ইমতিয়াজ আহমেদ, শিবচর (মাদারীপুর)
কোরবানির ঈদ সামনে রেখে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে এলাকায় ডাকাতির ঘটনায় শিবচরের কোরবানির পশু ব্যবসায়ীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে ব্যাপক আতঙ্ক। নিরাপত্তার অভাব এবং সম্প্রতি ঘটে যাওয়া একাধিক ডাকাতির ঘটনায় গরুবাহী ট্রাক নিয়ে ঢাকায় যাত্রা করা ব্যবসায়ীরা রয়েছেন উদ্বেগে।
ঢাকা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত প্রায় ৯০ কিলোমিটার দীর্ঘ এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন অংশে সম্প্রতি একাধিক ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে শ্রীনগর, সিরাজদিখান, লৌহজং, কেরানীগঞ্জসহ বেশ কয়েকটি স্থানে যাত্রী ও পরিবহনশ্রমিকেরা ডাকাতদের খপ্পরে পড়েন। সর্বশেষ গত বুধবার (২১ মে) জাজিরা টোলপ্লাজা সংলগ্ন মোল্লার বাজার আন্ডারপাস এলাকায় র্যাব পরিচয়ে ডাকাতির চেষ্টাকালে খেলনা পিস্তল, ওয়াকিটকি ও মাইক্রোবাসসহ একজনকে আটক করে পুলিশ। ঘটনার সময় তার সঙ্গে থাকা আরও পাঁচ ডাকাত পালিয়ে যায়।
এসব ঘটনার প্রেক্ষাপটে ঈদ মৌসুমে গরু পরিবহনে নিরাপত্তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। বিশেষ করে রাতে এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করে ঢাকায় পশু পাঠানো নিয়ে দেখা দিয়েছে বড় ধরনের শঙ্কা।
স্থানীয় খামারি মো. সোহাগ বলেন, ‘প্রতি বছরই কয়েকজন মিলে ট্রাকে করে গরু নিয়ে ঢাকায় যাই। এবারও প্রস্তুতি নিচ্ছি। কিন্তু হাইওয়েতে ডাকাতির খবর আমাদের আতঙ্কিত করছে। কঠোর পুলিশি নিরাপত্তা ছাড়া ভরসা নেই।’
একই কথা জানালেন আরেক ব্যবসায়ী মো. ফররুখ। তিনি বলেন, ‘রাতে এক্সপ্রেসওয়ে অনেকটা অরক্ষিত। কিছুদিন আগেই শ্রীনগরে ডাকাতি হয়েছে। এমন ভিডিও ভাইরাল হয়েছে ফেসবুকে। কোরবানির সময় ডাকাতির ঝুঁকি আরও বাড়বে বলে মনে হচ্ছে।’
এদিকে হাইওয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা নিরাপত্তা জোরদার করেছে। শিবচর হাইওয়ে থানার ওসি জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘কোরবানি সামনে রেখে মহাসড়কের শিবচর অংশে বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। টহল টিম বাড়ানো হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। যদি পশুবাহী ট্রাকগুলো একসঙ্গে ছাড়তে পারি, তাহলে পুলিশি প্রহরায় নিরাপদে পৌঁছানো সম্ভব হবে।’
মাদারীপুর জেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ বছর জেলার ৪ হাজার ১৮৫টি খামারে মোট ৭৪ হাজার ৬৫০টি পশু প্রস্তুত করা হয়েছে, যেখানে জেলার কোরবানির চাহিদা প্রায় ৬৭ হাজার ৬৮৫টি। ফলে চাহিদার তুলনায় পশু উদ্বৃত্ত রয়েছে এবং এখানকার পশু রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন হাটে বিক্রি হয়ে থাকে।
সব মিলিয়ে নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করা না হলে কোরবানির পশু পরিবহন নিয়ে আরও জটিলতা তৈরি হতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
কোরবানির ঈদ সামনে রেখে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে এলাকায় ডাকাতির ঘটনায় শিবচরের কোরবানির পশু ব্যবসায়ীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে ব্যাপক আতঙ্ক। নিরাপত্তার অভাব এবং সম্প্রতি ঘটে যাওয়া একাধিক ডাকাতির ঘটনায় গরুবাহী ট্রাক নিয়ে ঢাকায় যাত্রা করা ব্যবসায়ীরা রয়েছেন উদ্বেগে।
ঢাকা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত প্রায় ৯০ কিলোমিটার দীর্ঘ এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন অংশে সম্প্রতি একাধিক ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে শ্রীনগর, সিরাজদিখান, লৌহজং, কেরানীগঞ্জসহ বেশ কয়েকটি স্থানে যাত্রী ও পরিবহনশ্রমিকেরা ডাকাতদের খপ্পরে পড়েন। সর্বশেষ গত বুধবার (২১ মে) জাজিরা টোলপ্লাজা সংলগ্ন মোল্লার বাজার আন্ডারপাস এলাকায় র্যাব পরিচয়ে ডাকাতির চেষ্টাকালে খেলনা পিস্তল, ওয়াকিটকি ও মাইক্রোবাসসহ একজনকে আটক করে পুলিশ। ঘটনার সময় তার সঙ্গে থাকা আরও পাঁচ ডাকাত পালিয়ে যায়।
এসব ঘটনার প্রেক্ষাপটে ঈদ মৌসুমে গরু পরিবহনে নিরাপত্তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। বিশেষ করে রাতে এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করে ঢাকায় পশু পাঠানো নিয়ে দেখা দিয়েছে বড় ধরনের শঙ্কা।
স্থানীয় খামারি মো. সোহাগ বলেন, ‘প্রতি বছরই কয়েকজন মিলে ট্রাকে করে গরু নিয়ে ঢাকায় যাই। এবারও প্রস্তুতি নিচ্ছি। কিন্তু হাইওয়েতে ডাকাতির খবর আমাদের আতঙ্কিত করছে। কঠোর পুলিশি নিরাপত্তা ছাড়া ভরসা নেই।’
একই কথা জানালেন আরেক ব্যবসায়ী মো. ফররুখ। তিনি বলেন, ‘রাতে এক্সপ্রেসওয়ে অনেকটা অরক্ষিত। কিছুদিন আগেই শ্রীনগরে ডাকাতি হয়েছে। এমন ভিডিও ভাইরাল হয়েছে ফেসবুকে। কোরবানির সময় ডাকাতির ঝুঁকি আরও বাড়বে বলে মনে হচ্ছে।’
এদিকে হাইওয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা নিরাপত্তা জোরদার করেছে। শিবচর হাইওয়ে থানার ওসি জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘কোরবানি সামনে রেখে মহাসড়কের শিবচর অংশে বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। টহল টিম বাড়ানো হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। যদি পশুবাহী ট্রাকগুলো একসঙ্গে ছাড়তে পারি, তাহলে পুলিশি প্রহরায় নিরাপদে পৌঁছানো সম্ভব হবে।’
মাদারীপুর জেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ বছর জেলার ৪ হাজার ১৮৫টি খামারে মোট ৭৪ হাজার ৬৫০টি পশু প্রস্তুত করা হয়েছে, যেখানে জেলার কোরবানির চাহিদা প্রায় ৬৭ হাজার ৬৮৫টি। ফলে চাহিদার তুলনায় পশু উদ্বৃত্ত রয়েছে এবং এখানকার পশু রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন হাটে বিক্রি হয়ে থাকে।
সব মিলিয়ে নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করা না হলে কোরবানির পশু পরিবহন নিয়ে আরও জটিলতা তৈরি হতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১২ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১৬ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২৭ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩১ মিনিট আগে