বগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়া জেলা কারাগারের জেল সুপার আনোয়ার হোসেনকে অবশেষে বদলি করা হয়েছে। বগুড়া জেলা কারাগার থেকে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি পালানোর ঘটনার সাড়ে তিন মাস পর জেল সুপারকে বদলি করা হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ থেকে ৯ অক্টোবর জারি করা প্রজ্ঞাপনে বগুড়া জেলা কারাগারের জেল সুপার আনোয়ার হোসেনকে গাইবান্ধা জেলা কারাগারে বদলি করা হয়। একই প্রজ্ঞাপনে কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারের জেল সুপার ফারুক আহমেদকে বগুড়া জেলা কারাগারে বদলি করা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের উপসচিব তাহনিয়া রহমান চৌধুরী স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কারা অধিদপ্তরের প্রস্তাবনার আলোকে বদলির আদেশ জারি করা হয়।
বগুড়া জেলা কারাগারের জেলার সৈয়দ শাহ শরিফ জানান, জেল সুপারের বদলির আদেশ হয়েছে। তবে নবাগত জেল সুপার এখনো যোগদান করেননি।
উল্লেখ্য, গত ২৫ জুন রাতে বগুড়া জেলা কারাগারের কনডেম সেলের ছাদ ফুটো করে পালিয়ে যান ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি। ভোররাতে স্থানীয় লোকজনের হাতে পালিয়ে যাওয়া চার আটক হয়। ফাঁসির আসামি পালানোর ঘটনায় দেশজুড়ে কারাগারগুলোয় তোলপাড় শুরু হয়। একাধিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। একজন ডেপুটি জেলারসহ সাময়িক বরখাস্ত করা হয় সাতজন কারারক্ষীকে। বদলি করা হয় জেলার ফরিদুর রহমান রুবেলকে। কিন্তু বহাল তবিয়তে থাকেন জেল সুপার আনোয়ার হোসেন।
এ নিয়ে বগুড়া জেলা কারাগারে কারারক্ষীদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছিল। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ডেপুটি জেলার বলেন, ‘বন্দী পালানোর ঘটনায় কারাবিধি অনুযায়ী জেলার ও জেল সুপার দায় এড়াতে পারেন না। অথচ তাঁদের শাস্তির আওতায় আনা হয়নি।’
এদিকে গত ১৮ সেপ্টেম্বর বগুড়ার জেলা প্রশাসক হোসনা আফরোজাকে কারাগারের জেল সুপারের অনিয়ম এবং বন্দী পালানোর বিষয়টি সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে অবহিত করা হয়। জেলা প্রশাসক এ বিষয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন।

বগুড়া জেলা কারাগারের জেল সুপার আনোয়ার হোসেনকে অবশেষে বদলি করা হয়েছে। বগুড়া জেলা কারাগার থেকে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি পালানোর ঘটনার সাড়ে তিন মাস পর জেল সুপারকে বদলি করা হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ থেকে ৯ অক্টোবর জারি করা প্রজ্ঞাপনে বগুড়া জেলা কারাগারের জেল সুপার আনোয়ার হোসেনকে গাইবান্ধা জেলা কারাগারে বদলি করা হয়। একই প্রজ্ঞাপনে কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারের জেল সুপার ফারুক আহমেদকে বগুড়া জেলা কারাগারে বদলি করা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের উপসচিব তাহনিয়া রহমান চৌধুরী স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, কারা অধিদপ্তরের প্রস্তাবনার আলোকে বদলির আদেশ জারি করা হয়।
বগুড়া জেলা কারাগারের জেলার সৈয়দ শাহ শরিফ জানান, জেল সুপারের বদলির আদেশ হয়েছে। তবে নবাগত জেল সুপার এখনো যোগদান করেননি।
উল্লেখ্য, গত ২৫ জুন রাতে বগুড়া জেলা কারাগারের কনডেম সেলের ছাদ ফুটো করে পালিয়ে যান ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত চার আসামি। ভোররাতে স্থানীয় লোকজনের হাতে পালিয়ে যাওয়া চার আটক হয়। ফাঁসির আসামি পালানোর ঘটনায় দেশজুড়ে কারাগারগুলোয় তোলপাড় শুরু হয়। একাধিক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। একজন ডেপুটি জেলারসহ সাময়িক বরখাস্ত করা হয় সাতজন কারারক্ষীকে। বদলি করা হয় জেলার ফরিদুর রহমান রুবেলকে। কিন্তু বহাল তবিয়তে থাকেন জেল সুপার আনোয়ার হোসেন।
এ নিয়ে বগুড়া জেলা কারাগারে কারারক্ষীদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছিল। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ডেপুটি জেলার বলেন, ‘বন্দী পালানোর ঘটনায় কারাবিধি অনুযায়ী জেলার ও জেল সুপার দায় এড়াতে পারেন না। অথচ তাঁদের শাস্তির আওতায় আনা হয়নি।’
এদিকে গত ১৮ সেপ্টেম্বর বগুড়ার জেলা প্রশাসক হোসনা আফরোজাকে কারাগারের জেল সুপারের অনিয়ম এবং বন্দী পালানোর বিষয়টি সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে অবহিত করা হয়। জেলা প্রশাসক এ বিষয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৭ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে