নেত্রকোনা প্রতিনিধি

বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় মনি আক্তার (১৭) নামের এক কিশোরীকে বালিশচাপা দিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার দুলাভাই নাঈম মিয়ার (৩৩) বিরুদ্ধে। গতকাল সোমবার বিকেলে নেত্রকোনার মদন উপজেলার ফতেপুর চত্রকোনা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
তবে এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত মামলা হয়নি। নিহত মনি আক্তার ওই গ্রামের নজরুল তালুকদারের মেয়ে। আর অভিযুক্ত নাঈম মিয়া পার্শ্ববর্তী হাটশিরা গ্রামের বাসিন্দা বাবুল ভূঁইয়ার ছেলে।
নিহতের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নাঈম মিয়া প্রায় ১০ বছর আগে মনি আক্তারের খালাতো বোনকে বিয়ে করেন। এর মধ্যে তিনি দুই সন্তানের জনক হয়েছেন। বছরখানেক আগে মনি আক্তার দশম শ্রেণিতে পড়ার সময় নাঈমদের বাড়ির সামনে দিয়ে বিদ্যালয়ে যাতায়াত করত। এ সময় নাঈম মিয়া তাকে প্রেমের প্রস্তাব দেন। কিন্তু মনি এতে সাড়া দেয়নি। পরে নাঈম তাকে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেন।
সম্প্রতি মনির এসএসসি পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর পারিবারিকভাবে অন্যত্র তার বিয়ের কথাবার্তা হয়। ১৩ মার্চ ছেলেপক্ষ মনিকে দেখে যায়। নাঈম বিষয়টি মেনে নিতে না পেরে ছেলেপক্ষের সঙ্গে দেখা করে বিয়ে ভেঙে দেন বলে জানায় মনির পরিবার। পরে নাঈম মনিকে পালিয়ে বিয়ে করার জন্য চাপ দেন। মনি এতে রাজি না হয়ে তার মাকে বিষয়টি জানয়ে দেয়। এতে নাঈম মনির প্রতি খেপে যান। কয়েক দিন ধরে নাঈম মনিকে মোবাইল ফোনে দেখা করতে বলেন।
মনি সাড়া না দিলে নাঈম গতকাল সোমবার বিকেলে ক্ষিপ্ত হয়ে মেয়েটির ঘরে ঢুকে বালিশচাপা দেন। এ সময় মনির মা মিনা আক্তার মেয়েকে বালিশচাপা দিতে দেখে ডাক-চিৎকার শুরু করলে নাঈম দৌড়ে সটকে পড়েন। পরে তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে নিহতের বড় বোনের স্বামী নূরুজ্জামান মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নাঈমের অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় সোমবার বিকেলে ঘর ফাঁকা পেয়ে মনিকে বালিশ চাপা দিয়ে মেরে ফেলেছে। আমরা লাশ দাফন করে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করব।’
এ ব্যাপারে মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উজ্জল কান্তি সরকার বলেন, নিহতের মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে মঙ্গলবার বিকেলে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ নিয়ে থানায় এখনো মামলা হয়নি। অভিযুক্ত নাঈম মিয়াকে আটক করতে চেষ্টা চলছে।

বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় মনি আক্তার (১৭) নামের এক কিশোরীকে বালিশচাপা দিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার দুলাভাই নাঈম মিয়ার (৩৩) বিরুদ্ধে। গতকাল সোমবার বিকেলে নেত্রকোনার মদন উপজেলার ফতেপুর চত্রকোনা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
তবে এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত মামলা হয়নি। নিহত মনি আক্তার ওই গ্রামের নজরুল তালুকদারের মেয়ে। আর অভিযুক্ত নাঈম মিয়া পার্শ্ববর্তী হাটশিরা গ্রামের বাসিন্দা বাবুল ভূঁইয়ার ছেলে।
নিহতের পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নাঈম মিয়া প্রায় ১০ বছর আগে মনি আক্তারের খালাতো বোনকে বিয়ে করেন। এর মধ্যে তিনি দুই সন্তানের জনক হয়েছেন। বছরখানেক আগে মনি আক্তার দশম শ্রেণিতে পড়ার সময় নাঈমদের বাড়ির সামনে দিয়ে বিদ্যালয়ে যাতায়াত করত। এ সময় নাঈম মিয়া তাকে প্রেমের প্রস্তাব দেন। কিন্তু মনি এতে সাড়া দেয়নি। পরে নাঈম তাকে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেন।
সম্প্রতি মনির এসএসসি পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর পারিবারিকভাবে অন্যত্র তার বিয়ের কথাবার্তা হয়। ১৩ মার্চ ছেলেপক্ষ মনিকে দেখে যায়। নাঈম বিষয়টি মেনে নিতে না পেরে ছেলেপক্ষের সঙ্গে দেখা করে বিয়ে ভেঙে দেন বলে জানায় মনির পরিবার। পরে নাঈম মনিকে পালিয়ে বিয়ে করার জন্য চাপ দেন। মনি এতে রাজি না হয়ে তার মাকে বিষয়টি জানয়ে দেয়। এতে নাঈম মনির প্রতি খেপে যান। কয়েক দিন ধরে নাঈম মনিকে মোবাইল ফোনে দেখা করতে বলেন।
মনি সাড়া না দিলে নাঈম গতকাল সোমবার বিকেলে ক্ষিপ্ত হয়ে মেয়েটির ঘরে ঢুকে বালিশচাপা দেন। এ সময় মনির মা মিনা আক্তার মেয়েকে বালিশচাপা দিতে দেখে ডাক-চিৎকার শুরু করলে নাঈম দৌড়ে সটকে পড়েন। পরে তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে নিহতের বড় বোনের স্বামী নূরুজ্জামান মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নাঈমের অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় সোমবার বিকেলে ঘর ফাঁকা পেয়ে মনিকে বালিশ চাপা দিয়ে মেরে ফেলেছে। আমরা লাশ দাফন করে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করব।’
এ ব্যাপারে মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উজ্জল কান্তি সরকার বলেন, নিহতের মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে মঙ্গলবার বিকেলে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ নিয়ে থানায় এখনো মামলা হয়নি। অভিযুক্ত নাঈম মিয়াকে আটক করতে চেষ্টা চলছে।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে