ি, বাড়ি, কৃষিঋণসহ সব ধরনের ঋণের সুদহার বাড়ছে।
২০ জুন ২০২৩
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স খাতের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২৩-এ দেশজুড়ে ওয়ালটন পণ্য কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি এবং নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রতারকেরা মিথ্যা পরিচয় ব্যবহার করে ফোন, মেসেজসহ বিভিন্ন মাধ্যমে অর্থ আদায়ের চেষ্টা করছে। তবে মো. কাউসারের সঙ্গে এ কর্মকাণ্ডের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সর্বসাধারণকে এই প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। কেউ এ ধরনের ফোনকল বা বার্তার সম্মুখীন হলে নিকটস্থ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবহিত করার আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
জিডিতে মো. কাউসার উল্লেখ করেন, ২৩ ডিসেম্বর এনবিআরের উপ-কর কমিশনার রইসুন নেসা (বর্তমানে যুগ্ম কর কমিশনার) তাঁকে জানান, কাউসারের নাম ব্যবহার করে ০১৭০১৮৯০৩৮৭ নম্বর থেকে কল করে তাঁর বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ আছে’ উল্লেখ করে টাকা দাবি করা হয়। বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর নির্দেশও দেওয়া হয় ০১৩২৮০৮৩২১৬ নম্বরে। পরে দেখা যায়, একই চক্র আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই কৌশলে অর্থ আদায় করার চেষ্টা করেছে। পরে কাউসার জানতে পারেন আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই নম্বর থেকে টাকা দাবি করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা কে বা কারা তাঁর পরিচয় দিয়ে অজ্ঞাতসারে বিভিন্ন কর্মকর্তার কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে, তা জানা নেই বলে উল্লেখ করেন কাউসার।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কর অঞ্চল-কুষ্টিয়ার পরিদর্শী রেঞ্জ-৪-এর যুগ্ম কর কমিশনার রইসুন নেসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে কাউসারের নামেই ফোন করে। আমি বিষয়টি কাউসারকে জানাই। পরে আর ফোন করেনি। কোনো কথাও হয়নি।’
জানতে চাইলে মো. কাউসার বলেন, কোনো একটা চক্র এটা করছে। এর আগে চেয়ারম্যান স্যারের হোয়াটসঅ্যাপ হ্যাক করে টাকা চেয়েছিল বিভিন্নজনের কাছ থেকে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রতারকেরা মিথ্যা পরিচয় ব্যবহার করে ফোন, মেসেজসহ বিভিন্ন মাধ্যমে অর্থ আদায়ের চেষ্টা করছে। তবে মো. কাউসারের সঙ্গে এ কর্মকাণ্ডের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সর্বসাধারণকে এই প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। কেউ এ ধরনের ফোনকল বা বার্তার সম্মুখীন হলে নিকটস্থ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবহিত করার আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
জিডিতে মো. কাউসার উল্লেখ করেন, ২৩ ডিসেম্বর এনবিআরের উপ-কর কমিশনার রইসুন নেসা (বর্তমানে যুগ্ম কর কমিশনার) তাঁকে জানান, কাউসারের নাম ব্যবহার করে ০১৭০১৮৯০৩৮৭ নম্বর থেকে কল করে তাঁর বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ আছে’ উল্লেখ করে টাকা দাবি করা হয়। বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর নির্দেশও দেওয়া হয় ০১৩২৮০৮৩২১৬ নম্বরে। পরে দেখা যায়, একই চক্র আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই কৌশলে অর্থ আদায় করার চেষ্টা করেছে। পরে কাউসার জানতে পারেন আরও অনেক কর্মকর্তার কাছ থেকে একই নম্বর থেকে টাকা দাবি করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা কে বা কারা তাঁর পরিচয় দিয়ে অজ্ঞাতসারে বিভিন্ন কর্মকর্তার কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে, তা জানা নেই বলে উল্লেখ করেন কাউসার।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কর অঞ্চল-কুষ্টিয়ার পরিদর্শী রেঞ্জ-৪-এর যুগ্ম কর কমিশনার রইসুন নেসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে কাউসারের নামেই ফোন করে। আমি বিষয়টি কাউসারকে জানাই। পরে আর ফোন করেনি। কোনো কথাও হয়নি।’
জানতে চাইলে মো. কাউসার বলেন, কোনো একটা চক্র এটা করছে। এর আগে চেয়ারম্যান স্যারের হোয়াটসঅ্যাপ হ্যাক করে টাকা চেয়েছিল বিভিন্নজনের কাছ থেকে।

মূল্যস্ফীতি ঠেকাতে ৯ শতাংশ সুদহারের সীমা তুলে নিয়ে সুদহার নির্ধারণে নতুন পদ্ধতি চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই পদ্ধতিতে গাড়ি, বাড়ি, কৃষিঋণসহ সব ধরনের ঋণের সুদহার বাড়ছে।
২০ জুন ২০২৩
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স খাতের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২৩-এ দেশজুড়ে ওয়ালটন পণ্য কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি এবং নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আওতায় নগদ ক্রয় চুক্তির মাধ্যমে এই গম আমদানি করা হয়েছে। জি-টু-জি চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোট ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর অংশ হিসেবে প্রথম চালানে ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম দেশে এসেছে। এর মধ্যে ৩৪ হাজার ১৩৪ টন চট্টগ্রাম বন্দরে এবং অবশিষ্ট ২২ হাজার ৭৫৬ টন মোংলা বন্দরে খালাস করা হবে।
খাদ্য মন্ত্রণালয় জানায়, জাহাজে রক্ষিত গমের নমুনা পরীক্ষার কার্যক্রম এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। গমের নমুনা পরীক্ষা শেষে দ্রুত গম খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এর আগে আরেক চুক্তিতে (জি-টু-জি) এরই মধ্যে ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি সম্পন্ন হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আওতায় নগদ ক্রয় চুক্তির মাধ্যমে এই গম আমদানি করা হয়েছে। জি-টু-জি চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে মোট ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর অংশ হিসেবে প্রথম চালানে ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম দেশে এসেছে। এর মধ্যে ৩৪ হাজার ১৩৪ টন চট্টগ্রাম বন্দরে এবং অবশিষ্ট ২২ হাজার ৭৫৬ টন মোংলা বন্দরে খালাস করা হবে।
খাদ্য মন্ত্রণালয় জানায়, জাহাজে রক্ষিত গমের নমুনা পরীক্ষার কার্যক্রম এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। গমের নমুনা পরীক্ষা শেষে দ্রুত গম খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এর আগে আরেক চুক্তিতে (জি-টু-জি) এরই মধ্যে ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানি সম্পন্ন হয়েছে।

মূল্যস্ফীতি ঠেকাতে ৯ শতাংশ সুদহারের সীমা তুলে নিয়ে সুদহার নির্ধারণে নতুন পদ্ধতি চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই পদ্ধতিতে গাড়ি, বাড়ি, কৃষিঋণসহ সব ধরনের ঋণের সুদহার বাড়ছে।
২০ জুন ২০২৩
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
১ ঘণ্টা আগে
ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স খাতের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২৩-এ দেশজুড়ে ওয়ালটন পণ্য কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি এবং নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স খাতের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২৩-এ দেশজুড়ে ওয়ালটন পণ্য কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি এবং নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে উপহারের পণ্য তুলে দিচ্ছে ওয়ালটন।
এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন অঞ্চলের ওয়ালটন প্লাজা ও ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম থেকে ফ্রিজ ও টিভি কিনে ফ্রি পাওয়া সাইড বাই সাইড ফ্রিজ ও স্মার্ট টিভি ৯ ক্রেতার হাতে তুলে দিয়েছে ওয়ালটন। পণ্য ফ্রি পাওয়া ক্রেতারা হচ্ছেন পটিয়ার সাজ্জাদ হোসেন, বাঁশখালীর রহিমা আক্তার, ফটিকছড়ির জহির উদ্দীন, রাউজানের অরুণ কান্তি দাস, লক্ষ্মীপুর রামগঞ্জের কবির হোসেন, মিরসরাইয়ের মো. আছলাম, রাঙামাটির যতীন চাকমা, দোহাজারীর জাকির হোসেন ও সীতাকুণ্ডের মো. জোবায়ের।
গত মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বন্দরনগরীর একটি রেস্টুরেন্টে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সৌভাগ্যবান ক্রেতাদের হাতে উপহার তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ও ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের চিফ ডিভিশনাল অফিসার ইমরোজ হায়দার খান।
উপহারপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে আমিন খান বলেন, দেশের কোটি কোটি গ্রাহকের, ক্রেতার আস্থা ও ভালোবাসায়ই ওয়ালটন দেশের শীর্ষ ও টেক জায়ান্ট হয়ে উঠেছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ইলেকট্রনিকস খাতের আমদানিনির্ভরতা ব্যাপক হারে কমায় সাশ্রয় হচ্ছে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা। সমৃদ্ধ হয়েছে দেশীয় শিল্প খাত। দেশীয় অর্থনীতিকে আরও সমৃদ্ধ করতে সবাইকে দেশীয় পণ্য ক্রয় ও ব্যবহারের আহ্বান জানান তিনি।
আমিন খান জানান, ওয়ালটনের গুণগত মানের পণ্য শুধু দেশীয় ক্রেতাদেরই নয়; বৈশ্বিক ক্রেতাদেরও আস্থা ও মন জয় করে নিতে সক্ষম হচ্ছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত ওয়ালটন ব্র্যান্ডের পণ্য এখন বিশ্বের ৫০টির বেশি দেশে রপ্তানি ও বাজারজাত করা হচ্ছে। বিশ্বের শতাধিক দেশে ব্র্যান্ড বিজনেস সম্প্রসারণের টার্গেট নিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে সাফল্যের সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে ওয়ালটন।
অনুষ্ঠানে সাধারণ ক্রেতাদের বিশেষ সুবিধা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী উপহারের পণ্য তুলে দেওয়ায় ওয়ালটনকে ধন্যবাদ জানান বিজয়ীরা।
কর্মকর্তারা জানান, সিজন-২৩-এর আওতায় ক্রেতারা দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম কিংবা অনলাইনে ই-প্লাজা থেকে ফ্রিজ, টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন ও বিএলডিসি ফ্যান কেনার পর পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হচ্ছে। এরপর ক্রেতাদের মোবাইলে ওয়ালটন থেকে উপহার পাওয়ার এসএমএস পাঠানো হচ্ছে। পাশাপাশি ওয়ালটনের ক্রেতাদের জন্য তৈরি ‘আমার আওয়াজ’ মোবাইল অ্যাপ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারকারী ক্রেতাদের জন্যও এবারের ক্যাম্পেইনে বাড়তি সুবিধা রয়েছে। আগামী ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ওয়ালটন পণ্য ক্রয়ে ক্রেতাদের জন্য এই বিশেষ সুবিধা থাকছে।

ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স খাতের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২৩-এ দেশজুড়ে ওয়ালটন পণ্য কিনে গ্রাহকেরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি এবং নিশ্চিত উপহার। গত ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে উপহারের পণ্য তুলে দিচ্ছে ওয়ালটন।
এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন অঞ্চলের ওয়ালটন প্লাজা ও ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম থেকে ফ্রিজ ও টিভি কিনে ফ্রি পাওয়া সাইড বাই সাইড ফ্রিজ ও স্মার্ট টিভি ৯ ক্রেতার হাতে তুলে দিয়েছে ওয়ালটন। পণ্য ফ্রি পাওয়া ক্রেতারা হচ্ছেন পটিয়ার সাজ্জাদ হোসেন, বাঁশখালীর রহিমা আক্তার, ফটিকছড়ির জহির উদ্দীন, রাউজানের অরুণ কান্তি দাস, লক্ষ্মীপুর রামগঞ্জের কবির হোসেন, মিরসরাইয়ের মো. আছলাম, রাঙামাটির যতীন চাকমা, দোহাজারীর জাকির হোসেন ও সীতাকুণ্ডের মো. জোবায়ের।
গত মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বন্দরনগরীর একটি রেস্টুরেন্টে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সৌভাগ্যবান ক্রেতাদের হাতে উপহার তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ও ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের চিফ ডিভিশনাল অফিসার ইমরোজ হায়দার খান।
উপহারপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে আমিন খান বলেন, দেশের কোটি কোটি গ্রাহকের, ক্রেতার আস্থা ও ভালোবাসায়ই ওয়ালটন দেশের শীর্ষ ও টেক জায়ান্ট হয়ে উঠেছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ইলেকট্রনিকস খাতের আমদানিনির্ভরতা ব্যাপক হারে কমায় সাশ্রয় হচ্ছে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা। সমৃদ্ধ হয়েছে দেশীয় শিল্প খাত। দেশীয় অর্থনীতিকে আরও সমৃদ্ধ করতে সবাইকে দেশীয় পণ্য ক্রয় ও ব্যবহারের আহ্বান জানান তিনি।
আমিন খান জানান, ওয়ালটনের গুণগত মানের পণ্য শুধু দেশীয় ক্রেতাদেরই নয়; বৈশ্বিক ক্রেতাদেরও আস্থা ও মন জয় করে নিতে সক্ষম হচ্ছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত ওয়ালটন ব্র্যান্ডের পণ্য এখন বিশ্বের ৫০টির বেশি দেশে রপ্তানি ও বাজারজাত করা হচ্ছে। বিশ্বের শতাধিক দেশে ব্র্যান্ড বিজনেস সম্প্রসারণের টার্গেট নিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে সাফল্যের সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে ওয়ালটন।
অনুষ্ঠানে সাধারণ ক্রেতাদের বিশেষ সুবিধা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী উপহারের পণ্য তুলে দেওয়ায় ওয়ালটনকে ধন্যবাদ জানান বিজয়ীরা।
কর্মকর্তারা জানান, সিজন-২৩-এর আওতায় ক্রেতারা দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম কিংবা অনলাইনে ই-প্লাজা থেকে ফ্রিজ, টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন ও বিএলডিসি ফ্যান কেনার পর পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হচ্ছে। এরপর ক্রেতাদের মোবাইলে ওয়ালটন থেকে উপহার পাওয়ার এসএমএস পাঠানো হচ্ছে। পাশাপাশি ওয়ালটনের ক্রেতাদের জন্য তৈরি ‘আমার আওয়াজ’ মোবাইল অ্যাপ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারকারী ক্রেতাদের জন্যও এবারের ক্যাম্পেইনে বাড়তি সুবিধা রয়েছে। আগামী ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ওয়ালটন পণ্য ক্রয়ে ক্রেতাদের জন্য এই বিশেষ সুবিধা থাকছে।

মূল্যস্ফীতি ঠেকাতে ৯ শতাংশ সুদহারের সীমা তুলে নিয়ে সুদহার নির্ধারণে নতুন পদ্ধতি চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই পদ্ধতিতে গাড়ি, বাড়ি, কৃষিঋণসহ সব ধরনের ঋণের সুদহার বাড়ছে।
২০ জুন ২০২৩
ডলার এখন রেমিট্যান্স, রপ্তানি, হুন্ডি নিয়ন্ত্রণ—সবকিছুর সঙ্গে জড়িয়ে আছে। তাই বাজারে ডলার হাতছাড়া হওয়ার ভয়ে সবাই চুপ। এই ডলারের সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখার পাশাপাশি পুরো বৈদেশিক মুদ্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিয়মিত বিরতিতে ডলার কিনছে। সেই ধারাবাহিকতায় শুধু চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জুলাই
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের দপ্তরের ব্যক্তিগত সহকারী মো. কাউসারের নাম ভাঙিয়ে একটি প্রতারক চক্র বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা দাবি করছে। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক সতর্কবার্তা দিয়েছে এনবিআর।
১ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ৫৬ হাজার ৮৯০ টন গম নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে। আজ রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে