
ঢাকা: করোনা মহামারি এবং সেনা অভ্যুত্থানের পর বিপর্যয়ের দ্বারপ্রান্তে মিয়ানমারের অর্থনীতি। চলতি বছরের শেষ দিকে দেশটির অর্ধেক জনগোষ্ঠীই দারিদ্র্যে নিপতিত হবে বলে জাতিসংঘের নতুন একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
খাদ্যদ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি, আয় এবং মজুরির উল্লেখযোগ্য হ্রাস, ব্যাংকসেবা এবং স্বাস্থ্যসেবায় বিপর্যয়, অপর্যাপ্ত সামাজিক নিরাপত্তা মিয়ানমারের লাখ লাখ মানুষকে দারিদ্রস্যসীমার নিচে ঠেলে দিচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে নারী এবং শিশুরা।
গত বৃহস্পতিবার প্রকাশিত জাতিসংঘের প্রতিবেদনে সতর্ক করে বলা হয়েছে, মিয়ানমারের নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল না হলে ২০২২ সালের মধ্যে প্রায় আড়াই কোটি মানুষ দরিদ্রতার মধ্যে জীবনযাপন করবে।
জাতিসংঘ বলছে, এই ধরনের অর্থনৈতিক বিপর্যয় মিয়ানমারে ২০০৫ সালের পর আর দেখা যায়নি। এর আগেও দেশটিতে সেনারা শাসন করেছে। তখনও বিশ্ব থেকে একরকম বিচ্ছিন্ন ছিল মিয়ানমার।
এ নিয়ে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির ( ইউএনডিপি) পরিচালক আছিম স্টেইনার বলেন, আমরা ঘনায়মান এক ট্র্যাজেডির সাথে লড়াই করছি। ভেঙে পড়া একটি সাপ্লাই চেইন দেখছি। যেখানে জনগণ সেনাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে। এছাড়া পণ্য এবং সেবার জন্যও সেখানে আন্দোলন করতে হচ্ছে। ব্যাংকিং ব্যবস্থা স্থবির হয়ে পড়েছে। রেমিট্যান্স আসছে না। সামাজিক সুরক্ষার জন্য দরিদ্রদের যে অর্থ সহায়তা দেওয়া হতো সেগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। এগুলো দ্রুতই প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে।
জাতিসংঘ বলছে, ২০১১ সালে সেনাশাসন থেকে একপ্রকার মুক্ত হয়েছিল মিয়ানমার। গণতান্ত্রিক শাসন শুরু হওয়ার পর অর্থনৈতিক উন্নতির দিকেই যাচ্ছিল দেশটি। ২০০৫ সালে মিয়ানমারে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা ছিল ৪৮ দশমিক ২ শতাংশ। ২০১৭ সালে এটি কমে দাঁড়ায় ২৪ দশমিক ৮ শতাংশ। কিন্তু এটি তখনও এশিয়ার অন্যতম দরিদ্র দেশ হিসেবে বিবেচিত হতো। মিয়ানমারের জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ মানুষই স্বল্প বা অনিশ্চিত আয়ের মাধ্যমে জীবনধারণ করেন। করোনার কারণে দরিদ্র লোকেরা আরও ধাক্কা খেয়েছে। লকডাউন এবং বিধিনিষেধ আরোপ করার কারণে সেখানকার সাপ্লাই চেইন এবং ব্যবসা–বাণিজ্য বিশেষ করে আমদানি-রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া ছোট ব্যবসায়ী, দর্জির মতো পেশাজীবীরাও পড়েছেন বিপাকে। গত বছরের ডিসেম্বর নাগাদ মিয়ানমারের ৪ লাখ ২০ হাজার প্রবাসী দেশে ফিরে এসেছেন। ২০২০ সালের শেষ নাগাদ মিয়ানমারের ৮৩ শতাংশ পরিবারের অভিযোগ ছিল, করোনার কারণে তাদের আয় অর্ধেকে নেমে এসেছে।
মিয়ানমার দ্বিতীয় ধাক্কাটি খায় গত ১ ফেব্রুয়ারি সকালে। ওইদিন দেশটির নির্বাচিত নেত্রী অং সান সুচিসহ তাঁর দলের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে ক্ষমতা দখল করে সেনাবাহিনী।
এরপর থেকেই সেনাবিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। এতে অংশ নেন দেশটির শিক্ষক, চিকিৎসক, শ্রমিক এবং সাধারণ মানুষ। এতে আরও থমকে যায় অর্থনীতি।
মিয়াননারের মানবাধিকার সংগঠন অ্যাসিস্ট্যান্স অ্যাসোসিয়েশন অব পলিটিক্যাল প্রিজনার্সের তথ্য অনুযায়ী, দেশটিতে সেনাবিরোধী আন্দোলনে এখন পর্যন্ত ৭৫০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। পাশাপাশি গ্রেপ্তার হয়েছে সাড়ে চার হাজার আন্দোলনকারী।
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনা মহামারি এবং সেনাশাসন দেশটির জনসংখ্যাকে দারিদ্র্যের মধ্যে ডুবিয়ে দিচ্ছে। এমন চলতে থাকলে আগামী বছরের মধ্যে মিয়ানমারে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা দ্বিগুণ হবে।
এছাড়া মিয়ানমারের শহরে দারিদ্র্য তিনগুণ বেড়েছে। কারণ এখানে করোনা মহামারির প্রকোপ এবং সেনাদের ধরপাকড়ের হার সবচেয়ে বেশি।
জাতিসংঘ শিশু তহবিলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, মিয়ানমারের নারী এবং শিশুদের সবচেয়ে বেশি চাপ সহ্য করতে হবে। দারিদ্র্য বাড়ার কারণে শিশুরা স্কুলে যেতে পারবে না। এছাড়া স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ধসে পড়েছে মিয়ানমারে। আর এসব কিছু মিলিয়ে শিশুদের ওপর মানসিক, শারীরিক, অর্থনৈতিক প্রভাব ফেলবে অচিরেই।
মিয়ানমারের যেসব পরিবারের প্রধান উপার্জনকারী নারী সেগুলো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে । কারণ নারীরা যেসব খাতে বেশি কাজ করেন সবগুলোই করোনা মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ পোশাক কারখানার কথা বলা যেতে পারে। এছাড়া করোনায় নারীদের ঘাড়েই সংসার খরচের ভার বেড়েছে। অনেক শিশুকে বাধ্য হয়ে শ্রমিকের কাজ করতে হচ্ছে।
মিয়ানমারের চিকিৎসকরা বলছেন, করোনা এবং সেনাশাসন একটির সঙ্গে আরেকটি সম্পর্কিত। গণতান্ত্রিক সরকার উৎখাতের পর করোনা পরীক্ষাও কমে গেছে।
জাতিংঘের প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, করোনা মহামারি পরবর্তী মিয়ানমারের আগের অবস্থায় ফিরে যাওয়ার যে সুযোগ ছিল সেটিও সেনাশাসনের কারণে লাইনচ্যুত হয়ে গেছে। মিয়ানমারে অনেক ট্রাক ড্রাইভার, রেলকর্মী এবং গুরুত্বপূর্ণ বন্দরের কর্মীরা এরই মধ্যে কাজ থামিয়ে দিয়েছেন।
ইউএনডিপি বলছে, মিয়ানমারের ৮০ শতাংশ বাণিজ্য হয়ে থাকে সমুদ্রপথে। সেখানে অনেক শিপিং কোম্পানি এরই মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। বন্দরের মাধ্যমে বাণিজ্য ৬৪ শতাংশ কমে গেছে।

ঢাকা: করোনা মহামারি এবং সেনা অভ্যুত্থানের পর বিপর্যয়ের দ্বারপ্রান্তে মিয়ানমারের অর্থনীতি। চলতি বছরের শেষ দিকে দেশটির অর্ধেক জনগোষ্ঠীই দারিদ্র্যে নিপতিত হবে বলে জাতিসংঘের নতুন একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
খাদ্যদ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি, আয় এবং মজুরির উল্লেখযোগ্য হ্রাস, ব্যাংকসেবা এবং স্বাস্থ্যসেবায় বিপর্যয়, অপর্যাপ্ত সামাজিক নিরাপত্তা মিয়ানমারের লাখ লাখ মানুষকে দারিদ্রস্যসীমার নিচে ঠেলে দিচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে নারী এবং শিশুরা।
গত বৃহস্পতিবার প্রকাশিত জাতিসংঘের প্রতিবেদনে সতর্ক করে বলা হয়েছে, মিয়ানমারের নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল না হলে ২০২২ সালের মধ্যে প্রায় আড়াই কোটি মানুষ দরিদ্রতার মধ্যে জীবনযাপন করবে।
জাতিসংঘ বলছে, এই ধরনের অর্থনৈতিক বিপর্যয় মিয়ানমারে ২০০৫ সালের পর আর দেখা যায়নি। এর আগেও দেশটিতে সেনারা শাসন করেছে। তখনও বিশ্ব থেকে একরকম বিচ্ছিন্ন ছিল মিয়ানমার।
এ নিয়ে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির ( ইউএনডিপি) পরিচালক আছিম স্টেইনার বলেন, আমরা ঘনায়মান এক ট্র্যাজেডির সাথে লড়াই করছি। ভেঙে পড়া একটি সাপ্লাই চেইন দেখছি। যেখানে জনগণ সেনাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে। এছাড়া পণ্য এবং সেবার জন্যও সেখানে আন্দোলন করতে হচ্ছে। ব্যাংকিং ব্যবস্থা স্থবির হয়ে পড়েছে। রেমিট্যান্স আসছে না। সামাজিক সুরক্ষার জন্য দরিদ্রদের যে অর্থ সহায়তা দেওয়া হতো সেগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। এগুলো দ্রুতই প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে।
জাতিসংঘ বলছে, ২০১১ সালে সেনাশাসন থেকে একপ্রকার মুক্ত হয়েছিল মিয়ানমার। গণতান্ত্রিক শাসন শুরু হওয়ার পর অর্থনৈতিক উন্নতির দিকেই যাচ্ছিল দেশটি। ২০০৫ সালে মিয়ানমারে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা ছিল ৪৮ দশমিক ২ শতাংশ। ২০১৭ সালে এটি কমে দাঁড়ায় ২৪ দশমিক ৮ শতাংশ। কিন্তু এটি তখনও এশিয়ার অন্যতম দরিদ্র দেশ হিসেবে বিবেচিত হতো। মিয়ানমারের জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ মানুষই স্বল্প বা অনিশ্চিত আয়ের মাধ্যমে জীবনধারণ করেন। করোনার কারণে দরিদ্র লোকেরা আরও ধাক্কা খেয়েছে। লকডাউন এবং বিধিনিষেধ আরোপ করার কারণে সেখানকার সাপ্লাই চেইন এবং ব্যবসা–বাণিজ্য বিশেষ করে আমদানি-রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া ছোট ব্যবসায়ী, দর্জির মতো পেশাজীবীরাও পড়েছেন বিপাকে। গত বছরের ডিসেম্বর নাগাদ মিয়ানমারের ৪ লাখ ২০ হাজার প্রবাসী দেশে ফিরে এসেছেন। ২০২০ সালের শেষ নাগাদ মিয়ানমারের ৮৩ শতাংশ পরিবারের অভিযোগ ছিল, করোনার কারণে তাদের আয় অর্ধেকে নেমে এসেছে।
মিয়ানমার দ্বিতীয় ধাক্কাটি খায় গত ১ ফেব্রুয়ারি সকালে। ওইদিন দেশটির নির্বাচিত নেত্রী অং সান সুচিসহ তাঁর দলের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে ক্ষমতা দখল করে সেনাবাহিনী।
এরপর থেকেই সেনাবিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। এতে অংশ নেন দেশটির শিক্ষক, চিকিৎসক, শ্রমিক এবং সাধারণ মানুষ। এতে আরও থমকে যায় অর্থনীতি।
মিয়াননারের মানবাধিকার সংগঠন অ্যাসিস্ট্যান্স অ্যাসোসিয়েশন অব পলিটিক্যাল প্রিজনার্সের তথ্য অনুযায়ী, দেশটিতে সেনাবিরোধী আন্দোলনে এখন পর্যন্ত ৭৫০ জনের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। পাশাপাশি গ্রেপ্তার হয়েছে সাড়ে চার হাজার আন্দোলনকারী।
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনা মহামারি এবং সেনাশাসন দেশটির জনসংখ্যাকে দারিদ্র্যের মধ্যে ডুবিয়ে দিচ্ছে। এমন চলতে থাকলে আগামী বছরের মধ্যে মিয়ানমারে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা দ্বিগুণ হবে।
এছাড়া মিয়ানমারের শহরে দারিদ্র্য তিনগুণ বেড়েছে। কারণ এখানে করোনা মহামারির প্রকোপ এবং সেনাদের ধরপাকড়ের হার সবচেয়ে বেশি।
জাতিসংঘ শিশু তহবিলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, মিয়ানমারের নারী এবং শিশুদের সবচেয়ে বেশি চাপ সহ্য করতে হবে। দারিদ্র্য বাড়ার কারণে শিশুরা স্কুলে যেতে পারবে না। এছাড়া স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ধসে পড়েছে মিয়ানমারে। আর এসব কিছু মিলিয়ে শিশুদের ওপর মানসিক, শারীরিক, অর্থনৈতিক প্রভাব ফেলবে অচিরেই।
মিয়ানমারের যেসব পরিবারের প্রধান উপার্জনকারী নারী সেগুলো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে । কারণ নারীরা যেসব খাতে বেশি কাজ করেন সবগুলোই করোনা মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ পোশাক কারখানার কথা বলা যেতে পারে। এছাড়া করোনায় নারীদের ঘাড়েই সংসার খরচের ভার বেড়েছে। অনেক শিশুকে বাধ্য হয়ে শ্রমিকের কাজ করতে হচ্ছে।
মিয়ানমারের চিকিৎসকরা বলছেন, করোনা এবং সেনাশাসন একটির সঙ্গে আরেকটি সম্পর্কিত। গণতান্ত্রিক সরকার উৎখাতের পর করোনা পরীক্ষাও কমে গেছে।
জাতিংঘের প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, করোনা মহামারি পরবর্তী মিয়ানমারের আগের অবস্থায় ফিরে যাওয়ার যে সুযোগ ছিল সেটিও সেনাশাসনের কারণে লাইনচ্যুত হয়ে গেছে। মিয়ানমারে অনেক ট্রাক ড্রাইভার, রেলকর্মী এবং গুরুত্বপূর্ণ বন্দরের কর্মীরা এরই মধ্যে কাজ থামিয়ে দিয়েছেন।
ইউএনডিপি বলছে, মিয়ানমারের ৮০ শতাংশ বাণিজ্য হয়ে থাকে সমুদ্রপথে। সেখানে অনেক শিপিং কোম্পানি এরই মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। বন্দরের মাধ্যমে বাণিজ্য ৬৪ শতাংশ কমে গেছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণ
৩ ঘণ্টা আগে
জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
২০ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
১ দিন আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
২ দিন আগেখালেদা জিয়ার মৃত্যু
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণিবিতানগুলো বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি।
চিঠিতে বিজিএমইএ বলে, ‘দেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে সরকার তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ও এক দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত পোষণ করে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত সব পোশাকশিল্প কারখানায় আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) এক দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।’
পৃথক বিবৃতিতে বিজিএমইএ বলেছে, বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত সব পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠানে আগামীকাল এক দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দীনের স্বাক্ষর করা এক চিঠিতে খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে সারা দেশের বিপণিবিতান ও দোকানপাট বন্ধ রাখার অনুরোধ জানানো হয়।
ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর শোক
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বিজিএমইএ ছাড়াও শোক জানিয়েছে দি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই), ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই), টেক্সটাইল মিলের মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
এ ছাড়া শোক জানিয়েছে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ), ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরাম (সিএমজেএফ), রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব), কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব), বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসসহ (বেসিস) আরও অনেক সংগঠন।
সংগঠনগুলো পৃথক বার্তায় বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে। তারা খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত চেয়ে শোকসন্তপ্ত পরিবারকে ধৈর্য ধারণ করতে বলেছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণিবিতানগুলো বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি।
চিঠিতে বিজিএমইএ বলে, ‘দেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে সরকার তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ও এক দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত পোষণ করে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত সব পোশাকশিল্প কারখানায় আগামীকাল বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) এক দিনের সাধারণ ছুটি ঘোষণা করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি।’
পৃথক বিবৃতিতে বিজিএমইএ বলেছে, বাংলাদেশের তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত সব পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠানে আগামীকাল এক দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দীনের স্বাক্ষর করা এক চিঠিতে খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে সারা দেশের বিপণিবিতান ও দোকানপাট বন্ধ রাখার অনুরোধ জানানো হয়।
ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর শোক
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বিজিএমইএ ছাড়াও শোক জানিয়েছে দি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই), ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই), টেক্সটাইল মিলের মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
এ ছাড়া শোক জানিয়েছে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ), ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরাম (সিএমজেএফ), রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব), কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব), বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসসহ (বেসিস) আরও অনেক সংগঠন।
সংগঠনগুলো পৃথক বার্তায় বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে। তারা খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত চেয়ে শোকসন্তপ্ত পরিবারকে ধৈর্য ধারণ করতে বলেছে।

খাদ্য দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি, আয় এবং মজুরির উল্লেখযোগ্য হ্রাস, ব্যাংকসেবা এবং স্বাস্থ্যসেবায় বিপর্যয়, অপর্যাপ্ত সামাজিক নিরাপত্তা মারের লাখ লাখ মানুষকে দারিদ্রতা সীমা রেখার নিচে ঠেলে দিচ্ছে। এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন নারী এবং শিশুরা।
০২ মে ২০২১
জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
২০ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
১ দিন আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন এসএওসিএলের কর্মকর্তা (এইচআর) আব্দুল্লাহ আল মামুন (৩৭), উপব্যবস্থাপক (হিসাব) ও ডিপো ইনচার্জ মোহাম্মদ মাহমুদুল হক (৪৫), গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজের মালিক মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন গিয়াস (৪৬), আজহার টেলিকমের স্বত্বাধিকারী মো. সোহেল রানা (৪৪) এবং মেসার্স মদিনা কোয়ালিটির স্বত্বাধিকারী মো. মাসুদ মিয়া (৫১)।
দুদক চট্টগ্রামের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ বলেন, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের হিসাব থেকে প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বিভিন্নভাবে স্থানান্তর ও আত্মসাৎ করেন।
এজাহার থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এসএওসিএলের এলসি-সংক্রান্ত লেনদেনের নামে প্রকৃত সরবরাহকারীর পরিবর্তে ভুয়া ও সম্পর্কহীন প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে চেক ইস্যু করার বিষয় দুদকের অনুসন্ধানে উঠে আসে। পরে এসব চেকের অর্থ বিভিন্ন ব্যক্তিগত ও বাণিজ্যিক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর কিংবা নগদে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কোনো এলসি খোলা হয়নি এবং লেনদেনগুলো কোম্পানির জেভি-০৮ ও জেনারেল লেজারে অন্তর্ভুক্তও করা হয়নি।
অনুসন্ধান প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, পাঁচটি চেকের মধ্যে তিনটির অর্থ গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজ, আজহার টেলিকম ও মদিনা কোয়ালিটির অ্যাকাউন্টে জমা হয় এবং বাকি দুটি চেকের অর্থ নগদে উত্তোলন করা হয়। চেক জমাদানকারী হিসেবে বারবার আব্দুল্লাহ আল মামুনের নাম পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট পেমেন্ট ভাউচারে নিরীক্ষা বিভাগের স্বাক্ষর না থাকাও অনিয়মের প্রমাণ হিসেবে উঠে এসেছে।

জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন এসএওসিএলের কর্মকর্তা (এইচআর) আব্দুল্লাহ আল মামুন (৩৭), উপব্যবস্থাপক (হিসাব) ও ডিপো ইনচার্জ মোহাম্মদ মাহমুদুল হক (৪৫), গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজের মালিক মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন গিয়াস (৪৬), আজহার টেলিকমের স্বত্বাধিকারী মো. সোহেল রানা (৪৪) এবং মেসার্স মদিনা কোয়ালিটির স্বত্বাধিকারী মো. মাসুদ মিয়া (৫১)।
দুদক চট্টগ্রামের উপপরিচালক সুবেল আহমেদ বলেন, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের হিসাব থেকে প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বিভিন্নভাবে স্থানান্তর ও আত্মসাৎ করেন।
এজাহার থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এসএওসিএলের এলসি-সংক্রান্ত লেনদেনের নামে প্রকৃত সরবরাহকারীর পরিবর্তে ভুয়া ও সম্পর্কহীন প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে চেক ইস্যু করার বিষয় দুদকের অনুসন্ধানে উঠে আসে। পরে এসব চেকের অর্থ বিভিন্ন ব্যক্তিগত ও বাণিজ্যিক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর কিংবা নগদে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কোনো এলসি খোলা হয়নি এবং লেনদেনগুলো কোম্পানির জেভি-০৮ ও জেনারেল লেজারে অন্তর্ভুক্তও করা হয়নি।
অনুসন্ধান প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, পাঁচটি চেকের মধ্যে তিনটির অর্থ গোল্ডেন সিফাত এন্টারপ্রাইজ, আজহার টেলিকম ও মদিনা কোয়ালিটির অ্যাকাউন্টে জমা হয় এবং বাকি দুটি চেকের অর্থ নগদে উত্তোলন করা হয়। চেক জমাদানকারী হিসেবে বারবার আব্দুল্লাহ আল মামুনের নাম পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্ট পেমেন্ট ভাউচারে নিরীক্ষা বিভাগের স্বাক্ষর না থাকাও অনিয়মের প্রমাণ হিসেবে উঠে এসেছে।

খাদ্য দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি, আয় এবং মজুরির উল্লেখযোগ্য হ্রাস, ব্যাংকসেবা এবং স্বাস্থ্যসেবায় বিপর্যয়, অপর্যাপ্ত সামাজিক নিরাপত্তা মারের লাখ লাখ মানুষকে দারিদ্রতা সীমা রেখার নিচে ঠেলে দিচ্ছে। এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন নারী এবং শিশুরা।
০২ মে ২০২১
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণ
৩ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
১ দিন আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন এবং শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদ। এ ছাড়া কাউন্সিলের অন্য সদস্যবৃন্দ সভায় অংশগ্রহণ করেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন এবং শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সদস্যসচিব অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদ। এ ছাড়া কাউন্সিলের অন্য সদস্যবৃন্দ সভায় অংশগ্রহণ করেন।

খাদ্য দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি, আয় এবং মজুরির উল্লেখযোগ্য হ্রাস, ব্যাংকসেবা এবং স্বাস্থ্যসেবায় বিপর্যয়, অপর্যাপ্ত সামাজিক নিরাপত্তা মারের লাখ লাখ মানুষকে দারিদ্রতা সীমা রেখার নিচে ঠেলে দিচ্ছে। এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন নারী এবং শিশুরা।
০২ মে ২০২১
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণ
৩ ঘণ্টা আগে
জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
২০ ঘণ্টা আগে
শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস।
২ দিন আগেজাহিদ হাসান, যশোর

শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস। ভোরে সেই রস নামিয়ে শুরু হয় আরেক কর্মযজ্ঞ; চুলায় জ্বাল দিয়ে গুড় তৈরির কাজ। বাড়ির নারীরাই মূলত এই প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দেন। কয়েক ঘণ্টা জ্বালানোর পর তৈরি হয় সুস্বাদু খেজুর গুড় ও পাটালি।
শীত মৌসুম এলেই এমন দৃশ্য দেখা যায় খেজুর গুড়ের জেলা খ্যাত যশোরের প্রায় প্রতিটি গ্রামে। সম্প্রতি যশোরের খেজুর গুড় ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্যের স্বীকৃতি পাওয়ায় এর ঐতিহ্যের পাশাপাশি অর্থনৈতিক সম্ভাবনাও নতুন করে সামনে এসেছে।
উৎপাদন ও বাজারের চিত্র
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে যশোরে প্রায় ১২০ কোটি টাকার খেজুর রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই উৎপাদন গ্রামীণ অর্থনীতির চাকা আরও গতিশীল করবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
বর্তমানে খেজুরের কাঁচা রস প্রতি মাটির হাঁড়ি ২০০ থেকে ৪০০ টাকা, দানা গুড় প্রতি কেজি ৩৫০-৪০০ টাকা এবং পাটালি প্রতি কেজি ৪৫০-৬০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারদর বাড়লেও গাছিরা বলছেন, শ্রম ও ঝুঁকির তুলনায় লাভ সীমিত।
গাছির সংকট বড় চ্যালেঞ্জ
যশোর সদর উপজেলার নওয়াপাড়া গ্রামের গাছি আজিবর প্রায় ৩৫ বছর ধরে খেজুর গাছ কাটছেন। তিনি বলেন, ‘আগে দেড় শ গাছ কাটতাম, এখন বয়সের কারণে ৩৫-৪০টার বেশি পারি না। রস ও গুড়ের দাম বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু কাটার মতো গাছ কমে গেছে। আবার গাছ থাকলেও দক্ষ গাছির অভাব। এবার বেশি শীত পড়ায় রসও ভালো নামছে, গুড়ের উৎপাদনও বেশি।’

মনিরামপুর উপজেলার সরসকাটি গ্রামের গাছি অতিয়ারও প্রায় ৪০ বছর ধরে এই পেশায় যুক্ত। তিনি বলেন, এবার ৫০টা গাছ কাটছি। প্রতিদিন ৮-১০ কেজি গুড় তৈরি হয়। কাজটা খুব কষ্টের। তবে শীত মৌসুমে এই আয়েই পুরো বছরের সংসার চলে।
ই-কমার্সে বাড়ছে চাহিদা
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, যশোর জেলায় মোট খেজুরগাছের সংখ্যা ২৩ লাখ ৩০ হাজার ৬৯৫। এগুলোর মধ্যে চলতি মৌসুমে রস আহরণের উপযোগী গাছ রয়েছে ৩ লাখ ৭ হাজার ১৩০টি।
উৎপাদিত গুড় প্রথমে স্থানীয় হাটে বিক্রি হয়, পরে পাইকারদের মাধ্যমে তা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হয়। যশোরের খেজুর গুড় এখন বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে। পাশাপাশি ই-কমার্স ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমভিত্তিক উদ্যোক্তাদের হাত ধরে গুড় ও পাটালি সরাসরি ভোক্তার ঘরে পৌঁছানো হচ্ছে। এতে বাজার যেমন সম্প্রসারিত হচ্ছে, তেমনি তৈরি হচ্ছে নতুন কর্মসংস্থান।
কৃষি বিভাগের উদ্যোগ
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোশাররফ হোসেন বলেন, যশোরের খেজুর গুড়ের স্বাদ ও মানের কারণে চাহিদা সব সময় বেশি। এবার শীত বেশি হওয়ায় রসের পরিমাণ ও মান—দুটোই ভালো। চলতি মৌসুমে প্রায় ১২০ কোটি টাকার রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। নিরাপদ খেজুর রস এবং গুড় উৎপাদনে কৃষকদের পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। উঠান বৈঠকের মাধ্যমে গাছিদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।

শীতের রাত পেরিয়ে ভোরের আলো ফোটার আগেই যশোরের গ্রামাঞ্চলে শুরু হয় ব্যস্ততা। খেজুরগাছের নিচে হাজির হন গাছিরা। আগের বিকেলে কাটা গাছের ‘চোখ’ বেয়ে সারা রাত মাটির হাঁড়িতে জমেছে সুমিষ্ট খেজুর রস। ভোরে সেই রস নামিয়ে শুরু হয় আরেক কর্মযজ্ঞ; চুলায় জ্বাল দিয়ে গুড় তৈরির কাজ। বাড়ির নারীরাই মূলত এই প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দেন। কয়েক ঘণ্টা জ্বালানোর পর তৈরি হয় সুস্বাদু খেজুর গুড় ও পাটালি।
শীত মৌসুম এলেই এমন দৃশ্য দেখা যায় খেজুর গুড়ের জেলা খ্যাত যশোরের প্রায় প্রতিটি গ্রামে। সম্প্রতি যশোরের খেজুর গুড় ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্যের স্বীকৃতি পাওয়ায় এর ঐতিহ্যের পাশাপাশি অর্থনৈতিক সম্ভাবনাও নতুন করে সামনে এসেছে।
উৎপাদন ও বাজারের চিত্র
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে যশোরে প্রায় ১২০ কোটি টাকার খেজুর রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই উৎপাদন গ্রামীণ অর্থনীতির চাকা আরও গতিশীল করবে বলে আশা সংশ্লিষ্টদের।
বর্তমানে খেজুরের কাঁচা রস প্রতি মাটির হাঁড়ি ২০০ থেকে ৪০০ টাকা, দানা গুড় প্রতি কেজি ৩৫০-৪০০ টাকা এবং পাটালি প্রতি কেজি ৪৫০-৬০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারদর বাড়লেও গাছিরা বলছেন, শ্রম ও ঝুঁকির তুলনায় লাভ সীমিত।
গাছির সংকট বড় চ্যালেঞ্জ
যশোর সদর উপজেলার নওয়াপাড়া গ্রামের গাছি আজিবর প্রায় ৩৫ বছর ধরে খেজুর গাছ কাটছেন। তিনি বলেন, ‘আগে দেড় শ গাছ কাটতাম, এখন বয়সের কারণে ৩৫-৪০টার বেশি পারি না। রস ও গুড়ের দাম বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু কাটার মতো গাছ কমে গেছে। আবার গাছ থাকলেও দক্ষ গাছির অভাব। এবার বেশি শীত পড়ায় রসও ভালো নামছে, গুড়ের উৎপাদনও বেশি।’

মনিরামপুর উপজেলার সরসকাটি গ্রামের গাছি অতিয়ারও প্রায় ৪০ বছর ধরে এই পেশায় যুক্ত। তিনি বলেন, এবার ৫০টা গাছ কাটছি। প্রতিদিন ৮-১০ কেজি গুড় তৈরি হয়। কাজটা খুব কষ্টের। তবে শীত মৌসুমে এই আয়েই পুরো বছরের সংসার চলে।
ই-কমার্সে বাড়ছে চাহিদা
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, যশোর জেলায় মোট খেজুরগাছের সংখ্যা ২৩ লাখ ৩০ হাজার ৬৯৫। এগুলোর মধ্যে চলতি মৌসুমে রস আহরণের উপযোগী গাছ রয়েছে ৩ লাখ ৭ হাজার ১৩০টি।
উৎপাদিত গুড় প্রথমে স্থানীয় হাটে বিক্রি হয়, পরে পাইকারদের মাধ্যমে তা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হয়। যশোরের খেজুর গুড় এখন বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে। পাশাপাশি ই-কমার্স ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমভিত্তিক উদ্যোক্তাদের হাত ধরে গুড় ও পাটালি সরাসরি ভোক্তার ঘরে পৌঁছানো হচ্ছে। এতে বাজার যেমন সম্প্রসারিত হচ্ছে, তেমনি তৈরি হচ্ছে নতুন কর্মসংস্থান।
কৃষি বিভাগের উদ্যোগ
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোশাররফ হোসেন বলেন, যশোরের খেজুর গুড়ের স্বাদ ও মানের কারণে চাহিদা সব সময় বেশি। এবার শীত বেশি হওয়ায় রসের পরিমাণ ও মান—দুটোই ভালো। চলতি মৌসুমে প্রায় ১২০ কোটি টাকার রস ও গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। নিরাপদ খেজুর রস এবং গুড় উৎপাদনে কৃষকদের পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। উঠান বৈঠকের মাধ্যমে গাছিদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে।

খাদ্য দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি, আয় এবং মজুরির উল্লেখযোগ্য হ্রাস, ব্যাংকসেবা এবং স্বাস্থ্যসেবায় বিপর্যয়, অপর্যাপ্ত সামাজিক নিরাপত্তা মারের লাখ লাখ মানুষকে দারিদ্রতা সীমা রেখার নিচে ঠেলে দিচ্ছে। এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন নারী এবং শিশুরা।
০২ মে ২০২১
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামীকাল বুধবার দেশের সব পোশাক কারখানা বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়েছে পোশাকমালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। আজ মঙ্গলবার পোশাকমালিকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়। একই সঙ্গে জানাজার আগপর্যন্ত দেশের বিপণ
৩ ঘণ্টা আগে
জ্বালানি তেল প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের (এসএওসিএল) প্রায় ২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল সোমবার দুদকের উপপরিচালক (মানি লন্ডারিং) মো. জাহাঙ্গীর আলম মামলাটি করেন।
২০ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরিয়াহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমাদ।
১ দিন আগে