মাহিদুল ইসলাম, মৌলভীবাজার

সাতটি উপজেলা নিয়ে সীমান্তবর্তী জেলা মৌলভীবাজার। এ জেলায় প্রায় ২১ লাখ মানুষের বসবাস। এই বিশালসংখ্যক মানুষের জন্য সরকারি চিকিৎসাসেবা পাওয়া এখন সোনার হরিণের মতো। জেলার সাতটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কমপক্ষে ১০০ চিকিৎসা কর্মকর্তা (মেডিকেল অফিসার) থাকার কথা থাকলেও আছেন মাত্র ১০ জন। অর্থাৎ প্রায় প্রতি ২ লাখ ১০ হাজার মানুষের জন্য একজন চিকিৎসক রয়েছেন। তা-ও আবার সাত উপজেলা কমপ্লেক্সের পাঁচটিই চলছে মাত্র একজন করে চিকিৎসক দিয়ে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ, কুলাউড়া, জুড়ী, বড়লেখা, শ্রীমঙ্গল ও রাজনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে বিভিন্ন সময়ে ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়েছে। তবে বেশির ভাগ হাসপাতালে ৩১ শয্যারও জনবল নেই। হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসক-সংকটের কারণে জরুরি বিভাগ চালু রাখাই দুরূহ হয়ে পড়েছে। শ্রীমঙ্গল ও বড়লেখা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ছাড়া বাকি হাসপাতালগুলোয় অন্তঃসত্ত্বা নারীদের অস্ত্রোপচার ও চিকিৎসা এখন বন্ধ।
সরেজমিনে কমলগঞ্জ, রাজনগর, কুলাউড়া, জুড়ী, বড়লেখা ও শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রতিটি হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন ২৫০ থেকে ৪০০ রোগী চিকিৎসাসেবা নেয়। চিকিৎসক-সংকটে কুলাউড়া, রাজনগর, জুড়ী ও কমলগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গাইনি ও শিশু বিভাগে চিকিৎসাসেবা বন্ধ রয়েছে। বেশির ভাগ রোগীকেই ছুটতে হয় জেলা শহরের হাসপাতালে। বিশেষ করে বড়লেখা, জুড়ী ও কুলাউড়া থেকে রোগীদের ৫০ থেকে ৮০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে জেলা শহরে যেতে হয়। এ ছাড়া অধিকাংশ হাসপাতালে এক্স-রে মেশিন, আলট্রাসনোগ্রাফি, ইসিজি, ওটি (অপারেশন থিয়েটার), ডেন্টাল চেয়ার, অ্যানেসথেসিয়া মেশিন ও অ্যাম্বুলেন্স অচল পড়ে আছে। কোথাও বিভিন্ন যন্ত্রপাতি সচল থাকলেও টেকনোলজিস্টের অভাবে সেবা বন্ধ।
হালনাগাদ তথ্যমতে, জেলায় চিকিৎসা কর্মকর্তা ১৪ জনের জায়গায় শূন্যপদ রয়েছে ৯টি। মেডিকেল অফিসার/সহকারী সার্জন ৭ জনের জায়গায় শূন্য পদ ৬টি।
আবাসিক মেডিকেল অফিসারের পাঁচটি পদের চারটিই শূন্য। জুনিয়র কনসালট্যান্ট পদে ৩৯ জনের জায়গায় শূন্য ১৮টি। স্বাস্থ্য পরিদর্শক থাকার কথা ২০ জন, আছেন ছয়জন। মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ৪১টি পদের ১৮টি শূন্য। সিনিয়র স্টাফ নার্স থাকার কথা ১৬২ জন। এর মধ্যে শূন্য রয়েছে ৫৩টি।
এ ছাড়া উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে মেডিকেল অফিসার ২৬ জনের জায়গায় শূন্য রয়েছে ১৮টি পদ। সহকারী সার্জন থাকার কথা ৪২ জন, আছেন আটজন। উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার থাকার কথা ৬৫ জন, শূন্য রয়েছে ৩৬টি পদ। সব মিলিয়ে জেলায় স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীর ৩৯০টি পদ শূন্য।
রাজনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্র বলেছে, ১০ চিকিৎসা কর্মকর্তার জায়গায় আছেন মাত্র দুজন। এর মধ্যে একজন আগামী মাসে চলে যাবেন। এ ছাড়া অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পদও শূন্য এখানে। এক্স-রে টেকনিশিয়ানের পদ অনেক দিন ধরেই শূন্য। ফলে এক্স-রে হয় না। ল্যাব টেকনোলজিস্টের দুটি পদই শূন্য। হাসপাতালে কোনো ধরনের প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা-নিরীক্ষার সুযোগ নেই। দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ রয়েছে সব ধরনের অস্ত্রোপচার।
কমলগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্র বলেছে, হাসপাতালে চিকিৎসক আছেন মাত্র একজন। স্বাস্থ্যসেবা চালিয়ে নিতে দুজন চিকিৎসক প্রেষণে দায়িত্ব পালন করছেন। জুনিয়র কনসালট্যান্ট এবং অ্যানেসথেসিয়া পদসহ বেশির ভাগ কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদ শূন্য। বন্ধ রয়েছে অন্তঃসত্ত্বা নারীর অস্ত্রোপচার। ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন, আল্ট্রাসনোগ্রাফি ও ইসিজি মেশিনগুলো টেকনিশিয়ান না থাকায় সেবা বন্ধ।
বড়লেখা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সও চলছে মাত্র তিন চিকিৎসা কর্মকর্তা দিয়ে। অথচ থাকার কথা ১৪ চিকিৎসক। যে তিনজন রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে আবার দুই চিকিৎসক প্রেষণে দায়িত্ব পালন করছেন। সিনিয়র স্টাফ নার্সের ২৫টি পদের মধ্যে কর্মরত রয়েছেন ১১ জন। জুড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সও চলছে একজন চিকিৎসা কর্মকর্তা দিয়ে। একজন চিকিৎসক সপ্তাহে এক দিন আসেন। অথচ প্রয়োজন ১৫ চিকিৎসা কর্মকর্তার। সিনিয়র স্টাফ নার্সের ২৫টি পদের মধ্যে কর্মরত মাত্র সাতজন। বন্ধ রয়েছে অন্তঃসত্ত্বা নারীদের অস্ত্রোপচার।
সবচেয়ে খারাপ অবস্থা কুলাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের। এখানে ১০ চিকিৎসা কর্মকর্তার জায়গায় আছেন মাত্র একজন। এই একজন আবার প্রেষণে দায়িত্ব পালন করছেন। দীর্ঘদিন ধরে এখানে অস্ত্রোপচার বন্ধ। প্রায় দুই দশক এক্স-রে টেকনোলজিস্টের পদ শূন্য। হাসপাতালের দুটি অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যে একটি চালু থাকলেও অপরটি চালকের অভাবে পড়ে রয়েছে। দীর্ঘদিন ব্যবহার না হওয়ায় অ্যাম্বুলেন্সটি নষ্ট হয়ে গেছে। পরিচ্ছন্নতাকর্মীসহ অন্যান্য পদে সংকট আরও প্রকট। শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সও চলছে মাত্র একজন চিকিৎসা কর্মকর্তা দিয়ে। মোটের ওপর এখানে চিকিৎসক থাকার কথা ২৩ জন। আছেন ১০ জন। অকেজো পড়ে আছে এক্স-রে, আলট্রাসনোগ্রাফি ও ইসিজি মেশিন। মৌলভীবাজার সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কোনো শয্যা নেই। তবে নিয়মিত চিকিৎসাসেবা দিতে দুজন চিকিৎসা কর্মকর্তা (মেডিকেল অফিসার) রয়েছেন।
বিভিন্ন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাসেবা নিতে আসা রোগীরা বলেন, এসব হাসপাতালে চিকিৎসা পাওয়া যায় না। প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য এলেও জেলা শহরের হাসপাতালে যাওয়ার জন্য বলা হয়।
এসব ব্যাপারে জানতে চাইলে কমলগঞ্জ, রাজনগর, জুড়ী, বড়লেখা ও শ্রীমঙ্গল উপজেলার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনোভাবেই এত কম জনবল দিয়ে হাসপাতাল চালানো সম্ভব নয়। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জনবলসংকট ও বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের অনুরোধ জানানো হয়েছে।
মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন ডা. মামুনুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বরাবর আমাদের অধিদপ্তরকে বলে আসছি জনবলসংকটের কথা। সারা দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি চিকিৎসক সংকট মনে হয় সিলেট বিভাগে। আমাদের বলা হয়েছে, সিলেট বিভাগে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চিকিৎসক নিয়োগ করা হবে। একইভাবে নার্স, মেডিকেল টেকনোলজিস্টের সংকট রয়েছে। সব বিষয় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো আছে। শুনেছি, নতুন করে চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হবে। হয়তো এরপর কিছুটা সংকট কাটবে।’

সাতটি উপজেলা নিয়ে সীমান্তবর্তী জেলা মৌলভীবাজার। এ জেলায় প্রায় ২১ লাখ মানুষের বসবাস। এই বিশালসংখ্যক মানুষের জন্য সরকারি চিকিৎসাসেবা পাওয়া এখন সোনার হরিণের মতো। জেলার সাতটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কমপক্ষে ১০০ চিকিৎসা কর্মকর্তা (মেডিকেল অফিসার) থাকার কথা থাকলেও আছেন মাত্র ১০ জন। অর্থাৎ প্রায় প্রতি ২ লাখ ১০ হাজার মানুষের জন্য একজন চিকিৎসক রয়েছেন। তা-ও আবার সাত উপজেলা কমপ্লেক্সের পাঁচটিই চলছে মাত্র একজন করে চিকিৎসক দিয়ে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ, কুলাউড়া, জুড়ী, বড়লেখা, শ্রীমঙ্গল ও রাজনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে বিভিন্ন সময়ে ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়েছে। তবে বেশির ভাগ হাসপাতালে ৩১ শয্যারও জনবল নেই। হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসক-সংকটের কারণে জরুরি বিভাগ চালু রাখাই দুরূহ হয়ে পড়েছে। শ্রীমঙ্গল ও বড়লেখা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ছাড়া বাকি হাসপাতালগুলোয় অন্তঃসত্ত্বা নারীদের অস্ত্রোপচার ও চিকিৎসা এখন বন্ধ।
সরেজমিনে কমলগঞ্জ, রাজনগর, কুলাউড়া, জুড়ী, বড়লেখা ও শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রতিটি হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন ২৫০ থেকে ৪০০ রোগী চিকিৎসাসেবা নেয়। চিকিৎসক-সংকটে কুলাউড়া, রাজনগর, জুড়ী ও কমলগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গাইনি ও শিশু বিভাগে চিকিৎসাসেবা বন্ধ রয়েছে। বেশির ভাগ রোগীকেই ছুটতে হয় জেলা শহরের হাসপাতালে। বিশেষ করে বড়লেখা, জুড়ী ও কুলাউড়া থেকে রোগীদের ৫০ থেকে ৮০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে জেলা শহরে যেতে হয়। এ ছাড়া অধিকাংশ হাসপাতালে এক্স-রে মেশিন, আলট্রাসনোগ্রাফি, ইসিজি, ওটি (অপারেশন থিয়েটার), ডেন্টাল চেয়ার, অ্যানেসথেসিয়া মেশিন ও অ্যাম্বুলেন্স অচল পড়ে আছে। কোথাও বিভিন্ন যন্ত্রপাতি সচল থাকলেও টেকনোলজিস্টের অভাবে সেবা বন্ধ।
হালনাগাদ তথ্যমতে, জেলায় চিকিৎসা কর্মকর্তা ১৪ জনের জায়গায় শূন্যপদ রয়েছে ৯টি। মেডিকেল অফিসার/সহকারী সার্জন ৭ জনের জায়গায় শূন্য পদ ৬টি।
আবাসিক মেডিকেল অফিসারের পাঁচটি পদের চারটিই শূন্য। জুনিয়র কনসালট্যান্ট পদে ৩৯ জনের জায়গায় শূন্য ১৮টি। স্বাস্থ্য পরিদর্শক থাকার কথা ২০ জন, আছেন ছয়জন। মেডিকেল টেকনোলজিস্টের ৪১টি পদের ১৮টি শূন্য। সিনিয়র স্টাফ নার্স থাকার কথা ১৬২ জন। এর মধ্যে শূন্য রয়েছে ৫৩টি।
এ ছাড়া উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে মেডিকেল অফিসার ২৬ জনের জায়গায় শূন্য রয়েছে ১৮টি পদ। সহকারী সার্জন থাকার কথা ৪২ জন, আছেন আটজন। উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার থাকার কথা ৬৫ জন, শূন্য রয়েছে ৩৬টি পদ। সব মিলিয়ে জেলায় স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীর ৩৯০টি পদ শূন্য।
রাজনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্র বলেছে, ১০ চিকিৎসা কর্মকর্তার জায়গায় আছেন মাত্র দুজন। এর মধ্যে একজন আগামী মাসে চলে যাবেন। এ ছাড়া অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পদও শূন্য এখানে। এক্স-রে টেকনিশিয়ানের পদ অনেক দিন ধরেই শূন্য। ফলে এক্স-রে হয় না। ল্যাব টেকনোলজিস্টের দুটি পদই শূন্য। হাসপাতালে কোনো ধরনের প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা-নিরীক্ষার সুযোগ নেই। দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ রয়েছে সব ধরনের অস্ত্রোপচার।
কমলগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্র বলেছে, হাসপাতালে চিকিৎসক আছেন মাত্র একজন। স্বাস্থ্যসেবা চালিয়ে নিতে দুজন চিকিৎসক প্রেষণে দায়িত্ব পালন করছেন। জুনিয়র কনসালট্যান্ট এবং অ্যানেসথেসিয়া পদসহ বেশির ভাগ কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদ শূন্য। বন্ধ রয়েছে অন্তঃসত্ত্বা নারীর অস্ত্রোপচার। ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন, আল্ট্রাসনোগ্রাফি ও ইসিজি মেশিনগুলো টেকনিশিয়ান না থাকায় সেবা বন্ধ।
বড়লেখা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সও চলছে মাত্র তিন চিকিৎসা কর্মকর্তা দিয়ে। অথচ থাকার কথা ১৪ চিকিৎসক। যে তিনজন রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে আবার দুই চিকিৎসক প্রেষণে দায়িত্ব পালন করছেন। সিনিয়র স্টাফ নার্সের ২৫টি পদের মধ্যে কর্মরত রয়েছেন ১১ জন। জুড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সও চলছে একজন চিকিৎসা কর্মকর্তা দিয়ে। একজন চিকিৎসক সপ্তাহে এক দিন আসেন। অথচ প্রয়োজন ১৫ চিকিৎসা কর্মকর্তার। সিনিয়র স্টাফ নার্সের ২৫টি পদের মধ্যে কর্মরত মাত্র সাতজন। বন্ধ রয়েছে অন্তঃসত্ত্বা নারীদের অস্ত্রোপচার।
সবচেয়ে খারাপ অবস্থা কুলাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের। এখানে ১০ চিকিৎসা কর্মকর্তার জায়গায় আছেন মাত্র একজন। এই একজন আবার প্রেষণে দায়িত্ব পালন করছেন। দীর্ঘদিন ধরে এখানে অস্ত্রোপচার বন্ধ। প্রায় দুই দশক এক্স-রে টেকনোলজিস্টের পদ শূন্য। হাসপাতালের দুটি অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যে একটি চালু থাকলেও অপরটি চালকের অভাবে পড়ে রয়েছে। দীর্ঘদিন ব্যবহার না হওয়ায় অ্যাম্বুলেন্সটি নষ্ট হয়ে গেছে। পরিচ্ছন্নতাকর্মীসহ অন্যান্য পদে সংকট আরও প্রকট। শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সও চলছে মাত্র একজন চিকিৎসা কর্মকর্তা দিয়ে। মোটের ওপর এখানে চিকিৎসক থাকার কথা ২৩ জন। আছেন ১০ জন। অকেজো পড়ে আছে এক্স-রে, আলট্রাসনোগ্রাফি ও ইসিজি মেশিন। মৌলভীবাজার সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কোনো শয্যা নেই। তবে নিয়মিত চিকিৎসাসেবা দিতে দুজন চিকিৎসা কর্মকর্তা (মেডিকেল অফিসার) রয়েছেন।
বিভিন্ন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাসেবা নিতে আসা রোগীরা বলেন, এসব হাসপাতালে চিকিৎসা পাওয়া যায় না। প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য এলেও জেলা শহরের হাসপাতালে যাওয়ার জন্য বলা হয়।
এসব ব্যাপারে জানতে চাইলে কমলগঞ্জ, রাজনগর, জুড়ী, বড়লেখা ও শ্রীমঙ্গল উপজেলার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোনোভাবেই এত কম জনবল দিয়ে হাসপাতাল চালানো সম্ভব নয়। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে জনবলসংকট ও বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের অনুরোধ জানানো হয়েছে।
মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন ডা. মামুনুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বরাবর আমাদের অধিদপ্তরকে বলে আসছি জনবলসংকটের কথা। সারা দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি চিকিৎসক সংকট মনে হয় সিলেট বিভাগে। আমাদের বলা হয়েছে, সিলেট বিভাগে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চিকিৎসক নিয়োগ করা হবে। একইভাবে নার্স, মেডিকেল টেকনোলজিস্টের সংকট রয়েছে। সব বিষয় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো আছে। শুনেছি, নতুন করে চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হবে। হয়তো এরপর কিছুটা সংকট কাটবে।’

শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে আবারও অবরোধ কর্মসূচি পালন করছে ইনকিলাব মঞ্চ। টানা চার দিনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সোমবার বেলা সোয়া ২টা থেকে তাঁরা শাহবাগে অবস্থান নেন।
৩২ মিনিট আগে
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার চারটি ইউনিটের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশিত হয়।
৩৫ মিনিট আগে
দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ফেনী-১ আসনে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরেকজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এটি দলের অনুমতি নিয়েই হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বগুড়া-৭ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া আছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বেলা তিনটার দিকে দলীয় প্রধানের উপদেষ্টা হেলালুজ্জামান তালুকদারের (লালু) নেতৃত্বে বগুড়ার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা তৌফিকুর রহমানের কাছে এই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়। তবে খালেদা জিয়ার অসুস্থতার ক
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে আবারও রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছেন ইনকিলাব মঞ্চের নেতা-কর্মীরা। টানা চার দিনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সোমবার বেলা সোয়া ২টা থেকে তাঁরা শাহবাগে অবস্থান নেন।
অবরোধের ফলে শাহবাগ মোড় বন্ধ হয়ে যায় এবং এর প্রভাব পড়ে আশপাশের সড়কগুলোতেও। এতে এলাকায় যান চলাচল সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যায়, ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ।
আগের ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আজ বেলা ২টা থেকে অবরোধ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও দুপুর ১২টার পর থেকেই বিক্ষোভকারীরা শাহবাগ মোড়ে আসতে শুরু করেন। তাঁরা মোড়ের পাশে সড়কে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দেন। সোয়া ২টার পর তাঁরা শাহবাগ মোড় বন্ধ করে দেন।
গত শুক্রবার দুপুর থেকে ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে শাহবাগে টানা অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইনকিলাব মঞ্চের নেতা-কর্মীরা। এতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষও যোগ দিয়েছেন।
গতকাল সারা দেশের বিভাগীয় শহরে সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি পালন করে ইনকিলাব মঞ্চ। পরে রাত ১০টার দিকে খুনিদের গ্রেপ্তার, বাংলাদেশে থাকা ভারতীয়দের কাজের অনুমতি বাতিলসহ চার দফা দাবি ঘোষণা করেন সংগঠনের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
ইনকিলাব মঞ্চের চার দফা হলো—
১. খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, খুনের সহায়তাকারী, পলায়নে সহযোগী, আশ্রয়দাতাসহ পুরো খুনি চক্রের আগামী ২৪ দিনের মধ্যে বিচারকার্য সম্পন্ন করতে হবে।
২. বাংলাদেশে অবস্থানরত সব ভারতীয়ের ওয়ার্ক পারমিট বাতিল করতে হবে।
৩. ভারত তার অভ্যন্তরে আশ্রয় নেওয়া সব খুনিদের ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানালে ভারতের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করতে হবে।
৪. সিভিল মিলিটারি ইন্টেলিজেন্সের মধ্যে ঘাপটি মেরে লুকিয়ে থাকা ফ্যাসিস্টের দোসরদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার ও বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।

শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে আবারও রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছেন ইনকিলাব মঞ্চের নেতা-কর্মীরা। টানা চার দিনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সোমবার বেলা সোয়া ২টা থেকে তাঁরা শাহবাগে অবস্থান নেন।
অবরোধের ফলে শাহবাগ মোড় বন্ধ হয়ে যায় এবং এর প্রভাব পড়ে আশপাশের সড়কগুলোতেও। এতে এলাকায় যান চলাচল সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যায়, ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ।
আগের ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আজ বেলা ২টা থেকে অবরোধ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও দুপুর ১২টার পর থেকেই বিক্ষোভকারীরা শাহবাগ মোড়ে আসতে শুরু করেন। তাঁরা মোড়ের পাশে সড়কে অবস্থান নিয়ে স্লোগান দেন। সোয়া ২টার পর তাঁরা শাহবাগ মোড় বন্ধ করে দেন।
গত শুক্রবার দুপুর থেকে ওসমান হাদির খুনিদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে শাহবাগে টানা অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইনকিলাব মঞ্চের নেতা-কর্মীরা। এতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষও যোগ দিয়েছেন।
গতকাল সারা দেশের বিভাগীয় শহরে সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি পালন করে ইনকিলাব মঞ্চ। পরে রাত ১০টার দিকে খুনিদের গ্রেপ্তার, বাংলাদেশে থাকা ভারতীয়দের কাজের অনুমতি বাতিলসহ চার দফা দাবি ঘোষণা করেন সংগঠনের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের।
ইনকিলাব মঞ্চের চার দফা হলো—
১. খুনি, খুনের পরিকল্পনাকারী, খুনের সহায়তাকারী, পলায়নে সহযোগী, আশ্রয়দাতাসহ পুরো খুনি চক্রের আগামী ২৪ দিনের মধ্যে বিচারকার্য সম্পন্ন করতে হবে।
২. বাংলাদেশে অবস্থানরত সব ভারতীয়ের ওয়ার্ক পারমিট বাতিল করতে হবে।
৩. ভারত তার অভ্যন্তরে আশ্রয় নেওয়া সব খুনিদের ফেরত দিতে অস্বীকৃতি জানালে ভারতের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করতে হবে।
৪. সিভিল মিলিটারি ইন্টেলিজেন্সের মধ্যে ঘাপটি মেরে লুকিয়ে থাকা ফ্যাসিস্টের দোসরদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার ও বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।

সাতটি উপজেলা নিয়ে সীমান্তবর্তী জেলা মৌলভীবাজার। এ জেলায় প্রায় ২১ লাখ মানুষের বসবাস। এই বিশালসংখ্যক মানুষের জন্য সরকারি চিকিৎসাসেবা পাওয়া এখন সোনার হরিণের মতো। জেলার সাতটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কমপক্ষে ১০০ চিকিৎসা কর্মকর্তা (মেডিকেল অফিসার) থাকার কথা থাকলেও আছেন মাত্র ১০ জন। অর্থাৎ প্রায়...
৩০ মে ২০২৫
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার চারটি ইউনিটের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশিত হয়।
৩৫ মিনিট আগে
দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ফেনী-১ আসনে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরেকজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এটি দলের অনুমতি নিয়েই হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বগুড়া-৭ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া আছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বেলা তিনটার দিকে দলীয় প্রধানের উপদেষ্টা হেলালুজ্জামান তালুকদারের (লালু) নেতৃত্বে বগুড়ার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা তৌফিকুর রহমানের কাছে এই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়। তবে খালেদা জিয়ার অসুস্থতার ক
১ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার চারটি ইউনিটের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশিত হয়। পরীক্ষার্থীরা http://apply.ku.ac.bd/ ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে নিজ নিজ প্রোফাইলে লগইন করে ফল জানতে পারবে।
আজ দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মেধাতালিকায় স্থান পাওয়া শিক্ষার্থীদের আগামী ১ থেকে ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত অনলাইনে ডিসিপ্লিনের পছন্দক্রম পূরণ করতে হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ডিসিপ্লিনের পছন্দক্রম পূরণ না করলে ভর্তির অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে। ডিসিপ্লিনভিত্তিক চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হবে আগামী ৮ জানুয়ারি। আগামী ১২ থেকে ১৩ জানুয়ারি (সকাল ৯টা ৩০ মিনিট থেকে বিকেল ৫টা) পর্যন্ত মেধাতালিকা থেকে ভর্তি করা হবে।
এদিকে ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের লক্ষ্যে আজ সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় চারটি ইউনিটের প্রধানেরা নিজ নিজ ইউনিটের ফলাফল উপস্থাপন করেন। সভায় চূড়ান্ত পর্যবেক্ষণ ও অনুমোদন শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়েবসাইটে ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. হারুনর রশীদ খান, ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো. নূরুন্নবী, সব স্কুলের ডিন, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এবং ভর্তি কমিটির অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ১৮ ডিসেম্বর ‘সি’ ইউনিট (কলা ও মানবিক, সামাজিক বিজ্ঞান, আইন, শিক্ষা এবং চারুকলা স্কুল) ও ‘ডি’ ইউনিট (ব্যবস্থাপনা ও ব্যবসায় প্রশাসন স্কুল) এবং ১৯ ডিসেম্বর ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুল) ও ‘বি’ ইউনিটের (জীববিজ্ঞান স্কুল) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার চারটি ইউনিটের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশিত হয়। পরীক্ষার্থীরা http://apply.ku.ac.bd/ ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে নিজ নিজ প্রোফাইলে লগইন করে ফল জানতে পারবে।
আজ দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মেধাতালিকায় স্থান পাওয়া শিক্ষার্থীদের আগামী ১ থেকে ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত অনলাইনে ডিসিপ্লিনের পছন্দক্রম পূরণ করতে হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ডিসিপ্লিনের পছন্দক্রম পূরণ না করলে ভর্তির অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে। ডিসিপ্লিনভিত্তিক চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হবে আগামী ৮ জানুয়ারি। আগামী ১২ থেকে ১৩ জানুয়ারি (সকাল ৯টা ৩০ মিনিট থেকে বিকেল ৫টা) পর্যন্ত মেধাতালিকা থেকে ভর্তি করা হবে।
এদিকে ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের লক্ষ্যে আজ সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় চারটি ইউনিটের প্রধানেরা নিজ নিজ ইউনিটের ফলাফল উপস্থাপন করেন। সভায় চূড়ান্ত পর্যবেক্ষণ ও অনুমোদন শেষে আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়েবসাইটে ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. হারুনর রশীদ খান, ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো. নূরুন্নবী, সব স্কুলের ডিন, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এবং ভর্তি কমিটির অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ১৮ ডিসেম্বর ‘সি’ ইউনিট (কলা ও মানবিক, সামাজিক বিজ্ঞান, আইন, শিক্ষা এবং চারুকলা স্কুল) ও ‘ডি’ ইউনিট (ব্যবস্থাপনা ও ব্যবসায় প্রশাসন স্কুল) এবং ১৯ ডিসেম্বর ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুল) ও ‘বি’ ইউনিটের (জীববিজ্ঞান স্কুল) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।

সাতটি উপজেলা নিয়ে সীমান্তবর্তী জেলা মৌলভীবাজার। এ জেলায় প্রায় ২১ লাখ মানুষের বসবাস। এই বিশালসংখ্যক মানুষের জন্য সরকারি চিকিৎসাসেবা পাওয়া এখন সোনার হরিণের মতো। জেলার সাতটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কমপক্ষে ১০০ চিকিৎসা কর্মকর্তা (মেডিকেল অফিসার) থাকার কথা থাকলেও আছেন মাত্র ১০ জন। অর্থাৎ প্রায়...
৩০ মে ২০২৫
শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে আবারও অবরোধ কর্মসূচি পালন করছে ইনকিলাব মঞ্চ। টানা চার দিনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সোমবার বেলা সোয়া ২টা থেকে তাঁরা শাহবাগে অবস্থান নেন।
৩২ মিনিট আগে
দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ফেনী-১ আসনে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরেকজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এটি দলের অনুমতি নিয়েই হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
বগুড়া-৭ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া আছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বেলা তিনটার দিকে দলীয় প্রধানের উপদেষ্টা হেলালুজ্জামান তালুকদারের (লালু) নেতৃত্বে বগুড়ার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা তৌফিকুর রহমানের কাছে এই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়। তবে খালেদা জিয়ার অসুস্থতার ক
১ ঘণ্টা আগেফেনী প্রতিনিধি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফেনী-১ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন দলীয় নেতা-কর্মীরা। আজ সোমবার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মনিরা হকের কাছে তাঁর পক্ষ থেকে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়।
একই আসনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক ও বিএনপি চেয়ারপারসনের নির্বাচনী সমন্বয়ক রফিকুল আলম মজনুও মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
এ ছাড়া ফেনী-২ আসনে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অধ্যাপক জয়নাল আবেদীন ও ফেনী-৩ আসনে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু মনোনয়নপত্র জমা দেন।
জানতে চাইলে আবদুল আউয়াল মিন্টু আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ফেনী-১ আসনে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরেকজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এটি দলের অনুমতি নিয়েই হয়েছে। তবে নেত্রীর বিকল্প কেউ নেই, তাঁর অসুস্থতার কারণেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আবদুল আউয়াল মিন্টু আরও বলেন, চেয়ারপারসন মাঠে না থাকলেও নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা অব্যাহত রয়েছে।
রফিকুল আলম মজনু বলেন, ‘খালেদা জিয়া এই আসন থেকে বিপুল ভোটে বারবার নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি এখন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমি খালেদা জিয়াকে সহযোগিতার জন্য কাজ করব।’
উল্লেখ্য, ফেনীর তিনটি সংসদীয় আসনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র মিলে মোট ৪৫ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এর মধ্যে ফেনী-১ আসনে ১৩ জন, ফেনী-২ আসনে ১৬ জন ও ফেনী-৩ আসনে ১৬ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফেনী-১ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন দলীয় নেতা-কর্মীরা। আজ সোমবার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মনিরা হকের কাছে তাঁর পক্ষ থেকে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়।
একই আসনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক ও বিএনপি চেয়ারপারসনের নির্বাচনী সমন্বয়ক রফিকুল আলম মজনুও মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
এ ছাড়া ফেনী-২ আসনে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অধ্যাপক জয়নাল আবেদীন ও ফেনী-৩ আসনে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু মনোনয়নপত্র জমা দেন।
জানতে চাইলে আবদুল আউয়াল মিন্টু আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ফেনী-১ আসনে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরেকজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এটি দলের অনুমতি নিয়েই হয়েছে। তবে নেত্রীর বিকল্প কেউ নেই, তাঁর অসুস্থতার কারণেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আবদুল আউয়াল মিন্টু আরও বলেন, চেয়ারপারসন মাঠে না থাকলেও নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা অব্যাহত রয়েছে।
রফিকুল আলম মজনু বলেন, ‘খালেদা জিয়া এই আসন থেকে বিপুল ভোটে বারবার নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি এখন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমি খালেদা জিয়াকে সহযোগিতার জন্য কাজ করব।’
উল্লেখ্য, ফেনীর তিনটি সংসদীয় আসনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র মিলে মোট ৪৫ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। এর মধ্যে ফেনী-১ আসনে ১৩ জন, ফেনী-২ আসনে ১৬ জন ও ফেনী-৩ আসনে ১৬ জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন।

সাতটি উপজেলা নিয়ে সীমান্তবর্তী জেলা মৌলভীবাজার। এ জেলায় প্রায় ২১ লাখ মানুষের বসবাস। এই বিশালসংখ্যক মানুষের জন্য সরকারি চিকিৎসাসেবা পাওয়া এখন সোনার হরিণের মতো। জেলার সাতটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কমপক্ষে ১০০ চিকিৎসা কর্মকর্তা (মেডিকেল অফিসার) থাকার কথা থাকলেও আছেন মাত্র ১০ জন। অর্থাৎ প্রায়...
৩০ মে ২০২৫
শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে আবারও অবরোধ কর্মসূচি পালন করছে ইনকিলাব মঞ্চ। টানা চার দিনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সোমবার বেলা সোয়া ২টা থেকে তাঁরা শাহবাগে অবস্থান নেন।
৩২ মিনিট আগে
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার চারটি ইউনিটের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশিত হয়।
৩৫ মিনিট আগে
বগুড়া-৭ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া আছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বেলা তিনটার দিকে দলীয় প্রধানের উপদেষ্টা হেলালুজ্জামান তালুকদারের (লালু) নেতৃত্বে বগুড়ার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা তৌফিকুর রহমানের কাছে এই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়। তবে খালেদা জিয়ার অসুস্থতার ক
১ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়া-৭ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া আছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বেলা তিনটার দিকে দলীয় প্রধানের উপদেষ্টা হেলালুজ্জামান তালুকদারের (লালু) নেতৃত্বে বগুড়ার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা তৌফিকুর রহমানের কাছে এই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়। তবে খালেদা জিয়ার অসুস্থতার কারণে মনোনয়নপত্রে তাঁর স্বাক্ষরের বদলে আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়েছে।
এর আগে, বেলা দেড়টার দিকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেন জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা।

এ সময় জেলা বিএনপি ও সদর উপজেলা বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। মনোনয়নপত্র জমা উপলক্ষে নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা গেছে।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর উপস্থিত সাংবাদিকদের বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হেলালুজ্জানান তালুকদার বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া অসুস্থ। তিনি ইশারা-ইঙ্গিতে যোগাযোগ করছেন। মনোনয়নপত্রে খালেদা জিয়া স্বাক্ষরের বদলে তাঁর আঙুলের ছাপ দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, খালেদা জিয়া বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর) ও তারেক রহমান বগুড়া-৭ (সদর) আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।

বগুড়া-৭ আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া আছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বেলা তিনটার দিকে দলীয় প্রধানের উপদেষ্টা হেলালুজ্জামান তালুকদারের (লালু) নেতৃত্বে বগুড়ার জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা তৌফিকুর রহমানের কাছে এই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়। তবে খালেদা জিয়ার অসুস্থতার কারণে মনোনয়নপত্রে তাঁর স্বাক্ষরের বদলে আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়েছে।
এর আগে, বেলা দেড়টার দিকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেন জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা।

এ সময় জেলা বিএনপি ও সদর উপজেলা বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। মনোনয়নপত্র জমা উপলক্ষে নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা গেছে।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর উপস্থিত সাংবাদিকদের বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হেলালুজ্জানান তালুকদার বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া অসুস্থ। তিনি ইশারা-ইঙ্গিতে যোগাযোগ করছেন। মনোনয়নপত্রে খালেদা জিয়া স্বাক্ষরের বদলে তাঁর আঙুলের ছাপ দিয়েছেন।
উল্লেখ্য, খালেদা জিয়া বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর) ও তারেক রহমান বগুড়া-৭ (সদর) আসনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।

সাতটি উপজেলা নিয়ে সীমান্তবর্তী জেলা মৌলভীবাজার। এ জেলায় প্রায় ২১ লাখ মানুষের বসবাস। এই বিশালসংখ্যক মানুষের জন্য সরকারি চিকিৎসাসেবা পাওয়া এখন সোনার হরিণের মতো। জেলার সাতটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কমপক্ষে ১০০ চিকিৎসা কর্মকর্তা (মেডিকেল অফিসার) থাকার কথা থাকলেও আছেন মাত্র ১০ জন। অর্থাৎ প্রায়...
৩০ মে ২০২৫
শহীদ শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে আবারও অবরোধ কর্মসূচি পালন করছে ইনকিলাব মঞ্চ। টানা চার দিনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সোমবার বেলা সোয়া ২টা থেকে তাঁরা শাহবাগে অবস্থান নেন।
৩২ মিনিট আগে
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (খুবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার চারটি ইউনিটের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশিত হয়।
৩৫ মিনিট আগে
দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ফেনী-১ আসনে দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরেকজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এটি দলের অনুমতি নিয়েই হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে