নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর সূত্রাপুরের আশিকুর রহমান খান অপু হত্যা মামলায় দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। তাঁরা হলেন মঞ্জুরুল আবেদীন রাসেল ও নওশাদ হোসেন মোল্লা রবিন। একই সঙ্গে হাইকোর্টে খালাস পাওয়া ইফতেখার বেগ ঝলককে আমৃত্যু কারাদণ্ড ও খালাস পাওয়া অপর আসামি মোহাম্মদ আলী মুন্নাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকা দুজনের আপিল ও খালাস পাওয়া দুজনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের করা আপিল নিষ্পত্তি করে আজ মঙ্গলবার এ রায় দেন প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ। এর আগে গত ২১ মে শুনানি শেষে রায়ের জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়েছিল।
আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী মুনসুরুল হক চৌধুরী, সরওয়ার আহমেদ ও মোশতাক আহমেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সারওয়ার হোসেন বাপ্পী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, আপিল বিভাগ দুজনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন। হাইকোর্টে খালাস পাওয়াদের মধ্যে একজনকে আমৃত্যু, অপরজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন। এর মধ্যে তিনজন কারাগারে থাকলেও আসামি মোহাম্মদ আলী মুন্না জামিনে থাকায় তাকে ৩০ দিনের মধ্যে আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২০০৮ সালের ২৩ মে সন্ধ্যায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত হন আশিকুর রহমান অপু। ওই ঘটনায় নিহতের বোন সূত্রাপুর থানায় মামলা করেন। বিচার শেষে ২০১২ সালের ১৩ মার্চ দুই আসামিকে মৃত্যুদণ্ড ও চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত। পরে রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন আসামিরা।
হাইকোর্ট ২০১৮ সালে দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। একই সঙ্গে নিম্ন আদালতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দুজনকে খালাস দেওয়া হয়। তবে যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক দুই আসামির বিষয়ে কোনো আদেশ দেননি হাইকোর্ট।
পরে মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকা মঞ্জুরুল আবেদীন রাসেল ও নওশাদ হোসেন মোল্লা রবিন আবেদন করেন আপিল বিভাগে। অন্যদিকে হাইকোর্টে দুজনের খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ।

রাজধানীর সূত্রাপুরের আশিকুর রহমান খান অপু হত্যা মামলায় দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। তাঁরা হলেন মঞ্জুরুল আবেদীন রাসেল ও নওশাদ হোসেন মোল্লা রবিন। একই সঙ্গে হাইকোর্টে খালাস পাওয়া ইফতেখার বেগ ঝলককে আমৃত্যু কারাদণ্ড ও খালাস পাওয়া অপর আসামি মোহাম্মদ আলী মুন্নাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকা দুজনের আপিল ও খালাস পাওয়া দুজনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের করা আপিল নিষ্পত্তি করে আজ মঙ্গলবার এ রায় দেন প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ। এর আগে গত ২১ মে শুনানি শেষে রায়ের জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়েছিল।
আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী মুনসুরুল হক চৌধুরী, সরওয়ার আহমেদ ও মোশতাক আহমেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সারওয়ার হোসেন বাপ্পী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, আপিল বিভাগ দুজনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন। হাইকোর্টে খালাস পাওয়াদের মধ্যে একজনকে আমৃত্যু, অপরজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন। এর মধ্যে তিনজন কারাগারে থাকলেও আসামি মোহাম্মদ আলী মুন্না জামিনে থাকায় তাকে ৩০ দিনের মধ্যে আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২০০৮ সালের ২৩ মে সন্ধ্যায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত হন আশিকুর রহমান অপু। ওই ঘটনায় নিহতের বোন সূত্রাপুর থানায় মামলা করেন। বিচার শেষে ২০১২ সালের ১৩ মার্চ দুই আসামিকে মৃত্যুদণ্ড ও চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত। পরে রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন আসামিরা।
হাইকোর্ট ২০১৮ সালে দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। একই সঙ্গে নিম্ন আদালতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দুজনকে খালাস দেওয়া হয়। তবে যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক দুই আসামির বিষয়ে কোনো আদেশ দেননি হাইকোর্ট।
পরে মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকা মঞ্জুরুল আবেদীন রাসেল ও নওশাদ হোসেন মোল্লা রবিন আবেদন করেন আপিল বিভাগে। অন্যদিকে হাইকোর্টে দুজনের খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে