Ajker Patrika

একদিন মিটফোর্ডে

ফজলুল কবির
আপডেট : ২২ আগস্ট ২০২১, ১৪: ৫৫
একদিন মিটফোর্ডে

যেদিক থেকেই আসা যাক, সুস্থ মানুষেরই জ্যামিতি পাল্টে যাওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়। আর রোগগ্রস্তদের অবস্থা কী হবে, তা সহজেই অনুমেয়। জায়গাটা যেহেতু হাসপাতাল, সেহেতু সেখানে অসুস্থদেরই তো যাওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু সে কথা মাথায় রেখে রাজধানীর পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আশপাশের সড়কের সংস্কার হবে, তেমন আশা করা কঠিন। কারণ, চলছে তো সবই।

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে সাধারণ মানুষ মিটফোর্ড হাসপাতাল নামেই চেনে। এবং সেই সূত্রে এর আশপাশের এলাকাকেও তাই। ঢাকা শহরের গুরুত্বপূর্ণ হাসপাতালগুলোর একটি এটি। সরকারি এ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে সাধারণ মানুষই আসেন। কিন্তু সেখানে পৌঁছানোর যাবতীয় পথ যেন সবাইকে নিরস্ত করতে চায়। ভালো উদ্যোগ বলা যেত, যদি তা স্বাস্থ্য ব্যবস্থা সংস্কার করে করা হতো। 

সে যাক। হাসপাতালটিতে যাওয়ার প্রতিটি সড়কে চলছে সংস্কারকাজ। ফলে যানজট একেবারে বাঁধাধরা ব্যাপার। চকবাজার হয়ে বা বংশাল হয়ে বা ইসলামপুরের সটান রাস্তা ধরে—যেভাবেই যাওয়া যাক এক বেদম পথ–যন্ত্রণা সঙ্গী হবে। 

হাসপাতালের মূল গেট দিয়ে ঢোকার সময়ই গেটে দেখা হবে ডাব বিক্রেতা থেকে শুরু করে নানা ধরনের পসরা সাজিয়ে বসে থাকা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের সঙ্গে। নাকে এসে লাগবে নানা রাসায়নিকের মিলিত একটি গন্ধ। প্রথমে কিছুটা ভালো লাগলেও কিছুক্ষণের মধ্যেই মাথা ধরে যাবে। কিন্তু বারবার সরানোর উদ্যোগ সত্ত্বেও যে রাসায়নিকের গুদাম ও ব্যবসা সরানো যায়নি, তাকে অপরিবর্তনীয় মেনেই এগিয়ে যেতে হবে। 

হাসপাতালের মূল বড় গেট বন্ধ থাকায় লোকজনকে চলাচল করতে হয় পকেট গেট দিয়ে। করোনার এই সময়ে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার যে বার্তা সেকেন্ডে সেকেন্ডে প্রচার করা হয়, তার অন্তঃসারশূন্যতা মুহূর্তেই দৃশ্যমান হবে। কারণ, এই যে এত লোক—এরা তো দিব্যি করোনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বেঁচে আছে। 

গেটটি পার হওয়ার পর অবশ্য বিস্তৃত পরিসর। কিন্তু লিফটের সামনেই তা সংকীর্ণ হয়ে গেছে ভোজবাজির মতো। দু নম্বর ভবনের নিচতলায় সবাই হুড়োহুড়ি করছে লিফটে চড়তে। নিচতলায় দুই পাশে দুটি লিফট থাকলেও একটি সচল। অন্যটিতে চলছে সংস্কারকাজ। ফলে লিফটের সামনের লাইন জিলাপির প্যাঁচ খেয়ে দাঁড়িয়ে। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর বেচারা লিফট খুলতেই তাতে হুড়মুড়িয়ে সবাই উঠতেই ককিয়ে উঠল লিফট। পারিবারিক প্রয়োজনে টানা তিন দিন হাসপাতালের এই লিফট ব্যবহার করতে হওয়ায় এটা যে নৈমিত্তিক, তা একেবারে বোঝা হয়ে গেল। 

এবার না হয় অন্দরে ঢোকা যাক। হাসপাতালে মোহন উদ্যান থাকার কথা নয়—এটা জানা কথা। কিন্তু তাই বলে এমন! ছয়তলায় মেডিসিন বিভাগে ভর্তির দিন কত লোক ভর্তি হয় একসঙ্গে? গুনতে যাওয়া পণ্ডশ্রম হবে বলে সে চেষ্টা করা হলো না। রোগীদের গোঙানির সঙ্গে আত্মীয় পরিজনদের আলাপ–চিৎকার মিলেমিশে একাকার। কোনো একটি আলাপ বিশেষ হয়ে ওঠা ভীষণ কঠিন। এর মধ্যেই কম বয়সী একজন চিকিৎসককে দেখা গেল বেশ ছোটাছুটি করছেন। ওয়ার্ডের এ মাথা–ও মাথা ছুটছেন। ফাইল দেখছেন। ভালো করে তাকাতে দেখা গেল এমন বেশ কয়েকজন চিকিৎসক আছেন। সময়টা বিকেল বলে সিনিয়রদের দেখা গেল না। 

এতসব আলাপের মধ্যেই হঠাৎ এক নারী কণ্ঠ বেশ জোরালো হয়ে শোনা গেল। কান পেতে অনেকক্ষণ শোনার পর বোঝা গেল তিনি সিনিয়র আয়াদের একজন। সরকারি হাসপাতালে যে স্ট্রেচার, বেড, হুইলচেয়ার ইত্যাদি পাওয়া না পাওয়া নিয়ে একটা বাণিজ্য চলে এই শ্রেণির কর্মীদের মাধ্যমে, তা তাঁর কথায় বেশ পরিষ্কার। কোনো রাখঢাক নেই। বললেন, ‘সবই যদি তোরা খাবি, খা। তোগো পেটে কত জায়গা রে?’ তাঁকে থামাতে একজন পুরুষ এগিয়ে এলেন। বেশ নরম গলায় তাঁকে বোঝাচ্ছেন, ‘এত খেপছস কেন? পরেরটা তুই পাবি।’ 

আরও কিছুক্ষণ কান পেতে শুনতেই বোঝা গেল, তাঁরা দুজনই একটি ক্ষমতা সমীকরণের অংশ, যারা এই স্ট্রেচার, বেড, টেস্ট ইত্যাদি নিয়ে চলা বাণিজ্যের ভাগীদার। এ নিয়ে গোটা দেশের মতোই একটা দলাদলি চলে। এক অংশ অন্য অংশের বাণিজ্যে ভাগ বসানোর চেষ্টা করে। আর এ থেকেই কেউ রাগে, কেউ হাসে। ঠিক রাষ্ট্রের মতোই ব্যাপার–স্যাপার। মুশকিল হচ্ছে এখানে তো সব অসুস্থ লোকেদের নিয়ে কারবার, যাদের অনেকের জীবন এক সরু সুতার ওপর ঝুলছে। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

১৭০ টাকার জন্য চাচার হাতে ভাতিজি খুন

ঝালকাঠি প্রতিনিধি  
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

ঝালকাঠির কাঁঠালিয়ায় ১৭০ টাকার জন্য চাচার হাতে মাদ্রাসাপড়ুয়া এক কিশোরীর নিহত হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার আওরাবুনিয়া ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত কিশোরীর নাম লামিয়া আক্তার (১৪)। সে উত্তর চরাইল হাসেমিয়া দাখিল মাদ্রাসার দশম শ্রেণির ছাত্রী এবং অভিযুক্ত ব্যক্তির বড় ভাই ফারুক খানের সৎকন্যা।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পকেট থেকে ১৭০ টাকা হারিয়ে যাওয়াকে কেন্দ্র করে প্রথমে লামিয়ার মা লিলি বেগমের সঙ্গে অভিযুক্ত জাকির হোসেন খানের কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে তিনি লিলি বেগমকে মারধর শুরু করেন। মাকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে লামিয়াও মারধরের শিকার হয়। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় মা ও মেয়েকে স্বজনেরা বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল রাতে লামিয়া আক্তার মারা যায়। আহত লিলি বেগম বর্তমানে একই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

ঘটনার পর স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযুক্ত জাকির হোসেন খানকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন। একই সঙ্গে এ ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

কাঁঠালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাছের রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বরিশালে ময়নাতদন্ত শেষে আজ বুধবার দুপুরে নিহত ব্যক্তির মরদেহ দাফন করা হয়েছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

খালেদা জিয়ার অভাব পূরণ হতে বেশ সময় লাগবে: কাদের সিদ্দিকী

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি 
কাদের সিদ্দিকী। ছবি: আজকের পত্রিকা
কাদের সিদ্দিকী। ছবি: আজকের পত্রিকা

রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী (বীর উত্তম)।

আজ বুধবার বিকেলে জানাজা শেষে কাদের সিদ্দিকী প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া এ দেশের মহীয়সী নারী। সম্মান দেওয়ার মালিক আল্লাহ। তাঁর প্রয়াণে আমি ব্যথিত। অসংখ্য মানুষ ব্যথিত–মর্মাহত। মানুষের জন্ম হলে মৃত্যু হবে। এই মৃত্যু সম্মানের মৃত্যু।

‘আমি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, তাঁকে যেন আল্লাহ বেহেশতবাসী করেন। তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারকে শোক সইবার শক্তি দিক। তাঁর অভাব এ দেশকে পূরণ করতে বেশ সময় লাগবে।’

অতীতের স্মৃতিচারণ করে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ আমাদের আবার স্মৃতি। জিয়াউর রহমান যখন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, আমিও ছিলাম। বারবার কথা হয়েছে। খালেদা জিয়ার সঙ্গে আমার দেখা হয়েছে তাঁর বাড়িতে।

‘জিয়াউর রহমান যখন ডেপুটি সেনাপ্রধান, অনেকবার তাঁদের বাড়িতে গেছি। আমার বাড়িতে গেছে। আমার বাড়িতে এমন কোনো প্রোগ্রাম ছিল না যেখানে জিয়াউর রহমান অংশগ্রহণ করেন নাই। আজ আমি খালেদা জিয়ার জানাজায় আসতে পেরেছি, এটা আমার সৌভাগ্য।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ডিমলায় বুড়ি তিস্তা খনন নিয়ে সংঘর্ষ, আনসার ক্যাম্পে ভাঙচুর

ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি 
নীলফামারীর ডিমলায় বুড়ি তিস্তা জলাধার খনন প্রকল্পকে কেন্দ্র করে আনসার ক্যাম্পে ভাঙচুর চালায় এলাকাবাসী। ছবি: আজকের পত্রিকা
নীলফামারীর ডিমলায় বুড়ি তিস্তা জলাধার খনন প্রকল্পকে কেন্দ্র করে আনসার ক্যাম্পে ভাঙচুর চালায় এলাকাবাসী। ছবি: আজকের পত্রিকা

নীলফামারীর ডিমলায় বুড়ি তিস্তা জলাধার খনন প্রকল্পকে কেন্দ্র করে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বিরোধ সংঘর্ষে রূপ নিয়েছে। বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সামনে আনসার ক্যাম্পে ভাঙচুর চালিয়েছে।

ডিমলার কুটির ডাংগা ও জলঢাকার বড়পুল এলাকায় বুধবার বিকেলে পাউবো জলাধার খনন শুরু করলে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসন উপস্থিত থাকলেও ক্ষুব্ধ জনতা আনসার ক্যাম্পে হামলা চালায়। সংঘর্ষে স্থানীয় সাংবাদিকসহ কয়েকজন আহত হয়েছেন।

স্থানীয়দের অভিযোগ, কোনো ধরনের জমি অধিগ্রহণ বা ক্ষতিপূরণ ছাড়াই তিন ফসলি জমিতে খননকাজ শুরু করা হয়েছে। এতে হাজার হাজার পরিবার বাস্তুচ্যুত হওয়ার শঙ্কায় পড়েছে। পাশাপাশি বিস্তীর্ণ আবাদি জমি ধ্বংসের মুখে পড়েছে।

স্থানীয় এক কৃষক বলেন, ‘আমাদের জমি নেওয়ার কোনো নোটিশ দেওয়া হয়নি। হঠাৎ মেশিন এনে জমি খনন করছে। আমরা কোথায় যাব?’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নীলফামারী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আতিকুর রহমান কথা বলতে রাজি হননি।

ডিমলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমরানুজ্জামান বলেন, দেশে রাষ্ট্রীয় শোক চলমান থাকায় আগামী তিন দিনের জন্য খননকাজ বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। তারপরও কেন কাজ শুরু হয়েছে, তা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ভালো বলতে পারবে।’

সংঘর্ষের পর এলাকাজুড়ে চরম উত্তেজনা ও আতঙ্ক বিরাজ করছে। এ বিষয়ে জানতে একাধিকবার ফোন করলেও ডিমলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শওকত আলী সরকার ফোন ধরেননি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

রাবি প্রতিনিধি  
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক। ছবি: সংগৃহীত
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক। ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালরের (রাবি) ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের এক ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (রামেক) নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান।

নিহত ছাত্রীর নাম লামিসা নওরিন পুষ্পিতা। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। বাড়ি ঝিনাইদহ জেলায়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ বিকেলে আশপাশের রুমের ছাত্রীরা তাঁকে ঝুলন্ত অবস্থা থেকে নামিয়ে রামেক হাসপাতালে পাঠালে কিছু সময় পর তাঁর মৃত্যু হয়।

প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘আমি বাইরে আছি। একটি আত্মহত্যার খবর পেয়েছি। মতিহার থানার ওসি আমাকে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।’

মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মালেক বলেন, ‘আমরা তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। আমরা তাঁর পরিবারকে জানিয়েছি। তাঁর অভিভাবক আসার পর আমরা এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেব।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত