আইডিআরএর প্রতিবেদন
মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা

বিমা কোম্পানিগুলোর পলিসি তামাদি হওয়ার প্রবণতা ক্রমেই বাড়তির দিকে। গত ডিসেম্বরে প্রকাশিত বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৩৪টি বিমা কোম্পানির কাছে ২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে নতুন করে তামাদি হয়েছে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ মানুষের বিমা। নিয়মিত প্রিমিয়াম অর্থাৎ কিস্তির টাকা পরিশোধ না করাই এর কারণ। তামাদি হয়ে কোম্পানির কাছে টাকা আটকে থাকা বিমার গ্রাহকের মধ্যে রয়েছেন গৃহকর্মী ও রিকশাচালকের মতো দরিদ্র-হতদরিদ্র মানুষও। সংশ্লিষ্ট পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, কোম্পানিগুলোর তরফে বিমার দাবি পরিশোধে সমস্যার পাশাপাশি তামাদির ঘটনা পুরো খাতের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
বিমা তামাদি হওয়ার শীর্ষে রয়েছে ডেলটা লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। এ কোম্পানিতে ২০২৪ সালের জুলাই থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর সময়ে নতুন করে ৫৬ হাজার ৩৩৮টি বিমা তামাদি হয়েছে। ৫৬ হাজার ৯৯টি তামাদি বিমা নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স। তৃতীয় থেকে পঞ্চম স্থানে রয়েছে যথাক্রমে পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স (৩৩ হাজার ৩৭৮), প্রগতি লাইফ (২৩ হাজার ২৩) ও আলফা লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড (২১ হাজার ৯১৭)।
তামাদি বা ল্যাপস বিমা পলিসি হচ্ছে এমন বিমা, যা কিস্তি (প্রিমিয়াম) পরিশোধ না করার কারণে বন্ধ হয়ে যায়। তামাদি হলে বিমার সুবিধাগুলো আর পাওয়া যায় না। এ ক্ষেত্রে বকেয়া প্রিমিয়াম ও সুদ দিয়ে পলিসি নতুন করে চালু করতে হয়।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বিমা করাতে পারলে দ্বিগুণ মুনাফার প্রলোভনে এজেন্টরা ব্যাপক উৎসাহ নিয়ে অনেককে বিমা গ্রহণে রাজি করান। জীবনের অনিশ্চয়তার বিবেচনায় ভবিষ্যতের কথা ভেবে অনেক মানুষ নিজেদের আগ্রহেও পলিসি কেনেন। কিন্তু প্রায়ই কিছুদিন কিস্তির অর্থ পরিশোধ করার পর এজেন্টদের খুঁজে পাওয়া যায় না। কিস্তির টাকার অঙ্ক তুলনামূলকভাবে কম হওয়ায় কেউ কেউ মনে করেন, যা দিয়েছি তা-ই লোকসান, আর দেব না, লোকসানও বাড়াব না। এভাবেই বিমা তামাদি হয়ে যায়।
আইডিআরএর প্রতিবেদনে বলা হয়, সরকারি-বেসরকারি ৩৪টি কোম্পানি গত বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে নতুন করে ৩ লাখ ৪৭ হাজার পলিসি তামাদি হয়েছে বলে ঘোষণা করেছে। এগুলোর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠান জীবন বীমা করপোরেশনের রয়েছে ৪ হাজার ৮০৬টি। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে নতুন প্রজন্মের প্রতিষ্ঠান আলফা ইসলামী লাইফের ২১ হাজার ৯১৭টি, আস্থা লাইফের ১ হাজার ৬৯৭টি ও আকিজ তাকাফুল লাইফ ইনস্যুরেন্সের ১ হাজার ৩৪২টি বিমা তামাদি হয়েছে।
তৃতীয় প্রান্তিকে পুরোনো বিমা কোম্পানির মধ্যে উল্লিখিত শীর্ষ পাঁচের বাইরে মেটলাইফের ২০ হাজার ৪০৪টি, রূপালী লাইফের ২০ হাজার ৩০টি, প্রাইম ইসলামী লাইফের ১৯ হাজার ৮৭৭টি, স্বদেশ লাইফের ১৬ হাজার ৬৮৫, মেঘনা লাইফের ৮ হাজার ১১২, বেঙ্গল ইসলামী লাইফের ৮ হাজার ৯, সানলাইফের ৭ হাজার ১৯২, ট্রাস্ট ইসলামী লাইফের ৫ হাজার ৬৭০, চার্টার্ড লাইফের ৫ হাজার ৪৬, গার্ডিয়ান লাইফের ৪ হাজার ৮৭৯টি, মার্কেন্টাইল ইসলামী লাইফের ৪ হাজার ৭৫৩টি ও হোমল্যান্ডের ৪ হাজার ২৯৯ বিমা তামাদি হয়েছে। কয়েক শ থেকে ৪ হাজারের ঘর পর্যন্ত রয়েছে আরও বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান।
আইডিআরএর প্রতিবেদন অনুসারে, এর আগে ২০২৪ সালের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে ৩২টি জীবনবিমা কোম্পানি তামাদি করেছিল ৩ লাখ ৬৪ হাজার ৬২৩টি বিমা। এগুলোর মধ্যে শীর্ষে থাকা নতুন প্রজন্মের সোনালী লাইফের তামাদি বিমার সংখ্যা ৬৭ হাজার ৫৫৫। ৫৭ হাজার ৯৮১টি তামাদি বিমা নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল ডেলটা লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড। তৃতীয় অবস্থানে থাকা ন্যাশনাল লাইফের তামাদি বিমার সংখ্যা ৩১ হাজার ৬৬৭।
আইডিআরএর পরিচালক ও মুখপাত্র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘তামাদির হার কমানোর জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। আইডিআরএর সরাসরি জনসচেতনতা বাড়ানোর সুযোগ নেই। শুধু প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত লাইসেন্সধারী এজেন্টরা বিমা করাতে পারবেন। তাঁরাই গ্রাহকদের সচেতনতা বাড়াবেন। প্রশিক্ষিত এজেন্ট নিয়োগ না দিলে বিমা কোম্পানির লাইসেন্স বাতিলের মতো কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কাজিম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এমনিতেই বিমা বিষয়টির প্রতি মানুষের কিছুটা আস্থাহীনতা রয়েছে। ব্যাংক সময়মতো টাকা দিতে না পারায় এই আস্থাহীনতা আরও বেড়ে যায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে অনেক গ্রাহকই বিমার প্রিমিয়ামের টাকা ঠিকমতো জমা দেন না। এতে অনেক পলিসি ল্যাপস (তামাদি) হয়ে যায়।’
কাজিম উদ্দিন বলেন, আর্থিক সংকটসহ নানা কারণে অনেকে যথাসময়ে প্রিমিয়ামের টাকা জমা দিতে না পারায় পলিসি ল্যাপস হচ্ছে। বাংলাদেশে সর্বোচ্চ গ্রাহক ন্যাশনাল ইনস্যুরেন্সেরই। তাই বর্তমান পরিস্থিতিতে ল্যাপসও বেশি হতে পারে। কিস্তি জমা দেওয়ার জন্য তাঁরা নিয়মিত গ্রাহকদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন জানিয়ে কাজিম উদ্দিন বলেন, অনেক পলিসি গ্রহীতা তিন-চার কিস্তি একসঙ্গে জমা দিয়ে ল্যাপস পলিসি চালু করছেন। এতে ভবিষ্যতে পলিসি ল্যাপসের সংখ্যা কমে আসবে বলে তাঁদের প্রত্যাশা।
আইডিআরএর তথ্যমতে, জীবনবিমা কোম্পানিগুলো ২০১৮ সালে ১৪ লাখ ৯৬ হাজার, ২০১৯ সালে ১৪ লাখ ৪৯ হাজার, ২০২০ সালে ১৪ লাখ ২০ হাজার, ২০২১ সালে ৯ লাখ ২৬ হাজার, ২০২২ সালে ১১ লাখ ৫৩ হাজার এবং ২০২৩ সালে ১৫ লাখ ৪২ হাজার বিমা তামাদি করেছে। এই তামাদি বিমার মাত্র ১০ থেকে ১৫ শতাংশ পুনরায় চালু হয়েছে। বাকি ৮৫-৯০ শতাংশ বিমার টাকা বিমা কোম্পানিগুলোর পকেটে গেছে।
পলিসি তামাদি হওয়াকে ‘বিমা খাতের ক্যানসার’ বলে মনে করেন বিমা কোম্পানির শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স ফোরামের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এস এম নুরুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘তামাদি পলিসির গ্রাহক টাকা পান না। বিষয়টি অন্যদের কাছে নেতিবাচক বার্তা দেয়। আবার পলিসি তামাদির কারণে কোম্পানিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কোম্পানি প্রথমে অনেক বিনিয়োগ করে ফেলে। পরে তা আর ফিরে পায় না।’
বিমা খাতের অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা বলছেন, বর্তমান অবস্থা থেকে এ খাতের উত্তরণ ঘটাতে এজেন্টদের কমিশন দেওয়ার নিয়মনীতি সংশোধন করতে হবে। কোম্পানিগুলোকে বিমার দাবি পরিশোধে আরও সক্রিয় হতে হবে। বিমার প্রিমিয়ামের টাকা সশরীর পরিশোধের পাশাপাশি অনলাইনে ই-ট্রান্সফার, নগদ, বিকাশ, রকেট ইত্যাদির মাধ্যমে দেওয়ার সুযোগ রাখতে হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগের অধ্যাপক মো. মাইন উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কয়েকটি কারণে বিমা তামাদি হয়ে পড়ে। বিমা এজেন্টদের প্রথম তিন বছর অত্যধিক কমিশন দেওয়া হয়। ফলে তাঁরা ‘চাকরি থাকবে না’ ইত্যাদি বলে পীড়াপীড়ি করে আত্মীয়স্বজন বা বন্ধুদের বিমা করান। প্রথম দুই থেকে তিন বছর ভালো উপার্জনের প্রত্যাশায় গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রিমিয়ামের টাকা সংগ্রহ করেন। এরপর আর খোঁজখবর নেন না। অন্যদিকে অনেক গ্রাহকও টাকার অঙ্ক তুলনায় কম থাকায় প্রথম কিছুদিন উৎসাহের সঙ্গে কিস্তি দেন। তারপর নানা কারণে না পারলে বন্ধ করে দেন। সমস্যা সমাধানের জন্য এ বিষয়গুলোকে বিবেচনায় নিতে হবে।’

বিমা কোম্পানিগুলোর পলিসি তামাদি হওয়ার প্রবণতা ক্রমেই বাড়তির দিকে। গত ডিসেম্বরে প্রকাশিত বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৩৪টি বিমা কোম্পানির কাছে ২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে নতুন করে তামাদি হয়েছে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ মানুষের বিমা। নিয়মিত প্রিমিয়াম অর্থাৎ কিস্তির টাকা পরিশোধ না করাই এর কারণ। তামাদি হয়ে কোম্পানির কাছে টাকা আটকে থাকা বিমার গ্রাহকের মধ্যে রয়েছেন গৃহকর্মী ও রিকশাচালকের মতো দরিদ্র-হতদরিদ্র মানুষও। সংশ্লিষ্ট পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, কোম্পানিগুলোর তরফে বিমার দাবি পরিশোধে সমস্যার পাশাপাশি তামাদির ঘটনা পুরো খাতের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
বিমা তামাদি হওয়ার শীর্ষে রয়েছে ডেলটা লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। এ কোম্পানিতে ২০২৪ সালের জুলাই থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর সময়ে নতুন করে ৫৬ হাজার ৩৩৮টি বিমা তামাদি হয়েছে। ৫৬ হাজার ৯৯টি তামাদি বিমা নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স। তৃতীয় থেকে পঞ্চম স্থানে রয়েছে যথাক্রমে পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স (৩৩ হাজার ৩৭৮), প্রগতি লাইফ (২৩ হাজার ২৩) ও আলফা লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড (২১ হাজার ৯১৭)।
তামাদি বা ল্যাপস বিমা পলিসি হচ্ছে এমন বিমা, যা কিস্তি (প্রিমিয়াম) পরিশোধ না করার কারণে বন্ধ হয়ে যায়। তামাদি হলে বিমার সুবিধাগুলো আর পাওয়া যায় না। এ ক্ষেত্রে বকেয়া প্রিমিয়াম ও সুদ দিয়ে পলিসি নতুন করে চালু করতে হয়।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বিমা করাতে পারলে দ্বিগুণ মুনাফার প্রলোভনে এজেন্টরা ব্যাপক উৎসাহ নিয়ে অনেককে বিমা গ্রহণে রাজি করান। জীবনের অনিশ্চয়তার বিবেচনায় ভবিষ্যতের কথা ভেবে অনেক মানুষ নিজেদের আগ্রহেও পলিসি কেনেন। কিন্তু প্রায়ই কিছুদিন কিস্তির অর্থ পরিশোধ করার পর এজেন্টদের খুঁজে পাওয়া যায় না। কিস্তির টাকার অঙ্ক তুলনামূলকভাবে কম হওয়ায় কেউ কেউ মনে করেন, যা দিয়েছি তা-ই লোকসান, আর দেব না, লোকসানও বাড়াব না। এভাবেই বিমা তামাদি হয়ে যায়।
আইডিআরএর প্রতিবেদনে বলা হয়, সরকারি-বেসরকারি ৩৪টি কোম্পানি গত বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে নতুন করে ৩ লাখ ৪৭ হাজার পলিসি তামাদি হয়েছে বলে ঘোষণা করেছে। এগুলোর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠান জীবন বীমা করপোরেশনের রয়েছে ৪ হাজার ৮০৬টি। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে নতুন প্রজন্মের প্রতিষ্ঠান আলফা ইসলামী লাইফের ২১ হাজার ৯১৭টি, আস্থা লাইফের ১ হাজার ৬৯৭টি ও আকিজ তাকাফুল লাইফ ইনস্যুরেন্সের ১ হাজার ৩৪২টি বিমা তামাদি হয়েছে।
তৃতীয় প্রান্তিকে পুরোনো বিমা কোম্পানির মধ্যে উল্লিখিত শীর্ষ পাঁচের বাইরে মেটলাইফের ২০ হাজার ৪০৪টি, রূপালী লাইফের ২০ হাজার ৩০টি, প্রাইম ইসলামী লাইফের ১৯ হাজার ৮৭৭টি, স্বদেশ লাইফের ১৬ হাজার ৬৮৫, মেঘনা লাইফের ৮ হাজার ১১২, বেঙ্গল ইসলামী লাইফের ৮ হাজার ৯, সানলাইফের ৭ হাজার ১৯২, ট্রাস্ট ইসলামী লাইফের ৫ হাজার ৬৭০, চার্টার্ড লাইফের ৫ হাজার ৪৬, গার্ডিয়ান লাইফের ৪ হাজার ৮৭৯টি, মার্কেন্টাইল ইসলামী লাইফের ৪ হাজার ৭৫৩টি ও হোমল্যান্ডের ৪ হাজার ২৯৯ বিমা তামাদি হয়েছে। কয়েক শ থেকে ৪ হাজারের ঘর পর্যন্ত রয়েছে আরও বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান।
আইডিআরএর প্রতিবেদন অনুসারে, এর আগে ২০২৪ সালের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে ৩২টি জীবনবিমা কোম্পানি তামাদি করেছিল ৩ লাখ ৬৪ হাজার ৬২৩টি বিমা। এগুলোর মধ্যে শীর্ষে থাকা নতুন প্রজন্মের সোনালী লাইফের তামাদি বিমার সংখ্যা ৬৭ হাজার ৫৫৫। ৫৭ হাজার ৯৮১টি তামাদি বিমা নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল ডেলটা লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড। তৃতীয় অবস্থানে থাকা ন্যাশনাল লাইফের তামাদি বিমার সংখ্যা ৩১ হাজার ৬৬৭।
আইডিআরএর পরিচালক ও মুখপাত্র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘তামাদির হার কমানোর জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। আইডিআরএর সরাসরি জনসচেতনতা বাড়ানোর সুযোগ নেই। শুধু প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত লাইসেন্সধারী এজেন্টরা বিমা করাতে পারবেন। তাঁরাই গ্রাহকদের সচেতনতা বাড়াবেন। প্রশিক্ষিত এজেন্ট নিয়োগ না দিলে বিমা কোম্পানির লাইসেন্স বাতিলের মতো কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কাজিম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এমনিতেই বিমা বিষয়টির প্রতি মানুষের কিছুটা আস্থাহীনতা রয়েছে। ব্যাংক সময়মতো টাকা দিতে না পারায় এই আস্থাহীনতা আরও বেড়ে যায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে অনেক গ্রাহকই বিমার প্রিমিয়ামের টাকা ঠিকমতো জমা দেন না। এতে অনেক পলিসি ল্যাপস (তামাদি) হয়ে যায়।’
কাজিম উদ্দিন বলেন, আর্থিক সংকটসহ নানা কারণে অনেকে যথাসময়ে প্রিমিয়ামের টাকা জমা দিতে না পারায় পলিসি ল্যাপস হচ্ছে। বাংলাদেশে সর্বোচ্চ গ্রাহক ন্যাশনাল ইনস্যুরেন্সেরই। তাই বর্তমান পরিস্থিতিতে ল্যাপসও বেশি হতে পারে। কিস্তি জমা দেওয়ার জন্য তাঁরা নিয়মিত গ্রাহকদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন জানিয়ে কাজিম উদ্দিন বলেন, অনেক পলিসি গ্রহীতা তিন-চার কিস্তি একসঙ্গে জমা দিয়ে ল্যাপস পলিসি চালু করছেন। এতে ভবিষ্যতে পলিসি ল্যাপসের সংখ্যা কমে আসবে বলে তাঁদের প্রত্যাশা।
আইডিআরএর তথ্যমতে, জীবনবিমা কোম্পানিগুলো ২০১৮ সালে ১৪ লাখ ৯৬ হাজার, ২০১৯ সালে ১৪ লাখ ৪৯ হাজার, ২০২০ সালে ১৪ লাখ ২০ হাজার, ২০২১ সালে ৯ লাখ ২৬ হাজার, ২০২২ সালে ১১ লাখ ৫৩ হাজার এবং ২০২৩ সালে ১৫ লাখ ৪২ হাজার বিমা তামাদি করেছে। এই তামাদি বিমার মাত্র ১০ থেকে ১৫ শতাংশ পুনরায় চালু হয়েছে। বাকি ৮৫-৯০ শতাংশ বিমার টাকা বিমা কোম্পানিগুলোর পকেটে গেছে।
পলিসি তামাদি হওয়াকে ‘বিমা খাতের ক্যানসার’ বলে মনে করেন বিমা কোম্পানির শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স ফোরামের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এস এম নুরুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘তামাদি পলিসির গ্রাহক টাকা পান না। বিষয়টি অন্যদের কাছে নেতিবাচক বার্তা দেয়। আবার পলিসি তামাদির কারণে কোম্পানিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কোম্পানি প্রথমে অনেক বিনিয়োগ করে ফেলে। পরে তা আর ফিরে পায় না।’
বিমা খাতের অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা বলছেন, বর্তমান অবস্থা থেকে এ খাতের উত্তরণ ঘটাতে এজেন্টদের কমিশন দেওয়ার নিয়মনীতি সংশোধন করতে হবে। কোম্পানিগুলোকে বিমার দাবি পরিশোধে আরও সক্রিয় হতে হবে। বিমার প্রিমিয়ামের টাকা সশরীর পরিশোধের পাশাপাশি অনলাইনে ই-ট্রান্সফার, নগদ, বিকাশ, রকেট ইত্যাদির মাধ্যমে দেওয়ার সুযোগ রাখতে হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগের অধ্যাপক মো. মাইন উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কয়েকটি কারণে বিমা তামাদি হয়ে পড়ে। বিমা এজেন্টদের প্রথম তিন বছর অত্যধিক কমিশন দেওয়া হয়। ফলে তাঁরা ‘চাকরি থাকবে না’ ইত্যাদি বলে পীড়াপীড়ি করে আত্মীয়স্বজন বা বন্ধুদের বিমা করান। প্রথম দুই থেকে তিন বছর ভালো উপার্জনের প্রত্যাশায় গ্রাহকদের কাছ থেকে প্রিমিয়ামের টাকা সংগ্রহ করেন। এরপর আর খোঁজখবর নেন না। অন্যদিকে অনেক গ্রাহকও টাকার অঙ্ক তুলনায় কম থাকায় প্রথম কিছুদিন উৎসাহের সঙ্গে কিস্তি দেন। তারপর নানা কারণে না পারলে বন্ধ করে দেন। সমস্যা সমাধানের জন্য এ বিষয়গুলোকে বিবেচনায় নিতে হবে।’

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
৩৭ মিনিট আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ ঘণ্টা আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের ইলেকট্রনিকস পণ্য উৎপাদন শিল্পের পথিকৃৎ ও ওয়ালটন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে। অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনায় গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ওয়ালটনের হেডকোয়ার্টার্স, করপোরেট অফিসসহ দেশব্যাপী ওয়ালটনের সার্ভিস...
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিএসইর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা মো. ছামিউল ইসলাম, প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, ইনফরমেশন হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদান আরও সহজ হবে এবং বিনিয়োগকারী ও অন্য অংশীজনদের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার দ্রুত ও কার্যকর সমাধান নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এর ফলে ডিএসইর সেবার মান আরও গ্রাহকবান্ধব ও স্বচ্ছ হবে।
ডিএসইর এমডি আশা প্রকাশ করেন, এই হেল্প ডেস্ক ডিএসইর বাজার অংশগ্রহণকারীদের আস্থা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
পুঁজিবাজারসংক্রান্ত সব ধরনের তথ্যের জন্য +৮৮-০২-৪১০৪০১৮৯, ০৯৬৬৬৭০২০৭০ নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

বিমা কোম্পানিগুলোর পলিসি তামাদি হওয়ার প্রবণতা ক্রমেই বাড়তির দিকে। গত ডিসেম্বরে প্রকাশিত বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৩৪টি বিমা কোম্পানির কাছে ২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে নতুন করে তামাদি হয়েছে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ মানুষের বিমা।
০৮ জানুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ ঘণ্টা আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের ইলেকট্রনিকস পণ্য উৎপাদন শিল্পের পথিকৃৎ ও ওয়ালটন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে। অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনায় গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ওয়ালটনের হেডকোয়ার্টার্স, করপোরেট অফিসসহ দেশব্যাপী ওয়ালটনের সার্ভিস...
২ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

দেশের অন্যতম ভ্রমণ ও পর্যটনবিষয়ক প্রকাশনা বাংলাদেশ মনিটর আয়োজিত ‘বাংলাদেশ ট্রাভেল, ট্যুরিজম ও হসপিটালিটি অ্যাওয়ার্ড (BTTHA) ২০২৫’-এর লিড স্পনসর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে দেশের ভ্রমণশিল্পের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান গ্যালাক্সি গ্রুপ।
একই সঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা এই আয়োজনের হসপিটালিটি পার্টনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
দেশের ভ্রমণ, পর্যটন ও আতিথেয়তা শিল্পে একমাত্র স্বীকৃত এই পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানটি এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
গতকাল বুধবার ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট চুক্তিসমূহ স্বাক্ষরিত হয়।
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ মনিটরের সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, গ্যালাক্সি ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার সম্পৃক্ততায় অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রামের মর্যাদা ও পরিসর আরও বৃদ্ধি পাবে। এর মাধ্যমে দেশের ভ্রমণ ও আতিথেয়তা শিল্পে উৎকর্ষতা অর্জন এবং উত্তম চর্চা উৎসাহিত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গ্যালাক্সি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ বলেন, পর্যটন ও আতিথেয়তা খাতে উদ্ভাবন, সেবার মান এবং টেকসই উন্নয়নকে স্বীকৃতি প্রদানকারী একটি মহতী উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে তারা গর্বিত।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার জেনারেল ম্যানেজার ডেভিড ও’ হ্যানলন বিশ্বমানের আতিথেয়তা প্রদানের পাশাপাশি অসাধারণ অর্জনকে স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে এমন একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
চলতি বছর ২৫টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। শুধু আবেদনকারী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানই পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রতিনিধিত্বকারী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিশেষজ্ঞদের মূল্যায়ন এবং পাবলিক ভোটিংয়ের ভিত্তিতে বিজয়ীদের চূড়ান্ত করবেন।
এবার নতুন করে যুক্ত করা হয়েছে দুটি বিশেষ ক্যাটাগরি—সর্বাধিক পর্যটনবান্ধব বিদেশি গন্তব্য, বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় পর্যটন স্পট। এই দুটি ক্যাটাগরির বিজয়ী সরাসরি পাবলিক ভোটিংয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।
বাংলাদেশের পর্যটন ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ মনিটর ২০২৪ সালে প্রথমবারের মতো এই পুরস্কারের প্রবর্তন করে।
প্রথম আসরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এ বছর আরও বৃহৎ পরিসরে এই আয়োজন করা হচ্ছে, যেখানে অংশগ্রহণের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দৃশ্যমানতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বিমা কোম্পানিগুলোর পলিসি তামাদি হওয়ার প্রবণতা ক্রমেই বাড়তির দিকে। গত ডিসেম্বরে প্রকাশিত বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৩৪টি বিমা কোম্পানির কাছে ২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে নতুন করে তামাদি হয়েছে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ মানুষের বিমা।
০৮ জানুয়ারি ২০২৫
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
৩৭ মিনিট আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের ইলেকট্রনিকস পণ্য উৎপাদন শিল্পের পথিকৃৎ ও ওয়ালটন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে। অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনায় গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ওয়ালটনের হেডকোয়ার্টার্স, করপোরেট অফিসসহ দেশব্যাপী ওয়ালটনের সার্ভিস...
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

ভারত থেকে আমদানি করা পণ্যবাহী ট্রাকের চলাচল আরও স্বচ্ছ ও প্রযুক্তিনির্ভর করতে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমে ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ নামে নতুন একটি সাব-মডিউল চালু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এর মাধ্যমে প্রতিটি ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাকের প্রবেশ, অবস্থানকাল এবং খালি ট্রাকের ফেরত-সংক্রান্ত তথ্য ইলেকট্রনিকভাবে সংরক্ষণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় এনবিআর।
এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
নতুন মডিউল চালুর ফলে ভারতীয় প্রতিটি ট্রাকের আগমন ও বহির্গমনের প্রকৃত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষিত থাকবে। এতে ট্রাকের অবস্থানকাল নির্ধারণ, সীমান্ত এলাকায় ট্রাক চলাচল কার্যকরভাবে মনিটরিং এবং রিয়েল-টাইম রিপোর্ট তৈরি করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি তথ্য ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা বাড়বে, রাজস্বহানি রোধে সহায়ক হবে এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে বলে জানিয়েছে এনবিআর।
এনবিআরের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সীমান্ত বাণিজ্য ব্যবস্থাপনায় এই ডিজিটাল উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ট্রাক চলাচলের নির্ভুল তথ্য থাকায় শুল্ক ও কর ব্যবস্থাপনায় নজরদারি জোরদার হবে, একই সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষাও বাড়বে।
খুব শিগগির দেশের সব স্থলবন্দরে অ্যাসাইকুডা ওয়ার্ল্ড সিস্টেমের ‘ট্রাক মুভমেন্ট’ সাব-মডিউলটি লাইভ অপারেশনে আনার পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। এতে স্থলবন্দরভিত্তিক আমদানি কার্যক্রম আরও গতিশীল ও আধুনিক হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বিমা কোম্পানিগুলোর পলিসি তামাদি হওয়ার প্রবণতা ক্রমেই বাড়তির দিকে। গত ডিসেম্বরে প্রকাশিত বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৩৪টি বিমা কোম্পানির কাছে ২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে নতুন করে তামাদি হয়েছে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ মানুষের বিমা।
০৮ জানুয়ারি ২০২৫
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
৩৭ মিনিট আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের ইলেকট্রনিকস পণ্য উৎপাদন শিল্পের পথিকৃৎ ও ওয়ালটন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে। অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনায় গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ওয়ালটনের হেডকোয়ার্টার্স, করপোরেট অফিসসহ দেশব্যাপী ওয়ালটনের সার্ভিস...
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের ইলেকট্রনিকস পণ্য উৎপাদন শিল্পের পথিকৃৎ ও ওয়ালটন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে।
অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনায় গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ওয়ালটনের হেডকোয়ার্টার্স, করপোরেট অফিসসহ দেশব্যাপী ওয়ালটনের সার্ভিস সেন্টার, প্লাজা এবং পরিবেশক শোরুমগুলোতে মিলাদ মাহফিল ও বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
মহৎপ্রাণ ব্যক্তি নজরুল ইসলাম ২০১৭ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাতে না-ফেরার দেশে চলে যান। রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন। সে সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৩ বছর। পরদিন ১৮ ডিসেম্বর তাঁর নিজ গ্রাম গোসাই জোয়াইরে পারিবারিক কবরস্থানে মা-বাবার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হন তিনি।
কর্মজীবনে সফল ব্যক্তিত্ব আলহাজ এস এম নজরুল ইসলাম ৭ মে, ১৯২৪ সালে টাঙ্গাইল সদর উপজেলার গোসাই জোয়াইর গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবার নাম এস এম আতাহার আলী তালুকদার এবং মায়ের নাম মোসাম্মৎ শামছুন নাহার।
প্রথমে বাবা এস এম আতাহার আলী তালুকদারের সঙ্গে ব্যবসায় জড়িত হলেও স্বাধীনতার পর আলাদাভাবে ব্যবসা শুরু করেন তিনি। ব্যবসা শুরুর প্রাথমিক অবস্থায় তিনি নানাবিধ প্রতিকূলতার সম্মুখীন হন। কিন্তু তাঁর সততা ও কর্মনিষ্ঠার মাধ্যমে সব প্রতিকূলতা সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করেন।
দেশের মানুষের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে ইলেকট্রনিকস পণ্যসামগ্রী পৌঁছে দিতে ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেন রেজভী অ্যান্ড ব্রাদার্স, সংক্ষেপে আরবি গ্রুপ। রেজভী তাঁর বড় ছেলে। পাঁচ ছেলে আর দুই মেয়ের পিতা তিনি।
নজরুল ইসলাম তাঁর ছেলেদের নিয়ে বৈঠক করে ব্র্যান্ডের নাম ঠিক করলেন ওয়ালটন। পারিবারিক বৈঠকে আরেকটি নাম ঠিক হয় মার্সেল। তবে প্রথমে ওয়ালটন ব্র্যান্ডের নামেই যাত্রা শুরু। আরবি গ্রুপ নাম বদলে হয়ে গেল ওয়ালটন গ্রুপ। যাতে বিশাল ভূমিকা রাখেন তাঁর মেধাবী সন্তানেরা। আগে যেখানে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ কথাটাকে অবহেলার চোখে দেখা হতো, একসময় সেটিই হয়ে ওঠে সম্মানের এক স্লোগান।
একসময় দেশে ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয় ওয়ালটন পণ্যের। এই ব্র্যান্ডের পণ্যের উচ্চমান গ্রাহকদের আশাবাদী করে তোলে। এরপর শুরু হয় একই গ্রুপের আরেক ব্র্যান্ড মার্সেলের পথচলা। নজরুল ইসলামের দূরদর্শিতা ও সুযোগ্য পরিচালনায় ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ লেখা ওয়ালটন পণ্যের সুনাম ও খ্যাতি আজ দেশের সীমানা পেরিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে।
২০০৬ সালে গাজীপুরের চন্দ্রায় জায়গা কিনে ওয়ালটনের নিজস্ব কারখানা নির্মাণের কাজে হাত দেওয়ার পর প্রথমে কিছু বাধার সম্মুখীন হতে হয়। তবে সেসব বাধা পেরিয়ে নিজেদের অর্থেই কারখানা নির্মাণকাজ সম্পন্ন করা হয়। ২০০৮ সালে নিজস্ব কারখানায় উৎপাদিত হয় ওয়ালটন ফ্রিজ। সাশ্রয়ী মূল্যে উচ্চমানের পণ্য এবং সেবা দিয়ে জয় করে নেন গ্রাহকের আস্থা।
পর্যায়ক্রমে শুরু হয় টেলিভিশন, এয়ারকন্ডিশনার, ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওয়েব ওভেন, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, কম্প্রেসর, লিফট, ফ্যান, সুইচ-সকেট, কেব্লসহ শতাধিক ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স সামগ্রীর উৎপাদন। বর্তমানে ফিনিশড গুডসের পাশাপাশি ৫০ হাজারের বেশি ইন্ডাস্ট্রিয়াল কম্পোনেন্টস ও ম্যাটেরিয়ালস উৎপাদন ও বাজারজাত করছে ওয়ালটন।
ওয়ালটন শুধু দেশেই বাজারজাত করে সীমাবদ্ধ থাকেনি। প্রথমে মধ্যপ্রাচ্য দিয়ে রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়ে বর্তমানে ৫০টির বেশি দেশে যাচ্ছে ওয়ালটন পণ্য। মেইড ইন বাংলাদেশ লেখাটি এখন বিশ্বের মানুষের কাছে সম্মান আদায় করে নিতে সক্ষম হচ্ছে।
এরপর ‘সময় এখন বাংলাদেশের’ স্লোগান নিয়ে যাত্রা শুরু করে দেশের প্রথম মোবাইল ফোনের কারখানা। পরবর্তী সময়ে ল্যাপটপও উৎপাদন শুরু করে ওয়ালটন। এর মধ্য দিয়ে ওয়ালটন কারখানা কমপ্লেক্স হয়ে উঠেছে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ প্রযুক্তি পণ্যের উৎপাদন ও গবেষণাগার। প্রায় ৩০ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। তৈরি হচ্ছে দক্ষ জনশক্তি।
ব্যবসায়িক সাফল্য বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আলহাজ এস এম নজরুল ইসলাম বিভিন্ন আর্থসামাজিক ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে নিজেকে নিয়োজিত করেন। তিনি টাঙ্গাইল জেলা সমবায় ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক, টাঙ্গাইল জেলা সার ডিলার সমিতির সভাপতি, টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংকের পরিচালক এবং টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় জমি বন্ধকি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন।
নজরুল ইসলাম তাঁর গ্রামে এস এম নজরুল ইসলাম কারিগরি বিদ্যালয় নামে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছেন। এ ছাড়া, মসজিদ, মাদ্রাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, এতিমখানাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত সাহায্য-সহযোগিতা দিতেন। তিনি গ্রামের দুস্থ, বৃদ্ধ ও মহিলাদের জন্য বয়স্ক ভাতা প্রকল্প চালু করেছেন।

বাংলাদেশের ইলেকট্রনিকস পণ্য উৎপাদন শিল্পের পথিকৃৎ ও ওয়ালটন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে।
অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনায় গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ওয়ালটনের হেডকোয়ার্টার্স, করপোরেট অফিসসহ দেশব্যাপী ওয়ালটনের সার্ভিস সেন্টার, প্লাজা এবং পরিবেশক শোরুমগুলোতে মিলাদ মাহফিল ও বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
মহৎপ্রাণ ব্যক্তি নজরুল ইসলাম ২০১৭ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাতে না-ফেরার দেশে চলে যান। রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি ইন্তেকাল করেন। সে সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৩ বছর। পরদিন ১৮ ডিসেম্বর তাঁর নিজ গ্রাম গোসাই জোয়াইরে পারিবারিক কবরস্থানে মা-বাবার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হন তিনি।
কর্মজীবনে সফল ব্যক্তিত্ব আলহাজ এস এম নজরুল ইসলাম ৭ মে, ১৯২৪ সালে টাঙ্গাইল সদর উপজেলার গোসাই জোয়াইর গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবার নাম এস এম আতাহার আলী তালুকদার এবং মায়ের নাম মোসাম্মৎ শামছুন নাহার।
প্রথমে বাবা এস এম আতাহার আলী তালুকদারের সঙ্গে ব্যবসায় জড়িত হলেও স্বাধীনতার পর আলাদাভাবে ব্যবসা শুরু করেন তিনি। ব্যবসা শুরুর প্রাথমিক অবস্থায় তিনি নানাবিধ প্রতিকূলতার সম্মুখীন হন। কিন্তু তাঁর সততা ও কর্মনিষ্ঠার মাধ্যমে সব প্রতিকূলতা সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করেন।
দেশের মানুষের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে ইলেকট্রনিকস পণ্যসামগ্রী পৌঁছে দিতে ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেন রেজভী অ্যান্ড ব্রাদার্স, সংক্ষেপে আরবি গ্রুপ। রেজভী তাঁর বড় ছেলে। পাঁচ ছেলে আর দুই মেয়ের পিতা তিনি।
নজরুল ইসলাম তাঁর ছেলেদের নিয়ে বৈঠক করে ব্র্যান্ডের নাম ঠিক করলেন ওয়ালটন। পারিবারিক বৈঠকে আরেকটি নাম ঠিক হয় মার্সেল। তবে প্রথমে ওয়ালটন ব্র্যান্ডের নামেই যাত্রা শুরু। আরবি গ্রুপ নাম বদলে হয়ে গেল ওয়ালটন গ্রুপ। যাতে বিশাল ভূমিকা রাখেন তাঁর মেধাবী সন্তানেরা। আগে যেখানে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ কথাটাকে অবহেলার চোখে দেখা হতো, একসময় সেটিই হয়ে ওঠে সম্মানের এক স্লোগান।
একসময় দেশে ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয় ওয়ালটন পণ্যের। এই ব্র্যান্ডের পণ্যের উচ্চমান গ্রাহকদের আশাবাদী করে তোলে। এরপর শুরু হয় একই গ্রুপের আরেক ব্র্যান্ড মার্সেলের পথচলা। নজরুল ইসলামের দূরদর্শিতা ও সুযোগ্য পরিচালনায় ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ লেখা ওয়ালটন পণ্যের সুনাম ও খ্যাতি আজ দেশের সীমানা পেরিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে।
২০০৬ সালে গাজীপুরের চন্দ্রায় জায়গা কিনে ওয়ালটনের নিজস্ব কারখানা নির্মাণের কাজে হাত দেওয়ার পর প্রথমে কিছু বাধার সম্মুখীন হতে হয়। তবে সেসব বাধা পেরিয়ে নিজেদের অর্থেই কারখানা নির্মাণকাজ সম্পন্ন করা হয়। ২০০৮ সালে নিজস্ব কারখানায় উৎপাদিত হয় ওয়ালটন ফ্রিজ। সাশ্রয়ী মূল্যে উচ্চমানের পণ্য এবং সেবা দিয়ে জয় করে নেন গ্রাহকের আস্থা।
পর্যায়ক্রমে শুরু হয় টেলিভিশন, এয়ারকন্ডিশনার, ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওয়েব ওভেন, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, কম্প্রেসর, লিফট, ফ্যান, সুইচ-সকেট, কেব্লসহ শতাধিক ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স সামগ্রীর উৎপাদন। বর্তমানে ফিনিশড গুডসের পাশাপাশি ৫০ হাজারের বেশি ইন্ডাস্ট্রিয়াল কম্পোনেন্টস ও ম্যাটেরিয়ালস উৎপাদন ও বাজারজাত করছে ওয়ালটন।
ওয়ালটন শুধু দেশেই বাজারজাত করে সীমাবদ্ধ থাকেনি। প্রথমে মধ্যপ্রাচ্য দিয়ে রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়ে বর্তমানে ৫০টির বেশি দেশে যাচ্ছে ওয়ালটন পণ্য। মেইড ইন বাংলাদেশ লেখাটি এখন বিশ্বের মানুষের কাছে সম্মান আদায় করে নিতে সক্ষম হচ্ছে।
এরপর ‘সময় এখন বাংলাদেশের’ স্লোগান নিয়ে যাত্রা শুরু করে দেশের প্রথম মোবাইল ফোনের কারখানা। পরবর্তী সময়ে ল্যাপটপও উৎপাদন শুরু করে ওয়ালটন। এর মধ্য দিয়ে ওয়ালটন কারখানা কমপ্লেক্স হয়ে উঠেছে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ প্রযুক্তি পণ্যের উৎপাদন ও গবেষণাগার। প্রায় ৩০ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। তৈরি হচ্ছে দক্ষ জনশক্তি।
ব্যবসায়িক সাফল্য বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আলহাজ এস এম নজরুল ইসলাম বিভিন্ন আর্থসামাজিক ও উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে নিজেকে নিয়োজিত করেন। তিনি টাঙ্গাইল জেলা সমবায় ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক, টাঙ্গাইল জেলা সার ডিলার সমিতির সভাপতি, টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংকের পরিচালক এবং টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় জমি বন্ধকি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন।
নজরুল ইসলাম তাঁর গ্রামে এস এম নজরুল ইসলাম কারিগরি বিদ্যালয় নামে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছেন। এ ছাড়া, মসজিদ, মাদ্রাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, এতিমখানাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত সাহায্য-সহযোগিতা দিতেন। তিনি গ্রামের দুস্থ, বৃদ্ধ ও মহিলাদের জন্য বয়স্ক ভাতা প্রকল্প চালু করেছেন।

বিমা কোম্পানিগুলোর পলিসি তামাদি হওয়ার প্রবণতা ক্রমেই বাড়তির দিকে। গত ডিসেম্বরে প্রকাশিত বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৩৪টি বিমা কোম্পানির কাছে ২০২৪ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে নতুন করে তামাদি হয়েছে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ মানুষের বিমা।
০৮ জানুয়ারি ২০২৫
তথ্যসেবা আরও সহজ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক স্থাপন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আসাদুর রহমান এই ইনফরমেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন।
৩৭ মিনিট আগে
বাংলাদেশ মনিটরের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন সম্পাদক কাজী ওয়াহিদুল আলম। গ্যালাক্সি গ্রুপের পক্ষে লিড স্পনসর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ ইউসুফ ওয়ালিদ। অন্যদিকে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার পক্ষে হসপিটালিটি পার্টনার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন হোটেলটির জেনারেল...
১ ঘণ্টা আগে
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায়, প্রাথমিকভাবে যশোরের বেনাপোল কাস্টম হাউসে ১৫ ডিসেম্বর থেকে এই সাব-মডিউলের পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এর আগে ট্রাক প্রবেশ ও বহির্গমনের তথ্য ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হতো, যা সময়সাপেক্ষ ও ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার ঝুঁকি ছিল।
২ ঘণ্টা আগে