নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশকে সুরক্ষিত রাখতে ‘কেউ টিকা নেবে, কেউ নেবে না, তা হবে না’ বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর উপহার, টিকা হবে সবার। যারা টিকা নেন নাই, তাঁরা দ্রুত নিয়ে নেবেন।’ আজ বৃহস্পতিবার গণটিকাদান কর্মসূচি উপলক্ষে গুলশান-২ থেকে শুরু হওয়া ডিএনসিসি জনসচেতনতামূলক শোভাযাত্রায় মেয়র এ কথা বলেন।
আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘টিকা নিতে কোনো পয়সা দিতে হবে না। অনেকে প্রয়োজনীয় কাগজ না থাকায় টিকা পেতে সমস্যায় পড়ছেন। জন্ম নিবন্ধন বা জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকলেও টিকা নিতে পারবেন। আমরা চাই, সবাই টিকা নিক। নিজে বাঁচলে বাপের নাম। তবে মার্চের ১ তারিখ থেকে যাদের টিকার কার্ড থাকবে না, তাদের দোকান বন্ধ হয়ে যাবে। এ জন্য অবশ্যই প্রথম ডোজের সার্টিফিকেট লাগবে। আর সিটি করপোরেশনের নাগরিক সেবার জন্য আমাদের স্লোগান ‘নো টিকা, নো সার্ভিস’। ১৮ বছরের নিচে এবং ১২ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য আলাদা বুথ করা হয়েছে। তারা পাবে ফাইজার টিকা। আর ১৮ বছরের বেশি বয়সীরা পাবেন সিনোভ্যাক।’
ডিএনসিসি সূত্র বলছে, গতকাল থেকে গণটিকা কর্মসূচি শুরু হয়েছে। প্রথম দিন টিকা দেওয়া হয়েছে ডিএনসিসির ৫৪টি ওয়ার্ডের ২৯ হাজার মানুষকে। তবে টিকাদান কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক প্রচার উদ্বোধন করা হয়েছে আজ বৃহস্পতিবার। এই টিকাদান চলবে ২৬ তারিখ পর্যন্ত। তবে শেষ দিন ২৬ মার্চ বড় পরিসরে টিকা দেওয়া হবে প্রত্যেক ওয়ার্ডের নয়টি কেন্দ্রে। ওই দিন ডিএনসিসির ৪৮৬ কেন্দ্রে দেওয়া হবে টিকা। চার দিনের টিকাদানের কর্মসূচিতে ডিএনসিসির ২ লাখ ৪৩ হাজার মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে।
ডিএনসিসির উপ-প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল গোলাম মোস্তফা সারওয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার—এই তিন দিন ডিএনসিসি এলাকায় গাড়িতে করে প্রচার চালাবে বাউল দল। একই সঙ্গে বিতরণ করা হবে মাস্ক। টিকা গ্রহণকারীদের মধ্যে যাদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নেই, তারা বিশেষ কার্ড পাবেন। প্রয়োজনীয় কাগজ সংগ্রহ করতে পারলে পরে অনলাইনে টিকা সনদ নিতে পারবেন।’
ডিএনসিসি জনসচেতনতামূলক শোভাযাত্রায় ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলামের সঙ্গে আরও অংশ নেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা, ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম রেজা, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জোবায়দুর রহমান প্রমুখ।

দেশকে সুরক্ষিত রাখতে ‘কেউ টিকা নেবে, কেউ নেবে না, তা হবে না’ বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর উপহার, টিকা হবে সবার। যারা টিকা নেন নাই, তাঁরা দ্রুত নিয়ে নেবেন।’ আজ বৃহস্পতিবার গণটিকাদান কর্মসূচি উপলক্ষে গুলশান-২ থেকে শুরু হওয়া ডিএনসিসি জনসচেতনতামূলক শোভাযাত্রায় মেয়র এ কথা বলেন।
আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘টিকা নিতে কোনো পয়সা দিতে হবে না। অনেকে প্রয়োজনীয় কাগজ না থাকায় টিকা পেতে সমস্যায় পড়ছেন। জন্ম নিবন্ধন বা জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকলেও টিকা নিতে পারবেন। আমরা চাই, সবাই টিকা নিক। নিজে বাঁচলে বাপের নাম। তবে মার্চের ১ তারিখ থেকে যাদের টিকার কার্ড থাকবে না, তাদের দোকান বন্ধ হয়ে যাবে। এ জন্য অবশ্যই প্রথম ডোজের সার্টিফিকেট লাগবে। আর সিটি করপোরেশনের নাগরিক সেবার জন্য আমাদের স্লোগান ‘নো টিকা, নো সার্ভিস’। ১৮ বছরের নিচে এবং ১২ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য আলাদা বুথ করা হয়েছে। তারা পাবে ফাইজার টিকা। আর ১৮ বছরের বেশি বয়সীরা পাবেন সিনোভ্যাক।’
ডিএনসিসি সূত্র বলছে, গতকাল থেকে গণটিকা কর্মসূচি শুরু হয়েছে। প্রথম দিন টিকা দেওয়া হয়েছে ডিএনসিসির ৫৪টি ওয়ার্ডের ২৯ হাজার মানুষকে। তবে টিকাদান কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক প্রচার উদ্বোধন করা হয়েছে আজ বৃহস্পতিবার। এই টিকাদান চলবে ২৬ তারিখ পর্যন্ত। তবে শেষ দিন ২৬ মার্চ বড় পরিসরে টিকা দেওয়া হবে প্রত্যেক ওয়ার্ডের নয়টি কেন্দ্রে। ওই দিন ডিএনসিসির ৪৮৬ কেন্দ্রে দেওয়া হবে টিকা। চার দিনের টিকাদানের কর্মসূচিতে ডিএনসিসির ২ লাখ ৪৩ হাজার মানুষকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে।
ডিএনসিসির উপ-প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল গোলাম মোস্তফা সারওয়ার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃহস্পতি, শুক্র ও শনিবার—এই তিন দিন ডিএনসিসি এলাকায় গাড়িতে করে প্রচার চালাবে বাউল দল। একই সঙ্গে বিতরণ করা হবে মাস্ক। টিকা গ্রহণকারীদের মধ্যে যাদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নেই, তারা বিশেষ কার্ড পাবেন। প্রয়োজনীয় কাগজ সংগ্রহ করতে পারলে পরে অনলাইনে টিকা সনদ নিতে পারবেন।’
ডিএনসিসি জনসচেতনতামূলক শোভাযাত্রায় ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলামের সঙ্গে আরও অংশ নেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা, ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম রেজা, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জোবায়দুর রহমান প্রমুখ।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
২ মিনিট আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে