নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সন্দেহজনক লেনদেনের কারণে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তাঁর স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খান, সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, তাঁর স্ত্রী আরিফা জেসমিন কনিকা এবং তাঁদের পরিবারের মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবের লেনদেন স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এসব ব্যাংক হিসাবে আগামী ৩০ দিনের জন্য লেনদেন স্থগিত থাকবে।
বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) পক্ষ থেকে সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে এ নির্দেশনা মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, আসাদুজ্জামান খান কামাল, তাঁর স্ত্রী এবং ছেলে ও মেয়ের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ দিয়েছে বিএফআইইউ। ব্যাংকগুলোকে দেওয়া চিঠিতে আসাদুজ্জামান খান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক অ্যাকাউন্ট থেকে সব ধরনের লেনদেন বন্ধ করতে বলা হয়েছে।
অপর নির্দেশনায় বলা হয়েছে, জুনাইদ আহমেদ পলক, তাঁর স্ত্রী, তাঁদের পরিবারের সদস্য ও তাঁদের মালিকানাধীন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নামে কোনো ব্যাংক হিসাব পরিচালিত হলে আগামী ৩০ দিনের জন্য সেগুলোর লেনদেন স্থগিত করার নির্দেশ দেওয়া হলো। অর্থ পাচার নিরোধসংক্রান্ত ২০১২ সালের মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন অনুযায়ী এ আদেশ দেওয়া হয়েছে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, কোনো হিসাব স্থগিত করা হলে হিসাবসংশ্লিষ্ট তথ্য বা দলিল, যেমন: হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি ও লেনদেন বিবরণী ইত্যাদি চিঠি দেওয়ার তারিখ থেকে তিন কার্যদিবসের মধ্যে বিএফআইইউয়ের কাছে পাঠানোর জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে অনুরোধ করা হয়েছে।
জুনাইদ আহমেদ পলক নাটোরের সংসদ সদস্য ছিলেন। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ত্যাগের পর হজরত শাহজালাল বিমানবন্দর হয়ে পালানোর সময় আটক হন তিনি। তিনিই আন্দোলন চলাকালে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ও ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারকে (এনটিএমসি) ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশ দেন।
এদিকে আওয়ামী লীগ নেতা ও পিরোজপুর–২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মহিউদ্দিন মহারাজ ও তাঁর স্ত্রী উম্মে কুলসুম এবং তাঁদের ছেলে সাম্মাম জুনায়েদ ইফতির ব্যক্তিগত ও ব্যবসায়িক হিসাব স্থগিত করার নির্দেশ দিয়েছে বিএফআইইউ।
এসব হিসাবে মাধ্যমে সংগঠিত লেনদেনের যাবতীয় তথ্য আগামী ৭ কর্মদিবসের মধ্যে পাঠাতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি তাঁদের নামে থাকা ব্যক্তিগত ও ব্যবসায়িক হিসাবের কেওয়াইসি হিসাব খোলার ফরম, লেনদেন বিবরণীসহ যাবতীয় তথ্য আগামী ৭ কর্মদিবসের মধ্যে পাঠাতে বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গত রোববার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ, তাঁর স্ত্রী ও মেয়ের ব্যাংক হিসাব জব্দ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপর সোমবার তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত ও তাঁর স্ত্রীর হিসাব স্থগিতের আদেশ দেওয়া হয়। একইদিনে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাভেদ, তাঁর স্ত্রী ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের চেয়ারম্যান রুখমিলা জামান চৌধুরী, সন্তান বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নামে অ্যাকাউন্ট থাকলে তা ফ্রিজ করতে বলা হয়।

সন্দেহজনক লেনদেনের কারণে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তাঁর স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খান, সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, তাঁর স্ত্রী আরিফা জেসমিন কনিকা এবং তাঁদের পরিবারের মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবের লেনদেন স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এসব ব্যাংক হিসাবে আগামী ৩০ দিনের জন্য লেনদেন স্থগিত থাকবে।
বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) পক্ষ থেকে সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে এ নির্দেশনা মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, আসাদুজ্জামান খান কামাল, তাঁর স্ত্রী এবং ছেলে ও মেয়ের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ দিয়েছে বিএফআইইউ। ব্যাংকগুলোকে দেওয়া চিঠিতে আসাদুজ্জামান খান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামে ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক অ্যাকাউন্ট থেকে সব ধরনের লেনদেন বন্ধ করতে বলা হয়েছে।
অপর নির্দেশনায় বলা হয়েছে, জুনাইদ আহমেদ পলক, তাঁর স্ত্রী, তাঁদের পরিবারের সদস্য ও তাঁদের মালিকানাধীন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নামে কোনো ব্যাংক হিসাব পরিচালিত হলে আগামী ৩০ দিনের জন্য সেগুলোর লেনদেন স্থগিত করার নির্দেশ দেওয়া হলো। অর্থ পাচার নিরোধসংক্রান্ত ২০১২ সালের মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন অনুযায়ী এ আদেশ দেওয়া হয়েছে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, কোনো হিসাব স্থগিত করা হলে হিসাবসংশ্লিষ্ট তথ্য বা দলিল, যেমন: হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি ও লেনদেন বিবরণী ইত্যাদি চিঠি দেওয়ার তারিখ থেকে তিন কার্যদিবসের মধ্যে বিএফআইইউয়ের কাছে পাঠানোর জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে অনুরোধ করা হয়েছে।
জুনাইদ আহমেদ পলক নাটোরের সংসদ সদস্য ছিলেন। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে দেশ ত্যাগের পর হজরত শাহজালাল বিমানবন্দর হয়ে পালানোর সময় আটক হন তিনি। তিনিই আন্দোলন চলাকালে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ও ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারকে (এনটিএমসি) ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশ দেন।
এদিকে আওয়ামী লীগ নেতা ও পিরোজপুর–২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মহিউদ্দিন মহারাজ ও তাঁর স্ত্রী উম্মে কুলসুম এবং তাঁদের ছেলে সাম্মাম জুনায়েদ ইফতির ব্যক্তিগত ও ব্যবসায়িক হিসাব স্থগিত করার নির্দেশ দিয়েছে বিএফআইইউ।
এসব হিসাবে মাধ্যমে সংগঠিত লেনদেনের যাবতীয় তথ্য আগামী ৭ কর্মদিবসের মধ্যে পাঠাতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি তাঁদের নামে থাকা ব্যক্তিগত ও ব্যবসায়িক হিসাবের কেওয়াইসি হিসাব খোলার ফরম, লেনদেন বিবরণীসহ যাবতীয় তথ্য আগামী ৭ কর্মদিবসের মধ্যে পাঠাতে বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গত রোববার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ, তাঁর স্ত্রী ও মেয়ের ব্যাংক হিসাব জব্দ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপর সোমবার তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত ও তাঁর স্ত্রীর হিসাব স্থগিতের আদেশ দেওয়া হয়। একইদিনে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাভেদ, তাঁর স্ত্রী ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের চেয়ারম্যান রুখমিলা জামান চৌধুরী, সন্তান বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নামে অ্যাকাউন্ট থাকলে তা ফ্রিজ করতে বলা হয়।

ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) প্রক্রিয়ার সংস্কার, বাজারে একচেটিয়া সিন্ডিকেট বিলোপ এবং সবার জন্য মোবাইল ফোন আমদানির উন্মুক্ত সুযোগ সৃষ্টির দাবিতে রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনের সড়ক অবরোধ করেছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশে পোশাকশিল্প এখনো রপ্তানি আয়ের প্রধান ভিত্তি; অথচ সেই শিল্পের কাঁচামাল তুলার প্রায় ২ শতাংশ উৎপাদিত হয় দেশে। বছরে ৮৫ লাখ বেল তুলার চাহিদা থাকলেও উৎপাদিত হয় মাত্র ২ লাখ বেল, ফলে বাকি চাহিদা আমদানির ওপরই নির্ভরশীল।
১১ ঘণ্টা আগে
বিনিয়োগকারী ও বাজারসংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, উদ্যোক্তা, পরিচালকেরা তালিকাভুক্ত কোম্পানি থেকে নানা সুবিধা ভোগ করেন। গৃহস্থালি খরচ, বাজার, কর্মচারী বা বুয়ার বেতনসহ বিভিন্ন ব্যয় প্রতিষ্ঠান বহন করে থাকে। ফলে লভ্যাংশ না নেওয়ার বিষয়টি তাঁদের জন্য বড় ত্যাগ নয়; অন্য সুবিধা থেকেই তা পুষিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে
এই উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ বৈঠকের পর আমাদের আইপি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। মোট ৫০ জন আমদানিকারককে আইপি দেওয়া হবে। প্রতিজন ৩০ টন করে আমদানি করতে পারবে। সাধারণত আমদানি করতে তিন মাস সময় পাওয়া যায়।’
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) প্রক্রিয়ার সংস্কার, বাজারে একচেটিয়া সিন্ডিকেট বিলোপ এবং সবার জন্য মোবাইল ফোন আমদানির উন্মুক্ত সুযোগ সৃষ্টির দাবিতে রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনের সড়ক অবরোধ করেছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ ‘মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি বাংলাদেশ’ (এমবিসিবি)-এর ব্যানারে ব্যবসায়ীরা বিটিআরসি ভবনের সামনে জড়ো হন। এই অবরোধের ফলে সড়কের একপাশের যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছে, যার জেরে ওই এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
বিক্ষোভকারী মোবাইল ফোন ব্যবসায়ী নেতারা বলেন, তাঁরা কোনোভাবেই এনইআইআর ব্যবস্থা চালুর বিরোধী নন। তবে এই ব্যবস্থার সফল বাস্তবায়নের জন্য কিছু মৌলিক সংস্কার প্রয়োজন। তাঁদের প্রধান দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে:
এনইআইআর সংস্কার: দেশের মোবাইল ফোন ব্যবসার ৭০ শতাংশের বেশি মার্কেট শেয়ার যাদের হাতে, শুধু তাদের সঙ্গে আলোচনা না করে সব ব্যবসায়ীর সঙ্গে বসে আলোচনা করে এনইআইআর চালু করা।
ন্যায্য করনীতি: মুক্ত বাণিজ্যের স্বার্থে সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করে ন্যায্য করনীতি প্রণয়ন।
সিন্ডিকেট বিলোপ: একচেটিয়া সিন্ডিকেট প্রথা বিলোপ করে বাজারে সুস্থ প্রতিযোগিতা নিশ্চিত করা।

ব্যবসায়ী নেতারা অভিযোগ করেন, এই প্রক্রিয়ার কিছু সংস্কার, ন্যায্য করনীতি প্রণয়ন, একচেটিয়া সিন্ডিকেট বিলোপ এবং মুক্ত বাণিজ্যের স্বার্থে সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে তাঁদের কিছু দাবি ও প্রস্তাব রয়েছে। এ বিষয়ে সরকারকে তাঁরা তাঁদের ব্যাখ্যা জানাতে চেয়েছেন, কিন্তু কর্তৃপক্ষ বিশাল সংখ্যক ব্যবসায়ীর কথা না শুনেই একতরফা এনইআইআর চালু করতে যাচ্ছে।

এমবিসিবির সহসভাপতি শামীম মোল্লা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা নিয়মের মধ্যে থেকেই ব্যবসা করতে চাই। আমাদের বঞ্চিত করে একটি গোষ্ঠীর হাতে সম্পূর্ণ ব্যবসা তুলে দেওয়ার পাঁয়তারা চলছে, আমরা এর অবসান চাই। যদি আমাদের ন্যায্য দাবি মেনে না নেওয়া হয়, তবে আমাদের আন্দোলন আরও কঠোর হবে।’

ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) প্রক্রিয়ার সংস্কার, বাজারে একচেটিয়া সিন্ডিকেট বিলোপ এবং সবার জন্য মোবাইল ফোন আমদানির উন্মুক্ত সুযোগ সৃষ্টির দাবিতে রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনের সড়ক অবরোধ করেছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ ‘মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি বাংলাদেশ’ (এমবিসিবি)-এর ব্যানারে ব্যবসায়ীরা বিটিআরসি ভবনের সামনে জড়ো হন। এই অবরোধের ফলে সড়কের একপাশের যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছে, যার জেরে ওই এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
বিক্ষোভকারী মোবাইল ফোন ব্যবসায়ী নেতারা বলেন, তাঁরা কোনোভাবেই এনইআইআর ব্যবস্থা চালুর বিরোধী নন। তবে এই ব্যবস্থার সফল বাস্তবায়নের জন্য কিছু মৌলিক সংস্কার প্রয়োজন। তাঁদের প্রধান দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে:
এনইআইআর সংস্কার: দেশের মোবাইল ফোন ব্যবসার ৭০ শতাংশের বেশি মার্কেট শেয়ার যাদের হাতে, শুধু তাদের সঙ্গে আলোচনা না করে সব ব্যবসায়ীর সঙ্গে বসে আলোচনা করে এনইআইআর চালু করা।
ন্যায্য করনীতি: মুক্ত বাণিজ্যের স্বার্থে সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করে ন্যায্য করনীতি প্রণয়ন।
সিন্ডিকেট বিলোপ: একচেটিয়া সিন্ডিকেট প্রথা বিলোপ করে বাজারে সুস্থ প্রতিযোগিতা নিশ্চিত করা।

ব্যবসায়ী নেতারা অভিযোগ করেন, এই প্রক্রিয়ার কিছু সংস্কার, ন্যায্য করনীতি প্রণয়ন, একচেটিয়া সিন্ডিকেট বিলোপ এবং মুক্ত বাণিজ্যের স্বার্থে সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে তাঁদের কিছু দাবি ও প্রস্তাব রয়েছে। এ বিষয়ে সরকারকে তাঁরা তাঁদের ব্যাখ্যা জানাতে চেয়েছেন, কিন্তু কর্তৃপক্ষ বিশাল সংখ্যক ব্যবসায়ীর কথা না শুনেই একতরফা এনইআইআর চালু করতে যাচ্ছে।

এমবিসিবির সহসভাপতি শামীম মোল্লা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা নিয়মের মধ্যে থেকেই ব্যবসা করতে চাই। আমাদের বঞ্চিত করে একটি গোষ্ঠীর হাতে সম্পূর্ণ ব্যবসা তুলে দেওয়ার পাঁয়তারা চলছে, আমরা এর অবসান চাই। যদি আমাদের ন্যায্য দাবি মেনে না নেওয়া হয়, তবে আমাদের আন্দোলন আরও কঠোর হবে।’

সন্দেহজনক লেনদেনের কারণে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তাঁর স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খান, সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, তাঁর স্ত্রী আরিফা জেসমিন কনিকা এবং তাঁদের পরিবারের মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবের লেনদেন স্থগিত করা হয়েছে। পর
১৪ আগস্ট ২০২৪
দেশে পোশাকশিল্প এখনো রপ্তানি আয়ের প্রধান ভিত্তি; অথচ সেই শিল্পের কাঁচামাল তুলার প্রায় ২ শতাংশ উৎপাদিত হয় দেশে। বছরে ৮৫ লাখ বেল তুলার চাহিদা থাকলেও উৎপাদিত হয় মাত্র ২ লাখ বেল, ফলে বাকি চাহিদা আমদানির ওপরই নির্ভরশীল।
১১ ঘণ্টা আগে
বিনিয়োগকারী ও বাজারসংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, উদ্যোক্তা, পরিচালকেরা তালিকাভুক্ত কোম্পানি থেকে নানা সুবিধা ভোগ করেন। গৃহস্থালি খরচ, বাজার, কর্মচারী বা বুয়ার বেতনসহ বিভিন্ন ব্যয় প্রতিষ্ঠান বহন করে থাকে। ফলে লভ্যাংশ না নেওয়ার বিষয়টি তাঁদের জন্য বড় ত্যাগ নয়; অন্য সুবিধা থেকেই তা পুষিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে
এই উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ বৈঠকের পর আমাদের আইপি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। মোট ৫০ জন আমদানিকারককে আইপি দেওয়া হবে। প্রতিজন ৩০ টন করে আমদানি করতে পারবে। সাধারণত আমদানি করতে তিন মাস সময় পাওয়া যায়।’
১৮ ঘণ্টা আগেজাহিদ হাসান, যশোর

দেশে পোশাকশিল্প এখনো রপ্তানি আয়ের প্রধান ভিত্তি; অথচ সেই শিল্পের কাঁচামাল তুলার প্রায় ২ শতাংশ উৎপাদিত হয় দেশে। বছরে ৮৫ লাখ বেল তুলার চাহিদা থাকলেও উৎপাদিত হয় মাত্র ২ লাখ বেল, ফলে বাকি চাহিদা আমদানির ওপরই নির্ভরশীল। এই আমদানি চাপ কমাতে এবং অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বাড়াতে সরকার তুলা উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে সারা দেশে ১৩টি জোনে চাষ সম্প্রসারণ, আধুনিক প্রযুক্তি সরবরাহ, কৃষকের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং প্রণোদনা নিশ্চিত করার কার্যক্রম জোরদার করেছে। কৃষিজমি কমলেও তুলা চাষের জমি, উৎপাদন ও চাষির সংখ্যা যে বাড়ছে, তা এসব উদ্যোগের বাস্তব অগ্রগতি ফুটিয়ে তোলে।
কৃষকেরা বলছেন, তুলা চাষ এখন অন্য যেকোনো ফসলের চেয়ে লাভজনক। প্রতি বিঘায় খরচ পড়ে ১৪ থেকে ১৮ হাজার টাকা, কিন্তু লাভ হয় তিন-চার গুণ। বড় সুবিধা হলো, তুলা খেতেই বিক্রি হয়ে যায়। পাশাপাশি তুলার সঙ্গে আন্তফসল হিসেবে বেগুন, মুলা, হলুদসহ নানা শাকসবজি চাষ করে মৌসুমে অতিরিক্ত আয় করা যায়। এসব ফসল সারির ফাঁকে বেড়ে ওঠায় আলাদা জমি বা অতিরিক্ত ব্যয়ের প্রয়োজন হয় না, বরং এক মৌসুমে দ্বিগুণ আয়ের সুযোগ তৈরি হয়। ফলে তুলা চাষে কৃষকের আগ্রহ আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বাড়ছে।
বর্তমানে দেশে চর কটন, হিল কটন, আপল্যান্ড কটন এবং বরেন্দ্র অঞ্চলে উপযোগী ড্রাউট কটন—এই চার ধরনের তুলার চাষ হচ্ছে। প্রতিটি অঞ্চলের ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী জাত উন্নয়ন, প্রযুক্তি সম্প্রসারণ ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে তুলা উন্নয়ন বোর্ড। তাদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনায় রয়েছে খাদ্যশস্য উৎপাদন ব্যাহত না করে ২০৪০ সালের মধ্যে তুলা চাষের পরিমাণ ২ লাখ হেক্টরে উন্নীত করা, চাষির সংখ্যা সাড়ে ৩ লাখে তোলা এবং বছরে ১৫ লাখ ৮০ হাজার বেল উৎপাদন অর্জন করা।
এই জাতীয় পরিকল্পনার সবচেয়ে শক্তিশালী কেন্দ্র যশোর জোন; যেখানে যশোর, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ ও চুয়াডাঙ্গা মিলিয়ে এই মৌসুমে ২০ হাজার হেক্টর জমিতে তুলার আবাদ হয়েছে। শুধু এ জোনেই ১৩ হাজার কৃষক তুলা চাষে যুক্ত, আর ২ হাজার ৬০০ কৃষকের কাছে পৌঁছেছে প্রণোদনার বীজ, সার, কীটনাশক ও প্রশিক্ষণ। চলতি মৌসুমে সারা দেশে ১৭ কোটি টাকার প্রণোদনা বিতরণ করা হচ্ছে। তবে সরকারনির্ধারিত মণপ্রতি চার হাজার টাকা দাম নিয়ে কৃষকদের মধ্যে রয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। ঝিকরগাছার তুলাচাষি শহিদুল ইসলাম মনে করেন, দীর্ঘ চাষচক্র বিবেচনায় দাম আরও বাড়ানো দরকার।
যশোর জোনের তুলা উন্নয়ন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান জানান, এই অঞ্চলে চাষির সংখ্যা ১৫ হাজারে নেওয়ার লক্ষ্যে কাজ চলছে এবং ফলনও দ্রুত বাড়ছে। তুলা উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী পরিচালক রেজাউল আমীন বলেন, সারা দেশে বর্তমানে ৪৫ হাজার হেক্টর জমিতে তুলা চাষ হচ্ছে। এতে যুক্ত আছেন ৭৪ হাজার কৃষক, আর প্রণোদনা পেয়েছেন ২১ হাজার। উৎপাদনের লক্ষ্য ধরা হয়েছে ২ লাখ ২০ হাজার বেল; পরের মৌসুমে তা ৫০ হাজার হেক্টরে আড়াই লাখ বেলে উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
তুলাবীজ থেকে ভোজ্যতেল এবং অয়েল কেক উৎপাদনের মাধ্যমে শিল্প খাতেও নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। সরকারি কর্ম কমিশনের সদস্য অধ্যাপক এ এস এম গোলাম হাফিজ মনে করেন, তুলা চাষের জন্য আলাদা ঋণব্যবস্থা চালু হলে উৎপাদন ও আবাদ—দুটোই দ্রুত বাড়বে। সরকারের বর্তমান উদ্যোগ এবং কৃষকের বাড়তি আগ্রহ ভবিষ্যতে দেশের তুলা উৎপাদনকে আমদানিনির্ভরতা কমানোর বাস্তব সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে নিচ্ছে।

দেশে পোশাকশিল্প এখনো রপ্তানি আয়ের প্রধান ভিত্তি; অথচ সেই শিল্পের কাঁচামাল তুলার প্রায় ২ শতাংশ উৎপাদিত হয় দেশে। বছরে ৮৫ লাখ বেল তুলার চাহিদা থাকলেও উৎপাদিত হয় মাত্র ২ লাখ বেল, ফলে বাকি চাহিদা আমদানির ওপরই নির্ভরশীল। এই আমদানি চাপ কমাতে এবং অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বাড়াতে সরকার তুলা উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে সারা দেশে ১৩টি জোনে চাষ সম্প্রসারণ, আধুনিক প্রযুক্তি সরবরাহ, কৃষকের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং প্রণোদনা নিশ্চিত করার কার্যক্রম জোরদার করেছে। কৃষিজমি কমলেও তুলা চাষের জমি, উৎপাদন ও চাষির সংখ্যা যে বাড়ছে, তা এসব উদ্যোগের বাস্তব অগ্রগতি ফুটিয়ে তোলে।
কৃষকেরা বলছেন, তুলা চাষ এখন অন্য যেকোনো ফসলের চেয়ে লাভজনক। প্রতি বিঘায় খরচ পড়ে ১৪ থেকে ১৮ হাজার টাকা, কিন্তু লাভ হয় তিন-চার গুণ। বড় সুবিধা হলো, তুলা খেতেই বিক্রি হয়ে যায়। পাশাপাশি তুলার সঙ্গে আন্তফসল হিসেবে বেগুন, মুলা, হলুদসহ নানা শাকসবজি চাষ করে মৌসুমে অতিরিক্ত আয় করা যায়। এসব ফসল সারির ফাঁকে বেড়ে ওঠায় আলাদা জমি বা অতিরিক্ত ব্যয়ের প্রয়োজন হয় না, বরং এক মৌসুমে দ্বিগুণ আয়ের সুযোগ তৈরি হয়। ফলে তুলা চাষে কৃষকের আগ্রহ আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বাড়ছে।
বর্তমানে দেশে চর কটন, হিল কটন, আপল্যান্ড কটন এবং বরেন্দ্র অঞ্চলে উপযোগী ড্রাউট কটন—এই চার ধরনের তুলার চাষ হচ্ছে। প্রতিটি অঞ্চলের ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী জাত উন্নয়ন, প্রযুক্তি সম্প্রসারণ ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে তুলা উন্নয়ন বোর্ড। তাদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনায় রয়েছে খাদ্যশস্য উৎপাদন ব্যাহত না করে ২০৪০ সালের মধ্যে তুলা চাষের পরিমাণ ২ লাখ হেক্টরে উন্নীত করা, চাষির সংখ্যা সাড়ে ৩ লাখে তোলা এবং বছরে ১৫ লাখ ৮০ হাজার বেল উৎপাদন অর্জন করা।
এই জাতীয় পরিকল্পনার সবচেয়ে শক্তিশালী কেন্দ্র যশোর জোন; যেখানে যশোর, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ ও চুয়াডাঙ্গা মিলিয়ে এই মৌসুমে ২০ হাজার হেক্টর জমিতে তুলার আবাদ হয়েছে। শুধু এ জোনেই ১৩ হাজার কৃষক তুলা চাষে যুক্ত, আর ২ হাজার ৬০০ কৃষকের কাছে পৌঁছেছে প্রণোদনার বীজ, সার, কীটনাশক ও প্রশিক্ষণ। চলতি মৌসুমে সারা দেশে ১৭ কোটি টাকার প্রণোদনা বিতরণ করা হচ্ছে। তবে সরকারনির্ধারিত মণপ্রতি চার হাজার টাকা দাম নিয়ে কৃষকদের মধ্যে রয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। ঝিকরগাছার তুলাচাষি শহিদুল ইসলাম মনে করেন, দীর্ঘ চাষচক্র বিবেচনায় দাম আরও বাড়ানো দরকার।
যশোর জোনের তুলা উন্নয়ন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান জানান, এই অঞ্চলে চাষির সংখ্যা ১৫ হাজারে নেওয়ার লক্ষ্যে কাজ চলছে এবং ফলনও দ্রুত বাড়ছে। তুলা উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী পরিচালক রেজাউল আমীন বলেন, সারা দেশে বর্তমানে ৪৫ হাজার হেক্টর জমিতে তুলা চাষ হচ্ছে। এতে যুক্ত আছেন ৭৪ হাজার কৃষক, আর প্রণোদনা পেয়েছেন ২১ হাজার। উৎপাদনের লক্ষ্য ধরা হয়েছে ২ লাখ ২০ হাজার বেল; পরের মৌসুমে তা ৫০ হাজার হেক্টরে আড়াই লাখ বেলে উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
তুলাবীজ থেকে ভোজ্যতেল এবং অয়েল কেক উৎপাদনের মাধ্যমে শিল্প খাতেও নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। সরকারি কর্ম কমিশনের সদস্য অধ্যাপক এ এস এম গোলাম হাফিজ মনে করেন, তুলা চাষের জন্য আলাদা ঋণব্যবস্থা চালু হলে উৎপাদন ও আবাদ—দুটোই দ্রুত বাড়বে। সরকারের বর্তমান উদ্যোগ এবং কৃষকের বাড়তি আগ্রহ ভবিষ্যতে দেশের তুলা উৎপাদনকে আমদানিনির্ভরতা কমানোর বাস্তব সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে নিচ্ছে।

সন্দেহজনক লেনদেনের কারণে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তাঁর স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খান, সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, তাঁর স্ত্রী আরিফা জেসমিন কনিকা এবং তাঁদের পরিবারের মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবের লেনদেন স্থগিত করা হয়েছে। পর
১৪ আগস্ট ২০২৪
ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) প্রক্রিয়ার সংস্কার, বাজারে একচেটিয়া সিন্ডিকেট বিলোপ এবং সবার জন্য মোবাইল ফোন আমদানির উন্মুক্ত সুযোগ সৃষ্টির দাবিতে রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনের সড়ক অবরোধ করেছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা।
৩ ঘণ্টা আগে
বিনিয়োগকারী ও বাজারসংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, উদ্যোক্তা, পরিচালকেরা তালিকাভুক্ত কোম্পানি থেকে নানা সুবিধা ভোগ করেন। গৃহস্থালি খরচ, বাজার, কর্মচারী বা বুয়ার বেতনসহ বিভিন্ন ব্যয় প্রতিষ্ঠান বহন করে থাকে। ফলে লভ্যাংশ না নেওয়ার বিষয়টি তাঁদের জন্য বড় ত্যাগ নয়; অন্য সুবিধা থেকেই তা পুষিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে
এই উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ বৈঠকের পর আমাদের আইপি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। মোট ৫০ জন আমদানিকারককে আইপি দেওয়া হবে। প্রতিজন ৩০ টন করে আমদানি করতে পারবে। সাধারণত আমদানি করতে তিন মাস সময় পাওয়া যায়।’
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২০২৪-২৫ অর্থবছরে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৯টি কোম্পানি শুধু সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এসব প্রতিষ্ঠানে উদ্যোক্তা, পরিচালকদের বড় বিনিয়োগ থাকলেও এবারের লভ্যাংশ থেকে তাঁরা নিজেদের অংশ নেবেন না।
সংশ্লিষ্টদের মতে, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা ও বাজারে আস্থা ধরে রাখতে উদ্যোক্তাদের এ সিদ্ধান্ত ইতিবাচক।
তবে অনেকেই মনে করেন, কোম্পানিগুলোর আর্থিক সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও পরিচালকেরা লভ্যাংশ না নেওয়ার পেছনে অন্যান্য সুবিধা পাওয়ার বিষয়টি জড়িত থাকতে পারে।
বিনিয়োগকারী ও বাজারসংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, উদ্যোক্তা, পরিচালকেরা তালিকাভুক্ত কোম্পানি থেকে নানা সুবিধা ভোগ করেন। গৃহস্থালি খরচ, বাজার, কর্মচারী বা বুয়ার বেতনসহ বিভিন্ন ব্যয় প্রতিষ্ঠান বহন করে থাকে। ফলে লভ্যাংশ না নেওয়ার বিষয়টি তাঁদের জন্য বড় ত্যাগ নয়; অন্য সুবিধা থেকেই তা পুষিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়।
ডিএসই পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন বলেন, বাধ্যবাধকতা না থাকলে অনেক কোম্পানি হয়তো নগদ লভ্যাংশই দিত না। শুধু বোনাস দিয়ে ক্যাটাগরি বজায় রাখার চেষ্টা করত।
বর্তমানে লভ্যাংশ ঘোষণায় নগদ দেওয়ার ক্ষেত্রে কড়াকড়ি রয়েছে। কৃত্রিমভাবে মুনাফা বাড়িয়ে বোনাস শেয়ার দেওয়া গেলেও নগদ দেওয়ার সুযোগ কম। এ কারণে সক্ষমতার অভাব থাকা অনেক প্রতিষ্ঠান শুধু সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে বলে মনে করছেন বাজারসংশ্লিষ্টরা।
এক কোম্পানির সচিব নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, অনেক কোম্পানির মালিকপক্ষ নিজেরাই শেয়ারের ব্যবসা করেন। বাস্তবে মুনাফা কম হলেও আর্থিক প্রতিবেদন প্রস্তুতের সময় তা বেশি দেখান। ফলে হিসাব অনুযায়ী লভ্যাংশ দেওয়ার সক্ষমতা দেখা গেলেও বাস্তবে তা থাকে না। তাই উদ্যোক্তা-পরিচালকদের বাদ দিয়ে শুধু সাধারণ বিনিয়োগকারীদের নগদ লভ্যাংশ দেওয়া হয়।
শীর্ষ পাঁচের কে কত লভ্যাংশ দেবে
সবচেয়ে বেশি নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে ওরিয়ন ইনফিউশন। ১ টাকা ৭১ পয়সা ইপিএসের বিপরীতে কোম্পানি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের নগদ লভ্যাংশ দেবে ২০ শতাংশ বা ২ টাকা। অর্থাৎ ইপিএসের চেয়ে বেশি লভ্যাংশ দেবে। বাকি টাকা রিজার্ভ থেকে দেওয়া হবে।
সোনালি লাইফের ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৭৩ পয়সা। কোম্পানি লভ্যাংশ দেবে ১৫ শতাংশ বা ১ টাকা ৫০ পয়সা।
নাভানা ফার্মা মুনাফার বড় একটা অংশ কোম্পানিতে রেখে দিতে চায়। কোম্পানির ইপিএস হয়েছে সাড়ে ৪ টাকা; কিন্তু লভ্যাংশ দেবে ১৪ শতাংশ বা ১ টাকা ৪০ পয়সা করে।
ফাইন ফুডসও মুনাফার বড় একটা অংশ রিজার্ভে রাখতে চায়। ৪ টাকা ১৮ পয়সা ইপিএসের বিপরীতে লভ্যাংশ দেবে ১৪ শতাংশ বা ১ টাকা ৪০ পয়সা।
এমকে ফুটওয়্যার ১ টাকা ৮৩ পয়সার বিপরীতে ১২ শতাংশ বা ১ টাকা ২০ পয়সা লভ্যাংশ দেবে। এ ছাড়া ৩৪টি কোম্পানি কেবল শেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ দেবে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র আবুল কালাম বলেন, লভ্যাংশ ঘোষণার এখতিয়ার কোম্পানির নিজের। আইনের বরখেলাপ না হলে এবং বিনিয়োগকারীর স্বার্থ ক্ষুণ্ন না হলে নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসব বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে না।

২০২৪-২৫ অর্থবছরে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৯টি কোম্পানি শুধু সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এসব প্রতিষ্ঠানে উদ্যোক্তা, পরিচালকদের বড় বিনিয়োগ থাকলেও এবারের লভ্যাংশ থেকে তাঁরা নিজেদের অংশ নেবেন না।
সংশ্লিষ্টদের মতে, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা ও বাজারে আস্থা ধরে রাখতে উদ্যোক্তাদের এ সিদ্ধান্ত ইতিবাচক।
তবে অনেকেই মনে করেন, কোম্পানিগুলোর আর্থিক সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও পরিচালকেরা লভ্যাংশ না নেওয়ার পেছনে অন্যান্য সুবিধা পাওয়ার বিষয়টি জড়িত থাকতে পারে।
বিনিয়োগকারী ও বাজারসংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, উদ্যোক্তা, পরিচালকেরা তালিকাভুক্ত কোম্পানি থেকে নানা সুবিধা ভোগ করেন। গৃহস্থালি খরচ, বাজার, কর্মচারী বা বুয়ার বেতনসহ বিভিন্ন ব্যয় প্রতিষ্ঠান বহন করে থাকে। ফলে লভ্যাংশ না নেওয়ার বিষয়টি তাঁদের জন্য বড় ত্যাগ নয়; অন্য সুবিধা থেকেই তা পুষিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়।
ডিএসই পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন বলেন, বাধ্যবাধকতা না থাকলে অনেক কোম্পানি হয়তো নগদ লভ্যাংশই দিত না। শুধু বোনাস দিয়ে ক্যাটাগরি বজায় রাখার চেষ্টা করত।
বর্তমানে লভ্যাংশ ঘোষণায় নগদ দেওয়ার ক্ষেত্রে কড়াকড়ি রয়েছে। কৃত্রিমভাবে মুনাফা বাড়িয়ে বোনাস শেয়ার দেওয়া গেলেও নগদ দেওয়ার সুযোগ কম। এ কারণে সক্ষমতার অভাব থাকা অনেক প্রতিষ্ঠান শুধু সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে বলে মনে করছেন বাজারসংশ্লিষ্টরা।
এক কোম্পানির সচিব নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, অনেক কোম্পানির মালিকপক্ষ নিজেরাই শেয়ারের ব্যবসা করেন। বাস্তবে মুনাফা কম হলেও আর্থিক প্রতিবেদন প্রস্তুতের সময় তা বেশি দেখান। ফলে হিসাব অনুযায়ী লভ্যাংশ দেওয়ার সক্ষমতা দেখা গেলেও বাস্তবে তা থাকে না। তাই উদ্যোক্তা-পরিচালকদের বাদ দিয়ে শুধু সাধারণ বিনিয়োগকারীদের নগদ লভ্যাংশ দেওয়া হয়।
শীর্ষ পাঁচের কে কত লভ্যাংশ দেবে
সবচেয়ে বেশি নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে ওরিয়ন ইনফিউশন। ১ টাকা ৭১ পয়সা ইপিএসের বিপরীতে কোম্পানি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের নগদ লভ্যাংশ দেবে ২০ শতাংশ বা ২ টাকা। অর্থাৎ ইপিএসের চেয়ে বেশি লভ্যাংশ দেবে। বাকি টাকা রিজার্ভ থেকে দেওয়া হবে।
সোনালি লাইফের ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৭৩ পয়সা। কোম্পানি লভ্যাংশ দেবে ১৫ শতাংশ বা ১ টাকা ৫০ পয়সা।
নাভানা ফার্মা মুনাফার বড় একটা অংশ কোম্পানিতে রেখে দিতে চায়। কোম্পানির ইপিএস হয়েছে সাড়ে ৪ টাকা; কিন্তু লভ্যাংশ দেবে ১৪ শতাংশ বা ১ টাকা ৪০ পয়সা করে।
ফাইন ফুডসও মুনাফার বড় একটা অংশ রিজার্ভে রাখতে চায়। ৪ টাকা ১৮ পয়সা ইপিএসের বিপরীতে লভ্যাংশ দেবে ১৪ শতাংশ বা ১ টাকা ৪০ পয়সা।
এমকে ফুটওয়্যার ১ টাকা ৮৩ পয়সার বিপরীতে ১২ শতাংশ বা ১ টাকা ২০ পয়সা লভ্যাংশ দেবে। এ ছাড়া ৩৪টি কোম্পানি কেবল শেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ দেবে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র আবুল কালাম বলেন, লভ্যাংশ ঘোষণার এখতিয়ার কোম্পানির নিজের। আইনের বরখেলাপ না হলে এবং বিনিয়োগকারীর স্বার্থ ক্ষুণ্ন না হলে নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসব বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে না।

সন্দেহজনক লেনদেনের কারণে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তাঁর স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খান, সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, তাঁর স্ত্রী আরিফা জেসমিন কনিকা এবং তাঁদের পরিবারের মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবের লেনদেন স্থগিত করা হয়েছে। পর
১৪ আগস্ট ২০২৪
ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) প্রক্রিয়ার সংস্কার, বাজারে একচেটিয়া সিন্ডিকেট বিলোপ এবং সবার জন্য মোবাইল ফোন আমদানির উন্মুক্ত সুযোগ সৃষ্টির দাবিতে রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনের সড়ক অবরোধ করেছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশে পোশাকশিল্প এখনো রপ্তানি আয়ের প্রধান ভিত্তি; অথচ সেই শিল্পের কাঁচামাল তুলার প্রায় ২ শতাংশ উৎপাদিত হয় দেশে। বছরে ৮৫ লাখ বেল তুলার চাহিদা থাকলেও উৎপাদিত হয় মাত্র ২ লাখ বেল, ফলে বাকি চাহিদা আমদানির ওপরই নির্ভরশীল।
১১ ঘণ্টা আগে
এই উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ বৈঠকের পর আমাদের আইপি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। মোট ৫০ জন আমদানিকারককে আইপি দেওয়া হবে। প্রতিজন ৩০ টন করে আমদানি করতে পারবে। সাধারণত আমদানি করতে তিন মাস সময় পাওয়া যায়।’
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পেঁয়াজের দাম কমাতে আমদানির অনুমোদন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কৃষি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আগামীকাল রোববার থেকে আমদানিকারকেরা কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে আমদানির অনুমতিপত্র (আইপি) নিতে পারবে বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
গত তিন দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে খুচরা ও পাইকারিতে পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ২৫-৩০ টাকা বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
আজ শনিবার অনলাইনে এক জরুরি বৈঠক করে কৃষি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এতে দুই মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পরে কৃষিসচিব কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংকে আইপি দেওয়ার নির্দেশনা দেয়।
এই উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ বৈঠকের পর আমাদের আইপি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। মোট ৫০ জন আমদানিকারককে আইপি দেওয়া হবে। প্রতিজন ৩০ টন করে আমদানি করতে পারবে। সাধারণত আমদানি করতে তিন মাস সময় পাওয়া যায়।’
তিনি বলেন, ‘আমরা রোববার সকাল ১০টায় সার্ভার খুলে দেব। তারপর ৫০ জন হলে আবার সার্ভার বন্ধ করে দেব। অনেকটা ট্রেনের টিকিটের মতো। আমাদের কাছে সাড়ে তিন হাজার আবেদন ছিল। যা আমরা ফেরত দিয়েছিলাম। মূলত তাদের মধ্য থেকেই এই আবেদন নেওয়া হবে।’
গত নভেম্বরের শুরুতে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়ে। ওই সময় এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজিতে ৪০ টাকা বেড়ে ৮০-৯০ টাকার পেঁয়াজ ১২০-১৩০ টাকায় ওঠে।
তখন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দাম না কমলে পেঁয়াজ আমদানি করার কথা জানিয়েছিল। এরপর কিছুটা কমে সর্বোচ্চ ১২০ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি হয়। তবে শেষ পর্যন্ত কৃষি মন্ত্রণালয়ের আপত্তির মুখে পেঁয়াজ আমদানি করা হয়নি।

পেঁয়াজের দাম কমাতে আমদানির অনুমোদন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কৃষি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আগামীকাল রোববার থেকে আমদানিকারকেরা কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে আমদানির অনুমতিপত্র (আইপি) নিতে পারবে বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
গত তিন দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে খুচরা ও পাইকারিতে পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ২৫-৩০ টাকা বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
আজ শনিবার অনলাইনে এক জরুরি বৈঠক করে কৃষি ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এতে দুই মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পরে কৃষিসচিব কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংকে আইপি দেওয়ার নির্দেশনা দেয়।
এই উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ বৈঠকের পর আমাদের আইপি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। মোট ৫০ জন আমদানিকারককে আইপি দেওয়া হবে। প্রতিজন ৩০ টন করে আমদানি করতে পারবে। সাধারণত আমদানি করতে তিন মাস সময় পাওয়া যায়।’
তিনি বলেন, ‘আমরা রোববার সকাল ১০টায় সার্ভার খুলে দেব। তারপর ৫০ জন হলে আবার সার্ভার বন্ধ করে দেব। অনেকটা ট্রেনের টিকিটের মতো। আমাদের কাছে সাড়ে তিন হাজার আবেদন ছিল। যা আমরা ফেরত দিয়েছিলাম। মূলত তাদের মধ্য থেকেই এই আবেদন নেওয়া হবে।’
গত নভেম্বরের শুরুতে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়ে। ওই সময় এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজিতে ৪০ টাকা বেড়ে ৮০-৯০ টাকার পেঁয়াজ ১২০-১৩০ টাকায় ওঠে।
তখন বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দাম না কমলে পেঁয়াজ আমদানি করার কথা জানিয়েছিল। এরপর কিছুটা কমে সর্বোচ্চ ১২০ টাকা দরে পেঁয়াজ বিক্রি হয়। তবে শেষ পর্যন্ত কৃষি মন্ত্রণালয়ের আপত্তির মুখে পেঁয়াজ আমদানি করা হয়নি।

সন্দেহজনক লেনদেনের কারণে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, তাঁর স্ত্রী লুৎফুল তাহমিনা খান, সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, তাঁর স্ত্রী আরিফা জেসমিন কনিকা এবং তাঁদের পরিবারের মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবের লেনদেন স্থগিত করা হয়েছে। পর
১৪ আগস্ট ২০২৪
ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) প্রক্রিয়ার সংস্কার, বাজারে একচেটিয়া সিন্ডিকেট বিলোপ এবং সবার জন্য মোবাইল ফোন আমদানির উন্মুক্ত সুযোগ সৃষ্টির দাবিতে রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনের সামনের সড়ক অবরোধ করেছেন মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশে পোশাকশিল্প এখনো রপ্তানি আয়ের প্রধান ভিত্তি; অথচ সেই শিল্পের কাঁচামাল তুলার প্রায় ২ শতাংশ উৎপাদিত হয় দেশে। বছরে ৮৫ লাখ বেল তুলার চাহিদা থাকলেও উৎপাদিত হয় মাত্র ২ লাখ বেল, ফলে বাকি চাহিদা আমদানির ওপরই নির্ভরশীল।
১১ ঘণ্টা আগে
বিনিয়োগকারী ও বাজারসংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, উদ্যোক্তা, পরিচালকেরা তালিকাভুক্ত কোম্পানি থেকে নানা সুবিধা ভোগ করেন। গৃহস্থালি খরচ, বাজার, কর্মচারী বা বুয়ার বেতনসহ বিভিন্ন ব্যয় প্রতিষ্ঠান বহন করে থাকে। ফলে লভ্যাংশ না নেওয়ার বিষয়টি তাঁদের জন্য বড় ত্যাগ নয়; অন্য সুবিধা থেকেই তা পুষিয়ে নেওয়া সম্ভব হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে