নকলা (শেরপুর) প্রতিনিধি

শেরপুরের নকলায় এক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের পদ নিয়ে চাচি ও ভাতিজার মধ্যে টানাটানি চলছে। ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ। এতে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা শিক্ষক ও কর্মচারীদের অবরুদ্ধ এবং লেখাপড়ার সুশৃঙ্খল অবস্থা ফিরিয়ে আসার দাবি জানিয়েছে। না হলে সবাইকে ছাড়পত্র (টিসি) দিয়ে বিদায় করে দিতে বলেছে।
উপজেলার টালকী ইউনিয়নের ইসলামনগর সাইলামপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজে এই অবস্থা চলছে। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা গত মঙ্গলবার বেলা ১টার দিকে অফিসকক্ষে তালা ঝুলিয়ে সব শিক্ষক ও কর্মচারীকে অবরুদ্ধ করে। তারা মাঠে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ দেখায় ও বিভিন্ন স্লোগান দেয়।
খবর পেয়ে বিকেল ৪টার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা অ্যাডহক কমিটির আহ্বায়ক দীপ জন মিত্র উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুর রশিদ ও নকলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমানকে সঙ্গে নিয়ে বিদ্যালয়ে যান। পরে ইউএনও দুই দিনের মধ্যে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিলে শিক্ষার্থীরা ৫টার দিকে অফিসকক্ষের তালা খুলে দেয়।
বিদ্যালয়টির ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক পদের দাবি করছেন সহকারী প্রধান শিক্ষক সালমা আক্তার ও সহকারী গ্রন্থাগারিক সেলিম আহমেদ রুবেল। সালমার স্বামী নুরুল হকের আপন ভাতিজা সেলিম। অবরুদ্ধ করার সময় সালমা বিদ্যালয়ের অফিসকক্ষে থাকলেও সেলিমকে পাওয়া যায়নি।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ৫ এপ্রিল থেকে সালমা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। কিন্তু রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বিদ্যালয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা কমিটি সেলিমকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে গত বছরের ১৫ আগস্ট নিয়োগ দেয়। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে বিরোধ দেখা দেয়। বিষয়টি নিয়ে মামলাও হয়। এসব কারণে কয়েক মাস ধরে শিক্ষকদের বেতন নিয়ে জটিলতাসহ শিক্ষার্থীদের পাঠদান ও অন্যান্য কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
দশম শ্রেণির কয়েকজন শিক্ষার্থী অভিযোগ করে, পারিবারিক দ্বন্দ্বের কারণে সালমা ও সেলিম ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের পদ নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছেন। এতে করে বিদ্যালয়ে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়েছে। লেখাপড়া হচ্ছে না।
যোগাযোগ করা হলে ও বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা অ্যাডহক কমিটির আহ্বায়ক ইউএনও দীপ জন মিত্র বলেন, ‘একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক না থাকাকালীন একজন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কাজ করার কথা। এটি নিয়ে কয়েকজনের টানাহেঁচড়া করে বিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ বিনষ্ট করা কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। আমি শিগগির এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব বলে শিক্ষার্থীদের জানিয়েছি।’

শেরপুরের নকলায় এক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের পদ নিয়ে চাচি ও ভাতিজার মধ্যে টানাটানি চলছে। ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ। এতে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা শিক্ষক ও কর্মচারীদের অবরুদ্ধ এবং লেখাপড়ার সুশৃঙ্খল অবস্থা ফিরিয়ে আসার দাবি জানিয়েছে। না হলে সবাইকে ছাড়পত্র (টিসি) দিয়ে বিদায় করে দিতে বলেছে।
উপজেলার টালকী ইউনিয়নের ইসলামনগর সাইলামপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজে এই অবস্থা চলছে। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা গত মঙ্গলবার বেলা ১টার দিকে অফিসকক্ষে তালা ঝুলিয়ে সব শিক্ষক ও কর্মচারীকে অবরুদ্ধ করে। তারা মাঠে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ দেখায় ও বিভিন্ন স্লোগান দেয়।
খবর পেয়ে বিকেল ৪টার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা অ্যাডহক কমিটির আহ্বায়ক দীপ জন মিত্র উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুর রশিদ ও নকলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমানকে সঙ্গে নিয়ে বিদ্যালয়ে যান। পরে ইউএনও দুই দিনের মধ্যে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিলে শিক্ষার্থীরা ৫টার দিকে অফিসকক্ষের তালা খুলে দেয়।
বিদ্যালয়টির ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক পদের দাবি করছেন সহকারী প্রধান শিক্ষক সালমা আক্তার ও সহকারী গ্রন্থাগারিক সেলিম আহমেদ রুবেল। সালমার স্বামী নুরুল হকের আপন ভাতিজা সেলিম। অবরুদ্ধ করার সময় সালমা বিদ্যালয়ের অফিসকক্ষে থাকলেও সেলিমকে পাওয়া যায়নি।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ৫ এপ্রিল থেকে সালমা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। কিন্তু রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বিদ্যালয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা কমিটি সেলিমকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে গত বছরের ১৫ আগস্ট নিয়োগ দেয়। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে বিরোধ দেখা দেয়। বিষয়টি নিয়ে মামলাও হয়। এসব কারণে কয়েক মাস ধরে শিক্ষকদের বেতন নিয়ে জটিলতাসহ শিক্ষার্থীদের পাঠদান ও অন্যান্য কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
দশম শ্রেণির কয়েকজন শিক্ষার্থী অভিযোগ করে, পারিবারিক দ্বন্দ্বের কারণে সালমা ও সেলিম ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের পদ নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছেন। এতে করে বিদ্যালয়ে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়েছে। লেখাপড়া হচ্ছে না।
যোগাযোগ করা হলে ও বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা অ্যাডহক কমিটির আহ্বায়ক ইউএনও দীপ জন মিত্র বলেন, ‘একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক না থাকাকালীন একজন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কাজ করার কথা। এটি নিয়ে কয়েকজনের টানাহেঁচড়া করে বিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ বিনষ্ট করা কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। আমি শিগগির এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব বলে শিক্ষার্থীদের জানিয়েছি।’
নকলা (শেরপুর) প্রতিনিধি

শেরপুরের নকলায় এক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের পদ নিয়ে চাচি ও ভাতিজার মধ্যে টানাটানি চলছে। ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ। এতে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা শিক্ষক ও কর্মচারীদের অবরুদ্ধ এবং লেখাপড়ার সুশৃঙ্খল অবস্থা ফিরিয়ে আসার দাবি জানিয়েছে। না হলে সবাইকে ছাড়পত্র (টিসি) দিয়ে বিদায় করে দিতে বলেছে।
উপজেলার টালকী ইউনিয়নের ইসলামনগর সাইলামপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজে এই অবস্থা চলছে। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা গত মঙ্গলবার বেলা ১টার দিকে অফিসকক্ষে তালা ঝুলিয়ে সব শিক্ষক ও কর্মচারীকে অবরুদ্ধ করে। তারা মাঠে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ দেখায় ও বিভিন্ন স্লোগান দেয়।
খবর পেয়ে বিকেল ৪টার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা অ্যাডহক কমিটির আহ্বায়ক দীপ জন মিত্র উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুর রশিদ ও নকলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমানকে সঙ্গে নিয়ে বিদ্যালয়ে যান। পরে ইউএনও দুই দিনের মধ্যে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিলে শিক্ষার্থীরা ৫টার দিকে অফিসকক্ষের তালা খুলে দেয়।
বিদ্যালয়টির ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক পদের দাবি করছেন সহকারী প্রধান শিক্ষক সালমা আক্তার ও সহকারী গ্রন্থাগারিক সেলিম আহমেদ রুবেল। সালমার স্বামী নুরুল হকের আপন ভাতিজা সেলিম। অবরুদ্ধ করার সময় সালমা বিদ্যালয়ের অফিসকক্ষে থাকলেও সেলিমকে পাওয়া যায়নি।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ৫ এপ্রিল থেকে সালমা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। কিন্তু রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বিদ্যালয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা কমিটি সেলিমকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে গত বছরের ১৫ আগস্ট নিয়োগ দেয়। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে বিরোধ দেখা দেয়। বিষয়টি নিয়ে মামলাও হয়। এসব কারণে কয়েক মাস ধরে শিক্ষকদের বেতন নিয়ে জটিলতাসহ শিক্ষার্থীদের পাঠদান ও অন্যান্য কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
দশম শ্রেণির কয়েকজন শিক্ষার্থী অভিযোগ করে, পারিবারিক দ্বন্দ্বের কারণে সালমা ও সেলিম ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের পদ নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছেন। এতে করে বিদ্যালয়ে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়েছে। লেখাপড়া হচ্ছে না।
যোগাযোগ করা হলে ও বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা অ্যাডহক কমিটির আহ্বায়ক ইউএনও দীপ জন মিত্র বলেন, ‘একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক না থাকাকালীন একজন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কাজ করার কথা। এটি নিয়ে কয়েকজনের টানাহেঁচড়া করে বিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ বিনষ্ট করা কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। আমি শিগগির এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব বলে শিক্ষার্থীদের জানিয়েছি।’

শেরপুরের নকলায় এক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের পদ নিয়ে চাচি ও ভাতিজার মধ্যে টানাটানি চলছে। ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ। এতে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা শিক্ষক ও কর্মচারীদের অবরুদ্ধ এবং লেখাপড়ার সুশৃঙ্খল অবস্থা ফিরিয়ে আসার দাবি জানিয়েছে। না হলে সবাইকে ছাড়পত্র (টিসি) দিয়ে বিদায় করে দিতে বলেছে।
উপজেলার টালকী ইউনিয়নের ইসলামনগর সাইলামপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজে এই অবস্থা চলছে। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা গত মঙ্গলবার বেলা ১টার দিকে অফিসকক্ষে তালা ঝুলিয়ে সব শিক্ষক ও কর্মচারীকে অবরুদ্ধ করে। তারা মাঠে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ দেখায় ও বিভিন্ন স্লোগান দেয়।
খবর পেয়ে বিকেল ৪টার দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা অ্যাডহক কমিটির আহ্বায়ক দীপ জন মিত্র উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুর রশিদ ও নকলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমানকে সঙ্গে নিয়ে বিদ্যালয়ে যান। পরে ইউএনও দুই দিনের মধ্যে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিলে শিক্ষার্থীরা ৫টার দিকে অফিসকক্ষের তালা খুলে দেয়।
বিদ্যালয়টির ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক পদের দাবি করছেন সহকারী প্রধান শিক্ষক সালমা আক্তার ও সহকারী গ্রন্থাগারিক সেলিম আহমেদ রুবেল। সালমার স্বামী নুরুল হকের আপন ভাতিজা সেলিম। অবরুদ্ধ করার সময় সালমা বিদ্যালয়ের অফিসকক্ষে থাকলেও সেলিমকে পাওয়া যায়নি।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ৫ এপ্রিল থেকে সালমা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। কিন্তু রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বিদ্যালয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা কমিটি সেলিমকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হিসেবে গত বছরের ১৫ আগস্ট নিয়োগ দেয়। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে বিরোধ দেখা দেয়। বিষয়টি নিয়ে মামলাও হয়। এসব কারণে কয়েক মাস ধরে শিক্ষকদের বেতন নিয়ে জটিলতাসহ শিক্ষার্থীদের পাঠদান ও অন্যান্য কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে।
দশম শ্রেণির কয়েকজন শিক্ষার্থী অভিযোগ করে, পারিবারিক দ্বন্দ্বের কারণে সালমা ও সেলিম ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের পদ নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছেন। এতে করে বিদ্যালয়ে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়েছে। লেখাপড়া হচ্ছে না।
যোগাযোগ করা হলে ও বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা অ্যাডহক কমিটির আহ্বায়ক ইউএনও দীপ জন মিত্র বলেন, ‘একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান শিক্ষক না থাকাকালীন একজন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কাজ করার কথা। এটি নিয়ে কয়েকজনের টানাহেঁচড়া করে বিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ বিনষ্ট করা কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। আমি শিগগির এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব বলে শিক্ষার্থীদের জানিয়েছি।’

গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার নাগরী ইউনিয়নে দুই পা বিচ্ছিন্ন করে মনির মোল্লা (৫২) নামের এক কৃষককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার সন্ধ্যার পর পারাবর্তা এলাকার বন বিভাগের একটি খোলা জায়গা থেকে ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত মনির মোল্লা একই এলাকার মৃত হাশেম মোল্লার ছেলে।
৩১ মিনিট আগে
নরসিংদীর মনোহরদীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় এইচ এম মস্তফা জোয়ারদার (৫২) নামের এক মাদ্রাসার সুপার নিহত হয়েছেন। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। মস্তফা জোয়ারদার মনোহরদী পৌর ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সল্লাবাইদ এলাকার বাসিন্দা।
৩৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) ১৬ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পদে রদবদল আনা হয়েছে। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে এই রদবদলের কথা বলা হলেও থানাগুলোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পুরোনো ওসিদেরই। তাঁদের কয়েকজনের বিরুদ্ধে বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়ানোর অভিযোগ রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জব্দ করা সার বিক্রয়ে (কৃষি অধিদপ্তরের তদারকিতে) ফের অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। আদালতের বিচারক নির্দেশ দিয়েছিলেন, স্থানীয় প্রশাসনের তদারকিতে জব্দ করা সার সরকারি দরে বিক্রি করতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগেকালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার নাগরী ইউনিয়নে দুই পা বিচ্ছিন্ন করে মনির মোল্লা (৫২) নামের এক কৃষককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার সন্ধ্যার পর পারাবর্তা এলাকার বন বিভাগের একটি খোলা জায়গা থেকে ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত মনির মোল্লা একই এলাকার মৃত হাশেম মোল্লার ছেলে।
রোববার সকালে কালীগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আশরাফুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘মরদেহ উদ্ধারের সময় দেখা যায়, নিহত ব্যক্তির শরীরে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তাঁর দুই পা শরীর থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন। ঘটনাটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড মনে হচ্ছে।’
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শনিবার সন্ধ্যার দিকে স্থানীয় কয়েকজন পারাবর্তার নির্জন স্থানে মরদেহটি দেখতে পেয়ে থানায় খবর দেন। পরে উলুখোলা পুলিশ ক্যাম্পের সদস্যরা গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেন। স্থানীয় বাসিন্দারা মনির মোল্লার মরদেহ হিসেবে শনাক্ত করেন।
এই ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা দ্রুত হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছেন।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এই ঘটনায় থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছিল। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ হত্যার কারণ ও জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্তে তদন্ত চালাচ্ছে।

গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার নাগরী ইউনিয়নে দুই পা বিচ্ছিন্ন করে মনির মোল্লা (৫২) নামের এক কৃষককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার সন্ধ্যার পর পারাবর্তা এলাকার বন বিভাগের একটি খোলা জায়গা থেকে ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত মনির মোল্লা একই এলাকার মৃত হাশেম মোল্লার ছেলে।
রোববার সকালে কালীগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আশরাফুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘মরদেহ উদ্ধারের সময় দেখা যায়, নিহত ব্যক্তির শরীরে ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তাঁর দুই পা শরীর থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন। ঘটনাটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড মনে হচ্ছে।’
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শনিবার সন্ধ্যার দিকে স্থানীয় কয়েকজন পারাবর্তার নির্জন স্থানে মরদেহটি দেখতে পেয়ে থানায় খবর দেন। পরে উলুখোলা পুলিশ ক্যাম্পের সদস্যরা গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেন। স্থানীয় বাসিন্দারা মনির মোল্লার মরদেহ হিসেবে শনাক্ত করেন।
এই ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা দ্রুত হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছেন।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এই ঘটনায় থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছিল। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ হত্যার কারণ ও জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্তে তদন্ত চালাচ্ছে।

শেরপুরের নকলায় এক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের পদ নিয়ে চাচি ও ভাতিজার মধ্যে টানাটানি চলছে। ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ। এতে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা শিক্ষক ও কর্মচারীদের অবরুদ্ধ এবং লেখাপড়ার সুশৃঙ্খল অবস্থা ফিরিয়ে আসার দাবি জানিয়েছে। না হলে সবাইকে ছাড়পত্র (টিসি) দিয়ে বিদায় করে দিতে...
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
নরসিংদীর মনোহরদীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় এইচ এম মস্তফা জোয়ারদার (৫২) নামের এক মাদ্রাসার সুপার নিহত হয়েছেন। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। মস্তফা জোয়ারদার মনোহরদী পৌর ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সল্লাবাইদ এলাকার বাসিন্দা।
৩৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) ১৬ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পদে রদবদল আনা হয়েছে। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে এই রদবদলের কথা বলা হলেও থানাগুলোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পুরোনো ওসিদেরই। তাঁদের কয়েকজনের বিরুদ্ধে বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়ানোর অভিযোগ রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জব্দ করা সার বিক্রয়ে (কৃষি অধিদপ্তরের তদারকিতে) ফের অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। আদালতের বিচারক নির্দেশ দিয়েছিলেন, স্থানীয় প্রশাসনের তদারকিতে জব্দ করা সার সরকারি দরে বিক্রি করতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগেনরসিংদী প্রতিনিধি

নরসিংদীর মনোহরদীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় এইচ এম মস্তফা জোয়ারদার (৫২) নামের এক মাদ্রাসা সুপার নিহত হয়েছেন। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। মস্তফা জোয়ারদার মনোহরদী পৌর ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সল্লাবাইদ এলাকার বাসিন্দা। তিনি জামায়াতে ইসলামীর ওই ওয়ার্ডের দায়িত্বশীল এবং কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার পূর্বচর পাড়াতলা জালাল উদ্দিন দাখিল মাদ্রাসার সুপার ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যায় মাগরিবের নামাজ আদায় শেষে মস্তফা বাসা থেকে বের হয়ে মনোহরদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ঢাকা-কিশোরগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়ক পার হতে চেয়েছিলেন। ওই সময় দ্রুতগামী একটি মোটরসাইকেল পেছন দিক থেকে তাঁকে ধাক্কা দিলে তিনি সড়কে ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হন।
স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে মনোহরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসক তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। সেখানে পৌঁছানোর পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
মনোহরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) মোহাম্মদ মাহতাবুর রহমান বলেন, মোটরসাইকেলের ধাক্কায় আহত ব্যক্তির লাশ রাতে ঢাকা মেডিকেলে ছিল। অভিযোগ পেলে ঘটনার বিষয়ে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নরসিংদীর মনোহরদীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় এইচ এম মস্তফা জোয়ারদার (৫২) নামের এক মাদ্রাসা সুপার নিহত হয়েছেন। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। মস্তফা জোয়ারদার মনোহরদী পৌর ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সল্লাবাইদ এলাকার বাসিন্দা। তিনি জামায়াতে ইসলামীর ওই ওয়ার্ডের দায়িত্বশীল এবং কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার পূর্বচর পাড়াতলা জালাল উদ্দিন দাখিল মাদ্রাসার সুপার ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যায় মাগরিবের নামাজ আদায় শেষে মস্তফা বাসা থেকে বের হয়ে মনোহরদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ঢাকা-কিশোরগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়ক পার হতে চেয়েছিলেন। ওই সময় দ্রুতগামী একটি মোটরসাইকেল পেছন দিক থেকে তাঁকে ধাক্কা দিলে তিনি সড়কে ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হন।
স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে মনোহরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসক তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। সেখানে পৌঁছানোর পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
মনোহরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) মোহাম্মদ মাহতাবুর রহমান বলেন, মোটরসাইকেলের ধাক্কায় আহত ব্যক্তির লাশ রাতে ঢাকা মেডিকেলে ছিল। অভিযোগ পেলে ঘটনার বিষয়ে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শেরপুরের নকলায় এক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের পদ নিয়ে চাচি ও ভাতিজার মধ্যে টানাটানি চলছে। ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ। এতে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা শিক্ষক ও কর্মচারীদের অবরুদ্ধ এবং লেখাপড়ার সুশৃঙ্খল অবস্থা ফিরিয়ে আসার দাবি জানিয়েছে। না হলে সবাইকে ছাড়পত্র (টিসি) দিয়ে বিদায় করে দিতে...
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার নাগরী ইউনিয়নে দুই পা বিচ্ছিন্ন করে মনির মোল্লা (৫২) নামের এক কৃষককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার সন্ধ্যার পর পারাবর্তা এলাকার বন বিভাগের একটি খোলা জায়গা থেকে ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত মনির মোল্লা একই এলাকার মৃত হাশেম মোল্লার ছেলে।
৩১ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) ১৬ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পদে রদবদল আনা হয়েছে। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে এই রদবদলের কথা বলা হলেও থানাগুলোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পুরোনো ওসিদেরই। তাঁদের কয়েকজনের বিরুদ্ধে বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়ানোর অভিযোগ রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জব্দ করা সার বিক্রয়ে (কৃষি অধিদপ্তরের তদারকিতে) ফের অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। আদালতের বিচারক নির্দেশ দিয়েছিলেন, স্থানীয় প্রশাসনের তদারকিতে জব্দ করা সার সরকারি দরে বিক্রি করতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) ১৬ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পদে রদবদল আনা হয়েছে। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে এই রদবদলের কথা বলা হলেও থানাগুলোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পুরোনো ওসিদেরই। তাঁদের কয়েকজনের বিরুদ্ধে বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়ানোর অভিযোগ রয়েছে।
গতকাল শনিবার সিএমপি কমিশনার হাসিব আজিজ স্বাক্ষরিত আদেশে নগরের ১৬ থানার ওসি পদে রদবদল আনা হয়। এতে পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার কোতোয়ালি থানার ওসি মো. আব্দুল করিমকে পাঁচলাইশে এবং কোতোয়ালির নতুন হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয় বাকলিয়া থানার ওসি মো. আফতাব উদ্দিনকে। এ ছাড়া পাঁচলাইশের ওসি মোহাম্মদ সোলাইমানকে বাকলিয়া থানায়, সদরঘাট থানার ওসি মো. আব্দুর রহিমকে বন্দর থানায়, বায়েজিদ থানার ওসি জসিম উদ্দিনকে চান্দগাঁও থানায়, চান্দগাঁও থানার ওসি মো. জাহেদুল কবিরকে বায়েজিদ বোস্তামী থানায়, খুলশী থানার ওসি শাহীনুর আলমকে কর্ণফুলী থানায়, ডবলমুরিং থানার ওসি মো. বাবুল আজাদকে চকবাজার থানায়, হালিশহর থানার ওসি মুহাম্মদ নুরুল আবছারকে পাহাড়তলী থানায়, কর্ণফুলী থানার ওসি মো. জাহেদুল ইসলাম খুলশী থানায়, বন্দর থানার ওসি মোস্তফা আহম্মেদকে পতেঙ্গা থানায়, পতেঙ্গার ওসি কাজী মুহাম্মদ সুলতান আহসান উদ্দীনকে হালিশহর থানায়, ইপিজেড থানার ওসি কামরুজ্জামানকে আকবরশাহ থানায় এবং চকবাজার থানার ওসি শফিকুল ইসলামকে পুলিশের বিশেষ শাখা সিটিএসবিতে বদলি করা হয়।
জানতে চাইলে নগর পুলিশের মুখপাত্র সহকারী কমিশনার আমিনুর রশীদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, লটারির মাধ্যমে থানাগুলোর ওসি পদে রদবদল আনা হয়েছে।
জানা গেছে, গত বছর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর সিএমপির ১৬টি থানার ওসি পদে পরিবর্তন আনা হয়। সিএমপি ওসি রদবদল প্রক্রিয়ায় সর্বশেষ আদেশে দেখা যায়, রদবদল হওয়া ওসিদের অনেকে গত দেড় বছরে সিএমপির ১৬ থানায় দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁদের মধ্যে পরিদর্শক বাবুল আজাদ, আরিফুর রহমান, আফতাব উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন রয়েছেন।
অভ্যুত্থানের আগে সিএমপি চারটি জোনের (উত্তর, দক্ষিণ, বন্দর ও পশ্চিম) ১৬টি থানার ওসি হিসেবে যাঁরা দায়িত্বে ছিলেন, তাঁদের সবাইকে সরানো হয় অভ্যুত্থানের পর। গত বছরের ৯ সেপ্টেম্বর পুলিশ সদর দপ্তর থেকে জারি করা আদেশে সিএমপির ১৩ থানার ওসি বদলি করা হয় এবং ১০ সেপ্টেম্বর আরেক আদেশে নগর পুলিশের ১৩ উপকমিশনার (ডিসি) এবং দুই ওসি পদে রদবদল করা হয়। ওই মাসেই আরও তিন থানার ওসি পদে রদবদল করা হয়।
ওসিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ
আগস্টে অভ্যুত্থানের পর গত ১৬ মাসে সিএমপির ১৬টি থানার মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত-সমালোচিত পরিদর্শক বাবুল আজাদ। অভ্যুত্থানের আগে সিএমপির গোয়েন্দা বিভাগে (ডিবি) ছিলেন তিনি। অভ্যুত্থানের পর তিনি নগরের পাহাড়তলী থানায় ওসি হিসেবে পদায়ন পান। কয়েক মাসের মাথায় তিনি সিএমপির ডবলমুরিং থানার ওসি হন এবং সর্বশেষ গতকাল বাবুল আজাদকে নগরের চকবাজার থানার দায়িত্ব দেওয়া হয়।
গত বছর ওসি হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর তাঁর বিরুদ্ধে সংবাদ সংগ্রহকালে সাংবাদিককে থানা হাজতে আটকে রেখে মারধর, বিএনপি নেতাকে থানায় এনে নির্যাতন, চাঁদা দাবি ও লুট, মিথ্যা মামলায় হয়রানিসহ নানা অভিযোগ রয়েছে।
গত অক্টোবরে একটি প্রতিষ্ঠানে চুরির ঘটনায় মামলা না নিয়ে উল্টো মামলা করতে যাওয়া ব্যক্তিকে আটকে রেখে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। পুলিশ সদর দপ্তর এই অভিযোগ তদন্ত করছে। এ ছাড়া এক সপ্তাহ আগে আক্কাস জুয়েল নামে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক কর্মীকে গ্রেপ্তারের পর মারধর ও নির্যাতনের অভিযোগও রয়েছে। নগরের কয়েকজন ছাড়া অন্য ওসিদের বিরুদ্ধেও রয়েছে নানা অভিযোগ।
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আখতার কবির চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, এভাবে বদলিপ্রক্রিয়া কোন উদ্দেশ্যে, তা জানি না। তবে যাঁরা দায়িত্ববান ও নাগরিকদের জানমালের রক্ষার্থে কাজ করছেন, তাঁরা থাকলে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়, কিন্তু যাঁদের পেশাদারত্বে ঘাটতিসহ নানান অভিযোগ রয়েছে, তাঁদের একই জায়গায় ঘুরেফিরে রাখার সিদ্ধান্তটি সঠিক নয়। তিনি আরও বলেন, ‘গত বছরের ৫ আগস্টের পর চট্টগ্রামের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে সাধারণ মানুষ খুবই উদ্বিগ্ন। আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।’

চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) ১৬ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পদে রদবদল আনা হয়েছে। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে এই রদবদলের কথা বলা হলেও থানাগুলোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পুরোনো ওসিদেরই। তাঁদের কয়েকজনের বিরুদ্ধে বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়ানোর অভিযোগ রয়েছে।
গতকাল শনিবার সিএমপি কমিশনার হাসিব আজিজ স্বাক্ষরিত আদেশে নগরের ১৬ থানার ওসি পদে রদবদল আনা হয়। এতে পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার কোতোয়ালি থানার ওসি মো. আব্দুল করিমকে পাঁচলাইশে এবং কোতোয়ালির নতুন হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয় বাকলিয়া থানার ওসি মো. আফতাব উদ্দিনকে। এ ছাড়া পাঁচলাইশের ওসি মোহাম্মদ সোলাইমানকে বাকলিয়া থানায়, সদরঘাট থানার ওসি মো. আব্দুর রহিমকে বন্দর থানায়, বায়েজিদ থানার ওসি জসিম উদ্দিনকে চান্দগাঁও থানায়, চান্দগাঁও থানার ওসি মো. জাহেদুল কবিরকে বায়েজিদ বোস্তামী থানায়, খুলশী থানার ওসি শাহীনুর আলমকে কর্ণফুলী থানায়, ডবলমুরিং থানার ওসি মো. বাবুল আজাদকে চকবাজার থানায়, হালিশহর থানার ওসি মুহাম্মদ নুরুল আবছারকে পাহাড়তলী থানায়, কর্ণফুলী থানার ওসি মো. জাহেদুল ইসলাম খুলশী থানায়, বন্দর থানার ওসি মোস্তফা আহম্মেদকে পতেঙ্গা থানায়, পতেঙ্গার ওসি কাজী মুহাম্মদ সুলতান আহসান উদ্দীনকে হালিশহর থানায়, ইপিজেড থানার ওসি কামরুজ্জামানকে আকবরশাহ থানায় এবং চকবাজার থানার ওসি শফিকুল ইসলামকে পুলিশের বিশেষ শাখা সিটিএসবিতে বদলি করা হয়।
জানতে চাইলে নগর পুলিশের মুখপাত্র সহকারী কমিশনার আমিনুর রশীদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, লটারির মাধ্যমে থানাগুলোর ওসি পদে রদবদল আনা হয়েছে।
জানা গেছে, গত বছর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর সিএমপির ১৬টি থানার ওসি পদে পরিবর্তন আনা হয়। সিএমপি ওসি রদবদল প্রক্রিয়ায় সর্বশেষ আদেশে দেখা যায়, রদবদল হওয়া ওসিদের অনেকে গত দেড় বছরে সিএমপির ১৬ থানায় দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁদের মধ্যে পরিদর্শক বাবুল আজাদ, আরিফুর রহমান, আফতাব উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন রয়েছেন।
অভ্যুত্থানের আগে সিএমপি চারটি জোনের (উত্তর, দক্ষিণ, বন্দর ও পশ্চিম) ১৬টি থানার ওসি হিসেবে যাঁরা দায়িত্বে ছিলেন, তাঁদের সবাইকে সরানো হয় অভ্যুত্থানের পর। গত বছরের ৯ সেপ্টেম্বর পুলিশ সদর দপ্তর থেকে জারি করা আদেশে সিএমপির ১৩ থানার ওসি বদলি করা হয় এবং ১০ সেপ্টেম্বর আরেক আদেশে নগর পুলিশের ১৩ উপকমিশনার (ডিসি) এবং দুই ওসি পদে রদবদল করা হয়। ওই মাসেই আরও তিন থানার ওসি পদে রদবদল করা হয়।
ওসিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ
আগস্টে অভ্যুত্থানের পর গত ১৬ মাসে সিএমপির ১৬টি থানার মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত-সমালোচিত পরিদর্শক বাবুল আজাদ। অভ্যুত্থানের আগে সিএমপির গোয়েন্দা বিভাগে (ডিবি) ছিলেন তিনি। অভ্যুত্থানের পর তিনি নগরের পাহাড়তলী থানায় ওসি হিসেবে পদায়ন পান। কয়েক মাসের মাথায় তিনি সিএমপির ডবলমুরিং থানার ওসি হন এবং সর্বশেষ গতকাল বাবুল আজাদকে নগরের চকবাজার থানার দায়িত্ব দেওয়া হয়।
গত বছর ওসি হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর তাঁর বিরুদ্ধে সংবাদ সংগ্রহকালে সাংবাদিককে থানা হাজতে আটকে রেখে মারধর, বিএনপি নেতাকে থানায় এনে নির্যাতন, চাঁদা দাবি ও লুট, মিথ্যা মামলায় হয়রানিসহ নানা অভিযোগ রয়েছে।
গত অক্টোবরে একটি প্রতিষ্ঠানে চুরির ঘটনায় মামলা না নিয়ে উল্টো মামলা করতে যাওয়া ব্যক্তিকে আটকে রেখে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। পুলিশ সদর দপ্তর এই অভিযোগ তদন্ত করছে। এ ছাড়া এক সপ্তাহ আগে আক্কাস জুয়েল নামে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের এক কর্মীকে গ্রেপ্তারের পর মারধর ও নির্যাতনের অভিযোগও রয়েছে। নগরের কয়েকজন ছাড়া অন্য ওসিদের বিরুদ্ধেও রয়েছে নানা অভিযোগ।
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আখতার কবির চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, এভাবে বদলিপ্রক্রিয়া কোন উদ্দেশ্যে, তা জানি না। তবে যাঁরা দায়িত্ববান ও নাগরিকদের জানমালের রক্ষার্থে কাজ করছেন, তাঁরা থাকলে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়, কিন্তু যাঁদের পেশাদারত্বে ঘাটতিসহ নানান অভিযোগ রয়েছে, তাঁদের একই জায়গায় ঘুরেফিরে রাখার সিদ্ধান্তটি সঠিক নয়। তিনি আরও বলেন, ‘গত বছরের ৫ আগস্টের পর চট্টগ্রামের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে সাধারণ মানুষ খুবই উদ্বিগ্ন। আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।’

শেরপুরের নকলায় এক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের পদ নিয়ে চাচি ও ভাতিজার মধ্যে টানাটানি চলছে। ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ। এতে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা শিক্ষক ও কর্মচারীদের অবরুদ্ধ এবং লেখাপড়ার সুশৃঙ্খল অবস্থা ফিরিয়ে আসার দাবি জানিয়েছে। না হলে সবাইকে ছাড়পত্র (টিসি) দিয়ে বিদায় করে দিতে...
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার নাগরী ইউনিয়নে দুই পা বিচ্ছিন্ন করে মনির মোল্লা (৫২) নামের এক কৃষককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার সন্ধ্যার পর পারাবর্তা এলাকার বন বিভাগের একটি খোলা জায়গা থেকে ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত মনির মোল্লা একই এলাকার মৃত হাশেম মোল্লার ছেলে।
৩১ মিনিট আগে
নরসিংদীর মনোহরদীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় এইচ এম মস্তফা জোয়ারদার (৫২) নামের এক মাদ্রাসার সুপার নিহত হয়েছেন। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। মস্তফা জোয়ারদার মনোহরদী পৌর ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সল্লাবাইদ এলাকার বাসিন্দা।
৩৩ মিনিট আগে
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জব্দ করা সার বিক্রয়ে (কৃষি অধিদপ্তরের তদারকিতে) ফের অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। আদালতের বিচারক নির্দেশ দিয়েছিলেন, স্থানীয় প্রশাসনের তদারকিতে জব্দ করা সার সরকারি দরে বিক্রি করতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগেআজিনুর রহমান আজিম, পাটগ্রাম (লালমনিরহাট)

লালমনিরহাটের পাটগ্রামে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জব্দ করা সার বিক্রয়ে (কৃষি অধিদপ্তরের তদারকিতে) ফের অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। আদালতের বিচারক নির্দেশ দিয়েছিলেন, স্থানীয় প্রশাসনের তদারকিতে জব্দ করা সার সরকারি দরে বিক্রি করতে হবে।
কিন্তু স্থানীয় কৃষকেরা বলছেন, যোগসাজশে এসব সার অতিরিক্ত দামে বিক্রি করা হয়েছে।
কৃষকদের অভিযোগ, কবে এবং কীভাবে জব্দ করা সার বিক্রি হলো, এ সম্পর্কে তাঁদের কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি। সার বিক্রিতে স্বচ্ছতার ঘাটতি থাকায় ইউএনও এবং উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার তদারকি নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন তাঁরা।
জানা গেছে, গত ২৪ থেকে ২৬ অক্টোবর উপজেলার বিভিন্ন দোকান ও প্রতিষ্ঠানে অবৈধভাবে আনা সরকারি সার মজুত এবং বেশি দামে বিক্রির অভিযোগে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে উপজেলা প্রশাসন। এতে ১৫টি দোকান থেকে ৯ হাজার ৯০ বস্তা সার জব্দ এবং ৮ জন ব্যবসায়ীকে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এদিকে জব্দ করা সাড়ে ৬ হাজার বস্তা সার বেশি দামে বিক্রির পর স্থানীয় প্রশাসন সমালোচনার মুখে পড়লে ৩ ডিসেম্বর হঠাৎ ২ হাজার ৫০০ বস্তা সার সরকারি দামে বিক্রি করা হয়। সারগুলোর বেশির ভাগই ইউরিয়া।
কুচলিবাড়ী ইউনিয়নের স্থানীয়টারী গ্রামের মিজানুর ইসলাম বলেন, ‘আমার নামে সার কেনার কথা লেখা হয়েছে, কিন্তু আমি তো ভ্যান চালাই, সার কিনিনি।’ অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে কুচলিবাড়ীর ললিতারহাটে মেসার্স সুমন ট্রেডার্সের প্রতিনিধি ফিরোজ হাসান বলেন, ‘জব্দ করা সার কৃষকদের কাছে বাকিতে দেওয়া হয়েছে। কৃষকেরা ৭-৮ মাস পর টাকা দেবে, তাই কিছুটা বেশি দামে দিতে হয়েছে।’
পাটগ্রাম পৌরসভার অন্তর ট্রেডার্সের মালিক আব্দুল আজিজ বলেন, ‘বাকিতে সার বিক্রি করলে কিছু দাম বেশি লাগে। টিএসপি নগদে ১ হাজার ৯৫০, বাকিতে ২ হাজার ৩৫০ টাকা; পটাশ নগদে ১ হাজার ১০০, বাকিতে ১ হাজার ৫৫০ টাকা; ডিএপি নগদে ১ হাজার ৪৫০, বাকিতে ১ হাজার ৬৫০ টাকা করে দিয়েছি।’
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোস্তফা হাসান ইমাম বলেন, ‘জব্দ সার সরকারি দামে বিক্রি করার কথা ছিল। কিছু জায়গায় অভিযোগ এসেছে, বেশি দামে বিক্রি হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
যে অনিয়মের কারণে সার জব্দ করে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা করা হলো; জব্দ করা সেই সার বিক্রিতে একই অনিয়ম হলো, এতে কর্মকর্তাদের গাফিলতি আছে কি না, এমন প্রশ্নে ইউএনও উত্তম কুমার দাশ বলেন, ‘সার-সংকট তৈরি করে দাম বেশি নেওয়ার ঘটনায় অসাধু কিছু ব্যবসায়ী জড়িত ছিলেন। তাঁদের শনাক্ত করে অর্থদণ্ড ও সার জব্দ করে সরকারি দরে বিক্রির আদেশ দেওয়া হয়েছিল। আমার পক্ষে তো সব বিক্রয়ের জায়গায় থাকা সম্ভব নয়। বেশি দামে সার বিক্রি প্রমাণিত হলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অপর প্রশ্নে উত্তম কুমার দাশ বলেন, ‘যেসব দোকান থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালত কর্তৃক সার জব্দ ও জরিমানা করা হয়, কৃষকদের সুবিধার্থে কৃষি অধিদপ্তরের তদারকিতে ওই সব দোকান থেকে জব্দ করা সার বিক্রি করা যায়।’

লালমনিরহাটের পাটগ্রামে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জব্দ করা সার বিক্রয়ে (কৃষি অধিদপ্তরের তদারকিতে) ফের অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। আদালতের বিচারক নির্দেশ দিয়েছিলেন, স্থানীয় প্রশাসনের তদারকিতে জব্দ করা সার সরকারি দরে বিক্রি করতে হবে।
কিন্তু স্থানীয় কৃষকেরা বলছেন, যোগসাজশে এসব সার অতিরিক্ত দামে বিক্রি করা হয়েছে।
কৃষকদের অভিযোগ, কবে এবং কীভাবে জব্দ করা সার বিক্রি হলো, এ সম্পর্কে তাঁদের কোনো তথ্য দেওয়া হয়নি। সার বিক্রিতে স্বচ্ছতার ঘাটতি থাকায় ইউএনও এবং উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার তদারকি নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন তাঁরা।
জানা গেছে, গত ২৪ থেকে ২৬ অক্টোবর উপজেলার বিভিন্ন দোকান ও প্রতিষ্ঠানে অবৈধভাবে আনা সরকারি সার মজুত এবং বেশি দামে বিক্রির অভিযোগে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে উপজেলা প্রশাসন। এতে ১৫টি দোকান থেকে ৯ হাজার ৯০ বস্তা সার জব্দ এবং ৮ জন ব্যবসায়ীকে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এদিকে জব্দ করা সাড়ে ৬ হাজার বস্তা সার বেশি দামে বিক্রির পর স্থানীয় প্রশাসন সমালোচনার মুখে পড়লে ৩ ডিসেম্বর হঠাৎ ২ হাজার ৫০০ বস্তা সার সরকারি দামে বিক্রি করা হয়। সারগুলোর বেশির ভাগই ইউরিয়া।
কুচলিবাড়ী ইউনিয়নের স্থানীয়টারী গ্রামের মিজানুর ইসলাম বলেন, ‘আমার নামে সার কেনার কথা লেখা হয়েছে, কিন্তু আমি তো ভ্যান চালাই, সার কিনিনি।’ অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে কুচলিবাড়ীর ললিতারহাটে মেসার্স সুমন ট্রেডার্সের প্রতিনিধি ফিরোজ হাসান বলেন, ‘জব্দ করা সার কৃষকদের কাছে বাকিতে দেওয়া হয়েছে। কৃষকেরা ৭-৮ মাস পর টাকা দেবে, তাই কিছুটা বেশি দামে দিতে হয়েছে।’
পাটগ্রাম পৌরসভার অন্তর ট্রেডার্সের মালিক আব্দুল আজিজ বলেন, ‘বাকিতে সার বিক্রি করলে কিছু দাম বেশি লাগে। টিএসপি নগদে ১ হাজার ৯৫০, বাকিতে ২ হাজার ৩৫০ টাকা; পটাশ নগদে ১ হাজার ১০০, বাকিতে ১ হাজার ৫৫০ টাকা; ডিএপি নগদে ১ হাজার ৪৫০, বাকিতে ১ হাজার ৬৫০ টাকা করে দিয়েছি।’
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোস্তফা হাসান ইমাম বলেন, ‘জব্দ সার সরকারি দামে বিক্রি করার কথা ছিল। কিছু জায়গায় অভিযোগ এসেছে, বেশি দামে বিক্রি হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
যে অনিয়মের কারণে সার জব্দ করে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা করা হলো; জব্দ করা সেই সার বিক্রিতে একই অনিয়ম হলো, এতে কর্মকর্তাদের গাফিলতি আছে কি না, এমন প্রশ্নে ইউএনও উত্তম কুমার দাশ বলেন, ‘সার-সংকট তৈরি করে দাম বেশি নেওয়ার ঘটনায় অসাধু কিছু ব্যবসায়ী জড়িত ছিলেন। তাঁদের শনাক্ত করে অর্থদণ্ড ও সার জব্দ করে সরকারি দরে বিক্রির আদেশ দেওয়া হয়েছিল। আমার পক্ষে তো সব বিক্রয়ের জায়গায় থাকা সম্ভব নয়। বেশি দামে সার বিক্রি প্রমাণিত হলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অপর প্রশ্নে উত্তম কুমার দাশ বলেন, ‘যেসব দোকান থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালত কর্তৃক সার জব্দ ও জরিমানা করা হয়, কৃষকদের সুবিধার্থে কৃষি অধিদপ্তরের তদারকিতে ওই সব দোকান থেকে জব্দ করা সার বিক্রি করা যায়।’

শেরপুরের নকলায় এক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের পদ নিয়ে চাচি ও ভাতিজার মধ্যে টানাটানি চলছে। ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ। এতে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা শিক্ষক ও কর্মচারীদের অবরুদ্ধ এবং লেখাপড়ার সুশৃঙ্খল অবস্থা ফিরিয়ে আসার দাবি জানিয়েছে। না হলে সবাইকে ছাড়পত্র (টিসি) দিয়ে বিদায় করে দিতে...
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার নাগরী ইউনিয়নে দুই পা বিচ্ছিন্ন করে মনির মোল্লা (৫২) নামের এক কৃষককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার সন্ধ্যার পর পারাবর্তা এলাকার বন বিভাগের একটি খোলা জায়গা থেকে ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত মনির মোল্লা একই এলাকার মৃত হাশেম মোল্লার ছেলে।
৩১ মিনিট আগে
নরসিংদীর মনোহরদীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় এইচ এম মস্তফা জোয়ারদার (৫২) নামের এক মাদ্রাসার সুপার নিহত হয়েছেন। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। মস্তফা জোয়ারদার মনোহরদী পৌর ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সল্লাবাইদ এলাকার বাসিন্দা।
৩৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) ১৬ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পদে রদবদল আনা হয়েছে। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে এই রদবদলের কথা বলা হলেও থানাগুলোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পুরোনো ওসিদেরই। তাঁদের কয়েকজনের বিরুদ্ধে বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়ানোর অভিযোগ রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে