নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাল ভিসা প্রতারণার অভিযোগে রাজধানীর শাহজাহানপুর থানার শান্তিবাগ ও গুলশান থানার কালাচাঁদপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে একটি চক্রের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, প্রতারণার মাধ্যমে মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে নেওয়া এ টাকা তারা খরচ করত ক্যাসিনোতে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন আব্দুল মান্নান ও আতাউর রহমান। গ্রেপ্তারের সময় তাঁদের কাছ থেকে বিভিন্ন দেশের জাল ভিসা, উড়োজাহাজের নকল টিকিট, পাসপোর্ট, ক্যাসিনো কার্ড, বিটকয়েন, সিম, মেডিকেল পরীক্ষার রিপোর্ট ও একটি কম্পিউটার জব্দ করা হয়।
সিআইডির ঢাকা মেট্রো-পূর্ব বিভাগের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইকবাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, ইউরোপের বিভিন্ন দেশে পাঠানোর নামে প্রতারণার টাকায় ঘুরে বেড়াতেন বিভিন্ন দেশে। এই চক্রের দুই সদস্য মিলে প্রতারণার এক অভিনব কৌশল গড়ে তুলেছে। তারা বিদেশে যেতে ইচ্ছুক ও বিভিন্ন দেশে প্রবাসজীবন শেষে ফিরে আসা ব্যক্তিদের টার্গেট করে কৌশলে সম্পর্ক গড়ে তুলত। এরপর তাদের ইউরোপের বিভিন্ন দেশে সহজে ভিসা পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে ফাঁদে ফেলত। ভিসা ও মেডিকেল পরীক্ষার কথা বলে ধাপে ধাপে বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিত তারা।
সিআইডির এই কর্মকর্তা বলেন, চক্রটি সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে তাদের নানাভাবে প্রলুব্ধ করত। কখনো কখনো ইউরোপে ভিসা পেতে পাসপোর্টকে গ্রহণযোগ্য করার নাম করে পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন দেশে ভ্রমণে নিয়ে যেত। সেখানেও কৌশলে তাদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিত চক্রটি। সেই টাকা দিয়ে নিজেদের হোটেল ভাড়া ও ক্যাসিনো খরচ মেটাত।
জাল ভিসা তৈরি করা হতো বিভিন্ন দেশ থেকে। ইকবাল হোসেন বলেন, ভারত, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশ থেকে জাল ভিসা তৈরি করে দেশে আনা হতো। তিনি বলেন, ইউরোপে পাঠানোর নামে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে ভুক্তভোগীদের পাসপোর্টে জাল ভিসা ও উড়োজাহাজের নকল টিকিট ধরিয়ে দিত। পরে তারা এসব যাচাই করতে গেলে দেখত যে, সবই জাল। চক্রটি এভাবে বহু মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। সম্প্রতি একসঙ্গে ছয়জনের সঙ্গে একই কায়দায় প্রতারণা করতে গিয়ে গ্রেপ্তার হন। তাঁদের বিরুদ্ধে শাহজাহানপুর থানায় পাসপোর্ট আইনে মামলা করা হয়েছে।

জাল ভিসা প্রতারণার অভিযোগে রাজধানীর শাহজাহানপুর থানার শান্তিবাগ ও গুলশান থানার কালাচাঁদপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে একটি চক্রের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, প্রতারণার মাধ্যমে মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে নেওয়া এ টাকা তারা খরচ করত ক্যাসিনোতে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন আব্দুল মান্নান ও আতাউর রহমান। গ্রেপ্তারের সময় তাঁদের কাছ থেকে বিভিন্ন দেশের জাল ভিসা, উড়োজাহাজের নকল টিকিট, পাসপোর্ট, ক্যাসিনো কার্ড, বিটকয়েন, সিম, মেডিকেল পরীক্ষার রিপোর্ট ও একটি কম্পিউটার জব্দ করা হয়।
সিআইডির ঢাকা মেট্রো-পূর্ব বিভাগের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইকবাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, ইউরোপের বিভিন্ন দেশে পাঠানোর নামে প্রতারণার টাকায় ঘুরে বেড়াতেন বিভিন্ন দেশে। এই চক্রের দুই সদস্য মিলে প্রতারণার এক অভিনব কৌশল গড়ে তুলেছে। তারা বিদেশে যেতে ইচ্ছুক ও বিভিন্ন দেশে প্রবাসজীবন শেষে ফিরে আসা ব্যক্তিদের টার্গেট করে কৌশলে সম্পর্ক গড়ে তুলত। এরপর তাদের ইউরোপের বিভিন্ন দেশে সহজে ভিসা পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে ফাঁদে ফেলত। ভিসা ও মেডিকেল পরীক্ষার কথা বলে ধাপে ধাপে বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিত তারা।
সিআইডির এই কর্মকর্তা বলেন, চক্রটি সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে তাদের নানাভাবে প্রলুব্ধ করত। কখনো কখনো ইউরোপে ভিসা পেতে পাসপোর্টকে গ্রহণযোগ্য করার নাম করে পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন দেশে ভ্রমণে নিয়ে যেত। সেখানেও কৌশলে তাদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিত চক্রটি। সেই টাকা দিয়ে নিজেদের হোটেল ভাড়া ও ক্যাসিনো খরচ মেটাত।
জাল ভিসা তৈরি করা হতো বিভিন্ন দেশ থেকে। ইকবাল হোসেন বলেন, ভারত, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশ থেকে জাল ভিসা তৈরি করে দেশে আনা হতো। তিনি বলেন, ইউরোপে পাঠানোর নামে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে ভুক্তভোগীদের পাসপোর্টে জাল ভিসা ও উড়োজাহাজের নকল টিকিট ধরিয়ে দিত। পরে তারা এসব যাচাই করতে গেলে দেখত যে, সবই জাল। চক্রটি এভাবে বহু মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। সম্প্রতি একসঙ্গে ছয়জনের সঙ্গে একই কায়দায় প্রতারণা করতে গিয়ে গ্রেপ্তার হন। তাঁদের বিরুদ্ধে শাহজাহানপুর থানায় পাসপোর্ট আইনে মামলা করা হয়েছে।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৫ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে