ইবি প্রতিনিধি

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত শিক্ষার্থীদের জন্য গঠিত তহবিল থেকে অর্থ বরাদ্দের দাবিতে অনশন করেন শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার দুপুর থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত অনশন করেন তাঁরা। রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর শাহাদৎ হোসেন আজাদ প্রশাসনের পক্ষ থেকে আশ্বাস দিলে অনশন থেকে উঠে আসেন শিক্ষার্থীরা।
অনশন কর্মসূচিতে কয়েকজন সাধারণ শিক্ষার্থীর সঙ্গে অংশ নেন দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে আবেদন করে অর্থ না পাওয়া দুই শিক্ষার্থী। তাঁদের দাবি, ‘নিজের টাকায় বাঁচতে চাই।’
শিক্ষার্থীরা জানান, ইতিপূর্বে কয়েকবার আবেদন করেও সহায়তা পাননি চন্দন সাহা ও জহুরুল ইসলাম নামের অসুস্থ দুই শিক্ষার্থী। তাঁদের মধ্যে চন্দনের মেরুদণ্ড ভেঙে শরীরের নিচের অংশ অচল। তিনি প্ল্যাকার্ড হাতে হুইল চেয়ারে বসে অনশন করেন।
এ ছাড়া জহুরুলের চোখ টিউমারে আক্রান্ত। দুজনই চিকিৎসার জন্য আবেদন করলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে কোনো সহায়তা পাননি। তাই তাঁরা অনশনে বসেন। তাঁদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তত ২০ জন শিক্ষার্থী অনশনে অংশ নেন।
শুরুতে প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থান নিলেও বিকেল ৪টায় সেখান থেকে প্রধান ফটক সংলগ্ন মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরালের সামনে অবস্থান নেন এসব শিক্ষার্থীরা।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, শিক্ষার্থীরা প্রতি বছর দুইশ টাকা করে এই ফান্ডে দিলেও কর্তৃপক্ষের সঠিক ব্যবস্থাপনা না থাকায় আক্রান্ত শিক্ষার্থীরা অর্থ বরাদ্দ পাচ্ছেন না। বিভিন্ন বিভাগের আট শিক্ষার্থী অন্তত ছয়মাস আগে অর্থ বরাদ্দ চেয়ে কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করলেও নানা জটিলতায় তাঁরা অর্থ বরাদ্দ পাননি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া বলেন, ‘ফ্যাটাল ডিজিজের নীতিমালা সংক্রান্ত বেশ কিছু জটিলতা রয়েছে। এ জন্য নীতিমালা সংশোধনের জন্য একটা কমিটি করা হয়েছে। আশা করি খুব দ্রুতই বিষয়টির সমাধান হয়ে যাবে।’

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত শিক্ষার্থীদের জন্য গঠিত তহবিল থেকে অর্থ বরাদ্দের দাবিতে অনশন করেন শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার দুপুর থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত অনশন করেন তাঁরা। রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর শাহাদৎ হোসেন আজাদ প্রশাসনের পক্ষ থেকে আশ্বাস দিলে অনশন থেকে উঠে আসেন শিক্ষার্থীরা।
অনশন কর্মসূচিতে কয়েকজন সাধারণ শিক্ষার্থীর সঙ্গে অংশ নেন দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে আবেদন করে অর্থ না পাওয়া দুই শিক্ষার্থী। তাঁদের দাবি, ‘নিজের টাকায় বাঁচতে চাই।’
শিক্ষার্থীরা জানান, ইতিপূর্বে কয়েকবার আবেদন করেও সহায়তা পাননি চন্দন সাহা ও জহুরুল ইসলাম নামের অসুস্থ দুই শিক্ষার্থী। তাঁদের মধ্যে চন্দনের মেরুদণ্ড ভেঙে শরীরের নিচের অংশ অচল। তিনি প্ল্যাকার্ড হাতে হুইল চেয়ারে বসে অনশন করেন।
এ ছাড়া জহুরুলের চোখ টিউমারে আক্রান্ত। দুজনই চিকিৎসার জন্য আবেদন করলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড থেকে কোনো সহায়তা পাননি। তাই তাঁরা অনশনে বসেন। তাঁদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তত ২০ জন শিক্ষার্থী অনশনে অংশ নেন।
শুরুতে প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থান নিলেও বিকেল ৪টায় সেখান থেকে প্রধান ফটক সংলগ্ন মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরালের সামনে অবস্থান নেন এসব শিক্ষার্থীরা।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, শিক্ষার্থীরা প্রতি বছর দুইশ টাকা করে এই ফান্ডে দিলেও কর্তৃপক্ষের সঠিক ব্যবস্থাপনা না থাকায় আক্রান্ত শিক্ষার্থীরা অর্থ বরাদ্দ পাচ্ছেন না। বিভিন্ন বিভাগের আট শিক্ষার্থী অন্তত ছয়মাস আগে অর্থ বরাদ্দ চেয়ে কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করলেও নানা জটিলতায় তাঁরা অর্থ বরাদ্দ পাননি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া বলেন, ‘ফ্যাটাল ডিজিজের নীতিমালা সংক্রান্ত বেশ কিছু জটিলতা রয়েছে। এ জন্য নীতিমালা সংশোধনের জন্য একটা কমিটি করা হয়েছে। আশা করি খুব দ্রুতই বিষয়টির সমাধান হয়ে যাবে।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৫ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে