
এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকাকে যুক্ত করতে এক দশক আগে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বিআরআই) নামে চীন যে উদ্যোগ নিয়েছিল, তা প্রায় ২ ট্রিলিয়ন বা ২ লক্ষ কোটি ডলারের মহাযজ্ঞে পরিণত হয়েছে। বিশ্বের আনাচে-কানাচে বিআরআইয়ের জালে পড়েছে হাজার হাজার অবকাঠামো প্রকল্প।
চীনের আয়োজনে গড়ে ওঠা এসব অবকাঠামো বিশ্বজুড়ে সৃষ্টি করছে নানা বিতর্ক। এসবের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি প্রকল্পের বিষয়ে এএফপি এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
লাওস: অতি দ্রুতগতির রেলপথ
দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার অনুন্নত ও চারদিকে ভূপরিবেষ্টিত দেশ লাওস। চীনকে সংযুক্ত করতে অতি দ্রুতগতির রেলপথ নির্মাণ করেছে দেশটি। ৬০০ কোটি ডলারের এই মেগা প্রকল্পের সিংহভাগ অর্থ জুগিয়েছে চীনা ঋণ।
বেইজিং বলছে, চীনের কুনমিং শহর থেকে লাওসের রাজধানী ভিয়েন্তিন পর্যন্ত প্রায় ১০৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই রেলপথ ২০২১ সালে চালু হয়েছে। এই পথে এযাবৎ কয়েক কোটি যাত্রী পরিবহন করা হয়েছে।
দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার অন্যান্য দেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সংযোগ তৈরির জন্য চীন যে বিস্তৃত রেলপথের নেটওয়ার্ক স্থাপন করতে চাইছে, এটাকে তার প্রথম ধাপ হিসেবে দেখা হচ্ছে। উভয় পক্ষই এই প্রকল্পকে ‘জনকল্যাণমূলক’ হিসেবে তুলে ধরছে। উপরন্তু, এর মধ্য দিয়ে বন্ধুত্ব, সুখ ও সমৃদ্ধির প্রকাশ ঘটেছে বলে বেইজিংয়ের দাবি।
চীনের সংবাদমাধ্যম গ্লোবাল টাইমসকে লাওসের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এই রেলপথে শুধু লাওসের জনগণই উপকৃত হবে না, প্রতিবেশী দেশগুলোও সুবিধা পাবে।
তবে সমালোচকেরা বলছেন, ঋণের ভারে নুইয়ে পড়া দেশটি এই প্রকল্প থেকে খুব বেশি ফায়দা তুলতে পারবে না। করতে পারবে বলে মনে হয় না। এই ঋণ পরিশোধে অনেক ঝামেলা পোহাতে হবে।
পাকিস্তান: ইকোনমিক করিডর
এক দশক আগে বিআরআই নিয়ে রূপরেখা তৈরির সময় চীন ও পাকিস্তান নিজেদের মধ্যে সংযোগ স্থাপনে ইকোনমিক করিডর স্থাপনের পরিকল্পনা করে। এর আওতায় পাকিস্তানের গোয়াদার বন্দর ও পশ্চিম চীনকে যুক্ত করে পরিবহন ও জ্বালানি খাতের একগুচ্ছ প্রকল্প বাস্তবায়নে এ দুই ঘনিষ্ঠ মিত্র দেশের মধ্যে কয়েক হাজার কোটি ডলারের চুক্তি হয়।
গত জুলাইয়ে এই বন্দরের চীনা অপারেটর করিডরকে ‘সাদা কাগজ’ হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, ‘এখন আমরা আমাদের ইচ্ছামতো সবচেয়ে সুন্দর ছবি আঁকতে পারি।’
তবে ওই করিডরকে ‘উচ্চাভিলাষী জুয়া’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন গবেষণা সংস্থা মেরিকসের বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, বহুবছর ধরে বিপর্যস্ত পাকিস্তানের অর্থনীতি এতে আরও ঝুঁকির মুখে পড়বে।
জিবুতি: নৌঘাঁটি
বিআরআইয়ের জালে পড়া ছোট্ট আফ্রিকান দেশ জিবুতিকে বিনিয়োগে ভরিয়ে দিয়েছে চীন। কিন্তু তাঁর নজর আসলে বিশাল সামরিক ঘাঁটি। প্রায় ৫৯ কোটি ডলারের এই স্থাপনা চীনের বাইরে বেইজিংয়ের প্রথম স্থায়ী নৌঘাঁটি। এর অবস্থানও খুব গুরুত্বপূর্ণ, যা লোহিত সাগর ও অ্যাডেন সাগরের মাঝখানে।
বেইজিং বলছে, নৌযান সরবরাহ, আঞ্চলিক শান্তি রক্ষা, মানবিক সহায়তা কার্যক্রম ও জলদস্যুতার বিরুদ্ধে সরাসরি অভিযান পরিচালনার জন্য ওই নৌঘাঁটি ব্যবহার করা হচ্ছে।
কিন্তু এর অবস্থান মার্কিন সামরিক ঘাঁটির কাছাকাছি বলে আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়া ঘিরে চীনের গোয়েন্দাগিরি ও শক্তি প্রদর্শনের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র এর মধ্যেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তবে এই উদ্যোগের বিরুদ্ধে ওয়াশিংটনের অনবরত অভিযোগের কড়া সমালোচনা করেছেন জিবুতির প্রেসিডেন্ট ইসমাইল ওমর গুল্লে।
গ্রিস: ইউরোপে জোরালো অবস্থান
২০১৬ সালে ধুঁকতে থাকা গ্রিসের ইরাস বন্দরের সিংহভাগ রাষ্ট্রায়ত্ত জাহাজ কোম্পানি কিনে নেওয়ার পর চীনের বিষয়ে ইউরোপীয়দের ভ্রু কুঁচকে যায়।
দুই বছর পর অ্যাথেন্স আনুষ্ঠানিকভাবে বিআরআইতে যোগদান করে এবং এই বন্দরকে দুই দেশই এশিয়া ও ইউরোপীয় মহাদেশকে সংযোগকারী শীর্ষ ‘ট্রানজিট হাব’ হিসেবে দেখতে থাকে।
গত আগস্টে চীনের সরকারি বার্তা সংস্থা সিনহুয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থবির হয়ে পড়া একটি বন্দরের প্রাণ ফিরিয়ে দিয়েছে চীনের বিনিয়োগ।
তবে বিরোধীরা বলছেন, ঋণের ভারে জর্জরিত ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যদের ওপর প্রভাব বাড়াতে বেইজিংয়ের অর্থনৈতিক সুবিধা ব্যবহারই এই প্রকল্পের লক্ষ্য।
তবে বিআরআইয়ের মাধ্যমে অন্য দেশের ওপর ‘ক্ষতিকর প্রভাব’ ফেলার অভিযোগ চীন বরাবরই অস্বীকার করেছে।
ইতালি: বিআরআই নিয়ে দ্বিধা
২০১৯ সালে সি চিন পিংয়ের রাষ্ট্রীয় সফরের সময় বিআরইতে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়ে পশ্চিমা মিত্রদের হতবাক করে দিয়েছিল ইতালি। এর ফলে জি-সেভেনভুক্ত দেশ হিসেবে প্রথম ইতালি চীনের প্রেসিডেন্টের শীর্ষ প্রকল্পে যুক্ত হয়।
দুই দেশের মধ্যে একাধিক বাণিজ্যিক চুক্তি হলেও তা চীনের সঙ্গে বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বা বেইজিংয়ের ‘অযাচিত প্রভাব’ নিয়ে উদ্বেগ প্রশমিত করতে তেমন জোরালো কোনো ভূমিকা রাখেনি।
ইতালি এখন এই প্রকল্প থেকে প্রত্যাহারের চিন্তা করছে। আগামী বছরের মার্চে মেয়াদ শেষ হতে যাওয়া সমঝোতা স্মারকই এক্ষেত্রে প্রথম নিদর্শন হতে পারে।
তবে প্রকল্প থেকে সম্ভাব্য প্রত্যাহারের বিষয়ে রোম ‘এখনও সিদ্ধান্তে পৌঁছায়নি’ বলে গত মাসে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্তোনিও তাজানির সুর কিছুটা ভিন্ন। তিনি বলেছেন, ‘বিআরআই থেকে আমরা যে ফল প্রত্যাশা করেছিলাম, তা পাওয়া যায়নি।’

এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকাকে যুক্ত করতে এক দশক আগে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বিআরআই) নামে চীন যে উদ্যোগ নিয়েছিল, তা প্রায় ২ ট্রিলিয়ন বা ২ লক্ষ কোটি ডলারের মহাযজ্ঞে পরিণত হয়েছে। বিশ্বের আনাচে-কানাচে বিআরআইয়ের জালে পড়েছে হাজার হাজার অবকাঠামো প্রকল্প।
চীনের আয়োজনে গড়ে ওঠা এসব অবকাঠামো বিশ্বজুড়ে সৃষ্টি করছে নানা বিতর্ক। এসবের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি প্রকল্পের বিষয়ে এএফপি এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
লাওস: অতি দ্রুতগতির রেলপথ
দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার অনুন্নত ও চারদিকে ভূপরিবেষ্টিত দেশ লাওস। চীনকে সংযুক্ত করতে অতি দ্রুতগতির রেলপথ নির্মাণ করেছে দেশটি। ৬০০ কোটি ডলারের এই মেগা প্রকল্পের সিংহভাগ অর্থ জুগিয়েছে চীনা ঋণ।
বেইজিং বলছে, চীনের কুনমিং শহর থেকে লাওসের রাজধানী ভিয়েন্তিন পর্যন্ত প্রায় ১০৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই রেলপথ ২০২১ সালে চালু হয়েছে। এই পথে এযাবৎ কয়েক কোটি যাত্রী পরিবহন করা হয়েছে।
দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার অন্যান্য দেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সংযোগ তৈরির জন্য চীন যে বিস্তৃত রেলপথের নেটওয়ার্ক স্থাপন করতে চাইছে, এটাকে তার প্রথম ধাপ হিসেবে দেখা হচ্ছে। উভয় পক্ষই এই প্রকল্পকে ‘জনকল্যাণমূলক’ হিসেবে তুলে ধরছে। উপরন্তু, এর মধ্য দিয়ে বন্ধুত্ব, সুখ ও সমৃদ্ধির প্রকাশ ঘটেছে বলে বেইজিংয়ের দাবি।
চীনের সংবাদমাধ্যম গ্লোবাল টাইমসকে লাওসের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এই রেলপথে শুধু লাওসের জনগণই উপকৃত হবে না, প্রতিবেশী দেশগুলোও সুবিধা পাবে।
তবে সমালোচকেরা বলছেন, ঋণের ভারে নুইয়ে পড়া দেশটি এই প্রকল্প থেকে খুব বেশি ফায়দা তুলতে পারবে না। করতে পারবে বলে মনে হয় না। এই ঋণ পরিশোধে অনেক ঝামেলা পোহাতে হবে।
পাকিস্তান: ইকোনমিক করিডর
এক দশক আগে বিআরআই নিয়ে রূপরেখা তৈরির সময় চীন ও পাকিস্তান নিজেদের মধ্যে সংযোগ স্থাপনে ইকোনমিক করিডর স্থাপনের পরিকল্পনা করে। এর আওতায় পাকিস্তানের গোয়াদার বন্দর ও পশ্চিম চীনকে যুক্ত করে পরিবহন ও জ্বালানি খাতের একগুচ্ছ প্রকল্প বাস্তবায়নে এ দুই ঘনিষ্ঠ মিত্র দেশের মধ্যে কয়েক হাজার কোটি ডলারের চুক্তি হয়।
গত জুলাইয়ে এই বন্দরের চীনা অপারেটর করিডরকে ‘সাদা কাগজ’ হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, ‘এখন আমরা আমাদের ইচ্ছামতো সবচেয়ে সুন্দর ছবি আঁকতে পারি।’
তবে ওই করিডরকে ‘উচ্চাভিলাষী জুয়া’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন গবেষণা সংস্থা মেরিকসের বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, বহুবছর ধরে বিপর্যস্ত পাকিস্তানের অর্থনীতি এতে আরও ঝুঁকির মুখে পড়বে।
জিবুতি: নৌঘাঁটি
বিআরআইয়ের জালে পড়া ছোট্ট আফ্রিকান দেশ জিবুতিকে বিনিয়োগে ভরিয়ে দিয়েছে চীন। কিন্তু তাঁর নজর আসলে বিশাল সামরিক ঘাঁটি। প্রায় ৫৯ কোটি ডলারের এই স্থাপনা চীনের বাইরে বেইজিংয়ের প্রথম স্থায়ী নৌঘাঁটি। এর অবস্থানও খুব গুরুত্বপূর্ণ, যা লোহিত সাগর ও অ্যাডেন সাগরের মাঝখানে।
বেইজিং বলছে, নৌযান সরবরাহ, আঞ্চলিক শান্তি রক্ষা, মানবিক সহায়তা কার্যক্রম ও জলদস্যুতার বিরুদ্ধে সরাসরি অভিযান পরিচালনার জন্য ওই নৌঘাঁটি ব্যবহার করা হচ্ছে।
কিন্তু এর অবস্থান মার্কিন সামরিক ঘাঁটির কাছাকাছি বলে আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ এশিয়া ঘিরে চীনের গোয়েন্দাগিরি ও শক্তি প্রদর্শনের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র এর মধ্যেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তবে এই উদ্যোগের বিরুদ্ধে ওয়াশিংটনের অনবরত অভিযোগের কড়া সমালোচনা করেছেন জিবুতির প্রেসিডেন্ট ইসমাইল ওমর গুল্লে।
গ্রিস: ইউরোপে জোরালো অবস্থান
২০১৬ সালে ধুঁকতে থাকা গ্রিসের ইরাস বন্দরের সিংহভাগ রাষ্ট্রায়ত্ত জাহাজ কোম্পানি কিনে নেওয়ার পর চীনের বিষয়ে ইউরোপীয়দের ভ্রু কুঁচকে যায়।
দুই বছর পর অ্যাথেন্স আনুষ্ঠানিকভাবে বিআরআইতে যোগদান করে এবং এই বন্দরকে দুই দেশই এশিয়া ও ইউরোপীয় মহাদেশকে সংযোগকারী শীর্ষ ‘ট্রানজিট হাব’ হিসেবে দেখতে থাকে।
গত আগস্টে চীনের সরকারি বার্তা সংস্থা সিনহুয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থবির হয়ে পড়া একটি বন্দরের প্রাণ ফিরিয়ে দিয়েছে চীনের বিনিয়োগ।
তবে বিরোধীরা বলছেন, ঋণের ভারে জর্জরিত ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যদের ওপর প্রভাব বাড়াতে বেইজিংয়ের অর্থনৈতিক সুবিধা ব্যবহারই এই প্রকল্পের লক্ষ্য।
তবে বিআরআইয়ের মাধ্যমে অন্য দেশের ওপর ‘ক্ষতিকর প্রভাব’ ফেলার অভিযোগ চীন বরাবরই অস্বীকার করেছে।
ইতালি: বিআরআই নিয়ে দ্বিধা
২০১৯ সালে সি চিন পিংয়ের রাষ্ট্রীয় সফরের সময় বিআরইতে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়ে পশ্চিমা মিত্রদের হতবাক করে দিয়েছিল ইতালি। এর ফলে জি-সেভেনভুক্ত দেশ হিসেবে প্রথম ইতালি চীনের প্রেসিডেন্টের শীর্ষ প্রকল্পে যুক্ত হয়।
দুই দেশের মধ্যে একাধিক বাণিজ্যিক চুক্তি হলেও তা চীনের সঙ্গে বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বা বেইজিংয়ের ‘অযাচিত প্রভাব’ নিয়ে উদ্বেগ প্রশমিত করতে তেমন জোরালো কোনো ভূমিকা রাখেনি।
ইতালি এখন এই প্রকল্প থেকে প্রত্যাহারের চিন্তা করছে। আগামী বছরের মার্চে মেয়াদ শেষ হতে যাওয়া সমঝোতা স্মারকই এক্ষেত্রে প্রথম নিদর্শন হতে পারে।
তবে প্রকল্প থেকে সম্ভাব্য প্রত্যাহারের বিষয়ে রোম ‘এখনও সিদ্ধান্তে পৌঁছায়নি’ বলে গত মাসে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্তোনিও তাজানির সুর কিছুটা ভিন্ন। তিনি বলেছেন, ‘বিআরআই থেকে আমরা যে ফল প্রত্যাশা করেছিলাম, তা পাওয়া যায়নি।’

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ প্রায় ২ ট্রিলিয়ন বা ২ লক্ষ কোটি ডলারের মহাযজ্ঞে পরিণত হয়েছে। বিশ্বের আনাচে-কানাচে বিআরআইয়ের জালে এখন হাজার হাজার অবকাঠামো প্রকল্প। এসব অবকাঠামো বিশ্বজুড়ে সৃষ্টি করছে নানা বিতর্ক।
১৯ অক্টোবর ২০২৩
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ প্রায় ২ ট্রিলিয়ন বা ২ লক্ষ কোটি ডলারের মহাযজ্ঞে পরিণত হয়েছে। বিশ্বের আনাচে-কানাচে বিআরআইয়ের জালে এখন হাজার হাজার অবকাঠামো প্রকল্প। এসব অবকাঠামো বিশ্বজুড়ে সৃষ্টি করছে নানা বিতর্ক।
১৯ অক্টোবর ২০২৩
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ প্রায় ২ ট্রিলিয়ন বা ২ লক্ষ কোটি ডলারের মহাযজ্ঞে পরিণত হয়েছে। বিশ্বের আনাচে-কানাচে বিআরআইয়ের জালে এখন হাজার হাজার অবকাঠামো প্রকল্প। এসব অবকাঠামো বিশ্বজুড়ে সৃষ্টি করছে নানা বিতর্ক।
১৯ অক্টোবর ২০২৩
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৫ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ প্রায় ২ ট্রিলিয়ন বা ২ লক্ষ কোটি ডলারের মহাযজ্ঞে পরিণত হয়েছে। বিশ্বের আনাচে-কানাচে বিআরআইয়ের জালে এখন হাজার হাজার অবকাঠামো প্রকল্প। এসব অবকাঠামো বিশ্বজুড়ে সৃষ্টি করছে নানা বিতর্ক।
১৯ অক্টোবর ২০২৩
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৫ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে