নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীতে মহিলা দলের এক নেত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব বিশ্বনাথ সরকারের (৭৪) বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী (৩৬)। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গতকাল মঙ্গলবার (৮ জুলাই) অভিযোগটি গৃহীত হয়েছে। তবে বিশ্বনাথ সরকার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
তিন পৃষ্ঠার ওই অভিযোগপত্রের অনুলিপি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, মহিলা দলের সভানেত্রী আফরোজা আব্বাস ও রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদের কাছে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া অভিযুক্ত বিএনপি নেতার অনৈতিক প্রস্তাব ও যৌন হয়রানির একাধিক অডিও ক্লিপও হাইকমান্ডে দেওয়া হয়েছে।
ভুক্তভোগী জেলা মহিলা দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন। তাঁর বাড়ি পবা উপজেলায়। তিনি অভিযোগ দেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘আমার অভিযোগ সত্য। বিশ্বনাথ সরকার আমাকে কীভাবে হয়রানি করেছেন, তার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ আমার অভিযোগপত্রে লেখা রয়েছে।’
অভিযোগে তিনি বলেন, ‘জেলা বিএনপির সদস্যসচিব বিশ্বনাথ সরকার বিগত চার মাস ধরে আমাকে নানাভাবে যৌন হয়রানি, অনৈতিক প্রস্তাব প্রদান ও আমার সঙ্গে বৈরী আচরণ করে আসছেন। সাংগঠনিক কারণে বিশ্বনাথ বাবুর সঙ্গে আমার পরিচয়। বিশ্বনাথ বাবুর বর্তমান বয়স আনুমানিক ৭০ বছর।
‘এই বয়সেও তিনি আমাকে নানাভাবে উত্ত্যক্ত, অশ্লীল কথাবার্তা বলা ও অনৈতিক প্রস্তাব দিয়েছেন, যা বিএনপির মতো একটি জননন্দিত ও জনপ্রিয় গণমানুষের দলের নেতার জন্য কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। বরং তিনি দলের পদকে ব্যবহার করে অবৈধ টাকা কামিয়ে টাকার জোরে এই বয়সে তাঁর ভীমরতি ধরেছে বলে আমার আশঙ্কা।’
ভুক্তভোগী বলেন, ‘সদয় সহানুভূতি ও ন্যায়বিচারের প্রতি শতভাগ আস্থা রেখে প্রতিকারের আশায় জানাতে বাধ্য হচ্ছি যে, বিশ্বনাথ সরকারের সঙ্গে শুধু সাংগঠনিক কারণে ঘনিষ্ঠতা হয়। আমি গুরুতর অ্যানিমিয়া ও হৃদ্রোগে দীর্ঘদিন ধরে ভুগছি। এ কারণে ভারতে উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। কিন্তু গত ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ভারতের ভিসার ক্ষেত্রে কড়াকড়ি শুরু হলে মেডিকেল ভিসা পেতে বিশ্বনাথ বাবুর শরণাপন্ন হই।
‘আমি মেডিকেল ভিসা পেতে বিশ্বনাথ বাবুর সাহায্য কামনা করি ও তাঁর সাগরপাড়ার বাসভবনে সাক্ষাৎ করি। কিন্তু তিনি আমার ভিসার বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে দিনের পর দিন ঘুরাতে থাকেন। তিনি আমার কাজ না করলেও আমাকে ফোন করে সন্ধ্যার পর বাসায় ডাকেন।’
ভুক্তভোগী ওই নেত্রী আরও বলেন, ‘আমি ভিসার প্রসঙ্গ বলতে চাইলে তিনি অন্য প্রসঙ্গে চলে যান। এভাবে আমাকে দিনের পর দিন ঘুরাতে থাকেন। তারপর বিশ্বনাথ বাবু আমাকে সরাসরি অনৈতিক প্রস্তাব দেন। তিনি আমাকে বলেন, “তোমাকে আমি সাত বছর ধরে নজরে রেখেছি। তোমাকে বিয়ে করতে চাই।” এমনকি তিনি আমাকে সঙ্গে নিয়ে ভারতে ঘুরতে যাওয়ার প্রস্তাব দিয়ে চিকিৎসার সব খরচ বহনের লোভ দেখান। আমাকে নিয়ে রাজশাহীর হোটেলে সময় কাটানোর অনৈতিক প্রস্তাব দেন। আমি তাঁকে বিনীতভাবে বলি, “আপনি আমার পিতার বয়সী মানুষ এবং ভিন্ন ধর্মের।” তাঁর এই প্রস্তাব আমি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করি এবং আমাকে আর ফোন না করার জন্য অনুরোধ করি। কিন্তু বারণ না শুনে ফোনে আমাকে উত্ত্যক্ত করতেই থাকেন।’
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ‘বিশ্বনাথ বাবু প্রায় গভীর রাতে আমাকে ফোন করেন। ফোনে অশ্লীল কথাবার্তা, বিয়ের প্রস্তাবসহ অনৈতিক কথা বলতে থাকেন। আমি বিশ্বনাথ বাবুর কথোপকথনের ফোনকল রেকর্ড করে তা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম মার্শাল, জেলা মহিলা দলের নেত্রী অ্যাডভোকেট মিতালীকে শোনাই ও প্রতিকার পেতে অভিযোগ করি।
‘কিন্তু বিশ্বনাথ বাবুর কথোপকথনের অডিও শোনার পরও তাঁরা কোনো ব্যবস্থা নেননি। আমাকে চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছে, যাতে আমি দলের হাইকমান্ডে কোনো অভিযোগ না করি। এমনকি বিশ্বনাথ বাবু আমার কাছে তাঁর ঘনিষ্ঠ দুই ব্যক্তিকে পাঠিয়ে আমাকে টাকার প্রস্তাব দিয়েছেন। আমি এখন দলের কোনো কোনো ব্যক্তির হুমকির মুখে পড়ে ভয়ভীতির মধ্যে দিন কাটাচ্ছি। নিরাপত্তার অভাবে দলীয় কর্মসূচিতেও যেতে পারছি না।’ অভিযোগে তিনি বিশ্বনাথ সরকারের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে কথা বলতে যোগাযোগ করা হলে জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী অ্যাডভোকেট শামসাদ বেগম মিতালী বলেন, ‘এগুলো তো ভাই আমাদের দলের ইন্টারনাল বিষয়। দল থেকে আমার কাছে জানতে চাওয়া হলে আমি বলব। আপনাকে আমি কিছু বলতে পারব না। প্লিজ, এসব প্রশ্ন করে আমাকে বিব্রত করবেন না।’
জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম মার্শাল বলেন, ‘যার অভিযোগ (ভুক্তভোগী) তার সঙ্গেই কথা বলেন। আমি কোনো কথা বলতে পারব না। এসব ঘিন্নাঘাটি বিষয়ে আমি কথা বলি না।’ আর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ বলেন, ‘আমার কাছে কেউ কোনো কমপ্লেইন দেয়নি। আমি এ বিষয়ে কিছু জানিও না।’
অপরদিকে অভিযুক্ত বিশ্বনাথ সরকার বলেন, ‘আমার ৭৩-৭৪ বছর বয়স। যারা দল করে, তারা আমার মেয়ের মতো। আমি সেভাবেই দেখি। দলীয় কারণেই সাচিবিক দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে তার সঙ্গে আমাকে যোগাযোগ করতে হয়েছে। কিন্তু অভিযোগের মতো কোনো বিষয় নেই। তার এ রকম অভিযোগ আছে, আমি সেটাও জানি না।’
ভুক্তভোগীকে টাকা দেওয়ার প্রস্তাবের অভিযোগ অস্বীকার করে বিশ্বনাথ সরকার বলেন, ‘আমাকে তো কেউ কিছু বলেইনি। কেন্দ্রে অভিযোগ হয়েছে কি না, সেটাও জানি না। কেন্দ্রও কিছু বলেনি।’

রাজশাহীতে মহিলা দলের এক নেত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব বিশ্বনাথ সরকারের (৭৪) বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী (৩৬)। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গতকাল মঙ্গলবার (৮ জুলাই) অভিযোগটি গৃহীত হয়েছে। তবে বিশ্বনাথ সরকার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
তিন পৃষ্ঠার ওই অভিযোগপত্রের অনুলিপি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, মহিলা দলের সভানেত্রী আফরোজা আব্বাস ও রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদের কাছে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়া অভিযুক্ত বিএনপি নেতার অনৈতিক প্রস্তাব ও যৌন হয়রানির একাধিক অডিও ক্লিপও হাইকমান্ডে দেওয়া হয়েছে।
ভুক্তভোগী জেলা মহিলা দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন। তাঁর বাড়ি পবা উপজেলায়। তিনি অভিযোগ দেওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘আমার অভিযোগ সত্য। বিশ্বনাথ সরকার আমাকে কীভাবে হয়রানি করেছেন, তার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ আমার অভিযোগপত্রে লেখা রয়েছে।’
অভিযোগে তিনি বলেন, ‘জেলা বিএনপির সদস্যসচিব বিশ্বনাথ সরকার বিগত চার মাস ধরে আমাকে নানাভাবে যৌন হয়রানি, অনৈতিক প্রস্তাব প্রদান ও আমার সঙ্গে বৈরী আচরণ করে আসছেন। সাংগঠনিক কারণে বিশ্বনাথ বাবুর সঙ্গে আমার পরিচয়। বিশ্বনাথ বাবুর বর্তমান বয়স আনুমানিক ৭০ বছর।
‘এই বয়সেও তিনি আমাকে নানাভাবে উত্ত্যক্ত, অশ্লীল কথাবার্তা বলা ও অনৈতিক প্রস্তাব দিয়েছেন, যা বিএনপির মতো একটি জননন্দিত ও জনপ্রিয় গণমানুষের দলের নেতার জন্য কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। বরং তিনি দলের পদকে ব্যবহার করে অবৈধ টাকা কামিয়ে টাকার জোরে এই বয়সে তাঁর ভীমরতি ধরেছে বলে আমার আশঙ্কা।’
ভুক্তভোগী বলেন, ‘সদয় সহানুভূতি ও ন্যায়বিচারের প্রতি শতভাগ আস্থা রেখে প্রতিকারের আশায় জানাতে বাধ্য হচ্ছি যে, বিশ্বনাথ সরকারের সঙ্গে শুধু সাংগঠনিক কারণে ঘনিষ্ঠতা হয়। আমি গুরুতর অ্যানিমিয়া ও হৃদ্রোগে দীর্ঘদিন ধরে ভুগছি। এ কারণে ভারতে উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। কিন্তু গত ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ভারতের ভিসার ক্ষেত্রে কড়াকড়ি শুরু হলে মেডিকেল ভিসা পেতে বিশ্বনাথ বাবুর শরণাপন্ন হই।
‘আমি মেডিকেল ভিসা পেতে বিশ্বনাথ বাবুর সাহায্য কামনা করি ও তাঁর সাগরপাড়ার বাসভবনে সাক্ষাৎ করি। কিন্তু তিনি আমার ভিসার বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে দিনের পর দিন ঘুরাতে থাকেন। তিনি আমার কাজ না করলেও আমাকে ফোন করে সন্ধ্যার পর বাসায় ডাকেন।’
ভুক্তভোগী ওই নেত্রী আরও বলেন, ‘আমি ভিসার প্রসঙ্গ বলতে চাইলে তিনি অন্য প্রসঙ্গে চলে যান। এভাবে আমাকে দিনের পর দিন ঘুরাতে থাকেন। তারপর বিশ্বনাথ বাবু আমাকে সরাসরি অনৈতিক প্রস্তাব দেন। তিনি আমাকে বলেন, “তোমাকে আমি সাত বছর ধরে নজরে রেখেছি। তোমাকে বিয়ে করতে চাই।” এমনকি তিনি আমাকে সঙ্গে নিয়ে ভারতে ঘুরতে যাওয়ার প্রস্তাব দিয়ে চিকিৎসার সব খরচ বহনের লোভ দেখান। আমাকে নিয়ে রাজশাহীর হোটেলে সময় কাটানোর অনৈতিক প্রস্তাব দেন। আমি তাঁকে বিনীতভাবে বলি, “আপনি আমার পিতার বয়সী মানুষ এবং ভিন্ন ধর্মের।” তাঁর এই প্রস্তাব আমি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করি এবং আমাকে আর ফোন না করার জন্য অনুরোধ করি। কিন্তু বারণ না শুনে ফোনে আমাকে উত্ত্যক্ত করতেই থাকেন।’
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ‘বিশ্বনাথ বাবু প্রায় গভীর রাতে আমাকে ফোন করেন। ফোনে অশ্লীল কথাবার্তা, বিয়ের প্রস্তাবসহ অনৈতিক কথা বলতে থাকেন। আমি বিশ্বনাথ বাবুর কথোপকথনের ফোনকল রেকর্ড করে তা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম মার্শাল, জেলা মহিলা দলের নেত্রী অ্যাডভোকেট মিতালীকে শোনাই ও প্রতিকার পেতে অভিযোগ করি।
‘কিন্তু বিশ্বনাথ বাবুর কথোপকথনের অডিও শোনার পরও তাঁরা কোনো ব্যবস্থা নেননি। আমাকে চাপ প্রয়োগ করা হচ্ছে, যাতে আমি দলের হাইকমান্ডে কোনো অভিযোগ না করি। এমনকি বিশ্বনাথ বাবু আমার কাছে তাঁর ঘনিষ্ঠ দুই ব্যক্তিকে পাঠিয়ে আমাকে টাকার প্রস্তাব দিয়েছেন। আমি এখন দলের কোনো কোনো ব্যক্তির হুমকির মুখে পড়ে ভয়ভীতির মধ্যে দিন কাটাচ্ছি। নিরাপত্তার অভাবে দলীয় কর্মসূচিতেও যেতে পারছি না।’ অভিযোগে তিনি বিশ্বনাথ সরকারের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে কথা বলতে যোগাযোগ করা হলে জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী অ্যাডভোকেট শামসাদ বেগম মিতালী বলেন, ‘এগুলো তো ভাই আমাদের দলের ইন্টারনাল বিষয়। দল থেকে আমার কাছে জানতে চাওয়া হলে আমি বলব। আপনাকে আমি কিছু বলতে পারব না। প্লিজ, এসব প্রশ্ন করে আমাকে বিব্রত করবেন না।’
জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম মার্শাল বলেন, ‘যার অভিযোগ (ভুক্তভোগী) তার সঙ্গেই কথা বলেন। আমি কোনো কথা বলতে পারব না। এসব ঘিন্নাঘাটি বিষয়ে আমি কথা বলি না।’ আর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ বলেন, ‘আমার কাছে কেউ কোনো কমপ্লেইন দেয়নি। আমি এ বিষয়ে কিছু জানিও না।’
অপরদিকে অভিযুক্ত বিশ্বনাথ সরকার বলেন, ‘আমার ৭৩-৭৪ বছর বয়স। যারা দল করে, তারা আমার মেয়ের মতো। আমি সেভাবেই দেখি। দলীয় কারণেই সাচিবিক দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে তার সঙ্গে আমাকে যোগাযোগ করতে হয়েছে। কিন্তু অভিযোগের মতো কোনো বিষয় নেই। তার এ রকম অভিযোগ আছে, আমি সেটাও জানি না।’
ভুক্তভোগীকে টাকা দেওয়ার প্রস্তাবের অভিযোগ অস্বীকার করে বিশ্বনাথ সরকার বলেন, ‘আমাকে তো কেউ কিছু বলেইনি। কেন্দ্রে অভিযোগ হয়েছে কি না, সেটাও জানি না। কেন্দ্রও কিছু বলেনি।’

রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় ভ্যানচালক ওমর ফারুক (৩৮) হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘড়িয়া পশ্চিম বাইপাস রোডে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৯ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে মোট ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টিকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টি কেন্দ্রকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
২৩ মিনিট আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে জাসাস নেতা ফরিদ সরকারকে ইটভাটায় ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি আবু তাহেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
৪০ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ভালুকায় চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় ভ্যানচালক ওমর ফারুক (৩৮) হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘড়িয়া পশ্চিম বাইপাস রোডে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। আসামিরা বাসে চড়ে পালিয়ে যাচ্ছিলেন বলে জানিয়েছে র্যাব।
গ্রেপ্তার ছয়জন হলেন বাগমারার ভবানীগঞ্জ সিএনজিচালিত অটোরিকশা মালিক সমিতির সভাপতি উপজেলার দেউলিয়া গ্রামের বাসিন্দা রেজাউল করিম (৪৭), সাধারণ সম্পাদক মাকিগ্রামের আব্দুল মতিন (৪০), সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক দরগামাড়িয়া গ্রামের রফিকুল ইসলাম ওরফে রফিক (৪০), হেজাতিপাড়া গ্রামের আসাদুল ইসলাম (৩৬), দেউলিয়া গ্রামের হাবিবুর রহমান (৫৫) ও আব্দুল হান্নান (৩৮)।
র্যাব-৫-এর সদর কোম্পানি ও নাটোরের সিপিসি-২-এর যৌথ দল চেকপোস্ট বসিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করে। আজ বুধবার সকালে র্যাব-৫-এর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। নিহত ভ্যানচালক ওমর ফারুকের বাড়ি চাঁনপাড়া গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মোসলেম সরদার। ছেলে হত্যার ঘটনায় তিনিই মামলা করেছিলেন।
র্যাবের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় ভবানীগঞ্জ সিএনজি স্ট্যান্ডে নিজের ব্যবহৃত ভ্যানগাড়ি রেখে প্রস্রাব করতে যান ওমর ফারুক। কিছুক্ষণ পর ফিরে এলে সিএনজিচালিত অটোরিকশা মালিক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নির্দেশে সেখানে উপস্থিত অন্য আসামিরা তাঁকে চোর সন্দেহে আটক করেন। এরপর ২০ থেকে ২৫ জন সংঘবদ্ধভাবে ওমর ফারুককে দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে নির্মমভাবে মারধর করেন। নির্যাতনের একপর্যায়ে তাঁকে উলঙ্গ করে দেয়ালের সঙ্গে দাঁড় করিয়ে তাঁর দুই হাত ও দুই পায়ে প্রায় দুই ইঞ্চি লোহার পেরেক ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। মারধরের সময় ওমর ফারুক বারবার পানি চাইলে তাঁকে পানি পর্যন্ত দেওয়া হয়নি।
অত্যাচারে ফারুকের অবস্থা সংকটাপন্ন হয়ে পড়লে আসামিরা ঘটনা ভিন্ন খাতে নেওয়ার উদ্দেশ্যে তাঁকে মিথ্যা মাদক সেবনকারী হিসেবে উপস্থাপন করে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে ফারুককে নিতে অস্বীকৃতি জানালে সেখানে উপস্থিত হন বাগমারা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম ভুঞা। তিনি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে এক পুরিয়া গাঁজা রাখার অভিযোগে ওমর ফারুককে সাত দিনের কারাদণ্ড দেন।
পরে আহত অবস্থায় ওমর ফারুককে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার গুরুতর আহত অবস্থায়ই তাঁকে কারাগারে গ্রহণ করেন। পরদিন ১৮ ডিসেম্বর তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২০ ডিসেম্বর ফারুকের মৃত্যু হয়। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলে বিষয়টি নিয়ে তুমুল আলোচনা শুরু হয়। এরপরই ফারুক হত্যার ঘটনায় মামলা নেয় বাগমারা থানা-পুলিশ।

রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় ভ্যানচালক ওমর ফারুক (৩৮) হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘড়িয়া পশ্চিম বাইপাস রোডে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। আসামিরা বাসে চড়ে পালিয়ে যাচ্ছিলেন বলে জানিয়েছে র্যাব।
গ্রেপ্তার ছয়জন হলেন বাগমারার ভবানীগঞ্জ সিএনজিচালিত অটোরিকশা মালিক সমিতির সভাপতি উপজেলার দেউলিয়া গ্রামের বাসিন্দা রেজাউল করিম (৪৭), সাধারণ সম্পাদক মাকিগ্রামের আব্দুল মতিন (৪০), সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক দরগামাড়িয়া গ্রামের রফিকুল ইসলাম ওরফে রফিক (৪০), হেজাতিপাড়া গ্রামের আসাদুল ইসলাম (৩৬), দেউলিয়া গ্রামের হাবিবুর রহমান (৫৫) ও আব্দুল হান্নান (৩৮)।
র্যাব-৫-এর সদর কোম্পানি ও নাটোরের সিপিসি-২-এর যৌথ দল চেকপোস্ট বসিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করে। আজ বুধবার সকালে র্যাব-৫-এর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। নিহত ভ্যানচালক ওমর ফারুকের বাড়ি চাঁনপাড়া গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মোসলেম সরদার। ছেলে হত্যার ঘটনায় তিনিই মামলা করেছিলেন।
র্যাবের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১৭ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় ভবানীগঞ্জ সিএনজি স্ট্যান্ডে নিজের ব্যবহৃত ভ্যানগাড়ি রেখে প্রস্রাব করতে যান ওমর ফারুক। কিছুক্ষণ পর ফিরে এলে সিএনজিচালিত অটোরিকশা মালিক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নির্দেশে সেখানে উপস্থিত অন্য আসামিরা তাঁকে চোর সন্দেহে আটক করেন। এরপর ২০ থেকে ২৫ জন সংঘবদ্ধভাবে ওমর ফারুককে দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে নির্মমভাবে মারধর করেন। নির্যাতনের একপর্যায়ে তাঁকে উলঙ্গ করে দেয়ালের সঙ্গে দাঁড় করিয়ে তাঁর দুই হাত ও দুই পায়ে প্রায় দুই ইঞ্চি লোহার পেরেক ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। মারধরের সময় ওমর ফারুক বারবার পানি চাইলে তাঁকে পানি পর্যন্ত দেওয়া হয়নি।
অত্যাচারে ফারুকের অবস্থা সংকটাপন্ন হয়ে পড়লে আসামিরা ঘটনা ভিন্ন খাতে নেওয়ার উদ্দেশ্যে তাঁকে মিথ্যা মাদক সেবনকারী হিসেবে উপস্থাপন করে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে ফারুককে নিতে অস্বীকৃতি জানালে সেখানে উপস্থিত হন বাগমারা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম ভুঞা। তিনি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে এক পুরিয়া গাঁজা রাখার অভিযোগে ওমর ফারুককে সাত দিনের কারাদণ্ড দেন।
পরে আহত অবস্থায় ওমর ফারুককে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার গুরুতর আহত অবস্থায়ই তাঁকে কারাগারে গ্রহণ করেন। পরদিন ১৮ ডিসেম্বর তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২০ ডিসেম্বর ফারুকের মৃত্যু হয়। এ নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হলে বিষয়টি নিয়ে তুমুল আলোচনা শুরু হয়। এরপরই ফারুক হত্যার ঘটনায় মামলা নেয় বাগমারা থানা-পুলিশ।

রাজশাহীতে মহিলা দলের এক নেত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব বিশ্বনাথ সরকারের (৭৪) বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী (৩৬)। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গতকাল মঙ্গলবার (৮ জুলাই) অভিযোগটি গৃহীত হয়েছে।
০৯ জুলাই ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে মোট ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টিকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টি কেন্দ্রকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
২৩ মিনিট আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে জাসাস নেতা ফরিদ সরকারকে ইটভাটায় ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি আবু তাহেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
৪০ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ভালুকায় চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টি কেন্দ্রকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টিকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টিকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রগুলো জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সরেজমিন পরিদর্শন করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জেলার বিভিন্ন উপজেলার ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনের ছবি পুলিশ প্রশাসনের ফেসবুক পেজে প্রকাশ করা হয়েছে।
জেলায় মোট ভোটারসংখ্যা ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৮৫৮ জন। জেলার ছয়টি আসনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোটার রয়েছেন সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে (শাহজাদপুর উপজেলা)। এই আসনে ভোটার ৪ লাখ ৮৫ হাজার ৩৮৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৬ হাজার ৪১২ জন ও নারী ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৭২ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের তিনজন।
সবচেয়ে কম ভোটার রয়েছেন সিরাজগঞ্জ-১ আসনে (কাজীপুর ও সদর উপজেলার একাংশ)। এখানে ভোটারসংখ্যা ৩ লাখ ৮৫ হাজার ২৪ জন। এখানে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৮৯ হাজার ৬৭৬ জন ও নারী ভোটার ১ লাখ ৯৫ হাজার ৩৪৪ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের রয়েছেন চারজন।
সিরাজগঞ্জ সদর ও কামারখন্দ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-২ আসনে ভোটার রয়েছেন ৪ লাখ ৬৯ হাজার ৮৭৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৩৫ হাজার ২৪৮ ও নারী ২ লাখ ৩৪ হাজার ৬২৬ এবং তৃতীয় লিঙ্গের চারজন।
রায়গঞ্জ ও তাড়াশ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ৪৪ হাজার ৪২৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ও নারী ২ লাখ ২১ হাজার ৬৮৩ এবং তৃতীয় লিঙ্গের সাতজন।
উল্লাপাড়া উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ৭৫ হাজার ৮২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৩ হাজার ৬৮০ ও নারী ২ লাখ ৩২ হাজার ১২৫ এবং তৃতীয় লিঙ্গের ১৬ জন।
বেলকুচি ও চৌহালী উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ২৬ হাজার ৩২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ১৮ হাজার ৬৬৪ ও নারী ২ লাখ ৭ হাজার ৬৫৫ এবং তৃতীয় লিঙ্গের দুজন।
ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. সাইফুল ইসলাম সানতু আজ বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন্দ্রগুলো আমরা পরিদর্শন করছি। সব কেন্দ্র পরিদর্শন শেষ হলে বিস্তারিত জানানো হবে।’
ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে কী ধরনের নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হবে—এ প্রশ্নের জবাবে এসপি বলেন, এ বিষয়েও পরে জানানো হবে।
সিরাজগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মশিউর রহমান বলেন, ‘জেলার ছয়টি আসনে মোট ভোটার ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৮৫৮ জন। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের তালিকা আমরা করি না। এটা করে পুলিশের ডিএসবি শাখা। তবে আমাদের কাছে সব কেন্দ্রই গুরুত্বপূর্ণ।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টি কেন্দ্রকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টিকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টিকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রগুলো জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সরেজমিন পরিদর্শন করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জেলার বিভিন্ন উপজেলার ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনের ছবি পুলিশ প্রশাসনের ফেসবুক পেজে প্রকাশ করা হয়েছে।
জেলায় মোট ভোটারসংখ্যা ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৮৫৮ জন। জেলার ছয়টি আসনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভোটার রয়েছেন সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে (শাহজাদপুর উপজেলা)। এই আসনে ভোটার ৪ লাখ ৮৫ হাজার ৩৮৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৬ হাজার ৪১২ জন ও নারী ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৭২ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের তিনজন।
সবচেয়ে কম ভোটার রয়েছেন সিরাজগঞ্জ-১ আসনে (কাজীপুর ও সদর উপজেলার একাংশ)। এখানে ভোটারসংখ্যা ৩ লাখ ৮৫ হাজার ২৪ জন। এখানে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৮৯ হাজার ৬৭৬ জন ও নারী ভোটার ১ লাখ ৯৫ হাজার ৩৪৪ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের রয়েছেন চারজন।
সিরাজগঞ্জ সদর ও কামারখন্দ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-২ আসনে ভোটার রয়েছেন ৪ লাখ ৬৯ হাজার ৮৭৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৩৫ হাজার ২৪৮ ও নারী ২ লাখ ৩৪ হাজার ৬২৬ এবং তৃতীয় লিঙ্গের চারজন।
রায়গঞ্জ ও তাড়াশ উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ৪৪ হাজার ৪২৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ও নারী ২ লাখ ২১ হাজার ৬৮৩ এবং তৃতীয় লিঙ্গের সাতজন।
উল্লাপাড়া উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৪ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ৭৫ হাজার ৮২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৪৩ হাজার ৬৮০ ও নারী ২ লাখ ৩২ হাজার ১২৫ এবং তৃতীয় লিঙ্গের ১৬ জন।
বেলকুচি ও চৌহালী উপজেলা নিয়ে গঠিত সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে ভোটারসংখ্যা ৪ লাখ ২৬ হাজার ৩২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২ লাখ ১৮ হাজার ৬৬৪ ও নারী ২ লাখ ৭ হাজার ৬৫৫ এবং তৃতীয় লিঙ্গের দুজন।
ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. সাইফুল ইসলাম সানতু আজ বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কেন্দ্রগুলো আমরা পরিদর্শন করছি। সব কেন্দ্র পরিদর্শন শেষ হলে বিস্তারিত জানানো হবে।’
ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে কী ধরনের নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হবে—এ প্রশ্নের জবাবে এসপি বলেন, এ বিষয়েও পরে জানানো হবে।
সিরাজগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মশিউর রহমান বলেন, ‘জেলার ছয়টি আসনে মোট ভোটার ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৮৫৮ জন। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রের তালিকা আমরা করি না। এটা করে পুলিশের ডিএসবি শাখা। তবে আমাদের কাছে সব কেন্দ্রই গুরুত্বপূর্ণ।’

রাজশাহীতে মহিলা দলের এক নেত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব বিশ্বনাথ সরকারের (৭৪) বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী (৩৬)। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গতকাল মঙ্গলবার (৮ জুলাই) অভিযোগটি গৃহীত হয়েছে।
০৯ জুলাই ২০২৫
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় ভ্যানচালক ওমর ফারুক (৩৮) হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘড়িয়া পশ্চিম বাইপাস রোডে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৯ মিনিট আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে জাসাস নেতা ফরিদ সরকারকে ইটভাটায় ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি আবু তাহেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
৪০ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ভালুকায় চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেশ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে জাসাস নেতা ফরিদ সরকারকে ইটভাটায় ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি আবু তাহেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
নিহত মো. ফরিদ সরকার (৩৫) উপজেলার গোসিঙ্গা ইউনিয়নের নারায়ণপুর গ্রামের মো. জামাল উদ্দিন সরকারের ছেলে। তিনি গোসিঙ্গা ইউনিয়ন জাসাসের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
গ্রেপ্তার আবু তাহের ওরফে তারা ডাকাত (৪০) গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার সূর্য নারায়ণপুর গ্রামের মৃত বিল্লাল হোসেনের ছেলে। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক ডাকাতি মামলা রয়েছে।
শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মতিউর রহমান বলেন, ২৩ ডিসেম্বর রাতে খুনিরা ফরিদ সরকারকে মোবাইল ফোনে লতিফপুর গ্রামের কেবিএম ইটভাটায় ডেকে নেন। ডেকে নিয়ে গভীর রাতে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে-পিটিয়ে হত্যা নিশ্চিত করে ফেলে যান।
এ ঘটনায় নিহত ফরিদের বড় ভাই ফারুক হোসেন বাদী হয়ে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। মামলার প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে আজ বুধবার দুপুরে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

গাজীপুরের শ্রীপুরে জাসাস নেতা ফরিদ সরকারকে ইটভাটায় ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি আবু তাহেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
নিহত মো. ফরিদ সরকার (৩৫) উপজেলার গোসিঙ্গা ইউনিয়নের নারায়ণপুর গ্রামের মো. জামাল উদ্দিন সরকারের ছেলে। তিনি গোসিঙ্গা ইউনিয়ন জাসাসের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
গ্রেপ্তার আবু তাহের ওরফে তারা ডাকাত (৪০) গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার সূর্য নারায়ণপুর গ্রামের মৃত বিল্লাল হোসেনের ছেলে। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক ডাকাতি মামলা রয়েছে।
শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মতিউর রহমান বলেন, ২৩ ডিসেম্বর রাতে খুনিরা ফরিদ সরকারকে মোবাইল ফোনে লতিফপুর গ্রামের কেবিএম ইটভাটায় ডেকে নেন। ডেকে নিয়ে গভীর রাতে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে-পিটিয়ে হত্যা নিশ্চিত করে ফেলে যান।
এ ঘটনায় নিহত ফরিদের বড় ভাই ফারুক হোসেন বাদী হয়ে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। মামলার প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে আজ বুধবার দুপুরে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।

রাজশাহীতে মহিলা দলের এক নেত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব বিশ্বনাথ সরকারের (৭৪) বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী (৩৬)। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গতকাল মঙ্গলবার (৮ জুলাই) অভিযোগটি গৃহীত হয়েছে।
০৯ জুলাই ২০২৫
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় ভ্যানচালক ওমর ফারুক (৩৮) হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘড়িয়া পশ্চিম বাইপাস রোডে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৯ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে মোট ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টিকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টি কেন্দ্রকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
২৩ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ভালুকায় চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ভালুকায় চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার যুবক হলেন নিবির ইসলাম অনিক (২০)। তিনি ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার ধানীখোলা (মধ্য ভাটিবাড়ি) গ্রামের মো. কালিমুল্লাহর ছেলে।
তিনি ভালুকার একটি ফ্যাক্টরিতে নিটিং অপারেটর হিসেবে কাজ করেন।
১৮ ডিসেম্বর দীপুকে হত্যার পর রশি দিয়ে গাছে ঝুলিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এই ভয়াবহ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
জানা গেছে, ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে পুলিশ দেখতে পায়, সাদা শার্ট পরিহিত এক যুবক দীপুর নিথর দেহ রশি দিয়ে টেনে গাছের ওপর তুলছেন। প্রযুক্তির সহায়তায় সেই যুবককে অনিক হিসেবে শনাক্ত করে পুলিশ। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে অনিক পলাতক ছিলেন। তাঁকে ধরতে ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হয়। সর্বশেষ ঢাকার বনানী ও গাজীপুরের চেরাগআলী এলাকায় অভিযান চালিয়ে গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে তদন্তকারী দল।
ময়মনসিংহ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, অনিক যে ফ্যাক্টরিতে কাজ করতেন, ঘটনার পর থেকে তিনি সেখানে অনুপস্থিত ছিলেন। এই মামলায় এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার আসামিদের মধ্যে পাঁচজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। অন্যদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

ময়মনসিংহের ভালুকায় চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক দীপু চন্দ্র দাস হত্যায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের টঙ্গী পশ্চিম থানার চেরাগআলী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার যুবক হলেন নিবির ইসলাম অনিক (২০)। তিনি ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার ধানীখোলা (মধ্য ভাটিবাড়ি) গ্রামের মো. কালিমুল্লাহর ছেলে।
তিনি ভালুকার একটি ফ্যাক্টরিতে নিটিং অপারেটর হিসেবে কাজ করেন।
১৮ ডিসেম্বর দীপুকে হত্যার পর রশি দিয়ে গাছে ঝুলিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এই ভয়াবহ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
জানা গেছে, ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে পুলিশ দেখতে পায়, সাদা শার্ট পরিহিত এক যুবক দীপুর নিথর দেহ রশি দিয়ে টেনে গাছের ওপর তুলছেন। প্রযুক্তির সহায়তায় সেই যুবককে অনিক হিসেবে শনাক্ত করে পুলিশ। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে অনিক পলাতক ছিলেন। তাঁকে ধরতে ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হয়। সর্বশেষ ঢাকার বনানী ও গাজীপুরের চেরাগআলী এলাকায় অভিযান চালিয়ে গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে তদন্তকারী দল।
ময়মনসিংহ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, অনিক যে ফ্যাক্টরিতে কাজ করতেন, ঘটনার পর থেকে তিনি সেখানে অনুপস্থিত ছিলেন। এই মামলায় এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার আসামিদের মধ্যে পাঁচজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। অন্যদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

রাজশাহীতে মহিলা দলের এক নেত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব বিশ্বনাথ সরকারের (৭৪) বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী (৩৬)। বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গতকাল মঙ্গলবার (৮ জুলাই) অভিযোগটি গৃহীত হয়েছে।
০৯ জুলাই ২০২৫
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় মধ্যযুগীয় কায়দায় ভ্যানচালক ওমর ফারুক (৩৮) হত্যা মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নাটোর সদর উপজেলার বনবেলঘড়িয়া পশ্চিম বাইপাস রোডে রাজশাহী-ঢাকা মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৯ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ জেলায় ছয়টি আসনে মোট ৯২৩টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৮টিকে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’, ২৮১টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ৪৬৪টি কেন্দ্রকে ‘সাধারণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে পুলিশ।
২৩ মিনিট আগে
গাজীপুরের শ্রীপুরে জাসাস নেতা ফরিদ সরকারকে ইটভাটায় ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি আবু তাহেরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুরের টঙ্গী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শ্রীপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
৪০ মিনিট আগে