জাকির হোসেন, সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি

হাওরবেষ্টিত সুনামগঞ্জে আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারে কৃষিতে পরিবর্তনের হাওয়া লাগলেও বর্গাচাষিদের দুঃসময় কাটছে না। সরকারের বর্গা আইনের সঠিক প্রয়োগ না থাকায় বছরের পর বছর ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বর্গাচাষিরা।
চলতি মৌসুমে পাহাড়ি ঢলের সঙ্গে যুদ্ধ করে নানা প্রতিকূলতার মাঝে কৃষকেরা ধান কাটা প্রায় শেষ করে এনেছেন। কিন্তু অন্যান্য বারের মতো সেই কষ্টার্জিত ফসল পুরোপুরি ঘরে তুলতে পারছেন না কৃষকেরা। ধান শুকানোর আগেই মাঠ থেকেই মহাজনদের দিয়ে দিতে হচ্ছে ভাগের অংশ। তবে এই প্রথা থেকে বেরিয়ে আসতে চান হাওরাঞ্চলের কৃষকেরা।
আইন অনুযায়ী বর্গাচাষি ও জমির মালিকের মধ্যে পাঁচ বছর মেয়াদি লিখিত চুক্তির নিয়ম থাকলেও বাস্তবে হাওর এলাকায় এক বছর মেয়াদি মৌখিক চুক্তিই এখনো প্রচলিত রয়েছে। লিখিত চুক্তি না থাকায় ব্যাংক থেকে কৃষি ঋণ প্রাপ্তি থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন বর্গাচাষিরা। ফলে কৃষকেরা গ্রাম্য মহাজনের কাছ থেকে চড়া সুদে ঋণ নিতে বাধ্য হন।
সুনামগঞ্জের হাওরাঞ্চলে ৩ লাখ ১৭ হাজার কৃষকের মধ্যে ৬৫ হাজার কৃষকই বর্গাচাষি। জমি চাষাবাদ থেকে শুরু করে বীজ, সার, সেচ, কীটনাশক ও শ্রমিকসহ সবকিছুর ব্যবস্থা করতে হয় বর্গা কৃষককেই। অথচ উৎপাদিত ফসলের অর্ধেক নিয়ে যান জমির মালিক। ফলে জমির মালিককে দেওয়ার পর উৎপাদন খরচ বাদ দিয়ে বর্গাদারের কাছে তেমন কিছুই থাকে না। এতে অনেকেই চাষাবাদবিমুখ হয়ে পড়েছেন।
বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার বাগগুয়া গ্রামের কৃষক আব্দুর রহিম দীর্ঘদিন ধরেই মহাজনের জমি চাষাবাদ করে আসছেন। মহাজনকে টাকার বদলে টাকা দিতে চাইলে মহাজন নেন না। আব্দুর রহিম বলেন, ‘বহুত কষ্ট কইরা এইবার ধান তুলছি। ধান বিক্রি কইরা যদি মহাজনরে টেকা দিতাম পারতাম, তাইলে আমার কষ্টটা অনেকটা হালকা হইতো। নিজের ঘরে ধান তুলতাম পারতাম। মহাজনী ঋণ আর জমির মালিকের অংশ দিয়ে কিছুই থাকে না আমাদের।’
সদর উপজেলার কলউড়া গ্রামের কৃষক আব্দুল বাতেন বলেন, ‘আমরা আইদ্যা (বর্গা) জমি করি সুদে ঋণ আইন্যা। পরে সবার সব দিয়া আমরার আর কিচ্ছু থাকে না। যাই থাকে, কোনো রকম খাওয়া বুঝ হয়।’
বছরের খোরাক ছাড়া আর কোনো আয় নেই হাওরাঞ্চলের বর্গাচাষিদের। সদর উপজেলার নিয়ামতপুর গ্রামের কৃষক নরিদ্র দাস বলেন, ‘খেত করি অন্য মানুষের। ধান তুইল্লা জমির মালিকেরে দিয়া আর সুদের ঋণ দিয়া কিচ্ছু থাকে না। কোনো রকম খাইয়া বাঁইচা থাকি। বর্গাচাষিরা মহাজনী ঋণ আর জমির মালিককে ফসল দিয়ে অবশিষ্ট থাকে খাওয়ার জন্য ফসল। ছেলেমেয়েদের চাহিদা মেটানো যাচ্ছে না।’
আবার মহাজনী ঋণের টাকার সুদ মেটাতে প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকের ধান যাচ্ছে ব্যবসায়ীর গুদামে। ধান কাটা-মাড়াইয়ের খরচ জোগাতে অনেকে কম দামে ধান বিক্রি করছেন, আবার অনেকে ধান কাটা-মাড়াইয়ের আগেই ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে নেওয়া টাকা ধান দিয়ে পরিশোধ করছেন। এতে করে কৃষকের গোলা ধানশূন্য হয়ে পড়ছে মৌসুমের শুরুতেই। খাদ্যগুদামে যখন ধান-চাল সংগ্রহ হবে, তখন প্রান্তিক কিংবা ক্ষুদ্র কৃষকের ঘরে ধান থাকবে না। আর এই সুযোগে খাদ্যগুদামে ধান দেবেন ফড়িয়া ব্যবসায়ীরা। আবার কোনো কোনো কৃষক চাষাবাদ শুরু হওয়ার আগেই ঋণ করে থাকেন। চুক্তি মোতাবেক ফসলের মাঠ থেকেই কৃষকের ধান মেপে দিতে হয় মহাজনের বস্তায়।
এ বিষয়ে সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘এখন ধান কেনা শুরু হয়েছে। এ বছর সুনামগঞ্জ থেকে সরকার ২৭ টাকা কেজি ধরে ২৮ হাজার ৬৬৬ মেট্রিক টন ধান কিনবে। কোনো কৃষক ভাই যেন মধ্যস্বত্বভোগীর কাছে ধান বিক্রি না করেন এবং সরকারি গুদামে যেন তাঁদের উৎপাদিত কষ্টের ধান দেন, সে জন্য আমরা এবার অন্যান্য বছরের তুলনায় ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা বৃদ্ধির জন্য আবেদন করে বাড়িয়ে এনেছি।’

হাওরবেষ্টিত সুনামগঞ্জে আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারে কৃষিতে পরিবর্তনের হাওয়া লাগলেও বর্গাচাষিদের দুঃসময় কাটছে না। সরকারের বর্গা আইনের সঠিক প্রয়োগ না থাকায় বছরের পর বছর ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বর্গাচাষিরা।
চলতি মৌসুমে পাহাড়ি ঢলের সঙ্গে যুদ্ধ করে নানা প্রতিকূলতার মাঝে কৃষকেরা ধান কাটা প্রায় শেষ করে এনেছেন। কিন্তু অন্যান্য বারের মতো সেই কষ্টার্জিত ফসল পুরোপুরি ঘরে তুলতে পারছেন না কৃষকেরা। ধান শুকানোর আগেই মাঠ থেকেই মহাজনদের দিয়ে দিতে হচ্ছে ভাগের অংশ। তবে এই প্রথা থেকে বেরিয়ে আসতে চান হাওরাঞ্চলের কৃষকেরা।
আইন অনুযায়ী বর্গাচাষি ও জমির মালিকের মধ্যে পাঁচ বছর মেয়াদি লিখিত চুক্তির নিয়ম থাকলেও বাস্তবে হাওর এলাকায় এক বছর মেয়াদি মৌখিক চুক্তিই এখনো প্রচলিত রয়েছে। লিখিত চুক্তি না থাকায় ব্যাংক থেকে কৃষি ঋণ প্রাপ্তি থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন বর্গাচাষিরা। ফলে কৃষকেরা গ্রাম্য মহাজনের কাছ থেকে চড়া সুদে ঋণ নিতে বাধ্য হন।
সুনামগঞ্জের হাওরাঞ্চলে ৩ লাখ ১৭ হাজার কৃষকের মধ্যে ৬৫ হাজার কৃষকই বর্গাচাষি। জমি চাষাবাদ থেকে শুরু করে বীজ, সার, সেচ, কীটনাশক ও শ্রমিকসহ সবকিছুর ব্যবস্থা করতে হয় বর্গা কৃষককেই। অথচ উৎপাদিত ফসলের অর্ধেক নিয়ে যান জমির মালিক। ফলে জমির মালিককে দেওয়ার পর উৎপাদন খরচ বাদ দিয়ে বর্গাদারের কাছে তেমন কিছুই থাকে না। এতে অনেকেই চাষাবাদবিমুখ হয়ে পড়েছেন।
বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার বাগগুয়া গ্রামের কৃষক আব্দুর রহিম দীর্ঘদিন ধরেই মহাজনের জমি চাষাবাদ করে আসছেন। মহাজনকে টাকার বদলে টাকা দিতে চাইলে মহাজন নেন না। আব্দুর রহিম বলেন, ‘বহুত কষ্ট কইরা এইবার ধান তুলছি। ধান বিক্রি কইরা যদি মহাজনরে টেকা দিতাম পারতাম, তাইলে আমার কষ্টটা অনেকটা হালকা হইতো। নিজের ঘরে ধান তুলতাম পারতাম। মহাজনী ঋণ আর জমির মালিকের অংশ দিয়ে কিছুই থাকে না আমাদের।’
সদর উপজেলার কলউড়া গ্রামের কৃষক আব্দুল বাতেন বলেন, ‘আমরা আইদ্যা (বর্গা) জমি করি সুদে ঋণ আইন্যা। পরে সবার সব দিয়া আমরার আর কিচ্ছু থাকে না। যাই থাকে, কোনো রকম খাওয়া বুঝ হয়।’
বছরের খোরাক ছাড়া আর কোনো আয় নেই হাওরাঞ্চলের বর্গাচাষিদের। সদর উপজেলার নিয়ামতপুর গ্রামের কৃষক নরিদ্র দাস বলেন, ‘খেত করি অন্য মানুষের। ধান তুইল্লা জমির মালিকেরে দিয়া আর সুদের ঋণ দিয়া কিচ্ছু থাকে না। কোনো রকম খাইয়া বাঁইচা থাকি। বর্গাচাষিরা মহাজনী ঋণ আর জমির মালিককে ফসল দিয়ে অবশিষ্ট থাকে খাওয়ার জন্য ফসল। ছেলেমেয়েদের চাহিদা মেটানো যাচ্ছে না।’
আবার মহাজনী ঋণের টাকার সুদ মেটাতে প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকের ধান যাচ্ছে ব্যবসায়ীর গুদামে। ধান কাটা-মাড়াইয়ের খরচ জোগাতে অনেকে কম দামে ধান বিক্রি করছেন, আবার অনেকে ধান কাটা-মাড়াইয়ের আগেই ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে নেওয়া টাকা ধান দিয়ে পরিশোধ করছেন। এতে করে কৃষকের গোলা ধানশূন্য হয়ে পড়ছে মৌসুমের শুরুতেই। খাদ্যগুদামে যখন ধান-চাল সংগ্রহ হবে, তখন প্রান্তিক কিংবা ক্ষুদ্র কৃষকের ঘরে ধান থাকবে না। আর এই সুযোগে খাদ্যগুদামে ধান দেবেন ফড়িয়া ব্যবসায়ীরা। আবার কোনো কোনো কৃষক চাষাবাদ শুরু হওয়ার আগেই ঋণ করে থাকেন। চুক্তি মোতাবেক ফসলের মাঠ থেকেই কৃষকের ধান মেপে দিতে হয় মহাজনের বস্তায়।
এ বিষয়ে সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘এখন ধান কেনা শুরু হয়েছে। এ বছর সুনামগঞ্জ থেকে সরকার ২৭ টাকা কেজি ধরে ২৮ হাজার ৬৬৬ মেট্রিক টন ধান কিনবে। কোনো কৃষক ভাই যেন মধ্যস্বত্বভোগীর কাছে ধান বিক্রি না করেন এবং সরকারি গুদামে যেন তাঁদের উৎপাদিত কষ্টের ধান দেন, সে জন্য আমরা এবার অন্যান্য বছরের তুলনায় ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা বৃদ্ধির জন্য আবেদন করে বাড়িয়ে এনেছি।’

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শ্রমিক সংগঠনের খুলনা বিভাগীয় আহ্বায়ক মোতালেব শিকদার গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় আলোচিত তনিমা তন্বীকে আটক করেছে মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।
২ মিনিট আগে
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ৩৫০-৪০০ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) তেজগাঁও থানায় মামলাটি করা হয়। দ্য ডেইলি স্টারের হেড অব অপারেশনস মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
৫ মিনিট আগে
ফেনীতে ট্রেনে কাটা পড়ে আবদুল্লাহ আল নাহিদ (২২) নামের এক যুবক মারা গেছেন। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের সদর উপজেলার উত্তর শিবপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় যমুনা নদীর পাড়ে একটি ড্রেজার থেকে হাফিজুল ইসলাম হাফিজ (৩০) নামের গণঅধিকার পরিষদের এক সদস্যের মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ। সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে উপজেলার জালালপুর ইউনিয়নের পাড়ামোহনপুর এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১২ মিনিট আগেখুলনা প্রতিনিধি

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শ্রমিক সংগঠনের খুলনা বিভাগীয় আহ্বায়ক মোতালেব শিকদার গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় আলোচিত তনিমা তন্বীকে আটক করেছে মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) রাতে মহানগরীর টুটপাড়া থেকে তন্বীকে আটক করা হয়। খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ওসি তৈমুর ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে সোমবার বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটের দিকে মহানগরীর সোনাডাঙ্গার আল আকসা মসজিদ রোডে অবস্থিত ১০৯ মুক্তা হাউসের নিচতলার তন্বীর বাসায় মোতালেব গুলিবিদ্ধ হন। ঘটনার পর স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। ঘটনার পর থেকেই বিষয়টি খুলনাসহ দেশজুড়ে আলোচনার ঝড় তোলে।
এ ঘটনায় পুলিশ ওই কক্ষ থেকে মাদক সেবনের বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে।
এর আগে মুক্তা হাউসের মালিকের স্ত্রী আশরাফুন্নাহার জানিয়েছিলেন, স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে তন্বী গত ১ ডিসেম্বর নিচতলাটি ভাড়া নিয়েছিলেন। তিনি নিজেকে এনজিও কর্মী হিসেবে দাবি করে প্রায় সময় বাড়ির বাইরে থাকতেন। তাঁর কক্ষে একাধিক পুরুষের আসা-যাওয়া ছিল। পরে অন্যদের মাধ্যমে তাঁর অসামাজিক কার্যকলাপের বিষয়টি জানতে পেরে চলতি মাসেই বাড়ি ছাড়ার নোটিশ দেওয়া হয়। তবে বাড়ির ছাড়ার আগেই গুলিবিদ্ধের ঘটনাটি ঘটেছে।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শ্রমিক সংগঠনের খুলনা বিভাগীয় আহ্বায়ক মোতালেব শিকদার গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় আলোচিত তনিমা তন্বীকে আটক করেছে মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) রাতে মহানগরীর টুটপাড়া থেকে তন্বীকে আটক করা হয়। খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ওসি তৈমুর ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে সোমবার বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটের দিকে মহানগরীর সোনাডাঙ্গার আল আকসা মসজিদ রোডে অবস্থিত ১০৯ মুক্তা হাউসের নিচতলার তন্বীর বাসায় মোতালেব গুলিবিদ্ধ হন। ঘটনার পর স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। ঘটনার পর থেকেই বিষয়টি খুলনাসহ দেশজুড়ে আলোচনার ঝড় তোলে।
এ ঘটনায় পুলিশ ওই কক্ষ থেকে মাদক সেবনের বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে।
এর আগে মুক্তা হাউসের মালিকের স্ত্রী আশরাফুন্নাহার জানিয়েছিলেন, স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে তন্বী গত ১ ডিসেম্বর নিচতলাটি ভাড়া নিয়েছিলেন। তিনি নিজেকে এনজিও কর্মী হিসেবে দাবি করে প্রায় সময় বাড়ির বাইরে থাকতেন। তাঁর কক্ষে একাধিক পুরুষের আসা-যাওয়া ছিল। পরে অন্যদের মাধ্যমে তাঁর অসামাজিক কার্যকলাপের বিষয়টি জানতে পেরে চলতি মাসেই বাড়ি ছাড়ার নোটিশ দেওয়া হয়। তবে বাড়ির ছাড়ার আগেই গুলিবিদ্ধের ঘটনাটি ঘটেছে।

চলতি মৌসুমে পাহাড়ি ঢলের সঙ্গে যুদ্ধ করে নানা প্রতিকূলতার মাঝে কৃষকেরা ধান কাটা প্রায় শেষ করে এনেছেন। কিন্তু অন্যান্য বারের মতো সেই কষ্টার্জিত ফসল পুরোপুরি ঘরে তুলতে পারছেন না কৃষকেরা। ধান শুকানোর আগেই মাঠ থেকেই মহাজনদের দিয়ে...
২৯ এপ্রিল ২০২২
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ৩৫০-৪০০ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) তেজগাঁও থানায় মামলাটি করা হয়। দ্য ডেইলি স্টারের হেড অব অপারেশনস মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
৫ মিনিট আগে
ফেনীতে ট্রেনে কাটা পড়ে আবদুল্লাহ আল নাহিদ (২২) নামের এক যুবক মারা গেছেন। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের সদর উপজেলার উত্তর শিবপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় যমুনা নদীর পাড়ে একটি ড্রেজার থেকে হাফিজুল ইসলাম হাফিজ (৩০) নামের গণঅধিকার পরিষদের এক সদস্যের মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ। সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে উপজেলার জালালপুর ইউনিয়নের পাড়ামোহনপুর এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১২ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর তেজগাঁওয়ে দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ৩৫০-৪০০ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) তেজগাঁও থানায় মামলাটি করা হয়। দ্য ডেইলি স্টারের হেড অব অপারেশনস মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
১৮৬০ সালের দণ্ডবিধি, ২০০৯ সালের সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন ও ২০২৫ সালের সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশের অধীনে এ মামলা দাখিল করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ১৯ ডিসেম্বর দিবাগত রাত আনুমানিক ১২টা ২৫ মিনিট থেকে ভোর সাড়ে ৪টা পর্যন্ত দ্য ডেইলি স্টার ভবনের সামনে বিপুলসংখ্যক লোক দেশীয় অস্ত্র, লাঠিসোঁটা ও দাহ্য পদার্থ নিয়ে সমবেত হয়। তারা পত্রিকাটির বিরুদ্ধে উত্তেজনা সৃষ্টিকারী স্লোগান দিতে থাকে এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্টের মাধ্যমে হামলার আহ্বান জানায়।
রাত আনুমানিক ১২টা ৩৫ মিনিটে হামলাকারীরা সাংবাদিক ও কর্মচারীদের মারধর ও হত্যাচেষ্টার উদ্দেশ্যে ভবনের মূল গেট ও কাচের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালায়। ভবনের বিভিন্ন তলা পুড়িয়ে দেওয়া হয় এবং বহু আসবাব নিচে ফেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
এজাহারে বলা হয়, হামলায় ভবনের ভেতরে থাকা দুই শতাধিক কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ক্যামেরা, সার্ভার, প্রিন্টার, স্টুডিও সরঞ্জামসহ বিপুল পরিমাণ ইলেকট্রনিক ডিভাইস নষ্ট হয়, যার আনুমানিক মূল্য পাঁচ কোটি টাকা। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের লকারে থাকা প্রায় ৩৫ লাখ টাকা লুট করা হয়। ভবনের অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা, লিফট, সেন্ট্রাল এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেম ও বৈদ্যুতিক সাবস্টেশনেও ক্ষতি করা হয়।
আসামিদের ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ফলে ‘দ্য ডেইলি স্টার ভবনে’ সর্বমোট ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণের আনুমানিক মূল্য ৪০,০০,০০,০০০ (চল্লিশ কোটি টাকা)। যাচাই-বাছাই শেষে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণের হিসাব আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
সন্ত্রাসীদের হামলা ও অগ্নিসংযোগে দ্য ডেইলি স্টারের তৃতীয় তলায় স্টোরে সংরক্ষিত হিসাব বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ নথি, জাতীয় রাজস্ব বিভাগের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর-সম্পর্কিত যাবতীয় নথি এবং নিউজ পেপার আর্কাইভস পুড়িয়ে ভস্মীভূত করা হয় বলেও এজহারে উল্লেখ করা হয়েছে।
হামলার সময় প্রমাণ নষ্টের উদ্দেশ্যে সিসিটিভি ক্যামেরা ভাঙচুর করা হয় এবং ফায়ার সার্ভিস ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাজে বাধা দেওয়া হয় বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে। পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও ফায়ার সার্ভিসের যৌথ অভিযানে ভবনের ভেতর থেকে অন্তত ৩০ জন কর্মীকে উদ্ধার করা হয়।
সন্ত্রাসীদের হামলার কারণে দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকার প্রকাশনা বন্ধ হয়ে যায় এবং ১৯ ডিসেম্বর পত্রিকা প্রকাশিত হয়নি। অনলাইন কার্যক্রম ১৭ ঘণ্টা বন্ধ ছিল।
মামলার এজাহারে ডেইলি স্টার জানিয়েছে, এই হামলার সিসিটিভি ফুটেজ এবং বিভিন্ন মিডিয়ার ভিডিও ফুটেজ রয়েছে।
তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ক্যশৈনু মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

রাজধানীর তেজগাঁওয়ে দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ৩৫০-৪০০ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) তেজগাঁও থানায় মামলাটি করা হয়। দ্য ডেইলি স্টারের হেড অব অপারেশনস মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
১৮৬০ সালের দণ্ডবিধি, ২০০৯ সালের সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন ও ২০২৫ সালের সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশের অধীনে এ মামলা দাখিল করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ১৯ ডিসেম্বর দিবাগত রাত আনুমানিক ১২টা ২৫ মিনিট থেকে ভোর সাড়ে ৪টা পর্যন্ত দ্য ডেইলি স্টার ভবনের সামনে বিপুলসংখ্যক লোক দেশীয় অস্ত্র, লাঠিসোঁটা ও দাহ্য পদার্থ নিয়ে সমবেত হয়। তারা পত্রিকাটির বিরুদ্ধে উত্তেজনা সৃষ্টিকারী স্লোগান দিতে থাকে এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানিমূলক পোস্টের মাধ্যমে হামলার আহ্বান জানায়।
রাত আনুমানিক ১২টা ৩৫ মিনিটে হামলাকারীরা সাংবাদিক ও কর্মচারীদের মারধর ও হত্যাচেষ্টার উদ্দেশ্যে ভবনের মূল গেট ও কাচের দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালায়। ভবনের বিভিন্ন তলা পুড়িয়ে দেওয়া হয় এবং বহু আসবাব নিচে ফেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
এজাহারে বলা হয়, হামলায় ভবনের ভেতরে থাকা দুই শতাধিক কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ক্যামেরা, সার্ভার, প্রিন্টার, স্টুডিও সরঞ্জামসহ বিপুল পরিমাণ ইলেকট্রনিক ডিভাইস নষ্ট হয়, যার আনুমানিক মূল্য পাঁচ কোটি টাকা। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের লকারে থাকা প্রায় ৩৫ লাখ টাকা লুট করা হয়। ভবনের অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা, লিফট, সেন্ট্রাল এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেম ও বৈদ্যুতিক সাবস্টেশনেও ক্ষতি করা হয়।
আসামিদের ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ফলে ‘দ্য ডেইলি স্টার ভবনে’ সর্বমোট ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণের আনুমানিক মূল্য ৪০,০০,০০,০০০ (চল্লিশ কোটি টাকা)। যাচাই-বাছাই শেষে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণের হিসাব আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
সন্ত্রাসীদের হামলা ও অগ্নিসংযোগে দ্য ডেইলি স্টারের তৃতীয় তলায় স্টোরে সংরক্ষিত হিসাব বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ নথি, জাতীয় রাজস্ব বিভাগের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর-সম্পর্কিত যাবতীয় নথি এবং নিউজ পেপার আর্কাইভস পুড়িয়ে ভস্মীভূত করা হয় বলেও এজহারে উল্লেখ করা হয়েছে।
হামলার সময় প্রমাণ নষ্টের উদ্দেশ্যে সিসিটিভি ক্যামেরা ভাঙচুর করা হয় এবং ফায়ার সার্ভিস ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাজে বাধা দেওয়া হয় বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে। পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও ফায়ার সার্ভিসের যৌথ অভিযানে ভবনের ভেতর থেকে অন্তত ৩০ জন কর্মীকে উদ্ধার করা হয়।
সন্ত্রাসীদের হামলার কারণে দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকার প্রকাশনা বন্ধ হয়ে যায় এবং ১৯ ডিসেম্বর পত্রিকা প্রকাশিত হয়নি। অনলাইন কার্যক্রম ১৭ ঘণ্টা বন্ধ ছিল।
মামলার এজাহারে ডেইলি স্টার জানিয়েছে, এই হামলার সিসিটিভি ফুটেজ এবং বিভিন্ন মিডিয়ার ভিডিও ফুটেজ রয়েছে।
তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ক্যশৈনু মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

চলতি মৌসুমে পাহাড়ি ঢলের সঙ্গে যুদ্ধ করে নানা প্রতিকূলতার মাঝে কৃষকেরা ধান কাটা প্রায় শেষ করে এনেছেন। কিন্তু অন্যান্য বারের মতো সেই কষ্টার্জিত ফসল পুরোপুরি ঘরে তুলতে পারছেন না কৃষকেরা। ধান শুকানোর আগেই মাঠ থেকেই মহাজনদের দিয়ে...
২৯ এপ্রিল ২০২২
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শ্রমিক সংগঠনের খুলনা বিভাগীয় আহ্বায়ক মোতালেব শিকদার গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় আলোচিত তনিমা তন্বীকে আটক করেছে মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।
২ মিনিট আগে
ফেনীতে ট্রেনে কাটা পড়ে আবদুল্লাহ আল নাহিদ (২২) নামের এক যুবক মারা গেছেন। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের সদর উপজেলার উত্তর শিবপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় যমুনা নদীর পাড়ে একটি ড্রেজার থেকে হাফিজুল ইসলাম হাফিজ (৩০) নামের গণঅধিকার পরিষদের এক সদস্যের মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ। সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে উপজেলার জালালপুর ইউনিয়নের পাড়ামোহনপুর এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১২ মিনিট আগেফেনী প্রতিনিধি

ফেনীতে ট্রেনে কাটা পড়ে আবদুল্লাহ আল নাহিদ (২২) নামের এক যুবক মারা গেছেন। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের সদর উপজেলার উত্তর শিবপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত নাহিদ সদর উপজেলার শর্শদি ইউনিয়নের দেওয়ানগঞ্জ এলাকার দেবীপুর গ্রামের আবু তাহেরের ছেলে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রামগামী সাগরিকা ট্রেনটি উত্তর শিবপুর এলাকা অতিক্রম করার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে রেলওয়ে স্টেশন পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে।
এ ব্যাপারে ফেনী রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ দীপক দেওয়ান বলেন, নিহত যুবক হেডফোন কানে রেললাইনে হাঁটছিলেন। পরে চট্টগ্রামগামী ট্রেনটি তাঁকে পেছন থেকে ধাক্কা দিলে রেললাইনের এক পাশে ছিটকে পড়েন তিনি। স্থানীয় বাসিন্দাদের মাধ্যমে খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।

ফেনীতে ট্রেনে কাটা পড়ে আবদুল্লাহ আল নাহিদ (২২) নামের এক যুবক মারা গেছেন। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের সদর উপজেলার উত্তর শিবপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত নাহিদ সদর উপজেলার শর্শদি ইউনিয়নের দেওয়ানগঞ্জ এলাকার দেবীপুর গ্রামের আবু তাহেরের ছেলে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রামগামী সাগরিকা ট্রেনটি উত্তর শিবপুর এলাকা অতিক্রম করার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে রেলওয়ে স্টেশন পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে।
এ ব্যাপারে ফেনী রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ দীপক দেওয়ান বলেন, নিহত যুবক হেডফোন কানে রেললাইনে হাঁটছিলেন। পরে চট্টগ্রামগামী ট্রেনটি তাঁকে পেছন থেকে ধাক্কা দিলে রেললাইনের এক পাশে ছিটকে পড়েন তিনি। স্থানীয় বাসিন্দাদের মাধ্যমে খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।

চলতি মৌসুমে পাহাড়ি ঢলের সঙ্গে যুদ্ধ করে নানা প্রতিকূলতার মাঝে কৃষকেরা ধান কাটা প্রায় শেষ করে এনেছেন। কিন্তু অন্যান্য বারের মতো সেই কষ্টার্জিত ফসল পুরোপুরি ঘরে তুলতে পারছেন না কৃষকেরা। ধান শুকানোর আগেই মাঠ থেকেই মহাজনদের দিয়ে...
২৯ এপ্রিল ২০২২
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শ্রমিক সংগঠনের খুলনা বিভাগীয় আহ্বায়ক মোতালেব শিকদার গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় আলোচিত তনিমা তন্বীকে আটক করেছে মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।
২ মিনিট আগে
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ৩৫০-৪০০ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) তেজগাঁও থানায় মামলাটি করা হয়। দ্য ডেইলি স্টারের হেড অব অপারেশনস মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
৫ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় যমুনা নদীর পাড়ে একটি ড্রেজার থেকে হাফিজুল ইসলাম হাফিজ (৩০) নামের গণঅধিকার পরিষদের এক সদস্যের মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ। সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে উপজেলার জালালপুর ইউনিয়নের পাড়ামোহনপুর এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১২ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় যমুনা নদীর পাড়ে একটি ড্রেজার থেকে হাফিজুল ইসলাম হাফিজ (৩০) নামের গণঅধিকার পরিষদের এক সদস্যের মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ। সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে উপজেলার জালালপুর ইউনিয়নের পাড়ামোহনপুর এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় বিনা ময়নাতদন্তে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।
নিহত হাফিজুল ইসলাম ওই উপজেলার জালালপুর ইউনিয়নের বাঐখোলা গ্রামের মৃত কমল মুন্সীর ছেলে। তিনি গণঅধিকার পরিষদের একজন সদস্য ছিলেন বলে জানান স্থানীয়রা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, যমুনা নদীর আড়কান্দি ও পাড়ামোহনপুরসহ আশপাশের এলাকায় নদীতীর সংরক্ষণ বাঁধের পাশে বালুর ব্যবসা চলছিল। হাফিজুল ইসলামও ওই কাজে যুক্ত ছিলেন। রোববার রাতে একটি ড্রেজারের বাল্কহেডের ইঞ্জিন অংশে চার সহযোগীর সঙ্গে ঘুমিয়ে পড়েন তিনি। সোমবার দুপুর ১২টার দিকে তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি জানাজানি হলে এনায়েতপুর থানা-পুলিশ ও চৌহালী নৌ পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে।
স্থানীয় বাসিন্দা জামাল প্রামাণিক জানান, নদীভাঙনে বসতভিটা হারানোর পর হাফিজুল ইসলাম ঢাকায় চাকরি করতেন। কয়েক মাস আগে এলাকায় ফিরে এসে তিনি বালুর ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হন। তিনি নিজেকে গণঅধিকার পরিষদের একজন সদস্য হিসেবে পরিচয় দিতেন।
এ বিষয়ে চৌহালী নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ফিরোজ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিহতের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। পরিবারের পক্ষ থেকেও কোনো অভিযোগ না থাকায় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।’

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় যমুনা নদীর পাড়ে একটি ড্রেজার থেকে হাফিজুল ইসলাম হাফিজ (৩০) নামের গণঅধিকার পরিষদের এক সদস্যের মরদেহ উদ্ধার করেছে নৌ পুলিশ। সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ৩টার দিকে উপজেলার জালালপুর ইউনিয়নের পাড়ামোহনপুর এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় বিনা ময়নাতদন্তে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।
নিহত হাফিজুল ইসলাম ওই উপজেলার জালালপুর ইউনিয়নের বাঐখোলা গ্রামের মৃত কমল মুন্সীর ছেলে। তিনি গণঅধিকার পরিষদের একজন সদস্য ছিলেন বলে জানান স্থানীয়রা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, যমুনা নদীর আড়কান্দি ও পাড়ামোহনপুরসহ আশপাশের এলাকায় নদীতীর সংরক্ষণ বাঁধের পাশে বালুর ব্যবসা চলছিল। হাফিজুল ইসলামও ওই কাজে যুক্ত ছিলেন। রোববার রাতে একটি ড্রেজারের বাল্কহেডের ইঞ্জিন অংশে চার সহযোগীর সঙ্গে ঘুমিয়ে পড়েন তিনি। সোমবার দুপুর ১২টার দিকে তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি জানাজানি হলে এনায়েতপুর থানা-পুলিশ ও চৌহালী নৌ পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে।
স্থানীয় বাসিন্দা জামাল প্রামাণিক জানান, নদীভাঙনে বসতভিটা হারানোর পর হাফিজুল ইসলাম ঢাকায় চাকরি করতেন। কয়েক মাস আগে এলাকায় ফিরে এসে তিনি বালুর ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হন। তিনি নিজেকে গণঅধিকার পরিষদের একজন সদস্য হিসেবে পরিচয় দিতেন।
এ বিষয়ে চৌহালী নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ফিরোজ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিহতের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। পরিবারের পক্ষ থেকেও কোনো অভিযোগ না থাকায় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।’

চলতি মৌসুমে পাহাড়ি ঢলের সঙ্গে যুদ্ধ করে নানা প্রতিকূলতার মাঝে কৃষকেরা ধান কাটা প্রায় শেষ করে এনেছেন। কিন্তু অন্যান্য বারের মতো সেই কষ্টার্জিত ফসল পুরোপুরি ঘরে তুলতে পারছেন না কৃষকেরা। ধান শুকানোর আগেই মাঠ থেকেই মহাজনদের দিয়ে...
২৯ এপ্রিল ২০২২
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শ্রমিক সংগঠনের খুলনা বিভাগীয় আহ্বায়ক মোতালেব শিকদার গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় আলোচিত তনিমা তন্বীকে আটক করেছে মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।
২ মিনিট আগে
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকার কার্যালয়ে হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ৩৫০-৪০০ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) তেজগাঁও থানায় মামলাটি করা হয়। দ্য ডেইলি স্টারের হেড অব অপারেশনস মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
৫ মিনিট আগে
ফেনীতে ট্রেনে কাটা পড়ে আবদুল্লাহ আল নাহিদ (২২) নামের এক যুবক মারা গেছেন। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের সদর উপজেলার উত্তর শিবপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১০ মিনিট আগে