নোয়াখালী প্রতিনিধি

লঘুচাপের প্রভাবে নোয়াখালীতে সোমবার রাত থেকে শুরু হওয়া মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি এখনো অব্যাহত রয়েছে। টানা বর্ষণে জেলার হাতিয়া ছাড়া বাকি আটটি উপজেলা ও পৌর এলাকায় দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। ভেসে গেছে মাছের ঘের ও প্রজেক্ট, ক্ষতির মুখে আমনের বীজতলা ও শাকসবজির খেত।
বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে জেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো বুধবার থেকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক খন্দকার ইশতিয়াক আহমেদ জানান, বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জলাবদ্ধতা ও কিছু শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে পড়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
মাইজদী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে বুধবার সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় মাইজদীতে ১৯১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, সোমবার শুরু হওয়া টানা বৃষ্টিতে মঙ্গলবার রাতে কিছুটা বিরতি মিললেও বুধবার ভোর থেকে ফের ভারী বর্ষণ শুরু হয়। এতে জেলার অধিকাংশ এলাকার সড়ক, অলিগলি ও পাড়া-মহল্লা পানিতে তলিয়ে গেছে। পানি ঢুকে পড়েছে ঘরবাড়িতে। কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
জেলা শহর মাইজদীতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, ডিবি অফিস, রেকর্ডরুম, জজকোর্ট, বিদ্যুৎ অফিসসহ গুরুত্বপূর্ণ সরকারি দপ্তরের সামনেও জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। কিছু অফিসের নিচতলায় পানি ঢুকে পড়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সেবাপ্রার্থীরা।

টানা বর্ষণে শহরের প্রেসক্লাব সড়ক, রেড ক্রিসেন্ট রোড, টাউন হল মোড়, ইসলামিয়া সড়ক, ডিসি সড়ক, মহিলা কলেজ সড়ক, জেলা কারাগার সড়ক, নোয়াখালী সরকারি কলেজ সড়ক ও মাইজদী বাজার সড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে।
পৌরবাসীরা অভিযোগ করেন, পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকা এবং পানি নিষ্কাশনের খাল, নালা ও জলাশয় ভরাট হয়ে যাওয়ার কারণে জলাবদ্ধতা দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে। তাঁদের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় দুর্ভোগ আরও বাড়ছে।

জেলার কবিরহাট, কোম্পানীগঞ্জ, সুবর্ণচর, সেনবাগ, বেগমগঞ্জ, সোনাইমুড়ী ও চাটখিল উপজেলার নিম্নাঞ্চলগুলোতেও সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। এতে সকাল থেকেই এসব এলাকায় চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে বাসিন্দাদের।
এদিকে একটানা ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুর ও চরএলাহী ইউনিয়নের বেশির ভাগ ওয়ার্ড প্লাবিত হয়েছে। অনেক বাড়িঘর পানির নিচে তলিয়ে গেছে। রান্নাঘরে পানি ঢুকে পড়ায় রান্নাবান্না বন্ধ হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

লঘুচাপের প্রভাবে নোয়াখালীতে সোমবার রাত থেকে শুরু হওয়া মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি এখনো অব্যাহত রয়েছে। টানা বর্ষণে জেলার হাতিয়া ছাড়া বাকি আটটি উপজেলা ও পৌর এলাকায় দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। ভেসে গেছে মাছের ঘের ও প্রজেক্ট, ক্ষতির মুখে আমনের বীজতলা ও শাকসবজির খেত।
বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে জেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো বুধবার থেকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক খন্দকার ইশতিয়াক আহমেদ জানান, বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জলাবদ্ধতা ও কিছু শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে পড়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
মাইজদী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে বুধবার সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় মাইজদীতে ১৯১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, সোমবার শুরু হওয়া টানা বৃষ্টিতে মঙ্গলবার রাতে কিছুটা বিরতি মিললেও বুধবার ভোর থেকে ফের ভারী বর্ষণ শুরু হয়। এতে জেলার অধিকাংশ এলাকার সড়ক, অলিগলি ও পাড়া-মহল্লা পানিতে তলিয়ে গেছে। পানি ঢুকে পড়েছে ঘরবাড়িতে। কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
জেলা শহর মাইজদীতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, ডিবি অফিস, রেকর্ডরুম, জজকোর্ট, বিদ্যুৎ অফিসসহ গুরুত্বপূর্ণ সরকারি দপ্তরের সামনেও জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। কিছু অফিসের নিচতলায় পানি ঢুকে পড়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সেবাপ্রার্থীরা।

টানা বর্ষণে শহরের প্রেসক্লাব সড়ক, রেড ক্রিসেন্ট রোড, টাউন হল মোড়, ইসলামিয়া সড়ক, ডিসি সড়ক, মহিলা কলেজ সড়ক, জেলা কারাগার সড়ক, নোয়াখালী সরকারি কলেজ সড়ক ও মাইজদী বাজার সড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে।
পৌরবাসীরা অভিযোগ করেন, পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকা এবং পানি নিষ্কাশনের খাল, নালা ও জলাশয় ভরাট হয়ে যাওয়ার কারণে জলাবদ্ধতা দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে। তাঁদের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় দুর্ভোগ আরও বাড়ছে।

জেলার কবিরহাট, কোম্পানীগঞ্জ, সুবর্ণচর, সেনবাগ, বেগমগঞ্জ, সোনাইমুড়ী ও চাটখিল উপজেলার নিম্নাঞ্চলগুলোতেও সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। এতে সকাল থেকেই এসব এলাকায় চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে বাসিন্দাদের।
এদিকে একটানা ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুর ও চরএলাহী ইউনিয়নের বেশির ভাগ ওয়ার্ড প্লাবিত হয়েছে। অনেক বাড়িঘর পানির নিচে তলিয়ে গেছে। রান্নাঘরে পানি ঢুকে পড়ায় রান্নাবান্না বন্ধ হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
নোয়াখালী প্রতিনিধি

লঘুচাপের প্রভাবে নোয়াখালীতে সোমবার রাত থেকে শুরু হওয়া মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি এখনো অব্যাহত রয়েছে। টানা বর্ষণে জেলার হাতিয়া ছাড়া বাকি আটটি উপজেলা ও পৌর এলাকায় দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। ভেসে গেছে মাছের ঘের ও প্রজেক্ট, ক্ষতির মুখে আমনের বীজতলা ও শাকসবজির খেত।
বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে জেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো বুধবার থেকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক খন্দকার ইশতিয়াক আহমেদ জানান, বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জলাবদ্ধতা ও কিছু শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে পড়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
মাইজদী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে বুধবার সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় মাইজদীতে ১৯১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, সোমবার শুরু হওয়া টানা বৃষ্টিতে মঙ্গলবার রাতে কিছুটা বিরতি মিললেও বুধবার ভোর থেকে ফের ভারী বর্ষণ শুরু হয়। এতে জেলার অধিকাংশ এলাকার সড়ক, অলিগলি ও পাড়া-মহল্লা পানিতে তলিয়ে গেছে। পানি ঢুকে পড়েছে ঘরবাড়িতে। কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
জেলা শহর মাইজদীতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, ডিবি অফিস, রেকর্ডরুম, জজকোর্ট, বিদ্যুৎ অফিসসহ গুরুত্বপূর্ণ সরকারি দপ্তরের সামনেও জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। কিছু অফিসের নিচতলায় পানি ঢুকে পড়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সেবাপ্রার্থীরা।

টানা বর্ষণে শহরের প্রেসক্লাব সড়ক, রেড ক্রিসেন্ট রোড, টাউন হল মোড়, ইসলামিয়া সড়ক, ডিসি সড়ক, মহিলা কলেজ সড়ক, জেলা কারাগার সড়ক, নোয়াখালী সরকারি কলেজ সড়ক ও মাইজদী বাজার সড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে।
পৌরবাসীরা অভিযোগ করেন, পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকা এবং পানি নিষ্কাশনের খাল, নালা ও জলাশয় ভরাট হয়ে যাওয়ার কারণে জলাবদ্ধতা দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে। তাঁদের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় দুর্ভোগ আরও বাড়ছে।

জেলার কবিরহাট, কোম্পানীগঞ্জ, সুবর্ণচর, সেনবাগ, বেগমগঞ্জ, সোনাইমুড়ী ও চাটখিল উপজেলার নিম্নাঞ্চলগুলোতেও সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। এতে সকাল থেকেই এসব এলাকায় চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে বাসিন্দাদের।
এদিকে একটানা ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুর ও চরএলাহী ইউনিয়নের বেশির ভাগ ওয়ার্ড প্লাবিত হয়েছে। অনেক বাড়িঘর পানির নিচে তলিয়ে গেছে। রান্নাঘরে পানি ঢুকে পড়ায় রান্নাবান্না বন্ধ হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

লঘুচাপের প্রভাবে নোয়াখালীতে সোমবার রাত থেকে শুরু হওয়া মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি এখনো অব্যাহত রয়েছে। টানা বর্ষণে জেলার হাতিয়া ছাড়া বাকি আটটি উপজেলা ও পৌর এলাকায় দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা। ভেসে গেছে মাছের ঘের ও প্রজেক্ট, ক্ষতির মুখে আমনের বীজতলা ও শাকসবজির খেত।
বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে জেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো বুধবার থেকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক খন্দকার ইশতিয়াক আহমেদ জানান, বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জলাবদ্ধতা ও কিছু শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে পড়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
মাইজদী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে বুধবার সকাল ৯টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় মাইজদীতে ১৯১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, সোমবার শুরু হওয়া টানা বৃষ্টিতে মঙ্গলবার রাতে কিছুটা বিরতি মিললেও বুধবার ভোর থেকে ফের ভারী বর্ষণ শুরু হয়। এতে জেলার অধিকাংশ এলাকার সড়ক, অলিগলি ও পাড়া-মহল্লা পানিতে তলিয়ে গেছে। পানি ঢুকে পড়েছে ঘরবাড়িতে। কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
জেলা শহর মাইজদীতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, ডিবি অফিস, রেকর্ডরুম, জজকোর্ট, বিদ্যুৎ অফিসসহ গুরুত্বপূর্ণ সরকারি দপ্তরের সামনেও জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। কিছু অফিসের নিচতলায় পানি ঢুকে পড়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সেবাপ্রার্থীরা।

টানা বর্ষণে শহরের প্রেসক্লাব সড়ক, রেড ক্রিসেন্ট রোড, টাউন হল মোড়, ইসলামিয়া সড়ক, ডিসি সড়ক, মহিলা কলেজ সড়ক, জেলা কারাগার সড়ক, নোয়াখালী সরকারি কলেজ সড়ক ও মাইজদী বাজার সড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে।
পৌরবাসীরা অভিযোগ করেন, পর্যাপ্ত ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকা এবং পানি নিষ্কাশনের খাল, নালা ও জলাশয় ভরাট হয়ে যাওয়ার কারণে জলাবদ্ধতা দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে। তাঁদের অভিযোগ, কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় দুর্ভোগ আরও বাড়ছে।

জেলার কবিরহাট, কোম্পানীগঞ্জ, সুবর্ণচর, সেনবাগ, বেগমগঞ্জ, সোনাইমুড়ী ও চাটখিল উপজেলার নিম্নাঞ্চলগুলোতেও সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। এতে সকাল থেকেই এসব এলাকায় চলাচলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে বাসিন্দাদের।
এদিকে একটানা ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুর ও চরএলাহী ইউনিয়নের বেশির ভাগ ওয়ার্ড প্লাবিত হয়েছে। অনেক বাড়িঘর পানির নিচে তলিয়ে গেছে। রান্নাঘরে পানি ঢুকে পড়ায় রান্নাবান্না বন্ধ হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

সিলেট নগরের পাঠানটুলা এলাকার একটি গাড়ির গ্যারেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে তাৎক্ষণিক আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি। রোববার (১৬ নভেম্বর) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে পাঠানটুলা এলাকার নবাবী মসজিদ সংলগ্ন একটি গাড়ির গ্যারেজে এ ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগে
কাজ ও বসার জায়গা ছাড়া সাড়ে ৫ মাস ধরে বাইরের বেঞ্চে বসে অফিস সময় পার করতে হচ্ছে বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) ৮ কর্মচারীকে। বিসিসি প্রশাসকের দপ্তরের সামনের খোলা জায়গায় সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বেঞ্চে বসে কিংবা দাঁড়িয়ে অলস সময় কাটান তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগে
একসময় ‘ঝাউবাগান’ নামে বেশ পরিচিত ছিল। ঝাউগাছের ঘন ছায়ায় বসে দেখা যেত জাহাজ চলাচল, লাল কাঁকড়ার দৌড়ঝাঁপ আর সূর্যাস্তের মনোরম দৃশ্য। এমন সৌন্দর্যের কারণে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার পারকি সৈকতের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল সারা দেশে।
৫ ঘণ্টা আগে
অবকাঠামো আছে, সরঞ্জামও আছে। তবু উদ্বোধনের চার বছর পরও সেবা কার্যক্রম চালু হয়নি দিনাজপুরের খানসামায় ২০ শয্যাবিশিষ্ট আধুনিক হাসপাতালে। এতে সেবাবঞ্চিত হচ্ছেন আশপাশের এলাকার বাসিন্দারা। অযত্নে নষ্ট হচ্ছে হাসপাতালের বিভিন্ন সরঞ্জাম। এদিকে হাসপাতালটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা না থাকায় চিকিৎসা সরঞ্জামসহ নানা জিন
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট

সিলেট নগরের পাঠানটুলা এলাকার একটি গাড়ির গ্যারেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে তাৎক্ষণিক আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি। রোববার (১৬ নভেম্বর) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে পাঠানটুলা এলাকার নবাবী মসজিদ সংলগ্ন একটি গাড়ির গ্যারেজে এ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে রাত ১টা ৪০ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের ৮টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় ৪০ মিনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
রাত ৩টায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, সিলেট বিভাগের উপপরিচালক মো. শফিকুল ইসলাম ভূঞা।
তিনি বলেন, ‘আমরা গ্যারেজের ভেতরেই আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হই। ওখানে প্রায় ১০ টি গাড়ি ও ২-৪ টি মোটরসাইকেল ছিল সম্ভবত। তদন্ত শেষে অগ্নিকাণ্ডের কারণ জানানো হবে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনই নির্ণয় করা যায়নি।’

সিলেট নগরের পাঠানটুলা এলাকার একটি গাড়ির গ্যারেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে তাৎক্ষণিক আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি। রোববার (১৬ নভেম্বর) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে পাঠানটুলা এলাকার নবাবী মসজিদ সংলগ্ন একটি গাড়ির গ্যারেজে এ ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে রাত ১টা ৪০ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের ৮টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় ৪০ মিনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
রাত ৩টায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, সিলেট বিভাগের উপপরিচালক মো. শফিকুল ইসলাম ভূঞা।
তিনি বলেন, ‘আমরা গ্যারেজের ভেতরেই আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হই। ওখানে প্রায় ১০ টি গাড়ি ও ২-৪ টি মোটরসাইকেল ছিল সম্ভবত। তদন্ত শেষে অগ্নিকাণ্ডের কারণ জানানো হবে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনই নির্ণয় করা যায়নি।’

বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে জেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো বুধবার থেকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক খন্দকার ইশতিয়াক আহমেদ জানান, বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জলাবদ্ধতা ও কিছু শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে পড়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
০৯ জুলাই ২০২৫
কাজ ও বসার জায়গা ছাড়া সাড়ে ৫ মাস ধরে বাইরের বেঞ্চে বসে অফিস সময় পার করতে হচ্ছে বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) ৮ কর্মচারীকে। বিসিসি প্রশাসকের দপ্তরের সামনের খোলা জায়গায় সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বেঞ্চে বসে কিংবা দাঁড়িয়ে অলস সময় কাটান তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগে
একসময় ‘ঝাউবাগান’ নামে বেশ পরিচিত ছিল। ঝাউগাছের ঘন ছায়ায় বসে দেখা যেত জাহাজ চলাচল, লাল কাঁকড়ার দৌড়ঝাঁপ আর সূর্যাস্তের মনোরম দৃশ্য। এমন সৌন্দর্যের কারণে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার পারকি সৈকতের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল সারা দেশে।
৫ ঘণ্টা আগে
অবকাঠামো আছে, সরঞ্জামও আছে। তবু উদ্বোধনের চার বছর পরও সেবা কার্যক্রম চালু হয়নি দিনাজপুরের খানসামায় ২০ শয্যাবিশিষ্ট আধুনিক হাসপাতালে। এতে সেবাবঞ্চিত হচ্ছেন আশপাশের এলাকার বাসিন্দারা। অযত্নে নষ্ট হচ্ছে হাসপাতালের বিভিন্ন সরঞ্জাম। এদিকে হাসপাতালটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা না থাকায় চিকিৎসা সরঞ্জামসহ নানা জিন
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

কাজ ও বসার জায়গা ছাড়া সাড়ে ৫ মাস ধরে বাইরের বেঞ্চে বসে অফিস সময় পার করতে হচ্ছে বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) ৮ কর্মচারীকে। বিসিসি প্রশাসকের দপ্তরের সামনের খোলা জায়গায় সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বেঞ্চে বসে কিংবা দাঁড়িয়ে অলস সময় কাটান তাঁরা।
সিটি করপোরেশনের প্রশাসনিক শাখা সূত্রে জানা গেছে, গত ৩০ এপ্রিল করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী মো. রেজাউল বারী স্বাক্ষরিত ওএসডির অফিস আদেশে ৯ কর্মচারীকে প্রশাসকের দপ্তরে ওএসডি করা হয়।
ওএসডি হওয়া কর্মচারীরা হলেন অ্যাসেসর মোস্তা গাউসুল হক খুসবু ও মোয়াজ্জেম হোসেন, ব্যক্তিগত সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর হেলাল উদ্দিন ও ইমরান সাকিল, হিসাব সহকারী সোহেল চৌধুরী, সহকারী অ্যাসেসর মেহেদী হাসান, হাটবাজার সহকারী রাহাত হোসেন, হিসাব সহকারী আবদুস সালাম ও পানি শাখার সহকারী তত্ত্বাবধায়ক সোহরাব হোসেন পান্না। অবশ্য পান্না ওএসডি হওয়ার পরদিনই স্বেচ্ছায় অবসরে যান।
ওএসডির পর থেকে ৮ কর্মচারীর বসার কোনো জায়গা নেই, নেই কোনো কাজ। কিন্তু প্রতিদিনই তাঁদের সকাল ৯টায় অফিসে গিয়ে বায়োমেট্রিক হাজিরা দিতে হয়। সে সঙ্গে বাইরের বেঞ্চে বসে থাকতে হয় শেষ অফিস সময় পর্যন্ত।
গত বৃহস্পতিবার নগর ভবনের বিসিসির প্রশাসক মো. রায়হান কাওছারের দপ্তরের সামনে এক বেঞ্চে বসে থাকতে দেখা গেছে ৮ কর্মচারীকে। কয়েকজন দর্শনার্থীও পাশের বেঞ্চে বসেছিলেন। তবে গত মঙ্গলবারের পর নগর ভবনে ঢোকেননি প্রশাসক রায়হান কাওছার।
প্রশাসক কার্যালয়ে থাকুন কিংবা নাই থাকুন, ওই কর্মচারীদের দিনভর এভাবেই বসে থাকতে হয়।
ব্যক্তিগত সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর হেলাল উদ্দিন বলেন, ওএসডি কী কারণে করেছে জানেন না। তিনি বলেন, বিগত সময়ে ওএসডি হওয়া কর্মচারীরা এনএক্স ভবনে বসতেন; কিন্তু তাঁদের বসার কোনো জায়গা নেই।
জানতে চাইলে বিসিসির প্রশাসনিক শাখার দায়িত্বে থাকা আবু বকর সিদ্দিক বলেন, করপোরেশনের স্বার্থে ৯ জনকে ওএসডি করা হয়েছে। এর মধ্যে একজন অবসর নিয়েছেন। তাঁরা প্রশাসকের দপ্তরে নিয়োজিত। স্যারের দপ্তরের সামনে হাজিরা দিয়ে বসে থাকেন।
এ বিষয়ে বরিশালের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) হাফিজ আহমেদ বাবলু বলেন, ওএসডি করতে হলে সুস্পষ্ট কারণ দেখাতে হবে। অফিস আদেশে তা উল্লেখ না থাকলে আইনের ব্যত্যয় হবে।
বিসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা চীন সফরে যাওয়ায় তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি। প্রশাসক মো. রায়হান কাওছারও ফোন রিসিভ করেননি।
এ ব্যাপারে বরিশাল সিটির সচিব রুম্পা সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওএসডিরত কর্মচারীরা যে বেঞ্চে বসে থাকেন, তা আমার জানা ছিল না। তাঁদের বসার কোনো একটা ব্যবস্থা করা যায় কি না দেখব।’

কাজ ও বসার জায়গা ছাড়া সাড়ে ৫ মাস ধরে বাইরের বেঞ্চে বসে অফিস সময় পার করতে হচ্ছে বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) ৮ কর্মচারীকে। বিসিসি প্রশাসকের দপ্তরের সামনের খোলা জায়গায় সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বেঞ্চে বসে কিংবা দাঁড়িয়ে অলস সময় কাটান তাঁরা।
সিটি করপোরেশনের প্রশাসনিক শাখা সূত্রে জানা গেছে, গত ৩০ এপ্রিল করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী মো. রেজাউল বারী স্বাক্ষরিত ওএসডির অফিস আদেশে ৯ কর্মচারীকে প্রশাসকের দপ্তরে ওএসডি করা হয়।
ওএসডি হওয়া কর্মচারীরা হলেন অ্যাসেসর মোস্তা গাউসুল হক খুসবু ও মোয়াজ্জেম হোসেন, ব্যক্তিগত সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর হেলাল উদ্দিন ও ইমরান সাকিল, হিসাব সহকারী সোহেল চৌধুরী, সহকারী অ্যাসেসর মেহেদী হাসান, হাটবাজার সহকারী রাহাত হোসেন, হিসাব সহকারী আবদুস সালাম ও পানি শাখার সহকারী তত্ত্বাবধায়ক সোহরাব হোসেন পান্না। অবশ্য পান্না ওএসডি হওয়ার পরদিনই স্বেচ্ছায় অবসরে যান।
ওএসডির পর থেকে ৮ কর্মচারীর বসার কোনো জায়গা নেই, নেই কোনো কাজ। কিন্তু প্রতিদিনই তাঁদের সকাল ৯টায় অফিসে গিয়ে বায়োমেট্রিক হাজিরা দিতে হয়। সে সঙ্গে বাইরের বেঞ্চে বসে থাকতে হয় শেষ অফিস সময় পর্যন্ত।
গত বৃহস্পতিবার নগর ভবনের বিসিসির প্রশাসক মো. রায়হান কাওছারের দপ্তরের সামনে এক বেঞ্চে বসে থাকতে দেখা গেছে ৮ কর্মচারীকে। কয়েকজন দর্শনার্থীও পাশের বেঞ্চে বসেছিলেন। তবে গত মঙ্গলবারের পর নগর ভবনে ঢোকেননি প্রশাসক রায়হান কাওছার।
প্রশাসক কার্যালয়ে থাকুন কিংবা নাই থাকুন, ওই কর্মচারীদের দিনভর এভাবেই বসে থাকতে হয়।
ব্যক্তিগত সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর হেলাল উদ্দিন বলেন, ওএসডি কী কারণে করেছে জানেন না। তিনি বলেন, বিগত সময়ে ওএসডি হওয়া কর্মচারীরা এনএক্স ভবনে বসতেন; কিন্তু তাঁদের বসার কোনো জায়গা নেই।
জানতে চাইলে বিসিসির প্রশাসনিক শাখার দায়িত্বে থাকা আবু বকর সিদ্দিক বলেন, করপোরেশনের স্বার্থে ৯ জনকে ওএসডি করা হয়েছে। এর মধ্যে একজন অবসর নিয়েছেন। তাঁরা প্রশাসকের দপ্তরে নিয়োজিত। স্যারের দপ্তরের সামনে হাজিরা দিয়ে বসে থাকেন।
এ বিষয়ে বরিশালের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) হাফিজ আহমেদ বাবলু বলেন, ওএসডি করতে হলে সুস্পষ্ট কারণ দেখাতে হবে। অফিস আদেশে তা উল্লেখ না থাকলে আইনের ব্যত্যয় হবে।
বিসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা চীন সফরে যাওয়ায় তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি। প্রশাসক মো. রায়হান কাওছারও ফোন রিসিভ করেননি।
এ ব্যাপারে বরিশাল সিটির সচিব রুম্পা সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওএসডিরত কর্মচারীরা যে বেঞ্চে বসে থাকেন, তা আমার জানা ছিল না। তাঁদের বসার কোনো একটা ব্যবস্থা করা যায় কি না দেখব।’

বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে জেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো বুধবার থেকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক খন্দকার ইশতিয়াক আহমেদ জানান, বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জলাবদ্ধতা ও কিছু শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে পড়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
০৯ জুলাই ২০২৫
সিলেট নগরের পাঠানটুলা এলাকার একটি গাড়ির গ্যারেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে তাৎক্ষণিক আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি। রোববার (১৬ নভেম্বর) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে পাঠানটুলা এলাকার নবাবী মসজিদ সংলগ্ন একটি গাড়ির গ্যারেজে এ ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগে
একসময় ‘ঝাউবাগান’ নামে বেশ পরিচিত ছিল। ঝাউগাছের ঘন ছায়ায় বসে দেখা যেত জাহাজ চলাচল, লাল কাঁকড়ার দৌড়ঝাঁপ আর সূর্যাস্তের মনোরম দৃশ্য। এমন সৌন্দর্যের কারণে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার পারকি সৈকতের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল সারা দেশে।
৫ ঘণ্টা আগে
অবকাঠামো আছে, সরঞ্জামও আছে। তবু উদ্বোধনের চার বছর পরও সেবা কার্যক্রম চালু হয়নি দিনাজপুরের খানসামায় ২০ শয্যাবিশিষ্ট আধুনিক হাসপাতালে। এতে সেবাবঞ্চিত হচ্ছেন আশপাশের এলাকার বাসিন্দারা। অযত্নে নষ্ট হচ্ছে হাসপাতালের বিভিন্ন সরঞ্জাম। এদিকে হাসপাতালটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা না থাকায় চিকিৎসা সরঞ্জামসহ নানা জিন
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের আনোয়ারা
মো. ইমরান হোসাইন, কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম)

একসময় ‘ঝাউবাগান’ নামে বেশ পরিচিত ছিল। ঝাউগাছের ঘন ছায়ায় বসে দেখা যেত জাহাজ চলাচল, লাল কাঁকড়ার দৌড়ঝাঁপ আর সূর্যাস্তের মনোরম দৃশ্য। এমন সৌন্দর্যের কারণে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার পারকি সৈকতের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল সারা দেশে।
বিশেষ করে চট্টগ্রাম শহর থেকে কম সময়ে ও কম খরচে ঘুরতে যাওয়ার সুযোগ থাকায় দ্রুত জনপ্রিয় হয় পর্যটনকেন্দ্রটি। কিন্তু অযত্নে পড়ে থাকা এবং ঝাউবনের অধিকাংশ গাছ ধ্বংস হয়ে যাওয়ায় পারকির সেই সৌন্দর্য ম্লান হয়ে গেছে। পর্যটন মৌসুম শুরু হলেও সৈকতে দর্শনার্থীদের তেমন পদচারণ নেই।
গত শনিবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, সৈকতে বিভিন্ন স্থানে ঝাউগাছ উপড়ে পড়ে আছে। পর্যটকদের বিশ্রামের জন্য সারি সারি ছাতা ও বেঞ্চ থাকলেও হাতে গোনা পর্যটক রয়েছেন। লাল কাঁকড়ারও বিচরণ আগের মতো দেখা যায়নি। বিদ্যুৎ না থাকায় সন্ধ্যায় সৈকতের আশপাশে নামে ঘুটঘুটে অন্ধকার। সৈকত এলাকায় পর্যটকদের যানবাহন রাখার ওপর টোল আদায় করা হচ্ছে। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার ঘটনাও ঘটছে। নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করতে কোনো ট্যুরিস্ট পুলিশও দেখা যায়নি।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, গত দুই বছর নানা অব্যবস্থাপনা, অযত্নের কারণে পারকির সৌন্দর্য নষ্ট হয়েছে। পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা না থাকায় সন্ধ্যার পর পর্যটকেরা এখানে অবস্থান করতে ভয় পান। ভালো আলোর ব্যবস্থাও নেই।
সৈকতের আশপাশের বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সৈকতটিতে গত তিন বছরে তিন শতাধিক ঝাউগাছ উপড়ে পড়েছে। এখন আর আগের মতো দর্শনার্থী সৈকতে আসে না। বছর দুই আগেও সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্র-শনিবার ছাড়াও অন্য দিনে অন্তত ৫ হাজার দর্শনার্থী পারকি ঘুরতে আসতেন। কিন্তু এসবের বিপরীতে পর্যাপ্ত অবকাঠামো, পর্যটকদের নিরাপত্তা, আলোর ব্যবস্থা না থাকায় দিন দিন কমেছে পর্যটক। দুটি গণশৌচাগার থাকলেও তা দেখাশোনার অভাবে ব্যবহারের অনুপযোগী অবস্থায় পড়ে আছে।
চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সৈকত ঘুরে পারকি দেখতে আসা পর্যটক মো. শাহেদুল আলম বলেন, ‘অব্যবস্থাপনার কারণে নানান হয়রানি ও ভোগান্তির শিকার হতে হয়েছে।’
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, আনোয়ারা উপকূলকে রক্ষার জন্য পারকি সৈকতের বালিয়াড়িতে ১৯৯২-৯৩ অর্থবছরে ১২ হেক্টর জায়গায় আর্কিটেকচারাল পদ্ধতিতে ঝাউগাছ লাগানো হয়। এরপর ১৯৯৩-৯৪ অর্থবছরে ১৭ দশমিক ২ হেক্টর, ২০০৩-০৪ অর্থবছরে ৫ হেক্টর এবং ২০০৪-০৫ অর্থবছরে ৫ হেক্টর জায়গায় ঝাউবাগান করা হয়। এই সবুজ বেষ্টনী পারকি সৈকতের সৌন্দর্য বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি থেকেও রক্ষা করত। তবে প্রতিবছর দুর্যোগে সৈকতের ঝাউগাছ কমেছে।
অন্যদিকে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন সূত্র জানায়, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে পারকি সৈকতসংলগ্ন এলাকায় ১৩ দশমিক ৩৩ একর জায়গায় ৭৯ কোটি টাকা বরাদ্দে একটি উন্নয়ন প্রকল্প শুরু হয়। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি।
স্থানীয় রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী কাজী জাফর আহমেদ বলেন, ‘সৈকতে বিদ্যুৎ-সংযোগ না থাকায় সন্ধ্যার পরপরই পর্যটকেরা আর সৈকতে থাকছেন না। সৈকতে পর্যটকদের নিরাপত্তা এবং প্রয়োজনীয় আলোর ব্যবস্থা করার দাবি জানাই।’
পারকি সৈকতের ব্যবসায়ী ও ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম বলেন, ‘পারকি সৈকতের মূল আকর্ষণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। এটি এখন আর নেই। গত তিন বছর অযত্ন, অবহেলা ছাড়া পারকি কিছুই পায়নি। এ ছাড়া সৈকতের প্রবেশপথে টোল আদায় করা নিয়ে পর্যটকেরা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। কেউ কেউ বিরক্ত হয়ে ফিরেও যাচ্ছেন।’
আনোয়ারার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাহমিনা আক্তার বলেন, ‘পারকি সৈকতে পর্যটকদের নিরাপত্তায় ট্যুরিস্ট পুলিশসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

একসময় ‘ঝাউবাগান’ নামে বেশ পরিচিত ছিল। ঝাউগাছের ঘন ছায়ায় বসে দেখা যেত জাহাজ চলাচল, লাল কাঁকড়ার দৌড়ঝাঁপ আর সূর্যাস্তের মনোরম দৃশ্য। এমন সৌন্দর্যের কারণে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার পারকি সৈকতের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল সারা দেশে।
বিশেষ করে চট্টগ্রাম শহর থেকে কম সময়ে ও কম খরচে ঘুরতে যাওয়ার সুযোগ থাকায় দ্রুত জনপ্রিয় হয় পর্যটনকেন্দ্রটি। কিন্তু অযত্নে পড়ে থাকা এবং ঝাউবনের অধিকাংশ গাছ ধ্বংস হয়ে যাওয়ায় পারকির সেই সৌন্দর্য ম্লান হয়ে গেছে। পর্যটন মৌসুম শুরু হলেও সৈকতে দর্শনার্থীদের তেমন পদচারণ নেই।
গত শনিবার বিকেলে সরেজমিনে দেখা যায়, সৈকতে বিভিন্ন স্থানে ঝাউগাছ উপড়ে পড়ে আছে। পর্যটকদের বিশ্রামের জন্য সারি সারি ছাতা ও বেঞ্চ থাকলেও হাতে গোনা পর্যটক রয়েছেন। লাল কাঁকড়ারও বিচরণ আগের মতো দেখা যায়নি। বিদ্যুৎ না থাকায় সন্ধ্যায় সৈকতের আশপাশে নামে ঘুটঘুটে অন্ধকার। সৈকত এলাকায় পর্যটকদের যানবাহন রাখার ওপর টোল আদায় করা হচ্ছে। এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার ঘটনাও ঘটছে। নিরাপত্তাব্যবস্থা নিশ্চিত করতে কোনো ট্যুরিস্ট পুলিশও দেখা যায়নি।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, গত দুই বছর নানা অব্যবস্থাপনা, অযত্নের কারণে পারকির সৌন্দর্য নষ্ট হয়েছে। পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা না থাকায় সন্ধ্যার পর পর্যটকেরা এখানে অবস্থান করতে ভয় পান। ভালো আলোর ব্যবস্থাও নেই।
সৈকতের আশপাশের বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সৈকতটিতে গত তিন বছরে তিন শতাধিক ঝাউগাছ উপড়ে পড়েছে। এখন আর আগের মতো দর্শনার্থী সৈকতে আসে না। বছর দুই আগেও সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্র-শনিবার ছাড়াও অন্য দিনে অন্তত ৫ হাজার দর্শনার্থী পারকি ঘুরতে আসতেন। কিন্তু এসবের বিপরীতে পর্যাপ্ত অবকাঠামো, পর্যটকদের নিরাপত্তা, আলোর ব্যবস্থা না থাকায় দিন দিন কমেছে পর্যটক। দুটি গণশৌচাগার থাকলেও তা দেখাশোনার অভাবে ব্যবহারের অনুপযোগী অবস্থায় পড়ে আছে।
চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সৈকত ঘুরে পারকি দেখতে আসা পর্যটক মো. শাহেদুল আলম বলেন, ‘অব্যবস্থাপনার কারণে নানান হয়রানি ও ভোগান্তির শিকার হতে হয়েছে।’
বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, আনোয়ারা উপকূলকে রক্ষার জন্য পারকি সৈকতের বালিয়াড়িতে ১৯৯২-৯৩ অর্থবছরে ১২ হেক্টর জায়গায় আর্কিটেকচারাল পদ্ধতিতে ঝাউগাছ লাগানো হয়। এরপর ১৯৯৩-৯৪ অর্থবছরে ১৭ দশমিক ২ হেক্টর, ২০০৩-০৪ অর্থবছরে ৫ হেক্টর এবং ২০০৪-০৫ অর্থবছরে ৫ হেক্টর জায়গায় ঝাউবাগান করা হয়। এই সবুজ বেষ্টনী পারকি সৈকতের সৌন্দর্য বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রাকৃতিক দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি থেকেও রক্ষা করত। তবে প্রতিবছর দুর্যোগে সৈকতের ঝাউগাছ কমেছে।
অন্যদিকে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন সূত্র জানায়, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে পারকি সৈকতসংলগ্ন এলাকায় ১৩ দশমিক ৩৩ একর জায়গায় ৭৯ কোটি টাকা বরাদ্দে একটি উন্নয়ন প্রকল্প শুরু হয়। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি।
স্থানীয় রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী কাজী জাফর আহমেদ বলেন, ‘সৈকতে বিদ্যুৎ-সংযোগ না থাকায় সন্ধ্যার পরপরই পর্যটকেরা আর সৈকতে থাকছেন না। সৈকতে পর্যটকদের নিরাপত্তা এবং প্রয়োজনীয় আলোর ব্যবস্থা করার দাবি জানাই।’
পারকি সৈকতের ব্যবসায়ী ও ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম বলেন, ‘পারকি সৈকতের মূল আকর্ষণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। এটি এখন আর নেই। গত তিন বছর অযত্ন, অবহেলা ছাড়া পারকি কিছুই পায়নি। এ ছাড়া সৈকতের প্রবেশপথে টোল আদায় করা নিয়ে পর্যটকেরা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। কেউ কেউ বিরক্ত হয়ে ফিরেও যাচ্ছেন।’
আনোয়ারার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাহমিনা আক্তার বলেন, ‘পারকি সৈকতে পর্যটকদের নিরাপত্তায় ট্যুরিস্ট পুলিশসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে জেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো বুধবার থেকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক খন্দকার ইশতিয়াক আহমেদ জানান, বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জলাবদ্ধতা ও কিছু শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে পড়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
০৯ জুলাই ২০২৫
সিলেট নগরের পাঠানটুলা এলাকার একটি গাড়ির গ্যারেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে তাৎক্ষণিক আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি। রোববার (১৬ নভেম্বর) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে পাঠানটুলা এলাকার নবাবী মসজিদ সংলগ্ন একটি গাড়ির গ্যারেজে এ ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগে
কাজ ও বসার জায়গা ছাড়া সাড়ে ৫ মাস ধরে বাইরের বেঞ্চে বসে অফিস সময় পার করতে হচ্ছে বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) ৮ কর্মচারীকে। বিসিসি প্রশাসকের দপ্তরের সামনের খোলা জায়গায় সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বেঞ্চে বসে কিংবা দাঁড়িয়ে অলস সময় কাটান তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগে
অবকাঠামো আছে, সরঞ্জামও আছে। তবু উদ্বোধনের চার বছর পরও সেবা কার্যক্রম চালু হয়নি দিনাজপুরের খানসামায় ২০ শয্যাবিশিষ্ট আধুনিক হাসপাতালে। এতে সেবাবঞ্চিত হচ্ছেন আশপাশের এলাকার বাসিন্দারা। অযত্নে নষ্ট হচ্ছে হাসপাতালের বিভিন্ন সরঞ্জাম। এদিকে হাসপাতালটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা না থাকায় চিকিৎসা সরঞ্জামসহ নানা জিন
৫ ঘণ্টা আগেএস. এম. রকি, খানসামা (দিনাজপুর)

অবকাঠামো আছে, সরঞ্জামও আছে। তবু উদ্বোধনের চার বছর পরও সেবা কার্যক্রম চালু হয়নি দিনাজপুরের খানসামায় ২০ শয্যাবিশিষ্ট আধুনিক হাসপাতালে। এতে সেবাবঞ্চিত হচ্ছেন আশপাশের এলাকার বাসিন্দারা। অযত্নে নষ্ট হচ্ছে হাসপাতালের বিভিন্ন সরঞ্জাম। এদিকে হাসপাতালটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা না থাকায় চিকিৎসা সরঞ্জামসহ নানা জিনিস রয়েছে চুরির ঝুঁকিতে।
২০২১ সালের ১৫ নভেম্বর উদ্বোধন করা হয় ১৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই হাসপাতাল। তবে জানা গেছে, জনবল নিয়োগ ও অর্থ বরাদ্দ না পাওয়ায় হাসপাতালটি অচল পড়ে রয়েছে। এতে কোটি টাকার চিকিৎসা যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এদিকে হাসপাতালের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া প্রায় সাড়ে ১২ লাখ টাকা। এ অবস্থায় বিদ্যুৎ-সংযোগও বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে।
গতকাল রোববার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, হাসপাতালের প্রধান ফটকে (মূল গেট) ঝুলছে তালা। উপজেলার আত্রাই নদের তীরে জিয়া সেতু মোড়ে নির্মিত দোতলা এই হাসাপাতাল ভবনটি এখন কার্যত পরিত্যক্ত। ভবনের পাশে রয়েছে তিনটি আবাসিক কোয়ার্টার, রান্নাঘর, গ্যারেজ ও বিদ্যুৎ স্টেশনসহ প্রয়োজনীয় স্থাপনা। তবে নেই কোনো জনবল। দীর্ঘদিন ধরে এভাবে পড়ে থাকায় ভবনের বেশির ভাগ জায়গায় ধুলা, মাকড়সার জাল ও আগাছায় ভরে গেছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি হাসপাতালের ভেতর থেকে বিদ্যুতের তার ও ভারী যন্ত্রপাতিসহ ৪-৫ লাখ টাকার মূল্যবান সরঞ্জাম চুরি হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে নির্মিত এই হাসপাতালটি প্রথমে খানসামা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অধীনে এনে সীমিত বহির্বিভাগ চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকট থাকায় তাও বন্ধ হয়ে যায়।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এই হাসপাতালটি চালু হলে খানসামার গোবিন্দপুর, টংগুয়া, বেলপুকুর, সহজপুর, হোসেনপুর, জাহাঙ্গীরপুর, বাশুলী, শুশুলী, ফরিদাবাদ, জয়গঞ্জ ও তুলসীপুরসহ আশপাশের একাধিক ইউনিয়নের মানুষ উপকৃত হতেন। পাশাপাশি পাশের বীরগঞ্জ, দেবীগঞ্জ ও নীলফামারী সদর উপজেলার বাসিন্দারাও সেবা পেতেন। কিন্তু নিরুপায় হয়ে এসব এলাকার রোগীদের এখনো নিয়মিত জেলা সদর বা অন্য উপজেলায় ছুটতে হচ্ছে চিকিৎসার জন্য।
স্থানীয় বাসিন্দা সাজিদ ইসলাম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘এত টাকা খরচ করে হাসপাতাল করছে; কিন্তু চিকিৎসাসেবা তো চালু হলো না। এখন পুরো ভবনটা মরুভূমির মতো পড়ে আছে। বারবার বলেও কোনো সমাধান পাইনি।’
খানসামা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের এজিএম এ এস এম রাকিবুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, খানসামা ২০ শয্যা হাসপাতালের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া প্রায় সাড়ে ১২ লাখ টাকা। দ্রুত বিল পরিশোধ করতে স্বাস্থ্য বিভাগকে লিখিত চিঠির মাধ্যমে অবগত করা হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম বলেন, হাসপাতালটির অবকাঠামো অত্যন্ত ভালো। কিন্তু জনবল ও আর্থিক বরাদ্দ না থাকায় এখনো সেবা চালু করা যায়নি। তিনি বলেন, ‘বিষয়টি কয়েকবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে জানিয়েছি। সম্প্রতি ওই হাসপাতালের বিষয়ে তথ্য চেয়েছে, তা পাঠানো হয়েছে। নিয়মিত সেবা চালুর বিষয়ে যোগাযোগ অব্যাহত আছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কামরুজ্জামান সরকার বলেন, হাসপাতালটি চালু করা হলে তৃণমূল মানুষের স্বাস্থ্যসেবায় গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি ঘটবে। তিনি বলেন, ২০ শয্যা হাসপাতালে সেবা কার্যক্রম শুরুর বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করা হচ্ছে।

অবকাঠামো আছে, সরঞ্জামও আছে। তবু উদ্বোধনের চার বছর পরও সেবা কার্যক্রম চালু হয়নি দিনাজপুরের খানসামায় ২০ শয্যাবিশিষ্ট আধুনিক হাসপাতালে। এতে সেবাবঞ্চিত হচ্ছেন আশপাশের এলাকার বাসিন্দারা। অযত্নে নষ্ট হচ্ছে হাসপাতালের বিভিন্ন সরঞ্জাম। এদিকে হাসপাতালটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা না থাকায় চিকিৎসা সরঞ্জামসহ নানা জিনিস রয়েছে চুরির ঝুঁকিতে।
২০২১ সালের ১৫ নভেম্বর উদ্বোধন করা হয় ১৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই হাসপাতাল। তবে জানা গেছে, জনবল নিয়োগ ও অর্থ বরাদ্দ না পাওয়ায় হাসপাতালটি অচল পড়ে রয়েছে। এতে কোটি টাকার চিকিৎসা যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এদিকে হাসপাতালের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া প্রায় সাড়ে ১২ লাখ টাকা। এ অবস্থায় বিদ্যুৎ-সংযোগও বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে।
গতকাল রোববার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, হাসপাতালের প্রধান ফটকে (মূল গেট) ঝুলছে তালা। উপজেলার আত্রাই নদের তীরে জিয়া সেতু মোড়ে নির্মিত দোতলা এই হাসাপাতাল ভবনটি এখন কার্যত পরিত্যক্ত। ভবনের পাশে রয়েছে তিনটি আবাসিক কোয়ার্টার, রান্নাঘর, গ্যারেজ ও বিদ্যুৎ স্টেশনসহ প্রয়োজনীয় স্থাপনা। তবে নেই কোনো জনবল। দীর্ঘদিন ধরে এভাবে পড়ে থাকায় ভবনের বেশির ভাগ জায়গায় ধুলা, মাকড়সার জাল ও আগাছায় ভরে গেছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি হাসপাতালের ভেতর থেকে বিদ্যুতের তার ও ভারী যন্ত্রপাতিসহ ৪-৫ লাখ টাকার মূল্যবান সরঞ্জাম চুরি হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে নির্মিত এই হাসপাতালটি প্রথমে খানসামা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অধীনে এনে সীমিত বহির্বিভাগ চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকট থাকায় তাও বন্ধ হয়ে যায়।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এই হাসপাতালটি চালু হলে খানসামার গোবিন্দপুর, টংগুয়া, বেলপুকুর, সহজপুর, হোসেনপুর, জাহাঙ্গীরপুর, বাশুলী, শুশুলী, ফরিদাবাদ, জয়গঞ্জ ও তুলসীপুরসহ আশপাশের একাধিক ইউনিয়নের মানুষ উপকৃত হতেন। পাশাপাশি পাশের বীরগঞ্জ, দেবীগঞ্জ ও নীলফামারী সদর উপজেলার বাসিন্দারাও সেবা পেতেন। কিন্তু নিরুপায় হয়ে এসব এলাকার রোগীদের এখনো নিয়মিত জেলা সদর বা অন্য উপজেলায় ছুটতে হচ্ছে চিকিৎসার জন্য।
স্থানীয় বাসিন্দা সাজিদ ইসলাম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘এত টাকা খরচ করে হাসপাতাল করছে; কিন্তু চিকিৎসাসেবা তো চালু হলো না। এখন পুরো ভবনটা মরুভূমির মতো পড়ে আছে। বারবার বলেও কোনো সমাধান পাইনি।’
খানসামা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের এজিএম এ এস এম রাকিবুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, খানসামা ২০ শয্যা হাসপাতালের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া প্রায় সাড়ে ১২ লাখ টাকা। দ্রুত বিল পরিশোধ করতে স্বাস্থ্য বিভাগকে লিখিত চিঠির মাধ্যমে অবগত করা হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম বলেন, হাসপাতালটির অবকাঠামো অত্যন্ত ভালো। কিন্তু জনবল ও আর্থিক বরাদ্দ না থাকায় এখনো সেবা চালু করা যায়নি। তিনি বলেন, ‘বিষয়টি কয়েকবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে জানিয়েছি। সম্প্রতি ওই হাসপাতালের বিষয়ে তথ্য চেয়েছে, তা পাঠানো হয়েছে। নিয়মিত সেবা চালুর বিষয়ে যোগাযোগ অব্যাহত আছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কামরুজ্জামান সরকার বলেন, হাসপাতালটি চালু করা হলে তৃণমূল মানুষের স্বাস্থ্যসেবায় গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি ঘটবে। তিনি বলেন, ২০ শয্যা হাসপাতালে সেবা কার্যক্রম শুরুর বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করা হচ্ছে।

বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে জেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো বুধবার থেকে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক খন্দকার ইশতিয়াক আহমেদ জানান, বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জলাবদ্ধতা ও কিছু শ্রেণিকক্ষে পানি ঢুকে পড়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে প্রাথমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
০৯ জুলাই ২০২৫
সিলেট নগরের পাঠানটুলা এলাকার একটি গাড়ির গ্যারেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে তাৎক্ষণিক আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি। রোববার (১৬ নভেম্বর) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে পাঠানটুলা এলাকার নবাবী মসজিদ সংলগ্ন একটি গাড়ির গ্যারেজে এ ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগে
কাজ ও বসার জায়গা ছাড়া সাড়ে ৫ মাস ধরে বাইরের বেঞ্চে বসে অফিস সময় পার করতে হচ্ছে বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) ৮ কর্মচারীকে। বিসিসি প্রশাসকের দপ্তরের সামনের খোলা জায়গায় সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বেঞ্চে বসে কিংবা দাঁড়িয়ে অলস সময় কাটান তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগে
একসময় ‘ঝাউবাগান’ নামে বেশ পরিচিত ছিল। ঝাউগাছের ঘন ছায়ায় বসে দেখা যেত জাহাজ চলাচল, লাল কাঁকড়ার দৌড়ঝাঁপ আর সূর্যাস্তের মনোরম দৃশ্য। এমন সৌন্দর্যের কারণে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার পারকি সৈকতের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল সারা দেশে।
৫ ঘণ্টা আগে