সুবর্ণচর (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার চর ওয়াপদা ইউনিয়নে প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেলের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মন্নাননগর-সুবর্ণচর সড়কের চর আমিনুল হক গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনায় প্রাইভেট কার চালক ও মোটরসাইকেল চালকসহ আহত হয়েছে আরও তিনজন।
নিহত মো. রনি (১৩) জেলার সদর উপজেলার এওজবালিয়া ইউনিয়নের পূর্ব শুল্লকিয়া গ্রামের মো. হারুনের ছেলে। সে উত্তর ওয়াপদা দাখিল মাদ্রাসার ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় একটি মসজিদে আছরের নামাজ শেষ করে সদর ও সুবর্ণচর উপজেলার সীমান্তবর্তী চর আমিনুল হক গ্রামের মন্নাননগর সুবর্ণচর সড়কের পাশে মহিষের ভাস্কর স্বাগতমে বসে ছিল রনি ও তার এক বন্ধু। সন্ধ্যা ৬টার দিকে সুবর্ণচরগামী একটি প্রাইভেটকারের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রাইভেটকারটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে থাকা রনিকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলে মারা যায় সে। এ সময় গাড়ি দু’টি দুমড়ে মুচড়ে গিয়ে প্রাইভেটের চালক ও মোটরসাইকেলের দুই আরোহী আহত হয়। তাদের উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চরজব্বার থানার ওসি মো. জিয়াউল হক বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের কেউ অবগত করেনি। বিষয়টি আমার জানা নেই।’
জেলা পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হচ্ছে। পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার চর ওয়াপদা ইউনিয়নে প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেলের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মন্নাননগর-সুবর্ণচর সড়কের চর আমিনুল হক গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনায় প্রাইভেট কার চালক ও মোটরসাইকেল চালকসহ আহত হয়েছে আরও তিনজন।
নিহত মো. রনি (১৩) জেলার সদর উপজেলার এওজবালিয়া ইউনিয়নের পূর্ব শুল্লকিয়া গ্রামের মো. হারুনের ছেলে। সে উত্তর ওয়াপদা দাখিল মাদ্রাসার ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় একটি মসজিদে আছরের নামাজ শেষ করে সদর ও সুবর্ণচর উপজেলার সীমান্তবর্তী চর আমিনুল হক গ্রামের মন্নাননগর সুবর্ণচর সড়কের পাশে মহিষের ভাস্কর স্বাগতমে বসে ছিল রনি ও তার এক বন্ধু। সন্ধ্যা ৬টার দিকে সুবর্ণচরগামী একটি প্রাইভেটকারের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রাইভেটকারটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে থাকা রনিকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলে মারা যায় সে। এ সময় গাড়ি দু’টি দুমড়ে মুচড়ে গিয়ে প্রাইভেটের চালক ও মোটরসাইকেলের দুই আরোহী আহত হয়। তাদের উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চরজব্বার থানার ওসি মো. জিয়াউল হক বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের কেউ অবগত করেনি। বিষয়টি আমার জানা নেই।’
জেলা পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হচ্ছে। পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
সুবর্ণচর (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার চর ওয়াপদা ইউনিয়নে প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেলের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মন্নাননগর-সুবর্ণচর সড়কের চর আমিনুল হক গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনায় প্রাইভেট কার চালক ও মোটরসাইকেল চালকসহ আহত হয়েছে আরও তিনজন।
নিহত মো. রনি (১৩) জেলার সদর উপজেলার এওজবালিয়া ইউনিয়নের পূর্ব শুল্লকিয়া গ্রামের মো. হারুনের ছেলে। সে উত্তর ওয়াপদা দাখিল মাদ্রাসার ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় একটি মসজিদে আছরের নামাজ শেষ করে সদর ও সুবর্ণচর উপজেলার সীমান্তবর্তী চর আমিনুল হক গ্রামের মন্নাননগর সুবর্ণচর সড়কের পাশে মহিষের ভাস্কর স্বাগতমে বসে ছিল রনি ও তার এক বন্ধু। সন্ধ্যা ৬টার দিকে সুবর্ণচরগামী একটি প্রাইভেটকারের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রাইভেটকারটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে থাকা রনিকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলে মারা যায় সে। এ সময় গাড়ি দু’টি দুমড়ে মুচড়ে গিয়ে প্রাইভেটের চালক ও মোটরসাইকেলের দুই আরোহী আহত হয়। তাদের উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চরজব্বার থানার ওসি মো. জিয়াউল হক বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের কেউ অবগত করেনি। বিষয়টি আমার জানা নেই।’
জেলা পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হচ্ছে। পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার চর ওয়াপদা ইউনিয়নে প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেলের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নিহত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মন্নাননগর-সুবর্ণচর সড়কের চর আমিনুল হক গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনায় প্রাইভেট কার চালক ও মোটরসাইকেল চালকসহ আহত হয়েছে আরও তিনজন।
নিহত মো. রনি (১৩) জেলার সদর উপজেলার এওজবালিয়া ইউনিয়নের পূর্ব শুল্লকিয়া গ্রামের মো. হারুনের ছেলে। সে উত্তর ওয়াপদা দাখিল মাদ্রাসার ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় একটি মসজিদে আছরের নামাজ শেষ করে সদর ও সুবর্ণচর উপজেলার সীমান্তবর্তী চর আমিনুল হক গ্রামের মন্নাননগর সুবর্ণচর সড়কের পাশে মহিষের ভাস্কর স্বাগতমে বসে ছিল রনি ও তার এক বন্ধু। সন্ধ্যা ৬টার দিকে সুবর্ণচরগামী একটি প্রাইভেটকারের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রাইভেটকারটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে থাকা রনিকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলে মারা যায় সে। এ সময় গাড়ি দু’টি দুমড়ে মুচড়ে গিয়ে প্রাইভেটের চালক ও মোটরসাইকেলের দুই আরোহী আহত হয়। তাদের উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চরজব্বার থানার ওসি মো. জিয়াউল হক বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের কেউ অবগত করেনি। বিষয়টি আমার জানা নেই।’
জেলা পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হচ্ছে। পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

আহত সেনা কর্মকর্তার বড় বোন শামীমা আক্তার মোবাইল ফোনে জানান, সন্ত্রাসী হামলায় স্প্লিন্টারের আঘাতে খালেকুজ্জামানের বাঁ হাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে তাঁর অবস্থা গুরুতর নয়। ঘটনার পরপরই হেলিকপ্টারে করে তাঁকে আবি শহরের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁর চিকিৎসা চলছে।
৩ মিনিট আগে
ভিটেবাড়ি ও ফসলি জমি একে একে নদীগর্ভে চলে যাওয়ায় এখন আব্দুল রাজ্জাক দম্পতি কার্যত আশ্রয়হীন। একসময় যাঁর নিজের জমি ছিল, আজ তিনি অন্যের দেওয়া সামান্য জমিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছেন।
৬ মিনিট আগে
খুলনার পূর্ব রূপসায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাগর শেখ (৩৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রাত ১১টার দিকে রূপসা সেতুর পূর্বপাশে জাপুসা চৌরাস্তা সিএনজি স্টেশনের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক গ্রিন বাংলা আবাসিকের পেছনের বাসিন্দা ফয়েক শেখের ছেলে। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ।
৯ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া এক নারীর পোড়া মরদেহের পরিচয় ১৫ দিনেও শনাক্ত করা যায়নি। আঙুল আগুনে পুড়ে যাওয়ায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ সম্ভব না হওয়ায় পরিচয় শনাক্তে জটিলতা তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
৩৮ মিনিট আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

সুদানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে সন্ত্রাসী হামলায় আহত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর লে. কর্নেল খালেকুজ্জামানের পরিবার দিন কাটাচ্ছে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠায়। তাঁর বাড়ি কুষ্টিয়া শহরের ঈদগাহ পাড়ায়।
চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে তিনি সুদানে শান্তিরক্ষা মিশনে যোগ দেন। এর আগে তিনি বগুড়া ক্যান্টনমেন্টে ব্যাটালিয়ন কমান্ডার (সিও) হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) ছবি প্রকাশের পর বিষয়টি জানতে পারে পরিবার। এর পর থেকেই স্বজনদের মধ্যে উদ্বেগ বেড়েছে।
আহত সেনা কর্মকর্তার বড় বোন শামীমা আক্তার মোবাইল ফোনে জানান, সন্ত্রাসী হামলায় স্প্লিন্টারের আঘাতে খালেকুজ্জামানের বাঁ হাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে তাঁর অবস্থা গুরুতর নয়। ঘটনার পরপরই হেলিকপ্টারে করে তাঁকে আবি শহরের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁর চিকিৎসা চলছে। পরিবারের সঙ্গে তাঁর নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে বলেও জানান তিনি।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, লে. কর্নেল খালেকুজ্জামান একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। তাঁর বাবা খন্দকার আক্তারুজ্জামান (মৃত)। পরিবারের সদস্যরা বগুড়া ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় বসবাস করেন।
রোববার বিকেল ৪টার দিকে কুষ্টিয়া শহরের ঈদগাহ পাড়ায় খালেকুজ্জামানের বাড়িতে গিয়ে মূল ফটকে তালা ঝুলতে দেখা যায়। এ সময় পাশের বাড়িতে বসবাসরত তাঁর চাচা ও খালাতো বোনের সঙ্গে কথা হয়। তাঁরা জানান, খালেকুজ্জামানের মা বর্তমানে শহরের গোশালা রোড এলাকায় থাকেন। তবে তিনি এ বিষয়ে কথা বলতে চাননি। মোবাইল ফোনে শুধু জানান, ছেলের আহত হওয়ার খবর তিনি পেয়েছেন।
খালেকুজ্জামানের খালাতো বোন গুলশান আরা হাসান বলেন, ‘খালেকুজ্জামান আমাদের সামনে মানুষ হয়েছে। খুব ভালো ছেলে। শুনেছি শান্তিরক্ষা মিশনে গিয়ে হাতে গুলিবিদ্ধ হয়েছে। দোয়া করি, সে যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে।’
চাচা খন্দকার আসাদুজ্জামান খোকন অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে বলেন, ‘খালেকুজ্জামান আমার মেজো ভাইয়ের ছেলে। শান্তিরক্ষা মিশনে গিয়ে সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছে। সেখানে তার কয়েকজন সহকর্মী নিহত হয়েছেন বলে শুনেছি। সে নিজেও গুলিবিদ্ধ হয়েছে।’ তিনি আরও জানান, খালেকুজ্জামান বিবাহিত এবং তাঁর এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।

সুদানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে সন্ত্রাসী হামলায় আহত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর লে. কর্নেল খালেকুজ্জামানের পরিবার দিন কাটাচ্ছে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠায়। তাঁর বাড়ি কুষ্টিয়া শহরের ঈদগাহ পাড়ায়।
চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে তিনি সুদানে শান্তিরক্ষা মিশনে যোগ দেন। এর আগে তিনি বগুড়া ক্যান্টনমেন্টে ব্যাটালিয়ন কমান্ডার (সিও) হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) ছবি প্রকাশের পর বিষয়টি জানতে পারে পরিবার। এর পর থেকেই স্বজনদের মধ্যে উদ্বেগ বেড়েছে।
আহত সেনা কর্মকর্তার বড় বোন শামীমা আক্তার মোবাইল ফোনে জানান, সন্ত্রাসী হামলায় স্প্লিন্টারের আঘাতে খালেকুজ্জামানের বাঁ হাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে তাঁর অবস্থা গুরুতর নয়। ঘটনার পরপরই হেলিকপ্টারে করে তাঁকে আবি শহরের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁর চিকিৎসা চলছে। পরিবারের সঙ্গে তাঁর নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে বলেও জানান তিনি।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, লে. কর্নেল খালেকুজ্জামান একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। তাঁর বাবা খন্দকার আক্তারুজ্জামান (মৃত)। পরিবারের সদস্যরা বগুড়া ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় বসবাস করেন।
রোববার বিকেল ৪টার দিকে কুষ্টিয়া শহরের ঈদগাহ পাড়ায় খালেকুজ্জামানের বাড়িতে গিয়ে মূল ফটকে তালা ঝুলতে দেখা যায়। এ সময় পাশের বাড়িতে বসবাসরত তাঁর চাচা ও খালাতো বোনের সঙ্গে কথা হয়। তাঁরা জানান, খালেকুজ্জামানের মা বর্তমানে শহরের গোশালা রোড এলাকায় থাকেন। তবে তিনি এ বিষয়ে কথা বলতে চাননি। মোবাইল ফোনে শুধু জানান, ছেলের আহত হওয়ার খবর তিনি পেয়েছেন।
খালেকুজ্জামানের খালাতো বোন গুলশান আরা হাসান বলেন, ‘খালেকুজ্জামান আমাদের সামনে মানুষ হয়েছে। খুব ভালো ছেলে। শুনেছি শান্তিরক্ষা মিশনে গিয়ে হাতে গুলিবিদ্ধ হয়েছে। দোয়া করি, সে যেন দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে।’
চাচা খন্দকার আসাদুজ্জামান খোকন অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে বলেন, ‘খালেকুজ্জামান আমার মেজো ভাইয়ের ছেলে। শান্তিরক্ষা মিশনে গিয়ে সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছে। সেখানে তার কয়েকজন সহকর্মী নিহত হয়েছেন বলে শুনেছি। সে নিজেও গুলিবিদ্ধ হয়েছে।’ তিনি আরও জানান, খালেকুজ্জামান বিবাহিত এবং তাঁর এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে।

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার চরওয়াপদা ইউনিয়নে প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেলের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মন্নাননগর-সুবর্ণচর সড়কের চর আমিনুল হক গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে
২৮ এপ্রিল ২০২২
ভিটেবাড়ি ও ফসলি জমি একে একে নদীগর্ভে চলে যাওয়ায় এখন আব্দুল রাজ্জাক দম্পতি কার্যত আশ্রয়হীন। একসময় যাঁর নিজের জমি ছিল, আজ তিনি অন্যের দেওয়া সামান্য জমিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছেন।
৬ মিনিট আগে
খুলনার পূর্ব রূপসায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাগর শেখ (৩৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রাত ১১টার দিকে রূপসা সেতুর পূর্বপাশে জাপুসা চৌরাস্তা সিএনজি স্টেশনের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক গ্রিন বাংলা আবাসিকের পেছনের বাসিন্দা ফয়েক শেখের ছেলে। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ।
৯ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া এক নারীর পোড়া মরদেহের পরিচয় ১৫ দিনেও শনাক্ত করা যায়নি। আঙুল আগুনে পুড়ে যাওয়ায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ সম্ভব না হওয়ায় পরিচয় শনাক্তে জটিলতা তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
৩৮ মিনিট আগেআব্দুল্লাহ আল মারুফ, সিরাজগঞ্জ

সাদা দাড়িতে অর্ধেক মেহেদি, কপালে গভীর চিন্তার ভাঁজ। ডান পায়ে ফোঁড়ার// কারণে বাঁধা ব্যান্ডেজ। কাঠের টুলে বসে থাকা মানুষটির দিকে তাকালে বোঝার উপায় নেই—মাত্র এক বছর আগেও তিনি ছিলেন সাড়ে চার বিঘা আবাদি জমির মালিক।
৬৬ বছর বয়সী এই বৃদ্ধের নাম আব্দুল রাজ্জাক। স্ত্রী মর্জিনা বেগমের বয়স ৫৫। চার ছেলে ও দুই মেয়েকে নিয়ে একসময় ভালোই চলছিল তাঁদের সংসার। জমিতে বছরে বিভিন্ন সময়ে গম, ভুট্টা, খেসারি, কালাই ও বাদামের চাষ হতো। পরিশ্রম করেই চলত জীবন। তবে হঠাৎ করেই সবকিছু বদলে দেয় যমুনা নদীর ভাঙন।
ভিটেবাড়ি ও ফসলি জমি একে একে নদীগর্ভে চলে যাওয়ায় এখন আব্দুল রাজ্জাক দম্পতি কার্যত আশ্রয়হীন। একসময় যাঁর নিজের জমি ছিল, আজ তিনি অন্যের দেওয়া সামান্য জমিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছেন। বন, বস্তার চাটাই আর পলিথিনে মোড়ানো ছোট একটি ঘরই তাঁদের বর্তমান ঠিকানা। আব্দুল রাজ্জাক সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কাওয়াখোলা ইউনিয়নের দোরতা এলাকার বাসিন্দা। তিনি ওই এলাকার মৃত রহিজ তালুকদারের ছেলে।
শনিবার দুপুর গড়িয়ে বিকেলে সিরাজগঞ্জ ক্রসবার এলাকায় প্লাস্টিকের টুলে বসে কথা বলছিলেন আব্দুল রাজ্জাক। তিনি জানান, তাঁর দাদার প্রায় ২৪ বিঘা জমি ছিল। উত্তরাধিকার সূত্রে তিনি পান সাড়ে চার বিঘা। গত বছরেও সেই জমিতে গম, ভুট্টা, কালাইসহ নানা ফসল আবাদ করেছিলেন। ‘বুড়া-বুড়ির ভালোই চলছিল,’ বলেন তিনি।
সন্তানদের প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কিছুক্ষণ নীরব থাকেন আব্দুল রাজ্জাক। এরপর ধীর কণ্ঠে বলেন, ‘ওদের নিজেদেরই খুব কষ্ট। আমাদের দেখবে কীভাবে?’
বর্তমানে ফুফাতো ভাইয়ের জমির ওপর কোনোমতে আশ্রয় নিয়েছেন তাঁরা। শীত এলে দুর্ভোগ আরও বাড়ে। আয়ের একমাত্র সম্বল পাঁচটি গরু। তবে বয়স ও শারীরিক অসুস্থতার কারণে এখন বাইরে গিয়ে কাজ করতে পারেন না তিনি।
আব্দুল রাজ্জাক বলেন, ‘তোমার চাচি যমুনার চরে গিয়ে গরুর জন্য ঘাস কেটে আনে। আর অন্যদের সামান্য সহযোগিতা আর মেয়েরা মাঝে মাঝে যা দেয়, তা দিয়েই কোনোমতে সংসার চলে।’
কথার একপর্যায়ে তাঁর কণ্ঠ ভারী হয়ে আসে। শেষবারের মতো বলেন, ‘আমাকে যদি কেউ একটা ঘর আর মাসে মাসে একটু খাবার বা কিছু টাকার ব্যবস্থা করে দিত, তাহলে সারা জীবন দোয়া করতাম।’
যমুনার ভাঙনে হারিয়ে যাওয়া অসংখ্য জীবনের ভিড়ে আব্দুল রাজ্জাক ও মর্জিনা বেগমের গল্পটি শুধু একটি উদাহরণ—নদীভাঙনে সর্বস্ব হারানো মানুষের নীরব দীর্ঘশ্বাসের গল্প।

সাদা দাড়িতে অর্ধেক মেহেদি, কপালে গভীর চিন্তার ভাঁজ। ডান পায়ে ফোঁড়ার// কারণে বাঁধা ব্যান্ডেজ। কাঠের টুলে বসে থাকা মানুষটির দিকে তাকালে বোঝার উপায় নেই—মাত্র এক বছর আগেও তিনি ছিলেন সাড়ে চার বিঘা আবাদি জমির মালিক।
৬৬ বছর বয়সী এই বৃদ্ধের নাম আব্দুল রাজ্জাক। স্ত্রী মর্জিনা বেগমের বয়স ৫৫। চার ছেলে ও দুই মেয়েকে নিয়ে একসময় ভালোই চলছিল তাঁদের সংসার। জমিতে বছরে বিভিন্ন সময়ে গম, ভুট্টা, খেসারি, কালাই ও বাদামের চাষ হতো। পরিশ্রম করেই চলত জীবন। তবে হঠাৎ করেই সবকিছু বদলে দেয় যমুনা নদীর ভাঙন।
ভিটেবাড়ি ও ফসলি জমি একে একে নদীগর্ভে চলে যাওয়ায় এখন আব্দুল রাজ্জাক দম্পতি কার্যত আশ্রয়হীন। একসময় যাঁর নিজের জমি ছিল, আজ তিনি অন্যের দেওয়া সামান্য জমিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছেন। বন, বস্তার চাটাই আর পলিথিনে মোড়ানো ছোট একটি ঘরই তাঁদের বর্তমান ঠিকানা। আব্দুল রাজ্জাক সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কাওয়াখোলা ইউনিয়নের দোরতা এলাকার বাসিন্দা। তিনি ওই এলাকার মৃত রহিজ তালুকদারের ছেলে।
শনিবার দুপুর গড়িয়ে বিকেলে সিরাজগঞ্জ ক্রসবার এলাকায় প্লাস্টিকের টুলে বসে কথা বলছিলেন আব্দুল রাজ্জাক। তিনি জানান, তাঁর দাদার প্রায় ২৪ বিঘা জমি ছিল। উত্তরাধিকার সূত্রে তিনি পান সাড়ে চার বিঘা। গত বছরেও সেই জমিতে গম, ভুট্টা, কালাইসহ নানা ফসল আবাদ করেছিলেন। ‘বুড়া-বুড়ির ভালোই চলছিল,’ বলেন তিনি।
সন্তানদের প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কিছুক্ষণ নীরব থাকেন আব্দুল রাজ্জাক। এরপর ধীর কণ্ঠে বলেন, ‘ওদের নিজেদেরই খুব কষ্ট। আমাদের দেখবে কীভাবে?’
বর্তমানে ফুফাতো ভাইয়ের জমির ওপর কোনোমতে আশ্রয় নিয়েছেন তাঁরা। শীত এলে দুর্ভোগ আরও বাড়ে। আয়ের একমাত্র সম্বল পাঁচটি গরু। তবে বয়স ও শারীরিক অসুস্থতার কারণে এখন বাইরে গিয়ে কাজ করতে পারেন না তিনি।
আব্দুল রাজ্জাক বলেন, ‘তোমার চাচি যমুনার চরে গিয়ে গরুর জন্য ঘাস কেটে আনে। আর অন্যদের সামান্য সহযোগিতা আর মেয়েরা মাঝে মাঝে যা দেয়, তা দিয়েই কোনোমতে সংসার চলে।’
কথার একপর্যায়ে তাঁর কণ্ঠ ভারী হয়ে আসে। শেষবারের মতো বলেন, ‘আমাকে যদি কেউ একটা ঘর আর মাসে মাসে একটু খাবার বা কিছু টাকার ব্যবস্থা করে দিত, তাহলে সারা জীবন দোয়া করতাম।’
যমুনার ভাঙনে হারিয়ে যাওয়া অসংখ্য জীবনের ভিড়ে আব্দুল রাজ্জাক ও মর্জিনা বেগমের গল্পটি শুধু একটি উদাহরণ—নদীভাঙনে সর্বস্ব হারানো মানুষের নীরব দীর্ঘশ্বাসের গল্প।

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার চরওয়াপদা ইউনিয়নে প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেলের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মন্নাননগর-সুবর্ণচর সড়কের চর আমিনুল হক গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে
২৮ এপ্রিল ২০২২
আহত সেনা কর্মকর্তার বড় বোন শামীমা আক্তার মোবাইল ফোনে জানান, সন্ত্রাসী হামলায় স্প্লিন্টারের আঘাতে খালেকুজ্জামানের বাঁ হাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে তাঁর অবস্থা গুরুতর নয়। ঘটনার পরপরই হেলিকপ্টারে করে তাঁকে আবি শহরের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁর চিকিৎসা চলছে।
৩ মিনিট আগে
খুলনার পূর্ব রূপসায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাগর শেখ (৩৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রাত ১১টার দিকে রূপসা সেতুর পূর্বপাশে জাপুসা চৌরাস্তা সিএনজি স্টেশনের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক গ্রিন বাংলা আবাসিকের পেছনের বাসিন্দা ফয়েক শেখের ছেলে। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ।
৯ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া এক নারীর পোড়া মরদেহের পরিচয় ১৫ দিনেও শনাক্ত করা যায়নি। আঙুল আগুনে পুড়ে যাওয়ায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ সম্ভব না হওয়ায় পরিচয় শনাক্তে জটিলতা তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
৩৮ মিনিট আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনার পূর্ব রূপসায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাগর শেখ (৩৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রাত ১১টার দিকে রূপসা সেতুর পূর্বপাশে জাপুসা চৌরাস্তা সিএনজি স্টেশনের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক গ্রিন বাংলা আবাসিকের পেছনের বাসিন্দা ফয়েক শেখের ছেলে। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, রাত সাড়ে ১০ টার দিকে সাগর বাড়ির দিকে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে রাত ১১টায় কয়েকজন যুবক তার গতি রোধ করে এলোপাতাড়ি গুলি করতে থাকে। একটি গুলি তার মাথায় এবং অপরটি তার হাঁটুতে লাগে। গুলির শব্দে আশপাশের লোকজন ছুটে এলে দুর্বৃত্তরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পরবর্তী সময়ে তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রূপসা থানার এএসআই গৌতম বলেন, গোলাগুলির শব্দ শুনতে পেয়ে ওই এলাকার বাসিন্দা আ. রহমান রাতে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন দিয়ে ঘটনার বিস্তারিত জানায়। পরে ৯৯৯ থেকে আমাদের ফোন দিয়ে বিষয়টি জানানো হয়।
রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ বলেন, ‘রাতে জাপুসা এলাকায় ডিউটি করছিলাম। থানা থেকে ফোন আসলে ঘটনাস্থলে পৌঁছে বিষয়টি জানার চেষ্টা করি। পরে জানতে পারলাম তারা এখানে জায়গা কিনে নতুন বাড়ি করেছে।’ তবে কারা এবং কী কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে তার প্রকৃত কারণ তিনি বলতে পারেনি।
রূপসা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ. রাজ্জাক মীর বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। খুনিদের গ্রেপ্তারে আশপাশের এলাকায় অভিযান শুরু হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন আছে।’

খুলনার পূর্ব রূপসায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাগর শেখ (৩৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রাত ১১টার দিকে রূপসা সেতুর পূর্বপাশে জাপুসা চৌরাস্তা সিএনজি স্টেশনের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক গ্রিন বাংলা আবাসিকের পেছনের বাসিন্দা ফয়েক শেখের ছেলে। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, রাত সাড়ে ১০ টার দিকে সাগর বাড়ির দিকে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে রাত ১১টায় কয়েকজন যুবক তার গতি রোধ করে এলোপাতাড়ি গুলি করতে থাকে। একটি গুলি তার মাথায় এবং অপরটি তার হাঁটুতে লাগে। গুলির শব্দে আশপাশের লোকজন ছুটে এলে দুর্বৃত্তরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পরবর্তী সময়ে তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রূপসা থানার এএসআই গৌতম বলেন, গোলাগুলির শব্দ শুনতে পেয়ে ওই এলাকার বাসিন্দা আ. রহমান রাতে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন দিয়ে ঘটনার বিস্তারিত জানায়। পরে ৯৯৯ থেকে আমাদের ফোন দিয়ে বিষয়টি জানানো হয়।
রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ বলেন, ‘রাতে জাপুসা এলাকায় ডিউটি করছিলাম। থানা থেকে ফোন আসলে ঘটনাস্থলে পৌঁছে বিষয়টি জানার চেষ্টা করি। পরে জানতে পারলাম তারা এখানে জায়গা কিনে নতুন বাড়ি করেছে।’ তবে কারা এবং কী কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে তার প্রকৃত কারণ তিনি বলতে পারেনি।
রূপসা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ. রাজ্জাক মীর বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। খুনিদের গ্রেপ্তারে আশপাশের এলাকায় অভিযান শুরু হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন আছে।’

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার চরওয়াপদা ইউনিয়নে প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেলের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মন্নাননগর-সুবর্ণচর সড়কের চর আমিনুল হক গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে
২৮ এপ্রিল ২০২২
আহত সেনা কর্মকর্তার বড় বোন শামীমা আক্তার মোবাইল ফোনে জানান, সন্ত্রাসী হামলায় স্প্লিন্টারের আঘাতে খালেকুজ্জামানের বাঁ হাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে তাঁর অবস্থা গুরুতর নয়। ঘটনার পরপরই হেলিকপ্টারে করে তাঁকে আবি শহরের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁর চিকিৎসা চলছে।
৩ মিনিট আগে
ভিটেবাড়ি ও ফসলি জমি একে একে নদীগর্ভে চলে যাওয়ায় এখন আব্দুল রাজ্জাক দম্পতি কার্যত আশ্রয়হীন। একসময় যাঁর নিজের জমি ছিল, আজ তিনি অন্যের দেওয়া সামান্য জমিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছেন।
৬ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া এক নারীর পোড়া মরদেহের পরিচয় ১৫ দিনেও শনাক্ত করা যায়নি। আঙুল আগুনে পুড়ে যাওয়ায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ সম্ভব না হওয়ায় পরিচয় শনাক্তে জটিলতা তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
৩৮ মিনিট আগেসীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া এক নারীর পোড়া মরদেহের পরিচয় ১৫ দিনেও শনাক্ত করা যায়নি। আঙুল আগুনে পুড়ে যাওয়ায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ সম্ভব না হওয়ায় পরিচয় শনাক্তে জটিলতা তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। পরে মরদেহটি আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তাদের তত্ত্বাবধানে অজ্ঞাত ওই নারীর দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, গত ২৯ নভেম্বর গভীর রাতে সীতাকুণ্ড উপজেলার সলিমপুর ইউনিয়নের আব্দুল্লাহ ঘাটা এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কসংলগ্ন একটি ডিপোর সামনে থেকে আনুমানিক ৪৫ বছর বয়সী এক নারীর আগুনে পোড়া মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরির পর ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েকজন জানান, আগুনে পুড়ে নারীর মৃত্যুর ঘটনাটি রহস্যজনক। তাঁদের ভাষ্য, ওই নারী কীভাবে ঘটনাস্থলে এলেন এবং কেন নিজের শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরালেন—তা বোধগম্য নয়। তাঁদের ধারণা, পরিকল্পিতভাবে হত্যার পর ঘটনাটিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে মরদেহে কেরোসিন ঢেলে আগুন দেওয়া হতে পারে।
স্থানীয়রা আরও জানান, প্রযুক্তির আধুনিকতার এই সময়ে ১৫ দিনেও পরিচয় শনাক্ত না হওয়া কিংবা মৃত্যুর কারণ উদ্ঘাটন না হওয়ায় তাঁরা উদ্বিগ্ন। প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে নারীর পরিচয় ও মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নিশ্চিত করার দাবি জানান তাঁরা।
ফৌজদারহাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. সোহেল রানা বলেন, আগুনে পুড়ে আঙুল সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। পরে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করে মরদেহটি আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
সীতাকুণ্ড থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আলমগীর জানান, মরদেহের পরিচয় ও মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে ডিএনএ নমুনা সংরক্ষণ করা হয়েছে। কোনো স্বজন সামনে এলে ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে পরিচয় শনাক্ত করা হবে। এরপর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া এক নারীর পোড়া মরদেহের পরিচয় ১৫ দিনেও শনাক্ত করা যায়নি। আঙুল আগুনে পুড়ে যাওয়ায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ সম্ভব না হওয়ায় পরিচয় শনাক্তে জটিলতা তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। পরে মরদেহটি আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তাদের তত্ত্বাবধানে অজ্ঞাত ওই নারীর দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, গত ২৯ নভেম্বর গভীর রাতে সীতাকুণ্ড উপজেলার সলিমপুর ইউনিয়নের আব্দুল্লাহ ঘাটা এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কসংলগ্ন একটি ডিপোর সামনে থেকে আনুমানিক ৪৫ বছর বয়সী এক নারীর আগুনে পোড়া মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরির পর ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েকজন জানান, আগুনে পুড়ে নারীর মৃত্যুর ঘটনাটি রহস্যজনক। তাঁদের ভাষ্য, ওই নারী কীভাবে ঘটনাস্থলে এলেন এবং কেন নিজের শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরালেন—তা বোধগম্য নয়। তাঁদের ধারণা, পরিকল্পিতভাবে হত্যার পর ঘটনাটিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে মরদেহে কেরোসিন ঢেলে আগুন দেওয়া হতে পারে।
স্থানীয়রা আরও জানান, প্রযুক্তির আধুনিকতার এই সময়ে ১৫ দিনেও পরিচয় শনাক্ত না হওয়া কিংবা মৃত্যুর কারণ উদ্ঘাটন না হওয়ায় তাঁরা উদ্বিগ্ন। প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে নারীর পরিচয় ও মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নিশ্চিত করার দাবি জানান তাঁরা।
ফৌজদারহাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. সোহেল রানা বলেন, আগুনে পুড়ে আঙুল সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। পরে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করে মরদেহটি আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
সীতাকুণ্ড থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আলমগীর জানান, মরদেহের পরিচয় ও মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে ডিএনএ নমুনা সংরক্ষণ করা হয়েছে। কোনো স্বজন সামনে এলে ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে পরিচয় শনাক্ত করা হবে। এরপর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার চরওয়াপদা ইউনিয়নে প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেলের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মন্নাননগর-সুবর্ণচর সড়কের চর আমিনুল হক গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে
২৮ এপ্রিল ২০২২
আহত সেনা কর্মকর্তার বড় বোন শামীমা আক্তার মোবাইল ফোনে জানান, সন্ত্রাসী হামলায় স্প্লিন্টারের আঘাতে খালেকুজ্জামানের বাঁ হাত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে তাঁর অবস্থা গুরুতর নয়। ঘটনার পরপরই হেলিকপ্টারে করে তাঁকে আবি শহরের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁর চিকিৎসা চলছে।
৩ মিনিট আগে
ভিটেবাড়ি ও ফসলি জমি একে একে নদীগর্ভে চলে যাওয়ায় এখন আব্দুল রাজ্জাক দম্পতি কার্যত আশ্রয়হীন। একসময় যাঁর নিজের জমি ছিল, আজ তিনি অন্যের দেওয়া সামান্য জমিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছেন।
৬ মিনিট আগে
খুলনার পূর্ব রূপসায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাগর শেখ (৩৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রাত ১১টার দিকে রূপসা সেতুর পূর্বপাশে জাপুসা চৌরাস্তা সিএনজি স্টেশনের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক গ্রিন বাংলা আবাসিকের পেছনের বাসিন্দা ফয়েক শেখের ছেলে। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ।
৯ মিনিট আগে