খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার দক্ষিণ গাড়পাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সেই ১৩ শিক্ষার্থী সব পাঠ্যবই পেয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে তাদের বাকি বাংলা ব্যাকরণ ও কৃষি শিক্ষা বিষয়ের বই দুটি দেওয়া হয়। এর আগে ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার পাশাপাশি বই বিতরণের নির্দেশ দিয়েছে খানসামা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস।
এ বিষয়ে ‘২ বই ছাড়া নবম পার করল ১৩ শিক্ষার্থী, গোডাউনে থাকতে পারে—বললেন প্রধান শিক্ষক’ শিরোনামে আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করা হয়। তারই পরিপ্রেক্ষিতে ওই ১৩ শিক্ষার্থীকে বাকি দুটি বই দেওয়া হলো।
খানসামা উপজেলার এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান দক্ষিণ গাড়পাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের দশম শ্রেণির ১৩ শিক্ষার্থী বাংলা দ্বিতীয়পত্র ও কৃষি শিক্ষা পাঠ্যবই এক বছরেও হাতে পায়নি। সহপাঠীর কাছ থেকে ধার করা বই ও গাইড কিনে পড়ালেখা করে মূল্যায়ন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে নবম থেকে দশম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হয়েছে তারা। এ জন্য প্রধান শিক্ষককে দায়ী করেছেন অভিভাবকেরা। এ নিয়ে আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হলে উপজেলা প্রশাসন ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের টনক নড়ে।
এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মনজুরুল হক বলেন, বিষয়টি নজরে আসার পর সেই প্রধান শিক্ষককে শোকজ করাসহ বই দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে ওই শিক্ষক শোকজের জবাবসহ শিক্ষার্থীদের বই দিয়েছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তাজ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বই প্রদানে গাফিলতির বিষয়ে শিক্ষকের শোকজের জবাব ও তদন্ত প্রতিবেদন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে। সেই সঙ্গে ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার মানোন্নয়নে তদারকি অব্যাহত থাকবে।
উল্লেখ্য, গত ২৪ জানুয়ারি এ ঘটনায় দৈনিক আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়।

দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার দক্ষিণ গাড়পাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সেই ১৩ শিক্ষার্থী সব পাঠ্যবই পেয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে তাদের বাকি বাংলা ব্যাকরণ ও কৃষি শিক্ষা বিষয়ের বই দুটি দেওয়া হয়। এর আগে ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার পাশাপাশি বই বিতরণের নির্দেশ দিয়েছে খানসামা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস।
এ বিষয়ে ‘২ বই ছাড়া নবম পার করল ১৩ শিক্ষার্থী, গোডাউনে থাকতে পারে—বললেন প্রধান শিক্ষক’ শিরোনামে আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করা হয়। তারই পরিপ্রেক্ষিতে ওই ১৩ শিক্ষার্থীকে বাকি দুটি বই দেওয়া হলো।
খানসামা উপজেলার এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান দক্ষিণ গাড়পাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের দশম শ্রেণির ১৩ শিক্ষার্থী বাংলা দ্বিতীয়পত্র ও কৃষি শিক্ষা পাঠ্যবই এক বছরেও হাতে পায়নি। সহপাঠীর কাছ থেকে ধার করা বই ও গাইড কিনে পড়ালেখা করে মূল্যায়ন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে নবম থেকে দশম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হয়েছে তারা। এ জন্য প্রধান শিক্ষককে দায়ী করেছেন অভিভাবকেরা। এ নিয়ে আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হলে উপজেলা প্রশাসন ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের টনক নড়ে।
এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মনজুরুল হক বলেন, বিষয়টি নজরে আসার পর সেই প্রধান শিক্ষককে শোকজ করাসহ বই দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে ওই শিক্ষক শোকজের জবাবসহ শিক্ষার্থীদের বই দিয়েছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তাজ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বই প্রদানে গাফিলতির বিষয়ে শিক্ষকের শোকজের জবাব ও তদন্ত প্রতিবেদন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে। সেই সঙ্গে ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার মানোন্নয়নে তদারকি অব্যাহত থাকবে।
উল্লেখ্য, গত ২৪ জানুয়ারি এ ঘটনায় দৈনিক আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
২ মিনিট আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে