যশোর প্রতিনিধি

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে যশোর-৩ (সদর) আসনে ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) কার্যকরী সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলমকে। এই প্রার্থীকে ঘিরে হঠাৎ করে পাল্টে যেতে পারে সদর আসনের ভোটের হিসাবনিকাশ। নানা সমীকরণ মেলাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী থেকে শুরু করে নেতা–কর্মীরা।
তাঁরা বলছেন, শেষ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটবদ্ধ হবে জাসদ। তখন এই আসনটিতে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে পারবেন বর্ষীয়ান এ জাসদ নেতা। সমঝোতার অংশ হিসেবেই এ আসনে শক্তিশালী প্রার্থী দেওয়া থেকেও বিরত থাকবে আওয়ামী লীগ এমনটি গুঞ্জন উঠেছে জোরেশোরে।
এদিকে জাসদের সঙ্গে আসন সমঝোতার বিষয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগের দুটি পক্ষের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। একটি পক্ষ বলছে, দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা যে নির্দেশনা দেবেন, সে অনুযায়ী তাঁরা কাজ করবেন। আর বর্তমান সংসদ সদস্যের অনুসারীরা বলছেন, আসনটি বরাবরই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের। কারও সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নয়, এককভাবে নির্বাচন করতে চান নেতা–কর্মীরা।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, যশোর-৩ (সদর) বরাবরই’ হেভিওয়েট প্রার্থীদের’ আসন। পুরোনো হেভিওয়েট প্রার্থীরা বিদায় নিলেও এখন আসনটি নতুন হেভিওয়েটদের দখলে। বিএনপির সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের খালেদুর রহমান টিটো এবং আলী রেজা রাজু চিরবিদায় নেওয়ায় এখন নতুন হেভিওয়েট প্রার্থীরা রয়েছেন এই আসনের নির্বাচনী আলোচনায়। এর মধ্যে রয়েছেন-নৌকার টিকিটপ্রত্যাশী বর্তমান এমপি কাজী নাবিল আহমেদ এবং জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও যশোর-৬ আসনের সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদার। আর বিএনপি নির্বাচনে এলে তাদের হেভিওয়েট প্রার্থী স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য সাবেক মন্ত্রী তরিকুলপুত্র অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। এর বাইরেও আওয়ামী লীগ, বিএনপি থেকে একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী যেমন রয়েছেন; তেমনি জেলা সদরের হেডকোয়ার্টার-খ্যাত এই আসনে অন্য দলের প্রার্থীরাও থাকবেন নির্বাচনী মাঠে।
যশোর সদরের ১৪টি ইউনিয়ন এবং একটি পৌরসভা নিয়ে যশোর-৩ আসন গঠিত। ৯০-পরবর্তী সাতটি সংসদ নির্বাচনে বিএনপি দুইবার ও আওয়ামী লীগের প্রার্থী পাঁচবার নির্বাচিত হয়েছেন। এখানে ১৯৭৩ সালে আওয়ামী লীগের রওশন আলী, ১৯৭৯ সালে বিএনপির তরিকুল ইসলাম এবং ১৯৮৬ সালে জাতীয় পার্টি থেকে খালেদুর রহমান টিটো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৮ সালে জাসদের আবদুল হাই, ১৯৯১ সালে আওয়ামী লীগের রওশন আলী, ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিএনপির তরিকুল ইসলাম, ১৯৯৬ সালের ১২ জুন আওয়ামী লীগের আলী রেজা রাজু, ২০০১ সালে বিএনপির তরিকুল ইসলাম, ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের খালেদুর রহমান টিটো এবং ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগের কাজী নাবিল আহমেদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
সর্বশেষ ২০১৮ সালে দ্বিতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন কাজী নাবিল আহমেদ। টানা দুইবারের এমপি নাবিলও এবার শক্ত মনোনয়নপ্রত্যাশী। পাশাপাশি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহিন চাকলাদার এবং সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলামও প্রত্যাশী। এর মধ্যে ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) কার্যকরী সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলমকে। এই প্রার্থীকে ঘিরে হঠাৎ করে পাল্টে যেতে পারে সদর আসনের ভোটের হিসাবনিকাশ এমনটাই মনে করছেন।
রবিউল ইসলামের অনুসারীদের ভাষ্য, রবিউল আলম মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে বৃহত্তর যশোরের মুজিব বাহিনীর উপপ্রধান ছিলেন। এ ছাড়া যশোর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। জনপ্রতিনিধি হিসাবে সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানও দায়িত্ব পালন করেছেন। উপজেলায় অন্তত ৫০ হাজার নিজস্ব ভোট রয়েছে তাঁর। বিগত তিনটি সংসদ আসনে জোটের থেকে দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন তিনি। এবার কেন্দ্রীয় সবুজ সংকেতে প্রার্থী হওয়ার আবেদন করেছিলেন। সেই সবুজ সংকেতে জাসদের প্রার্থী হলেও গুঞ্জন উঠেছে নৌকা প্রতীক পেতে যাচ্ছেন রবিউল। এ ছাড়া সামাজিক অঙ্গনের পরিচিত মুখ হওয়াতে দলবল নির্বিশেষে সিংহভাগ ভোট পাবেন বলে নেতা–কর্মীরা।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) কার্যকরী সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলম বলেন, ‘আমরা জোটগতভাবেই নির্বাচন করব। সেই কারণে জোটের মধ্যে সিট এবং নির্বাচনী এক ধরনের সমঝোতা হবে। সেটা দুই দলের মধ্যে আলোচনা চলছে। যদি জোটের থেকে নমিনেশন হয়; তাহলে নির্বাচন করব।’
এদিকে জাসদের সঙ্গে আসন সমঝোতার বিষয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগের দুটি পক্ষের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। বর্তমান সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের অনুসারী জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মেহেদী হাসান মিন্টু বলেন, মুক্তি যুদ্ধপরবর্তীকাল থেকে এটি আওয়ামী লীগের আসন। তা ছাড়া সদরের মতো আসনে নেত্রী শরিক দলদের সঙ্গে আশা করি সমঝোতা করবেন না। কারও সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নয়, এককভাবে নির্বাচন করতে চাই নেতা–কর্মীরা। আর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন বলেন, ‘দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা যে নির্দেশনা দেবেন, সে অনুযায়ী তারা কাজ করবেন। দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে কেউ যাবে না।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে যশোর-৩ (সদর) আসনে ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) কার্যকরী সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলমকে। এই প্রার্থীকে ঘিরে হঠাৎ করে পাল্টে যেতে পারে সদর আসনের ভোটের হিসাবনিকাশ। নানা সমীকরণ মেলাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী থেকে শুরু করে নেতা–কর্মীরা।
তাঁরা বলছেন, শেষ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটবদ্ধ হবে জাসদ। তখন এই আসনটিতে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে পারবেন বর্ষীয়ান এ জাসদ নেতা। সমঝোতার অংশ হিসেবেই এ আসনে শক্তিশালী প্রার্থী দেওয়া থেকেও বিরত থাকবে আওয়ামী লীগ এমনটি গুঞ্জন উঠেছে জোরেশোরে।
এদিকে জাসদের সঙ্গে আসন সমঝোতার বিষয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগের দুটি পক্ষের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। একটি পক্ষ বলছে, দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা যে নির্দেশনা দেবেন, সে অনুযায়ী তাঁরা কাজ করবেন। আর বর্তমান সংসদ সদস্যের অনুসারীরা বলছেন, আসনটি বরাবরই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের। কারও সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নয়, এককভাবে নির্বাচন করতে চান নেতা–কর্মীরা।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, যশোর-৩ (সদর) বরাবরই’ হেভিওয়েট প্রার্থীদের’ আসন। পুরোনো হেভিওয়েট প্রার্থীরা বিদায় নিলেও এখন আসনটি নতুন হেভিওয়েটদের দখলে। বিএনপির সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের খালেদুর রহমান টিটো এবং আলী রেজা রাজু চিরবিদায় নেওয়ায় এখন নতুন হেভিওয়েট প্রার্থীরা রয়েছেন এই আসনের নির্বাচনী আলোচনায়। এর মধ্যে রয়েছেন-নৌকার টিকিটপ্রত্যাশী বর্তমান এমপি কাজী নাবিল আহমেদ এবং জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও যশোর-৬ আসনের সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদার। আর বিএনপি নির্বাচনে এলে তাদের হেভিওয়েট প্রার্থী স্থায়ী কমিটির প্রয়াত সদস্য সাবেক মন্ত্রী তরিকুলপুত্র অনিন্দ্য ইসলাম অমিত। এর বাইরেও আওয়ামী লীগ, বিএনপি থেকে একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী যেমন রয়েছেন; তেমনি জেলা সদরের হেডকোয়ার্টার-খ্যাত এই আসনে অন্য দলের প্রার্থীরাও থাকবেন নির্বাচনী মাঠে।
যশোর সদরের ১৪টি ইউনিয়ন এবং একটি পৌরসভা নিয়ে যশোর-৩ আসন গঠিত। ৯০-পরবর্তী সাতটি সংসদ নির্বাচনে বিএনপি দুইবার ও আওয়ামী লীগের প্রার্থী পাঁচবার নির্বাচিত হয়েছেন। এখানে ১৯৭৩ সালে আওয়ামী লীগের রওশন আলী, ১৯৭৯ সালে বিএনপির তরিকুল ইসলাম এবং ১৯৮৬ সালে জাতীয় পার্টি থেকে খালেদুর রহমান টিটো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৮ সালে জাসদের আবদুল হাই, ১৯৯১ সালে আওয়ামী লীগের রওশন আলী, ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিএনপির তরিকুল ইসলাম, ১৯৯৬ সালের ১২ জুন আওয়ামী লীগের আলী রেজা রাজু, ২০০১ সালে বিএনপির তরিকুল ইসলাম, ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের খালেদুর রহমান টিটো এবং ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগের কাজী নাবিল আহমেদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
সর্বশেষ ২০১৮ সালে দ্বিতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন কাজী নাবিল আহমেদ। টানা দুইবারের এমপি নাবিলও এবার শক্ত মনোনয়নপ্রত্যাশী। পাশাপাশি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহিন চাকলাদার এবং সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলামও প্রত্যাশী। এর মধ্যে ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) কার্যকরী সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলমকে। এই প্রার্থীকে ঘিরে হঠাৎ করে পাল্টে যেতে পারে সদর আসনের ভোটের হিসাবনিকাশ এমনটাই মনে করছেন।
রবিউল ইসলামের অনুসারীদের ভাষ্য, রবিউল আলম মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে বৃহত্তর যশোরের মুজিব বাহিনীর উপপ্রধান ছিলেন। এ ছাড়া যশোর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। জনপ্রতিনিধি হিসাবে সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানও দায়িত্ব পালন করেছেন। উপজেলায় অন্তত ৫০ হাজার নিজস্ব ভোট রয়েছে তাঁর। বিগত তিনটি সংসদ আসনে জোটের থেকে দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন তিনি। এবার কেন্দ্রীয় সবুজ সংকেতে প্রার্থী হওয়ার আবেদন করেছিলেন। সেই সবুজ সংকেতে জাসদের প্রার্থী হলেও গুঞ্জন উঠেছে নৌকা প্রতীক পেতে যাচ্ছেন রবিউল। এ ছাড়া সামাজিক অঙ্গনের পরিচিত মুখ হওয়াতে দলবল নির্বিশেষে সিংহভাগ ভোট পাবেন বলে নেতা–কর্মীরা।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) কার্যকরী সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলম বলেন, ‘আমরা জোটগতভাবেই নির্বাচন করব। সেই কারণে জোটের মধ্যে সিট এবং নির্বাচনী এক ধরনের সমঝোতা হবে। সেটা দুই দলের মধ্যে আলোচনা চলছে। যদি জোটের থেকে নমিনেশন হয়; তাহলে নির্বাচন করব।’
এদিকে জাসদের সঙ্গে আসন সমঝোতার বিষয়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগের দুটি পক্ষের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। বর্তমান সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদের অনুসারী জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মেহেদী হাসান মিন্টু বলেন, মুক্তি যুদ্ধপরবর্তীকাল থেকে এটি আওয়ামী লীগের আসন। তা ছাড়া সদরের মতো আসনে নেত্রী শরিক দলদের সঙ্গে আশা করি সমঝোতা করবেন না। কারও সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নয়, এককভাবে নির্বাচন করতে চাই নেতা–কর্মীরা। আর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন বলেন, ‘দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনা যে নির্দেশনা দেবেন, সে অনুযায়ী তারা কাজ করবেন। দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে কেউ যাবে না।

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেছেন, ‘আমি ক্ষোভের সাথে লক্ষ করছি, পঁচিশের বিজয় দিবসের আগেই আমাদের একাত্তরের ঘাতক চক্র, তারা মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে যে সংগ্রাম, তাদের অপতৎপরতা সূচনা করেছে।
১১ মিনিট আগে
পদ্মা সেতুতে এক বাসের পেছনে আরেক বাসের ধাক্কায় তোফায়েল মিয়া (২৭) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। আরও বেশ কয়েক যাত্রী আহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার অধীন পদ্মা সেতুর ২৯ নম্বর পিলারের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এক বিবৃতিতে এবার মহান মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী হিসেবে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। অবশ্য সেই সঙ্গে নেতৃত্বদানকারী হিসেবে শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান...
৩৩ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, ‘স্বাধীনতা যার জন্য, সেই মর্যাদা এখনো হয় নাই। এ দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। ভালো নির্বাচন হয়নি বলেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। ভালো নির্বাচন হলে শেখ হাসিনা সরকারের এইভাবে নির্মম পতন হতো না।’
৪২ মিনিট আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেছেন, ‘আমি ক্ষোভের সাথে লক্ষ করছি, পঁচিশের বিজয় দিবসের আগেই আমাদের একাত্তরের ঘাতক চক্র, তারা মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে যে সংগ্রাম, তাদের অপতৎপরতা সূচনা করেছে। সেই কারণে আমাদের এবারের বিজয় উৎসব পালন করতে হচ্ছে এই ঘাতকদের বিরুদ্ধে আমাদের অবিরাম সংগ্রামের অঙ্গীকারের মধ্য দিয়ে।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিজয় দিবস উপলক্ষে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সিপিবি নেতা এসব কথা বলেন।
এ সময় রুহিন হোসেন প্রিন্স আরও বলেন, ‘গত ৫৪ বছরে যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা এই দেশটাকে গড়তে পারে নাই বলেই আজকে একাত্তরের ঘাতকসহ অন্যরা এখন সুযোগ পাচ্ছে। আমরা তাই মনে করি, এই ঘাতকদের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম অবিরাম চলবে। একই সাথে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বাম গণতান্ত্রিক প্রগতিশীল শক্তির বিকল্প শক্তি সমাবেশ গড়ে তোলা ছাড়া কোনো বিকল্প থাকবে না।’
সিপিবির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘এই ধরনের জাতীয় দিবসে এসে আমরা সাধারণভাবে বলি, আমরা সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধ হলেই সব কাজ করা যাবে। আমার বিবেচনায় এই কথাটা যথাযথ না। আমাদের মনে রাখতে হবে, আমাদের শ্রেণিবিভক্ত সমাজে আমরা যখন একসাথে হই, আমাদের যার যার লক্ষ্য-উদ্দেশ্য থাকে। প্রকৃতপক্ষে জনস্বার্থের উদ্দেশ্য যাদের আছে তারা এক না হয়ে, যারা জনবিরোধী শক্তি আছে তারাই ঐক্যবদ্ধ হয়। তখন কিন্তু জনস্বার্থবিরোধী অবস্থানই তারা ঘোষণা করতে পারে। সুতরাং আজকে সময় এসেছে জনস্বার্থের পক্ষের রাজনৈতিক দল, ব্যক্তিবর্গকে এক হওয়া। সেই কাজটি আমরা বামপন্থীরা প্রচেষ্টা নিয়ে চলেছি। সেই লক্ষ্য নিয়েই এবারে আমরা বিজয় দিবস পালন করছি।’

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেছেন, ‘আমি ক্ষোভের সাথে লক্ষ করছি, পঁচিশের বিজয় দিবসের আগেই আমাদের একাত্তরের ঘাতক চক্র, তারা মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে যে সংগ্রাম, তাদের অপতৎপরতা সূচনা করেছে। সেই কারণে আমাদের এবারের বিজয় উৎসব পালন করতে হচ্ছে এই ঘাতকদের বিরুদ্ধে আমাদের অবিরাম সংগ্রামের অঙ্গীকারের মধ্য দিয়ে।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিজয় দিবস উপলক্ষে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সিপিবি নেতা এসব কথা বলেন।
এ সময় রুহিন হোসেন প্রিন্স আরও বলেন, ‘গত ৫৪ বছরে যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা এই দেশটাকে গড়তে পারে নাই বলেই আজকে একাত্তরের ঘাতকসহ অন্যরা এখন সুযোগ পাচ্ছে। আমরা তাই মনে করি, এই ঘাতকদের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম অবিরাম চলবে। একই সাথে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বাম গণতান্ত্রিক প্রগতিশীল শক্তির বিকল্প শক্তি সমাবেশ গড়ে তোলা ছাড়া কোনো বিকল্প থাকবে না।’
সিপিবির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘এই ধরনের জাতীয় দিবসে এসে আমরা সাধারণভাবে বলি, আমরা সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধ হলেই সব কাজ করা যাবে। আমার বিবেচনায় এই কথাটা যথাযথ না। আমাদের মনে রাখতে হবে, আমাদের শ্রেণিবিভক্ত সমাজে আমরা যখন একসাথে হই, আমাদের যার যার লক্ষ্য-উদ্দেশ্য থাকে। প্রকৃতপক্ষে জনস্বার্থের উদ্দেশ্য যাদের আছে তারা এক না হয়ে, যারা জনবিরোধী শক্তি আছে তারাই ঐক্যবদ্ধ হয়। তখন কিন্তু জনস্বার্থবিরোধী অবস্থানই তারা ঘোষণা করতে পারে। সুতরাং আজকে সময় এসেছে জনস্বার্থের পক্ষের রাজনৈতিক দল, ব্যক্তিবর্গকে এক হওয়া। সেই কাজটি আমরা বামপন্থীরা প্রচেষ্টা নিয়ে চলেছি। সেই লক্ষ্য নিয়েই এবারে আমরা বিজয় দিবস পালন করছি।’

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে যশোর-৩ (সদর) আসনে ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) কার্যকরী সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলমকে। এই প্রার্থীকে ঘিরে হঠাৎ করে পাল্টে যেতে পারে সদর আসনের ভোটের হিসাবনিকাশ। নানা সমীকরণ মেলাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী
২৫ নভেম্বর ২০২৩
পদ্মা সেতুতে এক বাসের পেছনে আরেক বাসের ধাক্কায় তোফায়েল মিয়া (২৭) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। আরও বেশ কয়েক যাত্রী আহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার অধীন পদ্মা সেতুর ২৯ নম্বর পিলারের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এক বিবৃতিতে এবার মহান মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী হিসেবে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। অবশ্য সেই সঙ্গে নেতৃত্বদানকারী হিসেবে শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান...
৩৩ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, ‘স্বাধীনতা যার জন্য, সেই মর্যাদা এখনো হয় নাই। এ দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। ভালো নির্বাচন হয়নি বলেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। ভালো নির্বাচন হলে শেখ হাসিনা সরকারের এইভাবে নির্মম পতন হতো না।’
৪২ মিনিট আগেশরীয়তপুর প্রতিনিধি

পদ্মা সেতুতে এক বাসের পেছনে আরেক বাসের ধাক্কায় তোফায়েল মিয়া (২৭) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এতে আরও বেশ কয়েক যাত্রী আহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার অধীন পদ্মা সেতুর ২৯ নম্বর পিলারের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত তোফায়েল বসুমতি পরিবহন বাসের চালকের সহকারী (হেলপার)।
পুলিশ জানায়, রাত আনুমানিক পৌনে ৩টার দিকে ঢাকা থেকে ভাঙ্গাগামী বসুমতি পরিবহনের একটি বাস দ্রুতগতিতে এসে পেছন দিক থেকে ঢাকা থেকে কুয়াকাটাগামী পদ্মা স্পেশাল পরিবহনের একটি বাসকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই বসুমতি পরিবহনের সহকারী তোফায়েল নিহত হন।
দুর্ঘটনার পর কিছু সময়ের জন্য সেতুতে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দ্রুত পদক্ষেপে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, দুর্ঘটনাকবলিত বাস দুটি জব্দ করা হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। তিনি আরও বলেন, বর্তমানে পদ্মা সেতু এলাকায় সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।

পদ্মা সেতুতে এক বাসের পেছনে আরেক বাসের ধাক্কায় তোফায়েল মিয়া (২৭) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এতে আরও বেশ কয়েক যাত্রী আহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার অধীন পদ্মা সেতুর ২৯ নম্বর পিলারের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত তোফায়েল বসুমতি পরিবহন বাসের চালকের সহকারী (হেলপার)।
পুলিশ জানায়, রাত আনুমানিক পৌনে ৩টার দিকে ঢাকা থেকে ভাঙ্গাগামী বসুমতি পরিবহনের একটি বাস দ্রুতগতিতে এসে পেছন দিক থেকে ঢাকা থেকে কুয়াকাটাগামী পদ্মা স্পেশাল পরিবহনের একটি বাসকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই বসুমতি পরিবহনের সহকারী তোফায়েল নিহত হন।
দুর্ঘটনার পর কিছু সময়ের জন্য সেতুতে যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দ্রুত পদক্ষেপে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, দুর্ঘটনাকবলিত বাস দুটি জব্দ করা হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। তিনি আরও বলেন, বর্তমানে পদ্মা সেতু এলাকায় সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে যশোর-৩ (সদর) আসনে ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) কার্যকরী সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলমকে। এই প্রার্থীকে ঘিরে হঠাৎ করে পাল্টে যেতে পারে সদর আসনের ভোটের হিসাবনিকাশ। নানা সমীকরণ মেলাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী
২৫ নভেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেছেন, ‘আমি ক্ষোভের সাথে লক্ষ করছি, পঁচিশের বিজয় দিবসের আগেই আমাদের একাত্তরের ঘাতক চক্র, তারা মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে যে সংগ্রাম, তাদের অপতৎপরতা সূচনা করেছে।
১১ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এক বিবৃতিতে এবার মহান মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী হিসেবে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। অবশ্য সেই সঙ্গে নেতৃত্বদানকারী হিসেবে শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান...
৩৩ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, ‘স্বাধীনতা যার জন্য, সেই মর্যাদা এখনো হয় নাই। এ দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। ভালো নির্বাচন হয়নি বলেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। ভালো নির্বাচন হলে শেখ হাসিনা সরকারের এইভাবে নির্মম পতন হতো না।’
৪২ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এক বিবৃতিতে এবার মহান মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী হিসেবে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। অবশ্য সেই সঙ্গে নেতৃত্বদানকারী হিসেবে শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক এম. এ. জি ওসমানীর নামও উল্লেখ করা হয়েছে।
গত ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) আয়োজিত এক আলোচনা সভায় চবি উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের দেওয়া বক্তব্য নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। সেই বক্তব্যের ব্যাখ্যাসহ বিবৃতিতে এসব বলা হয়েছে। বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে, তাঁর বক্তব্যের খণ্ডিত অংশ গণমাধ্যমে প্রচার হওয়ায় জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে।
রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান তাঁর বক্তব্যে শহীদ বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডকে শুধু পাকিস্তানি বাহিনীর কাজ নয়, বরং আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ বলে মনে করেছেন। এই নিয়ে বিভ্রান্তি দূর করতে এবং জাতিকে সঠিক ইতিহাস জানাতে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিকট স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন।
গত রোববার (১৪ ডিসেম্বর ২০২৫) বেলা ১১টায় চবি উপাচার্য দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ‘মুক্তচিন্তা, মুক্তিযুদ্ধ এবং একাত্তরের বুদ্ধিজীবী হত্যা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার। সভাপতিত্ব করেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) ও অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন চবি জাদুঘরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় সহ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘যে সময় আমি (পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী) দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছি, আমি জীবিত থাকব না মৃত থাকব, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি; সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।’ এ ছাড়া তিনি মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেন।
অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের এ বক্তব্য ছড়িয়ে পড়ার পরই সমালোচনা হতে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলসহ ছয়টি সংগঠন তাঁর পদত্যাগের দাবি করে। এ দাবিতে তাঁরা গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টায় প্রশাসনিক ভবনে তালা দিয়ে রাখেন। ফলে রাত প্রায় পৌনে ৯টা পর্যন্ত ভবনটিতে আটকা ছিলেন সহ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান, সহ-উপাচার্য (প্রশাসনিক) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিন ও ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম।
এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল দেওয়া বিবৃতিতে আরও বলা হয়, উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান তাঁর বক্তব্যের শুরুতেই ৫২’র ভাষা আন্দোলন, ৭১’র স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং ২৪’র জুলাই আন্দোলনে শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। তিনি মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক, শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক এম. এ. জি ওসমানীসহ সকল শহীদকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন।
ড. শামীম উদ্দিন খান একাডেমিক আলোচনার অংশ হিসেবে তাঁর বক্তব্যের সপক্ষে বেশ কয়েকটি রেফারেন্স টেনে আনেন বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল কাদিরের লেখা ‘দুশো ছেষট্টি দিনে স্বাধীন’ বইয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছেন, ‘৬ ডিসেম্বর থেকে দৌঁড়ের উপর থাকা পাকিস্তানি বাহিনী ১৪ তারিখ এতগুলো লোকের বাসায় গিয়ে গিয়ে বুদ্ধিজীবী হত্যা করেছেন, এটা বিশ্বাসযোগ্য নয়।’ এ ছাড়া শহীদ বুদ্ধিজীবী মুনির চৌধুরীর ছেলে আসিফ মুনিরের দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারের উল্লেখ করে বলেছেন, ‘পাকিস্তানিরা আমার বাবাকে হত্যা করেনি।’
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাঁর বক্তব্যের ব্যাখ্যায় জানিয়েছে, বক্তব্য পেশ করার সময় অনিচ্ছাকৃতভাবে উপ-উপাচার্য ‘পাকিস্তানি বাহিনী’র পরিবর্তে ‘পাকিস্তানি যোদ্ধা’ এবং ‘বিশ্বাসযোগ্য নয়’ বলতে গিয়ে ‘অবান্তর’ শব্দ ব্যবহার করেন, যা বিভ্রান্তি তৈরি করেছে। এটি ছিল অনিচ্ছাকৃত এবং তাৎক্ষণিক আলোচনার অংশ।
উল্লেখ্য, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী গণতন্ত্রের মানসপুত্র খ্যাত উপমহাদেশের বরেণ্য রাজনৈতিক নেতা। ১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর লেবাননের বৈরুতের এক হোটেলকক্ষে নিঃসঙ্গ অবস্থায় মারা যান তিনি। অন্যদিকে জাতীয় নেতা শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক প্রথিতযশা বাঙালি রাজনীতিবিদ। তিনি ১৮৭৩ সালের ২৬ অক্টোবর বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। রাজনৈতিক মহল ও সাধারণ মানুষের কাছে শেরেবাংলা (বাংলার বাঘ) এবং ‘হক সাহেব’ নামে সমধিক পরিচিত ছিলেন। ১৯৬২ সালের ২৭ এপ্রিল তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
মহান এ দুই নেতার একজনের মৃত্যুর নয় বছর ও অন্যজনের আট বছর পর মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়। ফলে কীভাবে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিলেন এ প্রশ্ন তুলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই সমালোচনা করছেন। তাঁরা বলছেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ইতিহাস বিকৃতি করছে। এক বিকৃতির ব্যাখ্যায় আরেক বিকৃতি করা হয়েছে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এক বিবৃতিতে এবার মহান মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী হিসেবে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। অবশ্য সেই সঙ্গে নেতৃত্বদানকারী হিসেবে শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক এম. এ. জি ওসমানীর নামও উল্লেখ করা হয়েছে।
গত ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) আয়োজিত এক আলোচনা সভায় চবি উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের দেওয়া বক্তব্য নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। সেই বক্তব্যের ব্যাখ্যাসহ বিবৃতিতে এসব বলা হয়েছে। বিবৃতিতে দাবি করা হয়েছে, তাঁর বক্তব্যের খণ্ডিত অংশ গণমাধ্যমে প্রচার হওয়ায় জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে।
রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান তাঁর বক্তব্যে শহীদ বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডকে শুধু পাকিস্তানি বাহিনীর কাজ নয়, বরং আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ বলে মনে করেছেন। এই নিয়ে বিভ্রান্তি দূর করতে এবং জাতিকে সঠিক ইতিহাস জানাতে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিকট স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন।
গত রোববার (১৪ ডিসেম্বর ২০২৫) বেলা ১১টায় চবি উপাচার্য দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ‘মুক্তচিন্তা, মুক্তিযুদ্ধ এবং একাত্তরের বুদ্ধিজীবী হত্যা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার। সভাপতিত্ব করেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) ও অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন চবি জাদুঘরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এই আলোচনা সভায় সহ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘যে সময় আমি (পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী) দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছি, আমি জীবিত থাকব না মৃত থাকব, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি; সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।’ এ ছাড়া তিনি মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেন।
অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খানের এ বক্তব্য ছড়িয়ে পড়ার পরই সমালোচনা হতে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলসহ ছয়টি সংগঠন তাঁর পদত্যাগের দাবি করে। এ দাবিতে তাঁরা গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টায় প্রশাসনিক ভবনে তালা দিয়ে রাখেন। ফলে রাত প্রায় পৌনে ৯টা পর্যন্ত ভবনটিতে আটকা ছিলেন সহ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান, সহ-উপাচার্য (প্রশাসনিক) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিন ও ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম।
এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল দেওয়া বিবৃতিতে আরও বলা হয়, উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান তাঁর বক্তব্যের শুরুতেই ৫২’র ভাষা আন্দোলন, ৭১’র স্বাধীনতা সংগ্রাম এবং ২৪’র জুলাই আন্দোলনে শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। তিনি মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক, শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক এম. এ. জি ওসমানীসহ সকল শহীদকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন।
ড. শামীম উদ্দিন খান একাডেমিক আলোচনার অংশ হিসেবে তাঁর বক্তব্যের সপক্ষে বেশ কয়েকটি রেফারেন্স টেনে আনেন বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল কাদিরের লেখা ‘দুশো ছেষট্টি দিনে স্বাধীন’ বইয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছেন, ‘৬ ডিসেম্বর থেকে দৌঁড়ের উপর থাকা পাকিস্তানি বাহিনী ১৪ তারিখ এতগুলো লোকের বাসায় গিয়ে গিয়ে বুদ্ধিজীবী হত্যা করেছেন, এটা বিশ্বাসযোগ্য নয়।’ এ ছাড়া শহীদ বুদ্ধিজীবী মুনির চৌধুরীর ছেলে আসিফ মুনিরের দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারের উল্লেখ করে বলেছেন, ‘পাকিস্তানিরা আমার বাবাকে হত্যা করেনি।’
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাঁর বক্তব্যের ব্যাখ্যায় জানিয়েছে, বক্তব্য পেশ করার সময় অনিচ্ছাকৃতভাবে উপ-উপাচার্য ‘পাকিস্তানি বাহিনী’র পরিবর্তে ‘পাকিস্তানি যোদ্ধা’ এবং ‘বিশ্বাসযোগ্য নয়’ বলতে গিয়ে ‘অবান্তর’ শব্দ ব্যবহার করেন, যা বিভ্রান্তি তৈরি করেছে। এটি ছিল অনিচ্ছাকৃত এবং তাৎক্ষণিক আলোচনার অংশ।
উল্লেখ্য, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী গণতন্ত্রের মানসপুত্র খ্যাত উপমহাদেশের বরেণ্য রাজনৈতিক নেতা। ১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর লেবাননের বৈরুতের এক হোটেলকক্ষে নিঃসঙ্গ অবস্থায় মারা যান তিনি। অন্যদিকে জাতীয় নেতা শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক প্রথিতযশা বাঙালি রাজনীতিবিদ। তিনি ১৮৭৩ সালের ২৬ অক্টোবর বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। রাজনৈতিক মহল ও সাধারণ মানুষের কাছে শেরেবাংলা (বাংলার বাঘ) এবং ‘হক সাহেব’ নামে সমধিক পরিচিত ছিলেন। ১৯৬২ সালের ২৭ এপ্রিল তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
মহান এ দুই নেতার একজনের মৃত্যুর নয় বছর ও অন্যজনের আট বছর পর মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হয়। ফলে কীভাবে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিলেন এ প্রশ্ন তুলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই সমালোচনা করছেন। তাঁরা বলছেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ইতিহাস বিকৃতি করছে। এক বিকৃতির ব্যাখ্যায় আরেক বিকৃতি করা হয়েছে।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে যশোর-৩ (সদর) আসনে ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) কার্যকরী সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলমকে। এই প্রার্থীকে ঘিরে হঠাৎ করে পাল্টে যেতে পারে সদর আসনের ভোটের হিসাবনিকাশ। নানা সমীকরণ মেলাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী
২৫ নভেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেছেন, ‘আমি ক্ষোভের সাথে লক্ষ করছি, পঁচিশের বিজয় দিবসের আগেই আমাদের একাত্তরের ঘাতক চক্র, তারা মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে যে সংগ্রাম, তাদের অপতৎপরতা সূচনা করেছে।
১১ মিনিট আগে
পদ্মা সেতুতে এক বাসের পেছনে আরেক বাসের ধাক্কায় তোফায়েল মিয়া (২৭) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। আরও বেশ কয়েক যাত্রী আহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার অধীন পদ্মা সেতুর ২৯ নম্বর পিলারের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, ‘স্বাধীনতা যার জন্য, সেই মর্যাদা এখনো হয় নাই। এ দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। ভালো নির্বাচন হয়নি বলেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। ভালো নির্বাচন হলে শেখ হাসিনা সরকারের এইভাবে নির্মম পতন হতো না।’
৪২ মিনিট আগেসাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, ‘স্বাধীনতা যার জন্য, সেই মর্যাদা এখনো হয় নাই। এ দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। ভালো নির্বাচন হয়নি বলেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। ভালো নির্বাচন হলে শেখ হাসিনা সরকারের এইভাবে নির্মম পতন হতো না।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘অধ্যাপক ইউনূসের সরকারের যে কর্মকাণ্ড, যাদের নিয়ে উনি ওঠেন বসেন, তারাই বাংলাদেশ না। তারা বাংলাদেশের হয়তো ২৫ ভাগও না। সেই জন্য সার্বিকভাবে নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি হলে আমরা অবশ্যই নির্বাচন করব। কিন্তু কোনো পাতানো নির্বাচনে আমরা যাব না।’ এ সময় দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা তাঁর সঙ্গে ছিলেন।

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, ‘স্বাধীনতা যার জন্য, সেই মর্যাদা এখনো হয় নাই। এ দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। ভালো নির্বাচন হয়নি বলেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। ভালো নির্বাচন হলে শেখ হাসিনা সরকারের এইভাবে নির্মম পতন হতো না।’
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘অধ্যাপক ইউনূসের সরকারের যে কর্মকাণ্ড, যাদের নিয়ে উনি ওঠেন বসেন, তারাই বাংলাদেশ না। তারা বাংলাদেশের হয়তো ২৫ ভাগও না। সেই জন্য সার্বিকভাবে নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি হলে আমরা অবশ্যই নির্বাচন করব। কিন্তু কোনো পাতানো নির্বাচনে আমরা যাব না।’ এ সময় দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা তাঁর সঙ্গে ছিলেন।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে যশোর-৩ (সদর) আসনে ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) কার্যকরী সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলমকে। এই প্রার্থীকে ঘিরে হঠাৎ করে পাল্টে যেতে পারে সদর আসনের ভোটের হিসাবনিকাশ। নানা সমীকরণ মেলাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী
২৫ নভেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেছেন, ‘আমি ক্ষোভের সাথে লক্ষ করছি, পঁচিশের বিজয় দিবসের আগেই আমাদের একাত্তরের ঘাতক চক্র, তারা মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে যে সংগ্রাম, তাদের অপতৎপরতা সূচনা করেছে।
১১ মিনিট আগে
পদ্মা সেতুতে এক বাসের পেছনে আরেক বাসের ধাক্কায় তোফায়েল মিয়া (২৭) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। আরও বেশ কয়েক যাত্রী আহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার অধীন পদ্মা সেতুর ২৯ নম্বর পিলারের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এক বিবৃতিতে এবার মহান মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী হিসেবে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। অবশ্য সেই সঙ্গে নেতৃত্বদানকারী হিসেবে শেখ মুজিবুর রহমান, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান...
৩৩ মিনিট আগে