নীলফামারী প্রতিনিধি

নীলফামারীর ডোমারে দ্বিতীয় দফায় সড়কের সংস্কার কাজ শেষ না করে নির্মাণসামগ্রী অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছিল ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। এলাকাবাসী সেগুলো আটক করে সড়ক অবরোধ করেন। উপজেলার ডোমার–বসুনিয়ার হাট সড়কে আজ শুক্রবার এ ঘটনা ঘটে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, ওই সড়কটির সংস্কার কাজ শুরু হয় প্রায় দুই বছর আগে। এক বছর আগে ওই প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়। এরপর আরেক দফায় মেয়াদ বাড়ানো হলেও বর্ধিত মেয়াদও শেষ হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান সড়কটি ভেঙে ফেলে রাখায় চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে ওই এলাকার মানুষ।
খাটুরিয়া মেম্বার পাড়া গ্রামের নূর আলম (৩৫) বলেন, ‘কাজ শুরুর সময় জাল্লির মোড় এলাকায় সড়কের পাশে একটি স্থানে খোয়া, বালু এবং মাটি স্তপ করে রাখে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। এরপর সড়কটি ভেঙে রাখার দুই বছর হলেও কোনো অগ্রগতি নেই। আজ শুক্রবার সকালে ঠিকাদারের লোকজন ট্রাকে করে ওই স্থান থেকে খোয়া সরিয়ে অন্যত্র নিয়ে যাচ্ছিলেন। বিষয়টি জানতে পেরে বিক্ষুদ্ধ লোকজন তাতে বাধা দিয়ে সকাল থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করে রাখেন।’
তিনি বলেন, ‘সড়কের ধারে আমার বাড়ি। এভাবে সড়কটি ভেঙে ফেলে রাখায় যানবাহন চলাচলে ধুলার সৃষ্টি হচ্ছে। আমার বাবা অসুস্থ হলে রংপুরে চিকিৎসকেরা কাছে নিয়ে গিয়েছিলাম, চিকিৎসক বলছেন ধুলাবালির কারণে এমন সমস্যা হচ্ছে। ওই ধুলা প্রতিনিয়ত আমার বাড়িতে প্রবেশ করায় শিশুসহ পরিবারের সব সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়েছি। এখন আমার পরিবারের সবাই শ্বাসকষ্টে ভুগছে।’
একই গ্রামের নূর হোসেন (৪৫) বলেন, ‘সড়ক মেরামত কাজে ব্যবহারের জন্য আমার জমিতে খোয়া, বালু, মাটিসহ অন্যান্য মালামাল রেখেছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। চার মাস থেকে কোনো ভাড়া দিচ্ছে না। শুক্রবার সকালে এসব মালামাল সরিয়ে নিতে আসলে এলাকাবাসী বাধা দেয়।’
উপজেলার সোনারায় ইউনিয়ন পরিষদেরে চেয়ারম্যান মো. গোলাম ফিরোজ চৌধুরী বলেন, ‘বসুনিয়ার হাট এলাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসা কেন্দ্র। দূর–দূড়ান্ত থেকে যানবাহন নিয়ে এখানে মানুষ আসে। সড়কটি মেরামতের নামে ভেঙে দীর্ঘদিন ধরে ফেলে রাখায় সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। বিষয়টি আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) জানিয়েছি’।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ঝিনাইদহের ইউনিক কনস্ট্রাকশন প্রাইভেট লিমিটেডের মোবাইল নম্বরে ফোন করা হলে ওহিদ জামান নামের এক ব্যক্তি ফোনটি ধরেন। তিনি বলেন, ‘আমি ঠিকাদারের জামাই। আমি তো এ বিষয়ে বলতে পারছি না। আপনি ঠিকাদারের ছেলের সঙ্গে কথা বলেন, উনি দেখাশুনা করেন।’ পরে তাঁকে মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে পাওয়া যায়নি।
ডোমার উপজেলা প্রকৌশলী ফিরোজ আলম বলেন, ‘আমি সম্প্রতি এ কর্মস্থলে এসেছি। ঠিকাদারের সঙে যোগাযোগ করতে পারি নাই, তাদের প্রতিনিধির সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি বলেছেন, ‘‘আমরা তিনটি সড়কের প্যাকেজে কাজ করছি, একটি সড়কের এক কিলোমিটার বাকি আছে, সেটি শেষ হলে এই সড়কের কাজ ধরবেন।’’’

নীলফামারীর ডোমারে দ্বিতীয় দফায় সড়কের সংস্কার কাজ শেষ না করে নির্মাণসামগ্রী অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছিল ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। এলাকাবাসী সেগুলো আটক করে সড়ক অবরোধ করেন। উপজেলার ডোমার–বসুনিয়ার হাট সড়কে আজ শুক্রবার এ ঘটনা ঘটে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, ওই সড়কটির সংস্কার কাজ শুরু হয় প্রায় দুই বছর আগে। এক বছর আগে ওই প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়। এরপর আরেক দফায় মেয়াদ বাড়ানো হলেও বর্ধিত মেয়াদও শেষ হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান সড়কটি ভেঙে ফেলে রাখায় চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে ওই এলাকার মানুষ।
খাটুরিয়া মেম্বার পাড়া গ্রামের নূর আলম (৩৫) বলেন, ‘কাজ শুরুর সময় জাল্লির মোড় এলাকায় সড়কের পাশে একটি স্থানে খোয়া, বালু এবং মাটি স্তপ করে রাখে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। এরপর সড়কটি ভেঙে রাখার দুই বছর হলেও কোনো অগ্রগতি নেই। আজ শুক্রবার সকালে ঠিকাদারের লোকজন ট্রাকে করে ওই স্থান থেকে খোয়া সরিয়ে অন্যত্র নিয়ে যাচ্ছিলেন। বিষয়টি জানতে পেরে বিক্ষুদ্ধ লোকজন তাতে বাধা দিয়ে সকাল থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করে রাখেন।’
তিনি বলেন, ‘সড়কের ধারে আমার বাড়ি। এভাবে সড়কটি ভেঙে ফেলে রাখায় যানবাহন চলাচলে ধুলার সৃষ্টি হচ্ছে। আমার বাবা অসুস্থ হলে রংপুরে চিকিৎসকেরা কাছে নিয়ে গিয়েছিলাম, চিকিৎসক বলছেন ধুলাবালির কারণে এমন সমস্যা হচ্ছে। ওই ধুলা প্রতিনিয়ত আমার বাড়িতে প্রবেশ করায় শিশুসহ পরিবারের সব সদস্য অসুস্থ হয়ে পড়েছি। এখন আমার পরিবারের সবাই শ্বাসকষ্টে ভুগছে।’
একই গ্রামের নূর হোসেন (৪৫) বলেন, ‘সড়ক মেরামত কাজে ব্যবহারের জন্য আমার জমিতে খোয়া, বালু, মাটিসহ অন্যান্য মালামাল রেখেছে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। চার মাস থেকে কোনো ভাড়া দিচ্ছে না। শুক্রবার সকালে এসব মালামাল সরিয়ে নিতে আসলে এলাকাবাসী বাধা দেয়।’
উপজেলার সোনারায় ইউনিয়ন পরিষদেরে চেয়ারম্যান মো. গোলাম ফিরোজ চৌধুরী বলেন, ‘বসুনিয়ার হাট এলাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসা কেন্দ্র। দূর–দূড়ান্ত থেকে যানবাহন নিয়ে এখানে মানুষ আসে। সড়কটি মেরামতের নামে ভেঙে দীর্ঘদিন ধরে ফেলে রাখায় সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। বিষয়টি আমি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) জানিয়েছি’।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ঝিনাইদহের ইউনিক কনস্ট্রাকশন প্রাইভেট লিমিটেডের মোবাইল নম্বরে ফোন করা হলে ওহিদ জামান নামের এক ব্যক্তি ফোনটি ধরেন। তিনি বলেন, ‘আমি ঠিকাদারের জামাই। আমি তো এ বিষয়ে বলতে পারছি না। আপনি ঠিকাদারের ছেলের সঙ্গে কথা বলেন, উনি দেখাশুনা করেন।’ পরে তাঁকে মোবাইল ফোনে কল দেওয়া হলে পাওয়া যায়নি।
ডোমার উপজেলা প্রকৌশলী ফিরোজ আলম বলেন, ‘আমি সম্প্রতি এ কর্মস্থলে এসেছি। ঠিকাদারের সঙে যোগাযোগ করতে পারি নাই, তাদের প্রতিনিধির সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি বলেছেন, ‘‘আমরা তিনটি সড়কের প্যাকেজে কাজ করছি, একটি সড়কের এক কিলোমিটার বাকি আছে, সেটি শেষ হলে এই সড়কের কাজ ধরবেন।’’’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) আওয়ামীপন্থী ছয়জন ডিন পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাত ৮টায় এক সভায় তাঁরা দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ করেন বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার।
৮ মিনিট আগে
নিরাপত্তা শঙ্কার কারণে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদ। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে এক পোস্টে কাজী জাহিদ এ ঘোষণা দেন।
৩৩ মিনিট আগে
আজিজ সরদার বলেন, ‘এক দিনেই আমার ২৪টি কবুতর মারা গেছে। পাখিরা তো জানে না বীজে বিষ মাখানো আছে। এ ক্ষতির বিচার চাই।’ ক্ষতিগ্রস্তরা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ক্ষতিপূরণ এবং দায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
জমির ধান কাটা হয়ে গেছে। সেখানে নড়বড়ে কয়েকটি বাঁশের ওপর কাত হয়ে পড়ে রয়েছে একটি বিদ্যুতের খুঁটি। খুঁটির আশপাশে মাঠে লোকজন নতুন ফসল বপনের কাজ করছেন। কেউ কেউ গরু-ছাগল চরাচ্ছেন। সেখানে বাঁশের ওপর কোনো রকমভাবে ভর দিয়ে রাখা খুঁটিটি যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে।
১ ঘণ্টা আগেরাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) আওয়ামীপন্থী ছয়জন ডিন পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাত ৮টায় এক সভায় তাঁরা দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ করেন বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার।
আখতার হোসেন মজুমদার বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থী ও ডিনদের সঙ্গে আলোচনা করেছি। সেখানে ডিনরা তাঁদের দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ করেন।’
এদিকে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন এস এম একরাম উল্ল্যাহ বলেন, ‘আজ কী হয়েছে, সেটা জানি না। তবে আমরা জানিয়েছি, আমরা দায়িত্ব পালন করতে ইচ্ছুক না।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব বলেন, অনেক দিন ধরেই একটি সমস্যার মধ্য দিয়ে আমরা যাচ্ছিলাম, যার একটি সুরাহা হতে চলেছে। আগামীকাল অফিশিয়ালি আমরা জানাবো।’
এর আগে আওয়ামীপন্থী ছয়জন ডিনের পদত্যাগ দাবিতে আজ সকাল ১০টার দিকে ডিনস কমপ্লেক্সে যান শিক্ষার্থীরা। পরে ডিনস কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ভবনে অবস্থিত এই ডিনদের চেম্বারে তালা দেন তাঁরা। ডিনদের কেউ আজ নিজেদের বিভাগে ক্লাসে যাননি।
পরে বেলা আড়াইটার দিকে শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রার দপ্তরে এসে তাঁদের দাবি জানান। এ সময় শাখা শিবিরের সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদ ফয়সাল দাবি আদায়ের আগে রেজিস্ট্রার ভবন ত্যাগ না করার ঘোষণা দেন। পরে শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রার দপ্তরসহ সহ-উপাচার্য ও প্রক্টর দপ্তরেও তালা ঝুলিয়ে দেন। প্রায় আধা ঘণ্টা তালাবদ্ধ রাখার পর খুলে দেওয়া হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য, প্রক্টর ও জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সভায় বসেন। সেখানে কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই রাতে আরেকটি সভা ডাকা হবে বলে ওই সভা সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর শিক্ষক সমিতি, ডিন, সিন্ডিকেট, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন কমিটি এবং শিক্ষা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে ১২টি অনুষদের ডিন নির্বাচনে আওয়ামীপন্থী হলুদ প্যানেল থেকে ছয়জন প্রার্থী নির্বাচিত হন। গত বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে ডিনদের নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হয়েছে। তবে উপাচার্য ১১ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুযায়ী এসব ডিনকে নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত স্বপদে থাকার নির্দেশ দেন।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) আওয়ামীপন্থী ছয়জন ডিন পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাত ৮টায় এক সভায় তাঁরা দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ করেন বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার।
আখতার হোসেন মজুমদার বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থী ও ডিনদের সঙ্গে আলোচনা করেছি। সেখানে ডিনরা তাঁদের দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ করেন।’
এদিকে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন এস এম একরাম উল্ল্যাহ বলেন, ‘আজ কী হয়েছে, সেটা জানি না। তবে আমরা জানিয়েছি, আমরা দায়িত্ব পালন করতে ইচ্ছুক না।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব বলেন, অনেক দিন ধরেই একটি সমস্যার মধ্য দিয়ে আমরা যাচ্ছিলাম, যার একটি সুরাহা হতে চলেছে। আগামীকাল অফিশিয়ালি আমরা জানাবো।’
এর আগে আওয়ামীপন্থী ছয়জন ডিনের পদত্যাগ দাবিতে আজ সকাল ১০টার দিকে ডিনস কমপ্লেক্সে যান শিক্ষার্থীরা। পরে ডিনস কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন ভবনে অবস্থিত এই ডিনদের চেম্বারে তালা দেন তাঁরা। ডিনদের কেউ আজ নিজেদের বিভাগে ক্লাসে যাননি।
পরে বেলা আড়াইটার দিকে শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রার দপ্তরে এসে তাঁদের দাবি জানান। এ সময় শাখা শিবিরের সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদ ফয়সাল দাবি আদায়ের আগে রেজিস্ট্রার ভবন ত্যাগ না করার ঘোষণা দেন। পরে শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রার দপ্তরসহ সহ-উপাচার্য ও প্রক্টর দপ্তরেও তালা ঝুলিয়ে দেন। প্রায় আধা ঘণ্টা তালাবদ্ধ রাখার পর খুলে দেওয়া হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য, প্রক্টর ও জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সভায় বসেন। সেখানে কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই রাতে আরেকটি সভা ডাকা হবে বলে ওই সভা সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর শিক্ষক সমিতি, ডিন, সিন্ডিকেট, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন কমিটি এবং শিক্ষা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে ১২টি অনুষদের ডিন নির্বাচনে আওয়ামীপন্থী হলুদ প্যানেল থেকে ছয়জন প্রার্থী নির্বাচিত হন। গত বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে ডিনদের নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হয়েছে। তবে উপাচার্য ১১ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুযায়ী এসব ডিনকে নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত স্বপদে থাকার নির্দেশ দেন।

নীলফামারীর ডোমারে সড়কের সংস্কার কাজ শেষ না করে নির্মাণসামগ্রী অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছিল ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। এলাকাবাসী সেগুলো আটক করে সড়ক অবরোধ করেন। উপজেলার ডোমার–বসুনিয়ার হাট সড়কে আজ শুক্রবার এ ঘটনা ঘটে।
২৯ মার্চ ২০২৪
নিরাপত্তা শঙ্কার কারণে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদ। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে এক পোস্টে কাজী জাহিদ এ ঘোষণা দেন।
৩৩ মিনিট আগে
আজিজ সরদার বলেন, ‘এক দিনেই আমার ২৪টি কবুতর মারা গেছে। পাখিরা তো জানে না বীজে বিষ মাখানো আছে। এ ক্ষতির বিচার চাই।’ ক্ষতিগ্রস্তরা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ক্ষতিপূরণ এবং দায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
জমির ধান কাটা হয়ে গেছে। সেখানে নড়বড়ে কয়েকটি বাঁশের ওপর কাত হয়ে পড়ে রয়েছে একটি বিদ্যুতের খুঁটি। খুঁটির আশপাশে মাঠে লোকজন নতুন ফসল বপনের কাজ করছেন। কেউ কেউ গরু-ছাগল চরাচ্ছেন। সেখানে বাঁশের ওপর কোনো রকমভাবে ভর দিয়ে রাখা খুঁটিটি যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে।
১ ঘণ্টা আগেরাবি প্রতিনিধি

নিরাপত্তা শঙ্কার কারণে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদ। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে এক পোস্টে কাজী জাহিদ এ ঘোষণা দেন। পোস্টে তিনি নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ক্লাস-পরীক্ষা নিতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
পোস্টে রাবির সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদ লেখেন, ‘নিরাপত্তা না থাকায় ক্লাস-পরীক্ষা নেয়া ও অন্যান্য একডেমিক কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না বলে দুঃখিত। আমার নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্ব রয়েছে আমার জন্য সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি করে দেয়া এবং প্রয়োজনে আমার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সাড়ে আটশত শিক্ষকের প্রতি ক্লাসরুমে প্রবেশ করলে তাদেরকে কলার ধরে টেনে প্রশাসন ভবনের সামনে এনে বেঁধে রাখার অব্যাহত হুমকি দেয়া হলেও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই সকল শিক্ষকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।’
কাজী জাহিদ আরও লেখেন, ‘যেই মুহূর্ত থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমার নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে, সেই মুহূর্ত থেকেই আমার উপরে ন্যস্ত দায়িত্ব আমি যথাযথভাবে পালন করবো ইনশাল্লাহ।’
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে কাজী জাহিদ বলেন, ‘এভাবে জেনারেল নোটিশের মতো সংখ্যা উল্লেখ করে হুমকি দেওয়ার পর আমরা কোনোভাবেই নিরাপদ অনুভব করছি না। বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামীপন্থী সাত শতাধিক শিক্ষক যদি ফ্যাসিস্ট হয়, তাহলে সেখানে তো আমারও নাম আছে!’ তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল শিক্ষকই তো রাজনীতি করে। বর্তমান প্রশাসনে থাকা প্রত্যেকেই কোনো না কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। সেভাবেই আমাদেরও নাম আছে।’ নিরাপত্তা শঙ্কার কথা জানানোর পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো যোগাযোগ করা হয়নি বলেও জানান কাজী জহিদ।
এর আগে গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পক্ষে যারা নমনীয়তা উৎপাদন করবে, আমরা তাদের জুতা খুলে মুখে মারব ইনশা আল্লাহ। রাবিতে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের মদদপুষ্ট কোনো শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী যদি চাকরি করে, তাদের আগামী রোববার থেকে কলার ধরে টেনে টেনে প্রশাসনিক ভবনের সামনে বেঁধে রাখব।’
এ ছাড়া গতকাল শনিবার আম্মার এক পোস্টে আওয়ামীপন্থী ডিনদের পদত্যাগ ও ফ্যাসিজমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের অপসারণের দাবিতে ‘অপারেশন জিরো টলারেন্স ফর ফ্যাসিজম’ শীর্ষক কর্মসূচির ঘোষণা দেন।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষকেরা যদি এভাবে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে, তাহলে সমস্যা সৃষ্টি হবে। অনেক শিক্ষকই এভাবে নিরাপত্তা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। আমরা বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব।’

নিরাপত্তা শঙ্কার কারণে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদ। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে এক পোস্টে কাজী জাহিদ এ ঘোষণা দেন। পোস্টে তিনি নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ক্লাস-পরীক্ষা নিতে অপারগতা প্রকাশ করেন।
পোস্টে রাবির সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদ লেখেন, ‘নিরাপত্তা না থাকায় ক্লাস-পরীক্ষা নেয়া ও অন্যান্য একডেমিক কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না বলে দুঃখিত। আমার নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্ব রয়েছে আমার জন্য সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি করে দেয়া এবং প্রয়োজনে আমার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সাড়ে আটশত শিক্ষকের প্রতি ক্লাসরুমে প্রবেশ করলে তাদেরকে কলার ধরে টেনে প্রশাসন ভবনের সামনে এনে বেঁধে রাখার অব্যাহত হুমকি দেয়া হলেও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই সকল শিক্ষকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।’
কাজী জাহিদ আরও লেখেন, ‘যেই মুহূর্ত থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমার নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে, সেই মুহূর্ত থেকেই আমার উপরে ন্যস্ত দায়িত্ব আমি যথাযথভাবে পালন করবো ইনশাল্লাহ।’
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে কাজী জাহিদ বলেন, ‘এভাবে জেনারেল নোটিশের মতো সংখ্যা উল্লেখ করে হুমকি দেওয়ার পর আমরা কোনোভাবেই নিরাপদ অনুভব করছি না। বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামীপন্থী সাত শতাধিক শিক্ষক যদি ফ্যাসিস্ট হয়, তাহলে সেখানে তো আমারও নাম আছে!’ তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল শিক্ষকই তো রাজনীতি করে। বর্তমান প্রশাসনে থাকা প্রত্যেকেই কোনো না কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। সেভাবেই আমাদেরও নাম আছে।’ নিরাপত্তা শঙ্কার কথা জানানোর পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো যোগাযোগ করা হয়নি বলেও জানান কাজী জহিদ।
এর আগে গত শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে রাকসুর জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার বলেন, ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পক্ষে যারা নমনীয়তা উৎপাদন করবে, আমরা তাদের জুতা খুলে মুখে মারব ইনশা আল্লাহ। রাবিতে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের মদদপুষ্ট কোনো শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী যদি চাকরি করে, তাদের আগামী রোববার থেকে কলার ধরে টেনে টেনে প্রশাসনিক ভবনের সামনে বেঁধে রাখব।’
এ ছাড়া গতকাল শনিবার আম্মার এক পোস্টে আওয়ামীপন্থী ডিনদের পদত্যাগ ও ফ্যাসিজমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের অপসারণের দাবিতে ‘অপারেশন জিরো টলারেন্স ফর ফ্যাসিজম’ শীর্ষক কর্মসূচির ঘোষণা দেন।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষকেরা যদি এভাবে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে, তাহলে সমস্যা সৃষ্টি হবে। অনেক শিক্ষকই এভাবে নিরাপত্তা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। আমরা বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব।’

নীলফামারীর ডোমারে সড়কের সংস্কার কাজ শেষ না করে নির্মাণসামগ্রী অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছিল ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। এলাকাবাসী সেগুলো আটক করে সড়ক অবরোধ করেন। উপজেলার ডোমার–বসুনিয়ার হাট সড়কে আজ শুক্রবার এ ঘটনা ঘটে।
২৯ মার্চ ২০২৪
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) আওয়ামীপন্থী ছয়জন ডিন পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাত ৮টায় এক সভায় তাঁরা দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ করেন বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার।
৮ মিনিট আগে
আজিজ সরদার বলেন, ‘এক দিনেই আমার ২৪টি কবুতর মারা গেছে। পাখিরা তো জানে না বীজে বিষ মাখানো আছে। এ ক্ষতির বিচার চাই।’ ক্ষতিগ্রস্তরা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ক্ষতিপূরণ এবং দায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে
জমির ধান কাটা হয়ে গেছে। সেখানে নড়বড়ে কয়েকটি বাঁশের ওপর কাত হয়ে পড়ে রয়েছে একটি বিদ্যুতের খুঁটি। খুঁটির আশপাশে মাঠে লোকজন নতুন ফসল বপনের কাজ করছেন। কেউ কেউ গরু-ছাগল চরাচ্ছেন। সেখানে বাঁশের ওপর কোনো রকমভাবে ভর দিয়ে রাখা খুঁটিটি যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে।
১ ঘণ্টা আগেতালা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি

সাতক্ষীরার তালায় ফসল রক্ষার নামে বিষ মাখানো সরিষার বীজ ছিটিয়ে পাখিনিধনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বিষ মাখানো বীজ খেয়ে শতাধিক কবুতর ও ঘুঘু পাখি মারা গেছে। এ ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
গতকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে উপজেলার হরিশ্চন্দ্রকাঠি গ্রামে একের পর এক কবুতর ও ঘুঘু পাখি মরে পড়ে থাকতে দেখা যায়। খবর ছড়িয়ে পড়লে আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন খুলনা বন বিভাগের ওয়াইল্ডলাইফ অ্যান্ড বায়োডাইভারসিটি কনজারভেশন অফিসার তন্ময় আচার্য্য।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তন্ময় আচার্য্য সাংবাদিকদের জানান, এটি অত্যন্ত দুঃখজনক ও অপরাধমূলক ঘটনা। বিষ প্রয়োগের মাধ্যমে বন্য প্রাণিনিধন আইনত দণ্ডনীয়। তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, ১৯ ডিসেম্বর হরিশ্চন্দ্রকাঠি বিলে সরিষা চাষের জন্য বীজ বপন করেন তালা মহিলা কলেজের প্রদর্শক আবদুল বারী। পাখির আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষার উদ্দেশ্যে বীজে বিষ মাখানো হয়। পরদিন ওই ক্ষেতে কবুতর ও ঘুঘু পাখির ব্যাপক বিচরণ লক্ষ করা যায়। এর পর থেকে একে একে পাখিগুলো অসুস্থ হয়ে মারা যেতে থাকে। এ পর্যন্ত ঘটনাস্থল ও আশপাশের এলাকা থেকে ১০০টির বেশি কবুতর এবং একটি ঘুঘু পাখির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
হরিশ্চন্দ্রকাঠি গ্রামের বাসিন্দা জিন্নাত খাঁ ও হায়দার আলী বলেন, ‘আমাদের অনেক কবুতর মারা গেছে। এগুলো আমাদের শখ আর জীবিকার অংশ। এমন ক্ষতি আগে কখনো হয়নি।’
রহিমাবাদ গ্রামের আজিজ সরদার বলেন, ‘এক দিনেই আমার ২৪টি কবুতর মারা গেছে। পাখিরা তো জানে না বীজে বিষ মাখানো আছে। এ ক্ষতির বিচার চাই।’ ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ক্ষতিপূরণ এবং দায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
তালা মহিলা কলেজের প্রদর্শক আবদুল বারীকে ফোন করলে নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। তাঁর ভাই অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য আবদুল মজিদ বলেন, কাজটি ঠিক হয়নি।
তালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনাটির বিষয়ে আমি শুনেছি। এ ঘটনায় কেউ অভিযোগ দিলে মামলা নেওয়া হবে। পাশাপাশি যেন এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সাতক্ষীরার তালায় ফসল রক্ষার নামে বিষ মাখানো সরিষার বীজ ছিটিয়ে পাখিনিধনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বিষ মাখানো বীজ খেয়ে শতাধিক কবুতর ও ঘুঘু পাখি মারা গেছে। এ ঘটনায় স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
গতকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে উপজেলার হরিশ্চন্দ্রকাঠি গ্রামে একের পর এক কবুতর ও ঘুঘু পাখি মরে পড়ে থাকতে দেখা যায়। খবর ছড়িয়ে পড়লে আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন খুলনা বন বিভাগের ওয়াইল্ডলাইফ অ্যান্ড বায়োডাইভারসিটি কনজারভেশন অফিসার তন্ময় আচার্য্য।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তন্ময় আচার্য্য সাংবাদিকদের জানান, এটি অত্যন্ত দুঃখজনক ও অপরাধমূলক ঘটনা। বিষ প্রয়োগের মাধ্যমে বন্য প্রাণিনিধন আইনত দণ্ডনীয়। তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, ১৯ ডিসেম্বর হরিশ্চন্দ্রকাঠি বিলে সরিষা চাষের জন্য বীজ বপন করেন তালা মহিলা কলেজের প্রদর্শক আবদুল বারী। পাখির আক্রমণ থেকে ফসল রক্ষার উদ্দেশ্যে বীজে বিষ মাখানো হয়। পরদিন ওই ক্ষেতে কবুতর ও ঘুঘু পাখির ব্যাপক বিচরণ লক্ষ করা যায়। এর পর থেকে একে একে পাখিগুলো অসুস্থ হয়ে মারা যেতে থাকে। এ পর্যন্ত ঘটনাস্থল ও আশপাশের এলাকা থেকে ১০০টির বেশি কবুতর এবং একটি ঘুঘু পাখির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
হরিশ্চন্দ্রকাঠি গ্রামের বাসিন্দা জিন্নাত খাঁ ও হায়দার আলী বলেন, ‘আমাদের অনেক কবুতর মারা গেছে। এগুলো আমাদের শখ আর জীবিকার অংশ। এমন ক্ষতি আগে কখনো হয়নি।’
রহিমাবাদ গ্রামের আজিজ সরদার বলেন, ‘এক দিনেই আমার ২৪টি কবুতর মারা গেছে। পাখিরা তো জানে না বীজে বিষ মাখানো আছে। এ ক্ষতির বিচার চাই।’ ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ক্ষতিপূরণ এবং দায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
তালা মহিলা কলেজের প্রদর্শক আবদুল বারীকে ফোন করলে নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। তাঁর ভাই অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য আবদুল মজিদ বলেন, কাজটি ঠিক হয়নি।
তালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনাটির বিষয়ে আমি শুনেছি। এ ঘটনায় কেউ অভিযোগ দিলে মামলা নেওয়া হবে। পাশাপাশি যেন এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

নীলফামারীর ডোমারে সড়কের সংস্কার কাজ শেষ না করে নির্মাণসামগ্রী অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছিল ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। এলাকাবাসী সেগুলো আটক করে সড়ক অবরোধ করেন। উপজেলার ডোমার–বসুনিয়ার হাট সড়কে আজ শুক্রবার এ ঘটনা ঘটে।
২৯ মার্চ ২০২৪
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) আওয়ামীপন্থী ছয়জন ডিন পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাত ৮টায় এক সভায় তাঁরা দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ করেন বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার।
৮ মিনিট আগে
নিরাপত্তা শঙ্কার কারণে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদ। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে এক পোস্টে কাজী জাহিদ এ ঘোষণা দেন।
৩৩ মিনিট আগে
জমির ধান কাটা হয়ে গেছে। সেখানে নড়বড়ে কয়েকটি বাঁশের ওপর কাত হয়ে পড়ে রয়েছে একটি বিদ্যুতের খুঁটি। খুঁটির আশপাশে মাঠে লোকজন নতুন ফসল বপনের কাজ করছেন। কেউ কেউ গরু-ছাগল চরাচ্ছেন। সেখানে বাঁশের ওপর কোনো রকমভাবে ভর দিয়ে রাখা খুঁটিটি যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে।
১ ঘণ্টা আগেনান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

জমির ধান কাটা হয়ে গেছে। সেখানে নড়বড়ে কয়েকটি বাঁশের ওপর কাত হয়ে পড়ে রয়েছে একটি বিদ্যুতের খুঁটি। খুঁটির আশপাশে মাঠে লোকজন নতুন ফসল বপনের কাজ করছেন। কেউ কেউ গরু-ছাগল চরাচ্ছেন। সেখানে বাঁশের ওপর কোনো রকমভাবে ভর দিয়ে রাখা খুঁটিটি যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে। এতে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে ঘটে যেতে পারে বড় কোনো দুর্ঘটনা।
সম্প্রতি সরেজমিনে ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার চরপুবাইল গ্রামে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকা ৪৮০ ভোল্টেজের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) খুঁটিটি চোখে পড়ে। ছয় মাস ধরে খুঁটিটি এভাবে বাঁশ দিয়ে ঠেকিয়ে রাখা হয়েছে বলে গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন। তাঁরা বলছেন, একবার সোজা করে দেওয়ার পর ফের হেলে পড়লেও খুঁটিটি স্থায়ীভাবে মেরামত বা প্রতিস্থাপনের কোনো উদ্যোগ নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। স্কুলসংলগ্ন কৃষি এলাকায় এভাবে উচ্চ ভোল্টেজের খুঁটি ঝুলে থাকায় স্থানীয় বাসিন্দাসহ কৃষকেরা আতঙ্কে রয়েছেন।
জানা গেছে, সদর ইউনিয়নের চরপুবাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ দিয়ে যাওয়া পিডিবির বিদ্যুতের তার সংযুক্ত খুঁটিটি ছয় মাস আগে একটি ধানখেতে উপড়ে পড়ে। এতে বিদ্যুতায়িত হয়ে খেতের পানিতে থাকা মাছসহ বিভিন্ন জলজ প্রাণী মারা যায়। পরে বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন ঘটনাস্থলে এসে খুঁটিটি বাঁশের ওপর ঠেকিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করেন। এর পর থেকে বাঁশের ওপর ঠেকিয়ে রেখেই ঝুঁকিপূর্ণভাবে বিদ্যুতের লাইন চালু রাখা হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহৃত বাঁশগুলো নরম হয়ে পচন ধরেছে। এই অবস্থায়ই খুঁটির আশপাশে কৃষকেরা কাজ করেন। চরান গরু-ছাগল।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. আল-আমিন বলেন, ‘খুঁটির নিচেই আমাদের খেত। কাজ করতে নামলেই ভয় লাগে—এই বুঝি খুঁটি ভেঙে পড়ল বা তার ছিঁড়ে পড়ল। এমন অবস্থায় দিনের পর দিন খেতে কাজ করা খুবই ঝুঁকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
আরেক বাসিন্দা মো. মামুন মিয়া বলেন, খুঁটি পড়ে যাওয়ার সময় মাছসহ সব জলজ প্রাণী মরে গিয়েছিল। তখন বলা হয়েছিল, দ্রুত খুঁটিটি ঠিক করা হবে। কিন্তু ছয় মাস পার হলেও শুধু বাঁশে ঠেস দিয়েই খুঁটিটি রাখা হয়েছে।
স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য মো. আবুল কাশেম বলেন, এর আগেও কয়েক দফা খুঁটিটি উপড়ে পড়েছে। গত দুই বছর ধরে এমন সমস্যা চলছে। তখনো এমন বাঁশ দিয়ে কাজ চালানো হয়। বিষয়টি একাধিকবার বিদ্যুৎ অফিস কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। কিন্তু বিষয়টি তারা আমলেই নিচ্ছে না।
এ বিষয়ে ঈশ্বরগঞ্জ আবাসিক উপসহকারী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) রেজাউল করিম বলেন, ‘বিষয়টি কেউ লিখিত কিংবা মৌখিকভাবেও জানায়নি। যেহেতু জেনেছি, আমি দ্রুত খুঁটিটি স্থায়ীভাবে প্রতিস্থাপনের ব্যবস্থা করে দেব।’

জমির ধান কাটা হয়ে গেছে। সেখানে নড়বড়ে কয়েকটি বাঁশের ওপর কাত হয়ে পড়ে রয়েছে একটি বিদ্যুতের খুঁটি। খুঁটির আশপাশে মাঠে লোকজন নতুন ফসল বপনের কাজ করছেন। কেউ কেউ গরু-ছাগল চরাচ্ছেন। সেখানে বাঁশের ওপর কোনো রকমভাবে ভর দিয়ে রাখা খুঁটিটি যেকোনো মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে। এতে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে ঘটে যেতে পারে বড় কোনো দুর্ঘটনা।
সম্প্রতি সরেজমিনে ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার চরপুবাইল গ্রামে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকা ৪৮০ ভোল্টেজের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) খুঁটিটি চোখে পড়ে। ছয় মাস ধরে খুঁটিটি এভাবে বাঁশ দিয়ে ঠেকিয়ে রাখা হয়েছে বলে গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন। তাঁরা বলছেন, একবার সোজা করে দেওয়ার পর ফের হেলে পড়লেও খুঁটিটি স্থায়ীভাবে মেরামত বা প্রতিস্থাপনের কোনো উদ্যোগ নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। স্কুলসংলগ্ন কৃষি এলাকায় এভাবে উচ্চ ভোল্টেজের খুঁটি ঝুলে থাকায় স্থানীয় বাসিন্দাসহ কৃষকেরা আতঙ্কে রয়েছেন।
জানা গেছে, সদর ইউনিয়নের চরপুবাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ দিয়ে যাওয়া পিডিবির বিদ্যুতের তার সংযুক্ত খুঁটিটি ছয় মাস আগে একটি ধানখেতে উপড়ে পড়ে। এতে বিদ্যুতায়িত হয়ে খেতের পানিতে থাকা মাছসহ বিভিন্ন জলজ প্রাণী মারা যায়। পরে বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন ঘটনাস্থলে এসে খুঁটিটি বাঁশের ওপর ঠেকিয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করেন। এর পর থেকে বাঁশের ওপর ঠেকিয়ে রেখেই ঝুঁকিপূর্ণভাবে বিদ্যুতের লাইন চালু রাখা হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহৃত বাঁশগুলো নরম হয়ে পচন ধরেছে। এই অবস্থায়ই খুঁটির আশপাশে কৃষকেরা কাজ করেন। চরান গরু-ছাগল।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. আল-আমিন বলেন, ‘খুঁটির নিচেই আমাদের খেত। কাজ করতে নামলেই ভয় লাগে—এই বুঝি খুঁটি ভেঙে পড়ল বা তার ছিঁড়ে পড়ল। এমন অবস্থায় দিনের পর দিন খেতে কাজ করা খুবই ঝুঁকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
আরেক বাসিন্দা মো. মামুন মিয়া বলেন, খুঁটি পড়ে যাওয়ার সময় মাছসহ সব জলজ প্রাণী মরে গিয়েছিল। তখন বলা হয়েছিল, দ্রুত খুঁটিটি ঠিক করা হবে। কিন্তু ছয় মাস পার হলেও শুধু বাঁশে ঠেস দিয়েই খুঁটিটি রাখা হয়েছে।
স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য মো. আবুল কাশেম বলেন, এর আগেও কয়েক দফা খুঁটিটি উপড়ে পড়েছে। গত দুই বছর ধরে এমন সমস্যা চলছে। তখনো এমন বাঁশ দিয়ে কাজ চালানো হয়। বিষয়টি একাধিকবার বিদ্যুৎ অফিস কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। কিন্তু বিষয়টি তারা আমলেই নিচ্ছে না।
এ বিষয়ে ঈশ্বরগঞ্জ আবাসিক উপসহকারী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) রেজাউল করিম বলেন, ‘বিষয়টি কেউ লিখিত কিংবা মৌখিকভাবেও জানায়নি। যেহেতু জেনেছি, আমি দ্রুত খুঁটিটি স্থায়ীভাবে প্রতিস্থাপনের ব্যবস্থা করে দেব।’

নীলফামারীর ডোমারে সড়কের সংস্কার কাজ শেষ না করে নির্মাণসামগ্রী অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছিল ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। এলাকাবাসী সেগুলো আটক করে সড়ক অবরোধ করেন। উপজেলার ডোমার–বসুনিয়ার হাট সড়কে আজ শুক্রবার এ ঘটনা ঘটে।
২৯ মার্চ ২০২৪
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) আওয়ামীপন্থী ছয়জন ডিন পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাত ৮টায় এক সভায় তাঁরা দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ করেন বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার।
৮ মিনিট আগে
নিরাপত্তা শঙ্কার কারণে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদ। আজ রোববার (২১ ডিসেম্বর) নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে এক পোস্টে কাজী জাহিদ এ ঘোষণা দেন।
৩৩ মিনিট আগে
আজিজ সরদার বলেন, ‘এক দিনেই আমার ২৪টি কবুতর মারা গেছে। পাখিরা তো জানে না বীজে বিষ মাখানো আছে। এ ক্ষতির বিচার চাই।’ ক্ষতিগ্রস্তরা এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, ক্ষতিপূরণ এবং দায়ীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগে