কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

রাতে ঘন কুয়াশা, দিনে কুয়াশাচ্ছন্ন চারপাশে হিমেল হাওয়া। মেঘাচ্ছন্ন আকাশে তিন দিন ধরে মিলছে না সূর্যের দেখা। এর মধ্যে ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকা তাপমাত্রায় কনকনে শীতানুভূতি। এমন পরিস্থিতিতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন কুড়িগ্রামের প্রান্তিক মানুষজন। বিশেষ করে নিম্নআয়ের মানুষের কষ্টের মাত্রা বেড়েছে। পরিবারের শিশু ও বয়স্ক সদস্য আর গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন অনেকে।
আজ বৃহস্পতিবার জেলায় দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা বুধবারের তুলনায় দশমিক ১ ডিগ্রি কম।
কুড়িগ্রামের রাজারহাটের কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, কয়েক দিন ধরে জেলায় তাপমাত্রা হ্রাস পাচ্ছে। হিমালয় থেকে আসা হিমেল হাওয়া জেলার ওপর দিয়ে বয়ে চলছে। ফলে বেশি ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। এ ছাড়াও মেঘাচ্ছন্ন আকাশ ও ঘন কুয়াশার কারণে ঠান্ডার তীব্রতা বেড়েছে। এ অবস্থা আরও দুই একদিন চলতে পারে।
পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, চলমান ঠান্ডা কয়েক দিন বিরাজ করতে পারে। মধ্য জানুয়ারি পর জেলায় একটি মৃদু শৈত্য প্রবাহ বয়ে যেতে পারে। তবে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলেও এই মুহূর্তে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই।
ঠান্ডায় তীব্রতায় স্কুলগামী শিশুদের নিয়ে বিপাকে পড়েছেন অভিভাবকেরা। বয়স্ক সদস্য আর গবাদিপশু নিয়েও বিড়ম্বনার যেন শেষ নেই। দিনমজুর খেটে খাওয়া মানুষদের কষ্টের মাত্রা বেড়েছে বহুগুণ।
কুড়িগ্রাম পৌর এলাকার বাসিন্দা হাবিব বলেন, ‘ঠান্ডায় অবস্থা খারাপ। বাচ্চাদের নিয়ে চিন্তায় আছি। এর মধ্যে প্রতিদিন সকালে স্কুলে নিয়ে যেতে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে। ঠান্ডায় কখন বাচ্চাদের শরীরে অসুখ বাসা বাধে সেই চিন্তায় থাকি।’
সদর উপজেলার ভোগডাঙা ইউনিয়নের দিনমজুর মিজানুর বলেন, ‘প্রতিদিন সাইকেলে করে শহরে যায়া কাজ করি। ঠান্ডায় সাইকেলের হ্যান্ডেল ধরবার মন চায় না। কয়দিন থাকি সূর্যেরও দেখা নাই। খুব কষ্ট হয়া গেইছে। ম্যালা মানুষ কষ্টে আছে।’
এদিকে শীতে ঠান্ডার প্রকোপ বাড়লেও হাসপাতালে শিশু ও ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানিয়েছে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। হাসপাতালটির আবাসিক চিকিৎসক শাহীনুর রহমান সরদার বলেন, ‘এবারের শীতে এখন পর্যন্ত শিশু ও ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা স্বাভাবিক বরং কিছুটা কম রয়েছে। পরিবারের লোকজন একটু সতর্ক ও যত্নবান থাকলে শিশুরা শীতজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকতে পারবে।’
তবে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোর চিত্র কিছুটা ভিন্ন বলে জানিয়েছেন সিভিল সার্জন ডা. মঞ্জুর-এ–মুর্শেদ। তিনি বলেন, ‘শীতের প্রকোপে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে শিশু ও বয়স্ক রোগীর সংখ্যা ৫-১০ ভাগ বেড়েছে। হাসপাতালের বহির্বিভাগে সর্দি-কাশি জনিত রোগীর বেশি আসছেন।’
শীতজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকার উপায় প্রশ্নে সিভিল সার্জন বলেন, ‘শিশুদের ঠান্ডা লাগানো যাবে না। গরম কাপড় পরা ও পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে। এ ছাড়াও যারা অ্যাজমা রোগে আক্রান্ত কিংবা যাদের উপসর্গ রয়েছে তারা যেন নিকটস্থ সরকারি হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেন।’
এদিকে শীতার্তদের জন্য সরকারিভাবে শীতবস্ত্র বিতরণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা জানায়, চলমান শীতে প্রায় ৪০ হাজার কম্বল উপবরাদ্দ দেওয়া হয়েছে যা বিতরণ শেষ পর্যায়ে। এ ছাড়াও শীতার্ত মানুষের গৃহ সংস্কারের জন্য টিন এবং খাদ্য সহায়তার জন্য শুকনা খাবার রয়েছে। প্রয়োজন অনুযায়ী সেগুলো বিতরণ করা হবে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘কম্বল ছাড়াও আমরা কর্মজীবী মানুষ ও শিশুদের জন্য শীতবস্ত্র হিসেবে সোয়েটার জাতীয় বস্ত্র বিতরণের উদ্যোগ নিচ্ছি। শীতে কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষের জন্য খাদ্য সহায়তা বিতরণ সহ মানুষের কষ্ট লাঘবের জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা নিতে প্রশাসন প্রস্তুত রয়েছে।’

রাতে ঘন কুয়াশা, দিনে কুয়াশাচ্ছন্ন চারপাশে হিমেল হাওয়া। মেঘাচ্ছন্ন আকাশে তিন দিন ধরে মিলছে না সূর্যের দেখা। এর মধ্যে ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকা তাপমাত্রায় কনকনে শীতানুভূতি। এমন পরিস্থিতিতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন কুড়িগ্রামের প্রান্তিক মানুষজন। বিশেষ করে নিম্নআয়ের মানুষের কষ্টের মাত্রা বেড়েছে। পরিবারের শিশু ও বয়স্ক সদস্য আর গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন অনেকে।
আজ বৃহস্পতিবার জেলায় দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা বুধবারের তুলনায় দশমিক ১ ডিগ্রি কম।
কুড়িগ্রামের রাজারহাটের কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, কয়েক দিন ধরে জেলায় তাপমাত্রা হ্রাস পাচ্ছে। হিমালয় থেকে আসা হিমেল হাওয়া জেলার ওপর দিয়ে বয়ে চলছে। ফলে বেশি ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। এ ছাড়াও মেঘাচ্ছন্ন আকাশ ও ঘন কুয়াশার কারণে ঠান্ডার তীব্রতা বেড়েছে। এ অবস্থা আরও দুই একদিন চলতে পারে।
পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, চলমান ঠান্ডা কয়েক দিন বিরাজ করতে পারে। মধ্য জানুয়ারি পর জেলায় একটি মৃদু শৈত্য প্রবাহ বয়ে যেতে পারে। তবে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলেও এই মুহূর্তে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই।
ঠান্ডায় তীব্রতায় স্কুলগামী শিশুদের নিয়ে বিপাকে পড়েছেন অভিভাবকেরা। বয়স্ক সদস্য আর গবাদিপশু নিয়েও বিড়ম্বনার যেন শেষ নেই। দিনমজুর খেটে খাওয়া মানুষদের কষ্টের মাত্রা বেড়েছে বহুগুণ।
কুড়িগ্রাম পৌর এলাকার বাসিন্দা হাবিব বলেন, ‘ঠান্ডায় অবস্থা খারাপ। বাচ্চাদের নিয়ে চিন্তায় আছি। এর মধ্যে প্রতিদিন সকালে স্কুলে নিয়ে যেতে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে। ঠান্ডায় কখন বাচ্চাদের শরীরে অসুখ বাসা বাধে সেই চিন্তায় থাকি।’
সদর উপজেলার ভোগডাঙা ইউনিয়নের দিনমজুর মিজানুর বলেন, ‘প্রতিদিন সাইকেলে করে শহরে যায়া কাজ করি। ঠান্ডায় সাইকেলের হ্যান্ডেল ধরবার মন চায় না। কয়দিন থাকি সূর্যেরও দেখা নাই। খুব কষ্ট হয়া গেইছে। ম্যালা মানুষ কষ্টে আছে।’
এদিকে শীতে ঠান্ডার প্রকোপ বাড়লেও হাসপাতালে শিশু ও ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানিয়েছে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। হাসপাতালটির আবাসিক চিকিৎসক শাহীনুর রহমান সরদার বলেন, ‘এবারের শীতে এখন পর্যন্ত শিশু ও ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা স্বাভাবিক বরং কিছুটা কম রয়েছে। পরিবারের লোকজন একটু সতর্ক ও যত্নবান থাকলে শিশুরা শীতজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকতে পারবে।’
তবে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোর চিত্র কিছুটা ভিন্ন বলে জানিয়েছেন সিভিল সার্জন ডা. মঞ্জুর-এ–মুর্শেদ। তিনি বলেন, ‘শীতের প্রকোপে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে শিশু ও বয়স্ক রোগীর সংখ্যা ৫-১০ ভাগ বেড়েছে। হাসপাতালের বহির্বিভাগে সর্দি-কাশি জনিত রোগীর বেশি আসছেন।’
শীতজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকার উপায় প্রশ্নে সিভিল সার্জন বলেন, ‘শিশুদের ঠান্ডা লাগানো যাবে না। গরম কাপড় পরা ও পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে। এ ছাড়াও যারা অ্যাজমা রোগে আক্রান্ত কিংবা যাদের উপসর্গ রয়েছে তারা যেন নিকটস্থ সরকারি হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেন।’
এদিকে শীতার্তদের জন্য সরকারিভাবে শীতবস্ত্র বিতরণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা জানায়, চলমান শীতে প্রায় ৪০ হাজার কম্বল উপবরাদ্দ দেওয়া হয়েছে যা বিতরণ শেষ পর্যায়ে। এ ছাড়াও শীতার্ত মানুষের গৃহ সংস্কারের জন্য টিন এবং খাদ্য সহায়তার জন্য শুকনা খাবার রয়েছে। প্রয়োজন অনুযায়ী সেগুলো বিতরণ করা হবে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘কম্বল ছাড়াও আমরা কর্মজীবী মানুষ ও শিশুদের জন্য শীতবস্ত্র হিসেবে সোয়েটার জাতীয় বস্ত্র বিতরণের উদ্যোগ নিচ্ছি। শীতে কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষের জন্য খাদ্য সহায়তা বিতরণ সহ মানুষের কষ্ট লাঘবের জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা নিতে প্রশাসন প্রস্তুত রয়েছে।’
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

রাতে ঘন কুয়াশা, দিনে কুয়াশাচ্ছন্ন চারপাশে হিমেল হাওয়া। মেঘাচ্ছন্ন আকাশে তিন দিন ধরে মিলছে না সূর্যের দেখা। এর মধ্যে ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকা তাপমাত্রায় কনকনে শীতানুভূতি। এমন পরিস্থিতিতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন কুড়িগ্রামের প্রান্তিক মানুষজন। বিশেষ করে নিম্নআয়ের মানুষের কষ্টের মাত্রা বেড়েছে। পরিবারের শিশু ও বয়স্ক সদস্য আর গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন অনেকে।
আজ বৃহস্পতিবার জেলায় দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা বুধবারের তুলনায় দশমিক ১ ডিগ্রি কম।
কুড়িগ্রামের রাজারহাটের কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, কয়েক দিন ধরে জেলায় তাপমাত্রা হ্রাস পাচ্ছে। হিমালয় থেকে আসা হিমেল হাওয়া জেলার ওপর দিয়ে বয়ে চলছে। ফলে বেশি ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। এ ছাড়াও মেঘাচ্ছন্ন আকাশ ও ঘন কুয়াশার কারণে ঠান্ডার তীব্রতা বেড়েছে। এ অবস্থা আরও দুই একদিন চলতে পারে।
পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, চলমান ঠান্ডা কয়েক দিন বিরাজ করতে পারে। মধ্য জানুয়ারি পর জেলায় একটি মৃদু শৈত্য প্রবাহ বয়ে যেতে পারে। তবে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলেও এই মুহূর্তে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই।
ঠান্ডায় তীব্রতায় স্কুলগামী শিশুদের নিয়ে বিপাকে পড়েছেন অভিভাবকেরা। বয়স্ক সদস্য আর গবাদিপশু নিয়েও বিড়ম্বনার যেন শেষ নেই। দিনমজুর খেটে খাওয়া মানুষদের কষ্টের মাত্রা বেড়েছে বহুগুণ।
কুড়িগ্রাম পৌর এলাকার বাসিন্দা হাবিব বলেন, ‘ঠান্ডায় অবস্থা খারাপ। বাচ্চাদের নিয়ে চিন্তায় আছি। এর মধ্যে প্রতিদিন সকালে স্কুলে নিয়ে যেতে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে। ঠান্ডায় কখন বাচ্চাদের শরীরে অসুখ বাসা বাধে সেই চিন্তায় থাকি।’
সদর উপজেলার ভোগডাঙা ইউনিয়নের দিনমজুর মিজানুর বলেন, ‘প্রতিদিন সাইকেলে করে শহরে যায়া কাজ করি। ঠান্ডায় সাইকেলের হ্যান্ডেল ধরবার মন চায় না। কয়দিন থাকি সূর্যেরও দেখা নাই। খুব কষ্ট হয়া গেইছে। ম্যালা মানুষ কষ্টে আছে।’
এদিকে শীতে ঠান্ডার প্রকোপ বাড়লেও হাসপাতালে শিশু ও ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানিয়েছে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। হাসপাতালটির আবাসিক চিকিৎসক শাহীনুর রহমান সরদার বলেন, ‘এবারের শীতে এখন পর্যন্ত শিশু ও ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা স্বাভাবিক বরং কিছুটা কম রয়েছে। পরিবারের লোকজন একটু সতর্ক ও যত্নবান থাকলে শিশুরা শীতজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকতে পারবে।’
তবে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোর চিত্র কিছুটা ভিন্ন বলে জানিয়েছেন সিভিল সার্জন ডা. মঞ্জুর-এ–মুর্শেদ। তিনি বলেন, ‘শীতের প্রকোপে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে শিশু ও বয়স্ক রোগীর সংখ্যা ৫-১০ ভাগ বেড়েছে। হাসপাতালের বহির্বিভাগে সর্দি-কাশি জনিত রোগীর বেশি আসছেন।’
শীতজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকার উপায় প্রশ্নে সিভিল সার্জন বলেন, ‘শিশুদের ঠান্ডা লাগানো যাবে না। গরম কাপড় পরা ও পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে। এ ছাড়াও যারা অ্যাজমা রোগে আক্রান্ত কিংবা যাদের উপসর্গ রয়েছে তারা যেন নিকটস্থ সরকারি হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেন।’
এদিকে শীতার্তদের জন্য সরকারিভাবে শীতবস্ত্র বিতরণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা জানায়, চলমান শীতে প্রায় ৪০ হাজার কম্বল উপবরাদ্দ দেওয়া হয়েছে যা বিতরণ শেষ পর্যায়ে। এ ছাড়াও শীতার্ত মানুষের গৃহ সংস্কারের জন্য টিন এবং খাদ্য সহায়তার জন্য শুকনা খাবার রয়েছে। প্রয়োজন অনুযায়ী সেগুলো বিতরণ করা হবে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘কম্বল ছাড়াও আমরা কর্মজীবী মানুষ ও শিশুদের জন্য শীতবস্ত্র হিসেবে সোয়েটার জাতীয় বস্ত্র বিতরণের উদ্যোগ নিচ্ছি। শীতে কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষের জন্য খাদ্য সহায়তা বিতরণ সহ মানুষের কষ্ট লাঘবের জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা নিতে প্রশাসন প্রস্তুত রয়েছে।’

রাতে ঘন কুয়াশা, দিনে কুয়াশাচ্ছন্ন চারপাশে হিমেল হাওয়া। মেঘাচ্ছন্ন আকাশে তিন দিন ধরে মিলছে না সূর্যের দেখা। এর মধ্যে ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকা তাপমাত্রায় কনকনে শীতানুভূতি। এমন পরিস্থিতিতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন কুড়িগ্রামের প্রান্তিক মানুষজন। বিশেষ করে নিম্নআয়ের মানুষের কষ্টের মাত্রা বেড়েছে। পরিবারের শিশু ও বয়স্ক সদস্য আর গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন অনেকে।
আজ বৃহস্পতিবার জেলায় দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা বুধবারের তুলনায় দশমিক ১ ডিগ্রি কম।
কুড়িগ্রামের রাজারহাটের কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, কয়েক দিন ধরে জেলায় তাপমাত্রা হ্রাস পাচ্ছে। হিমালয় থেকে আসা হিমেল হাওয়া জেলার ওপর দিয়ে বয়ে চলছে। ফলে বেশি ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। এ ছাড়াও মেঘাচ্ছন্ন আকাশ ও ঘন কুয়াশার কারণে ঠান্ডার তীব্রতা বেড়েছে। এ অবস্থা আরও দুই একদিন চলতে পারে।
পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, চলমান ঠান্ডা কয়েক দিন বিরাজ করতে পারে। মধ্য জানুয়ারি পর জেলায় একটি মৃদু শৈত্য প্রবাহ বয়ে যেতে পারে। তবে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলেও এই মুহূর্তে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই।
ঠান্ডায় তীব্রতায় স্কুলগামী শিশুদের নিয়ে বিপাকে পড়েছেন অভিভাবকেরা। বয়স্ক সদস্য আর গবাদিপশু নিয়েও বিড়ম্বনার যেন শেষ নেই। দিনমজুর খেটে খাওয়া মানুষদের কষ্টের মাত্রা বেড়েছে বহুগুণ।
কুড়িগ্রাম পৌর এলাকার বাসিন্দা হাবিব বলেন, ‘ঠান্ডায় অবস্থা খারাপ। বাচ্চাদের নিয়ে চিন্তায় আছি। এর মধ্যে প্রতিদিন সকালে স্কুলে নিয়ে যেতে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে। ঠান্ডায় কখন বাচ্চাদের শরীরে অসুখ বাসা বাধে সেই চিন্তায় থাকি।’
সদর উপজেলার ভোগডাঙা ইউনিয়নের দিনমজুর মিজানুর বলেন, ‘প্রতিদিন সাইকেলে করে শহরে যায়া কাজ করি। ঠান্ডায় সাইকেলের হ্যান্ডেল ধরবার মন চায় না। কয়দিন থাকি সূর্যেরও দেখা নাই। খুব কষ্ট হয়া গেইছে। ম্যালা মানুষ কষ্টে আছে।’
এদিকে শীতে ঠান্ডার প্রকোপ বাড়লেও হাসপাতালে শিশু ও ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানিয়েছে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। হাসপাতালটির আবাসিক চিকিৎসক শাহীনুর রহমান সরদার বলেন, ‘এবারের শীতে এখন পর্যন্ত শিশু ও ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা স্বাভাবিক বরং কিছুটা কম রয়েছে। পরিবারের লোকজন একটু সতর্ক ও যত্নবান থাকলে শিশুরা শীতজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকতে পারবে।’
তবে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোর চিত্র কিছুটা ভিন্ন বলে জানিয়েছেন সিভিল সার্জন ডা. মঞ্জুর-এ–মুর্শেদ। তিনি বলেন, ‘শীতের প্রকোপে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে শিশু ও বয়স্ক রোগীর সংখ্যা ৫-১০ ভাগ বেড়েছে। হাসপাতালের বহির্বিভাগে সর্দি-কাশি জনিত রোগীর বেশি আসছেন।’
শীতজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকার উপায় প্রশ্নে সিভিল সার্জন বলেন, ‘শিশুদের ঠান্ডা লাগানো যাবে না। গরম কাপড় পরা ও পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে। এ ছাড়াও যারা অ্যাজমা রোগে আক্রান্ত কিংবা যাদের উপসর্গ রয়েছে তারা যেন নিকটস্থ সরকারি হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেন।’
এদিকে শীতার্তদের জন্য সরকারিভাবে শীতবস্ত্র বিতরণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা জানায়, চলমান শীতে প্রায় ৪০ হাজার কম্বল উপবরাদ্দ দেওয়া হয়েছে যা বিতরণ শেষ পর্যায়ে। এ ছাড়াও শীতার্ত মানুষের গৃহ সংস্কারের জন্য টিন এবং খাদ্য সহায়তার জন্য শুকনা খাবার রয়েছে। প্রয়োজন অনুযায়ী সেগুলো বিতরণ করা হবে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘কম্বল ছাড়াও আমরা কর্মজীবী মানুষ ও শিশুদের জন্য শীতবস্ত্র হিসেবে সোয়েটার জাতীয় বস্ত্র বিতরণের উদ্যোগ নিচ্ছি। শীতে কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষের জন্য খাদ্য সহায়তা বিতরণ সহ মানুষের কষ্ট লাঘবের জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা নিতে প্রশাসন প্রস্তুত রয়েছে।’

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে গাড়ির ধাক্কায় দীপন চন্দ্র নাথ (৪২) নামের এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে মিরসরাই উপজেলার কমলদহ এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে আরও এক পথচারী গুরুতর আহত হয়েছেন।
১৪ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় ট্রাকচাপায় সোহান শেখ (৮) নামের এক শিশু মারা গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টার দিকে উত্তরা বিএনএস সেন্টার ফ্লাইওভারের নিচে ঘটনাটি ঘটে। এই দুর্ঘটনায় শিশুটির মা, নানি ও বড় ভাই আহত হয়েছেন।
৩১ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবরের প্রতিক্রিয়ায় দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যারা হামলা, ভাঙচুর, নৈরাজ্য ও অগ্নিসংযোগ করেছে; তারা কখনোই ওসমান হাদির আদর্শের হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন সংগীতশিল্পী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা।
৪১ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়ায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে উল্টে যাওয়ায় তানিয়া আকতার (১০) নামের এক শিশু নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও দুজন। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে উপজেলার পূর্ব বড় ভেওলা ইউনিয়নের ঈদমনি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে গাড়ির ধাক্কায় দীপন চন্দ্র নাথ (৪২) নামের এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে মিরসরাই উপজেলার কমলদহ এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে আরও এক পথচারী গুরুতর আহত হয়েছেন।
নিহত দীপন উপজেলার ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের মধ্যম ওয়াহেদপুর এলাকার বাসিন্দা।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ সকাল ৮টার দিকে দীপন একটি গোডাউন থেকে বিভিন্ন পণ্য নিয়ে ভ্যানে করে কমলদহ এলাকা থেকে বড় দারোগার হাটের দিকে যাচ্ছিলেন। কমলদহ এলাকায় মহাসড়কে চট্টগ্রামমুখী একটি দ্রুতগামী গাড়ি তাঁর রিকশাভ্যানকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে তিনি ভ্যান থেকে ছিটকে পড়ে পাশের একটি গাছের সঙ্গে ধাক্কা খান এবং মাথায় গুরুতর আঘাত পান। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার চেষ্টা করলে পথেই তাঁর মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনায় আহত এক পথচারীকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (চমেক) পাঠানো হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে আহত ব্যক্তির পরিচয় জানা যায়নি।
এ বিষয়ে কুমিরা হাইওয়ে পুলিশের ইনচার্জ জাকির রাব্বানি বলেন, কমলদহ এলাকায় গাড়ির ধাক্কায় এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত ভ্যান ও মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে গাড়ির ধাক্কায় দীপন চন্দ্র নাথ (৪২) নামের এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে মিরসরাই উপজেলার কমলদহ এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে আরও এক পথচারী গুরুতর আহত হয়েছেন।
নিহত দীপন উপজেলার ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের মধ্যম ওয়াহেদপুর এলাকার বাসিন্দা।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ সকাল ৮টার দিকে দীপন একটি গোডাউন থেকে বিভিন্ন পণ্য নিয়ে ভ্যানে করে কমলদহ এলাকা থেকে বড় দারোগার হাটের দিকে যাচ্ছিলেন। কমলদহ এলাকায় মহাসড়কে চট্টগ্রামমুখী একটি দ্রুতগামী গাড়ি তাঁর রিকশাভ্যানকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে তিনি ভ্যান থেকে ছিটকে পড়ে পাশের একটি গাছের সঙ্গে ধাক্কা খান এবং মাথায় গুরুতর আঘাত পান। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার চেষ্টা করলে পথেই তাঁর মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনায় আহত এক পথচারীকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (চমেক) পাঠানো হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে আহত ব্যক্তির পরিচয় জানা যায়নি।
এ বিষয়ে কুমিরা হাইওয়ে পুলিশের ইনচার্জ জাকির রাব্বানি বলেন, কমলদহ এলাকায় গাড়ির ধাক্কায় এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত ভ্যান ও মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

রাতে ঘন কুয়াশা, দিনে কুয়াশাচ্ছন্ন চারপাশে হিমেল হাওয়া। মেঘাচ্ছন্ন আকাশে তিন দিন ধরে মিলছে না সূর্যের দেখা। এর মধ্যে ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকা তাপমাত্রায় কনকনে শীতানুভূতি। এমন পরিস্থিতিতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন কুড়িগ্রামের প্রান্তিক মানুষজন। বিশেষ করে নিম্নআয়ের মানুষের কষ্টের মাত্রা বেড়েছে।
১১ জানুয়ারি ২০২৪
রাজধানীর উত্তরায় ট্রাকচাপায় সোহান শেখ (৮) নামের এক শিশু মারা গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টার দিকে উত্তরা বিএনএস সেন্টার ফ্লাইওভারের নিচে ঘটনাটি ঘটে। এই দুর্ঘটনায় শিশুটির মা, নানি ও বড় ভাই আহত হয়েছেন।
৩১ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবরের প্রতিক্রিয়ায় দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যারা হামলা, ভাঙচুর, নৈরাজ্য ও অগ্নিসংযোগ করেছে; তারা কখনোই ওসমান হাদির আদর্শের হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন সংগীতশিল্পী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা।
৪১ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়ায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে উল্টে যাওয়ায় তানিয়া আকতার (১০) নামের এক শিশু নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও দুজন। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে উপজেলার পূর্ব বড় ভেওলা ইউনিয়নের ঈদমনি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

রাজধানীর উত্তরায় ট্রাকচাপায় সোহান শেখ (৮) নামের এক শিশু মারা গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টার দিকে উত্তরা বিএনএস সেন্টার ফ্লাইওভারের নিচে ঘটনাটি ঘটে। এই দুর্ঘটনায় শিশুটির মা, নানি ও বড় ভাই আহত হয়েছেন।
আহত অবস্থায় সোহান ও তাঁর মা তহুরুন্নেছাকে (৩৮) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে বেলা ১১টার দিকে চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন। মা তহুরুন্নেছা জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন আছেন। আর আহত নানি আবেজান বেগম (৬৫) ও বড় ভাই মাহমুদুল হাসান রোহানকে (১৩) পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
হাসপাতালে নিহত সোহানের খালা রুনা বেগম জানান, তাঁদের বাড়ি বাগেরহাট সদর উপজেলার পুলঘাট গ্রামে। দুই ছেলেকে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে থাকেন তাঁরা। সোহানের বাবা রওনক হাসান আরেকটি বিয়ে করে অন্যত্র থাকেন। সোহান ও রোহান এলাকায় একটি মাদ্রাসায় পড়ে। তাদের মা অন্যের বাসায় কাজ করে।
রুনা বেগম আরও জানান, গত সোমবার তাঁর মা, বোন ও বোনের দুই ছেলে তুরাগের নয়ানগর এলাকায় তাঁর বাসায় বেড়াতে আসে। শনিবার সকালে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার জন্য বের হয়েছিল। উত্তরা বিএনএস সেন্টারের বিপরীত পাশে ফ্লাইওভারের নিচে দাঁড়িয়ে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছিল। এ সময় একটি ট্রাক তাদের চাপা দেয়। আহত অবস্থায় স্বজনেরা তাদের প্রথমে উত্তরার কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে পঙ্গু হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে শিশু সোহান ও তার মাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে এলে সেখানে শিশুটির মৃত্যু হয়।
ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শিশুটির মরদেহ জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি উত্তরা পূর্ব থানায় অবগত করা হয়েছে।

রাজধানীর উত্তরায় ট্রাকচাপায় সোহান শেখ (৮) নামের এক শিশু মারা গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টার দিকে উত্তরা বিএনএস সেন্টার ফ্লাইওভারের নিচে ঘটনাটি ঘটে। এই দুর্ঘটনায় শিশুটির মা, নানি ও বড় ভাই আহত হয়েছেন।
আহত অবস্থায় সোহান ও তাঁর মা তহুরুন্নেছাকে (৩৮) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে বেলা ১১টার দিকে চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন। মা তহুরুন্নেছা জরুরি বিভাগে চিকিৎসাধীন আছেন। আর আহত নানি আবেজান বেগম (৬৫) ও বড় ভাই মাহমুদুল হাসান রোহানকে (১৩) পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
হাসপাতালে নিহত সোহানের খালা রুনা বেগম জানান, তাঁদের বাড়ি বাগেরহাট সদর উপজেলার পুলঘাট গ্রামে। দুই ছেলেকে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে থাকেন তাঁরা। সোহানের বাবা রওনক হাসান আরেকটি বিয়ে করে অন্যত্র থাকেন। সোহান ও রোহান এলাকায় একটি মাদ্রাসায় পড়ে। তাদের মা অন্যের বাসায় কাজ করে।
রুনা বেগম আরও জানান, গত সোমবার তাঁর মা, বোন ও বোনের দুই ছেলে তুরাগের নয়ানগর এলাকায় তাঁর বাসায় বেড়াতে আসে। শনিবার সকালে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার জন্য বের হয়েছিল। উত্তরা বিএনএস সেন্টারের বিপরীত পাশে ফ্লাইওভারের নিচে দাঁড়িয়ে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছিল। এ সময় একটি ট্রাক তাদের চাপা দেয়। আহত অবস্থায় স্বজনেরা তাদের প্রথমে উত্তরার কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে পঙ্গু হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে শিশু সোহান ও তার মাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে এলে সেখানে শিশুটির মৃত্যু হয়।
ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, শিশুটির মরদেহ জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি উত্তরা পূর্ব থানায় অবগত করা হয়েছে।

রাতে ঘন কুয়াশা, দিনে কুয়াশাচ্ছন্ন চারপাশে হিমেল হাওয়া। মেঘাচ্ছন্ন আকাশে তিন দিন ধরে মিলছে না সূর্যের দেখা। এর মধ্যে ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকা তাপমাত্রায় কনকনে শীতানুভূতি। এমন পরিস্থিতিতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন কুড়িগ্রামের প্রান্তিক মানুষজন। বিশেষ করে নিম্নআয়ের মানুষের কষ্টের মাত্রা বেড়েছে।
১১ জানুয়ারি ২০২৪
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে গাড়ির ধাক্কায় দীপন চন্দ্র নাথ (৪২) নামের এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে মিরসরাই উপজেলার কমলদহ এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে আরও এক পথচারী গুরুতর আহত হয়েছেন।
১৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবরের প্রতিক্রিয়ায় দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যারা হামলা, ভাঙচুর, নৈরাজ্য ও অগ্নিসংযোগ করেছে; তারা কখনোই ওসমান হাদির আদর্শের হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন সংগীতশিল্পী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা।
৪১ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়ায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে উল্টে যাওয়ায় তানিয়া আকতার (১০) নামের এক শিশু নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও দুজন। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে উপজেলার পূর্ব বড় ভেওলা ইউনিয়নের ঈদমনি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবরের প্রতিক্রিয়ায় দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যারা হামলা, ভাঙচুর, নৈরাজ্য ও অগ্নিসংযোগ করেছে, তারা কখনোই ওসমান হাদির আদর্শের হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন সংগীতশিল্পী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা। আজ শনিবার সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
কনকচাঁপা জাতীয়তাবাদী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন (জাসাস) কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক এবং সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য।
ফেসবুক পোস্টে কনকচাঁপা লেখেন, ‘শহীদ ওসমান হাদির মৃত্যুর খবরের প্রতিক্রিয়ায় দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যারা হামলা, ভাঙচুর, নৈরাজ্য ও অগ্নিসংযোগ করেছে; তারা কখনোই ওসমান হাদির আদর্শের হতে পারে না। ওসমান হাদি বারবার বলেছেন, “আমি আমার শত্রুর সাথেও ইনসাফ করতে চাই।” তা ছাড়া তিনি সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ভালো সংস্কৃতি সৃষ্টি করতে আহ্বান জানাতেন। শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানসমূহে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ যারা করেছে, তারা কখনো শান্তিপূর্ণ দেশপ্রেমিক হতে পারে না।’
ফেসবুক পোস্টে ময়মনসিংহে সনাতন ধর্মাবলম্বী যুবককে হত্যার বিষয়েও কথা বলেছেন কনকচাঁপা। তিনি লেখেন, ‘ময়মনসিংহের ভালুকায় দিপু দাস নামের একজন সনাতন ভাইকে একটা গোষ্ঠী ধর্ম অবমাননার অভিযোগে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে। যদি তিনি সত্যিই এমন কিছু করে থাকেন, তবে দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী তার ন্যায়বিচার হওয়া উচিত ছিল। আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া কখনো ধার্মিক মানুষের কাজ হতে পারে না। দেশের সর্বস্তরের সকল ধর্ম, মত ও আদর্শের মানুষের প্রতি দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, শৃঙ্খলা ও শান্তি বজায় রাখতে বিনীত অনুরোধ করছি। কোনো ষড়যন্ত্রকারীর উসকানি, গুজব ও ইন্ধনে দেশ ও দেশের মানুষের ক্ষতি করবেন না।’

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবরের প্রতিক্রিয়ায় দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যারা হামলা, ভাঙচুর, নৈরাজ্য ও অগ্নিসংযোগ করেছে, তারা কখনোই ওসমান হাদির আদর্শের হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন সংগীতশিল্পী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা। আজ শনিবার সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
কনকচাঁপা জাতীয়তাবাদী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন (জাসাস) কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক এবং সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য।
ফেসবুক পোস্টে কনকচাঁপা লেখেন, ‘শহীদ ওসমান হাদির মৃত্যুর খবরের প্রতিক্রিয়ায় দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যারা হামলা, ভাঙচুর, নৈরাজ্য ও অগ্নিসংযোগ করেছে; তারা কখনোই ওসমান হাদির আদর্শের হতে পারে না। ওসমান হাদি বারবার বলেছেন, “আমি আমার শত্রুর সাথেও ইনসাফ করতে চাই।” তা ছাড়া তিনি সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ভালো সংস্কৃতি সৃষ্টি করতে আহ্বান জানাতেন। শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানসমূহে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ যারা করেছে, তারা কখনো শান্তিপূর্ণ দেশপ্রেমিক হতে পারে না।’
ফেসবুক পোস্টে ময়মনসিংহে সনাতন ধর্মাবলম্বী যুবককে হত্যার বিষয়েও কথা বলেছেন কনকচাঁপা। তিনি লেখেন, ‘ময়মনসিংহের ভালুকায় দিপু দাস নামের একজন সনাতন ভাইকে একটা গোষ্ঠী ধর্ম অবমাননার অভিযোগে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে। যদি তিনি সত্যিই এমন কিছু করে থাকেন, তবে দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী তার ন্যায়বিচার হওয়া উচিত ছিল। আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া কখনো ধার্মিক মানুষের কাজ হতে পারে না। দেশের সর্বস্তরের সকল ধর্ম, মত ও আদর্শের মানুষের প্রতি দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, শৃঙ্খলা ও শান্তি বজায় রাখতে বিনীত অনুরোধ করছি। কোনো ষড়যন্ত্রকারীর উসকানি, গুজব ও ইন্ধনে দেশ ও দেশের মানুষের ক্ষতি করবেন না।’

রাতে ঘন কুয়াশা, দিনে কুয়াশাচ্ছন্ন চারপাশে হিমেল হাওয়া। মেঘাচ্ছন্ন আকাশে তিন দিন ধরে মিলছে না সূর্যের দেখা। এর মধ্যে ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকা তাপমাত্রায় কনকনে শীতানুভূতি। এমন পরিস্থিতিতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন কুড়িগ্রামের প্রান্তিক মানুষজন। বিশেষ করে নিম্নআয়ের মানুষের কষ্টের মাত্রা বেড়েছে।
১১ জানুয়ারি ২০২৪
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে গাড়ির ধাক্কায় দীপন চন্দ্র নাথ (৪২) নামের এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে মিরসরাই উপজেলার কমলদহ এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে আরও এক পথচারী গুরুতর আহত হয়েছেন।
১৪ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় ট্রাকচাপায় সোহান শেখ (৮) নামের এক শিশু মারা গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টার দিকে উত্তরা বিএনএস সেন্টার ফ্লাইওভারের নিচে ঘটনাটি ঘটে। এই দুর্ঘটনায় শিশুটির মা, নানি ও বড় ভাই আহত হয়েছেন।
৩১ মিনিট আগে
কক্সবাজারের চকরিয়ায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে উল্টে যাওয়ায় তানিয়া আকতার (১০) নামের এক শিশু নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও দুজন। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে উপজেলার পূর্ব বড় ভেওলা ইউনিয়নের ঈদমনি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজারের চকরিয়ায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে উল্টে যাওয়ায় তানিয়া আকতার (১০) নামের এক শিশু নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও দুজন। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে উপজেলার পূর্ব বড় ভেওলা ইউনিয়নের ঈদমনি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত তানিয়া উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের রাস্তার মাথা গ্রামের মনোহর আলমের মেয়ে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পূর্ব বড় ভেওলার ঈদমনি এলাকায় সড়ক দিয়ে যাওয়ার সময় অটোরিকশাটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে গাছের সঙ্গে ধাক্কা খায়। এতে অটোরিকশাটি উল্টে যায়। এ সময় স্থানীয় লোকজন অটোরিকশায় থাকা শিশু তানিয়া ও তার মা-বাবাকে উদ্ধার করে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তানিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ব্যাপারে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনির হোসেন বলেন, অটোরিকশা দুর্ঘটনায় এক শিশু নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। মরদেহ তার পরিবার বাড়িতে নিয়ে গেছেন। ওই শিশুর পরিবারের কোনো অভিযোগ নেই।

কক্সবাজারের চকরিয়ায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে উল্টে যাওয়ায় তানিয়া আকতার (১০) নামের এক শিশু নিহত হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও দুজন। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে উপজেলার পূর্ব বড় ভেওলা ইউনিয়নের ঈদমনি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত তানিয়া উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের রাস্তার মাথা গ্রামের মনোহর আলমের মেয়ে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পূর্ব বড় ভেওলার ঈদমনি এলাকায় সড়ক দিয়ে যাওয়ার সময় অটোরিকশাটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে গাছের সঙ্গে ধাক্কা খায়। এতে অটোরিকশাটি উল্টে যায়। এ সময় স্থানীয় লোকজন অটোরিকশায় থাকা শিশু তানিয়া ও তার মা-বাবাকে উদ্ধার করে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তানিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ব্যাপারে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনির হোসেন বলেন, অটোরিকশা দুর্ঘটনায় এক শিশু নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। মরদেহ তার পরিবার বাড়িতে নিয়ে গেছেন। ওই শিশুর পরিবারের কোনো অভিযোগ নেই।

রাতে ঘন কুয়াশা, দিনে কুয়াশাচ্ছন্ন চারপাশে হিমেল হাওয়া। মেঘাচ্ছন্ন আকাশে তিন দিন ধরে মিলছে না সূর্যের দেখা। এর মধ্যে ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকা তাপমাত্রায় কনকনে শীতানুভূতি। এমন পরিস্থিতিতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন কুড়িগ্রামের প্রান্তিক মানুষজন। বিশেষ করে নিম্নআয়ের মানুষের কষ্টের মাত্রা বেড়েছে।
১১ জানুয়ারি ২০২৪
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে গাড়ির ধাক্কায় দীপন চন্দ্র নাথ (৪২) নামের এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকালে মিরসরাই উপজেলার কমলদহ এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এতে আরও এক পথচারী গুরুতর আহত হয়েছেন।
১৪ মিনিট আগে
রাজধানীর উত্তরায় ট্রাকচাপায় সোহান শেখ (৮) নামের এক শিশু মারা গেছে। আজ শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৬টার দিকে উত্তরা বিএনএস সেন্টার ফ্লাইওভারের নিচে ঘটনাটি ঘটে। এই দুর্ঘটনায় শিশুটির মা, নানি ও বড় ভাই আহত হয়েছেন।
৩১ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর খবরের প্রতিক্রিয়ায় দেশের শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে যারা হামলা, ভাঙচুর, নৈরাজ্য ও অগ্নিসংযোগ করেছে; তারা কখনোই ওসমান হাদির আদর্শের হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন সংগীতশিল্পী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা।
৪১ মিনিট আগে