সাতক্ষীরা প্রতিনিধি

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, ‘আমি প্রধান বিচারপতি হওয়ার পর মামলার জট কমিয়ে আনার উদ্যোগ নিয়েছি। দেশের বিভিন্ন স্থানে মামলার জট কমেছে। ২৯ জেলায় মামলা ফাইলিংয়ের চেয়ে নিষ্পত্তির হার বেড়েছে। উচ্চ আদালতেও বিচারকদের আন্তরিকতায় মামলা নিষ্পত্তির হার বেড়েছে।’
আজ মঙ্গলবার সাতক্ষীরা আদালতে বিচারপ্রার্থীদের সেবায় স্থাপিত ন্যায়কুঞ্জ উদ্বোধন শেষে তিনি এ কথা বলেন। পরে তিনি সাতক্ষীরা বার মিলনায়তনে আইনজীবীদের দেওয়া এক সংবর্ধনায় যোগ দেন।
এর আগে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী সাতক্ষীরা সরকারি কলেজে তাঁর সম্মানে দেওয়া এক সংবর্ধনায় যোগ দেন।
এ সময় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি বলেন, ‘কেউ যদি আমাকে প্রশ্ন করে জীবনের সবচেয়ে ভালো দিনগুলো কোথায় কাটিয়েছি, জবাবে বলব সাতক্ষীরায় কাটানো দিনগুলো আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়।’
বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী স্মৃতিচারণা করে বলেন, ‘১৯৭৪ সালে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী ছিলাম আমি। সে সময়ে ক্লাসের ফাঁকে কলেজের লেকে বসে থাকা, বরই খেতে খেতে বন্ধুদের সঙ্গে গল্প করা এগুলো সবই ছিল আমার জীবনের রঙিন ইতিহাস। সাতক্ষীরা আমার জন্মস্থান না হলেও জীবনের রঙিন সময়গুলো এখানে পার করেছি।’
প্রধান বিচারপতি আরও বলেন, ‘আমি প্রধান বিচারপতি এক দিনে হইনি। এর পেছনে অনেকের অবদান রয়েছে। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের শিক্ষকদের। তাই এই প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষকদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা অমলিন হয়ে থাকবে চিরকাল।’
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আগে তিনি অবসরপ্রাপ্ত প্রফেসর আব্দুল ওদুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তাঁর বাসায় যান। পরে তাঁকে সঙ্গে নিয়ে কলেজের শিক্ষক মিলনায়তনের অনুষ্ঠানস্থলে আসেন প্রধান বিচারপতি। তিনি কলেজ মাঠে একটি নারকেলগাছের চারাও রোপণ করেন।

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী বলেছেন, ‘আমি প্রধান বিচারপতি হওয়ার পর মামলার জট কমিয়ে আনার উদ্যোগ নিয়েছি। দেশের বিভিন্ন স্থানে মামলার জট কমেছে। ২৯ জেলায় মামলা ফাইলিংয়ের চেয়ে নিষ্পত্তির হার বেড়েছে। উচ্চ আদালতেও বিচারকদের আন্তরিকতায় মামলা নিষ্পত্তির হার বেড়েছে।’
আজ মঙ্গলবার সাতক্ষীরা আদালতে বিচারপ্রার্থীদের সেবায় স্থাপিত ন্যায়কুঞ্জ উদ্বোধন শেষে তিনি এ কথা বলেন। পরে তিনি সাতক্ষীরা বার মিলনায়তনে আইনজীবীদের দেওয়া এক সংবর্ধনায় যোগ দেন।
এর আগে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী সাতক্ষীরা সরকারি কলেজে তাঁর সম্মানে দেওয়া এক সংবর্ধনায় যোগ দেন।
এ সময় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি বলেন, ‘কেউ যদি আমাকে প্রশ্ন করে জীবনের সবচেয়ে ভালো দিনগুলো কোথায় কাটিয়েছি, জবাবে বলব সাতক্ষীরায় কাটানো দিনগুলো আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়।’
বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী স্মৃতিচারণা করে বলেন, ‘১৯৭৪ সালে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী ছিলাম আমি। সে সময়ে ক্লাসের ফাঁকে কলেজের লেকে বসে থাকা, বরই খেতে খেতে বন্ধুদের সঙ্গে গল্প করা এগুলো সবই ছিল আমার জীবনের রঙিন ইতিহাস। সাতক্ষীরা আমার জন্মস্থান না হলেও জীবনের রঙিন সময়গুলো এখানে পার করেছি।’
প্রধান বিচারপতি আরও বলেন, ‘আমি প্রধান বিচারপতি এক দিনে হইনি। এর পেছনে অনেকের অবদান রয়েছে। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের শিক্ষকদের। তাই এই প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষকদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা অমলিন হয়ে থাকবে চিরকাল।’
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আগে তিনি অবসরপ্রাপ্ত প্রফেসর আব্দুল ওদুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তাঁর বাসায় যান। পরে তাঁকে সঙ্গে নিয়ে কলেজের শিক্ষক মিলনায়তনের অনুষ্ঠানস্থলে আসেন প্রধান বিচারপতি। তিনি কলেজ মাঠে একটি নারকেলগাছের চারাও রোপণ করেন।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
২ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৪ ঘণ্টা আগে