মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা

অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞদের আপত্তির পরেও ঢাকঢোল পিটিয়ে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের ঘোষণা দিয়েছিল শেখ হাসিনা সরকার। শেষ পর্যন্ত ৯৭টির উদ্যোগ নেওয়া হয়, সেগুলোর মধ্যে ৬৮টিই ছিল সরকারি। আওয়ামী লীগ সরকার উচ্চাভিলাষী এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করে যেতে পারেনি। প্রয়োজনমতো জমি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানিসহ অন্যান্য পরিষেবা দিতে না পারায় বিনিয়োগ আসেনি সেখানে। এই অবস্থায় সরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোর মধ্যে অন্তত ৫৭টির কার্যক্রম স্থগিত করতে যাচ্ছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার।
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) সূত্রে জানা গেছে, সরকারিভাবে নেওয়া অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোর মধ্যে ১১টি অঞ্চলকে গুরুত্ব দিয়ে সচল করার পরিকল্পনা নিয়েছে বেজা। তবে বেসরকারি ২৯টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের কার্যক্রম চলমান থাকবে। আজ মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলন করে এসব বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরবেন বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন। এ বিষয়ে বেজার উপব্যবস্থাপক সেঁজুতি বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, বেজার অগ্রগতি ও পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এই তথ্য ৭ জানুয়ারি প্রকাশ করা হবে।
সরকার প্রয়োজনীয় সব সুযোগ-সুবিধা দিয়ে যেসব অর্থনৈতিক অঞ্চল সচল রাখার পরিকল্পনা নিয়েছে, সেগুলোর মধ্যে আছে: চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ‘জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল (আগের নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগর), মৌলভীবাজারে শেরপুরে শ্রীহট্ট অর্থনৈতিক অঞ্চল, নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে ‘জাপানি অর্থনৈতিক অঞ্চল’, কক্সবাজারে ‘মহেশখালী অর্থনৈতিক অঞ্চল’, ‘জামালপুর অর্থনৈতিক অঞ্চল’, চট্টগ্রামে ‘আনোয়ারা অর্থনৈতিক অঞ্চল’, টেকনাফে ‘সাবরাং ট্যুরিজম পার্ক’, চাঁদপুরে ‘চাঁদপুর অর্থনৈতিক অঞ্চল’, কুষ্টিয়ায় ‘কুষ্টিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চল’ এবং কুড়িগ্রামে ‘ভুটানিজ অর্থনৈতিক অঞ্চল’। এ ছাড়া চীনা বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য চীনা অর্থনৈতিক অঞ্চলও করা হতে পারে।
বেজার তথ্যমতে, সচল অর্থনৈতিক অঞ্চলের মধ্যে প্রথম দফায় ছয়টিতে পুরোপুরি গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি সংযোগ ও রাস্তার নির্মাণকাজ শেষ করা হবে। এরপর বাকি ৪-৫টি অঞ্চলের কাজ করবে বেজা। কিন্তু সরকারিভাবে নেওয়া আরও ৫৭-৫৮টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। কারণ, এসব অঞ্চলে কোনো কার্যক্রম নেই। কেবল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছিল অঞ্চলগুলো।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সংবাদ সম্মেলনে সরকারের এই পরিকল্পনা জানানো হবে। এ বিষয়ে আর কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি তিনি।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হচ্ছে বাংলাদেশ। এ জন্য প্রথমে প্রয়োজন বিনিয়োগ বৃদ্ধি। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে আওয়ামী লীগ সরকার ১০০টি অর্থনৈতিক জোনের পরিকল্পনা নেয়। কিন্তু একসঙ্গে এত অঞ্চল প্রতিষ্ঠা সম্ভব হবে না, সে কথা আগেই সরকারকে বলা হয়েছিল।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) বিশেষ ফেলো অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিগত সরকার যখন ডেল্টা প্ল্যানের আওতায় ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয়, তখনই বলেছিলাম, এটা সম্ভব নয়; বরং প্রথম অবস্থায় ২-৪টি বিশেষ অঞ্চল গঠন করা যেতে পারে। তারপর সেই অভিজ্ঞতা অনুযায়ী অর্থনৈতিক অঞ্চল বাড়ানো যেত। সরকার সেই কাজ করতে ব্যর্থ হয়েছে।
অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বিনিয়োগ বাড়াতে সরকার এখন ১০-১২টি অর্থনৈতিক অঞ্চলকে টার্গেট করে কাজ করছে। এটা ভালো উদ্যোগ। বিনিয়োগ বাড়াতে, অঞ্চলগুলোতে বিনিয়োগকারীদের সব সমস্যার সমাধান করতে হবে। গ্যাস, বিদ্যুৎ, রাস্তা, পানির সংকট দূর করে ওয়ান-স্টপ সার্ভিস চালু করতে হবে। এরপর এই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে পরে আরও অর্থনৈতিক অঞ্চল চালু করা যাবে। তবেই এটা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক হবে।
বেজার তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত ২৯টি অর্থনৈতিক অঞ্চলকে ৬২ হাজার একর জমি দেওয়া হয়েছে। এগুলোর মধ্যে বেশির ভাগ খাসজমি, বাকি কিছু অধিগ্রহণ করা।
সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে ১২ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৫২টি কারখানা উৎপাদন শুরু করেছে। আর ৭২টি কারখানার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। চলতি বছরের মধ্যে এসব কারখানায় উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হবে।
সূত্র জানায়, অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো সচল হলে ৬০ হাজার মানুষের (প্রত্যক্ষ ৪৫ হাজার ও পরোক্ষ ১৫ হাজার) কর্মসংস্থান হবে। এতে নতুন করে ২ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ বাড়বে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য বড় ধরনের অবদান রাখবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পোশাক ব্যবসায়ীদের সংগঠন বিকেএমইএর নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের কথা শুরু শুনেছি, কিন্তু একটির দেখাও পাইনি। বর্তমান সরকার যদি ১০ কিংবা ১২টি অঞ্চল করার সিদ্ধান্ত নেয়, আর যদি সত্যিকার অর্থেই এগুলো বাস্তবায়ন করে, তাহলে তা ব্যবসায়ী এবং দেশের অর্থনীতির জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে। তবে সেসব অঞ্চলে সব সুযোগ-সুবিধা থাকতে হবে। গ্যাস-বিদ্যুৎ, পানি, আবাসন সমস্যার সমাধান হলে দ্রুত বিনিয়োগ বাড়বে।
নির্বাচিত অঞ্চলগুলোর অগ্রগতি
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত ‘জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল’-এর কাজ শুরু হয় ২০১৫ সালে। প্রকল্পটি শুরু হওয়ার পর ৫ হাজার ২৪৮ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। এই অঞ্চলে ১৪৪ উদ্যোক্তা বিনিয়োগের প্রস্তাব করেছে। তাদের প্রস্তাবিত বিনিয়োগের পরিমাণ ১ হাজার ৮৩৬ কোটি ডলার। এরই মধ্যে বিনিয়োগ এসেছে ১২৩ কোটি ডলার। আশা করা হচ্ছে, বিনিয়োগ হলে এই অঞ্চলের অধীনে ৭ লাখ ৫৯ হাজার ৬৯২ জনের কর্মসংস্থান হবে।
মৌলভীবাজারের শ্রীহট্ট অর্থনৈতিক অঞ্চলের ২২৭ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। কাজ শুরু হয়েছে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে। প্রকল্পটিতে ৬ উদ্যোক্তা ১৩০ কোটি ৬১ লাখ ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব করেছে। বিনিয়োগ এসেছে ৩ কোটি ৯৩ লাখ ডলারের। এখানে ৪৪ হাজার ৯৩১ জনের কর্মসংস্থানের প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে অবস্থিত ‘জাপানি অর্থনৈতিক অঞ্চল’ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল। এই অঞ্চলের জন্য ১ হাজার একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। অবকাঠামো নির্মাণের পর ৫ জন উদ্যোক্তা ১৫ কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব করেছে। ৮ কোটি ২৭ লাখ ডলার বিনিয়োগও করেছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে এই অঞ্চলে উৎপাদন শুরু হবে। এখানে ৫ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
মহেশখালী অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য ৭৭০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। এতে বিনিয়োগে আগ্রহী ৪ উদ্যোক্তা। তারা ৩১২ কোটি ২৩ লাখ ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব করেছে। এর মধ্যে ৮ কোটি ২৭ লাখ ডলার এসেছে। এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ হাজার ৪৬০ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
জামালপুর অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য ১৬৩ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। ১৬ জন উদ্যোক্তা ১৭ কোটি ৫৬ লাখ ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব করেছে। বিনিয়োগ এসেছে ২ কোটি ১৬ লাখ ডলার। জামালপুরে আগামী মার্চ-এপ্রিলে উৎপাদন শুরু হবে।
সাবরাং ট্যুরিজম পার্কে প্রকল্পের জন্য ১০০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। অঞ্চলটিতে ২১ উদ্যোক্তা ৩৬ কোটি ৭৭ লাখ ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব করেছে। তাদের মধ্যে নেদারল্যান্ডস ও সিঙ্গাপুরের বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এরই মধ্যে বিনিয়োগ এসেছে ৫৮ লাখ ডলার। অর্থনৈতিক অঞ্চলটিতে চলতি বছরের এপ্রিল-মে মাসে কারখানার উৎপাদন শুরু হবে। এই অঞ্চলের মাধ্যমে ১১ হাজার ৬৩৪ মানুষের কর্মসংস্থানের আশা করা হচ্ছে।
আনোয়ারা অর্থনৈতিক অঞ্চল চীনা অর্থায়নে বাস্তবায়িত হচ্ছে। অঞ্চলটিতে দ্রুত উৎপাদন শুরু হবে।
চাঁদপুর অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। এখানে সোলার প্যানেল স্থাপন করা হবে।
কুষ্টিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য ৪০০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। এ ছাড়া কুড়িগ্রামে ভুটানিজ অর্থনৈতিক অঞ্চল বাস্তবায়ন করা হবে।

অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞদের আপত্তির পরেও ঢাকঢোল পিটিয়ে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের ঘোষণা দিয়েছিল শেখ হাসিনা সরকার। শেষ পর্যন্ত ৯৭টির উদ্যোগ নেওয়া হয়, সেগুলোর মধ্যে ৬৮টিই ছিল সরকারি। আওয়ামী লীগ সরকার উচ্চাভিলাষী এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করে যেতে পারেনি। প্রয়োজনমতো জমি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানিসহ অন্যান্য পরিষেবা দিতে না পারায় বিনিয়োগ আসেনি সেখানে। এই অবস্থায় সরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোর মধ্যে অন্তত ৫৭টির কার্যক্রম স্থগিত করতে যাচ্ছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার।
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) সূত্রে জানা গেছে, সরকারিভাবে নেওয়া অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোর মধ্যে ১১টি অঞ্চলকে গুরুত্ব দিয়ে সচল করার পরিকল্পনা নিয়েছে বেজা। তবে বেসরকারি ২৯টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের কার্যক্রম চলমান থাকবে। আজ মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলন করে এসব বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরবেন বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন। এ বিষয়ে বেজার উপব্যবস্থাপক সেঁজুতি বড়ুয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, বেজার অগ্রগতি ও পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এই তথ্য ৭ জানুয়ারি প্রকাশ করা হবে।
সরকার প্রয়োজনীয় সব সুযোগ-সুবিধা দিয়ে যেসব অর্থনৈতিক অঞ্চল সচল রাখার পরিকল্পনা নিয়েছে, সেগুলোর মধ্যে আছে: চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ‘জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল (আগের নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্পনগর), মৌলভীবাজারে শেরপুরে শ্রীহট্ট অর্থনৈতিক অঞ্চল, নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে ‘জাপানি অর্থনৈতিক অঞ্চল’, কক্সবাজারে ‘মহেশখালী অর্থনৈতিক অঞ্চল’, ‘জামালপুর অর্থনৈতিক অঞ্চল’, চট্টগ্রামে ‘আনোয়ারা অর্থনৈতিক অঞ্চল’, টেকনাফে ‘সাবরাং ট্যুরিজম পার্ক’, চাঁদপুরে ‘চাঁদপুর অর্থনৈতিক অঞ্চল’, কুষ্টিয়ায় ‘কুষ্টিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চল’ এবং কুড়িগ্রামে ‘ভুটানিজ অর্থনৈতিক অঞ্চল’। এ ছাড়া চীনা বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য চীনা অর্থনৈতিক অঞ্চলও করা হতে পারে।
বেজার তথ্যমতে, সচল অর্থনৈতিক অঞ্চলের মধ্যে প্রথম দফায় ছয়টিতে পুরোপুরি গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি সংযোগ ও রাস্তার নির্মাণকাজ শেষ করা হবে। এরপর বাকি ৪-৫টি অঞ্চলের কাজ করবে বেজা। কিন্তু সরকারিভাবে নেওয়া আরও ৫৭-৫৮টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। কারণ, এসব অঞ্চলে কোনো কার্যক্রম নেই। কেবল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছিল অঞ্চলগুলো।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সংবাদ সম্মেলনে সরকারের এই পরিকল্পনা জানানো হবে। এ বিষয়ে আর কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি তিনি।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হচ্ছে বাংলাদেশ। এ জন্য প্রথমে প্রয়োজন বিনিয়োগ বৃদ্ধি। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে আওয়ামী লীগ সরকার ১০০টি অর্থনৈতিক জোনের পরিকল্পনা নেয়। কিন্তু একসঙ্গে এত অঞ্চল প্রতিষ্ঠা সম্ভব হবে না, সে কথা আগেই সরকারকে বলা হয়েছিল।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) বিশেষ ফেলো অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিগত সরকার যখন ডেল্টা প্ল্যানের আওতায় ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয়, তখনই বলেছিলাম, এটা সম্ভব নয়; বরং প্রথম অবস্থায় ২-৪টি বিশেষ অঞ্চল গঠন করা যেতে পারে। তারপর সেই অভিজ্ঞতা অনুযায়ী অর্থনৈতিক অঞ্চল বাড়ানো যেত। সরকার সেই কাজ করতে ব্যর্থ হয়েছে।
অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বিনিয়োগ বাড়াতে সরকার এখন ১০-১২টি অর্থনৈতিক অঞ্চলকে টার্গেট করে কাজ করছে। এটা ভালো উদ্যোগ। বিনিয়োগ বাড়াতে, অঞ্চলগুলোতে বিনিয়োগকারীদের সব সমস্যার সমাধান করতে হবে। গ্যাস, বিদ্যুৎ, রাস্তা, পানির সংকট দূর করে ওয়ান-স্টপ সার্ভিস চালু করতে হবে। এরপর এই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে পরে আরও অর্থনৈতিক অঞ্চল চালু করা যাবে। তবেই এটা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক হবে।
বেজার তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত ২৯টি অর্থনৈতিক অঞ্চলকে ৬২ হাজার একর জমি দেওয়া হয়েছে। এগুলোর মধ্যে বেশির ভাগ খাসজমি, বাকি কিছু অধিগ্রহণ করা।
সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে ১২ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৫২টি কারখানা উৎপাদন শুরু করেছে। আর ৭২টি কারখানার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। চলতি বছরের মধ্যে এসব কারখানায় উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হবে।
সূত্র জানায়, অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো সচল হলে ৬০ হাজার মানুষের (প্রত্যক্ষ ৪৫ হাজার ও পরোক্ষ ১৫ হাজার) কর্মসংস্থান হবে। এতে নতুন করে ২ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ বাড়বে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য বড় ধরনের অবদান রাখবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পোশাক ব্যবসায়ীদের সংগঠন বিকেএমইএর নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের কথা শুরু শুনেছি, কিন্তু একটির দেখাও পাইনি। বর্তমান সরকার যদি ১০ কিংবা ১২টি অঞ্চল করার সিদ্ধান্ত নেয়, আর যদি সত্যিকার অর্থেই এগুলো বাস্তবায়ন করে, তাহলে তা ব্যবসায়ী এবং দেশের অর্থনীতির জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে। তবে সেসব অঞ্চলে সব সুযোগ-সুবিধা থাকতে হবে। গ্যাস-বিদ্যুৎ, পানি, আবাসন সমস্যার সমাধান হলে দ্রুত বিনিয়োগ বাড়বে।
নির্বাচিত অঞ্চলগুলোর অগ্রগতি
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত ‘জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল’-এর কাজ শুরু হয় ২০১৫ সালে। প্রকল্পটি শুরু হওয়ার পর ৫ হাজার ২৪৮ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। এই অঞ্চলে ১৪৪ উদ্যোক্তা বিনিয়োগের প্রস্তাব করেছে। তাদের প্রস্তাবিত বিনিয়োগের পরিমাণ ১ হাজার ৮৩৬ কোটি ডলার। এরই মধ্যে বিনিয়োগ এসেছে ১২৩ কোটি ডলার। আশা করা হচ্ছে, বিনিয়োগ হলে এই অঞ্চলের অধীনে ৭ লাখ ৫৯ হাজার ৬৯২ জনের কর্মসংস্থান হবে।
মৌলভীবাজারের শ্রীহট্ট অর্থনৈতিক অঞ্চলের ২২৭ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। কাজ শুরু হয়েছে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে। প্রকল্পটিতে ৬ উদ্যোক্তা ১৩০ কোটি ৬১ লাখ ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব করেছে। বিনিয়োগ এসেছে ৩ কোটি ৯৩ লাখ ডলারের। এখানে ৪৪ হাজার ৯৩১ জনের কর্মসংস্থানের প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে অবস্থিত ‘জাপানি অর্থনৈতিক অঞ্চল’ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল। এই অঞ্চলের জন্য ১ হাজার একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। অবকাঠামো নির্মাণের পর ৫ জন উদ্যোক্তা ১৫ কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব করেছে। ৮ কোটি ২৭ লাখ ডলার বিনিয়োগও করেছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে এই অঞ্চলে উৎপাদন শুরু হবে। এখানে ৫ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
মহেশখালী অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য ৭৭০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। এতে বিনিয়োগে আগ্রহী ৪ উদ্যোক্তা। তারা ৩১২ কোটি ২৩ লাখ ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব করেছে। এর মধ্যে ৮ কোটি ২৭ লাখ ডলার এসেছে। এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ হাজার ৪৬০ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
জামালপুর অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য ১৬৩ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। ১৬ জন উদ্যোক্তা ১৭ কোটি ৫৬ লাখ ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব করেছে। বিনিয়োগ এসেছে ২ কোটি ১৬ লাখ ডলার। জামালপুরে আগামী মার্চ-এপ্রিলে উৎপাদন শুরু হবে।
সাবরাং ট্যুরিজম পার্কে প্রকল্পের জন্য ১০০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। অঞ্চলটিতে ২১ উদ্যোক্তা ৩৬ কোটি ৭৭ লাখ ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব করেছে। তাদের মধ্যে নেদারল্যান্ডস ও সিঙ্গাপুরের বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এরই মধ্যে বিনিয়োগ এসেছে ৫৮ লাখ ডলার। অর্থনৈতিক অঞ্চলটিতে চলতি বছরের এপ্রিল-মে মাসে কারখানার উৎপাদন শুরু হবে। এই অঞ্চলের মাধ্যমে ১১ হাজার ৬৩৪ মানুষের কর্মসংস্থানের আশা করা হচ্ছে।
আনোয়ারা অর্থনৈতিক অঞ্চল চীনা অর্থায়নে বাস্তবায়িত হচ্ছে। অঞ্চলটিতে দ্রুত উৎপাদন শুরু হবে।
চাঁদপুর অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। এখানে সোলার প্যানেল স্থাপন করা হবে।
কুষ্টিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য ৪০০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। এ ছাড়া কুড়িগ্রামে ভুটানিজ অর্থনৈতিক অঞ্চল বাস্তবায়ন করা হবে।

পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (পিএসটিসি) নির্বাহী পরিচালক ড. নূর মোহাম্মদকে সংস্থার পিএসটিসি স্টুয়ার্ডশিপ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে। সংস্থার অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অধিকারভিত্তিক কর্মসূচি এগিয়ে নেওয়া, দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং দৃঢ় স্টুয়ার্ডশিপের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
৩৮ মিনিট আগে
ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির (ইবিএল) গত এক বছরের ডিজিটাল রূপান্তর ও প্রবৃদ্ধি যাত্রায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’ অর্জন করেছে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড (Foodi)। ‘এক্সিলেন্স ইন কিউ-কমার্স (ইমার্জি)’ ক্যাটাগরিতে এই সম্
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ২২ প্রকল্পের ৪৬ হাজার ৪১৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকার ব্যয় অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব অর্থায়ন ৩০ হাজার ৪৮২ কোটি ৪৯ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা ৬১ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ১৪ হাজার ২৪৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগে
অর্থনীতি বহুমুখীকরণ ও বৈশ্বিক বাণিজ্যে ভূমিকা জোরদারের লক্ষ্যে চীনের সঙ্গে ৪ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলারের একটি বৃহৎ অবকাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর করেছে কুয়েত। এই চুক্তির আওতায় দেশটির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দর মুবারক আল-কাবির বন্দরের নির্মাণকাজ সম্পন্ন করা হবে।
৩ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তি

পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (পিএসটিসি) নির্বাহী পরিচালক ড. নূর মোহাম্মদকে সংস্থার পিএসটিসি স্টুয়ার্ডশিপ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে। সংস্থার অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অধিকারভিত্তিক কর্মসূচি এগিয়ে নেওয়া, দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং দৃঢ় স্টুয়ার্ডশিপের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
গত শনিবার (২০ ডিসেম্বর) ঢাকার আফতাবনগরে অবস্থিত পিএসটিসি ভবনে অনুষ্ঠিত সংস্থার বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) উপলক্ষে পিএসটিসি গভর্নিং বডির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। সভায় গভর্নিং বডির সদস্য, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনেরা উপস্থিত ছিলেন।
গভর্নিং বডি জানায়, ড. নূর মোহাম্মদের নেতৃত্বে পিএসটিসি প্রাতিষ্ঠানিক টেকসই ও উৎকর্ষতা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সেবার পরিসর ও কার্যকারিতা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। তাঁর দূরদর্শী দিকনির্দেশনা ও কৌশলগত নেতৃত্বে সংস্থাটি জাতীয় পর্যায়ে সুদৃঢ় অবস্থান তৈরি করার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও স্বীকৃতি অর্জন করেছে।
গভর্নিং বডির মতে, ড. নূর মোহাম্মদের অবদান পিএসটিসিকে একটি শক্তিশালী, বিশ্বাসযোগ্য ও ভবিষ্যৎমুখী প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করেছে, যা আগামী প্রজন্মের জন্য একটি স্থায়ী ও অনুকরণীয় কর্ম হিসেবে বিবেচিত হবে।

পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (পিএসটিসি) নির্বাহী পরিচালক ড. নূর মোহাম্মদকে সংস্থার পিএসটিসি স্টুয়ার্ডশিপ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে। সংস্থার অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অধিকারভিত্তিক কর্মসূচি এগিয়ে নেওয়া, দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং দৃঢ় স্টুয়ার্ডশিপের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
গত শনিবার (২০ ডিসেম্বর) ঢাকার আফতাবনগরে অবস্থিত পিএসটিসি ভবনে অনুষ্ঠিত সংস্থার বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) উপলক্ষে পিএসটিসি গভর্নিং বডির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। সভায় গভর্নিং বডির সদস্য, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনেরা উপস্থিত ছিলেন।
গভর্নিং বডি জানায়, ড. নূর মোহাম্মদের নেতৃত্বে পিএসটিসি প্রাতিষ্ঠানিক টেকসই ও উৎকর্ষতা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সেবার পরিসর ও কার্যকারিতা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। তাঁর দূরদর্শী দিকনির্দেশনা ও কৌশলগত নেতৃত্বে সংস্থাটি জাতীয় পর্যায়ে সুদৃঢ় অবস্থান তৈরি করার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও স্বীকৃতি অর্জন করেছে।
গভর্নিং বডির মতে, ড. নূর মোহাম্মদের অবদান পিএসটিসিকে একটি শক্তিশালী, বিশ্বাসযোগ্য ও ভবিষ্যৎমুখী প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করেছে, যা আগামী প্রজন্মের জন্য একটি স্থায়ী ও অনুকরণীয় কর্ম হিসেবে বিবেচিত হবে।

অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞদের আপত্তির পরেও ঢাকঢোল পিটিয়ে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের ঘোষণা দিয়েছিল শেখ হাসিনা সরকার। শেষ পর্যন্ত ৯৭টির উদ্যোগ নেওয়া হয়, সেগুলোর মধ্যে ৬৮টিই ছিল সরকারি। আওয়ামী লীগ সরকার উচ্চাভিলাষী এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করে যেতে পারেনি।
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির (ইবিএল) গত এক বছরের ডিজিটাল রূপান্তর ও প্রবৃদ্ধি যাত্রায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’ অর্জন করেছে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড (Foodi)। ‘এক্সিলেন্স ইন কিউ-কমার্স (ইমার্জি)’ ক্যাটাগরিতে এই সম্
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ২২ প্রকল্পের ৪৬ হাজার ৪১৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকার ব্যয় অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব অর্থায়ন ৩০ হাজার ৪৮২ কোটি ৪৯ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা ৬১ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ১৪ হাজার ২৪৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগে
অর্থনীতি বহুমুখীকরণ ও বৈশ্বিক বাণিজ্যে ভূমিকা জোরদারের লক্ষ্যে চীনের সঙ্গে ৪ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলারের একটি বৃহৎ অবকাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর করেছে কুয়েত। এই চুক্তির আওতায় দেশটির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দর মুবারক আল-কাবির বন্দরের নির্মাণকাজ সম্পন্ন করা হবে।
৩ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তি

ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির (ইবিএল) গত এক বছরের ডিজিটাল রূপান্তর ও প্রবৃদ্ধি যাত্রায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’ অর্জন করেছে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড (Foodi)। ‘এক্সিলেন্স ইন কিউ-কমার্স (ইমার্জি)’ ক্যাটাগরিতে এই সম্মাননা পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
গত রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইউনাইটেড কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) মো. শাহনেওয়াজ মান্নানের হাতে এই সম্মাননা স্মারক তুলে দেন ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আলী রেজা ইফতেখার।
ডিজিটাল মার্কেটিং, উদ্ভাবনী অ্যাডভার্টাইজমেন্ট এবং ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে গ্রাহকসেবায় বৈচিত্র্য আনায় বিশেষ অবদানের জন্য ফুডি এক্সপ্রেসকে এই স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় এ সংস্করণে ইবিএল মোট তিনটি ক্যাটাগরিতে (এনাবলার, এক্সিলেন্স এবং পার্টনার্স ইন প্রোগ্রেস) ৪০টি পার্টনার ও মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কৃত করে।
সম্মাননা প্রাপ্তির পর এক প্রতিক্রিয়ায় ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের সিওও মো. শাহনেওয়াজ মান্নান বলেন, ‘ইস্টার্ন ব্যাংকের মতো একটি শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে এই স্বীকৃতি পাওয়া আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের। এই অর্জন আমাদের আরও অনুপ্রাণিত করবে নতুন সব উদ্ভাবনী ফিচার ও উন্নত সেবা নিয়ে আসার জন্য। আমরা বিশ্বাস করি, ডিজিটাল ইকোসিস্টেমে এই অংশীদারত্ব দেশের কিউ-কমার্স (Q-commerce) খাতে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।’

ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির (ইবিএল) গত এক বছরের ডিজিটাল রূপান্তর ও প্রবৃদ্ধি যাত্রায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’ অর্জন করেছে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড (Foodi)। ‘এক্সিলেন্স ইন কিউ-কমার্স (ইমার্জি)’ ক্যাটাগরিতে এই সম্মাননা পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
গত রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইউনাইটেড কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) মো. শাহনেওয়াজ মান্নানের হাতে এই সম্মাননা স্মারক তুলে দেন ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আলী রেজা ইফতেখার।
ডিজিটাল মার্কেটিং, উদ্ভাবনী অ্যাডভার্টাইজমেন্ট এবং ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে গ্রাহকসেবায় বৈচিত্র্য আনায় বিশেষ অবদানের জন্য ফুডি এক্সপ্রেসকে এই স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় এ সংস্করণে ইবিএল মোট তিনটি ক্যাটাগরিতে (এনাবলার, এক্সিলেন্স এবং পার্টনার্স ইন প্রোগ্রেস) ৪০টি পার্টনার ও মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কৃত করে।
সম্মাননা প্রাপ্তির পর এক প্রতিক্রিয়ায় ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের সিওও মো. শাহনেওয়াজ মান্নান বলেন, ‘ইস্টার্ন ব্যাংকের মতো একটি শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে এই স্বীকৃতি পাওয়া আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের। এই অর্জন আমাদের আরও অনুপ্রাণিত করবে নতুন সব উদ্ভাবনী ফিচার ও উন্নত সেবা নিয়ে আসার জন্য। আমরা বিশ্বাস করি, ডিজিটাল ইকোসিস্টেমে এই অংশীদারত্ব দেশের কিউ-কমার্স (Q-commerce) খাতে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।’

অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞদের আপত্তির পরেও ঢাকঢোল পিটিয়ে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের ঘোষণা দিয়েছিল শেখ হাসিনা সরকার। শেষ পর্যন্ত ৯৭টির উদ্যোগ নেওয়া হয়, সেগুলোর মধ্যে ৬৮টিই ছিল সরকারি। আওয়ামী লীগ সরকার উচ্চাভিলাষী এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করে যেতে পারেনি।
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (পিএসটিসি) নির্বাহী পরিচালক ড. নূর মোহাম্মদকে সংস্থার পিএসটিসি স্টুয়ার্ডশিপ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে। সংস্থার অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অধিকারভিত্তিক কর্মসূচি এগিয়ে নেওয়া, দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং দৃঢ় স্টুয়ার্ডশিপের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
৩৮ মিনিট আগে
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ২২ প্রকল্পের ৪৬ হাজার ৪১৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকার ব্যয় অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব অর্থায়ন ৩০ হাজার ৪৮২ কোটি ৪৯ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা ৬১ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ১৪ হাজার ২৪৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগে
অর্থনীতি বহুমুখীকরণ ও বৈশ্বিক বাণিজ্যে ভূমিকা জোরদারের লক্ষ্যে চীনের সঙ্গে ৪ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলারের একটি বৃহৎ অবকাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর করেছে কুয়েত। এই চুক্তির আওতায় দেশটির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দর মুবারক আল-কাবির বন্দরের নির্মাণকাজ সম্পন্ন করা হবে।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ২২ প্রকল্পের ৪৬ হাজার ৪১৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকার ব্যয় অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব অর্থায়ন ৩০ হাজার ৪৮২ কোটি ৪৯ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা ৬১ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ১৪ হাজার ২৪৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।
প্রধান উপদেষ্টা এবং একনেক চেয়ারপারসন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে আজ মঙ্গলবার পরিকল্পনা কমিশন চত্বরে এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে নতুন প্রকল্প ১৪টি ও সংশোধিত প্রকল্প পাঁচটি এবং মেয়াদ বৃদ্ধি প্রকল্প তিনটি।
সভায় অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হলো সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের ‘কর্ণফুলী টানেল (আনোয়ারা) থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার জাতীয় মহাসড়কের গাছবাড়িয়া পর্যন্ত সংযোগ সড়ক (জেড-১০৪০) উন্নয়ন’ প্রকল্প, ‘দিনাজপুর সড়ক বিভাগাধীন হিলি (স্থলবন্দর)-ডুগডুগি ঘোড়াঘাট জাতীয় মহাসড়ক (এন-৫২১) যথাযথ মানে উন্নীতকরণসহ তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কের বিদ্যমান সরু/জরাজীর্ণ কালভার্টসমূহ পুনর্নির্মাণ এবং বাজার অংশে রিজিড পেভমেন্ট ও ড্রেন নির্মাণ (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্প এবং ভূমি অধিগ্রহণ ও ইউটিলিটি স্থানান্তর প্রকল্প: সাপোর্ট টু ঢাকা (কাঁচপুর)-সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক চারলেনে উন্নীতকরণ এবং উভয় পাশে পৃথক সার্ভিস লেন নির্মাণ (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্প।
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের নারায়ণগঞ্জের আলীগঞ্জে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আটটি ১৫তলা ভবনে ৬৭২টি আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণ (দ্বিতীয় সংশোধিত) প্রকল্প।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ‘ঢাকা ওয়াসা প্রশিক্ষণ এবং গবেষণা একাডেমি স্থাপন’ প্রকল্প, ‘সিলেট সিটি করপোরেশনের জলাবদ্ধতা নিরসন, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ ও অবকাঠামো নির্মাণ (দ্বিতীয় সংশোধিত)’ প্রকল্প, ‘জলবায়ু সহনশীল জীবনমান উন্নয়ন বা ক্লাইমেট রেজলিয়েন্ট অ্যান্ড লাইভলিহুড ইনহ্যান্সমেন্ট প্রোজেক্ট (সিআরএএলইপি)’ প্রকল্প, ‘পটুয়াখালী জেলার গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন’ প্রকল্প এবং ‘সিলেট বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা ও ইউনিয়ন সড়ক প্রশস্তকরণ ও শক্তিশালীকরণ’ প্রকল্প।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দুটির মধ্যে মোংলা কমান্ডার ফ্লোটিলা ওয়েস্টের (কমফ্লোট ওয়েস্ট) অবকাঠামো উন্নয়ন (প্রথম সংশোধিত) প্রকল্প এবং সাভারে আর্মি ইনস্টিটিউট অব ফিজিওথেরাপি অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন’ প্রকল্প।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘Modernization and Expansion of Eastern Refinery Limited (ERL) প্রকল্প।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ‘দুস্থ শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্র পুনর্নির্মাণ কোনাবাড়ী, গাজীপুর (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্প।
স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ‘Education and Research Capacity Building of National Institute of Advanced Nursing Education and Research (NIANER) প্রকল্প।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন’ প্রকল্প এবং ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের উন্নয়ন (তৃতীয় সংশোধিত)’ প্রকল্প।
পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘রাঙামাটি পার্বত্য জেলার কর্ণফুলী এবং সংযুক্ত নদীসমূহের (কাচালং, রাইখিয়ং ও শলক নদী) টেকসই পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্প’, ‘গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পের জরুরি রক্ষণাবেক্ষণ ও পুনর্বাসন’ প্রকল্প, ‘সুরমা-কুশিয়ারা নদী অববাহিকার উন্নয়ন এবং বন্যা ও সমন্বিত পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (প্রথম পর্যায়)’ এবং ‘Disaster Risk Management Enhancement Project (Component-1, BWDB Part) (proposed 2nd Revision) প্রকল্প’।
এ ছাড়া কৃষি মন্ত্রণালয়ের ‘বগুড়া কৃষি অঞ্চলের টেকসই কৃষি উন্নয়ন’ প্রকল্প এবং ‘ধর্ম মন্ত্রণালয়ের দারুল আরকাম ইসলামি শিক্ষা পরিচালনা ও সুসংহতকরণ (দ্বিতীয় পর্যায়)’ প্রকল্প অনুমোদন করা হয়েছে।
সভায় পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ; পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন; খাদ্য এবং ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার; সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ; স্বরাষ্ট্র এবং কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী; শিল্প, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান; স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম এবং ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন সভায় উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ২২ প্রকল্পের ৪৬ হাজার ৪১৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকার ব্যয় অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব অর্থায়ন ৩০ হাজার ৪৮২ কোটি ৪৯ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা ৬১ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ১৪ হাজার ২৪৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।
প্রধান উপদেষ্টা এবং একনেক চেয়ারপারসন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে আজ মঙ্গলবার পরিকল্পনা কমিশন চত্বরে এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে নতুন প্রকল্প ১৪টি ও সংশোধিত প্রকল্প পাঁচটি এবং মেয়াদ বৃদ্ধি প্রকল্প তিনটি।
সভায় অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হলো সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের ‘কর্ণফুলী টানেল (আনোয়ারা) থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার জাতীয় মহাসড়কের গাছবাড়িয়া পর্যন্ত সংযোগ সড়ক (জেড-১০৪০) উন্নয়ন’ প্রকল্প, ‘দিনাজপুর সড়ক বিভাগাধীন হিলি (স্থলবন্দর)-ডুগডুগি ঘোড়াঘাট জাতীয় মহাসড়ক (এন-৫২১) যথাযথ মানে উন্নীতকরণসহ তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কের বিদ্যমান সরু/জরাজীর্ণ কালভার্টসমূহ পুনর্নির্মাণ এবং বাজার অংশে রিজিড পেভমেন্ট ও ড্রেন নির্মাণ (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্প এবং ভূমি অধিগ্রহণ ও ইউটিলিটি স্থানান্তর প্রকল্প: সাপোর্ট টু ঢাকা (কাঁচপুর)-সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক চারলেনে উন্নীতকরণ এবং উভয় পাশে পৃথক সার্ভিস লেন নির্মাণ (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্প।
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের নারায়ণগঞ্জের আলীগঞ্জে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আটটি ১৫তলা ভবনে ৬৭২টি আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণ (দ্বিতীয় সংশোধিত) প্রকল্প।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ‘ঢাকা ওয়াসা প্রশিক্ষণ এবং গবেষণা একাডেমি স্থাপন’ প্রকল্প, ‘সিলেট সিটি করপোরেশনের জলাবদ্ধতা নিরসন, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ ও অবকাঠামো নির্মাণ (দ্বিতীয় সংশোধিত)’ প্রকল্প, ‘জলবায়ু সহনশীল জীবনমান উন্নয়ন বা ক্লাইমেট রেজলিয়েন্ট অ্যান্ড লাইভলিহুড ইনহ্যান্সমেন্ট প্রোজেক্ট (সিআরএএলইপি)’ প্রকল্প, ‘পটুয়াখালী জেলার গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন’ প্রকল্প এবং ‘সিলেট বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা ও ইউনিয়ন সড়ক প্রশস্তকরণ ও শক্তিশালীকরণ’ প্রকল্প।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দুটির মধ্যে মোংলা কমান্ডার ফ্লোটিলা ওয়েস্টের (কমফ্লোট ওয়েস্ট) অবকাঠামো উন্নয়ন (প্রথম সংশোধিত) প্রকল্প এবং সাভারে আর্মি ইনস্টিটিউট অব ফিজিওথেরাপি অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন’ প্রকল্প।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘Modernization and Expansion of Eastern Refinery Limited (ERL) প্রকল্প।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ‘দুস্থ শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্র পুনর্নির্মাণ কোনাবাড়ী, গাজীপুর (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্প।
স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ‘Education and Research Capacity Building of National Institute of Advanced Nursing Education and Research (NIANER) প্রকল্প।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন’ প্রকল্প এবং ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের উন্নয়ন (তৃতীয় সংশোধিত)’ প্রকল্প।
পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘রাঙামাটি পার্বত্য জেলার কর্ণফুলী এবং সংযুক্ত নদীসমূহের (কাচালং, রাইখিয়ং ও শলক নদী) টেকসই পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্প’, ‘গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পের জরুরি রক্ষণাবেক্ষণ ও পুনর্বাসন’ প্রকল্প, ‘সুরমা-কুশিয়ারা নদী অববাহিকার উন্নয়ন এবং বন্যা ও সমন্বিত পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (প্রথম পর্যায়)’ এবং ‘Disaster Risk Management Enhancement Project (Component-1, BWDB Part) (proposed 2nd Revision) প্রকল্প’।
এ ছাড়া কৃষি মন্ত্রণালয়ের ‘বগুড়া কৃষি অঞ্চলের টেকসই কৃষি উন্নয়ন’ প্রকল্প এবং ‘ধর্ম মন্ত্রণালয়ের দারুল আরকাম ইসলামি শিক্ষা পরিচালনা ও সুসংহতকরণ (দ্বিতীয় পর্যায়)’ প্রকল্প অনুমোদন করা হয়েছে।
সভায় পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ; পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন; খাদ্য এবং ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার; সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ; স্বরাষ্ট্র এবং কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী; শিল্প, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান; স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম এবং ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন সভায় উপস্থিত ছিলেন।

অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞদের আপত্তির পরেও ঢাকঢোল পিটিয়ে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের ঘোষণা দিয়েছিল শেখ হাসিনা সরকার। শেষ পর্যন্ত ৯৭টির উদ্যোগ নেওয়া হয়, সেগুলোর মধ্যে ৬৮টিই ছিল সরকারি। আওয়ামী লীগ সরকার উচ্চাভিলাষী এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করে যেতে পারেনি।
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (পিএসটিসি) নির্বাহী পরিচালক ড. নূর মোহাম্মদকে সংস্থার পিএসটিসি স্টুয়ার্ডশিপ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে। সংস্থার অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অধিকারভিত্তিক কর্মসূচি এগিয়ে নেওয়া, দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং দৃঢ় স্টুয়ার্ডশিপের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
৩৮ মিনিট আগে
ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির (ইবিএল) গত এক বছরের ডিজিটাল রূপান্তর ও প্রবৃদ্ধি যাত্রায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’ অর্জন করেছে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড (Foodi)। ‘এক্সিলেন্স ইন কিউ-কমার্স (ইমার্জি)’ ক্যাটাগরিতে এই সম্
১ ঘণ্টা আগে
অর্থনীতি বহুমুখীকরণ ও বৈশ্বিক বাণিজ্যে ভূমিকা জোরদারের লক্ষ্যে চীনের সঙ্গে ৪ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলারের একটি বৃহৎ অবকাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর করেছে কুয়েত। এই চুক্তির আওতায় দেশটির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দর মুবারক আল-কাবির বন্দরের নির্মাণকাজ সম্পন্ন করা হবে।
৩ ঘণ্টা আগেএএফপি, কুয়েত সিটি

অর্থনীতি বহুমুখীকরণ ও বৈশ্বিক বাণিজ্যে ভূমিকা জোরদারের লক্ষ্যে চীনের সঙ্গে ৪ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলারের একটি বৃহৎ অবকাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর করেছে কুয়েত। এই চুক্তির আওতায় দেশটির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দর মুবারক আল-কাবির বন্দরের নির্মাণকাজ সম্পন্ন করা হবে।
কুয়েত সরকারের অর্থ ব্যয়ের তদারকি সংস্থা স্টেট অডিট ব্যুরো গতকাল সোমবার জানিয়েছে, বন্দর প্রকল্পটি বাস্তবায়নে প্রকৌশল, সরবরাহ ও নির্মাণ (ইপিসি) চুক্তির ব্যয় ধরা হয়েছে ১ দশমিক ২৮ বিলিয়ন কুয়েতি দিনার, যা যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রায় প্রায় ৪ দশমিক ১৬৪ বিলিয়ন ডলারের সমান।
রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, বুবিয়ান দ্বীপে অবস্থিত মুবারক আল-কাবির বন্দরের নির্মাণসংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কুয়েতের প্রধানমন্ত্রী শেখ আহমদ আল-আবদুল্লাহ আল-আহমদ আল-সাবাহ।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই কৌশলগত প্রকল্প আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে কুয়েতের অংশগ্রহণ বাড়াবে এবং বৈশ্বিক সরবরাহ শৃঙ্খলে দেশটির অবস্থান আরও শক্তিশালী করবে।
এদিকে চীনের ভারপ্রাপ্ত চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স লিউ শিয়াং বলেন, এই চুক্তি চীনের বহুল আলোচিত ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে’র অংশ হিসেবে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
এর আগে ২০২৩ সালে কুয়েত ও চীন সাতটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে। এসব চুক্তির আওতায় মুবারক আল-কাবির বন্দর ছাড়াও আবাসন, পানি শোধনাগার এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে যৌথ প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের নেতৃত্বে গত এক দশকে গড়ে ওঠা বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের অংশ হিসেবে মধ্যপ্রাচ্যে অবকাঠামো ও বিনিয়োগ কার্যক্রম জোরদার করছে বেইজিং।

অর্থনীতি বহুমুখীকরণ ও বৈশ্বিক বাণিজ্যে ভূমিকা জোরদারের লক্ষ্যে চীনের সঙ্গে ৪ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলারের একটি বৃহৎ অবকাঠামো চুক্তি স্বাক্ষর করেছে কুয়েত। এই চুক্তির আওতায় দেশটির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রবন্দর মুবারক আল-কাবির বন্দরের নির্মাণকাজ সম্পন্ন করা হবে।
কুয়েত সরকারের অর্থ ব্যয়ের তদারকি সংস্থা স্টেট অডিট ব্যুরো গতকাল সোমবার জানিয়েছে, বন্দর প্রকল্পটি বাস্তবায়নে প্রকৌশল, সরবরাহ ও নির্মাণ (ইপিসি) চুক্তির ব্যয় ধরা হয়েছে ১ দশমিক ২৮ বিলিয়ন কুয়েতি দিনার, যা যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রায় প্রায় ৪ দশমিক ১৬৪ বিলিয়ন ডলারের সমান।
রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, বুবিয়ান দ্বীপে অবস্থিত মুবারক আল-কাবির বন্দরের নির্মাণসংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কুয়েতের প্রধানমন্ত্রী শেখ আহমদ আল-আবদুল্লাহ আল-আহমদ আল-সাবাহ।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই কৌশলগত প্রকল্প আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে কুয়েতের অংশগ্রহণ বাড়াবে এবং বৈশ্বিক সরবরাহ শৃঙ্খলে দেশটির অবস্থান আরও শক্তিশালী করবে।
এদিকে চীনের ভারপ্রাপ্ত চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স লিউ শিয়াং বলেন, এই চুক্তি চীনের বহুল আলোচিত ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে’র অংশ হিসেবে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
এর আগে ২০২৩ সালে কুয়েত ও চীন সাতটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে। এসব চুক্তির আওতায় মুবারক আল-কাবির বন্দর ছাড়াও আবাসন, পানি শোধনাগার এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে যৌথ প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের নেতৃত্বে গত এক দশকে গড়ে ওঠা বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের অংশ হিসেবে মধ্যপ্রাচ্যে অবকাঠামো ও বিনিয়োগ কার্যক্রম জোরদার করছে বেইজিং।

অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞদের আপত্তির পরেও ঢাকঢোল পিটিয়ে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের ঘোষণা দিয়েছিল শেখ হাসিনা সরকার। শেষ পর্যন্ত ৯৭টির উদ্যোগ নেওয়া হয়, সেগুলোর মধ্যে ৬৮টিই ছিল সরকারি। আওয়ামী লীগ সরকার উচ্চাভিলাষী এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করে যেতে পারেনি।
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (পিএসটিসি) নির্বাহী পরিচালক ড. নূর মোহাম্মদকে সংস্থার পিএসটিসি স্টুয়ার্ডশিপ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে। সংস্থার অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অধিকারভিত্তিক কর্মসূচি এগিয়ে নেওয়া, দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং দৃঢ় স্টুয়ার্ডশিপের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
৩৮ মিনিট আগে
ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির (ইবিএল) গত এক বছরের ডিজিটাল রূপান্তর ও প্রবৃদ্ধি যাত্রায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’ অর্জন করেছে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড (Foodi)। ‘এক্সিলেন্স ইন কিউ-কমার্স (ইমার্জি)’ ক্যাটাগরিতে এই সম্
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ২২ প্রকল্পের ৪৬ হাজার ৪১৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকার ব্যয় অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব অর্থায়ন ৩০ হাজার ৪৮২ কোটি ৪৯ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা ৬১ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ১৪ হাজার ২৪৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগে