নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় সংসদের ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট প্রত্যাখ্যান করেছেন ডেমোক্রেটিক লিবারেশন পার্টির একাংশের নেতা-কর্মীরা। বাজেটকে গতানুগতিক উল্লেখ করে তাঁরা দাবি করেন, এই বাজেটের কারণে দরিদ্র জনগোষ্ঠী আরও দরিদ্র হবে এবং দুর্নীতিবাজদের আরও দুর্নীতির সুযোগ সৃষ্টি করবে।
আজ শুক্রবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত এক সভায় এই দাবিগুলো করেন শাহদাত হোসে সেলিমের নেতৃত্বাধীন এলডিপি।
সভায় বক্তারা দাবি করেন, দেশে গত প্রায় ১৬ বছর যাবৎ জনগণের প্রতিনিধিত্বকারী সরকার না থাকায় দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি অত্যন্ত নাজুক পর্যায়ে উপনীত হয়েছে। এভাবে একটি দেশ কোনো অবস্থায়ই চলতে পারে না। জাতির এই মহাসংকট থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ হচ্ছে অবিলম্বে বর্তমান সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করা।
বাজেট সম্পর্কে এলডিপির মহাসচিব শাহদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘এই বাজেট দেশের কোনো কল্যাণ বয়ে আনবে না।’ কর্নেল অলিকে আত্ম অহংকারী ও উচ্চাকাঙ্ক্ষী উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অলি যখনই সুযোগ পেয়েছেন, বিএনপির বুকে ছুরি মেরেছেন, পিঠে ছুরি মেরেছেন। ওনাকে বলতে চাই, এখন আপনার বয়স হয়েছে আপনি অবসর নেন।’
এলডিপির কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহসভাপতি আব্দুল গণি বলেন, ‘তারেক রহমানের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। তিনি বলেছেন, আপনারা কাজ করে যান। আমরা আপনাদের সঙ্গে আছি। জোটগতভাবে হলেও সামনের নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী দল এলডিপির সঙ্গে থাকবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন তারেক রহমান।’ সেই সঙ্গে পদ্মা সেতু দিয়ে দেশের সাধারণ মানুষের উন্নয়ন সম্ভব নয় বলেও মন্তব্য করেন আব্দুল গণি।
আব্দুল গণি আরও বলেন, ‘সম্মান নিয়ে ক্ষমতা থেকে সরে যেতে পারবে না আওয়ামী লীগ। তাদের প্রবীণ নেতাদেরই বলতে শুনেছি, তারা এই সরকার চান না।’
দলের সভাপতি আবদুল করিম আব্বাসীর সভাপতিত্বে এলডিপির বিশেষ বর্ধিত সভায় উপস্থিত ছিলেন সভাপতি ইব্রাহীম রওনক, ড. জাফর সিদ্দিক, মোড়ল আমজাদ হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এম এ বাশার, চাষী এনামুল হক, মহাসচিব তমিজ উদ্দিন টিটু, এ কে এম মহিউদ্দিন, এস এম বেলালসহ আরও অনেকে।

জাতীয় সংসদের ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেট প্রত্যাখ্যান করেছেন ডেমোক্রেটিক লিবারেশন পার্টির একাংশের নেতা-কর্মীরা। বাজেটকে গতানুগতিক উল্লেখ করে তাঁরা দাবি করেন, এই বাজেটের কারণে দরিদ্র জনগোষ্ঠী আরও দরিদ্র হবে এবং দুর্নীতিবাজদের আরও দুর্নীতির সুযোগ সৃষ্টি করবে।
আজ শুক্রবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত এক সভায় এই দাবিগুলো করেন শাহদাত হোসে সেলিমের নেতৃত্বাধীন এলডিপি।
সভায় বক্তারা দাবি করেন, দেশে গত প্রায় ১৬ বছর যাবৎ জনগণের প্রতিনিধিত্বকারী সরকার না থাকায় দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি অত্যন্ত নাজুক পর্যায়ে উপনীত হয়েছে। এভাবে একটি দেশ কোনো অবস্থায়ই চলতে পারে না। জাতির এই মহাসংকট থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ হচ্ছে অবিলম্বে বর্তমান সরকারের পদত্যাগ এবং নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করা।
বাজেট সম্পর্কে এলডিপির মহাসচিব শাহদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘এই বাজেট দেশের কোনো কল্যাণ বয়ে আনবে না।’ কর্নেল অলিকে আত্ম অহংকারী ও উচ্চাকাঙ্ক্ষী উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অলি যখনই সুযোগ পেয়েছেন, বিএনপির বুকে ছুরি মেরেছেন, পিঠে ছুরি মেরেছেন। ওনাকে বলতে চাই, এখন আপনার বয়স হয়েছে আপনি অবসর নেন।’
এলডিপির কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহসভাপতি আব্দুল গণি বলেন, ‘তারেক রহমানের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। তিনি বলেছেন, আপনারা কাজ করে যান। আমরা আপনাদের সঙ্গে আছি। জোটগতভাবে হলেও সামনের নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী দল এলডিপির সঙ্গে থাকবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন তারেক রহমান।’ সেই সঙ্গে পদ্মা সেতু দিয়ে দেশের সাধারণ মানুষের উন্নয়ন সম্ভব নয় বলেও মন্তব্য করেন আব্দুল গণি।
আব্দুল গণি আরও বলেন, ‘সম্মান নিয়ে ক্ষমতা থেকে সরে যেতে পারবে না আওয়ামী লীগ। তাদের প্রবীণ নেতাদেরই বলতে শুনেছি, তারা এই সরকার চান না।’
দলের সভাপতি আবদুল করিম আব্বাসীর সভাপতিত্বে এলডিপির বিশেষ বর্ধিত সভায় উপস্থিত ছিলেন সভাপতি ইব্রাহীম রওনক, ড. জাফর সিদ্দিক, মোড়ল আমজাদ হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এম এ বাশার, চাষী এনামুল হক, মহাসচিব তমিজ উদ্দিন টিটু, এ কে এম মহিউদ্দিন, এস এম বেলালসহ আরও অনেকে।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে