নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানী ঢাকার গুলশান বিভাগের ট্রাফিকের উপকমিশনার আব্দুল মোমেন গতকাল রোববার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন। তাঁর পোস্ট ঘিরে চলছে আলোচনা। পোস্টে ট্রাফিক সমস্যা নিয়ে পরামর্শ চাইলে সেখানে অনেকেই বিভিন্ন মতামত দেন।
গতকাল বিকেল ৩টা ৪৭ মিনিটে উপকমিশনার আব্দুল মোমেন ফেসবুকে পাবলিক গ্রুপ ‘ট্রাফিক অ্যালার্ট’–এ লিখেন, ‘সম্মানিত নাগরিকবাসী, আমি গুলশান ট্রাফিক বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার। ঢাকা শহরে আমাদের প্রতি দিনের অফিস গমনে যানজট সব থেকে বড় সমস্যা, আমরা সেটা সবাই জানি। এ বিষয়ে আর বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন নেই। গুলশান, বনানী, প্রগতিসরণী, মহাখালী বাস টার্মিনাল এ গুলোতে একেক জায়গার সমস্যা একেক ধরনের। উপরিউক্ত সমস্যা সমূহের মধ্যে যেগুলো পুলিশের পক্ষে সমাধানযোগ্য বা অন্য কারও ওপর নির্ভরশীল নয়, পুলিশ নিজেরাই বাস্তবায়ন করতে পারে, এই বিষয়ে আপনাদের যদি কোনো বাস্তবভিত্তিক পরামর্শ থাকে তাহলে আমাদের জানানোর জন্য অনুরোধ করা হলো। হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করতে পারেন। ফোন: ০১৩২০০৪৪৩৬০। সবার জন্য শুভকামনা।’
তাঁর এই পোস্টে আজ সোমবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত লাইক পড়েছে ১ হাজার ৪০০টি। মন্তব্য করেছেন ২৬৭ জন।
ট্রাফিকের উপকমিশনারের এই পোস্টে ব্যাপক সাড়া দিয়েছেন ওই অঞ্চল দিয়ে চলাচলকারী রাজধানীবাসী। বিভিন্নভাবে তাঁরা গুলশান অঞ্চলের ট্রাফিকের সমস্যা নিয়ে কথা বলেছেন মন্তব্যের সেকশনে।
বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরা বাসের যত্রতত্র যাত্রী ওঠানামাকে যানজটের সবচেয়ে বড় কারণ বলে মনে করেছেন। একই সঙ্গে মহাখালী এলাকায় বাস টার্মিনাল ও রাস্তায় অতিরিক্ত মোটরচালিত রিকশা ও পার্কিংকেও দায়ী করেছেন অনেকে। কেউ কেউ একসঙ্গে অনেকগুলো পরামর্শ দিয়েছেন।
অর্ঘ পাল নামে এক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেন, মহাখালী বাস টার্মিনাল অপসারণ এবং শাহীন স্কুল অ্যান্ড কলেজের পার্কিংয়ের ব্যবস্থা করা। বনানীর আগে একটা বাড্ডার মতো ইউলুপ করা এবং মিরপুর-১৪ থেকে ক্যান্টনমেন্টের ওপর দিয়ে বনানী মহাখালী ও জাহাঙ্গীর গেট পার করে ফ্লাইওভার নির্মাণ করা। বিজয় সরণিতে ক্রসিং ফ্লাইওভার নির্মাণ ইত্যাদি।
নাজমুল হোসেইন শুভ লিখেন, শুধু বাস স্টপেজে বাস দাঁড়ানো এবং যাত্রী ওঠা-নামা নিশ্চিত করা, অবৈধ অটোরিকশা বন্ধ করা (অবশ্য এটা পুলিশের পক্ষে সমাধানযোগ্য কিনা জানা নেই, কারণ অটোরিকশার তো কিছুই লাগে না!), রাস্তার প্রতিটি লেন চলাচল যোগ্য রাখা (অবৈধ ফুটপাত দখল, ভ্যানগাড়ি দ্বারা ভাসমান বাজার, অবৈধ পার্কিং এবং দোকান কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের রাস্তা দখল বন্ধ করা), কিছু রাস্তায় পার্কিংয়ের জন্য লেন নির্ধারণ করে দেওয়া।
মাহামুদুল হাসান নামে আরেকজন লিখেন, সৈনিক ক্লাব থেকে কাকলি সিগন্যাল পর্যন্ত রাস্তা কম, বাস স্ট্যান্ড বেশি মনে হয়। পুলিশের সামনেই বাস থামিয়ে যাত্রী ওঠা–নামা করায়। এখানে বাস থামতে না দিলে ওই খানের জ্যাম অনেক কমে যাবে।
শিবাজি রয় নামের একজন লিখেন, ‘ধন্যবাদ এ রকম একটা ইনিশিয়েটিভ নেওয়ার জন্য। পাবলিক বাসগুলো যাতে স্টপেজ ছাড়া কোথাও না দাঁড়ায়, আপনারা নির্দিষ্ট স্টপেজ করে দিন। আর বাসগুলোকে বলুন স্টপেজ ছাড়া যাতে কোনো ওঠা–নামা না হয়। এই একটা কাজ করলে আমার মনে হয় এই লাইনে যানজট অনেক কমে যাবে।’
তবে অনেকেই ট্রাফিক পুলিশের সঠিকভাবে কাজ না করার কথাও তুলে ধরেছেন পোস্টের মন্তব্য সেকশনে। বদরুল হায়দার নামে একজন লিখেছেন, ‘পোস্ট দিয়েছেন ভালো। কিন্তু এই বিষয় বা কারণগুলো কারওরই অজানা নয় একটু কম আর বেশি। আপনার পদবি “ট্রাফিক বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার” সে অনুযায়ী এই যানজট বিষয়ে আপনার জ্ঞানটা আমি অন্য যারা বেশি জানে তাঁদের গ্রুপেই ধরে নেব। সমস্যা খোঁজা বা সমাধান খোঁজার থেকে আপনারা আপনাদের কাজ সৎভাবে পালন করেন সমস্যা এমনিই সমাধান হয়ে যাবে।’
হাবিব আকতারুল নামে একজন লিখেন, জনগণের মতামতকে কখনই গুরুত্ব দেওয়া হয় না। বাস রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে যাত্রী ওঠায় আর নামায়। হাত তুললেই দাঁড়িয়ে পড়ে। পুলিশ দেখেও দেখে না। তারা ব্যস্ত থাকে কখন পিকআপ যায় সেটির দিকে।
ইমরানুর হক শাওন লিখেন, ট্রাফিক সার্জেন্ট, কনস্টেবল সবাই মিলে রাস্তায় বাইক আর গাড়ি থামিয়ে কাগজ চেকিং করা বাদ দিয়ে সবাইকে নিয়ম মেনে চলার নির্দেশনা দেওয়া আর যানজট নিরসনে মনোযোগী হওয়া বেশি জরুরি। এতে যানজট ৫০ ভাগ কমে যাবে।
অনেকেই আবার এই অঞ্চলের বিভিন্ন রাস্তার ছবি ও ভিডিও যুক্ত করেছেন। সেখানে ফুটপাত ও রাস্তা দখল করে দোকান বসানোর চিত্র উঠে এসেছে। অনেকেই আবার রাস্তা ডাইভারশনের কথা বলেছেন।
শাহারিয়ার শোভন নামে একজন লিখেন, মহাখালী বা আমতলী থেকে আসা গাড়িগুলোকে সরাসরি ডিওএইচএস ঢোকার ব্যবস্থা করতে পারলে ভালো হবে। এখন এই গাড়িগুলো সব জাহাঙ্গীরগেট ঘুরে আসে যার জন্য দুই পাশের রাস্তায় গাড়ির চাপ বেশি থাকে। যদি এগুলো সোজাসুজি এসকেএস টাওয়ারের পাশ দিয়ে বা রাওয়া গেটের পাশ দিয়ে ঢুকতে পারত তাহলে জাহাঙ্গীরগেট আর বিএএফ শাহিন কলেজের সামনে গাড়ির চাপ কিছুটা কমতো।
মানিউল বাড়ই নামে একজন লিখেন, কারওয়ান বাজার, বিজয় সরণি, মহাখালী টার্মিনাল, কাকলি বনানী, আবুল হোটেল, উত্তর বাড্ডা প্রতিটি সিগনালে ইউলুপ দিতে হবে।
এমন অনেকেই এসব এলাকায় রাস্তার সমস্যা নিয়ে লিখেছেন, কেউ কেউ পরামর্শ দিয়েছেন।
এসব বিষয়ে জানার জন্য উপকমিশনার আব্দুল মোমেনের নম্বরে যোগাযোগ করা হলে তাঁকে পাওয়া যায়নি।

রাজধানী ঢাকার গুলশান বিভাগের ট্রাফিকের উপকমিশনার আব্দুল মোমেন গতকাল রোববার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন। তাঁর পোস্ট ঘিরে চলছে আলোচনা। পোস্টে ট্রাফিক সমস্যা নিয়ে পরামর্শ চাইলে সেখানে অনেকেই বিভিন্ন মতামত দেন।
গতকাল বিকেল ৩টা ৪৭ মিনিটে উপকমিশনার আব্দুল মোমেন ফেসবুকে পাবলিক গ্রুপ ‘ট্রাফিক অ্যালার্ট’–এ লিখেন, ‘সম্মানিত নাগরিকবাসী, আমি গুলশান ট্রাফিক বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার। ঢাকা শহরে আমাদের প্রতি দিনের অফিস গমনে যানজট সব থেকে বড় সমস্যা, আমরা সেটা সবাই জানি। এ বিষয়ে আর বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন নেই। গুলশান, বনানী, প্রগতিসরণী, মহাখালী বাস টার্মিনাল এ গুলোতে একেক জায়গার সমস্যা একেক ধরনের। উপরিউক্ত সমস্যা সমূহের মধ্যে যেগুলো পুলিশের পক্ষে সমাধানযোগ্য বা অন্য কারও ওপর নির্ভরশীল নয়, পুলিশ নিজেরাই বাস্তবায়ন করতে পারে, এই বিষয়ে আপনাদের যদি কোনো বাস্তবভিত্তিক পরামর্শ থাকে তাহলে আমাদের জানানোর জন্য অনুরোধ করা হলো। হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করতে পারেন। ফোন: ০১৩২০০৪৪৩৬০। সবার জন্য শুভকামনা।’
তাঁর এই পোস্টে আজ সোমবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত লাইক পড়েছে ১ হাজার ৪০০টি। মন্তব্য করেছেন ২৬৭ জন।
ট্রাফিকের উপকমিশনারের এই পোস্টে ব্যাপক সাড়া দিয়েছেন ওই অঞ্চল দিয়ে চলাচলকারী রাজধানীবাসী। বিভিন্নভাবে তাঁরা গুলশান অঞ্চলের ট্রাফিকের সমস্যা নিয়ে কথা বলেছেন মন্তব্যের সেকশনে।
বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরা বাসের যত্রতত্র যাত্রী ওঠানামাকে যানজটের সবচেয়ে বড় কারণ বলে মনে করেছেন। একই সঙ্গে মহাখালী এলাকায় বাস টার্মিনাল ও রাস্তায় অতিরিক্ত মোটরচালিত রিকশা ও পার্কিংকেও দায়ী করেছেন অনেকে। কেউ কেউ একসঙ্গে অনেকগুলো পরামর্শ দিয়েছেন।
অর্ঘ পাল নামে এক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেন, মহাখালী বাস টার্মিনাল অপসারণ এবং শাহীন স্কুল অ্যান্ড কলেজের পার্কিংয়ের ব্যবস্থা করা। বনানীর আগে একটা বাড্ডার মতো ইউলুপ করা এবং মিরপুর-১৪ থেকে ক্যান্টনমেন্টের ওপর দিয়ে বনানী মহাখালী ও জাহাঙ্গীর গেট পার করে ফ্লাইওভার নির্মাণ করা। বিজয় সরণিতে ক্রসিং ফ্লাইওভার নির্মাণ ইত্যাদি।
নাজমুল হোসেইন শুভ লিখেন, শুধু বাস স্টপেজে বাস দাঁড়ানো এবং যাত্রী ওঠা-নামা নিশ্চিত করা, অবৈধ অটোরিকশা বন্ধ করা (অবশ্য এটা পুলিশের পক্ষে সমাধানযোগ্য কিনা জানা নেই, কারণ অটোরিকশার তো কিছুই লাগে না!), রাস্তার প্রতিটি লেন চলাচল যোগ্য রাখা (অবৈধ ফুটপাত দখল, ভ্যানগাড়ি দ্বারা ভাসমান বাজার, অবৈধ পার্কিং এবং দোকান কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের রাস্তা দখল বন্ধ করা), কিছু রাস্তায় পার্কিংয়ের জন্য লেন নির্ধারণ করে দেওয়া।
মাহামুদুল হাসান নামে আরেকজন লিখেন, সৈনিক ক্লাব থেকে কাকলি সিগন্যাল পর্যন্ত রাস্তা কম, বাস স্ট্যান্ড বেশি মনে হয়। পুলিশের সামনেই বাস থামিয়ে যাত্রী ওঠা–নামা করায়। এখানে বাস থামতে না দিলে ওই খানের জ্যাম অনেক কমে যাবে।
শিবাজি রয় নামের একজন লিখেন, ‘ধন্যবাদ এ রকম একটা ইনিশিয়েটিভ নেওয়ার জন্য। পাবলিক বাসগুলো যাতে স্টপেজ ছাড়া কোথাও না দাঁড়ায়, আপনারা নির্দিষ্ট স্টপেজ করে দিন। আর বাসগুলোকে বলুন স্টপেজ ছাড়া যাতে কোনো ওঠা–নামা না হয়। এই একটা কাজ করলে আমার মনে হয় এই লাইনে যানজট অনেক কমে যাবে।’
তবে অনেকেই ট্রাফিক পুলিশের সঠিকভাবে কাজ না করার কথাও তুলে ধরেছেন পোস্টের মন্তব্য সেকশনে। বদরুল হায়দার নামে একজন লিখেছেন, ‘পোস্ট দিয়েছেন ভালো। কিন্তু এই বিষয় বা কারণগুলো কারওরই অজানা নয় একটু কম আর বেশি। আপনার পদবি “ট্রাফিক বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার” সে অনুযায়ী এই যানজট বিষয়ে আপনার জ্ঞানটা আমি অন্য যারা বেশি জানে তাঁদের গ্রুপেই ধরে নেব। সমস্যা খোঁজা বা সমাধান খোঁজার থেকে আপনারা আপনাদের কাজ সৎভাবে পালন করেন সমস্যা এমনিই সমাধান হয়ে যাবে।’
হাবিব আকতারুল নামে একজন লিখেন, জনগণের মতামতকে কখনই গুরুত্ব দেওয়া হয় না। বাস রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে যাত্রী ওঠায় আর নামায়। হাত তুললেই দাঁড়িয়ে পড়ে। পুলিশ দেখেও দেখে না। তারা ব্যস্ত থাকে কখন পিকআপ যায় সেটির দিকে।
ইমরানুর হক শাওন লিখেন, ট্রাফিক সার্জেন্ট, কনস্টেবল সবাই মিলে রাস্তায় বাইক আর গাড়ি থামিয়ে কাগজ চেকিং করা বাদ দিয়ে সবাইকে নিয়ম মেনে চলার নির্দেশনা দেওয়া আর যানজট নিরসনে মনোযোগী হওয়া বেশি জরুরি। এতে যানজট ৫০ ভাগ কমে যাবে।
অনেকেই আবার এই অঞ্চলের বিভিন্ন রাস্তার ছবি ও ভিডিও যুক্ত করেছেন। সেখানে ফুটপাত ও রাস্তা দখল করে দোকান বসানোর চিত্র উঠে এসেছে। অনেকেই আবার রাস্তা ডাইভারশনের কথা বলেছেন।
শাহারিয়ার শোভন নামে একজন লিখেন, মহাখালী বা আমতলী থেকে আসা গাড়িগুলোকে সরাসরি ডিওএইচএস ঢোকার ব্যবস্থা করতে পারলে ভালো হবে। এখন এই গাড়িগুলো সব জাহাঙ্গীরগেট ঘুরে আসে যার জন্য দুই পাশের রাস্তায় গাড়ির চাপ বেশি থাকে। যদি এগুলো সোজাসুজি এসকেএস টাওয়ারের পাশ দিয়ে বা রাওয়া গেটের পাশ দিয়ে ঢুকতে পারত তাহলে জাহাঙ্গীরগেট আর বিএএফ শাহিন কলেজের সামনে গাড়ির চাপ কিছুটা কমতো।
মানিউল বাড়ই নামে একজন লিখেন, কারওয়ান বাজার, বিজয় সরণি, মহাখালী টার্মিনাল, কাকলি বনানী, আবুল হোটেল, উত্তর বাড্ডা প্রতিটি সিগনালে ইউলুপ দিতে হবে।
এমন অনেকেই এসব এলাকায় রাস্তার সমস্যা নিয়ে লিখেছেন, কেউ কেউ পরামর্শ দিয়েছেন।
এসব বিষয়ে জানার জন্য উপকমিশনার আব্দুল মোমেনের নম্বরে যোগাযোগ করা হলে তাঁকে পাওয়া যায়নি।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানী ঢাকার গুলশান বিভাগের ট্রাফিকের উপকমিশনার আব্দুল মোমেন গতকাল রোববার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন। তাঁর পোস্ট ঘিরে চলছে আলোচনা। পোস্টে ট্রাফিক সমস্যা নিয়ে পরামর্শ চাইলে সেখানে অনেকেই বিভিন্ন মতামত দেন।
গতকাল বিকেল ৩টা ৪৭ মিনিটে উপকমিশনার আব্দুল মোমেন ফেসবুকে পাবলিক গ্রুপ ‘ট্রাফিক অ্যালার্ট’–এ লিখেন, ‘সম্মানিত নাগরিকবাসী, আমি গুলশান ট্রাফিক বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার। ঢাকা শহরে আমাদের প্রতি দিনের অফিস গমনে যানজট সব থেকে বড় সমস্যা, আমরা সেটা সবাই জানি। এ বিষয়ে আর বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন নেই। গুলশান, বনানী, প্রগতিসরণী, মহাখালী বাস টার্মিনাল এ গুলোতে একেক জায়গার সমস্যা একেক ধরনের। উপরিউক্ত সমস্যা সমূহের মধ্যে যেগুলো পুলিশের পক্ষে সমাধানযোগ্য বা অন্য কারও ওপর নির্ভরশীল নয়, পুলিশ নিজেরাই বাস্তবায়ন করতে পারে, এই বিষয়ে আপনাদের যদি কোনো বাস্তবভিত্তিক পরামর্শ থাকে তাহলে আমাদের জানানোর জন্য অনুরোধ করা হলো। হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করতে পারেন। ফোন: ০১৩২০০৪৪৩৬০। সবার জন্য শুভকামনা।’
তাঁর এই পোস্টে আজ সোমবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত লাইক পড়েছে ১ হাজার ৪০০টি। মন্তব্য করেছেন ২৬৭ জন।
ট্রাফিকের উপকমিশনারের এই পোস্টে ব্যাপক সাড়া দিয়েছেন ওই অঞ্চল দিয়ে চলাচলকারী রাজধানীবাসী। বিভিন্নভাবে তাঁরা গুলশান অঞ্চলের ট্রাফিকের সমস্যা নিয়ে কথা বলেছেন মন্তব্যের সেকশনে।
বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরা বাসের যত্রতত্র যাত্রী ওঠানামাকে যানজটের সবচেয়ে বড় কারণ বলে মনে করেছেন। একই সঙ্গে মহাখালী এলাকায় বাস টার্মিনাল ও রাস্তায় অতিরিক্ত মোটরচালিত রিকশা ও পার্কিংকেও দায়ী করেছেন অনেকে। কেউ কেউ একসঙ্গে অনেকগুলো পরামর্শ দিয়েছেন।
অর্ঘ পাল নামে এক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেন, মহাখালী বাস টার্মিনাল অপসারণ এবং শাহীন স্কুল অ্যান্ড কলেজের পার্কিংয়ের ব্যবস্থা করা। বনানীর আগে একটা বাড্ডার মতো ইউলুপ করা এবং মিরপুর-১৪ থেকে ক্যান্টনমেন্টের ওপর দিয়ে বনানী মহাখালী ও জাহাঙ্গীর গেট পার করে ফ্লাইওভার নির্মাণ করা। বিজয় সরণিতে ক্রসিং ফ্লাইওভার নির্মাণ ইত্যাদি।
নাজমুল হোসেইন শুভ লিখেন, শুধু বাস স্টপেজে বাস দাঁড়ানো এবং যাত্রী ওঠা-নামা নিশ্চিত করা, অবৈধ অটোরিকশা বন্ধ করা (অবশ্য এটা পুলিশের পক্ষে সমাধানযোগ্য কিনা জানা নেই, কারণ অটোরিকশার তো কিছুই লাগে না!), রাস্তার প্রতিটি লেন চলাচল যোগ্য রাখা (অবৈধ ফুটপাত দখল, ভ্যানগাড়ি দ্বারা ভাসমান বাজার, অবৈধ পার্কিং এবং দোকান কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের রাস্তা দখল বন্ধ করা), কিছু রাস্তায় পার্কিংয়ের জন্য লেন নির্ধারণ করে দেওয়া।
মাহামুদুল হাসান নামে আরেকজন লিখেন, সৈনিক ক্লাব থেকে কাকলি সিগন্যাল পর্যন্ত রাস্তা কম, বাস স্ট্যান্ড বেশি মনে হয়। পুলিশের সামনেই বাস থামিয়ে যাত্রী ওঠা–নামা করায়। এখানে বাস থামতে না দিলে ওই খানের জ্যাম অনেক কমে যাবে।
শিবাজি রয় নামের একজন লিখেন, ‘ধন্যবাদ এ রকম একটা ইনিশিয়েটিভ নেওয়ার জন্য। পাবলিক বাসগুলো যাতে স্টপেজ ছাড়া কোথাও না দাঁড়ায়, আপনারা নির্দিষ্ট স্টপেজ করে দিন। আর বাসগুলোকে বলুন স্টপেজ ছাড়া যাতে কোনো ওঠা–নামা না হয়। এই একটা কাজ করলে আমার মনে হয় এই লাইনে যানজট অনেক কমে যাবে।’
তবে অনেকেই ট্রাফিক পুলিশের সঠিকভাবে কাজ না করার কথাও তুলে ধরেছেন পোস্টের মন্তব্য সেকশনে। বদরুল হায়দার নামে একজন লিখেছেন, ‘পোস্ট দিয়েছেন ভালো। কিন্তু এই বিষয় বা কারণগুলো কারওরই অজানা নয় একটু কম আর বেশি। আপনার পদবি “ট্রাফিক বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার” সে অনুযায়ী এই যানজট বিষয়ে আপনার জ্ঞানটা আমি অন্য যারা বেশি জানে তাঁদের গ্রুপেই ধরে নেব। সমস্যা খোঁজা বা সমাধান খোঁজার থেকে আপনারা আপনাদের কাজ সৎভাবে পালন করেন সমস্যা এমনিই সমাধান হয়ে যাবে।’
হাবিব আকতারুল নামে একজন লিখেন, জনগণের মতামতকে কখনই গুরুত্ব দেওয়া হয় না। বাস রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে যাত্রী ওঠায় আর নামায়। হাত তুললেই দাঁড়িয়ে পড়ে। পুলিশ দেখেও দেখে না। তারা ব্যস্ত থাকে কখন পিকআপ যায় সেটির দিকে।
ইমরানুর হক শাওন লিখেন, ট্রাফিক সার্জেন্ট, কনস্টেবল সবাই মিলে রাস্তায় বাইক আর গাড়ি থামিয়ে কাগজ চেকিং করা বাদ দিয়ে সবাইকে নিয়ম মেনে চলার নির্দেশনা দেওয়া আর যানজট নিরসনে মনোযোগী হওয়া বেশি জরুরি। এতে যানজট ৫০ ভাগ কমে যাবে।
অনেকেই আবার এই অঞ্চলের বিভিন্ন রাস্তার ছবি ও ভিডিও যুক্ত করেছেন। সেখানে ফুটপাত ও রাস্তা দখল করে দোকান বসানোর চিত্র উঠে এসেছে। অনেকেই আবার রাস্তা ডাইভারশনের কথা বলেছেন।
শাহারিয়ার শোভন নামে একজন লিখেন, মহাখালী বা আমতলী থেকে আসা গাড়িগুলোকে সরাসরি ডিওএইচএস ঢোকার ব্যবস্থা করতে পারলে ভালো হবে। এখন এই গাড়িগুলো সব জাহাঙ্গীরগেট ঘুরে আসে যার জন্য দুই পাশের রাস্তায় গাড়ির চাপ বেশি থাকে। যদি এগুলো সোজাসুজি এসকেএস টাওয়ারের পাশ দিয়ে বা রাওয়া গেটের পাশ দিয়ে ঢুকতে পারত তাহলে জাহাঙ্গীরগেট আর বিএএফ শাহিন কলেজের সামনে গাড়ির চাপ কিছুটা কমতো।
মানিউল বাড়ই নামে একজন লিখেন, কারওয়ান বাজার, বিজয় সরণি, মহাখালী টার্মিনাল, কাকলি বনানী, আবুল হোটেল, উত্তর বাড্ডা প্রতিটি সিগনালে ইউলুপ দিতে হবে।
এমন অনেকেই এসব এলাকায় রাস্তার সমস্যা নিয়ে লিখেছেন, কেউ কেউ পরামর্শ দিয়েছেন।
এসব বিষয়ে জানার জন্য উপকমিশনার আব্দুল মোমেনের নম্বরে যোগাযোগ করা হলে তাঁকে পাওয়া যায়নি।

রাজধানী ঢাকার গুলশান বিভাগের ট্রাফিকের উপকমিশনার আব্দুল মোমেন গতকাল রোববার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন। তাঁর পোস্ট ঘিরে চলছে আলোচনা। পোস্টে ট্রাফিক সমস্যা নিয়ে পরামর্শ চাইলে সেখানে অনেকেই বিভিন্ন মতামত দেন।
গতকাল বিকেল ৩টা ৪৭ মিনিটে উপকমিশনার আব্দুল মোমেন ফেসবুকে পাবলিক গ্রুপ ‘ট্রাফিক অ্যালার্ট’–এ লিখেন, ‘সম্মানিত নাগরিকবাসী, আমি গুলশান ট্রাফিক বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার। ঢাকা শহরে আমাদের প্রতি দিনের অফিস গমনে যানজট সব থেকে বড় সমস্যা, আমরা সেটা সবাই জানি। এ বিষয়ে আর বিস্তারিত আলোচনার প্রয়োজন নেই। গুলশান, বনানী, প্রগতিসরণী, মহাখালী বাস টার্মিনাল এ গুলোতে একেক জায়গার সমস্যা একেক ধরনের। উপরিউক্ত সমস্যা সমূহের মধ্যে যেগুলো পুলিশের পক্ষে সমাধানযোগ্য বা অন্য কারও ওপর নির্ভরশীল নয়, পুলিশ নিজেরাই বাস্তবায়ন করতে পারে, এই বিষয়ে আপনাদের যদি কোনো বাস্তবভিত্তিক পরামর্শ থাকে তাহলে আমাদের জানানোর জন্য অনুরোধ করা হলো। হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করতে পারেন। ফোন: ০১৩২০০৪৪৩৬০। সবার জন্য শুভকামনা।’
তাঁর এই পোস্টে আজ সোমবার বিকেল ৫টা পর্যন্ত লাইক পড়েছে ১ হাজার ৪০০টি। মন্তব্য করেছেন ২৬৭ জন।
ট্রাফিকের উপকমিশনারের এই পোস্টে ব্যাপক সাড়া দিয়েছেন ওই অঞ্চল দিয়ে চলাচলকারী রাজধানীবাসী। বিভিন্নভাবে তাঁরা গুলশান অঞ্চলের ট্রাফিকের সমস্যা নিয়ে কথা বলেছেন মন্তব্যের সেকশনে।
বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরা বাসের যত্রতত্র যাত্রী ওঠানামাকে যানজটের সবচেয়ে বড় কারণ বলে মনে করেছেন। একই সঙ্গে মহাখালী এলাকায় বাস টার্মিনাল ও রাস্তায় অতিরিক্ত মোটরচালিত রিকশা ও পার্কিংকেও দায়ী করেছেন অনেকে। কেউ কেউ একসঙ্গে অনেকগুলো পরামর্শ দিয়েছেন।
অর্ঘ পাল নামে এক ফেসবুক ব্যবহারকারী লিখেন, মহাখালী বাস টার্মিনাল অপসারণ এবং শাহীন স্কুল অ্যান্ড কলেজের পার্কিংয়ের ব্যবস্থা করা। বনানীর আগে একটা বাড্ডার মতো ইউলুপ করা এবং মিরপুর-১৪ থেকে ক্যান্টনমেন্টের ওপর দিয়ে বনানী মহাখালী ও জাহাঙ্গীর গেট পার করে ফ্লাইওভার নির্মাণ করা। বিজয় সরণিতে ক্রসিং ফ্লাইওভার নির্মাণ ইত্যাদি।
নাজমুল হোসেইন শুভ লিখেন, শুধু বাস স্টপেজে বাস দাঁড়ানো এবং যাত্রী ওঠা-নামা নিশ্চিত করা, অবৈধ অটোরিকশা বন্ধ করা (অবশ্য এটা পুলিশের পক্ষে সমাধানযোগ্য কিনা জানা নেই, কারণ অটোরিকশার তো কিছুই লাগে না!), রাস্তার প্রতিটি লেন চলাচল যোগ্য রাখা (অবৈধ ফুটপাত দখল, ভ্যানগাড়ি দ্বারা ভাসমান বাজার, অবৈধ পার্কিং এবং দোকান কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের রাস্তা দখল বন্ধ করা), কিছু রাস্তায় পার্কিংয়ের জন্য লেন নির্ধারণ করে দেওয়া।
মাহামুদুল হাসান নামে আরেকজন লিখেন, সৈনিক ক্লাব থেকে কাকলি সিগন্যাল পর্যন্ত রাস্তা কম, বাস স্ট্যান্ড বেশি মনে হয়। পুলিশের সামনেই বাস থামিয়ে যাত্রী ওঠা–নামা করায়। এখানে বাস থামতে না দিলে ওই খানের জ্যাম অনেক কমে যাবে।
শিবাজি রয় নামের একজন লিখেন, ‘ধন্যবাদ এ রকম একটা ইনিশিয়েটিভ নেওয়ার জন্য। পাবলিক বাসগুলো যাতে স্টপেজ ছাড়া কোথাও না দাঁড়ায়, আপনারা নির্দিষ্ট স্টপেজ করে দিন। আর বাসগুলোকে বলুন স্টপেজ ছাড়া যাতে কোনো ওঠা–নামা না হয়। এই একটা কাজ করলে আমার মনে হয় এই লাইনে যানজট অনেক কমে যাবে।’
তবে অনেকেই ট্রাফিক পুলিশের সঠিকভাবে কাজ না করার কথাও তুলে ধরেছেন পোস্টের মন্তব্য সেকশনে। বদরুল হায়দার নামে একজন লিখেছেন, ‘পোস্ট দিয়েছেন ভালো। কিন্তু এই বিষয় বা কারণগুলো কারওরই অজানা নয় একটু কম আর বেশি। আপনার পদবি “ট্রাফিক বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার” সে অনুযায়ী এই যানজট বিষয়ে আপনার জ্ঞানটা আমি অন্য যারা বেশি জানে তাঁদের গ্রুপেই ধরে নেব। সমস্যা খোঁজা বা সমাধান খোঁজার থেকে আপনারা আপনাদের কাজ সৎভাবে পালন করেন সমস্যা এমনিই সমাধান হয়ে যাবে।’
হাবিব আকতারুল নামে একজন লিখেন, জনগণের মতামতকে কখনই গুরুত্ব দেওয়া হয় না। বাস রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে যাত্রী ওঠায় আর নামায়। হাত তুললেই দাঁড়িয়ে পড়ে। পুলিশ দেখেও দেখে না। তারা ব্যস্ত থাকে কখন পিকআপ যায় সেটির দিকে।
ইমরানুর হক শাওন লিখেন, ট্রাফিক সার্জেন্ট, কনস্টেবল সবাই মিলে রাস্তায় বাইক আর গাড়ি থামিয়ে কাগজ চেকিং করা বাদ দিয়ে সবাইকে নিয়ম মেনে চলার নির্দেশনা দেওয়া আর যানজট নিরসনে মনোযোগী হওয়া বেশি জরুরি। এতে যানজট ৫০ ভাগ কমে যাবে।
অনেকেই আবার এই অঞ্চলের বিভিন্ন রাস্তার ছবি ও ভিডিও যুক্ত করেছেন। সেখানে ফুটপাত ও রাস্তা দখল করে দোকান বসানোর চিত্র উঠে এসেছে। অনেকেই আবার রাস্তা ডাইভারশনের কথা বলেছেন।
শাহারিয়ার শোভন নামে একজন লিখেন, মহাখালী বা আমতলী থেকে আসা গাড়িগুলোকে সরাসরি ডিওএইচএস ঢোকার ব্যবস্থা করতে পারলে ভালো হবে। এখন এই গাড়িগুলো সব জাহাঙ্গীরগেট ঘুরে আসে যার জন্য দুই পাশের রাস্তায় গাড়ির চাপ বেশি থাকে। যদি এগুলো সোজাসুজি এসকেএস টাওয়ারের পাশ দিয়ে বা রাওয়া গেটের পাশ দিয়ে ঢুকতে পারত তাহলে জাহাঙ্গীরগেট আর বিএএফ শাহিন কলেজের সামনে গাড়ির চাপ কিছুটা কমতো।
মানিউল বাড়ই নামে একজন লিখেন, কারওয়ান বাজার, বিজয় সরণি, মহাখালী টার্মিনাল, কাকলি বনানী, আবুল হোটেল, উত্তর বাড্ডা প্রতিটি সিগনালে ইউলুপ দিতে হবে।
এমন অনেকেই এসব এলাকায় রাস্তার সমস্যা নিয়ে লিখেছেন, কেউ কেউ পরামর্শ দিয়েছেন।
এসব বিষয়ে জানার জন্য উপকমিশনার আব্দুল মোমেনের নম্বরে যোগাযোগ করা হলে তাঁকে পাওয়া যায়নি।

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
১১ মিনিট আগে
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
১৩ মিনিট আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
১৫ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেউত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন।
উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এর আগে শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন তাঁরা। সেখান থেকে তাঁরা জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ (শনিবার) বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারে হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে আমরা মানববন্ধন করি। মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যার সময় তারা চা খেয়ে অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিল। অফিসটি এক রুমের। আশপাশে জনবসতি নেই।’
পারভেজ বলেন, ‘বিশ্রাম নেওয়ার সময় কিছু সন্ত্রাসী রেদওয়ান ও ইয়াসিনকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেদওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক এবং ইয়াসিন সদস্য।’
তিনি বলেন, ‘রেদওয়ান ও ইয়াসিনের মাথায় কুপিয়ে জখম করা হয়। প্রথমে তাদেরকে উদ্ধার করে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে এবং পরে নিকটবর্তী একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।’
এদিকে জুলাই যোদ্ধাদের কুপিয়ে জখম করার খবর পেয়ে ওই বেসরকারি হাসপাতালে উত্তরা পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোর্শেদ আলমসহ অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তা উপস্থিত হয়েছেন। সেখানে উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁদেরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হতে পারে। এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে দুর্বৃত্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
তবে উত্তরা পূর্ব থানার ওসি মোর্শেদ আলম ও বিমানবন্দর জোনের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) পহন চাকমার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
অপরদিকে উত্তরা পূর্ব থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আশরাফুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুপিয়ে আহতের ঘটনার কোনো তথ্য আমার জানা নেই।’

রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন।
উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এর আগে শনিবার বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারের সামনে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক এবং আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে অংশ নিয়েছিলেন তাঁরা। সেখান থেকে তাঁরা জুলাই রেভেলসের অফিসে এসে বসেছিলেন।
এ বিষয়ে জুলাই রেভেলসের সহসংগঠক মো. পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ (শনিবার) বিকেলে উত্তরার বিএনএস সেন্টারে হাদি ভাইয়ের ওপর হামলার প্রতিবাদে আমরা মানববন্ধন করি। মানববন্ধন শেষ করে সন্ধ্যার সময় তারা চা খেয়ে অফিসে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য গিয়েছিল। অফিসটি এক রুমের। আশপাশে জনবসতি নেই।’
পারভেজ বলেন, ‘বিশ্রাম নেওয়ার সময় কিছু সন্ত্রাসী রেদওয়ান ও ইয়াসিনকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। আহত রেদওয়ান সংগঠনের প্রস্তাবিত সহসংগঠক এবং ইয়াসিন সদস্য।’
তিনি বলেন, ‘রেদওয়ান ও ইয়াসিনের মাথায় কুপিয়ে জখম করা হয়। প্রথমে তাদেরকে উদ্ধার করে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে এবং পরে নিকটবর্তী একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়।’
এদিকে জুলাই যোদ্ধাদের কুপিয়ে জখম করার খবর পেয়ে ওই বেসরকারি হাসপাতালে উত্তরা পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোর্শেদ আলমসহ অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তা উপস্থিত হয়েছেন। সেখানে উপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তারা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁদেরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হতে পারে। এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে দুর্বৃত্তদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
তবে উত্তরা পূর্ব থানার ওসি মোর্শেদ আলম ও বিমানবন্দর জোনের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) পহন চাকমার সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
অপরদিকে উত্তরা পূর্ব থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আশরাফুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কুপিয়ে আহতের ঘটনার কোনো তথ্য আমার জানা নেই।’

রাজধানী ঢাকার গুলশান বিভাগের ট্রাফিকের উপকমিশনার আব্দুল মোমেন গতকাল রোববার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন। তাঁর পোস্ট ঘিরে চলছে আলোচনা। পোস্টে ট্রাফিক সমস্যা নিয়ে পরামর্শ চাইলে সেখানে অনেকেই বিভিন্ন মতামত দেন।
০৭ আগস্ট ২০২৩
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
১৩ মিনিট আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
১৫ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন।
শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মিরপুর-১ এলাকার মুক্তিযোদ্ধা শপিং কমপ্লেক্সের ছাদ থেকে একটি ককটেল নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। বিস্ফোরণে মার্কেটের সামনের ফুটপাতে থাকা এক দোকানি সামান্য আহত হন।
এ ছাড়া রাত সাড়ে ৮টার দিকে মিরপুর-১০ এলাকার পুলিশ বক্সের কাছে আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
শাহ আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মিরপুরের মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটের সামনে একটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ফুটপাতের এক দোকানি সামান্য আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। মার্কেটের ওপর থেকে কেউ একজন ককটেল নিক্ষেপ করে পালিয়ে গেছে।
অন্যদিকে রাত ৮টা ১৫ মিনিটের দিকে শান্তিনগর এলাকার পশ্চিম সিগন্যালের কাছে একটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। ককটেলটি সিগন্যালের পাশে থাকা একটি বটগাছে স্থাপিত বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ডে লেগে বিস্ফোরিত হয়। এতে কেউ হতাহত হয়নি।
এ ছাড়া রাত ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে মৌচাক ক্রসিংয়েও আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনাতেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত চলছে।

রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন।
শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মিরপুর-১ এলাকার মুক্তিযোদ্ধা শপিং কমপ্লেক্সের ছাদ থেকে একটি ককটেল নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। বিস্ফোরণে মার্কেটের সামনের ফুটপাতে থাকা এক দোকানি সামান্য আহত হন।
এ ছাড়া রাত সাড়ে ৮টার দিকে মিরপুর-১০ এলাকার পুলিশ বক্সের কাছে আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
শাহ আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মিরপুরের মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটের সামনে একটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ফুটপাতের এক দোকানি সামান্য আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। মার্কেটের ওপর থেকে কেউ একজন ককটেল নিক্ষেপ করে পালিয়ে গেছে।
অন্যদিকে রাত ৮টা ১৫ মিনিটের দিকে শান্তিনগর এলাকার পশ্চিম সিগন্যালের কাছে একটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। ককটেলটি সিগন্যালের পাশে থাকা একটি বটগাছে স্থাপিত বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ডে লেগে বিস্ফোরিত হয়। এতে কেউ হতাহত হয়নি।
এ ছাড়া রাত ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে মৌচাক ক্রসিংয়েও আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনাতেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত চলছে।

রাজধানী ঢাকার গুলশান বিভাগের ট্রাফিকের উপকমিশনার আব্দুল মোমেন গতকাল রোববার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন। তাঁর পোস্ট ঘিরে চলছে আলোচনা। পোস্টে ট্রাফিক সমস্যা নিয়ে পরামর্শ চাইলে সেখানে অনেকেই বিভিন্ন মতামত দেন।
০৭ আগস্ট ২০২৩
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
১১ মিনিট আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
১৫ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম চার ঘণ্টা পূর্বের বক্তব্য প্রত্যাহার করেন। তিনি বলেন, এগুলো ডামি অস্ত্র। এগুলো বিএনসিসির জন্য বানানো হচ্ছিল। আর যাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছিল রাতে তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে।
এর আগে পুলিশ ঢাকঢোল পিটিয়ে বলেছিল নগরীর জোড়া গেট এলাকার একটি লেদ কারখানায় অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান এবং সেখান থেকে বিপুল অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়।
এ ছাড়া অস্ত্রগুলো সন্ত্রাসী ও বনদস্যুদের কাছে সরবরাহ করা হতো বলে জানানো হয়।
এদিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি নৌ শাখার এস এম তাফসিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একটি চুক্তিপত্রে দেখা গেছে, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি প্লাটুনের সেনা, নৌ এবং বিমান শাখার ক্যাডেটদের যুগোপযোগী ট্রেনিংয়ের জন্য কিছুসংখ্যক অত্যাধুনিক কাঠের অস্ত্র (৫০ পিস) তৈরি করা প্রয়োজন। ওই অস্ত্রগুলো বিএনসিসির তত্ত্বাবধানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় বিএনসিসি প্লাটুন প্রাঙ্গণে তৈরি করা হবে। ওই অস্ত্রসমূহ তৈরিতে নিম্নের প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি মো. সালাউদ্দিন গাজী পিকুকে দায়িত্ব দেওয়া হলো।
এর সত্যতা পাওয়ার পর পুলিশ তাদের অস্ত্র উদ্ধারের তথ্য প্রত্যাহার করে।

খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম চার ঘণ্টা পূর্বের বক্তব্য প্রত্যাহার করেন। তিনি বলেন, এগুলো ডামি অস্ত্র। এগুলো বিএনসিসির জন্য বানানো হচ্ছিল। আর যাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছিল রাতে তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে।
এর আগে পুলিশ ঢাকঢোল পিটিয়ে বলেছিল নগরীর জোড়া গেট এলাকার একটি লেদ কারখানায় অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান এবং সেখান থেকে বিপুল অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়।
এ ছাড়া অস্ত্রগুলো সন্ত্রাসী ও বনদস্যুদের কাছে সরবরাহ করা হতো বলে জানানো হয়।
এদিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি নৌ শাখার এস এম তাফসিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একটি চুক্তিপত্রে দেখা গেছে, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি প্লাটুনের সেনা, নৌ এবং বিমান শাখার ক্যাডেটদের যুগোপযোগী ট্রেনিংয়ের জন্য কিছুসংখ্যক অত্যাধুনিক কাঠের অস্ত্র (৫০ পিস) তৈরি করা প্রয়োজন। ওই অস্ত্রগুলো বিএনসিসির তত্ত্বাবধানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় বিএনসিসি প্লাটুন প্রাঙ্গণে তৈরি করা হবে। ওই অস্ত্রসমূহ তৈরিতে নিম্নের প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি মো. সালাউদ্দিন গাজী পিকুকে দায়িত্ব দেওয়া হলো।
এর সত্যতা পাওয়ার পর পুলিশ তাদের অস্ত্র উদ্ধারের তথ্য প্রত্যাহার করে।

রাজধানী ঢাকার গুলশান বিভাগের ট্রাফিকের উপকমিশনার আব্দুল মোমেন গতকাল রোববার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন। তাঁর পোস্ট ঘিরে চলছে আলোচনা। পোস্টে ট্রাফিক সমস্যা নিয়ে পরামর্শ চাইলে সেখানে অনেকেই বিভিন্ন মতামত দেন।
০৭ আগস্ট ২০২৩
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
১১ মিনিট আগে
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
১৩ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামের এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
আহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ এন এম ওয়াসিম ফিরোজ। তিনি বলেন, বাড়ির পাশে আমবাগানে পরিত্যক্ত অবস্থায় ককটেলটি পড়ে ছিল। ছোট বাচ্চা বুঝতে না পেরে ককটেলে হাত দিলে বিস্ফোরণ ঘটে। তার পরিবারকে থানায় এসে মামলা দিতে বলা হয়েছে। পরিবার মামলা দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আহত শিশু মিজানুর রহমানকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
শিশুটির চাচা তায়েব আলী বলেন, ‘জেলা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে আমার ভাতিজাকে রাজশাহী মেডিকেলে ভর্তি করিয়েছি। তার বাঁ হাতের আঙুলগুলো ঝুলে গেছে এবং ডান হাতের মাংসপেশির ভেতর কাচ ঢুকে আছে। মুখ পুড়ে গেছে এবং গলাও কেটে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামের এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
আহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ এন এম ওয়াসিম ফিরোজ। তিনি বলেন, বাড়ির পাশে আমবাগানে পরিত্যক্ত অবস্থায় ককটেলটি পড়ে ছিল। ছোট বাচ্চা বুঝতে না পেরে ককটেলে হাত দিলে বিস্ফোরণ ঘটে। তার পরিবারকে থানায় এসে মামলা দিতে বলা হয়েছে। পরিবার মামলা দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আহত শিশু মিজানুর রহমানকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
শিশুটির চাচা তায়েব আলী বলেন, ‘জেলা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে আমার ভাতিজাকে রাজশাহী মেডিকেলে ভর্তি করিয়েছি। তার বাঁ হাতের আঙুলগুলো ঝুলে গেছে এবং ডান হাতের মাংসপেশির ভেতর কাচ ঢুকে আছে। মুখ পুড়ে গেছে এবং গলাও কেটে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।’

রাজধানী ঢাকার গুলশান বিভাগের ট্রাফিকের উপকমিশনার আব্দুল মোমেন গতকাল রোববার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন। তাঁর পোস্ট ঘিরে চলছে আলোচনা। পোস্টে ট্রাফিক সমস্যা নিয়ে পরামর্শ চাইলে সেখানে অনেকেই বিভিন্ন মতামত দেন।
০৭ আগস্ট ২০২৩
রাজধানীর উত্তরায় জুলাই রেভেলস নামক একটি সংগঠনের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। তাঁরা হলেন ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও মো. ইয়াসিন। উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলস অফিসের ভেতরে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়।
১১ মিনিট আগে
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
১৩ মিনিট আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
১৫ মিনিট আগে