রাবিক হাসান, (জামালপুর) মেলান্দহ

বিদ্যালয়টিতে ছয়টি শ্রেণির মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৯। সহকারী শিক্ষকের চার পদই শূন্য। সবশেষ সহকারী শিক্ষক বদলি হওয়ায় এক বছর ধরে একাই রয়েছেন প্রধান শিক্ষক। সেই থেকে বিদ্যালয়ের সব কাজ একাই সামলাচ্ছেন তিনি।
জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার নয়ানগর ইউনিয়নে ৫ নম্বর চর উওর উস্তম আলী মাস্টার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চিত্র এটি।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়করণ হওয়ার পর থেকে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। শুরু থেকেই প্রধান শিক্ষক শাহ জামাল ও আরেকজন সহকারী শিক্ষক ছিলেন। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে সহকারী শিক্ষক বদলি হয়ে চলে যান। তারপর বিদ্যালয়ে আর কোনো সহকারী শিক্ষক আসেননি।
বর্তমানে চারজন সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। বিদ্যালয়ে খাতা-কলমে ছয়টি শ্রেণিতে মোট শিক্ষার্থী রয়েছে ৬৯। এদের মধ্যে প্রাক্-প্রাথমিকে ১০ জন শিক্ষার্থী, প্রথম শ্রেণিতে ১০ জন, দ্বিতীয় শ্রেণিতে ১২, তৃতীয় শ্রেণিতে ১২, চতুর্থ শ্রেণিতে ১৩ ও পঞ্চম শ্রেণিতে ১২ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।
গত বুধবার সরেজমিন দেখা যায়, নীরব-নিস্তব্ধ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ, বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষ ও দুটি শ্রেণির কক্ষ তালাবদ্ধ, তবে একটি শ্রেণিকক্ষ খোলা রয়েছে। শ্রেণিকক্ষের ভেতর ঢুকতেই দেখা যায় ১০ জন শিক্ষার্থী ও প্রধান শিক্ষককে।
শ্রেণিকক্ষে তৃতীয় শ্রেণির চারজন, চতুর্থ শ্রেণির দুজন শিক্ষার্থী ও পঞ্চম শ্রেণির চারজন শিক্ষার্থীকে একসঙ্গে পাঠদান দিচ্ছেন প্রধান শিক্ষক শাহ জামাল। এ তিন ক্লাসের শিক্ষার্থীরা এক শ্রেণিকক্ষে পাশাপাশি বসে ক্লাস করছে।
স্থানীয়রা জানান, এক বছর ধরে প্রধান শিক্ষক শাহ জামাল ছাড়া কেউ নেই। প্রধান শিক্ষক একাই স্কুলের সব কাজ করেন। এই স্কুলটি চর এলাকায়। স্কুলে আসার রাস্তাঘাট একদমই খারাপ। একে তো এখানে কাঁচা রাস্তা, অন্যদিকে বর্ষার সময় হেঁটেও চলাচল করা যায় না। তাই কোনো শিক্ষকও এই স্কুলে চাকরি করতে চান না।
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী শাপলা আক্তার বলে, ‘আমাদের স্যার একজন আছে, আর স্যার কেউ নাই। একাই আমাদের সব ক্লাস নেন। আগে ছাত্রছাত্রী বেশি ছিল, স্যার নাই দেইখা অন্য স্কুলে চলে গেছে।’
চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী মো. বোরহান বলে, ‘আমাদের ক্লাসে আমরা দুজন ছাত্রছাত্রী আজ স্কুল আইছি। ক্লাস থ্রি, ফোর, ফাইভ—সবার একসঙ্গে ক্লাস নেন স্যারে।’
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার আগে শিক্ষকেরা আগেই এসে স্কুল দেখেন, পরে আসতে চান না। কারণ, স্কুলে আসার রাস্তাঘাট খারাপ এবং চরাঞ্চলে হওয়ায় কোনো শিক্ষক এই স্কুলে আসতে চান না।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. শাহ জামাল বলেন, ‘খুব কষ্টে রয়েছি, বিদ্যালয়ে আমি ছাড়া আর কেউ নাই। আমার একাই সব কাজ করতে হয়। ২০১৭ সালের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। তখন থেকে দুজন শিক্ষক ছিলাম। ২০২২ সালের শেষের দিকে একজন শিক্ষক বদলি হয়ে অন্য জায়গায় চলে যান। তার পর থেকে আমি একাই রয়েছি। প্রতিদিন আমার একাই ক্লাস নিতে হয়। এদিকে শিক্ষক না থাকাই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কমে গেছে।’
প্রধান শিক্ষক আরও বলেন, ‘শিক্ষকেরা স্কুলে আসতে চান না মূল কারণ হচ্ছে, বিদ্যালয়ে আসার রাস্তাঘাট খুবই খারাপ, এ বিদ্যালয়টি চরাঞ্চল এলাকায়। বর্ষার সময় দুই কিলোমিটার হেঁটে স্কুলে আসতে হয়। এ সময় মোটরসাইকেল দিয়ে কোনো রকম আসা যায়। এ ছাড়া কোনো গাড়ি-ঘোড়া চলে না। বর্তমানে রাস্তার দুপাশেই ভুট্টাখেত দিয়ে একা আসাও ভীতিকর পরিবেশ।’
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী চকদার বলেন, ‘আমি নতুন এসেছি, পরে বিষয়টি জেনেছি। দু-এক দিনের মধ্যেই ডেপুটেশনে শিক্ষক আমরা দিয়ে দিব ওই বিদ্যালয়ে।’
জামালপুরের জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এম এম মিজানুর রহমান বলেন, ‘এই বিষয় নিয়ে আমি না জেনে কিছু বলতে পারব না। এ বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কাছ থেকে জানতে হবে।’

বিদ্যালয়টিতে ছয়টি শ্রেণির মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৯। সহকারী শিক্ষকের চার পদই শূন্য। সবশেষ সহকারী শিক্ষক বদলি হওয়ায় এক বছর ধরে একাই রয়েছেন প্রধান শিক্ষক। সেই থেকে বিদ্যালয়ের সব কাজ একাই সামলাচ্ছেন তিনি।
জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার নয়ানগর ইউনিয়নে ৫ নম্বর চর উওর উস্তম আলী মাস্টার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চিত্র এটি।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়করণ হওয়ার পর থেকে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। শুরু থেকেই প্রধান শিক্ষক শাহ জামাল ও আরেকজন সহকারী শিক্ষক ছিলেন। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে সহকারী শিক্ষক বদলি হয়ে চলে যান। তারপর বিদ্যালয়ে আর কোনো সহকারী শিক্ষক আসেননি।
বর্তমানে চারজন সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। বিদ্যালয়ে খাতা-কলমে ছয়টি শ্রেণিতে মোট শিক্ষার্থী রয়েছে ৬৯। এদের মধ্যে প্রাক্-প্রাথমিকে ১০ জন শিক্ষার্থী, প্রথম শ্রেণিতে ১০ জন, দ্বিতীয় শ্রেণিতে ১২, তৃতীয় শ্রেণিতে ১২, চতুর্থ শ্রেণিতে ১৩ ও পঞ্চম শ্রেণিতে ১২ জন শিক্ষার্থী রয়েছে।
গত বুধবার সরেজমিন দেখা যায়, নীরব-নিস্তব্ধ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ, বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষ ও দুটি শ্রেণির কক্ষ তালাবদ্ধ, তবে একটি শ্রেণিকক্ষ খোলা রয়েছে। শ্রেণিকক্ষের ভেতর ঢুকতেই দেখা যায় ১০ জন শিক্ষার্থী ও প্রধান শিক্ষককে।
শ্রেণিকক্ষে তৃতীয় শ্রেণির চারজন, চতুর্থ শ্রেণির দুজন শিক্ষার্থী ও পঞ্চম শ্রেণির চারজন শিক্ষার্থীকে একসঙ্গে পাঠদান দিচ্ছেন প্রধান শিক্ষক শাহ জামাল। এ তিন ক্লাসের শিক্ষার্থীরা এক শ্রেণিকক্ষে পাশাপাশি বসে ক্লাস করছে।
স্থানীয়রা জানান, এক বছর ধরে প্রধান শিক্ষক শাহ জামাল ছাড়া কেউ নেই। প্রধান শিক্ষক একাই স্কুলের সব কাজ করেন। এই স্কুলটি চর এলাকায়। স্কুলে আসার রাস্তাঘাট একদমই খারাপ। একে তো এখানে কাঁচা রাস্তা, অন্যদিকে বর্ষার সময় হেঁটেও চলাচল করা যায় না। তাই কোনো শিক্ষকও এই স্কুলে চাকরি করতে চান না।
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী শাপলা আক্তার বলে, ‘আমাদের স্যার একজন আছে, আর স্যার কেউ নাই। একাই আমাদের সব ক্লাস নেন। আগে ছাত্রছাত্রী বেশি ছিল, স্যার নাই দেইখা অন্য স্কুলে চলে গেছে।’
চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী মো. বোরহান বলে, ‘আমাদের ক্লাসে আমরা দুজন ছাত্রছাত্রী আজ স্কুল আইছি। ক্লাস থ্রি, ফোর, ফাইভ—সবার একসঙ্গে ক্লাস নেন স্যারে।’
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার আগে শিক্ষকেরা আগেই এসে স্কুল দেখেন, পরে আসতে চান না। কারণ, স্কুলে আসার রাস্তাঘাট খারাপ এবং চরাঞ্চলে হওয়ায় কোনো শিক্ষক এই স্কুলে আসতে চান না।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. শাহ জামাল বলেন, ‘খুব কষ্টে রয়েছি, বিদ্যালয়ে আমি ছাড়া আর কেউ নাই। আমার একাই সব কাজ করতে হয়। ২০১৭ সালের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়। তখন থেকে দুজন শিক্ষক ছিলাম। ২০২২ সালের শেষের দিকে একজন শিক্ষক বদলি হয়ে অন্য জায়গায় চলে যান। তার পর থেকে আমি একাই রয়েছি। প্রতিদিন আমার একাই ক্লাস নিতে হয়। এদিকে শিক্ষক না থাকাই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কমে গেছে।’
প্রধান শিক্ষক আরও বলেন, ‘শিক্ষকেরা স্কুলে আসতে চান না মূল কারণ হচ্ছে, বিদ্যালয়ে আসার রাস্তাঘাট খুবই খারাপ, এ বিদ্যালয়টি চরাঞ্চল এলাকায়। বর্ষার সময় দুই কিলোমিটার হেঁটে স্কুলে আসতে হয়। এ সময় মোটরসাইকেল দিয়ে কোনো রকম আসা যায়। এ ছাড়া কোনো গাড়ি-ঘোড়া চলে না। বর্তমানে রাস্তার দুপাশেই ভুট্টাখেত দিয়ে একা আসাও ভীতিকর পরিবেশ।’
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী চকদার বলেন, ‘আমি নতুন এসেছি, পরে বিষয়টি জেনেছি। দু-এক দিনের মধ্যেই ডেপুটেশনে শিক্ষক আমরা দিয়ে দিব ওই বিদ্যালয়ে।’
জামালপুরের জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এম এম মিজানুর রহমান বলেন, ‘এই বিষয় নিয়ে আমি না জেনে কিছু বলতে পারব না। এ বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কাছ থেকে জানতে হবে।’

চিত্রনায়ক সালমান শাহ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৩ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা এই তারিখ ধার্য করেন।
১২ মিনিট আগে
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, আসলে কি বলব স্বাস্থ্য সেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ আমি সাব সেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাব সেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তা-ভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নাই।
৩১ মিনিট আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে আটটি কুকুরছানা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া সেই সরকারি কর্মকর্তার স্ত্রী নিশি রহমানের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে পাবনা আমলি আদালত-২-এর বিচারক তরিকুল ইসলাম তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন। রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তাকারী আইনজীবী মোশফেকা জাহান কণিকা এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির বাবা দুলাল মিয়া বলেন, ‘ঠিকাদার রফিকের অধীনে মাদ্রাসা ভবনের নির্মাণকাজ করছিল আমার ছেলেসহ ছয়জন। কাজের সময় হঠাৎ বাঁশের মাচা ভেঙে পাঁচতলা ভবন থেকে নিচে পড়ে যায় রাসেল। সঙ্গে থাকা অন্য ব্যক্তিরা তাকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানেই তার মৃত্যু হয়।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চিত্রনায়ক সালমান শাহ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৩ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা এই তারিখ ধার্য করেন।
আজ প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা থানার পুলিশ পরিদর্শক আতিকুল ইসলাম খন্দকার প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন।
সালমান শাহ মৃত্যুর ২৯ বছর পর আদালতের নির্দেশে গত ২১ অক্টোবর রমনা থানায় হত্যা মামলা দায়ের হয়। মামলাটি করেন সালমান শাহর মামা মোহাম্মদ আলমগীর। মামলার এজাহারে ১১ জনকে আসামি করা হয়। অজ্ঞাতনামা আসামিও করা হয় কয়েকজনকে।
যাঁদের আসামি করা হয়েছে, তাঁরা হলেন সালমান শাহর সাবেক স্ত্রী সামিরা হক, সামিরা হকের মা লতিফা হক লুসি, আলোচিত বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই, খল চরিত্রের অভিনয়শিল্পী আশরাফুল হক ডন, ডেভিড, জাভেদ, ফারুক, রুবি, আব্দুস সাত্তার, সাজু ও রিজভি আহমেদ ফারহাদ।
এর আগে, ২০ অক্টোবর ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক রমনা থানার ওসিকে সালমান শাহর ‘অস্বাভাবিক মৃত্যু’ মামলাকে হত্যা মামলা হিসেবে গ্রহণ করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, রমনা থানায় মামলা দায়ের হওয়ার পর গত ২৭ অক্টোবর সালমান শাহর স্ত্রী সামিরা হক ও খলনায়ক আশরাফুল হক ওরফে ডনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত।

চিত্রনায়ক সালমান শাহ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৩ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা এই তারিখ ধার্য করেন।
আজ প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা থানার পুলিশ পরিদর্শক আতিকুল ইসলাম খন্দকার প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন।
সালমান শাহ মৃত্যুর ২৯ বছর পর আদালতের নির্দেশে গত ২১ অক্টোবর রমনা থানায় হত্যা মামলা দায়ের হয়। মামলাটি করেন সালমান শাহর মামা মোহাম্মদ আলমগীর। মামলার এজাহারে ১১ জনকে আসামি করা হয়। অজ্ঞাতনামা আসামিও করা হয় কয়েকজনকে।
যাঁদের আসামি করা হয়েছে, তাঁরা হলেন সালমান শাহর সাবেক স্ত্রী সামিরা হক, সামিরা হকের মা লতিফা হক লুসি, আলোচিত বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই, খল চরিত্রের অভিনয়শিল্পী আশরাফুল হক ডন, ডেভিড, জাভেদ, ফারুক, রুবি, আব্দুস সাত্তার, সাজু ও রিজভি আহমেদ ফারহাদ।
এর আগে, ২০ অক্টোবর ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক রমনা থানার ওসিকে সালমান শাহর ‘অস্বাভাবিক মৃত্যু’ মামলাকে হত্যা মামলা হিসেবে গ্রহণ করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, রমনা থানায় মামলা দায়ের হওয়ার পর গত ২৭ অক্টোবর সালমান শাহর স্ত্রী সামিরা হক ও খলনায়ক আশরাফুল হক ওরফে ডনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত।

বিদ্যালয়টিতে ছয়টি শ্রেণির মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৯। সহকারী শিক্ষকের চার পদই শূন্য। সবশেষ সহকারী শিক্ষক বদলি হওয়ায় এক বছর ধরে একাই রয়েছেন প্রধান শিক্ষক। সেই থেকে বিদ্যালয়ের সব কাজ একাই সামলাচ্ছেন তিনি।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, আসলে কি বলব স্বাস্থ্য সেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ আমি সাব সেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাব সেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তা-ভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নাই।
৩১ মিনিট আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে আটটি কুকুরছানা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া সেই সরকারি কর্মকর্তার স্ত্রী নিশি রহমানের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে পাবনা আমলি আদালত-২-এর বিচারক তরিকুল ইসলাম তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন। রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তাকারী আইনজীবী মোশফেকা জাহান কণিকা এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির বাবা দুলাল মিয়া বলেন, ‘ঠিকাদার রফিকের অধীনে মাদ্রাসা ভবনের নির্মাণকাজ করছিল আমার ছেলেসহ ছয়জন। কাজের সময় হঠাৎ বাঁশের মাচা ভেঙে পাঁচতলা ভবন থেকে নিচে পড়ে যায় রাসেল। সঙ্গে থাকা অন্য ব্যক্তিরা তাকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানেই তার মৃত্যু হয়।’
২ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শনে আসা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আবু জাফরের সঙ্গে তর্কে জড়ানোর কারণ জানালেন অব্যাহতি পাওয়া চিকিৎসক ধনদেব চন্দ্র বর্মণ। ঘটনার পরদিনই সামনে এসেছে কেন ১৭ বছরেও তিনি পদোন্নতি পাননি—তার পেছনের কারণগুলো।
এর আগে গতকাল শনিবার ডিজি হাসপাতাল পরিদর্শনে গেলে ক্যাজুয়ালটি ইনচার্জ ডা. ধনদেবের সঙ্গে বাকবিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয় এবং অসদাচরণের অভিযোগে কারণ দর্শাতে নোটিশ দেয়।
ঘটনার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ডা. ধনদেব। তিনি অভিযোগ করেন, অব্যবস্থাপনা, মিসম্যানেজমেন্ট এবং কর্তৃপক্ষের অবহেলায় স্বাস্থ্যসেবা বিশৃঙ্খল হয়ে পড়েছে। বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবা পুরোপুরি উদ্ভট এক উটের পিঠে চলছে। ২০১৩ সালে এমএস করেছি, কিন্তু অপারেশন করার সুযোগও পাইনি। ১৭ বছর পর গিয়ে সহকারী অধ্যাপক হলাম।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, আমরা সবসময় মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকি যে কোনো দুর্ঘটনা যেন না ঘটে। ২০২৩ সালের আগস্ট মাস থেকে আমি এখানে আছি। এ পর্যন্ত কোনো দুর্ঘটনা বা কেউ কারো সঙ্গে মিসবিহেব করছেন, ক্যাজুয়ালটিতে ভাঙচুর হয়েছে বা কোনো কিছু এরকম হয়নি।
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, আমি খুব সুষ্ঠুভাবেই পরিচালনা করছি। আমাদের পরিচালক স্যার, সহকারী পরিচালক স্যার এবং ডেপুটি ডিরেক্টর স্যারের তত্ত্বাবধানে আমরা খুব সুন্দরভাবেই চালাচ্ছি। ডিজির কাছ থেকে গুরুজনের মতো ব্যবহার আশা করেছিলাম। কিন্তু তিনি এসে কী কী সমস্যা, সেগুলো জানতে না চেয়ে ভেতরে কেন টেবিল, এ নিয়ে কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, আমি তিনবার উনাকে নাম বলার পরেও উনি আমাকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে কথা বলছিলেন। আমার কিন্তু চাকরি বেশিদিন নাই। আর এক বছর পরেই আমি পিআরএলে চলে যাব। আমি অনেক সিনিয়র ২০১৩-তে আমি এমএস করেছি, আমাকে ২০২৫-সহকারী অধ্যাপক বানাইলো। আমি জেনারেল সার্জারিতে অপারেশন থিয়েটারে হাসপাতালের ভেতরে কোনো অপারেশন করার সুযোগই পাইনি। সেই সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্য হয়নি আমার। যেটাই হোক, এই যে প্রেক্ষাপট এটার জন্য দায়ী আমি মনে করি কর্তৃপক্ষের অবহেলা। মানে আমাদের এ রকম আরও ম্যানপাওয়ার আছে যেগুলো আমরা কাজে লাগাইতে ব্যর্থ। আমাদের সঠিক লোককে সঠিক জায়গায় কাজে আমরা দিতে পারি না।
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, আসলে কি বলব স্বাস্থ্য সেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ আমি সাব সেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাব সেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তা-ভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নাই। আমি সাসপেনশন চাই। আমি সরকারি চাকরি করতে চাই না।
কেন পদোন্নতি পাননি ধনদেব বর্মণ?
ঘটনার পর অনুসন্ধানে জানা গেছে, পদোন্নতির নিয়ম মানেননি বলেই ডা. ধনদেব এত বছর পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত ছিলেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, তিনি নিয়মিত বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন (এসিআর) জমা দেননি। ফাউন্ডেশন ট্রেনিং সম্পন্ন করেননি। ডিপার্টমেন্টাল পরীক্ষা ও সিনিয়র স্কেল পরীক্ষায় অংশ নেননি। ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন ক্লিনিকে অপারেশন করার সুবিধা পেতে তিনি নিজের পদোন্নতির আবেদনও দীর্ঘদিন করেননি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ‘ডা. ধনদেব পদোন্নতির কোনো ক্রাইটেরিয়া পূরণ করেননি। তাই আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে তিনি পদোন্নতি পাননি। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাকে চলতি বছরের ২৯ জুলাই পদোন্নতি দিলে তিনি সহকারী অধ্যাপক হন।’

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পরিদর্শনে আসা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. আবু জাফরের সঙ্গে তর্কে জড়ানোর কারণ জানালেন অব্যাহতি পাওয়া চিকিৎসক ধনদেব চন্দ্র বর্মণ। ঘটনার পরদিনই সামনে এসেছে কেন ১৭ বছরেও তিনি পদোন্নতি পাননি—তার পেছনের কারণগুলো।
এর আগে গতকাল শনিবার ডিজি হাসপাতাল পরিদর্শনে গেলে ক্যাজুয়ালটি ইনচার্জ ডা. ধনদেবের সঙ্গে বাকবিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয় এবং অসদাচরণের অভিযোগে কারণ দর্শাতে নোটিশ দেয়।
ঘটনার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ডা. ধনদেব। তিনি অভিযোগ করেন, অব্যবস্থাপনা, মিসম্যানেজমেন্ট এবং কর্তৃপক্ষের অবহেলায় স্বাস্থ্যসেবা বিশৃঙ্খল হয়ে পড়েছে। বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবা পুরোপুরি উদ্ভট এক উটের পিঠে চলছে। ২০১৩ সালে এমএস করেছি, কিন্তু অপারেশন করার সুযোগও পাইনি। ১৭ বছর পর গিয়ে সহকারী অধ্যাপক হলাম।’
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, আমরা সবসময় মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকি যে কোনো দুর্ঘটনা যেন না ঘটে। ২০২৩ সালের আগস্ট মাস থেকে আমি এখানে আছি। এ পর্যন্ত কোনো দুর্ঘটনা বা কেউ কারো সঙ্গে মিসবিহেব করছেন, ক্যাজুয়ালটিতে ভাঙচুর হয়েছে বা কোনো কিছু এরকম হয়নি।
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, আমি খুব সুষ্ঠুভাবেই পরিচালনা করছি। আমাদের পরিচালক স্যার, সহকারী পরিচালক স্যার এবং ডেপুটি ডিরেক্টর স্যারের তত্ত্বাবধানে আমরা খুব সুন্দরভাবেই চালাচ্ছি। ডিজির কাছ থেকে গুরুজনের মতো ব্যবহার আশা করেছিলাম। কিন্তু তিনি এসে কী কী সমস্যা, সেগুলো জানতে না চেয়ে ভেতরে কেন টেবিল, এ নিয়ে কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, আমি তিনবার উনাকে নাম বলার পরেও উনি আমাকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে কথা বলছিলেন। আমার কিন্তু চাকরি বেশিদিন নাই। আর এক বছর পরেই আমি পিআরএলে চলে যাব। আমি অনেক সিনিয়র ২০১৩-তে আমি এমএস করেছি, আমাকে ২০২৫-সহকারী অধ্যাপক বানাইলো। আমি জেনারেল সার্জারিতে অপারেশন থিয়েটারে হাসপাতালের ভেতরে কোনো অপারেশন করার সুযোগই পাইনি। সেই সৌভাগ্য বা দুর্ভাগ্য হয়নি আমার। যেটাই হোক, এই যে প্রেক্ষাপট এটার জন্য দায়ী আমি মনে করি কর্তৃপক্ষের অবহেলা। মানে আমাদের এ রকম আরও ম্যানপাওয়ার আছে যেগুলো আমরা কাজে লাগাইতে ব্যর্থ। আমাদের সঠিক লোককে সঠিক জায়গায় কাজে আমরা দিতে পারি না।
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, আসলে কি বলব স্বাস্থ্য সেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ আমি সাব সেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাব সেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তা-ভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নাই। আমি সাসপেনশন চাই। আমি সরকারি চাকরি করতে চাই না।
কেন পদোন্নতি পাননি ধনদেব বর্মণ?
ঘটনার পর অনুসন্ধানে জানা গেছে, পদোন্নতির নিয়ম মানেননি বলেই ডা. ধনদেব এত বছর পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত ছিলেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, তিনি নিয়মিত বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন (এসিআর) জমা দেননি। ফাউন্ডেশন ট্রেনিং সম্পন্ন করেননি। ডিপার্টমেন্টাল পরীক্ষা ও সিনিয়র স্কেল পরীক্ষায় অংশ নেননি। ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন ক্লিনিকে অপারেশন করার সুবিধা পেতে তিনি নিজের পদোন্নতির আবেদনও দীর্ঘদিন করেননি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ‘ডা. ধনদেব পদোন্নতির কোনো ক্রাইটেরিয়া পূরণ করেননি। তাই আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে তিনি পদোন্নতি পাননি। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাকে চলতি বছরের ২৯ জুলাই পদোন্নতি দিলে তিনি সহকারী অধ্যাপক হন।’

বিদ্যালয়টিতে ছয়টি শ্রেণির মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৯। সহকারী শিক্ষকের চার পদই শূন্য। সবশেষ সহকারী শিক্ষক বদলি হওয়ায় এক বছর ধরে একাই রয়েছেন প্রধান শিক্ষক। সেই থেকে বিদ্যালয়ের সব কাজ একাই সামলাচ্ছেন তিনি।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
চিত্রনায়ক সালমান শাহ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৩ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা এই তারিখ ধার্য করেন।
১২ মিনিট আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে আটটি কুকুরছানা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া সেই সরকারি কর্মকর্তার স্ত্রী নিশি রহমানের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে পাবনা আমলি আদালত-২-এর বিচারক তরিকুল ইসলাম তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন। রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তাকারী আইনজীবী মোশফেকা জাহান কণিকা এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
নিহত ব্যক্তির বাবা দুলাল মিয়া বলেন, ‘ঠিকাদার রফিকের অধীনে মাদ্রাসা ভবনের নির্মাণকাজ করছিল আমার ছেলেসহ ছয়জন। কাজের সময় হঠাৎ বাঁশের মাচা ভেঙে পাঁচতলা ভবন থেকে নিচে পড়ে যায় রাসেল। সঙ্গে থাকা অন্য ব্যক্তিরা তাকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানেই তার মৃত্যু হয়।’
২ ঘণ্টা আগেপাবনা প্রতিনিধি

পাবনার ঈশ্বরদীতে আটটি কুকুরছানা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া সেই সরকারি কর্মকর্তার স্ত্রী নিশি রহমানের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে পাবনা আমলি আদালত-২-এর বিচারক তরিকুল ইসলাম তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন। রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তাকারী আইনজীবী মোশফেকা জাহান কণিকা এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মোশফেকা জাহান কণিকা বলেন, ‘আজ আসামির জামিন শুনানির দিন ধার্য ছিল। বিচারক শুনানি শেষে তাঁর জামিন মঞ্জুর করেছেন। এটি জামিনযোগ্য অপরাধ হওয়ায় এবং নারী বিবেচনায় নিয়ে তাঁর জামিন মঞ্জুর করা হয়েছে। পরবর্তী হাজিরার তারিখ আগামী বছরের ১১ জানুয়ারি।’
কণিকা আরও বলেন, ‘এখন মামলার তদন্ত হবে। তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল হবে। আমরা যদি দেখি অভিযোগপত্র বা তদন্ত সঠিকভাবে হয়নি, তখন নারাজি আবেদনসহ পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ নেব। আমরা চাই তদন্ত সঠিকভাবে হোক।’
পিপল ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের (PAW) স্থানীয় প্রতিনিধি প্রকৌশলী হারুন অর রশিদ বলেন, ‘রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তাকারী হিসেবে ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে একজন আইনজীবী নিয়োগ করা হয়েছে। সঠিক বিচারের জন্য ভবিষ্যতে মামলাটি চালিয়ে যেতে হবে। আমাদের প্রতিবাদ হলো নিষ্ঠুরতা বা হিংস্রতার বিরুদ্ধে; ওই আসামির বিরুদ্ধে নয়। নিষ্ঠুরতা ও হিংস্রতার বিরুদ্ধে একটা শাস্তি হলে অনেকেই সতর্ক হবে।’
প্রসঙ্গত, দীর্ঘদিন ধরে ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বাসভবনের কোনায় থাকত টম নামের একটি কুকুর। কয়েক দিন আগে টম আটটি বাচ্চা প্রসব করে। গত সোমবার সকাল থেকে তার ছানাগুলো না পেয়ে পাগলপ্রায় অবস্থায় ছোটাছুটি করতে দেখা যায় মা কুকুরকে।
পরে উপজেলা পরিষদের কর্মচারীরা জানতে পারেন, ঈশ্বরদী উপজেলা পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের ক্ষুদ্র কৃষক উন্নয়ন ফাউন্ডেশন কর্মকর্তা হাসানুর রহমান নয়নের স্ত্রী জীবন্ত আটটি কুকুরছানাকে বস্তায় ভরে রোববার রাতের কোনো এক সময় ফেলে দেন উপজেলা পরিষদের পুকুরে। পরদিন সোমবার সকালে পুকুর থেকে উদ্ধার করা হয় কুকুরছানাগুলোর মরদেহ।
এই ঘটনায় মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঈশ্বরদী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আকলিমা খাতুন বাদী হয়ে নিশি রহমানকে আসামি দিয়ে থানায় একটি মামলা করেন। পরে রাতেই ভাড়া বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পরদিন বুধবার (৩ ডিসেম্বর) বিকেলে আদালতে সোপর্দ করে পুলিশ। আদালত তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছিলেন।

পাবনার ঈশ্বরদীতে আটটি কুকুরছানা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া সেই সরকারি কর্মকর্তার স্ত্রী নিশি রহমানের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে পাবনা আমলি আদালত-২-এর বিচারক তরিকুল ইসলাম তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন। রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তাকারী আইনজীবী মোশফেকা জাহান কণিকা এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মোশফেকা জাহান কণিকা বলেন, ‘আজ আসামির জামিন শুনানির দিন ধার্য ছিল। বিচারক শুনানি শেষে তাঁর জামিন মঞ্জুর করেছেন। এটি জামিনযোগ্য অপরাধ হওয়ায় এবং নারী বিবেচনায় নিয়ে তাঁর জামিন মঞ্জুর করা হয়েছে। পরবর্তী হাজিরার তারিখ আগামী বছরের ১১ জানুয়ারি।’
কণিকা আরও বলেন, ‘এখন মামলার তদন্ত হবে। তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল হবে। আমরা যদি দেখি অভিযোগপত্র বা তদন্ত সঠিকভাবে হয়নি, তখন নারাজি আবেদনসহ পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ নেব। আমরা চাই তদন্ত সঠিকভাবে হোক।’
পিপল ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের (PAW) স্থানীয় প্রতিনিধি প্রকৌশলী হারুন অর রশিদ বলেন, ‘রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তাকারী হিসেবে ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে একজন আইনজীবী নিয়োগ করা হয়েছে। সঠিক বিচারের জন্য ভবিষ্যতে মামলাটি চালিয়ে যেতে হবে। আমাদের প্রতিবাদ হলো নিষ্ঠুরতা বা হিংস্রতার বিরুদ্ধে; ওই আসামির বিরুদ্ধে নয়। নিষ্ঠুরতা ও হিংস্রতার বিরুদ্ধে একটা শাস্তি হলে অনেকেই সতর্ক হবে।’
প্রসঙ্গত, দীর্ঘদিন ধরে ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বাসভবনের কোনায় থাকত টম নামের একটি কুকুর। কয়েক দিন আগে টম আটটি বাচ্চা প্রসব করে। গত সোমবার সকাল থেকে তার ছানাগুলো না পেয়ে পাগলপ্রায় অবস্থায় ছোটাছুটি করতে দেখা যায় মা কুকুরকে।
পরে উপজেলা পরিষদের কর্মচারীরা জানতে পারেন, ঈশ্বরদী উপজেলা পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের ক্ষুদ্র কৃষক উন্নয়ন ফাউন্ডেশন কর্মকর্তা হাসানুর রহমান নয়নের স্ত্রী জীবন্ত আটটি কুকুরছানাকে বস্তায় ভরে রোববার রাতের কোনো এক সময় ফেলে দেন উপজেলা পরিষদের পুকুরে। পরদিন সোমবার সকালে পুকুর থেকে উদ্ধার করা হয় কুকুরছানাগুলোর মরদেহ।
এই ঘটনায় মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে ঈশ্বরদী উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আকলিমা খাতুন বাদী হয়ে নিশি রহমানকে আসামি দিয়ে থানায় একটি মামলা করেন। পরে রাতেই ভাড়া বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পরদিন বুধবার (৩ ডিসেম্বর) বিকেলে আদালতে সোপর্দ করে পুলিশ। আদালত তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠিয়েছিলেন।

বিদ্যালয়টিতে ছয়টি শ্রেণির মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৯। সহকারী শিক্ষকের চার পদই শূন্য। সবশেষ সহকারী শিক্ষক বদলি হওয়ায় এক বছর ধরে একাই রয়েছেন প্রধান শিক্ষক। সেই থেকে বিদ্যালয়ের সব কাজ একাই সামলাচ্ছেন তিনি।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
চিত্রনায়ক সালমান শাহ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৩ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা এই তারিখ ধার্য করেন।
১২ মিনিট আগে
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, আসলে কি বলব স্বাস্থ্য সেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ আমি সাব সেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাব সেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তা-ভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নাই।
৩১ মিনিট আগে
নিহত ব্যক্তির বাবা দুলাল মিয়া বলেন, ‘ঠিকাদার রফিকের অধীনে মাদ্রাসা ভবনের নির্মাণকাজ করছিল আমার ছেলেসহ ছয়জন। কাজের সময় হঠাৎ বাঁশের মাচা ভেঙে পাঁচতলা ভবন থেকে নিচে পড়ে যায় রাসেল। সঙ্গে থাকা অন্য ব্যক্তিরা তাকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানেই তার মৃত্যু হয়।’
২ ঘণ্টা আগেশ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে বহুতল ভবনে নির্মাণকাজ করার সময় পাঁচতলা থেকে পড়ে মো. রাসেল নামের এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) দুপুরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগে গতকাল শনিবার বিকেলে পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বেড়াইদেরচালা গ্রামের জামিয়া আহমাদিয়া এতিমখানা মাদ্রাসায় এই ঘটনা ঘটে।
নিহত নির্মাণশ্রমিক মো. রাসেল মিয়া (২৫) কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার শালুয়াদী গ্রামের মো. দুলাল মিয়ার ছেলে। তিনি শ্রীপুর পৌরসভার মাওনা চৌরাস্তা এলাকার ২ নম্বর সিঅ্যান্ডবি এলাকায় ভাড়া থেকে নির্মাণশ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন।
নিহত ব্যক্তির বাবা দুলাল মিয়া বলেন, ‘ঠিকাদার রফিকের অধীনে মাদ্রাসা ভবনের নির্মাণকাজ করছিল আমার ছেলেসহ ছয়জন। কাজের সময় হঠাৎ বাঁশের মাচা ভেঙে পাঁচতলা ভবন থেকে নিচে পড়ে যায় রাসেল। সঙ্গে থাকা অন্য ব্যক্তিরা তাকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানেই তার মৃত্যু হয়।’
ঠিকাদার মো. রফিক বলেন, ‘বহুতল ভবনের নির্মাণকাজ আমার তত্ত্বাবধানে হচ্ছে। ছয়জন নির্মাণশ্রমিক কাজ করছিল। হঠাৎ একজন মাচা ভেঙে নিচে পড়ে গুরুতর আহত হয়। হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করি। পরে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’
জামিয়া আহমাদিয়া এতিমখানা মাদ্রাসার মুহতামিম মুফতি হুসাইন আহমাদ বলেন, কাজ করার সময় একজন শ্রমিক নিচে পড়ে গুরুতর আহত হন। খবর শুনে ছাত্র-শিক্ষকেরা এগিয়ে যান। তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
শ্রীপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রবিউল ইসলাম মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইতিমধ্যে নিহত ব্যক্তির স্বজনেরা থানায় এসেছেন। পুলিশের পক্ষ থেকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যোগাযোগ করা হয়েছে। সেখানে ময়নাতদন্তের জন্য বলা হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন।

গাজীপুরের শ্রীপুরে বহুতল ভবনে নির্মাণকাজ করার সময় পাঁচতলা থেকে পড়ে মো. রাসেল নামের এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) দুপুরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এর আগে গতকাল শনিবার বিকেলে পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বেড়াইদেরচালা গ্রামের জামিয়া আহমাদিয়া এতিমখানা মাদ্রাসায় এই ঘটনা ঘটে।
নিহত নির্মাণশ্রমিক মো. রাসেল মিয়া (২৫) কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার শালুয়াদী গ্রামের মো. দুলাল মিয়ার ছেলে। তিনি শ্রীপুর পৌরসভার মাওনা চৌরাস্তা এলাকার ২ নম্বর সিঅ্যান্ডবি এলাকায় ভাড়া থেকে নির্মাণশ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন।
নিহত ব্যক্তির বাবা দুলাল মিয়া বলেন, ‘ঠিকাদার রফিকের অধীনে মাদ্রাসা ভবনের নির্মাণকাজ করছিল আমার ছেলেসহ ছয়জন। কাজের সময় হঠাৎ বাঁশের মাচা ভেঙে পাঁচতলা ভবন থেকে নিচে পড়ে যায় রাসেল। সঙ্গে থাকা অন্য ব্যক্তিরা তাকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানেই তার মৃত্যু হয়।’
ঠিকাদার মো. রফিক বলেন, ‘বহুতল ভবনের নির্মাণকাজ আমার তত্ত্বাবধানে হচ্ছে। ছয়জন নির্মাণশ্রমিক কাজ করছিল। হঠাৎ একজন মাচা ভেঙে নিচে পড়ে গুরুতর আহত হয়। হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করি। পরে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’
জামিয়া আহমাদিয়া এতিমখানা মাদ্রাসার মুহতামিম মুফতি হুসাইন আহমাদ বলেন, কাজ করার সময় একজন শ্রমিক নিচে পড়ে গুরুতর আহত হন। খবর শুনে ছাত্র-শিক্ষকেরা এগিয়ে যান। তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
শ্রীপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রবিউল ইসলাম মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইতিমধ্যে নিহত ব্যক্তির স্বজনেরা থানায় এসেছেন। পুলিশের পক্ষ থেকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যোগাযোগ করা হয়েছে। সেখানে ময়নাতদন্তের জন্য বলা হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন।

বিদ্যালয়টিতে ছয়টি শ্রেণির মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৯। সহকারী শিক্ষকের চার পদই শূন্য। সবশেষ সহকারী শিক্ষক বদলি হওয়ায় এক বছর ধরে একাই রয়েছেন প্রধান শিক্ষক। সেই থেকে বিদ্যালয়ের সব কাজ একাই সামলাচ্ছেন তিনি।
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
চিত্রনায়ক সালমান শাহ হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৩ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা এই তারিখ ধার্য করেন।
১২ মিনিট আগে
ডা. ধনদেব চন্দ্র বর্মণ বলেন, আসলে কি বলব স্বাস্থ্য সেবাটা পুরাটাই একটা উদ্ভট উটের পিঠে চলতেছে। এ রকম মনে হয় আমার কাছে। হ্যাঁ আমি সাব সেন্টার থেকে এ পর্যন্ত উঠে আসছি। সাব সেন্টারে দেখি যেকোনো ওষুধপত্র চুরি হয়ে যায়। সব জায়গায় দুর্নীতি, এসব চিন্তা-ভাবনা করে আমার আসলে কাজ করার আর মানসিকতাই নাই।
৩১ মিনিট আগে
পাবনার ঈশ্বরদীতে আটটি কুকুরছানা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া সেই সরকারি কর্মকর্তার স্ত্রী নিশি রহমানের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে পাবনা আমলি আদালত-২-এর বিচারক তরিকুল ইসলাম তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন। রাষ্ট্রপক্ষকে সহায়তাকারী আইনজীবী মোশফেকা জাহান কণিকা এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে