নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কোম্পানির করহারের ক্ষেত্রে নগদ লেনদেনের শর্ত বাতিলের দাবি তুলেছে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই)। চেম্বারের অভিযোগ, সরকারের নগদ লেনদেনের সীমা নির্ধারণের ফলে ব্যবসায়ীরা করপোরেট কর হ্রাসের (ট্যাক্স কাট) সুবিধা নিতে পারছেন না। তাঁদের মতে, শর্তটি ব্যবসায়িক কার্যক্রমে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে এবং কর সুবিধা গ্রহণে গুরুতর বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। এমসিসিআই দাবি করেছে, ব্যবসায়ীরা যাতে সহজে কর কমানোর সুযোগ পান, সে জন্য কোম্পানির করহারে নগদ লেনদেনের শর্তটি দ্রুত বাতিল করা উচিত।
অপর দিকে করপোরেট করহার গত ৫ বছরে প্রায় ১০ শতাংশ কমিয়ে ২৫ শতাংশে আনা হলেও বাস্তবে কার্যকর করহার ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনাকারী বিদেশি কোম্পানির শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ফিকি)। সংগঠনটি আরও বলেছে, এই করছাড় পাওয়া সম্ভব হয় না। কারণ, ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা গ্রহণ করা কঠিন।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আয়োজিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রাক্-বাজেট আলোচনায় শীর্ষ ব্যবসায় সংগঠন দুটি গুরুত্বপূর্ণ মতামত তুলে ধরে এবং কোম্পানির করহারের ক্ষেত্রে নগদ লেনদেনের শর্ত বাতিলের দাবি জানায়।
জবাবে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহমান খান রাজস্ব নীতিমালায় বিদ্যমান বিভিন্ন অসংগতি দূর করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন, যাতে দেশের অর্থনৈতিক পরিবেশে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব হয়।
এমসিসিআই সভাপতি কামরান টি রহমান বলেন, গত কয়েক বছরে করপোরেট করহার কমানো হলেও ২০২৪ সালের অর্থ আইনে নগদ লেনদেনের শর্ত যোগ করা হয়েছে, যা বাংলাদেশের অপ্রাতিষ্ঠানিক অর্থনীতির পরিপ্রেক্ষিতে বড় ও মাঝারি কোম্পানিগুলোর জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের উচ্চ করহার ব্যবসায়িক পরিবেশে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে এবং কোম্পানিগুলোর জন্য তা আর্থিক বোঝা হয়ে উঠছে।
এমসিসিআই সভাপতি আরও বলেন, করপোরেট করহার কমানোর পাশাপাশি অগ্রিম আয়কর ও টার্নওভার কর নীতির সংস্কারও জরুরি। তিনি দাবি করেছেন, কর সংগ্রহের নীতি আয়ভিত্তিক হওয়া উচিত, অর্থাৎ কোম্পানির প্রকৃত আয়ের ওপর কর নির্ধারণ করা উচিত, টার্নওভারের ওপর নয়। এতে ব্যবসায়ীরা তাঁদের প্রকৃত আয় অনুযায়ী কর দেবেন এবং এটি ব্যবসায়িক পরিবেশে আরও সুষ্ঠু ও স্বচ্ছতা আনবে।
এমসিসিআই সভাপতি কামরান টি রহমান আরও অভিযোগ করে বলেন, আয়কর আইন, ২০২৩ অনুযায়ী ২৬৪ ধারা অনুসারে ৪৫টি ক্ষেত্রে পিএসআর দাখিল বাধ্যতামূলক করা ব্যবসায়ীদের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করছে। তাঁর মতে, শর্তটি ব্যবসার সক্ষমতা হ্রাস করছে এবং সহজীকরণের রাষ্ট্রীয় উদ্যোগকে বাধাগ্রস্ত করছে। পিএসআর সংগ্রহের প্রক্রিয়া হিসাবরক্ষণ ব্যবস্থা জটিল করছে এবং কর-সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহকে অযৌক্তিক বানাচ্ছে। তা ছাড়া রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা থাকা সত্ত্বেও হালনাগাদকৃত পিএসআর দাখিলের বিধান বাস্তবসম্মত নয়।
ফিকি সভাপতি জাভেদ আখতার বলেন, ট্যাক্সেশন বিষয়ে আলোচনায় গুরুত্ব পাওয়া উচিত কীভাবে আরও বেশি প্রত্যক্ষ কর (ডিরেক্ট ট্যাক্স) আদায় করা যায়। পাশাপাশি কর ব্যবস্থাটি আরও সমন্বিত ও ব্যাপকভাবে সাজানো দরকার, যাতে তা কার্যকর ও সুষম হয়। এ সময় ফিকির পক্ষে কনসালট্যান্ট ও চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট স্নেহাশীষ বড়ুয়া বলেন, গত ৫ বছরে করপোরেট করহার কমিয়ে ২৫ শতাংশ করা হয়েছে, বাস্তবে কার্যকর করহার অনেক সময় ৭০-৮০ শতাংশ হয়ে যায়। তিনি উল্লেখ করেন, ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা গ্রহণের অসুবিধার কারণে এই করছাড় পাওয়া কঠিন, বিশেষ করে যেহেতু বাংলাদেশের গ্রাহকেরা কার্ড ব্যবহার করতে অভ্যস্ত নন এবং নগদে লেনদেন ছাড়া বিক্রি করা সম্ভব নয়। তিনি সুপারিশ করেন, বিক্রির একটি অংশে শর্তগুলো ধাপে ধাপে শিথিল করা হলে কোম্পানিগুলোর জন্য এটি সুবিধাজনক হবে।
স্নেহাশীষ বড়ুয়া বলেন, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর জন্য আড়াই শতাংশ করছাড় পেতে হলে অন্তত ১০ শতাংশ শেয়ার ছাড়তে হবে। তবে অনেক কোম্পানি আগে আইপিও করেছে এবং তখন তারা ৫-১০ শতাংশ শেয়ার ছেড়েছে, তাদের জন্য এই শর্ত পূরণ করা কঠিন। স্নেহাশীষ সুপারিশ করেন, যদি আইনে একটি প্রভিশন অন্তর্ভুক্ত করা হয়, তবে শেয়ার ছাড়তে চাওয়া কোম্পানিগুলোর জন্য বিষয়টি সহজ হবে।
এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন দাবির বিষয়ে বলেন, দেশের রাজস্ব আদায় এখনো প্রয়োজনীয় মাত্রায় পৌঁছায়নি এবং তাঁদের পরামর্শ অবশ্যই বিবেচনা করা হবে। তিনি আশ্বাস দেন যে বাজেটে ব্যবসায়ীদের দাবির প্রতিফলন ও সদিচ্ছা দেখা যাবে, তবে কিছু সমস্যার সমাধান এক দিনে সম্ভব নয়। ভ্যাট আদায়, চালান ইস্যু, হিসাবরক্ষণ ও রিটার্ন দাখিলের জন্য একটি ‘ন্যাশনাল সিস্টেম’ চালু করার পরিকল্পনা জানিয়ে তিনি বলেন, দেশি প্রযুক্তি ব্যবহার করে এটি বাস্তবায়ন করা হবে, যাতে ব্যবসায়ীরা একক সিস্টেমের মাধ্যমে ভ্যাটের সব কাজ করতে পারেন। তিনি আরও বলেন, যদি ব্যবসায়ীরা একমত হন, তবে ভ্যাট কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে, তবে তা একক হার হিসেবে হবে এবং শৃঙ্খলার মধ্যে থাকবে, যাতে বিভিন্ন হারের প্রয়োগ বন্ধ হয়।

কোম্পানির করহারের ক্ষেত্রে নগদ লেনদেনের শর্ত বাতিলের দাবি তুলেছে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই)। চেম্বারের অভিযোগ, সরকারের নগদ লেনদেনের সীমা নির্ধারণের ফলে ব্যবসায়ীরা করপোরেট কর হ্রাসের (ট্যাক্স কাট) সুবিধা নিতে পারছেন না। তাঁদের মতে, শর্তটি ব্যবসায়িক কার্যক্রমে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে এবং কর সুবিধা গ্রহণে গুরুতর বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। এমসিসিআই দাবি করেছে, ব্যবসায়ীরা যাতে সহজে কর কমানোর সুযোগ পান, সে জন্য কোম্পানির করহারে নগদ লেনদেনের শর্তটি দ্রুত বাতিল করা উচিত।
অপর দিকে করপোরেট করহার গত ৫ বছরে প্রায় ১০ শতাংশ কমিয়ে ২৫ শতাংশে আনা হলেও বাস্তবে কার্যকর করহার ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনাকারী বিদেশি কোম্পানির শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ফিকি)। সংগঠনটি আরও বলেছে, এই করছাড় পাওয়া সম্ভব হয় না। কারণ, ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা গ্রহণ করা কঠিন।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আয়োজিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রাক্-বাজেট আলোচনায় শীর্ষ ব্যবসায় সংগঠন দুটি গুরুত্বপূর্ণ মতামত তুলে ধরে এবং কোম্পানির করহারের ক্ষেত্রে নগদ লেনদেনের শর্ত বাতিলের দাবি জানায়।
জবাবে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহমান খান রাজস্ব নীতিমালায় বিদ্যমান বিভিন্ন অসংগতি দূর করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন, যাতে দেশের অর্থনৈতিক পরিবেশে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব হয়।
এমসিসিআই সভাপতি কামরান টি রহমান বলেন, গত কয়েক বছরে করপোরেট করহার কমানো হলেও ২০২৪ সালের অর্থ আইনে নগদ লেনদেনের শর্ত যোগ করা হয়েছে, যা বাংলাদেশের অপ্রাতিষ্ঠানিক অর্থনীতির পরিপ্রেক্ষিতে বড় ও মাঝারি কোম্পানিগুলোর জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের উচ্চ করহার ব্যবসায়িক পরিবেশে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে এবং কোম্পানিগুলোর জন্য তা আর্থিক বোঝা হয়ে উঠছে।
এমসিসিআই সভাপতি আরও বলেন, করপোরেট করহার কমানোর পাশাপাশি অগ্রিম আয়কর ও টার্নওভার কর নীতির সংস্কারও জরুরি। তিনি দাবি করেছেন, কর সংগ্রহের নীতি আয়ভিত্তিক হওয়া উচিত, অর্থাৎ কোম্পানির প্রকৃত আয়ের ওপর কর নির্ধারণ করা উচিত, টার্নওভারের ওপর নয়। এতে ব্যবসায়ীরা তাঁদের প্রকৃত আয় অনুযায়ী কর দেবেন এবং এটি ব্যবসায়িক পরিবেশে আরও সুষ্ঠু ও স্বচ্ছতা আনবে।
এমসিসিআই সভাপতি কামরান টি রহমান আরও অভিযোগ করে বলেন, আয়কর আইন, ২০২৩ অনুযায়ী ২৬৪ ধারা অনুসারে ৪৫টি ক্ষেত্রে পিএসআর দাখিল বাধ্যতামূলক করা ব্যবসায়ীদের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করছে। তাঁর মতে, শর্তটি ব্যবসার সক্ষমতা হ্রাস করছে এবং সহজীকরণের রাষ্ট্রীয় উদ্যোগকে বাধাগ্রস্ত করছে। পিএসআর সংগ্রহের প্রক্রিয়া হিসাবরক্ষণ ব্যবস্থা জটিল করছে এবং কর-সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহকে অযৌক্তিক বানাচ্ছে। তা ছাড়া রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা থাকা সত্ত্বেও হালনাগাদকৃত পিএসআর দাখিলের বিধান বাস্তবসম্মত নয়।
ফিকি সভাপতি জাভেদ আখতার বলেন, ট্যাক্সেশন বিষয়ে আলোচনায় গুরুত্ব পাওয়া উচিত কীভাবে আরও বেশি প্রত্যক্ষ কর (ডিরেক্ট ট্যাক্স) আদায় করা যায়। পাশাপাশি কর ব্যবস্থাটি আরও সমন্বিত ও ব্যাপকভাবে সাজানো দরকার, যাতে তা কার্যকর ও সুষম হয়। এ সময় ফিকির পক্ষে কনসালট্যান্ট ও চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট স্নেহাশীষ বড়ুয়া বলেন, গত ৫ বছরে করপোরেট করহার কমিয়ে ২৫ শতাংশ করা হয়েছে, বাস্তবে কার্যকর করহার অনেক সময় ৭০-৮০ শতাংশ হয়ে যায়। তিনি উল্লেখ করেন, ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা গ্রহণের অসুবিধার কারণে এই করছাড় পাওয়া কঠিন, বিশেষ করে যেহেতু বাংলাদেশের গ্রাহকেরা কার্ড ব্যবহার করতে অভ্যস্ত নন এবং নগদে লেনদেন ছাড়া বিক্রি করা সম্ভব নয়। তিনি সুপারিশ করেন, বিক্রির একটি অংশে শর্তগুলো ধাপে ধাপে শিথিল করা হলে কোম্পানিগুলোর জন্য এটি সুবিধাজনক হবে।
স্নেহাশীষ বড়ুয়া বলেন, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর জন্য আড়াই শতাংশ করছাড় পেতে হলে অন্তত ১০ শতাংশ শেয়ার ছাড়তে হবে। তবে অনেক কোম্পানি আগে আইপিও করেছে এবং তখন তারা ৫-১০ শতাংশ শেয়ার ছেড়েছে, তাদের জন্য এই শর্ত পূরণ করা কঠিন। স্নেহাশীষ সুপারিশ করেন, যদি আইনে একটি প্রভিশন অন্তর্ভুক্ত করা হয়, তবে শেয়ার ছাড়তে চাওয়া কোম্পানিগুলোর জন্য বিষয়টি সহজ হবে।
এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন দাবির বিষয়ে বলেন, দেশের রাজস্ব আদায় এখনো প্রয়োজনীয় মাত্রায় পৌঁছায়নি এবং তাঁদের পরামর্শ অবশ্যই বিবেচনা করা হবে। তিনি আশ্বাস দেন যে বাজেটে ব্যবসায়ীদের দাবির প্রতিফলন ও সদিচ্ছা দেখা যাবে, তবে কিছু সমস্যার সমাধান এক দিনে সম্ভব নয়। ভ্যাট আদায়, চালান ইস্যু, হিসাবরক্ষণ ও রিটার্ন দাখিলের জন্য একটি ‘ন্যাশনাল সিস্টেম’ চালু করার পরিকল্পনা জানিয়ে তিনি বলেন, দেশি প্রযুক্তি ব্যবহার করে এটি বাস্তবায়ন করা হবে, যাতে ব্যবসায়ীরা একক সিস্টেমের মাধ্যমে ভ্যাটের সব কাজ করতে পারেন। তিনি আরও বলেন, যদি ব্যবসায়ীরা একমত হন, তবে ভ্যাট কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে, তবে তা একক হার হিসেবে হবে এবং শৃঙ্খলার মধ্যে থাকবে, যাতে বিভিন্ন হারের প্রয়োগ বন্ধ হয়।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

কোম্পানির করহারের ক্ষেত্রে নগদ লেনদেনের শর্ত বাতিলের দাবি তুলেছে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই)। চেম্বারের অভিযোগ, সরকারের নগদ লেনদেনের সীমা নির্ধারণের ফলে ব্যবসায়ীরা করপোরেট কর হ্রাসের (ট্যাক্স কাট) সুবিধা নিতে পারছেন না।
০৪ মার্চ ২০২৫
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

কোম্পানির করহারের ক্ষেত্রে নগদ লেনদেনের শর্ত বাতিলের দাবি তুলেছে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই)। চেম্বারের অভিযোগ, সরকারের নগদ লেনদেনের সীমা নির্ধারণের ফলে ব্যবসায়ীরা করপোরেট কর হ্রাসের (ট্যাক্স কাট) সুবিধা নিতে পারছেন না।
০৪ মার্চ ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

কোম্পানির করহারের ক্ষেত্রে নগদ লেনদেনের শর্ত বাতিলের দাবি তুলেছে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই)। চেম্বারের অভিযোগ, সরকারের নগদ লেনদেনের সীমা নির্ধারণের ফলে ব্যবসায়ীরা করপোরেট কর হ্রাসের (ট্যাক্স কাট) সুবিধা নিতে পারছেন না।
০৪ মার্চ ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১১ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

কোম্পানির করহারের ক্ষেত্রে নগদ লেনদেনের শর্ত বাতিলের দাবি তুলেছে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই)। চেম্বারের অভিযোগ, সরকারের নগদ লেনদেনের সীমা নির্ধারণের ফলে ব্যবসায়ীরা করপোরেট কর হ্রাসের (ট্যাক্স কাট) সুবিধা নিতে পারছেন না।
০৪ মার্চ ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
১১ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে