নিজস্ব প্রতিবেদক ও সাভার প্রতিনিধি (ঢাকা)
ঢাকার সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধের ভেতর মানুষের উপস্থিতি যখন অনেকটা কমে যায়, তখন এক দললোক ‘জাতির পিতা শেখ মুজিব, লও লও লও সালাম’, ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’, ‘একাত্তরের হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার’, ‘তুমি কে আমি কে, বাঙালি বাঙালি’সহ নানা স্লোগান দিতে থাকেন। তাঁদের হাতে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের পতাকা ছিল। আজ বুধবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, স্লোগান দিতে দিতে মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা স্মৃতিসৌধের বেদি থেকে মূল ফটকের দিকে অগ্রসর হচ্ছিলেন। একপর্যায়ে পুলিশ ধাওয়া করে তাঁদের তিনজনকে ধরে ফেলে।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, আটক ব্যক্তিরা হলেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও মুক্তযুদ্ধ প্রজন্ম লীগের মহাসচিব সেলিম রেজা (৪৭), মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের সাংগঠনিক সম্পাদক ও মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম লীগের সদস্য মো. শহিদুল ইসলাম (৫০) ও আশুলিয়ার গাজীরচট শের আলী এলাকার মো. সোহেল পারভেজ (৪১)।
শাহজালাল নামের একজন বলেন, স্লোগান দিয়ে যখন তাঁরা স্মৃতিসৌধের মূল ফটকের দিকে যাচ্ছিলেন, কিছু লোক তাঁদের ধাওয়া করেন। এ সময় তাঁরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যান। এ সময় অনেকে তাঁদের মারধর করার চেষ্টা করেন। উপস্থিত সাংবাদিকেরা তাঁদের সেফ করেন।
অপর একজন বলেন, হামলাকারীদের মধ্যে জিয়াউর রহমান নামের এক ব্যক্তিকে উপস্থিত জনতা কানে ধরান । তাঁকে মারধরও করা হয়। পরে তাঁকে স্মৃতিসৌধ থেকে বের করে দেওয়া হয়।
সাংবাদিকেরা মিছিলে অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের পরিচয় জানতে চাইলে বলেন, ‘আমরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি, আমরা স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি।’
মিছিলে অংশ নেওয়া একজন নিজেকে আমিন মুসল্লী পরিচয় দিয়ে বলেন, ‘আমি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। এটা আমার সবচেয়ে বড় পরিচয়।’
পথে কোনো বাধার মুখে পড়েছেন কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি বরগুনা সদর থেকে এসেছি। পথে কোনো বাধার সম্মুখীন হইনি। আর আমাদের তো বাধা দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। কারণ, আমরা মুক্তিযুদ্ধের কমান্ড কাউন্সিলের সন্তান।’
তাঁদের অপর একজন বলেন, ‘একই সন্তান দুবার জন্মগ্রহণ করতে পারে না, সুতরাং একই দেশ দুবার স্বাধীন হতে পারে না।’
মুক্তিযুদ্ধ সংসদ কমান্ডের তিন সদস্যকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সাভার সার্কেল) মো. শাহীনুর কবির বলেন, ‘উসকানিমূলক স্লোগান দিয়ে তাঁরা অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছিলেন। এজন্য তাঁদের আটক করা হয়েছে।’
ঢাকার সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধের ভেতর মানুষের উপস্থিতি যখন অনেকটা কমে যায়, তখন এক দললোক ‘জাতির পিতা শেখ মুজিব, লও লও লও সালাম’, ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’, ‘একাত্তরের হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার’, ‘তুমি কে আমি কে, বাঙালি বাঙালি’সহ নানা স্লোগান দিতে থাকেন। তাঁদের হাতে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের পতাকা ছিল। আজ বুধবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, স্লোগান দিতে দিতে মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা স্মৃতিসৌধের বেদি থেকে মূল ফটকের দিকে অগ্রসর হচ্ছিলেন। একপর্যায়ে পুলিশ ধাওয়া করে তাঁদের তিনজনকে ধরে ফেলে।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, আটক ব্যক্তিরা হলেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও মুক্তযুদ্ধ প্রজন্ম লীগের মহাসচিব সেলিম রেজা (৪৭), মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের সাংগঠনিক সম্পাদক ও মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম লীগের সদস্য মো. শহিদুল ইসলাম (৫০) ও আশুলিয়ার গাজীরচট শের আলী এলাকার মো. সোহেল পারভেজ (৪১)।
শাহজালাল নামের একজন বলেন, স্লোগান দিয়ে যখন তাঁরা স্মৃতিসৌধের মূল ফটকের দিকে যাচ্ছিলেন, কিছু লোক তাঁদের ধাওয়া করেন। এ সময় তাঁরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যান। এ সময় অনেকে তাঁদের মারধর করার চেষ্টা করেন। উপস্থিত সাংবাদিকেরা তাঁদের সেফ করেন।
অপর একজন বলেন, হামলাকারীদের মধ্যে জিয়াউর রহমান নামের এক ব্যক্তিকে উপস্থিত জনতা কানে ধরান । তাঁকে মারধরও করা হয়। পরে তাঁকে স্মৃতিসৌধ থেকে বের করে দেওয়া হয়।
সাংবাদিকেরা মিছিলে অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের পরিচয় জানতে চাইলে বলেন, ‘আমরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি, আমরা স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি।’
মিছিলে অংশ নেওয়া একজন নিজেকে আমিন মুসল্লী পরিচয় দিয়ে বলেন, ‘আমি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। এটা আমার সবচেয়ে বড় পরিচয়।’
পথে কোনো বাধার মুখে পড়েছেন কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি বরগুনা সদর থেকে এসেছি। পথে কোনো বাধার সম্মুখীন হইনি। আর আমাদের তো বাধা দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। কারণ, আমরা মুক্তিযুদ্ধের কমান্ড কাউন্সিলের সন্তান।’
তাঁদের অপর একজন বলেন, ‘একই সন্তান দুবার জন্মগ্রহণ করতে পারে না, সুতরাং একই দেশ দুবার স্বাধীন হতে পারে না।’
মুক্তিযুদ্ধ সংসদ কমান্ডের তিন সদস্যকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সাভার সার্কেল) মো. শাহীনুর কবির বলেন, ‘উসকানিমূলক স্লোগান দিয়ে তাঁরা অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছিলেন। এজন্য তাঁদের আটক করা হয়েছে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে পুলিশের গুলিতে নিহত সাংবাদিক এ টি এম তুরাবের নামে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে একটি গ্যালারির নামকরণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচের আগে সেই গ্যালারিতে ‘শহীদ তুরাব স্ট্যান্ড’ নামফলক স্থাপন করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পুলিশ খারাপ না, এক খারাপ লোকের পাল্লায় পড়ে, এক ফ্যাসিস্ট নেত্রীর পাল্লায় পড়ে পুলিশ খারাপ হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন দিনাজপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. মারুফাত হুসাইন।
১ ঘণ্টা আগেঅনিয়মের সংবাদ প্রকাশের পর গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক মো. মাহবুব হোসেনকে ওএসডি করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যায় রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য উপপরিচালক মো. ওয়াজেদ আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মধুখালীতে যাত্রীবাহী বাস গোল্ডেন লাইন পরিবহনের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এতে আহত আরও তিনজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
২ ঘণ্টা আগে