অনিক সিকদার, বালিয়াকান্দি (রাজবাড়ী)

রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দির বিভিন্ন সড়ক এখন কাদাময়। অবৈধ ট্রাকে পরিবহন করা মাটি রাস্তায় পড়ে বেহাল হয়ে পড়েছে উপজেলার রাস্তাঘাট। সামান্য বৃষ্টিতে সেই মাটি কাদাময় হয়ে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ঘটছে নানান দুর্ঘটনা। অন্যদিকে ভারী এসব ট্রাক চলাচল করায় নষ্ট হচ্ছে রাস্তা। ইটভাটার মালিকেরা জনদুর্ভোগকে পাত্তা না দিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
আজ রোববার সকাল সরেজমিন দেখা গেছে, হালকা বৃষ্টি হওয়ায় বালিয়াকান্দির সদর ইউনিয়নের বালিয়াকান্দি থেকে নারুয়া, বালিয়াকান্দি থেকে তেঁতুলিয়া ও গনপত্যা, জামালপুরসহ প্রতিটি রাস্তায় ব্যাপক কাদার সৃষ্টি হয়েছে। এতে রাস্তায় চলাচলকারী জনগণ পড়েছেন চরম ভোগান্তিতে। এ ছাড়া ভ্যান, অটোরিকশা, চলাচলে ব্যাপক বিঘ্ন ঘটছে। স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী ও পথচারীদের ভোগান্তি আরও চরম আকার ধারণ করেছে। প্রতিটি ইটভাটার সামনে থেকে দুই-তিন কিলোমিটার রাস্তায় ভাটার মাটি পড়ায় চলাচলে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে। রাস্তায় মাটি পড়ে পিচ্ছিল হওয়ায় ঘটছে দুর্ঘটনা।
কোনো কোনো ইটভাটার সামনে আবার পিচ ঢালা রাস্তায় ট্রাক থেকে পড়া মাটির ওপরে বালি ছিটানো হচ্ছে। যা সাময়িক কাজ করলেও ভোগান্তি কমবে না বলে বলছেন একাধিক গাড়িচালক।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ইটভাটার ট্রাক্টরে ধারণক্ষমতার চেয়ে অতিরিক্ত মালামাল বহন করায় মাটি সড়কে পড়ে। বেশ কিছুদিন ধরে ধুলায় টিকে থাকা দায় হয়ে পড়েছিল। এখন বৃষ্টি হওয়াতে পাকা রাস্তাটি কাদাময় হয়ে পড়েছে।
রাস্তায় প্রতিনিয়ত চলাচলকারী দাউদ হোসেন বলেন, ইটভাটার কাজে নিয়োজিত মাটিবাহী যানবাহন থেকে রাস্তায় পড়ে যাওয়া মাটি রোদের সময় রাস্তায় শুকনোয় ধুলা আর বর্ষায় কাদাময় হয়ে থাকে দেখে বোঝার উপায় থাকে না এটা পাকা রাস্তা। এতে বছরজুড়েই এই সড়কে চলাচল করতে পোহাতে হয় দুর্ভোগ।
রাস্তায় চলাচলকারী ইয়াসিন বলে, ‘বালিয়াকান্দির সড়কগুলো কাদা পড়ে ও বৃষ্টিতে মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে। আগে ধুলায় চলাচল মুশকিল ছিল, এখন এই মাত্রা আরও বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। এই অবস্থা থেকে আমরা মুক্তি পেতে চাই।’
পথযাত্রী মাসুদ বলেন, ‘ধুলার কারণে বাড়িতে থেকে ঠিকভাবে খাবার খেতে পারি না। ধুলাবালিতে বাতাস এখন বিষাক্ত। তার ওপরে আবার কাদা! আমরা কবে এসব শোষণ থেকে মুক্তি পাব?’
শালমারা থেকে বাইসাইকেলে বালিয়াকান্দিতে আসা আজিজ মন্ডল বলেন, ‘সাইকেলে চড়ে যাচ্ছিলাম বালিয়াকান্দি বাজারে। বালিয়াকান্দির ইটভাটার সামনে এসে রাস্তা পিচ্ছিল হওয়ায় পড়ে গেছি। হাঁটুটা একটু ছিলে গেছে। এই যুগে এসে পাকা রাস্তায় যদি পড়ে যেতে হয়, এর থেকে বড় দুর্ভাগ্য কী হয় বলেন?’
অটোরিকশার চালক প্রণব বলেন, ‘এই ইটভাটার সময় আমরা শুষ্ক মৌসুমেও ঠিকভাবে গাড়ি চালাতে পারি না। রাস্তায় মাটির কয়েক ইঞ্চি প্রলেপ পড়ে থাকে। এই মাটি ও মাটি টানার অবৈধ গাড়িতে বেশ কিছু অ্যাক্সিডেন্ট হয়ে তো মানুষই মারা গেল। মাটি টানতে তো মানা নেই, কিন্তু তারা এমনভাবে মাটি টানুক, যেন রাস্তায় না পড়ে। তাহলেই তো ভোগান্তি দূর হয়। কে শোনে কার কথা। যারা মাটি টানে তারা প্রভাবশালী। তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতেও সবাই ভয় পায়। এ জন্য এসব ভোগান্তি মেনে নেওয়া ছাড়া আমাদের আর কিছুই করার নেই।’
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘বালিয়াকান্দির বিভিন্ন রাস্তা এখন অত্যন্ত ভয়ংকর হয়ে উঠেছে। রাস্তায় পড়ে থাকা মাটি বৃষ্টিতে পিচ্ছিল হয়ে জনদুর্ভোগ তৈরি হচ্ছে। যারা মাটি টানে, তাদের আরও সতর্ক হওয়া উচিত। এই বিষয়গুলো যেন পুনরাবৃত্তি না ঘটে প্রশাসনের উচিত কঠোর হওয়া।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। আমরা দ্রুতই এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছি। যাদের কারণে রাস্তার এমন দশা হচ্ছে বিশেষ করে ইটভাটা, তাদের রাস্তা পরিষ্কারের নির্দেশনা দেওয়া হবে। তারপরও যদি এমনটি ঘটে থাকে তাদের জরিমানার আওতায় আনা হবে। তাদের জন্য সাধারণ মানুষের জন্য দুর্ভোগ হবে—এটি কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না।’

রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দির বিভিন্ন সড়ক এখন কাদাময়। অবৈধ ট্রাকে পরিবহন করা মাটি রাস্তায় পড়ে বেহাল হয়ে পড়েছে উপজেলার রাস্তাঘাট। সামান্য বৃষ্টিতে সেই মাটি কাদাময় হয়ে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ঘটছে নানান দুর্ঘটনা। অন্যদিকে ভারী এসব ট্রাক চলাচল করায় নষ্ট হচ্ছে রাস্তা। ইটভাটার মালিকেরা জনদুর্ভোগকে পাত্তা না দিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
আজ রোববার সকাল সরেজমিন দেখা গেছে, হালকা বৃষ্টি হওয়ায় বালিয়াকান্দির সদর ইউনিয়নের বালিয়াকান্দি থেকে নারুয়া, বালিয়াকান্দি থেকে তেঁতুলিয়া ও গনপত্যা, জামালপুরসহ প্রতিটি রাস্তায় ব্যাপক কাদার সৃষ্টি হয়েছে। এতে রাস্তায় চলাচলকারী জনগণ পড়েছেন চরম ভোগান্তিতে। এ ছাড়া ভ্যান, অটোরিকশা, চলাচলে ব্যাপক বিঘ্ন ঘটছে। স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী ও পথচারীদের ভোগান্তি আরও চরম আকার ধারণ করেছে। প্রতিটি ইটভাটার সামনে থেকে দুই-তিন কিলোমিটার রাস্তায় ভাটার মাটি পড়ায় চলাচলে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে। রাস্তায় মাটি পড়ে পিচ্ছিল হওয়ায় ঘটছে দুর্ঘটনা।
কোনো কোনো ইটভাটার সামনে আবার পিচ ঢালা রাস্তায় ট্রাক থেকে পড়া মাটির ওপরে বালি ছিটানো হচ্ছে। যা সাময়িক কাজ করলেও ভোগান্তি কমবে না বলে বলছেন একাধিক গাড়িচালক।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ইটভাটার ট্রাক্টরে ধারণক্ষমতার চেয়ে অতিরিক্ত মালামাল বহন করায় মাটি সড়কে পড়ে। বেশ কিছুদিন ধরে ধুলায় টিকে থাকা দায় হয়ে পড়েছিল। এখন বৃষ্টি হওয়াতে পাকা রাস্তাটি কাদাময় হয়ে পড়েছে।
রাস্তায় প্রতিনিয়ত চলাচলকারী দাউদ হোসেন বলেন, ইটভাটার কাজে নিয়োজিত মাটিবাহী যানবাহন থেকে রাস্তায় পড়ে যাওয়া মাটি রোদের সময় রাস্তায় শুকনোয় ধুলা আর বর্ষায় কাদাময় হয়ে থাকে দেখে বোঝার উপায় থাকে না এটা পাকা রাস্তা। এতে বছরজুড়েই এই সড়কে চলাচল করতে পোহাতে হয় দুর্ভোগ।
রাস্তায় চলাচলকারী ইয়াসিন বলে, ‘বালিয়াকান্দির সড়কগুলো কাদা পড়ে ও বৃষ্টিতে মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে। আগে ধুলায় চলাচল মুশকিল ছিল, এখন এই মাত্রা আরও বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। এই অবস্থা থেকে আমরা মুক্তি পেতে চাই।’
পথযাত্রী মাসুদ বলেন, ‘ধুলার কারণে বাড়িতে থেকে ঠিকভাবে খাবার খেতে পারি না। ধুলাবালিতে বাতাস এখন বিষাক্ত। তার ওপরে আবার কাদা! আমরা কবে এসব শোষণ থেকে মুক্তি পাব?’
শালমারা থেকে বাইসাইকেলে বালিয়াকান্দিতে আসা আজিজ মন্ডল বলেন, ‘সাইকেলে চড়ে যাচ্ছিলাম বালিয়াকান্দি বাজারে। বালিয়াকান্দির ইটভাটার সামনে এসে রাস্তা পিচ্ছিল হওয়ায় পড়ে গেছি। হাঁটুটা একটু ছিলে গেছে। এই যুগে এসে পাকা রাস্তায় যদি পড়ে যেতে হয়, এর থেকে বড় দুর্ভাগ্য কী হয় বলেন?’
অটোরিকশার চালক প্রণব বলেন, ‘এই ইটভাটার সময় আমরা শুষ্ক মৌসুমেও ঠিকভাবে গাড়ি চালাতে পারি না। রাস্তায় মাটির কয়েক ইঞ্চি প্রলেপ পড়ে থাকে। এই মাটি ও মাটি টানার অবৈধ গাড়িতে বেশ কিছু অ্যাক্সিডেন্ট হয়ে তো মানুষই মারা গেল। মাটি টানতে তো মানা নেই, কিন্তু তারা এমনভাবে মাটি টানুক, যেন রাস্তায় না পড়ে। তাহলেই তো ভোগান্তি দূর হয়। কে শোনে কার কথা। যারা মাটি টানে তারা প্রভাবশালী। তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতেও সবাই ভয় পায়। এ জন্য এসব ভোগান্তি মেনে নেওয়া ছাড়া আমাদের আর কিছুই করার নেই।’
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘বালিয়াকান্দির বিভিন্ন রাস্তা এখন অত্যন্ত ভয়ংকর হয়ে উঠেছে। রাস্তায় পড়ে থাকা মাটি বৃষ্টিতে পিচ্ছিল হয়ে জনদুর্ভোগ তৈরি হচ্ছে। যারা মাটি টানে, তাদের আরও সতর্ক হওয়া উচিত। এই বিষয়গুলো যেন পুনরাবৃত্তি না ঘটে প্রশাসনের উচিত কঠোর হওয়া।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। আমরা দ্রুতই এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছি। যাদের কারণে রাস্তার এমন দশা হচ্ছে বিশেষ করে ইটভাটা, তাদের রাস্তা পরিষ্কারের নির্দেশনা দেওয়া হবে। তারপরও যদি এমনটি ঘটে থাকে তাদের জরিমানার আওতায় আনা হবে। তাদের জন্য সাধারণ মানুষের জন্য দুর্ভোগ হবে—এটি কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না।’
অনিক সিকদার, বালিয়াকান্দি (রাজবাড়ী)

রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দির বিভিন্ন সড়ক এখন কাদাময়। অবৈধ ট্রাকে পরিবহন করা মাটি রাস্তায় পড়ে বেহাল হয়ে পড়েছে উপজেলার রাস্তাঘাট। সামান্য বৃষ্টিতে সেই মাটি কাদাময় হয়ে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ঘটছে নানান দুর্ঘটনা। অন্যদিকে ভারী এসব ট্রাক চলাচল করায় নষ্ট হচ্ছে রাস্তা। ইটভাটার মালিকেরা জনদুর্ভোগকে পাত্তা না দিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
আজ রোববার সকাল সরেজমিন দেখা গেছে, হালকা বৃষ্টি হওয়ায় বালিয়াকান্দির সদর ইউনিয়নের বালিয়াকান্দি থেকে নারুয়া, বালিয়াকান্দি থেকে তেঁতুলিয়া ও গনপত্যা, জামালপুরসহ প্রতিটি রাস্তায় ব্যাপক কাদার সৃষ্টি হয়েছে। এতে রাস্তায় চলাচলকারী জনগণ পড়েছেন চরম ভোগান্তিতে। এ ছাড়া ভ্যান, অটোরিকশা, চলাচলে ব্যাপক বিঘ্ন ঘটছে। স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী ও পথচারীদের ভোগান্তি আরও চরম আকার ধারণ করেছে। প্রতিটি ইটভাটার সামনে থেকে দুই-তিন কিলোমিটার রাস্তায় ভাটার মাটি পড়ায় চলাচলে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে। রাস্তায় মাটি পড়ে পিচ্ছিল হওয়ায় ঘটছে দুর্ঘটনা।
কোনো কোনো ইটভাটার সামনে আবার পিচ ঢালা রাস্তায় ট্রাক থেকে পড়া মাটির ওপরে বালি ছিটানো হচ্ছে। যা সাময়িক কাজ করলেও ভোগান্তি কমবে না বলে বলছেন একাধিক গাড়িচালক।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ইটভাটার ট্রাক্টরে ধারণক্ষমতার চেয়ে অতিরিক্ত মালামাল বহন করায় মাটি সড়কে পড়ে। বেশ কিছুদিন ধরে ধুলায় টিকে থাকা দায় হয়ে পড়েছিল। এখন বৃষ্টি হওয়াতে পাকা রাস্তাটি কাদাময় হয়ে পড়েছে।
রাস্তায় প্রতিনিয়ত চলাচলকারী দাউদ হোসেন বলেন, ইটভাটার কাজে নিয়োজিত মাটিবাহী যানবাহন থেকে রাস্তায় পড়ে যাওয়া মাটি রোদের সময় রাস্তায় শুকনোয় ধুলা আর বর্ষায় কাদাময় হয়ে থাকে দেখে বোঝার উপায় থাকে না এটা পাকা রাস্তা। এতে বছরজুড়েই এই সড়কে চলাচল করতে পোহাতে হয় দুর্ভোগ।
রাস্তায় চলাচলকারী ইয়াসিন বলে, ‘বালিয়াকান্দির সড়কগুলো কাদা পড়ে ও বৃষ্টিতে মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে। আগে ধুলায় চলাচল মুশকিল ছিল, এখন এই মাত্রা আরও বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। এই অবস্থা থেকে আমরা মুক্তি পেতে চাই।’
পথযাত্রী মাসুদ বলেন, ‘ধুলার কারণে বাড়িতে থেকে ঠিকভাবে খাবার খেতে পারি না। ধুলাবালিতে বাতাস এখন বিষাক্ত। তার ওপরে আবার কাদা! আমরা কবে এসব শোষণ থেকে মুক্তি পাব?’
শালমারা থেকে বাইসাইকেলে বালিয়াকান্দিতে আসা আজিজ মন্ডল বলেন, ‘সাইকেলে চড়ে যাচ্ছিলাম বালিয়াকান্দি বাজারে। বালিয়াকান্দির ইটভাটার সামনে এসে রাস্তা পিচ্ছিল হওয়ায় পড়ে গেছি। হাঁটুটা একটু ছিলে গেছে। এই যুগে এসে পাকা রাস্তায় যদি পড়ে যেতে হয়, এর থেকে বড় দুর্ভাগ্য কী হয় বলেন?’
অটোরিকশার চালক প্রণব বলেন, ‘এই ইটভাটার সময় আমরা শুষ্ক মৌসুমেও ঠিকভাবে গাড়ি চালাতে পারি না। রাস্তায় মাটির কয়েক ইঞ্চি প্রলেপ পড়ে থাকে। এই মাটি ও মাটি টানার অবৈধ গাড়িতে বেশ কিছু অ্যাক্সিডেন্ট হয়ে তো মানুষই মারা গেল। মাটি টানতে তো মানা নেই, কিন্তু তারা এমনভাবে মাটি টানুক, যেন রাস্তায় না পড়ে। তাহলেই তো ভোগান্তি দূর হয়। কে শোনে কার কথা। যারা মাটি টানে তারা প্রভাবশালী। তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতেও সবাই ভয় পায়। এ জন্য এসব ভোগান্তি মেনে নেওয়া ছাড়া আমাদের আর কিছুই করার নেই।’
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘বালিয়াকান্দির বিভিন্ন রাস্তা এখন অত্যন্ত ভয়ংকর হয়ে উঠেছে। রাস্তায় পড়ে থাকা মাটি বৃষ্টিতে পিচ্ছিল হয়ে জনদুর্ভোগ তৈরি হচ্ছে। যারা মাটি টানে, তাদের আরও সতর্ক হওয়া উচিত। এই বিষয়গুলো যেন পুনরাবৃত্তি না ঘটে প্রশাসনের উচিত কঠোর হওয়া।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। আমরা দ্রুতই এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছি। যাদের কারণে রাস্তার এমন দশা হচ্ছে বিশেষ করে ইটভাটা, তাদের রাস্তা পরিষ্কারের নির্দেশনা দেওয়া হবে। তারপরও যদি এমনটি ঘটে থাকে তাদের জরিমানার আওতায় আনা হবে। তাদের জন্য সাধারণ মানুষের জন্য দুর্ভোগ হবে—এটি কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না।’

রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দির বিভিন্ন সড়ক এখন কাদাময়। অবৈধ ট্রাকে পরিবহন করা মাটি রাস্তায় পড়ে বেহাল হয়ে পড়েছে উপজেলার রাস্তাঘাট। সামান্য বৃষ্টিতে সেই মাটি কাদাময় হয়ে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ঘটছে নানান দুর্ঘটনা। অন্যদিকে ভারী এসব ট্রাক চলাচল করায় নষ্ট হচ্ছে রাস্তা। ইটভাটার মালিকেরা জনদুর্ভোগকে পাত্তা না দিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
আজ রোববার সকাল সরেজমিন দেখা গেছে, হালকা বৃষ্টি হওয়ায় বালিয়াকান্দির সদর ইউনিয়নের বালিয়াকান্দি থেকে নারুয়া, বালিয়াকান্দি থেকে তেঁতুলিয়া ও গনপত্যা, জামালপুরসহ প্রতিটি রাস্তায় ব্যাপক কাদার সৃষ্টি হয়েছে। এতে রাস্তায় চলাচলকারী জনগণ পড়েছেন চরম ভোগান্তিতে। এ ছাড়া ভ্যান, অটোরিকশা, চলাচলে ব্যাপক বিঘ্ন ঘটছে। স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী ও পথচারীদের ভোগান্তি আরও চরম আকার ধারণ করেছে। প্রতিটি ইটভাটার সামনে থেকে দুই-তিন কিলোমিটার রাস্তায় ভাটার মাটি পড়ায় চলাচলে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে। রাস্তায় মাটি পড়ে পিচ্ছিল হওয়ায় ঘটছে দুর্ঘটনা।
কোনো কোনো ইটভাটার সামনে আবার পিচ ঢালা রাস্তায় ট্রাক থেকে পড়া মাটির ওপরে বালি ছিটানো হচ্ছে। যা সাময়িক কাজ করলেও ভোগান্তি কমবে না বলে বলছেন একাধিক গাড়িচালক।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ইটভাটার ট্রাক্টরে ধারণক্ষমতার চেয়ে অতিরিক্ত মালামাল বহন করায় মাটি সড়কে পড়ে। বেশ কিছুদিন ধরে ধুলায় টিকে থাকা দায় হয়ে পড়েছিল। এখন বৃষ্টি হওয়াতে পাকা রাস্তাটি কাদাময় হয়ে পড়েছে।
রাস্তায় প্রতিনিয়ত চলাচলকারী দাউদ হোসেন বলেন, ইটভাটার কাজে নিয়োজিত মাটিবাহী যানবাহন থেকে রাস্তায় পড়ে যাওয়া মাটি রোদের সময় রাস্তায় শুকনোয় ধুলা আর বর্ষায় কাদাময় হয়ে থাকে দেখে বোঝার উপায় থাকে না এটা পাকা রাস্তা। এতে বছরজুড়েই এই সড়কে চলাচল করতে পোহাতে হয় দুর্ভোগ।
রাস্তায় চলাচলকারী ইয়াসিন বলে, ‘বালিয়াকান্দির সড়কগুলো কাদা পড়ে ও বৃষ্টিতে মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে। আগে ধুলায় চলাচল মুশকিল ছিল, এখন এই মাত্রা আরও বেড়ে গেছে কয়েকগুণ। এই অবস্থা থেকে আমরা মুক্তি পেতে চাই।’
পথযাত্রী মাসুদ বলেন, ‘ধুলার কারণে বাড়িতে থেকে ঠিকভাবে খাবার খেতে পারি না। ধুলাবালিতে বাতাস এখন বিষাক্ত। তার ওপরে আবার কাদা! আমরা কবে এসব শোষণ থেকে মুক্তি পাব?’
শালমারা থেকে বাইসাইকেলে বালিয়াকান্দিতে আসা আজিজ মন্ডল বলেন, ‘সাইকেলে চড়ে যাচ্ছিলাম বালিয়াকান্দি বাজারে। বালিয়াকান্দির ইটভাটার সামনে এসে রাস্তা পিচ্ছিল হওয়ায় পড়ে গেছি। হাঁটুটা একটু ছিলে গেছে। এই যুগে এসে পাকা রাস্তায় যদি পড়ে যেতে হয়, এর থেকে বড় দুর্ভাগ্য কী হয় বলেন?’
অটোরিকশার চালক প্রণব বলেন, ‘এই ইটভাটার সময় আমরা শুষ্ক মৌসুমেও ঠিকভাবে গাড়ি চালাতে পারি না। রাস্তায় মাটির কয়েক ইঞ্চি প্রলেপ পড়ে থাকে। এই মাটি ও মাটি টানার অবৈধ গাড়িতে বেশ কিছু অ্যাক্সিডেন্ট হয়ে তো মানুষই মারা গেল। মাটি টানতে তো মানা নেই, কিন্তু তারা এমনভাবে মাটি টানুক, যেন রাস্তায় না পড়ে। তাহলেই তো ভোগান্তি দূর হয়। কে শোনে কার কথা। যারা মাটি টানে তারা প্রভাবশালী। তাদের বিরুদ্ধে কথা বলতেও সবাই ভয় পায়। এ জন্য এসব ভোগান্তি মেনে নেওয়া ছাড়া আমাদের আর কিছুই করার নেই।’
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘বালিয়াকান্দির বিভিন্ন রাস্তা এখন অত্যন্ত ভয়ংকর হয়ে উঠেছে। রাস্তায় পড়ে থাকা মাটি বৃষ্টিতে পিচ্ছিল হয়ে জনদুর্ভোগ তৈরি হচ্ছে। যারা মাটি টানে, তাদের আরও সতর্ক হওয়া উচিত। এই বিষয়গুলো যেন পুনরাবৃত্তি না ঘটে প্রশাসনের উচিত কঠোর হওয়া।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। আমরা দ্রুতই এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছি। যাদের কারণে রাস্তার এমন দশা হচ্ছে বিশেষ করে ইটভাটা, তাদের রাস্তা পরিষ্কারের নির্দেশনা দেওয়া হবে। তারপরও যদি এমনটি ঘটে থাকে তাদের জরিমানার আওতায় আনা হবে। তাদের জন্য সাধারণ মানুষের জন্য দুর্ভোগ হবে—এটি কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না।’

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১৪ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৭ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে মনোনয়ন দাখিল করতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে যান সাঈদ আল নোমান। এ সময় তাঁর সঙ্গে শতাধিক নেতা-কর্মী ছিলেন। একপর্যায়ে পুলিশ বাধা দিলে দুই পক্ষের ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। পরে সাঈদ আল নোমান কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন জমা দিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যান। তবে শুধু সাঈদ আল নোমানই নন, মনোনয়ন জমা দিতে আসা প্রায় সব প্রার্থীই কর্মী-সমর্থক পরিবেষ্টিত হয়ে এসেছেন।
এ ব্যাপারে সাঈদ আল নোমান বলেন, ‘এটা একদিকে যেমন প্রাপ্তির, অন্যদিকে বিব্রতকরও। এটা বাবার সময় থেকে দেখে আসছি।’ এমন পরিস্থিতির জন্য বিব্রতবোধ করার কথাও জানান তিনি।
নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমার সময় প্রার্থী বা তাঁর প্রস্তাবক, সমর্থকসহ পাঁচজনের বেশি উপস্থিত থাকতে পারবেন না; এ সময় কোনো ধরনের মিছিল, শোডউন করলে আচরণবিধি লঙ্ঘন হবে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা ড. মো. জিয়াউদ্দিনের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তাঁর একান্ত সচিব মো. রিদুয়ানুল ইসলাম জানান, ‘স্যার (বিভাগীয় কমিশনার) মনোনয়নপত্র জমা নিয়ে ব্যস্ত আছেন। এই বিষয়ে তিনি পরে কথা বলবেন।’

চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে মনোনয়ন দাখিল করতে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে যান সাঈদ আল নোমান। এ সময় তাঁর সঙ্গে শতাধিক নেতা-কর্মী ছিলেন। একপর্যায়ে পুলিশ বাধা দিলে দুই পক্ষের ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। পরে সাঈদ আল নোমান কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে কার্যালয়ে গিয়ে মনোনয়ন জমা দিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যান। তবে শুধু সাঈদ আল নোমানই নন, মনোনয়ন জমা দিতে আসা প্রায় সব প্রার্থীই কর্মী-সমর্থক পরিবেষ্টিত হয়ে এসেছেন।
এ ব্যাপারে সাঈদ আল নোমান বলেন, ‘এটা একদিকে যেমন প্রাপ্তির, অন্যদিকে বিব্রতকরও। এটা বাবার সময় থেকে দেখে আসছি।’ এমন পরিস্থিতির জন্য বিব্রতবোধ করার কথাও জানান তিনি।
নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমার সময় প্রার্থী বা তাঁর প্রস্তাবক, সমর্থকসহ পাঁচজনের বেশি উপস্থিত থাকতে পারবেন না; এ সময় কোনো ধরনের মিছিল, শোডউন করলে আচরণবিধি লঙ্ঘন হবে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ও রিটার্নিং কর্মকর্তা ড. মো. জিয়াউদ্দিনের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তাঁর একান্ত সচিব মো. রিদুয়ানুল ইসলাম জানান, ‘স্যার (বিভাগীয় কমিশনার) মনোনয়নপত্র জমা নিয়ে ব্যস্ত আছেন। এই বিষয়ে তিনি পরে কথা বলবেন।’

রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দির বিভিন্ন সড়ক এখন কাদাময়। অবৈধ ট্রাকে পরিবহন করা মাটি রাস্তায় পড়ে বেহাল হয়ে পড়েছে উপজেলার রাস্তাঘাট। সামান্য বৃষ্টিতে সেই মাটি কাদাময় হয়ে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ঘটছে নানান দুর্ঘটনা। অন্যদিকে ভারী এসব ট্রাক চলাচল করায় নষ্ট হচ্ছে রাস্তা। ইটভাটার মালিকেরা জনদুর্ভোগকে পাত্তা
১৯ মার্চ ২০২৩
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৭ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
আটক যুবকের নাম মো. আরাফাত জামান (৩৯)। তিনি ধানমন্ডীর জিগাতলা এলাকার বাসিন্দা বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কর্মসূচি চলাকালে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও উপস্থিত সাধারণ জনতা সন্দেহজনক আচরণের কারণে ওই যুবককে আটক করে। পরে তাঁর হেফাজত থেকে একটি খেলনা পিস্তল উদ্ধার করা হয় এবং পরে পুলিশে দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ইনকিলাব মঞ্চের উদ্যোগে অবরোধ কর্মসূচি থেকে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও সাধারণ জনতা খেলনা পিস্তলসহ একজনকে আটক করে। ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শাহবাগ থানায় নেওয়া হয়েছে।

রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
আটক যুবকের নাম মো. আরাফাত জামান (৩৯)। তিনি ধানমন্ডীর জিগাতলা এলাকার বাসিন্দা বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, কর্মসূচি চলাকালে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও উপস্থিত সাধারণ জনতা সন্দেহজনক আচরণের কারণে ওই যুবককে আটক করে। পরে তাঁর হেফাজত থেকে একটি খেলনা পিস্তল উদ্ধার করা হয় এবং পরে পুলিশে দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদ আলম বলেন, ইনকিলাব মঞ্চের উদ্যোগে অবরোধ কর্মসূচি থেকে ইনকিলাব মঞ্চের স্বেচ্ছাসেবক ও সাধারণ জনতা খেলনা পিস্তলসহ একজনকে আটক করে। ওই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শাহবাগ থানায় নেওয়া হয়েছে।

রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দির বিভিন্ন সড়ক এখন কাদাময়। অবৈধ ট্রাকে পরিবহন করা মাটি রাস্তায় পড়ে বেহাল হয়ে পড়েছে উপজেলার রাস্তাঘাট। সামান্য বৃষ্টিতে সেই মাটি কাদাময় হয়ে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ঘটছে নানান দুর্ঘটনা। অন্যদিকে ভারী এসব ট্রাক চলাচল করায় নষ্ট হচ্ছে রাস্তা। ইটভাটার মালিকেরা জনদুর্ভোগকে পাত্তা
১৯ মার্চ ২০২৩
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১৪ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৭ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৩ মিনিট আগেমৌলভীবাজার প্রতিনিধি

পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের। শীত থেকে বাঁচার মতো প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ও নেই শ্রমিকদের। একই সঙ্গে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বাগানের বয়স্ক থেকে শিশুরা।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল রোববার ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা একই রকম থাকতে পারে।
সূর্যের দেখা না মেলায় ও ঘন কুয়াশা থাকায় মৌলভীবাজারে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হচ্ছে। এই ঠান্ডার মধ্যেই গাছ-গাছালিতে ঘেরা চা-বাগানগুলোয় সকাল থেকে কাজে নেমে পড়ছেন চা-শ্রমিকের। তাঁদের পরনে নেই পর্যাপ্ত গরম কাপড়। অনেকে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
চা-শ্রমিকেরা জানান, শীতের কারণে অনেক কষ্টে পড়েছেন তাঁরা। বাগান কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোনো শীতবস্ত্র দেয় না। আর নিজেদের স্বল্প আয় দিয়ে গরম কাপড় কেনার সাধ্যও তাঁদের নেই। রাতে ঠান্ডার জন্য অনেকেই ঘুমাতে পারেন না। শীত নিবারণে ঘরের ভেতরে ও বাইরে খড়কুটো দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে রাত কাটাতে হয়। কেউ কেউ বস্তা বিছিয়ে ঠান্ডা থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করেন।
শমশেরনগর চা-বাগানের চা-শ্রমিক গীতা রবিদাস ও মায়া রবিদাস বলেন, ‘এই শীতে কাজ করা অনেক কষ্টের। আমরা চা-শ্রমিকেরা কোনো শীতবস্ত্র পাই না। বাগানের শ্রমিকদের অবস্থা খুবই করুণ। ঠান্ডায় অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’
চা-শ্রমিকনেতা সীতারাম বিন বলেন, ‘প্রতিবছর শীতের সময় চা-শ্রমিকদের বেশি কষ্ট হয়। এমনিতেই শ্রীমঙ্গলসহ পুরো মৌলভীবাজার জেলায় শীত বেশি পড়ে। এ জেলায় ৯২টি চা-বাগান রয়েছে। কোনো বাগানের শ্রমিকদের পর্যাপ্ত গরম কাপড় নেই। প্রতিদিন ঠান্ডার কারণে অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত হচ্ছেন চা-শ্রমিকেরা। বিশেষ করে শীতে বাগানের শিশু ও বৃদ্ধরা অনেক কষ্টে আছেন।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বলেন, কয়েক দিন ধরেই এই অঞ্চলে শীতের দাপট বেড়েছে। বিশেষ করে রাতে বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। আরও কয়েক দিন একই রকম তাপমাত্রা থাকবে।
শীতের দাপট বাড়ার সঙ্গে ঠান্ডার রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। বিশেষ করে জ্বর, সর্দি, কাশি ও ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন বয়স্ক ও শিশুরা। অনেকেই চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে ছুটছেন। কেউ প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা নিয়ে বাড়িতে ফিরছেন।
মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন মো. মামুনুর রহমান বলেন, শীতের মধ্যে সবাইকে পর্যাপ্ত গরম কাপড় পরতে হবে। বিশেষ করে এ সময় শিশু ও বৃদ্ধদের প্রতি বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। তাদেরকে বেশি করে গরম কাপড় পরিধান করে রাখতে হবে।
এ বিষয়ে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক তৌহিদুজ্জামান পাভেল বলেন, ‘আমরা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছি। কেউ আবেদন করলে তাদের শীতবস্ত্র দেব।’

পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের। শীত থেকে বাঁচার মতো প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ও নেই শ্রমিকদের। একই সঙ্গে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন বাগানের বয়স্ক থেকে শিশুরা।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ সোমবার এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল রোববার ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা একই রকম থাকতে পারে।
সূর্যের দেখা না মেলায় ও ঘন কুয়াশা থাকায় মৌলভীবাজারে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হচ্ছে। এই ঠান্ডার মধ্যেই গাছ-গাছালিতে ঘেরা চা-বাগানগুলোয় সকাল থেকে কাজে নেমে পড়ছেন চা-শ্রমিকের। তাঁদের পরনে নেই পর্যাপ্ত গরম কাপড়। অনেকে ঠান্ডার রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
চা-শ্রমিকেরা জানান, শীতের কারণে অনেক কষ্টে পড়েছেন তাঁরা। বাগান কর্তৃপক্ষ তাঁদের কোনো শীতবস্ত্র দেয় না। আর নিজেদের স্বল্প আয় দিয়ে গরম কাপড় কেনার সাধ্যও তাঁদের নেই। রাতে ঠান্ডার জন্য অনেকেই ঘুমাতে পারেন না। শীত নিবারণে ঘরের ভেতরে ও বাইরে খড়কুটো দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে রাত কাটাতে হয়। কেউ কেউ বস্তা বিছিয়ে ঠান্ডা থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করেন।
শমশেরনগর চা-বাগানের চা-শ্রমিক গীতা রবিদাস ও মায়া রবিদাস বলেন, ‘এই শীতে কাজ করা অনেক কষ্টের। আমরা চা-শ্রমিকেরা কোনো শীতবস্ত্র পাই না। বাগানের শ্রমিকদের অবস্থা খুবই করুণ। ঠান্ডায় অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’
চা-শ্রমিকনেতা সীতারাম বিন বলেন, ‘প্রতিবছর শীতের সময় চা-শ্রমিকদের বেশি কষ্ট হয়। এমনিতেই শ্রীমঙ্গলসহ পুরো মৌলভীবাজার জেলায় শীত বেশি পড়ে। এ জেলায় ৯২টি চা-বাগান রয়েছে। কোনো বাগানের শ্রমিকদের পর্যাপ্ত গরম কাপড় নেই। প্রতিদিন ঠান্ডার কারণে অসুখ-বিসুখে আক্রান্ত হচ্ছেন চা-শ্রমিকেরা। বিশেষ করে শীতে বাগানের শিশু ও বৃদ্ধরা অনেক কষ্টে আছেন।
শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বলেন, কয়েক দিন ধরেই এই অঞ্চলে শীতের দাপট বেড়েছে। বিশেষ করে রাতে বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। আরও কয়েক দিন একই রকম তাপমাত্রা থাকবে।
শীতের দাপট বাড়ার সঙ্গে ঠান্ডার রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। বিশেষ করে জ্বর, সর্দি, কাশি ও ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছেন বয়স্ক ও শিশুরা। অনেকেই চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে ছুটছেন। কেউ প্রাথমিক চিকিৎসাসেবা নিয়ে বাড়িতে ফিরছেন।
মৌলভীবাজারের সিভিল সার্জন মো. মামুনুর রহমান বলেন, শীতের মধ্যে সবাইকে পর্যাপ্ত গরম কাপড় পরতে হবে। বিশেষ করে এ সময় শিশু ও বৃদ্ধদের প্রতি বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। তাদেরকে বেশি করে গরম কাপড় পরিধান করে রাখতে হবে।
এ বিষয়ে মৌলভীবাজারের জেলা প্রশাসক তৌহিদুজ্জামান পাভেল বলেন, ‘আমরা সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে শীতবস্ত্র বিতরণ করেছি। কেউ আবেদন করলে তাদের শীতবস্ত্র দেব।’

রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দির বিভিন্ন সড়ক এখন কাদাময়। অবৈধ ট্রাকে পরিবহন করা মাটি রাস্তায় পড়ে বেহাল হয়ে পড়েছে উপজেলার রাস্তাঘাট। সামান্য বৃষ্টিতে সেই মাটি কাদাময় হয়ে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ঘটছে নানান দুর্ঘটনা। অন্যদিকে ভারী এসব ট্রাক চলাচল করায় নষ্ট হচ্ছে রাস্তা। ইটভাটার মালিকেরা জনদুর্ভোগকে পাত্তা
১৯ মার্চ ২০২৩
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১৪ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
২৩ মিনিট আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
এ ছাড়া বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আখতারুল আলম ফারুক, খেলাফত মজলিসের মো. রফিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের মো. নূরে আলম সিদ্দিকী।
অপর দিকে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন প্রয়াত প্রকৌশলী শামছ উদ্দিনের স্ত্রী অধ্যক্ষ আখতার সুলতানা, ছেলে তানভীর আহমেদ রানা ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য মোহাম্মদ আব্দুল করিম।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আরিফুল ইসলাম জানান, এই আসনে নির্বাচনের জন্য ১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন, তাঁর মধ্যে আটজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
জানা যায়, ময়মনসিংহ জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলনকে মনোনয়ন দিলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থকেরা প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে কর্মসূচি পালন করেন। তাঁরা জামায়াত মনোনীত প্রার্থী পরিবর্তন ও অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থনে ‘ফুলবাড়িয়া ঐক্যবদ্ধ জনতা’র ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন।
এরপর গত ১৭ সেপ্টেম্বর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সাংগঠনিক কার্যক্রম ও সদস্যপদ (রুকনিয়াত) স্থগিত করে জামায়াতে ইসলামী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিন বলেন, ‘দল আমাকে মূল্যায়ন না করলেও মানুষের ভালোবাসায় প্রার্থী হয়েছি। নির্বাচনে সাধারণ মানুষ আমার ওপর আস্থা রাখবে।’
উল্লেখ্য, একটি পৌরসভা ও ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসন। মোট ভোটার ৪ লাখ ১২ হাজার ৮৪৩ জন। এর মধ্যে ২ লাখ ৫ হাজার ৪৭৯ জন পুরুষ ও ২ লাখ ৭ হাজার ৩৬২ জন নারী এবং হিজড়া দুজন।

ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসনে সদস্যপদ স্থগিত হওয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমির অধ্যাপক জসিম উদ্দিন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। একই আসনে দলের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলন।
এ ছাড়া বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন আখতারুল আলম ফারুক, খেলাফত মজলিসের মো. রফিকুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলনের মো. নূরে আলম সিদ্দিকী।
অপর দিকে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করেছেন প্রয়াত প্রকৌশলী শামছ উদ্দিনের স্ত্রী অধ্যক্ষ আখতার সুলতানা, ছেলে তানভীর আহমেদ রানা ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য মোহাম্মদ আব্দুল করিম।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. আরিফুল ইসলাম জানান, এই আসনে নির্বাচনের জন্য ১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন, তাঁর মধ্যে আটজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
জানা যায়, ময়মনসিংহ জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির কামরুল হাসান মিলনকে মনোনয়ন দিলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থকেরা প্রার্থী পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে কর্মসূচি পালন করেন। তাঁরা জামায়াত মনোনীত প্রার্থী পরিবর্তন ও অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সমর্থনে ‘ফুলবাড়িয়া ঐক্যবদ্ধ জনতা’র ব্যানারে বিক্ষোভ-মিছিল করেন।
এরপর গত ১৭ সেপ্টেম্বর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করায় অধ্যাপক জসিম উদ্দিনের সাংগঠনিক কার্যক্রম ও সদস্যপদ (রুকনিয়াত) স্থগিত করে জামায়াতে ইসলামী।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক জসিম উদ্দিন বলেন, ‘দল আমাকে মূল্যায়ন না করলেও মানুষের ভালোবাসায় প্রার্থী হয়েছি। নির্বাচনে সাধারণ মানুষ আমার ওপর আস্থা রাখবে।’
উল্লেখ্য, একটি পৌরসভা ও ১৩টি ইউনিয়ন নিয়ে ময়মনসিংহ-৬ (ফুলবাড়িয়া) আসন। মোট ভোটার ৪ লাখ ১২ হাজার ৮৪৩ জন। এর মধ্যে ২ লাখ ৫ হাজার ৪৭৯ জন পুরুষ ও ২ লাখ ৭ হাজার ৩৬২ জন নারী এবং হিজড়া দুজন।

রাজবাড়ী জেলার বালিয়াকান্দির বিভিন্ন সড়ক এখন কাদাময়। অবৈধ ট্রাকে পরিবহন করা মাটি রাস্তায় পড়ে বেহাল হয়ে পড়েছে উপজেলার রাস্তাঘাট। সামান্য বৃষ্টিতে সেই মাটি কাদাময় হয়ে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ঘটছে নানান দুর্ঘটনা। অন্যদিকে ভারী এসব ট্রাক চলাচল করায় নষ্ট হচ্ছে রাস্তা। ইটভাটার মালিকেরা জনদুর্ভোগকে পাত্তা
১৯ মার্চ ২০২৩
চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-হালিশহর) আসনের বিএনপির প্রার্থী সাঈদ আল নোমানের বিরুদ্ধে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে। মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রার্থীসহ সর্বোচ্চ ৫ জন উপস্থিত থাকতে পারবেন, এমন নির্দেশনা থাকলেও শতাধিক নেতা-কর্মী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেছেন তিনি।
১৪ মিনিট আগে
রাজধানীর শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের ডাকা অবরোধ কর্মসূচি থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ এক যুবককে আটক করা হয়েছে। আজ সোমবার রাত সোয়া ৮টার দিকে ওই যুবককে আটক করা হয়।
১৭ মিনিট আগে
পৌষের মাঝামাঝিতে হাড়কাঁপানো শীতে কাবু হয়ে পড়েছে মৌলভীবাজারের জনজীবন। তীব্র শীতে খেটেখাওয়া মানুষ, বিশেষ করে জেলার ৯২টি চা-বাগানের শ্রমিকদের দুর্ভোগ বেড়েছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেই কাজে যেতে হচ্ছে তাঁদের।
১৭ মিনিট আগে