গাজীপুর প্রতিনিধি

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘বিশ্বকে জানান দিতে হবে দেশ ও জাতির স্বার্থে আমাদের মধ্যে কোনো বিভাজন নেই। আমরা আর কাউকে জাতিকে বিভক্ত করার সুযোগ দেব না। দল, ধর্ম ও গোষ্ঠীর ভিত্তিতে আমরা কাউকে আর জাতিকে ভাগ করতে দেব না। জাতিকে তারাই ভাগ করে, যারা জাতির দুশমন।’
আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে গাজীপুরের ঐতিহাসিক রাজবাড়ী মাঠে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহত পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় ও সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জামায়াতে ইসলামীর আমির এসব কথা বলেন।
জামায়াতের আমির বলেন, ‘কোনো সন্ত্রাসী সরকার আর দেখতে চাই না। প্রিয় বাংলাদেশটাকে এক করতে হবে। ১৮ কোটি মানুষের ৩৬ কোটি হাতকে এক জায়গায় করতে হবে। যত বিভাজন রেখা তৈরি করা হয়েছিল, সবগুলোকে আমরা পায়ের নিচে ফেলে দিয়েছি।’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘জাতির সঙ্গে গাদ্দারি করলে, সেবক হয়ে আসার ঘোষণা দিয়ে মালিক বনে গেলে কী পরিণতি হয়। দেশ থেকে যারা পালিয়েছে, এটা থেকে আমি ও আমরা এবং পুরো দেশবাসী যেন শিক্ষা নিই। আমরা আজ হোক, কাল হোক কখনোই আর কোনো সন্ত্রাসী সরকার দেখতে চাই না। আমরা জানিয়ে দেব, এখন থেকে বাংলাদেশের মানুষ কালোকে কালো বলবে আর সাদাকে সাদা বলবে।’
জামায়াতের প্রধান বলেন, ‘লড়াই করে যারা নিহত ও আহত হয়েছে, তারা চাকরির জন্য বা কারও সহায়তা পাওয়ার জন্য লড়াই করেনি। তারা নিঃশর্ত লড়াই করেছে জাতিকে সম্মানিত করার জন্য। জাতির দায়িত্ব, এখন এই পরিবার ও ব্যক্তিদের সম্মানিত করা। আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাই, যেন সঠিক স্বীকৃতিটুকু দেওয়া হয়। আমরা দাবি করি, প্রতিটি শহীদ পরিবারের কমপক্ষে একজনকে যেন সরকার সম্মানজনক চাকরি দেয়। পাঠ্যপুস্তকে আগামী দিনের নাগরিকেরা যেন জানে আবু সাঈদরা ছিল, বাংলার শহীদরা ছিল।’
মালিক-শ্রমিকদের বিষয়ে জামায়াতের আমির বলেন, ‘একটি গোষ্ঠী আমাদের দেশের মালিক ও শ্রমিকদের মধ্যে সংঘর্ষ বাধিয়ে রাখে। যারা এই সমাজের দুশমন, তারাই শিল্প ধ্বংস করতে চায়। তারা শ্রমিকদের আবেগকে উসকে দিয়ে রাস্তায় নামায়। মরে শ্রমিকেরা, ঘরে বসে বেনিফিট নেয় তারা। আবার কিছু মালিক আছে, যারা শ্রমিকের শুধু ঘাম নয়, পারলে রক্তটাও শুষে নিতে চায়। শিল্প যারা বাঁচাবে, তাদের বাঁচতে দিন। আপনি তাদের সম্মান করবেন, তারা তাদের সর্বোচ্চটা আপনাকে উজাড় করে দেবে। আমরা চাই, ব্যবসায়ীরা তাদের জায়গায় ব্যবসা করবে। কোনো দুর্বৃত্তের সাহস হবে না তাদের কাছ থেকে চাঁদা চাওয়ার। যাকে আল্লাহ গরিবি হালতে রেখেছেন, প্রয়োজনে সে ভিক্ষা করবে, কিন্তু কোনো ক্যাডারকে এর আগে চাঁদা দেবে না। সামাজিক নিরাপত্তাটা এমন হবে, ঘরের দরজা খুলে হোক বা বন্ধ করে হোক সে শান্তিতে ঘুমাবে। কিন্তু ইজ্জত-সম্পদের ওপর আঘাত থাকবে না।’
জবাবদিহি ও বিচার বিভাগ নিয়ে ডা. শফিক বলেন, ‘এমন একটা সমাজ প্রয়োজন, যে সমাজে শিক্ষিতরা কলমের খোঁচায় হাজার হাজার কোটি টাকা জাতির কাছ থেকে লুণ্ঠন করবে না। তার কলিজাটা থরথর করে কাঁপবে এই ভেবে যে আখেরাতে আল্লাহর কাছে জবাব দিতে হবে। আমরা শপথবদ্ধ কোনো রাজনীতিক ব্যক্তিকে আদালতে বিচারক হিসেবে দেখতে চাই না। একজন সরকারি কর্মকর্তা তিনি রাষ্ট্রের সেবক। কোনো দল বা ব্যক্তির সেবা করতে পারে না। আমরা আগামীতে এমন কোনো কর্মকর্তা দেখতে চাই না, যারা দেশ ও ব্যক্তির বাইরে একটি গোষ্ঠীর সেবক হিসেবে কাজ করবে।’
জামায়াতের প্রধান বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম কারও প্রতি অবিচার করব না, কোনো প্রতিশোধ নেব না। সেটা আমরা করিওনি। আমাদের ওপর গত ১৫ বছর যে অত্যাচার হয়েছে, তা ইতিহাসের সবচেয়ে নিকৃষ্টতম নির্যাতন। তারপরও আমাদের নেতা-কর্মীরা ৫ আগস্টের পর কোথাও কারও ব্যবসা, কারও বাড়িতে হামলা করেনি, ফুটপাত দখল করেনি, কারও গায়ে হাত তোলেনি।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘সাড়ে ১৫ বছর ইতিহাসের বর্বরতম নির্যাতন চালানো হয়েছে জামায়াতে ইসলামীর ওপর। ১১ জন শীর্ষ নেতাকে হত্যা করা হয়েছে। জুলুম করে বিচারিক হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে। এসব কিছুর মাস্টারমাইন্ড, হত্যা বাস্তবায়নকারী, যারা মিথ্যা সাক্ষ্য ও রায় দিয়েছে, তাদের কেউ যেন রেহাই না পায়।’
শাপলা চত্বরের প্রসঙ্গ টেনে ধর্মীয় এই সংগঠনের নেতা বলেন, ‘২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে আলেম-ওলামাদের রাতের অন্ধকারে আলো নিভিয়ে ব্রাশফায়ার করে হত্যা করা হয়েছে। তাদের লাশটাও পাওয়া যায়নি। আমরা এসব হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।’ আগামীতে দেশ গঠনে আপামর জনতার সহযোগিতা চেয়ে তিনি নেতা-কর্মী ও দেশবাসীকে প্রত্যেক শহীদ এবং আহত পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।
সমাবেশের শুরুতে জামায়াতের আমির বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহত পরিবারের খোঁজখবর নেন। এ সময় শহীদ পরিবারের সদস্যদের হাতে দুই লাখ টাকা করে আর্থিক অনুদান দেন। এর আগে সকাল থেকে জামায়াতের আমিরের আগমন ঘিরে জেলা ও মহানগরের বিভিন্ন স্থান থেকে নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা মিছিল নিয়ে রাজবাড়ী মাঠে উপস্থিত হন।
জামায়াতের গাজীপুর মহানগর আমির অধ্যাপক মুহা. জামাল উদ্দীনের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতের নির্বাহী পরিষদ সদস্য অধ্যক্ষ মুহাম্মদ ইজ্জত উল্লাহ। সভায় আরও বক্তব্য দেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ড. খলিলুর রহমান, ঢাকা উত্তরের সদস্য আবুল হাসেম খান, মাওলানা দেলাওয়ার হোসেন, গাজীপুর জেলা জামায়াতের আমির ড. জাহাঙ্গীর আলম, গাজীপুর মহানগর জামায়াতের নায়েবে আমির মুহাম্মদ খায়রুল হাসান, জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা সেফাউল হক, মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি আবু সাঈদ মোহাম্মদ ফারুক, শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. সালাহউদ্দিন আইউবী প্রমুখ।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘বিশ্বকে জানান দিতে হবে দেশ ও জাতির স্বার্থে আমাদের মধ্যে কোনো বিভাজন নেই। আমরা আর কাউকে জাতিকে বিভক্ত করার সুযোগ দেব না। দল, ধর্ম ও গোষ্ঠীর ভিত্তিতে আমরা কাউকে আর জাতিকে ভাগ করতে দেব না। জাতিকে তারাই ভাগ করে, যারা জাতির দুশমন।’
আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে গাজীপুরের ঐতিহাসিক রাজবাড়ী মাঠে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহত পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় ও সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জামায়াতে ইসলামীর আমির এসব কথা বলেন।
জামায়াতের আমির বলেন, ‘কোনো সন্ত্রাসী সরকার আর দেখতে চাই না। প্রিয় বাংলাদেশটাকে এক করতে হবে। ১৮ কোটি মানুষের ৩৬ কোটি হাতকে এক জায়গায় করতে হবে। যত বিভাজন রেখা তৈরি করা হয়েছিল, সবগুলোকে আমরা পায়ের নিচে ফেলে দিয়েছি।’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘জাতির সঙ্গে গাদ্দারি করলে, সেবক হয়ে আসার ঘোষণা দিয়ে মালিক বনে গেলে কী পরিণতি হয়। দেশ থেকে যারা পালিয়েছে, এটা থেকে আমি ও আমরা এবং পুরো দেশবাসী যেন শিক্ষা নিই। আমরা আজ হোক, কাল হোক কখনোই আর কোনো সন্ত্রাসী সরকার দেখতে চাই না। আমরা জানিয়ে দেব, এখন থেকে বাংলাদেশের মানুষ কালোকে কালো বলবে আর সাদাকে সাদা বলবে।’
জামায়াতের প্রধান বলেন, ‘লড়াই করে যারা নিহত ও আহত হয়েছে, তারা চাকরির জন্য বা কারও সহায়তা পাওয়ার জন্য লড়াই করেনি। তারা নিঃশর্ত লড়াই করেছে জাতিকে সম্মানিত করার জন্য। জাতির দায়িত্ব, এখন এই পরিবার ও ব্যক্তিদের সম্মানিত করা। আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাই, যেন সঠিক স্বীকৃতিটুকু দেওয়া হয়। আমরা দাবি করি, প্রতিটি শহীদ পরিবারের কমপক্ষে একজনকে যেন সরকার সম্মানজনক চাকরি দেয়। পাঠ্যপুস্তকে আগামী দিনের নাগরিকেরা যেন জানে আবু সাঈদরা ছিল, বাংলার শহীদরা ছিল।’
মালিক-শ্রমিকদের বিষয়ে জামায়াতের আমির বলেন, ‘একটি গোষ্ঠী আমাদের দেশের মালিক ও শ্রমিকদের মধ্যে সংঘর্ষ বাধিয়ে রাখে। যারা এই সমাজের দুশমন, তারাই শিল্প ধ্বংস করতে চায়। তারা শ্রমিকদের আবেগকে উসকে দিয়ে রাস্তায় নামায়। মরে শ্রমিকেরা, ঘরে বসে বেনিফিট নেয় তারা। আবার কিছু মালিক আছে, যারা শ্রমিকের শুধু ঘাম নয়, পারলে রক্তটাও শুষে নিতে চায়। শিল্প যারা বাঁচাবে, তাদের বাঁচতে দিন। আপনি তাদের সম্মান করবেন, তারা তাদের সর্বোচ্চটা আপনাকে উজাড় করে দেবে। আমরা চাই, ব্যবসায়ীরা তাদের জায়গায় ব্যবসা করবে। কোনো দুর্বৃত্তের সাহস হবে না তাদের কাছ থেকে চাঁদা চাওয়ার। যাকে আল্লাহ গরিবি হালতে রেখেছেন, প্রয়োজনে সে ভিক্ষা করবে, কিন্তু কোনো ক্যাডারকে এর আগে চাঁদা দেবে না। সামাজিক নিরাপত্তাটা এমন হবে, ঘরের দরজা খুলে হোক বা বন্ধ করে হোক সে শান্তিতে ঘুমাবে। কিন্তু ইজ্জত-সম্পদের ওপর আঘাত থাকবে না।’
জবাবদিহি ও বিচার বিভাগ নিয়ে ডা. শফিক বলেন, ‘এমন একটা সমাজ প্রয়োজন, যে সমাজে শিক্ষিতরা কলমের খোঁচায় হাজার হাজার কোটি টাকা জাতির কাছ থেকে লুণ্ঠন করবে না। তার কলিজাটা থরথর করে কাঁপবে এই ভেবে যে আখেরাতে আল্লাহর কাছে জবাব দিতে হবে। আমরা শপথবদ্ধ কোনো রাজনীতিক ব্যক্তিকে আদালতে বিচারক হিসেবে দেখতে চাই না। একজন সরকারি কর্মকর্তা তিনি রাষ্ট্রের সেবক। কোনো দল বা ব্যক্তির সেবা করতে পারে না। আমরা আগামীতে এমন কোনো কর্মকর্তা দেখতে চাই না, যারা দেশ ও ব্যক্তির বাইরে একটি গোষ্ঠীর সেবক হিসেবে কাজ করবে।’
জামায়াতের প্রধান বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম কারও প্রতি অবিচার করব না, কোনো প্রতিশোধ নেব না। সেটা আমরা করিওনি। আমাদের ওপর গত ১৫ বছর যে অত্যাচার হয়েছে, তা ইতিহাসের সবচেয়ে নিকৃষ্টতম নির্যাতন। তারপরও আমাদের নেতা-কর্মীরা ৫ আগস্টের পর কোথাও কারও ব্যবসা, কারও বাড়িতে হামলা করেনি, ফুটপাত দখল করেনি, কারও গায়ে হাত তোলেনি।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘সাড়ে ১৫ বছর ইতিহাসের বর্বরতম নির্যাতন চালানো হয়েছে জামায়াতে ইসলামীর ওপর। ১১ জন শীর্ষ নেতাকে হত্যা করা হয়েছে। জুলুম করে বিচারিক হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে। এসব কিছুর মাস্টারমাইন্ড, হত্যা বাস্তবায়নকারী, যারা মিথ্যা সাক্ষ্য ও রায় দিয়েছে, তাদের কেউ যেন রেহাই না পায়।’
শাপলা চত্বরের প্রসঙ্গ টেনে ধর্মীয় এই সংগঠনের নেতা বলেন, ‘২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে আলেম-ওলামাদের রাতের অন্ধকারে আলো নিভিয়ে ব্রাশফায়ার করে হত্যা করা হয়েছে। তাদের লাশটাও পাওয়া যায়নি। আমরা এসব হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই।’ আগামীতে দেশ গঠনে আপামর জনতার সহযোগিতা চেয়ে তিনি নেতা-কর্মী ও দেশবাসীকে প্রত্যেক শহীদ এবং আহত পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।
সমাবেশের শুরুতে জামায়াতের আমির বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহত পরিবারের খোঁজখবর নেন। এ সময় শহীদ পরিবারের সদস্যদের হাতে দুই লাখ টাকা করে আর্থিক অনুদান দেন। এর আগে সকাল থেকে জামায়াতের আমিরের আগমন ঘিরে জেলা ও মহানগরের বিভিন্ন স্থান থেকে নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা মিছিল নিয়ে রাজবাড়ী মাঠে উপস্থিত হন।
জামায়াতের গাজীপুর মহানগর আমির অধ্যাপক মুহা. জামাল উদ্দীনের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতের নির্বাহী পরিষদ সদস্য অধ্যক্ষ মুহাম্মদ ইজ্জত উল্লাহ। সভায় আরও বক্তব্য দেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ড. খলিলুর রহমান, ঢাকা উত্তরের সদস্য আবুল হাসেম খান, মাওলানা দেলাওয়ার হোসেন, গাজীপুর জেলা জামায়াতের আমির ড. জাহাঙ্গীর আলম, গাজীপুর মহানগর জামায়াতের নায়েবে আমির মুহাম্মদ খায়রুল হাসান, জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা সেফাউল হক, মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি আবু সাঈদ মোহাম্মদ ফারুক, শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. সালাহউদ্দিন আইউবী প্রমুখ।

ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
৩ ঘণ্টা আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
৪ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আজ জুমার নামাজ শেষে বেলা আড়াইটার দিকে বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কের ঝালকাঠি কলেজ মোড় এলাকায় অবরোধ শুরু করেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ। অবরোধ চলাকালে মহাসড়কের উভয় পাশে বিপুলসংখ্যক যানবাহন আটকে পড়ে। ফলে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। তবে রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, জরুরি ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় কাঁচামাল বহনকারী যান চলাচলের সুযোগ দেওয়া হয়।
অবরোধ কর্মসূচিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। এ সময় মহাসড়কে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করা হয়।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন এনসিপির ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক মাইনুল ইসলাম মান্না, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক আল তৌফিক লিখন, যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি, সদস্যসচিব রাইয়ান বিন কামাল, গণঅধিকার পরিষদ ঝালকাঠি জেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঝালকাঠি-২ আসনের মনোনীত প্রার্থী মাহমুদুল ইসলাম সাগরসহ অন্য নেতারা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সহযোদ্ধাকে দুর্বৃত্তরা গুলি করে হত্যা করেছে। তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। হামলাকারীদের ইন্টারপোলের মাধ্যমে দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। তা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
ঝালকাঠি সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বেলায়েত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বেলা আড়াইটায় অবরোধ শুরু হওয়ায় বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কে ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়। আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে পরিস্থিতি শান্ত করা হলে তাঁরা রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহারে সম্মত হন। পরে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আজ জুমার নামাজ শেষে বেলা আড়াইটার দিকে বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কের ঝালকাঠি কলেজ মোড় এলাকায় অবরোধ শুরু করেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ। অবরোধ চলাকালে মহাসড়কের উভয় পাশে বিপুলসংখ্যক যানবাহন আটকে পড়ে। ফলে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। তবে রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, জরুরি ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় কাঁচামাল বহনকারী যান চলাচলের সুযোগ দেওয়া হয়।
অবরোধ কর্মসূচিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণঅধিকার পরিষদের নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। এ সময় মহাসড়কে টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করা হয়।
বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন এনসিপির ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক মাইনুল ইসলাম মান্না, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা আহ্বায়ক আল তৌফিক লিখন, যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি, সদস্যসচিব রাইয়ান বিন কামাল, গণঅধিকার পরিষদ ঝালকাঠি জেলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঝালকাঠি-২ আসনের মনোনীত প্রার্থী মাহমুদুল ইসলাম সাগরসহ অন্য নেতারা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঝালকাঠি জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াসিন ফেরদৌস ইফতি বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সহযোদ্ধাকে দুর্বৃত্তরা গুলি করে হত্যা করেছে। তিনি সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। হামলাকারীদের ইন্টারপোলের মাধ্যমে দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। তা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
ঝালকাঠি সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বেলায়েত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বেলা আড়াইটায় অবরোধ শুরু হওয়ায় বরিশাল–খুলনা আঞ্চলিক মহাসড়কে ব্যাপক যানজট সৃষ্টি হয়। আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনা করে পরিস্থিতি শান্ত করা হলে তাঁরা রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহারে সম্মত হন। পরে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

জামায়াতের প্রধান বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম কারও প্রতি অবিচার করব না, কোনো প্রতিশোধ নেব না। সেটা আমরা করিওনি। আমাদের ওপর গত ১৫ বছর যে অত্যাচার হয়েছে, তা ইতিহাসের সবচেয়ে নিকৃষ্টতম নির্যাতন। তারপরও আমাদের নেতা-কর্মীরা ৫ আগস্টের পর কোথাও কারও ব্যবসা, কারও বাড়িতে হামলা করেনি, ফুটপাত দখল করেনি, কারও গায়ে হাত ত
০৪ অক্টোবর ২০২৪
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
৩ ঘণ্টা আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
৪ ঘণ্টা আগেদিনাজপুর প্রতিনিধি

সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বোচাগঞ্জের বাড়িতে আগুন দিয়েছে একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় জনতা ও বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। তবে কারা আগুন দিয়েছে, এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যায়নি।
বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের সাব-অফিসার শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘রাত সোয়া ৮টার দিকে সাবেক মেয়র আসলামের বাড়িতে আগুন লাগার খবর পেয়ে আমরা সেখানে পৌঁছাই। বর্তমানে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা হয়েছে।’
এ ছাড়া খালিদ মাহমুদের বাড়ির আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানার জন্য বোচাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও কোনো সাড়া মেলেনি।

সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বোচাগঞ্জের বাড়িতে আগুন দিয়েছে একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্থানীয় জনতা ও বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। তবে কারা আগুন দিয়েছে, এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যায়নি।
বোচাগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের সাব-অফিসার শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘রাত সোয়া ৮টার দিকে সাবেক মেয়র আসলামের বাড়িতে আগুন লাগার খবর পেয়ে আমরা সেখানে পৌঁছাই। বর্তমানে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা হয়েছে।’
এ ছাড়া খালিদ মাহমুদের বাড়ির আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানার জন্য বোচাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও কোনো সাড়া মেলেনি।

জামায়াতের প্রধান বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম কারও প্রতি অবিচার করব না, কোনো প্রতিশোধ নেব না। সেটা আমরা করিওনি। আমাদের ওপর গত ১৫ বছর যে অত্যাচার হয়েছে, তা ইতিহাসের সবচেয়ে নিকৃষ্টতম নির্যাতন। তারপরও আমাদের নেতা-কর্মীরা ৫ আগস্টের পর কোথাও কারও ব্যবসা, কারও বাড়িতে হামলা করেনি, ফুটপাত দখল করেনি, কারও গায়ে হাত ত
০৪ অক্টোবর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
২ ঘণ্টা আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
৪ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিক্ষুব্ধ জনতার হাতে নিহত হন দিপু চন্দ্র দাস। এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা হয়েছে।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ডুবালিয়াপাড়া এলাকার পাইওনিয়ার নিট কম্পোজিট কারখানা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত দিপু চন্দ্র দাস জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়া কান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি ওই কোম্পানির শ্রমিক ছিলেন।

ময়মনসিংহের ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিক্ষুব্ধ জনতার হাতে নিহত হন দিপু চন্দ্র দাস। এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে মামলা হয়েছে।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ডুবালিয়াপাড়া এলাকার পাইওনিয়ার নিট কম্পোজিট কারখানা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত দিপু চন্দ্র দাস জেলার তারাকান্দা উপজেলার মোকামিয়া কান্দা গ্রামের রবি চন্দ্র দাসের ছেলে। তিনি ওই কোম্পানির শ্রমিক ছিলেন।

জামায়াতের প্রধান বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম কারও প্রতি অবিচার করব না, কোনো প্রতিশোধ নেব না। সেটা আমরা করিওনি। আমাদের ওপর গত ১৫ বছর যে অত্যাচার হয়েছে, তা ইতিহাসের সবচেয়ে নিকৃষ্টতম নির্যাতন। তারপরও আমাদের নেতা-কর্মীরা ৫ আগস্টের পর কোথাও কারও ব্যবসা, কারও বাড়িতে হামলা করেনি, ফুটপাত দখল করেনি, কারও গায়ে হাত ত
০৪ অক্টোবর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
৩ ঘণ্টা আগে
কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
অন্যদিকে, দুই গণমাধ্যমে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করতে গিয়ে নাজেহাল ও হেনস্তার শিকার হয়েছেন ইংরেজি দৈনিক দ্য নিউ এজের সম্পাদক প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর। এ ঘটনারও তীব্র নিন্দা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে র্যাক। অবিলম্বে এসব ঘটনার সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও দ্রুত তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানিয়েছে র্যাক।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে সভাপতি আলাউদ্দিন আরিফ ও সাধারণ সম্পাদক তাবারুল হক বলেন, সংবাদমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান ভিত্তি। গণমাধ্যমের কণ্ঠ রুদ্ধ করতে সহিংসতা, ভয়ভীতি প্রদর্শন, হামলা কিংবা হেনস্তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার এবং আইনের শাসনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।
১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) রাত ১২টার দিকে উচ্ছৃঙ্খল কতিপয় ব্যক্তি প্রথমে দৈনিক প্রথম আলো, তারপর দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে। এ সময় পত্রিকা দুটির অনেক সাংবাদিক ভবনের ভেতরে আটকা পড়েছিলেন। খবর পেয়ে সেনা, পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে হামলাকারীদের সরিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে ভবনের ভেতরে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।
পত্রিকা দুটির শীর্ষ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাতে আকস্মিক হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার পর কর্মীদের সবাইকে দ্রুত অফিস ত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফলে শুক্রবার ছাপা পত্রিকা বের করা সম্ভব হয়নি।
র্যাক নেতারা বলেন, মনে হচ্ছে একটি গোষ্ঠী অত্যন্ত সচেতনভাবে প্রতিপক্ষ বানাতে গণমাধ্যমকে টার্গেট করে হামলা চালিয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক ও মর্মান্তিক। স্বাধীন সাংবাদিকতায় বিশ্বাসী বর্তমান সরকারের সময় এমন ঘটনা ন্যক্কারজনক। ডিআরইউ মনে করে, ওসমান হাদি একজন দেশপ্রেমিক জুলাই যোদ্ধা ছিলেন। শহীদ ওসমান হাদিসহ ছাত্র-জনতার ত্যাগের কারণে তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকার দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
হাদির মৃত্যুকে পুঁজি করে যারা গণমাধ্যমের ওপর হামলা করেছে, তারা হাদির অনুসারী নয়, এটা স্পষ্ট। কতিপয় মহল হাদির মৃত্যুকে ব্যবহার করে নিজেদের কদর্য চেহারা প্রকাশ করেছে। অবিলম্বে এসব ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দৃস্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান নেতারা।

কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তি দৈনিক প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে যে হামলা চালিয়েছে, তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে রিপোর্টার্স অ্যাগেইনস্ট করাপশন (র্যাক)।
অন্যদিকে, দুই গণমাধ্যমে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করতে গিয়ে নাজেহাল ও হেনস্তার শিকার হয়েছেন ইংরেজি দৈনিক দ্য নিউ এজের সম্পাদক প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর। এ ঘটনারও তীব্র নিন্দা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে র্যাক। অবিলম্বে এসব ঘটনার সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও দ্রুত তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জোর দাবি জানিয়েছে র্যাক।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে সভাপতি আলাউদ্দিন আরিফ ও সাধারণ সম্পাদক তাবারুল হক বলেন, সংবাদমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান ভিত্তি। গণমাধ্যমের কণ্ঠ রুদ্ধ করতে সহিংসতা, ভয়ভীতি প্রদর্শন, হামলা কিংবা হেনস্তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ ধরনের কর্মকাণ্ড গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের সাংবিধানিক অধিকার এবং আইনের শাসনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।
১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) রাত ১২টার দিকে উচ্ছৃঙ্খল কতিপয় ব্যক্তি প্রথমে দৈনিক প্রথম আলো, তারপর দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে। এ সময় পত্রিকা দুটির অনেক সাংবাদিক ভবনের ভেতরে আটকা পড়েছিলেন। খবর পেয়ে সেনা, পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে হামলাকারীদের সরিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে ভবনের ভেতরে আটকে পড়া সাংবাদিকদের উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।
পত্রিকা দুটির শীর্ষ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাতে আকস্মিক হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার পর কর্মীদের সবাইকে দ্রুত অফিস ত্যাগ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ফলে শুক্রবার ছাপা পত্রিকা বের করা সম্ভব হয়নি।
র্যাক নেতারা বলেন, মনে হচ্ছে একটি গোষ্ঠী অত্যন্ত সচেতনভাবে প্রতিপক্ষ বানাতে গণমাধ্যমকে টার্গেট করে হামলা চালিয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক ও মর্মান্তিক। স্বাধীন সাংবাদিকতায় বিশ্বাসী বর্তমান সরকারের সময় এমন ঘটনা ন্যক্কারজনক। ডিআরইউ মনে করে, ওসমান হাদি একজন দেশপ্রেমিক জুলাই যোদ্ধা ছিলেন। শহীদ ওসমান হাদিসহ ছাত্র-জনতার ত্যাগের কারণে তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকার দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
হাদির মৃত্যুকে পুঁজি করে যারা গণমাধ্যমের ওপর হামলা করেছে, তারা হাদির অনুসারী নয়, এটা স্পষ্ট। কতিপয় মহল হাদির মৃত্যুকে ব্যবহার করে নিজেদের কদর্য চেহারা প্রকাশ করেছে। অবিলম্বে এসব ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দৃস্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান নেতারা।

জামায়াতের প্রধান বলেন, ‘আমরা বলেছিলাম কারও প্রতি অবিচার করব না, কোনো প্রতিশোধ নেব না। সেটা আমরা করিওনি। আমাদের ওপর গত ১৫ বছর যে অত্যাচার হয়েছে, তা ইতিহাসের সবচেয়ে নিকৃষ্টতম নির্যাতন। তারপরও আমাদের নেতা-কর্মীরা ৫ আগস্টের পর কোথাও কারও ব্যবসা, কারও বাড়িতে হামলা করেনি, ফুটপাত দখল করেনি, কারও গায়ে হাত ত
০৪ অক্টোবর ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যার প্রতিবাদে এবং খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁর নিজ জেলা ঝালকাঠিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র-জনতা। সাত ঘণ্টা পর পুলিশের অনুরোধে আজ শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করা হলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও সেতাবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র আসলাম হোসেনের বাড়িতে আগুন দিয়েছেন একদল লোক। আজ শুক্রবার রাতে দুজনের বাড়িতে আগুন লাগার সংবাদ পেয়ে বোচাগঞ্জ থানা-পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সেখানে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
৩ ঘণ্টা আগে
ভালুকায় দিপু চন্দ্র দাস (২৮) নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার নিহত দিপুর ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে