নাগরিক প্ল্যাটফর্মের আলোচনা
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে ‘সুযোগ হারানোর বাজেট’ হিসেবে অভিহিত করেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও সামাজিক বিশ্লেষকেরা। তাঁদের মতে, গত আগস্টে রাজনৈতিক পালাবদলের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসা অন্তর্বর্তী সরকার একটি ব্যতিক্রমী সুযোগ পেয়েছিল—২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটের মাধ্যমে পরিবর্তনের বার্তা দেওয়ার। সেই প্রেক্ষাপটে জনগণের প্রত্যাশাও ছিল অনেক বড়। কিন্তু প্রস্তাবিত বাজেট সে প্রত্যাশাকে ধারণ করতে পারেনি, বরং তা রূপ নিয়েছে এক সুস্পষ্ট হতাশায়।
গতকাল বুধবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম আয়োজিত ‘জাতীয় বাজেট ২০২৫-২৬: অবহেলিতরা কী পেয়েছে’ শীর্ষক বহুপক্ষীয় আলোচনায় অংশ নিয়ে তাঁরা এমন মন্তব্য করেন।
বহুপক্ষীয় এই আলোচনায় বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য মন্তব্য করে বলেন, ‘প্রস্তাবিত বাজেটটি সংস্কারবিমুখ ও সাম্যবিরোধী। এই বাজেটের প্রত্যাশা ছিল অনেক, কিন্তু বাস্তবায়িত হয়নি। এ সরকার সাধারণ সরকার নয়, অথচ বাজেট গতানুগতিক, পুরোনো রীতিতে তৈরি হয়েছে। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর দাবি বাজেটে জায়গা পায়নি। তাই এই বাজেটকে আমি হতাশার বাজেট বলব।’
সিপিডির আরেক বিশেষ ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান (সিপিডি) বলেন, বয়স্ক ভাতা মাত্র ৫০ টাকা বাড়ানো হয়েছে, অথচ মূল্যস্ফীতি বেড়ে গেছে অনেক বেশি। অর্থাৎ সামাজিক নিরাপত্তার বেষ্টনী সংকীর্ণ হয়েছে। পরবর্তী সরকার সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চাইলেও এই বাজেট তার ন্যায্য দাবির শক্তি কমিয়ে দিয়েছে।
বেসরকারি অপর একটি গবেষণা সংস্থা সানেমের নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান বাজেটকে ‘সুযোগ হারানোর বাজেট’ আখ্যায়িত করেন। তিনি বলেন, ‘বাজেটে কোনো নতুন নীতি বা পরিকল্পনা নেই, পুরোনো কাঠামোতেই বাজেট তৈরি হয়েছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কথা এখানে বিবেচনায় আনা হয়নি। সামাজিক সুরক্ষা, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ কম রাখা হয়েছে। বাস্তবতাকে উপেক্ষা করে বাজেট গঠন হয়েছে।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. আনু মুহাম্মদ বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার অস্থায়ী হলেও গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে এসেছে, তাই কিছু নতুন পরিবর্তনের আশা ছিল। কিন্তু বাজেটে তা প্রতিফলিত হয়নি।
বাংলাদেশ কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস ইনস্টিটিউটের (আইসিএমএবি) সভাপতি মাহতাব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ক্যাপিটাল মার্কেট সম্পূর্ণ অবহেলিত হয়েছে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য বড় ধাক্কা।
মূল্যস্ফীতি প্রসঙ্গে হিসাববিদ জিয়া হাসান বলেন, বাজারে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে, বড় বড় প্রতিষ্ঠানের বিক্রি কমেছে; কিন্তু বাজেটে এই বাস্তবতার প্রতিফলন নেই।
সর্বাধিক অবহেলা পেয়েছে তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী। অনুষ্ঠানে তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি সঞ্জিবনী সুধা জানান, বাজেটে তৃতীয় লিঙ্গের জন্য বরাদ্দ থাকলেও বাস্তবায়িত হয় না, ফলে তাদের জীবনমান ও কর্মসংস্থান উন্নত হয় না। তারা জীবিকা নির্বাহে দারিদ্র্যের মধ্যেই পড়ে।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ৭ লাখ ৮৯ হাজার ৯৯৯ কোটি টাকার বাজেট পেশ করেছেন, কিন্তু এই বড় বাজেটেও নতুন উদ্ভাবনী কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। ফলে দেশে সামাজিক ও অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাজেট অপ্রতুল বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বাজেট প্রস্তুতিতে সরকারের উচিত ছিল দেশের বর্তমান বাস্তবতা ও ভবিষ্যৎ চ্যালেঞ্জ বিবেচনায় নিয়ে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি নেওয়া। তবেই সামষ্টিক উন্নয়ন ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর কল্যাণ নিশ্চিত করা সম্ভব হতো। অন্যথায় এই বাজেট শুধু সরকারের অদক্ষতা নয়, দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তার জন্য একটি বড় সংকেত হয়ে থাকবে।

আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে ‘সুযোগ হারানোর বাজেট’ হিসেবে অভিহিত করেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও সামাজিক বিশ্লেষকেরা। তাঁদের মতে, গত আগস্টে রাজনৈতিক পালাবদলের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসা অন্তর্বর্তী সরকার একটি ব্যতিক্রমী সুযোগ পেয়েছিল—২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটের মাধ্যমে পরিবর্তনের বার্তা দেওয়ার। সেই প্রেক্ষাপটে জনগণের প্রত্যাশাও ছিল অনেক বড়। কিন্তু প্রস্তাবিত বাজেট সে প্রত্যাশাকে ধারণ করতে পারেনি, বরং তা রূপ নিয়েছে এক সুস্পষ্ট হতাশায়।
গতকাল বুধবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম আয়োজিত ‘জাতীয় বাজেট ২০২৫-২৬: অবহেলিতরা কী পেয়েছে’ শীর্ষক বহুপক্ষীয় আলোচনায় অংশ নিয়ে তাঁরা এমন মন্তব্য করেন।
বহুপক্ষীয় এই আলোচনায় বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য মন্তব্য করে বলেন, ‘প্রস্তাবিত বাজেটটি সংস্কারবিমুখ ও সাম্যবিরোধী। এই বাজেটের প্রত্যাশা ছিল অনেক, কিন্তু বাস্তবায়িত হয়নি। এ সরকার সাধারণ সরকার নয়, অথচ বাজেট গতানুগতিক, পুরোনো রীতিতে তৈরি হয়েছে। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর দাবি বাজেটে জায়গা পায়নি। তাই এই বাজেটকে আমি হতাশার বাজেট বলব।’
সিপিডির আরেক বিশেষ ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান (সিপিডি) বলেন, বয়স্ক ভাতা মাত্র ৫০ টাকা বাড়ানো হয়েছে, অথচ মূল্যস্ফীতি বেড়ে গেছে অনেক বেশি। অর্থাৎ সামাজিক নিরাপত্তার বেষ্টনী সংকীর্ণ হয়েছে। পরবর্তী সরকার সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চাইলেও এই বাজেট তার ন্যায্য দাবির শক্তি কমিয়ে দিয়েছে।
বেসরকারি অপর একটি গবেষণা সংস্থা সানেমের নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান বাজেটকে ‘সুযোগ হারানোর বাজেট’ আখ্যায়িত করেন। তিনি বলেন, ‘বাজেটে কোনো নতুন নীতি বা পরিকল্পনা নেই, পুরোনো কাঠামোতেই বাজেট তৈরি হয়েছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কথা এখানে বিবেচনায় আনা হয়নি। সামাজিক সুরক্ষা, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ কম রাখা হয়েছে। বাস্তবতাকে উপেক্ষা করে বাজেট গঠন হয়েছে।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. আনু মুহাম্মদ বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার অস্থায়ী হলেও গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে এসেছে, তাই কিছু নতুন পরিবর্তনের আশা ছিল। কিন্তু বাজেটে তা প্রতিফলিত হয়নি।
বাংলাদেশ কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস ইনস্টিটিউটের (আইসিএমএবি) সভাপতি মাহতাব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ক্যাপিটাল মার্কেট সম্পূর্ণ অবহেলিত হয়েছে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য বড় ধাক্কা।
মূল্যস্ফীতি প্রসঙ্গে হিসাববিদ জিয়া হাসান বলেন, বাজারে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে, বড় বড় প্রতিষ্ঠানের বিক্রি কমেছে; কিন্তু বাজেটে এই বাস্তবতার প্রতিফলন নেই।
সর্বাধিক অবহেলা পেয়েছে তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী। অনুষ্ঠানে তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি সঞ্জিবনী সুধা জানান, বাজেটে তৃতীয় লিঙ্গের জন্য বরাদ্দ থাকলেও বাস্তবায়িত হয় না, ফলে তাদের জীবনমান ও কর্মসংস্থান উন্নত হয় না। তারা জীবিকা নির্বাহে দারিদ্র্যের মধ্যেই পড়ে।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ৭ লাখ ৮৯ হাজার ৯৯৯ কোটি টাকার বাজেট পেশ করেছেন, কিন্তু এই বড় বাজেটেও নতুন উদ্ভাবনী কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। ফলে দেশে সামাজিক ও অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাজেট অপ্রতুল বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বাজেট প্রস্তুতিতে সরকারের উচিত ছিল দেশের বর্তমান বাস্তবতা ও ভবিষ্যৎ চ্যালেঞ্জ বিবেচনায় নিয়ে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি নেওয়া। তবেই সামষ্টিক উন্নয়ন ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর কল্যাণ নিশ্চিত করা সম্ভব হতো। অন্যথায় এই বাজেট শুধু সরকারের অদক্ষতা নয়, দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তার জন্য একটি বড় সংকেত হয়ে থাকবে।
নাগরিক প্ল্যাটফর্মের আলোচনা
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে ‘সুযোগ হারানোর বাজেট’ হিসেবে অভিহিত করেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও সামাজিক বিশ্লেষকেরা। তাঁদের মতে, গত আগস্টে রাজনৈতিক পালাবদলের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসা অন্তর্বর্তী সরকার একটি ব্যতিক্রমী সুযোগ পেয়েছিল—২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটের মাধ্যমে পরিবর্তনের বার্তা দেওয়ার। সেই প্রেক্ষাপটে জনগণের প্রত্যাশাও ছিল অনেক বড়। কিন্তু প্রস্তাবিত বাজেট সে প্রত্যাশাকে ধারণ করতে পারেনি, বরং তা রূপ নিয়েছে এক সুস্পষ্ট হতাশায়।
গতকাল বুধবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম আয়োজিত ‘জাতীয় বাজেট ২০২৫-২৬: অবহেলিতরা কী পেয়েছে’ শীর্ষক বহুপক্ষীয় আলোচনায় অংশ নিয়ে তাঁরা এমন মন্তব্য করেন।
বহুপক্ষীয় এই আলোচনায় বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য মন্তব্য করে বলেন, ‘প্রস্তাবিত বাজেটটি সংস্কারবিমুখ ও সাম্যবিরোধী। এই বাজেটের প্রত্যাশা ছিল অনেক, কিন্তু বাস্তবায়িত হয়নি। এ সরকার সাধারণ সরকার নয়, অথচ বাজেট গতানুগতিক, পুরোনো রীতিতে তৈরি হয়েছে। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর দাবি বাজেটে জায়গা পায়নি। তাই এই বাজেটকে আমি হতাশার বাজেট বলব।’
সিপিডির আরেক বিশেষ ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান (সিপিডি) বলেন, বয়স্ক ভাতা মাত্র ৫০ টাকা বাড়ানো হয়েছে, অথচ মূল্যস্ফীতি বেড়ে গেছে অনেক বেশি। অর্থাৎ সামাজিক নিরাপত্তার বেষ্টনী সংকীর্ণ হয়েছে। পরবর্তী সরকার সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চাইলেও এই বাজেট তার ন্যায্য দাবির শক্তি কমিয়ে দিয়েছে।
বেসরকারি অপর একটি গবেষণা সংস্থা সানেমের নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান বাজেটকে ‘সুযোগ হারানোর বাজেট’ আখ্যায়িত করেন। তিনি বলেন, ‘বাজেটে কোনো নতুন নীতি বা পরিকল্পনা নেই, পুরোনো কাঠামোতেই বাজেট তৈরি হয়েছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কথা এখানে বিবেচনায় আনা হয়নি। সামাজিক সুরক্ষা, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ কম রাখা হয়েছে। বাস্তবতাকে উপেক্ষা করে বাজেট গঠন হয়েছে।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. আনু মুহাম্মদ বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার অস্থায়ী হলেও গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে এসেছে, তাই কিছু নতুন পরিবর্তনের আশা ছিল। কিন্তু বাজেটে তা প্রতিফলিত হয়নি।
বাংলাদেশ কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস ইনস্টিটিউটের (আইসিএমএবি) সভাপতি মাহতাব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ক্যাপিটাল মার্কেট সম্পূর্ণ অবহেলিত হয়েছে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য বড় ধাক্কা।
মূল্যস্ফীতি প্রসঙ্গে হিসাববিদ জিয়া হাসান বলেন, বাজারে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে, বড় বড় প্রতিষ্ঠানের বিক্রি কমেছে; কিন্তু বাজেটে এই বাস্তবতার প্রতিফলন নেই।
সর্বাধিক অবহেলা পেয়েছে তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী। অনুষ্ঠানে তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি সঞ্জিবনী সুধা জানান, বাজেটে তৃতীয় লিঙ্গের জন্য বরাদ্দ থাকলেও বাস্তবায়িত হয় না, ফলে তাদের জীবনমান ও কর্মসংস্থান উন্নত হয় না। তারা জীবিকা নির্বাহে দারিদ্র্যের মধ্যেই পড়ে।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ৭ লাখ ৮৯ হাজার ৯৯৯ কোটি টাকার বাজেট পেশ করেছেন, কিন্তু এই বড় বাজেটেও নতুন উদ্ভাবনী কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। ফলে দেশে সামাজিক ও অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাজেট অপ্রতুল বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বাজেট প্রস্তুতিতে সরকারের উচিত ছিল দেশের বর্তমান বাস্তবতা ও ভবিষ্যৎ চ্যালেঞ্জ বিবেচনায় নিয়ে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি নেওয়া। তবেই সামষ্টিক উন্নয়ন ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর কল্যাণ নিশ্চিত করা সম্ভব হতো। অন্যথায় এই বাজেট শুধু সরকারের অদক্ষতা নয়, দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তার জন্য একটি বড় সংকেত হয়ে থাকবে।

আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে ‘সুযোগ হারানোর বাজেট’ হিসেবে অভিহিত করেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও সামাজিক বিশ্লেষকেরা। তাঁদের মতে, গত আগস্টে রাজনৈতিক পালাবদলের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসা অন্তর্বর্তী সরকার একটি ব্যতিক্রমী সুযোগ পেয়েছিল—২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটের মাধ্যমে পরিবর্তনের বার্তা দেওয়ার। সেই প্রেক্ষাপটে জনগণের প্রত্যাশাও ছিল অনেক বড়। কিন্তু প্রস্তাবিত বাজেট সে প্রত্যাশাকে ধারণ করতে পারেনি, বরং তা রূপ নিয়েছে এক সুস্পষ্ট হতাশায়।
গতকাল বুধবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম আয়োজিত ‘জাতীয় বাজেট ২০২৫-২৬: অবহেলিতরা কী পেয়েছে’ শীর্ষক বহুপক্ষীয় আলোচনায় অংশ নিয়ে তাঁরা এমন মন্তব্য করেন।
বহুপক্ষীয় এই আলোচনায় বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য মন্তব্য করে বলেন, ‘প্রস্তাবিত বাজেটটি সংস্কারবিমুখ ও সাম্যবিরোধী। এই বাজেটের প্রত্যাশা ছিল অনেক, কিন্তু বাস্তবায়িত হয়নি। এ সরকার সাধারণ সরকার নয়, অথচ বাজেট গতানুগতিক, পুরোনো রীতিতে তৈরি হয়েছে। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর দাবি বাজেটে জায়গা পায়নি। তাই এই বাজেটকে আমি হতাশার বাজেট বলব।’
সিপিডির আরেক বিশেষ ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান (সিপিডি) বলেন, বয়স্ক ভাতা মাত্র ৫০ টাকা বাড়ানো হয়েছে, অথচ মূল্যস্ফীতি বেড়ে গেছে অনেক বেশি। অর্থাৎ সামাজিক নিরাপত্তার বেষ্টনী সংকীর্ণ হয়েছে। পরবর্তী সরকার সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চাইলেও এই বাজেট তার ন্যায্য দাবির শক্তি কমিয়ে দিয়েছে।
বেসরকারি অপর একটি গবেষণা সংস্থা সানেমের নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান বাজেটকে ‘সুযোগ হারানোর বাজেট’ আখ্যায়িত করেন। তিনি বলেন, ‘বাজেটে কোনো নতুন নীতি বা পরিকল্পনা নেই, পুরোনো কাঠামোতেই বাজেট তৈরি হয়েছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কথা এখানে বিবেচনায় আনা হয়নি। সামাজিক সুরক্ষা, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ কম রাখা হয়েছে। বাস্তবতাকে উপেক্ষা করে বাজেট গঠন হয়েছে।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. আনু মুহাম্মদ বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার অস্থায়ী হলেও গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে এসেছে, তাই কিছু নতুন পরিবর্তনের আশা ছিল। কিন্তু বাজেটে তা প্রতিফলিত হয়নি।
বাংলাদেশ কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস ইনস্টিটিউটের (আইসিএমএবি) সভাপতি মাহতাব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ক্যাপিটাল মার্কেট সম্পূর্ণ অবহেলিত হয়েছে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য বড় ধাক্কা।
মূল্যস্ফীতি প্রসঙ্গে হিসাববিদ জিয়া হাসান বলেন, বাজারে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে, বড় বড় প্রতিষ্ঠানের বিক্রি কমেছে; কিন্তু বাজেটে এই বাস্তবতার প্রতিফলন নেই।
সর্বাধিক অবহেলা পেয়েছে তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী। অনুষ্ঠানে তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি সঞ্জিবনী সুধা জানান, বাজেটে তৃতীয় লিঙ্গের জন্য বরাদ্দ থাকলেও বাস্তবায়িত হয় না, ফলে তাদের জীবনমান ও কর্মসংস্থান উন্নত হয় না। তারা জীবিকা নির্বাহে দারিদ্র্যের মধ্যেই পড়ে।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ৭ লাখ ৮৯ হাজার ৯৯৯ কোটি টাকার বাজেট পেশ করেছেন, কিন্তু এই বড় বাজেটেও নতুন উদ্ভাবনী কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। ফলে দেশে সামাজিক ও অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাজেট অপ্রতুল বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বাজেট প্রস্তুতিতে সরকারের উচিত ছিল দেশের বর্তমান বাস্তবতা ও ভবিষ্যৎ চ্যালেঞ্জ বিবেচনায় নিয়ে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি নেওয়া। তবেই সামষ্টিক উন্নয়ন ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর কল্যাণ নিশ্চিত করা সম্ভব হতো। অন্যথায় এই বাজেট শুধু সরকারের অদক্ষতা নয়, দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক নিরাপত্তার জন্য একটি বড় সংকেত হয়ে থাকবে।

শুরু হলো আবাসন খাতের সবচেয়ে বড় আয়োজন রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৫। আজ বুধবার রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজউক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের (এনএইচএ) চেয়ারম্যান মোছা. ফেরদৌসী বেগম।
১ ঘণ্টা আগে
বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান ও আয়ের সুযোগ বাড়াতে বাংলাদেশকে ১৫ কোটি ৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ১ হাজার ৮৩৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা। নারী এবং জলবায়ু-ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারী নিম্ন আয়ের যুবক ও ক্ষুদ্র...
৫ ঘণ্টা আগে
রমজান উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে ৪০ শতাংশ শুল্ক কমিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে সংস্থাটি। এনবিআর জানায়, ধর্মপ্রাণ জনগণের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে খেজুরের মূল্য সাধারণের নাগালের মধ্যে নিয়ে আসার লক্ষ্যে আসন্ন রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর...
৭ ঘণ্টা আগে
মেট্রোরেলের টিকিটের ওপর ভ্যাট অব্যাহতির সময়সীমা বেড়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) মেট্রোরেল সেবার ওপর ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) অব্যাহতির মেয়াদ আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়িয়েছে। মঙ্গলবার এনবিআর এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শুরু হলো আবাসন খাতের সবচেয়ে বড় আয়োজন রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৫। আজ বুধবার রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজউক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের (এনএইচএ) চেয়ারম্যান মোছা. ফেরদৌসী বেগম।
চার দিনব্যাপী এ মেলা চলবে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এবারের মেলায় ২২০টি স্টল থাকছে। মেলায় রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান ছাড়াও বিল্ডিং ম্যাটেরিয়ালস ও অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানকে অংশগ্রহণ করার সুযোগ দিয়েছে রিহ্যাব।
মেলায় আবাসন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো ফ্ল্যাট বা প্লট বিক্রির প্রস্তাবের সঙ্গে প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক জীবনযাত্রার ধারণাও তুলে ধরছেন। এবারের মেলার অন্যতম আকর্ষণ আবাসন খাতে ডিজিটাল রূপান্তর, যা ক্রেতাদের অভিজ্ঞতায় আনছে নতুন মাত্রা। থ্রি-ডি ও ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি (ভিআর) প্রযুক্তির মাধ্যমে মেলা প্রাঙ্গণেই পছন্দের ফ্ল্যাটটি ঘুরে দেখছেন ক্রেতারা।
সংশ্লিষ্টরা জানান, আগে ফ্ল্যাট কেমন হবে, তা বুঝতে ক্রেতাদের ব্রশিউর ও নকশার ওপর নির্ভর করতে হতো। তবে এবার থ্রি-ডি ও ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি (ভিআর) প্রযুক্তির মাধ্যমে ক্রেতারা মেলা প্রাঙ্গণেই তাঁদের পছন্দের ফ্ল্যাটটি ঘুরে দেখছেন। এতে ফ্ল্যাট কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ ও বাস্তবসম্মত হচ্ছে। অনেক প্রতিষ্ঠান এবার নিজস্ব ডিজিটাল সেলস প্ল্যাটফর্মও চালু করেছে।
এ ছাড়া মেলায় এমন বহু প্রকল্প প্রদর্শিত হচ্ছে, যেখানে স্মার্ট লক, অটোমেটেড লাইটিং, স্মার্ট অ্যাপ্লায়েন্স ও মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত নিরাপত্তার ব্যবস্থা। এই প্রযুক্তির ফলে স্মার্টফোন ব্যবহার করে বাড়ির নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা সম্ভব।
মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রাজউক চেয়ারম্যান রিয়াজুল ইসলাম বলেন, দেশ গঠনে ভবন নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত উদ্যোক্তা ও নির্মাণকারীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। আবাসন খাতে নানা পেশাজীবী সংগঠন যুক্ত থাকলেও বাস্তবে ভবন নির্মাণের মূল দায়িত্ব উদ্যোক্তা ও নির্মাতাদের। দীর্ঘদিন ধরে আবাসন খাত নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে এসেছে। বর্তমানে কিছুটা মন্দা থাকলেও এটি স্থায়ী নয়, সুদিন অবশ্যই ফিরে আসবে।
ডেভেলপারদের বিষয়ে প্রচলিত ভুল ধারণার কথা তুলে ধরে রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, ‘অনেকে মনে করেন, ডেভেলপাররা শুধু নিজেদের ব্যবসার কথা ভাবেন। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এই ধারণা সঠিক নয়। হয়তো হাতে গোনা কয়েকজন ব্যতিক্রম থাকতে পারেন, তবে সবাই একটি সুন্দর, পরিকল্পিত ও নিয়মের মধ্যে গড়ে ওঠা শহরই চান।’
বিশেষ অতিথি জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের (এনএইচএ) চেয়ারম্যান মোছা. ফেরদৌসী বেগম নিয়ম অনুযায়ী ভবন নির্মাণের কথা বলেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রিহ্যাব প্রেসিডেন্ট মো. ওয়াহিদুজ্জামান। সদস্য ও ক্রেতাদের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করতে এ মেলা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘অর্থনৈতিক অগ্রগতির সঙ্গে মানুষের ভালো জায়গায় সুন্দর একটি ফ্ল্যাট নিয়ে থাকার আগ্রহ বাড়ছে। আমরা নাগরিকদের স্বপ্নপূরণে কাজ করে যাচ্ছি।’
রিহ্যাবের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট লিয়াকত্ আলী ভূঁইয়া আবাসন খাতের বিভিন্ন অবদানের কথা তুলে ধরে বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে একজন নাগরিকের পক্ষে হাউজিং লোন ছাড়া ফ্ল্যাট বা প্লট ক্রয় করা প্রায় অসম্ভব। ক্রেতারা যাতে খুব সহজে এই ঋণ পেতে পারেন, সে ব্যবস্থা করার জন্য জানান তিনি। পরিকল্পিত ও আধুনিক বাসস্থান তৈরিতে গৃহঋণের অবদান অনস্বীকার্য।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন রিহ্যাবের পরিচালক ও মেলা কমিটির কো-চেয়ারম্যান মিরাজ মোক্তাদিরসহ আরও অনেকে।
প্রতিদিন সকাল ১০ থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত ক্রেতা-দর্শনার্থীরা মেলায় প্রবেশ করতে পারবেন। মেলায় দুই ধরনের টিকিট থাকছে। একটি সিঙ্গেল এন্ট্রি, অপরটি মাল্টিপল। সিঙ্গেল টিকিটের প্রবেশমূল্য ৫০ টাকা আর মাল্টিপল এন্ট্রি টিকিটের প্রবেশমূল্য ১০০ টাকা। মাল্টিপল এন্ট্রি টিকিট দিয়ে একজন দর্শনার্থী মেলার সময় পাঁচবার প্রবেশ করতে পারবেন। এন্ট্রি টিকিটের প্রাপ্ত সম্পূর্ণ অর্থ দুস্থদের সাহায্যার্থে ব্যয় করা হবে। এ বছরের মেলায় প্রতিদিন র্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হবে।

শুরু হলো আবাসন খাতের সবচেয়ে বড় আয়োজন রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৫। আজ বুধবার রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজউক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের (এনএইচএ) চেয়ারম্যান মোছা. ফেরদৌসী বেগম।
চার দিনব্যাপী এ মেলা চলবে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এবারের মেলায় ২২০টি স্টল থাকছে। মেলায় রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান ছাড়াও বিল্ডিং ম্যাটেরিয়ালস ও অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানকে অংশগ্রহণ করার সুযোগ দিয়েছে রিহ্যাব।
মেলায় আবাসন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো ফ্ল্যাট বা প্লট বিক্রির প্রস্তাবের সঙ্গে প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক জীবনযাত্রার ধারণাও তুলে ধরছেন। এবারের মেলার অন্যতম আকর্ষণ আবাসন খাতে ডিজিটাল রূপান্তর, যা ক্রেতাদের অভিজ্ঞতায় আনছে নতুন মাত্রা। থ্রি-ডি ও ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি (ভিআর) প্রযুক্তির মাধ্যমে মেলা প্রাঙ্গণেই পছন্দের ফ্ল্যাটটি ঘুরে দেখছেন ক্রেতারা।
সংশ্লিষ্টরা জানান, আগে ফ্ল্যাট কেমন হবে, তা বুঝতে ক্রেতাদের ব্রশিউর ও নকশার ওপর নির্ভর করতে হতো। তবে এবার থ্রি-ডি ও ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি (ভিআর) প্রযুক্তির মাধ্যমে ক্রেতারা মেলা প্রাঙ্গণেই তাঁদের পছন্দের ফ্ল্যাটটি ঘুরে দেখছেন। এতে ফ্ল্যাট কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ ও বাস্তবসম্মত হচ্ছে। অনেক প্রতিষ্ঠান এবার নিজস্ব ডিজিটাল সেলস প্ল্যাটফর্মও চালু করেছে।
এ ছাড়া মেলায় এমন বহু প্রকল্প প্রদর্শিত হচ্ছে, যেখানে স্মার্ট লক, অটোমেটেড লাইটিং, স্মার্ট অ্যাপ্লায়েন্স ও মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত নিরাপত্তার ব্যবস্থা। এই প্রযুক্তির ফলে স্মার্টফোন ব্যবহার করে বাড়ির নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা সম্ভব।
মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রাজউক চেয়ারম্যান রিয়াজুল ইসলাম বলেন, দেশ গঠনে ভবন নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত উদ্যোক্তা ও নির্মাণকারীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। আবাসন খাতে নানা পেশাজীবী সংগঠন যুক্ত থাকলেও বাস্তবে ভবন নির্মাণের মূল দায়িত্ব উদ্যোক্তা ও নির্মাতাদের। দীর্ঘদিন ধরে আবাসন খাত নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে এসেছে। বর্তমানে কিছুটা মন্দা থাকলেও এটি স্থায়ী নয়, সুদিন অবশ্যই ফিরে আসবে।
ডেভেলপারদের বিষয়ে প্রচলিত ভুল ধারণার কথা তুলে ধরে রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, ‘অনেকে মনে করেন, ডেভেলপাররা শুধু নিজেদের ব্যবসার কথা ভাবেন। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এই ধারণা সঠিক নয়। হয়তো হাতে গোনা কয়েকজন ব্যতিক্রম থাকতে পারেন, তবে সবাই একটি সুন্দর, পরিকল্পিত ও নিয়মের মধ্যে গড়ে ওঠা শহরই চান।’
বিশেষ অতিথি জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের (এনএইচএ) চেয়ারম্যান মোছা. ফেরদৌসী বেগম নিয়ম অনুযায়ী ভবন নির্মাণের কথা বলেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রিহ্যাব প্রেসিডেন্ট মো. ওয়াহিদুজ্জামান। সদস্য ও ক্রেতাদের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করতে এ মেলা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘অর্থনৈতিক অগ্রগতির সঙ্গে মানুষের ভালো জায়গায় সুন্দর একটি ফ্ল্যাট নিয়ে থাকার আগ্রহ বাড়ছে। আমরা নাগরিকদের স্বপ্নপূরণে কাজ করে যাচ্ছি।’
রিহ্যাবের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট লিয়াকত্ আলী ভূঁইয়া আবাসন খাতের বিভিন্ন অবদানের কথা তুলে ধরে বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে একজন নাগরিকের পক্ষে হাউজিং লোন ছাড়া ফ্ল্যাট বা প্লট ক্রয় করা প্রায় অসম্ভব। ক্রেতারা যাতে খুব সহজে এই ঋণ পেতে পারেন, সে ব্যবস্থা করার জন্য জানান তিনি। পরিকল্পিত ও আধুনিক বাসস্থান তৈরিতে গৃহঋণের অবদান অনস্বীকার্য।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন রিহ্যাবের পরিচালক ও মেলা কমিটির কো-চেয়ারম্যান মিরাজ মোক্তাদিরসহ আরও অনেকে।
প্রতিদিন সকাল ১০ থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত ক্রেতা-দর্শনার্থীরা মেলায় প্রবেশ করতে পারবেন। মেলায় দুই ধরনের টিকিট থাকছে। একটি সিঙ্গেল এন্ট্রি, অপরটি মাল্টিপল। সিঙ্গেল টিকিটের প্রবেশমূল্য ৫০ টাকা আর মাল্টিপল এন্ট্রি টিকিটের প্রবেশমূল্য ১০০ টাকা। মাল্টিপল এন্ট্রি টিকিট দিয়ে একজন দর্শনার্থী মেলার সময় পাঁচবার প্রবেশ করতে পারবেন। এন্ট্রি টিকিটের প্রাপ্ত সম্পূর্ণ অর্থ দুস্থদের সাহায্যার্থে ব্যয় করা হবে। এ বছরের মেলায় প্রতিদিন র্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হবে।

আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে ‘সুযোগ হারানোর বাজেট’ হিসেবে অভিহিত করেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও সামাজিক বিশ্লেষকেরা। তাঁদের মতে, গত আগস্টে রাজনৈতিক পালাবদলের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসা অন্তর্বর্তী সরকার একটি ব্যতিক্রমী সুযোগ পেয়েছিল—২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটের মাধ্যমে পরিবর্তনের বার্তা দেওয়ার। সেই প্রে
১৯ জুন ২০২৫
বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান ও আয়ের সুযোগ বাড়াতে বাংলাদেশকে ১৫ কোটি ৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ১ হাজার ৮৩৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা। নারী এবং জলবায়ু-ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারী নিম্ন আয়ের যুবক ও ক্ষুদ্র...
৫ ঘণ্টা আগে
রমজান উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে ৪০ শতাংশ শুল্ক কমিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে সংস্থাটি। এনবিআর জানায়, ধর্মপ্রাণ জনগণের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে খেজুরের মূল্য সাধারণের নাগালের মধ্যে নিয়ে আসার লক্ষ্যে আসন্ন রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর...
৭ ঘণ্টা আগে
মেট্রোরেলের টিকিটের ওপর ভ্যাট অব্যাহতির সময়সীমা বেড়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) মেট্রোরেল সেবার ওপর ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) অব্যাহতির মেয়াদ আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়িয়েছে। মঙ্গলবার এনবিআর এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান ও আয়ের সুযোগ বাড়াতে বাংলাদেশকে ১৫ কোটি ৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ১ হাজার ৮৩৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা। নারী এবং জলবায়ু-ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারী নিম্ন আয়ের যুবক ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের অগ্রাধিকার দিয়ে এই অর্থ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
আজ বুধবার বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিস থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। অনানুষ্ঠানিক খাত কর্মসংস্থান পুনরুদ্ধার ও অগ্রগতি প্রকল্পের আওতায় এ ঋণ দেওয়া হবে।
বিশ্বব্যাংক জানায়, এই প্রকল্পের মাধ্যমে নতুন করে প্রায় ১ লাখ ৭৬ হাজার যুবকের জন্য কর্মসংস্থান ও আয়ের সুযোগ তৈরি হবে। এর আগে প্রকল্পটির আওতায় ২ লাখ ৩৩ হাজার মানুষ সুবিধা পেয়েছেন। নতুন অর্থায়নের ফলে অংশগ্রহণকারীরা দক্ষতা প্রশিক্ষণ, শিক্ষানবিশ কর্মসূচি, উদ্যোক্তা উন্নয়ন এবং ক্ষুদ্রঋণের সুযোগসহ বিভিন্ন সহায়তা পাবেন। এতে তরুণ ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা কর্মসংস্থান ও ব্যবসা সম্প্রসারণে বিদ্যমান বাধা অতিক্রম করতে পারবেন।
প্রকল্পটির একটি বড় অংশ নারীর ক্ষমতায়ন ও জলবায়ু সহনশীল জীবিকার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে মানসম্মত ও সাশ্রয়ী শিশু যত্নসেবার সুযোগ, পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় সম্প্রদায়ভিত্তিক জীবিকা সহায়তা।
বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর গেইল মার্টিন বলেন, ‘একটি ভালো চাকরি একটি জীবন, একটি পরিবার এবং একটি সম্প্রদায়কে বদলে দিতে পারে। কিন্তু প্রতিবছর শ্রমবাজারে প্রবেশ করা অনেক তরুণ বাংলাদেশি কাজ খুঁজে পায় না। কাজের মান, দক্ষতার ঘাটতি ও দক্ষতার অমিল বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে আছে।’
তিনি আরও জানান, নতুন এই অর্থায়ন বিশেষ করে নারী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর তরুণদের বাজার–প্রাসঙ্গিক দক্ষতা ও প্রশিক্ষণ অর্জনে সহায়তা করবে।
বিশ্বব্যাংক আরও জানায়, অতিরিক্ত অর্থায়নের ফলে প্রকল্পটির কার্যক্রম শহরের বাইরে গ্রামীণ এলাকাতেও সম্প্রসারিত হবে। এতে প্রান্তিক যুবক ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা লক্ষ্যভিত্তিক সহায়তা পাবেন। পাশাপাশি নারীদের প্রশিক্ষণ ও স্টার্টআপ অনুদানের মাধ্যমে গৃহভিত্তিক শিশু যত্নসেবা চালুর উদ্যোগ নেওয়া হবে, যা নারী শ্রমশক্তির অংশগ্রহণ বাড়াবে এবং নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে।
বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র সামাজিক সুরক্ষা অর্থনীতিবিদ ও প্রকল্পের টিম লিডার আনিকা রহমান বলেন, ‘এই নতুন অর্থায়নের মাধ্যমে প্রমাণিত উদ্যোগগুলো সম্প্রসারণ, ক্ষুদ্রঋণের সুযোগ বাড়ানো এবং শিশু যত্নের মতো উদ্ভাবনী সমাধান চালু করা সম্ভব হবে। এতে আরও বেশি তরুণ ও নারী তাদের সম্ভাবনা কাজে লাগিয়ে একটি স্থিতিশীল ভবিষ্যৎ গড়তে পারবেন।’
বিশ্বব্যাংক জানায়, প্রকল্পটি ইতিমধ্যেই ইতিবাচক ফল দেখিয়েছে। শিক্ষানবিশ কর্মসূচি সম্পন্ন করা অংশগ্রহণকারীদের ৮০ শতাংশের বেশি তিন মাসের মধ্যেই কর্মসংস্থান নিশ্চিত করেছেন। একই সঙ্গে তরুণ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা আয় ও ব্যবসা পরিচালনায় উন্নতির কথা জানিয়েছেন।

বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান ও আয়ের সুযোগ বাড়াতে বাংলাদেশকে ১৫ কোটি ৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ১ হাজার ৮৩৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা। নারী এবং জলবায়ু-ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারী নিম্ন আয়ের যুবক ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের অগ্রাধিকার দিয়ে এই অর্থ সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
আজ বুধবার বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিস থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। অনানুষ্ঠানিক খাত কর্মসংস্থান পুনরুদ্ধার ও অগ্রগতি প্রকল্পের আওতায় এ ঋণ দেওয়া হবে।
বিশ্বব্যাংক জানায়, এই প্রকল্পের মাধ্যমে নতুন করে প্রায় ১ লাখ ৭৬ হাজার যুবকের জন্য কর্মসংস্থান ও আয়ের সুযোগ তৈরি হবে। এর আগে প্রকল্পটির আওতায় ২ লাখ ৩৩ হাজার মানুষ সুবিধা পেয়েছেন। নতুন অর্থায়নের ফলে অংশগ্রহণকারীরা দক্ষতা প্রশিক্ষণ, শিক্ষানবিশ কর্মসূচি, উদ্যোক্তা উন্নয়ন এবং ক্ষুদ্রঋণের সুযোগসহ বিভিন্ন সহায়তা পাবেন। এতে তরুণ ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা কর্মসংস্থান ও ব্যবসা সম্প্রসারণে বিদ্যমান বাধা অতিক্রম করতে পারবেন।
প্রকল্পটির একটি বড় অংশ নারীর ক্ষমতায়ন ও জলবায়ু সহনশীল জীবিকার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে মানসম্মত ও সাশ্রয়ী শিশু যত্নসেবার সুযোগ, পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় সম্প্রদায়ভিত্তিক জীবিকা সহায়তা।
বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর গেইল মার্টিন বলেন, ‘একটি ভালো চাকরি একটি জীবন, একটি পরিবার এবং একটি সম্প্রদায়কে বদলে দিতে পারে। কিন্তু প্রতিবছর শ্রমবাজারে প্রবেশ করা অনেক তরুণ বাংলাদেশি কাজ খুঁজে পায় না। কাজের মান, দক্ষতার ঘাটতি ও দক্ষতার অমিল বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে আছে।’
তিনি আরও জানান, নতুন এই অর্থায়ন বিশেষ করে নারী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর তরুণদের বাজার–প্রাসঙ্গিক দক্ষতা ও প্রশিক্ষণ অর্জনে সহায়তা করবে।
বিশ্বব্যাংক আরও জানায়, অতিরিক্ত অর্থায়নের ফলে প্রকল্পটির কার্যক্রম শহরের বাইরে গ্রামীণ এলাকাতেও সম্প্রসারিত হবে। এতে প্রান্তিক যুবক ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা লক্ষ্যভিত্তিক সহায়তা পাবেন। পাশাপাশি নারীদের প্রশিক্ষণ ও স্টার্টআপ অনুদানের মাধ্যমে গৃহভিত্তিক শিশু যত্নসেবা চালুর উদ্যোগ নেওয়া হবে, যা নারী শ্রমশক্তির অংশগ্রহণ বাড়াবে এবং নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে।
বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র সামাজিক সুরক্ষা অর্থনীতিবিদ ও প্রকল্পের টিম লিডার আনিকা রহমান বলেন, ‘এই নতুন অর্থায়নের মাধ্যমে প্রমাণিত উদ্যোগগুলো সম্প্রসারণ, ক্ষুদ্রঋণের সুযোগ বাড়ানো এবং শিশু যত্নের মতো উদ্ভাবনী সমাধান চালু করা সম্ভব হবে। এতে আরও বেশি তরুণ ও নারী তাদের সম্ভাবনা কাজে লাগিয়ে একটি স্থিতিশীল ভবিষ্যৎ গড়তে পারবেন।’
বিশ্বব্যাংক জানায়, প্রকল্পটি ইতিমধ্যেই ইতিবাচক ফল দেখিয়েছে। শিক্ষানবিশ কর্মসূচি সম্পন্ন করা অংশগ্রহণকারীদের ৮০ শতাংশের বেশি তিন মাসের মধ্যেই কর্মসংস্থান নিশ্চিত করেছেন। একই সঙ্গে তরুণ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা আয় ও ব্যবসা পরিচালনায় উন্নতির কথা জানিয়েছেন।

আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে ‘সুযোগ হারানোর বাজেট’ হিসেবে অভিহিত করেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও সামাজিক বিশ্লেষকেরা। তাঁদের মতে, গত আগস্টে রাজনৈতিক পালাবদলের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসা অন্তর্বর্তী সরকার একটি ব্যতিক্রমী সুযোগ পেয়েছিল—২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটের মাধ্যমে পরিবর্তনের বার্তা দেওয়ার। সেই প্রে
১৯ জুন ২০২৫
শুরু হলো আবাসন খাতের সবচেয়ে বড় আয়োজন রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৫। আজ বুধবার রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজউক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের (এনএইচএ) চেয়ারম্যান মোছা. ফেরদৌসী বেগম।
১ ঘণ্টা আগে
রমজান উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে ৪০ শতাংশ শুল্ক কমিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে সংস্থাটি। এনবিআর জানায়, ধর্মপ্রাণ জনগণের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে খেজুরের মূল্য সাধারণের নাগালের মধ্যে নিয়ে আসার লক্ষ্যে আসন্ন রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর...
৭ ঘণ্টা আগে
মেট্রোরেলের টিকিটের ওপর ভ্যাট অব্যাহতির সময়সীমা বেড়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) মেট্রোরেল সেবার ওপর ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) অব্যাহতির মেয়াদ আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়িয়েছে। মঙ্গলবার এনবিআর এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে ৪০ শতাংশ শুল্ক কমিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে সংস্থাটি।
এনবিআর জানায়, ধর্মপ্রাণ জনগণের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে খেজুরের মূল্য সাধারণের নাগালের মধ্যে নিয়ে আসার লক্ষ্যে আসন্ন রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে বিদ্যমান আমদানি শুল্ক ৪০ শতাংশ কমানো হয়েছে।
এনবিআর আরও জানায়, পবিত্র রমজান মাসে খেজুরের সরবরাহ ও বাজারমূল্য স্বাভাবিক রাখার উদ্দেশ্যে খেজুর আমদানিতে কাস্টমস ডিউটি ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করে গতকাল মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। এই অব্যাহতি আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
এ ছাড়া বিগত বাজেটে আমদানি পর্যায়ে অগ্রিম আয়কর-সংক্রান্ত বিধিমালা সংশোধন করে খেজুরসহ সব ফল আমদানির ওপর প্রযোজ্য অগ্রিম আয়কর ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে। খেজুর ও অন্যান্য ফল আমদানিতে গত বছর অগ্রিম আয়করে যে ৫০ শতাংশ ছাড় দেওয়া হয়েছে, তা এ বছরও বহাল আছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রত্যাশা, খেজুর আমদানিতে আমদানি শুল্ক এবং অগ্রিম আয়করে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ছাড় দেওয়ার কারণে আসন্ন রমজান মাসে খেজুরের সরবরাহ এবং বাজারমূল্য সাধারণ ভোক্তাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে।

রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে ৪০ শতাংশ শুল্ক কমিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে সংস্থাটি।
এনবিআর জানায়, ধর্মপ্রাণ জনগণের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে খেজুরের মূল্য সাধারণের নাগালের মধ্যে নিয়ে আসার লক্ষ্যে আসন্ন রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে বিদ্যমান আমদানি শুল্ক ৪০ শতাংশ কমানো হয়েছে।
এনবিআর আরও জানায়, পবিত্র রমজান মাসে খেজুরের সরবরাহ ও বাজারমূল্য স্বাভাবিক রাখার উদ্দেশ্যে খেজুর আমদানিতে কাস্টমস ডিউটি ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করে গতকাল মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। এই অব্যাহতি আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
এ ছাড়া বিগত বাজেটে আমদানি পর্যায়ে অগ্রিম আয়কর-সংক্রান্ত বিধিমালা সংশোধন করে খেজুরসহ সব ফল আমদানির ওপর প্রযোজ্য অগ্রিম আয়কর ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে। খেজুর ও অন্যান্য ফল আমদানিতে গত বছর অগ্রিম আয়করে যে ৫০ শতাংশ ছাড় দেওয়া হয়েছে, তা এ বছরও বহাল আছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রত্যাশা, খেজুর আমদানিতে আমদানি শুল্ক এবং অগ্রিম আয়করে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ছাড় দেওয়ার কারণে আসন্ন রমজান মাসে খেজুরের সরবরাহ এবং বাজারমূল্য সাধারণ ভোক্তাদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে।

আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে ‘সুযোগ হারানোর বাজেট’ হিসেবে অভিহিত করেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও সামাজিক বিশ্লেষকেরা। তাঁদের মতে, গত আগস্টে রাজনৈতিক পালাবদলের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসা অন্তর্বর্তী সরকার একটি ব্যতিক্রমী সুযোগ পেয়েছিল—২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটের মাধ্যমে পরিবর্তনের বার্তা দেওয়ার। সেই প্রে
১৯ জুন ২০২৫
শুরু হলো আবাসন খাতের সবচেয়ে বড় আয়োজন রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৫। আজ বুধবার রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজউক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের (এনএইচএ) চেয়ারম্যান মোছা. ফেরদৌসী বেগম।
১ ঘণ্টা আগে
বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান ও আয়ের সুযোগ বাড়াতে বাংলাদেশকে ১৫ কোটি ৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ১ হাজার ৮৩৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা। নারী এবং জলবায়ু-ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারী নিম্ন আয়ের যুবক ও ক্ষুদ্র...
৫ ঘণ্টা আগে
মেট্রোরেলের টিকিটের ওপর ভ্যাট অব্যাহতির সময়সীমা বেড়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) মেট্রোরেল সেবার ওপর ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) অব্যাহতির মেয়াদ আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়িয়েছে। মঙ্গলবার এনবিআর এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে।
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেট্রোরেলের টিকিটের ওপর ভ্যাট অব্যাহতির সময়সীমা বেড়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) মেট্রোরেল সেবার ওপর ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) অব্যাহতির মেয়াদ আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়িয়েছে। মঙ্গলবার এনবিআর এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে।
এনবিআর জানায়, মেট্রোরেল সেবার ওপর মূল্য সংযোজন করের বিদ্যমান অব্যাহতি চালু রাখার জন্য সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে জনস্বার্থে এই অব্যাহতির মেয়াদ ৩০ জুন ২০২৬ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।
মেট্রোরেলের টিকিটের ওপর ভ্যাট অব্যাহতির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম্বর।
ভ্যাট আইন অনুযায়ী, যেকোনো শীতাতপনিয়ন্ত্রিত রেলের টিকিটে ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপের বিধান আছে। পুরোপুরি শীতাতপনিয়ন্ত্রিত এবং গণপরিবহন হওয়ায় মেট্রোরেলের ওপরও এই ভ্যাট আরোপিত হয়। তবে মেট্রোরেল চালুর শুরু থেকেই এর মালিক কোম্পানি ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) অনুরোধে এই সেবার ওপর ভ্যাট আরোপ করা হয়নি।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে মেট্রোরেলের টিকিটের ওপর মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট অব্যাহতির সুবিধা অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত হয়।

মেট্রোরেলের টিকিটের ওপর ভ্যাট অব্যাহতির সময়সীমা বেড়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) মেট্রোরেল সেবার ওপর ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) অব্যাহতির মেয়াদ আগামী বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়িয়েছে। মঙ্গলবার এনবিআর এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে।
এনবিআর জানায়, মেট্রোরেল সেবার ওপর মূল্য সংযোজন করের বিদ্যমান অব্যাহতি চালু রাখার জন্য সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে জনস্বার্থে এই অব্যাহতির মেয়াদ ৩০ জুন ২০২৬ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।
মেট্রোরেলের টিকিটের ওপর ভ্যাট অব্যাহতির মেয়াদ শেষ হবে ৩১ ডিসেম্বর।
ভ্যাট আইন অনুযায়ী, যেকোনো শীতাতপনিয়ন্ত্রিত রেলের টিকিটে ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপের বিধান আছে। পুরোপুরি শীতাতপনিয়ন্ত্রিত এবং গণপরিবহন হওয়ায় মেট্রোরেলের ওপরও এই ভ্যাট আরোপিত হয়। তবে মেট্রোরেল চালুর শুরু থেকেই এর মালিক কোম্পানি ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) অনুরোধে এই সেবার ওপর ভ্যাট আরোপ করা হয়নি।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে মেট্রোরেলের টিকিটের ওপর মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট অব্যাহতির সুবিধা অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত হয়।

আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে ‘সুযোগ হারানোর বাজেট’ হিসেবে অভিহিত করেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও সামাজিক বিশ্লেষকেরা। তাঁদের মতে, গত আগস্টে রাজনৈতিক পালাবদলের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসা অন্তর্বর্তী সরকার একটি ব্যতিক্রমী সুযোগ পেয়েছিল—২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটের মাধ্যমে পরিবর্তনের বার্তা দেওয়ার। সেই প্রে
১৯ জুন ২০২৫
শুরু হলো আবাসন খাতের সবচেয়ে বড় আয়োজন রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৫। আজ বুধবার রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজউক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের (এনএইচএ) চেয়ারম্যান মোছা. ফেরদৌসী বেগম।
১ ঘণ্টা আগে
বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান ও আয়ের সুযোগ বাড়াতে বাংলাদেশকে ১৫ কোটি ৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ১ হাজার ৮৩৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা। নারী এবং জলবায়ু-ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারী নিম্ন আয়ের যুবক ও ক্ষুদ্র...
৫ ঘণ্টা আগে
রমজান উপলক্ষে খেজুর আমদানিতে ৪০ শতাংশ শুল্ক কমিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে সংস্থাটি। এনবিআর জানায়, ধর্মপ্রাণ জনগণের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে খেজুরের মূল্য সাধারণের নাগালের মধ্যে নিয়ে আসার লক্ষ্যে আসন্ন রমজান মাস উপলক্ষে খেজুর...
৭ ঘণ্টা আগে