গৌরীপুর (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার ডৌহাখলা ইউনিয়নের কলতাপাড়া গ্রামে দ্বিতীয় স্ত্রী শাহিদা আক্তার রুমার মামলার পরিপ্রেক্ষিতে তিন বছর পর কবর থেকে তাঁর স্বামী রোকনুজ্জামান খান চপলের লাশ উত্তোলন করেছে সিআইডি। আজ বুধবার দুপুরে পারিবারিক গোরস্থান থেকে চপলের লাশ উত্তোলন করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন গৌরীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এম সাজ্জাদুল হাসান।
জানা গেছে, ২০২২ সালের মার্চ মাসে বাড়ির পাশে পুকুরে সেচ দেওয়ার সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে চপল মারা যান। সে সময় তাঁকে পুকুরপাড়ে সেচপাম্পের ওপর থেকে উদ্ধার করেন প্রতিবেশীরা। তখন চপলকে পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়। এ ঘটনার কিছু দিন পর চপলের দ্বিতীয় স্ত্রী শাহিদা আক্তার রুমা অভিযোগ করেন, তাঁর স্বামী বিদ্যুতায়িত হয়ে নয়, তাঁকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে চপলের বড় ভাই বিপ্লব হাসান খান। এ সময় তাঁর সঙ্গে আরও কয়েকজন ছিলেন। পরে তিনি ময়মনসিংহ আদালতে মামলা দায়ের করেন। আদালত মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেন সিআইডিকে।
মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা ময়মনসিংহ সিআইডির পরিদর্শক সাদেকুজ্জামান বলেন, চপলের মৃত্যর সঠিক কারণ উদ্ঘাটনের জন্য বিজ্ঞ আদালত ফরেনসিক পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছেন, তারই পরিপ্রেক্ষিতে আজ কবর থেকে লাশ উত্তোলন করা হয়েছে।
মামলার বাদী চপলের দ্বিতীয় স্ত্রী শাহিদা আক্তার রুমা বলেন, ‘আমার স্বামী তাঁর মায়ের জমিতে মাছের ফিশারি করেছিলেন। এ নিয়ে বড় ভাই বিপ্লবের সঙ্গে তাঁর বিরোধ ছিল। এ ছাড়া আলোর দিশা নামে একটি এনজিওর মাধ্যমে লোকজনকে ঋণ দিতেন চপল, তা নিয়েও কিছু মানুষের সঙ্গে তাঁর বিরোধ চলছিল। তাঁরাই পরিকল্পিতভাবে চপলকে হত্যা করেছে। ঘটনার পর বিপ্লব সন্তানসহ তাঁকে স্বামীর বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে। বর্তমানে তিনি দুই ছেলে ও এক মেয়ে নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন।’ তবে চপলের প্রথম স্ত্রীর ছেলে পুলক হাসান খান বলেন, ‘বাবার মৃত্যুর সময় দ্বিতীয় স্ত্রী শাহিদা আক্তার কাছাকাছি ছিলেন। মৃত্যুর পর হত্যার বিষয়ে তিনি কিছু বলেননি। আমরা শুরু থেকেই জানি বাবা বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা গেছেন। তখন বললে অবশ্যই ময়নাতদন্ত করে লাশ দাফন করা হতো।’
গৌরীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এম সাজ্জাদুল হাসান বলেন, আদালতের নির্দেশে ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য কবর থেকে চপলের লাশ উত্তোলন করা হয়েছে। ময়মনসিংহ সিআইডি এ মামলার তদন্তে দায়িত্ব রয়েছে।
ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার ডৌহাখলা ইউনিয়নের কলতাপাড়া গ্রামে দ্বিতীয় স্ত্রী শাহিদা আক্তার রুমার মামলার পরিপ্রেক্ষিতে তিন বছর পর কবর থেকে তাঁর স্বামী রোকনুজ্জামান খান চপলের লাশ উত্তোলন করেছে সিআইডি। আজ বুধবার দুপুরে পারিবারিক গোরস্থান থেকে চপলের লাশ উত্তোলন করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন গৌরীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এম সাজ্জাদুল হাসান।
জানা গেছে, ২০২২ সালের মার্চ মাসে বাড়ির পাশে পুকুরে সেচ দেওয়ার সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে চপল মারা যান। সে সময় তাঁকে পুকুরপাড়ে সেচপাম্পের ওপর থেকে উদ্ধার করেন প্রতিবেশীরা। তখন চপলকে পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়। এ ঘটনার কিছু দিন পর চপলের দ্বিতীয় স্ত্রী শাহিদা আক্তার রুমা অভিযোগ করেন, তাঁর স্বামী বিদ্যুতায়িত হয়ে নয়, তাঁকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে চপলের বড় ভাই বিপ্লব হাসান খান। এ সময় তাঁর সঙ্গে আরও কয়েকজন ছিলেন। পরে তিনি ময়মনসিংহ আদালতে মামলা দায়ের করেন। আদালত মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেন সিআইডিকে।
মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা ময়মনসিংহ সিআইডির পরিদর্শক সাদেকুজ্জামান বলেন, চপলের মৃত্যর সঠিক কারণ উদ্ঘাটনের জন্য বিজ্ঞ আদালত ফরেনসিক পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছেন, তারই পরিপ্রেক্ষিতে আজ কবর থেকে লাশ উত্তোলন করা হয়েছে।
মামলার বাদী চপলের দ্বিতীয় স্ত্রী শাহিদা আক্তার রুমা বলেন, ‘আমার স্বামী তাঁর মায়ের জমিতে মাছের ফিশারি করেছিলেন। এ নিয়ে বড় ভাই বিপ্লবের সঙ্গে তাঁর বিরোধ ছিল। এ ছাড়া আলোর দিশা নামে একটি এনজিওর মাধ্যমে লোকজনকে ঋণ দিতেন চপল, তা নিয়েও কিছু মানুষের সঙ্গে তাঁর বিরোধ চলছিল। তাঁরাই পরিকল্পিতভাবে চপলকে হত্যা করেছে। ঘটনার পর বিপ্লব সন্তানসহ তাঁকে স্বামীর বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে। বর্তমানে তিনি দুই ছেলে ও এক মেয়ে নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন।’ তবে চপলের প্রথম স্ত্রীর ছেলে পুলক হাসান খান বলেন, ‘বাবার মৃত্যুর সময় দ্বিতীয় স্ত্রী শাহিদা আক্তার কাছাকাছি ছিলেন। মৃত্যুর পর হত্যার বিষয়ে তিনি কিছু বলেননি। আমরা শুরু থেকেই জানি বাবা বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা গেছেন। তখন বললে অবশ্যই ময়নাতদন্ত করে লাশ দাফন করা হতো।’
গৌরীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এম সাজ্জাদুল হাসান বলেন, আদালতের নির্দেশে ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য কবর থেকে চপলের লাশ উত্তোলন করা হয়েছে। ময়মনসিংহ সিআইডি এ মামলার তদন্তে দায়িত্ব রয়েছে।
জেলায় মোট জেলের সংখ্যা প্রায় ৫২ হাজার। এর মধ্যে নিবন্ধিত ৪২ হাজার। তারা মূলত রামগতির আলেকজান্ডার থেকে চাঁদপুরের ষাটনল পর্যন্ত ১০০ কিলোমিটার দীর্ঘ মেঘনায় মাছ শিকার করে জীবিকা নির্বাহ করেন। কিন্তু এখন প্রায় ৩০টি মাছঘাটে দেখা যাচ্ছে হতাশার চিত্র—জেলেরা খালি হাতে ফিরছেন, আড়ৎদাররা বসে...
২ মিনিট আগেগত মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে বদরগঞ্জ সরকারি খাদ্যগুদাম থেকে সরকারি চাল ট্রলিতে নিয়ে মধুপুর ইউনিয়নের বোর্ডঘরা এলাকায় বাপ্পি সাহা তাঁর ব্যক্তিগত গদিঘরে রাখছিলেন। এ সময় এলাকার মানুষ ট্রলিসহ চালের বস্তা আটক করে ইউএনওকে খবর দেন। ইউএনও ওইদিন রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে গদিঘরের উঠানে ট্রলিতে রাখা...
৪৩ মিনিট আগে৭০ শতাংশ প্রাকৃতিক সবুজ ঘাস ও খড়ে আমি ২টি দেশী বলদ ও ১টি শাইওয়াল ষাঁড় মোটাতাজা করছি। বিগত কয়েক বছর ধরে ভেজাল খাদ্য পরিহার এবং চিকিৎসকের পরামর্শে সবুজ ঘাস চাষে গরু লালন-পালনে পরিচিত লাভ করেছি। ফলে কোরবানির গরু বাজারে তুলতে হয় না। আগেভাগে বাড়িতে এসে সমতলের কোরবানিদাতারা নিয়ে যান...
১ ঘণ্টা আগেতার সংসারে স্ত্রী ও তিন সন্তান। বড় ছেলে সপ্তম শ্রেণির ছাত্র, মেয়ে প্রাথমিক স্কুলে পড়ে, আর ছোট ছেলে স্কুলে যাওয়ার বয়সেই পা রাখেনি। মিলনের আয়ের ওপর নির্ভর করে তাদের খাবার, পড়াশোনা ও চিকিৎসা— সবকিছু। সম্পত্তি বলতে বাবার রেখে যাওয়া মাত্র দুই শতাংশ ভিটেমাটি। খাবার থাকবে কি না, সেটা নির্ভর করে....
১ ঘণ্টা আগে