গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে পুরোনো শত্রুতার জেরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আনসার চৌধুরী (৫৫) নামের অবসরপ্রাপ্ত এক সেনা সদস্য নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় উভয় গ্রুপের অন্তত ১৫ জন আহত হন। আজ সোমবার সকালে দুই দফায় উপজেলার নিজামকান্দি বাজারে এই ঘটনা ঘটে।
আহতদের মধ্যে ছয়জনকে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিরা বিভিন্ন চিকিৎসা কেন্দ্রে চিকিৎসা নিয়েছেন। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। নিহত আনসার চৌধুরী কাশিয়ানী উপজেলার নিজামকান্দি গ্রামের আলী চৌধুরীর ছেলে।
নিহতের ভাতিজা সাহিদ চৌধুরী জানান, নিজামকান্দি এলাকায় হাজী ও মাস্টার গ্রুপের মধ্যে পুরোনো শত্রুতা চলে আসছে। এরই জের ধরে গতকাল রোববার প্রতিপক্ষ মোখলেসুল রহমান ওরফে মাস্টার গ্রুপের শফিক মোল্লার দোকানে পুলিশ দিয়ে হয়রানি করানোর অভিযোগ ওঠে নিজামকান্দি ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান হাজী নওশের আলীর বিরুদ্ধে।
ওই ঘটনার পরে আজ সকালে মাস্টার গ্রুপ ও হাজী গ্রুপের লোকজনের মধ্যে নিজামকান্দি বাজারে কথাকাটাকাটি হয়। এর একপর্যায়ে উভয় গ্রুপের লোকজন দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হন। দুই দফার সংঘর্ষে আনসার চৌধুরীসহ উভয় পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হন। গুরুতর আহতদেরকে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আনসার চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত আনসার চৌধুরী মাস্টার গ্রুপের লোক।
গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসার গাজী মো. আশিকুজ্জামান বলেন, ‘আজ সকাল ১০টার দিকে নিজামকান্দি থেকে মারামারির ৭ জন রোগী আসে। এর মধ্যে আনসার চৌরুরী নামের এক ব্যক্তি হাসপাতালে আনার আগেই মারা গেছে।’
গোপালগঞ্জের পুলিশ সুপার আল-বেলী আফিফা বলেন, ‘ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’

গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে পুরোনো শত্রুতার জেরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আনসার চৌধুরী (৫৫) নামের অবসরপ্রাপ্ত এক সেনা সদস্য নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় উভয় গ্রুপের অন্তত ১৫ জন আহত হন। আজ সোমবার সকালে দুই দফায় উপজেলার নিজামকান্দি বাজারে এই ঘটনা ঘটে।
আহতদের মধ্যে ছয়জনকে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিরা বিভিন্ন চিকিৎসা কেন্দ্রে চিকিৎসা নিয়েছেন। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। নিহত আনসার চৌধুরী কাশিয়ানী উপজেলার নিজামকান্দি গ্রামের আলী চৌধুরীর ছেলে।
নিহতের ভাতিজা সাহিদ চৌধুরী জানান, নিজামকান্দি এলাকায় হাজী ও মাস্টার গ্রুপের মধ্যে পুরোনো শত্রুতা চলে আসছে। এরই জের ধরে গতকাল রোববার প্রতিপক্ষ মোখলেসুল রহমান ওরফে মাস্টার গ্রুপের শফিক মোল্লার দোকানে পুলিশ দিয়ে হয়রানি করানোর অভিযোগ ওঠে নিজামকান্দি ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান হাজী নওশের আলীর বিরুদ্ধে।
ওই ঘটনার পরে আজ সকালে মাস্টার গ্রুপ ও হাজী গ্রুপের লোকজনের মধ্যে নিজামকান্দি বাজারে কথাকাটাকাটি হয়। এর একপর্যায়ে উভয় গ্রুপের লোকজন দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হন। দুই দফার সংঘর্ষে আনসার চৌধুরীসহ উভয় পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হন। গুরুতর আহতদেরকে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আনসার চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত আনসার চৌধুরী মাস্টার গ্রুপের লোক।
গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসার গাজী মো. আশিকুজ্জামান বলেন, ‘আজ সকাল ১০টার দিকে নিজামকান্দি থেকে মারামারির ৭ জন রোগী আসে। এর মধ্যে আনসার চৌরুরী নামের এক ব্যক্তি হাসপাতালে আনার আগেই মারা গেছে।’
গোপালগঞ্জের পুলিশ সুপার আল-বেলী আফিফা বলেন, ‘ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
২ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
৩ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে