হুসাইন আহমদ, ঢাকা

বহুমাত্রিক চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি। গতবছর আগস্টে অভুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতার পালাবদলের পর থেকে বাংলাদেশ অস্থিতিশীল। একদিকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, অন্যদিকে কয়েক ডজন কারখানায় উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। চাকরির সঙ্গে উপার্জন হারিয়েছেন হাজার হাজার মানুষ। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে স্থবিরতার কারণে প্রবৃদ্ধির গতি মারাত্মকভাবে শ্লথ। এমন অবস্থায় এমনিতেই রাজস্ব আদায়ে বড় প্রভাব পড়ার কথা।
তার উপর বলা যায় অসময়ে রাজস্ব খাত সংস্কার করার উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) বিলুপ্ত করে আলাদা দুটি বিভাগ সৃষ্টির মাধ্যমে কাঠামোগত পুনর্গঠনকে কেন্দ্র করে রাজস্ব প্রশাসনে চলছে অস্থিরতা। দুয়ে মিলে দেশের রাজস্ব সংগ্রহ ব্যবস্থা ও সামষ্টিক অর্থনীতির ওপর বড় ধরনের চাপ সৃষ্টি হয়েছে। এমন অবস্থায় চলতি ২০২৪–২৫ অর্থবছরের শেষে রাজস্ব ঘাটতি ৮০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে।
বিশ্বব্যাংকের এপ্রিল ২০২৫ হালনাগাদ অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরে (২০২৪–২৫) বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৩ শতাংশে নেমে আসতে পারে, যা গত প্রায় চার দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন। আগের অর্থবছরে এই প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৫.৮%।
বিশ্বব্যাংকের ভাষ্য, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, বিনিয়োগের গতি হ্রাস, মূল্যস্ফীতির চাপ, বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি এবং উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির ফলে সামগ্রিক অর্থনীতি সংকুচিত হচ্ছে। এই দুর্বল প্রবৃদ্ধির মধ্যে এনবিআরের অস্থিরতা রাজস্ব সংগ্রহে বড় ঘাটতির শঙ্কাকে যেন বাস্তব করে তুলছে।

বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও আইসিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, এনবিআরের মতো সংস্থার কর্মকর্তারা কর্মবিরতিতে যাওয়ায় রাজস্ব আদায়ে বড় ধরনের ক্ষতি হচ্ছে। এমন দায়িত্বশীল পদে থাকা কর্মকর্তাদের এভাবে কর্মবিরতিতে যাওয়া উচিত হয়নি। এই ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার সুযোগ নেই।
রাজস্ব ঘাটতির বাস্তবচিত্র
২০২৪–২৫ অর্থবছরের রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪ লাখ ২০ হাজার ৯৩৪ কোটি টাকা। কিন্তু প্রথম নয় মাস অর্থাৎ জুলাই থেকে মার্চ পর্যন্ত সময়ে আদায় হয়েছে ২ লাখ ৫৬ হাজার ৪৮৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা, যা লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ৬০.৯%। অথচ অর্থবছরের ৭৫% সময় পার হয়ে গেছে। অর্থাৎ, সময়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে রাজস্ব আহরণের গতি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশ পিছিয়ে। প্রথম নয় মাসে ৬৫ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকার ঘাটতি দেখা দিয়েছে।
প্রথম নয় মাসের আদায়ের ভিত্তিতে গড় ধরলে প্রতি মাসে প্রায় ৬.৭৭% হারে রাজস্ব আদায় হয়েছে। এই গড় ধরে শেষ তিন মাস— এপ্রিল, মে ও জুন— পর্যন্ত যদি একই হারে রাজস্ব আহরণ অব্যাহত থাকে, তাহলে আর প্রায় ২০.৩১% অর্থাৎ প্রায় ৮৫,৪৬০ কোটি টাকা রাজস্ব আহরণ সম্ভব।
এখন মার্চ পর্যন্ত আদায় হওয়া ২ লাখ ৫৬ হাজার ৪৮৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকার সঙ্গে সম্ভাব্য বাকি আদায় ৮৫ হাজার ৪৬০ কোটি টাকা যোগ করে অর্থবছরের শেষে মোট রাজস্ব আদায় দাঁড়াতে পারে প্রায় ৩ লাখ ৪১ হাজার ৯৪৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ, লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ২০ হাজার ৯৩৪ কোটি টাকা অর্জন করতে সম্ভাব্য ঘাটতি থাকবে প্রায় ৭৮ লাখ ৯৮৭ কোটি টাকা। তবে চলমান কর্মবিরতি অব্যাহত থাকলে ঘাটতি ৮৪ হাজার কোটি টাকা ছাড়াতে পারে।
এনবিআরের কলমবিরতি ও ধর্মঘটের প্রভাব
এমন পরিস্থিতিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কর্মকর্তাদের কলমবিরতি ও ধর্মঘট বড় উদ্বেগের বিষয় হিসেবে দেখা দিয়েছে। এই সময় আয়কর রিটার্ন গ্রহণ, কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স ও ভ্যাট আদায়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। করদাতা প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিরা সময়মতো কর পরিশোধ করতে পারেনি, অনেক ব্যাংকিং কার্যক্রমও বিলম্বিত হয়েছে। রাজস্ব কর্মকর্তাদের দাবি, নতুন কাঠামোতে দায়িত্ব, পদমর্যাদা ও চাকরির নিরাপত্তা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।
গত ১৩ মে রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশের মাধ্যমে এনবিআর বিলুপ্ত দুটি নতুন সংস্থা— রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগ ও রাজস্ব নীতি বিভাগ—গঠন করার পর এই পরিস্থিতি চলছে। রাজস্ব খাতে নির্বাহী প্রশাসনের প্রভাবের অভিযোগ করে অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে এনবিআর কর্মকর্তারা টানা পাঁচ দিনের কলমবিরতি পালন করছেন। এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের নেতৃত্বে তাঁরা পুনর্গঠন বাতিলের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। ফলে কাস্টমস ছাড়পত্র, আয়কর রিটার্ন গ্রহণ ও ভ্যাট আদায় কার্যক্রম প্রায় অচল হয়ে পড়েছে।

এই অচলাবস্থার কারণে মে মাসের রাজস্ব আদায় উল্লেখযোগ্যভাবে কম হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। ফলে বাকি এক মাসে বাড়তি চাপ পড়বে। পুরো ঘাটতি পূরণ হয়তো সম্ভব হবে না। এতে বছরের শেষে রাজস্ব ঘাটতির পরিমাণ ৮০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে।
অর্থনীতিতে সম্ভাব্য প্রভাব
সরকার যদি শিগগিরই কর আদায়ের গতি বাড়াতে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ না করে, যেমন—কর প্রশাসনে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা, এনবিআর কর্মকর্তাদের সঙ্গে সংকটের সমাধান, করপ্রণোদনা ও সচেতনতা বৃদ্ধি। তবে বাজেট ভারসাম্য রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে।
বাজেট ঘাটতি মোকাবিলায় তখন সরকারকে হয় ব্যয় সংকোচন করতে হবে, নয়তো অভ্যন্তরীণ বা বৈদেশিক ঋণ নিতে হবে। বিকল্প এই ব্যবস্থায় ব্যয় সংকোচন বা ঋণনির্ভরতা বাড়াতে হতে পারে, যা দেশের উন্নয়ন বাজেট, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি ও অবকাঠামো প্রকল্পে সরাসরি নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এতে সামগ্রিক অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি, বিনিয়োগ ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ব্যাহত হবে।
সংকট নিরসনে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এনবিআরের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সংলাপ শুরু করেছেন। একইসঙ্গে, জরুরি রাজস্ব আদায় কার্যক্রম চালু রাখতে বিকল্প ব্যবস্থাও সরকার বিবেচনা করছে। তবে স্থায়ী সমাধান না এলে রাজস্ব প্রশাসনে দীর্ঘমেয়াদি আস্থার সংকট দেখা দেবে।
আজ মঙ্গলবার বিকালে অর্থ মন্ত্রণালয়ে তাঁদের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে এক ঘণ্টা ধরে আলোচনা হয়। আলোচনায় সরকারের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্তে অটল থাকার আভাস পাওয়া গেছে। তবে অধ্যাদেশ বাস্তবায়নের গঠনতন্ত্রে এনবিআর কর্মকর্তাদের স্বার্থ সংরক্ষণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। তবু বিষয়টি মেনে নিতে পারেননি এনবিআর কর্মকর্তারা। তাঁরা আগামীকাল বুধবার দুপুর ১২টায় সংবাদ সম্মেলনে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবেন।
এনবিআরের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, কর্মবিরতির ক্ষতি নিয়ে সন্দেহ নেই, তবে দ্রুত সমাধান হলে কিছুটা পুষিয়ে নেওয়া সম্ভব।
যখন দেশের অর্থনীতি ৩.৩% প্রবৃদ্ধিতে সংকুচিত হচ্ছে, তখন এনবিআরের অভ্যন্তরীণ সংকট ও রাজস্ব ঘাটতি মিলে অর্থনীতির ওপর দ্বিগুণ চাপ তৈরি করছে। এ অবস্থায় দ্রুত, স্বচ্ছ এবং দায়িত্বশীল সমাধান ছাড়া সামষ্টিক অর্থনীতি ও উন্নয়ন পরিকল্পনা—উভয়ই মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হবে। এই সংকটে সরকার ও এনবিআর উভয়ের জন্য সময়োপযোগী সমঝোতা এখন অত্যাবশ্যক।

বহুমাত্রিক চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি। গতবছর আগস্টে অভুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতার পালাবদলের পর থেকে বাংলাদেশ অস্থিতিশীল। একদিকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, অন্যদিকে কয়েক ডজন কারখানায় উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। চাকরির সঙ্গে উপার্জন হারিয়েছেন হাজার হাজার মানুষ। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে স্থবিরতার কারণে প্রবৃদ্ধির গতি মারাত্মকভাবে শ্লথ। এমন অবস্থায় এমনিতেই রাজস্ব আদায়ে বড় প্রভাব পড়ার কথা।
তার উপর বলা যায় অসময়ে রাজস্ব খাত সংস্কার করার উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) বিলুপ্ত করে আলাদা দুটি বিভাগ সৃষ্টির মাধ্যমে কাঠামোগত পুনর্গঠনকে কেন্দ্র করে রাজস্ব প্রশাসনে চলছে অস্থিরতা। দুয়ে মিলে দেশের রাজস্ব সংগ্রহ ব্যবস্থা ও সামষ্টিক অর্থনীতির ওপর বড় ধরনের চাপ সৃষ্টি হয়েছে। এমন অবস্থায় চলতি ২০২৪–২৫ অর্থবছরের শেষে রাজস্ব ঘাটতি ৮০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে।
বিশ্বব্যাংকের এপ্রিল ২০২৫ হালনাগাদ অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরে (২০২৪–২৫) বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৩ শতাংশে নেমে আসতে পারে, যা গত প্রায় চার দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন। আগের অর্থবছরে এই প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৫.৮%।
বিশ্বব্যাংকের ভাষ্য, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, বিনিয়োগের গতি হ্রাস, মূল্যস্ফীতির চাপ, বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি এবং উৎপাদন খরচ বৃদ্ধির ফলে সামগ্রিক অর্থনীতি সংকুচিত হচ্ছে। এই দুর্বল প্রবৃদ্ধির মধ্যে এনবিআরের অস্থিরতা রাজস্ব সংগ্রহে বড় ঘাটতির শঙ্কাকে যেন বাস্তব করে তুলছে।

বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও আইসিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, এনবিআরের মতো সংস্থার কর্মকর্তারা কর্মবিরতিতে যাওয়ায় রাজস্ব আদায়ে বড় ধরনের ক্ষতি হচ্ছে। এমন দায়িত্বশীল পদে থাকা কর্মকর্তাদের এভাবে কর্মবিরতিতে যাওয়া উচিত হয়নি। এই ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার সুযোগ নেই।
রাজস্ব ঘাটতির বাস্তবচিত্র
২০২৪–২৫ অর্থবছরের রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪ লাখ ২০ হাজার ৯৩৪ কোটি টাকা। কিন্তু প্রথম নয় মাস অর্থাৎ জুলাই থেকে মার্চ পর্যন্ত সময়ে আদায় হয়েছে ২ লাখ ৫৬ হাজার ৪৮৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা, যা লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ৬০.৯%। অথচ অর্থবছরের ৭৫% সময় পার হয়ে গেছে। অর্থাৎ, সময়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে রাজস্ব আহরণের গতি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশ পিছিয়ে। প্রথম নয় মাসে ৬৫ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকার ঘাটতি দেখা দিয়েছে।
প্রথম নয় মাসের আদায়ের ভিত্তিতে গড় ধরলে প্রতি মাসে প্রায় ৬.৭৭% হারে রাজস্ব আদায় হয়েছে। এই গড় ধরে শেষ তিন মাস— এপ্রিল, মে ও জুন— পর্যন্ত যদি একই হারে রাজস্ব আহরণ অব্যাহত থাকে, তাহলে আর প্রায় ২০.৩১% অর্থাৎ প্রায় ৮৫,৪৬০ কোটি টাকা রাজস্ব আহরণ সম্ভব।
এখন মার্চ পর্যন্ত আদায় হওয়া ২ লাখ ৫৬ হাজার ৪৮৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকার সঙ্গে সম্ভাব্য বাকি আদায় ৮৫ হাজার ৪৬০ কোটি টাকা যোগ করে অর্থবছরের শেষে মোট রাজস্ব আদায় দাঁড়াতে পারে প্রায় ৩ লাখ ৪১ হাজার ৯৪৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ, লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ২০ হাজার ৯৩৪ কোটি টাকা অর্জন করতে সম্ভাব্য ঘাটতি থাকবে প্রায় ৭৮ লাখ ৯৮৭ কোটি টাকা। তবে চলমান কর্মবিরতি অব্যাহত থাকলে ঘাটতি ৮৪ হাজার কোটি টাকা ছাড়াতে পারে।
এনবিআরের কলমবিরতি ও ধর্মঘটের প্রভাব
এমন পরিস্থিতিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কর্মকর্তাদের কলমবিরতি ও ধর্মঘট বড় উদ্বেগের বিষয় হিসেবে দেখা দিয়েছে। এই সময় আয়কর রিটার্ন গ্রহণ, কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স ও ভ্যাট আদায়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। করদাতা প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিরা সময়মতো কর পরিশোধ করতে পারেনি, অনেক ব্যাংকিং কার্যক্রমও বিলম্বিত হয়েছে। রাজস্ব কর্মকর্তাদের দাবি, নতুন কাঠামোতে দায়িত্ব, পদমর্যাদা ও চাকরির নিরাপত্তা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।
গত ১৩ মে রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশের মাধ্যমে এনবিআর বিলুপ্ত দুটি নতুন সংস্থা— রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগ ও রাজস্ব নীতি বিভাগ—গঠন করার পর এই পরিস্থিতি চলছে। রাজস্ব খাতে নির্বাহী প্রশাসনের প্রভাবের অভিযোগ করে অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে এনবিআর কর্মকর্তারা টানা পাঁচ দিনের কলমবিরতি পালন করছেন। এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের নেতৃত্বে তাঁরা পুনর্গঠন বাতিলের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। ফলে কাস্টমস ছাড়পত্র, আয়কর রিটার্ন গ্রহণ ও ভ্যাট আদায় কার্যক্রম প্রায় অচল হয়ে পড়েছে।

এই অচলাবস্থার কারণে মে মাসের রাজস্ব আদায় উল্লেখযোগ্যভাবে কম হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। ফলে বাকি এক মাসে বাড়তি চাপ পড়বে। পুরো ঘাটতি পূরণ হয়তো সম্ভব হবে না। এতে বছরের শেষে রাজস্ব ঘাটতির পরিমাণ ৮০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে।
অর্থনীতিতে সম্ভাব্য প্রভাব
সরকার যদি শিগগিরই কর আদায়ের গতি বাড়াতে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ না করে, যেমন—কর প্রশাসনে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা, এনবিআর কর্মকর্তাদের সঙ্গে সংকটের সমাধান, করপ্রণোদনা ও সচেতনতা বৃদ্ধি। তবে বাজেট ভারসাম্য রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে।
বাজেট ঘাটতি মোকাবিলায় তখন সরকারকে হয় ব্যয় সংকোচন করতে হবে, নয়তো অভ্যন্তরীণ বা বৈদেশিক ঋণ নিতে হবে। বিকল্প এই ব্যবস্থায় ব্যয় সংকোচন বা ঋণনির্ভরতা বাড়াতে হতে পারে, যা দেশের উন্নয়ন বাজেট, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি ও অবকাঠামো প্রকল্পে সরাসরি নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এতে সামগ্রিক অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি, বিনিয়োগ ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ব্যাহত হবে।
সংকট নিরসনে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এনবিআরের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সংলাপ শুরু করেছেন। একইসঙ্গে, জরুরি রাজস্ব আদায় কার্যক্রম চালু রাখতে বিকল্প ব্যবস্থাও সরকার বিবেচনা করছে। তবে স্থায়ী সমাধান না এলে রাজস্ব প্রশাসনে দীর্ঘমেয়াদি আস্থার সংকট দেখা দেবে।
আজ মঙ্গলবার বিকালে অর্থ মন্ত্রণালয়ে তাঁদের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে এক ঘণ্টা ধরে আলোচনা হয়। আলোচনায় সরকারের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্তে অটল থাকার আভাস পাওয়া গেছে। তবে অধ্যাদেশ বাস্তবায়নের গঠনতন্ত্রে এনবিআর কর্মকর্তাদের স্বার্থ সংরক্ষণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। তবু বিষয়টি মেনে নিতে পারেননি এনবিআর কর্মকর্তারা। তাঁরা আগামীকাল বুধবার দুপুর ১২টায় সংবাদ সম্মেলনে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবেন।
এনবিআরের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, কর্মবিরতির ক্ষতি নিয়ে সন্দেহ নেই, তবে দ্রুত সমাধান হলে কিছুটা পুষিয়ে নেওয়া সম্ভব।
যখন দেশের অর্থনীতি ৩.৩% প্রবৃদ্ধিতে সংকুচিত হচ্ছে, তখন এনবিআরের অভ্যন্তরীণ সংকট ও রাজস্ব ঘাটতি মিলে অর্থনীতির ওপর দ্বিগুণ চাপ তৈরি করছে। এ অবস্থায় দ্রুত, স্বচ্ছ এবং দায়িত্বশীল সমাধান ছাড়া সামষ্টিক অর্থনীতি ও উন্নয়ন পরিকল্পনা—উভয়ই মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হবে। এই সংকটে সরকার ও এনবিআর উভয়ের জন্য সময়োপযোগী সমঝোতা এখন অত্যাবশ্যক।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ।
রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান চলাকালে ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের পারফরম্যান্সের জন্য বিশেষ বোনাসের ঘোষণা দেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ। ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে ৭০ জনের নগদ অ্যাকাউন্টে চলে যায় এই অর্থ।
দেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে ঢাকায় আসা-যাওয়া, খাওয়া, হোটেলে অবস্থানসহ অন্য সব খরচ নগদের পক্ষ থেকে বহন করা হয়।
সেরা পারফর্মারদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, অনেক চ্যালেঞ্জের মাঝেও বাজারে নগদ একটা ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের আরও প্রসার ঘটাতে নগদ ভূমিকা রাখবে বলে সরকারের নীতিনির্ধারকদের প্রত্যাশা রয়েছে। সুতরাং, যত অপপ্রচারই নগদকে নিয়ে হোক না কেন, সেসবে কান না দিয়ে নগদের সাফল্যের জন্য সবাইকে কাজ করতে হবে।
নগদের সেবার প্রসার ঘটাতে এ সময় মোতাছিম বিল্লাহ ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সদের কাছ থেকে নগদ বিষয়ে পরামর্শ ও সুপারিশ জানতে চান। তাঁদের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে নগদ প্রশাসক বলেন, অল্প সময়ের ভেতরই সেবার কলেবর আরও বাড়বে নগদে। ফলে লেনদেনের অঙ্ক যেমন অনেক গুণ বাড়বে, একই সঙ্গে গ্রাহকেরাও অনেক বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, ডাক বিভাগনিযুক্ত নগদের জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. আবু তালেব, নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূঁইয়া বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, আগামী বছরে বিদেশ থেকে আসা রেমিট্যান্স, বাংলা কিউআর, সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লেনদেনের জন্য আন্তসংযোগ গেম চেঞ্জারের ভূমিকা পালন করবে নগদ। ফলে ২০২৬ সাল নগদের সেরা সাফল্যের বছর হবে বলেও মনে করেন তাঁরা।

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির বড় ধরনের পতন আর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)-এ কাঠামোগত অস্থিরতার মধ্যে দিয়ে ২০২৪–২৫ অর্থবছরের শেষে বাংলাদেশে রাজস্ব ঘাটতি ৮০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। বিশ্বব্যাংকের তথ্যমতে, দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে ৩.৩% হতে পারে, যা চার দশকে সর্বনিম্ন।
২০ মে ২০২৫
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির বড় ধরনের পতন আর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)-এ কাঠামোগত অস্থিরতার মধ্যে দিয়ে ২০২৪–২৫ অর্থবছরের শেষে বাংলাদেশে রাজস্ব ঘাটতি ৮০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। বিশ্বব্যাংকের তথ্যমতে, দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে ৩.৩% হতে পারে, যা চার দশকে সর্বনিম্ন।
২০ মে ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির বড় ধরনের পতন আর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)-এ কাঠামোগত অস্থিরতার মধ্যে দিয়ে ২০২৪–২৫ অর্থবছরের শেষে বাংলাদেশে রাজস্ব ঘাটতি ৮০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। বিশ্বব্যাংকের তথ্যমতে, দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে ৩.৩% হতে পারে, যা চার দশকে সর্বনিম্ন।
২০ মে ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির বড় ধরনের পতন আর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)-এ কাঠামোগত অস্থিরতার মধ্যে দিয়ে ২০২৪–২৫ অর্থবছরের শেষে বাংলাদেশে রাজস্ব ঘাটতি ৮০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। বিশ্বব্যাংকের তথ্যমতে, দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে ৩.৩% হতে পারে, যা চার দশকে সর্বনিম্ন।
২০ মে ২০২৫
সারা দেশের সাত হাজার ডিস্ট্রিবিউটর ফিল্ড ফোর্সের মধ্য থেকে সেরা পারফরম্যান্সের জন্য ৭০ জনকে বিশেষ সম্মাননা দিয়েছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক লেনদেন সেবা নগদ। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘নগদ ফিল্ড চ্যাম্পিয়ন ২০২৫’ নামের এই সম্মাননা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ দিন আগে
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ দিন আগে