
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গাজীপুর-৩ আসনের নৌকা মার্কার নির্বাচনী অফিসে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের বিরুদ্ধে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে গোসিঙ্গা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডর পূর্ব বেড়াবাড়ি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
অটোরিকশা চালক মো. রুবেল মিয়া বলেন, ‘আমি আওয়ামী লীগের নির্বাচনী অফিসের পাশে একটি দোকানে অটোরিকশা চার্জ দেয় নিয়মিত। রাত আনুমানিক তিনটার দিকে হঠাৎ করে ঘুম ভেঙে যায়। এরপর পোড়া গন্ধ পেয়ে দোকান খুলে বাইরে বের হয়ে অফিসে আগুন জ্বলতে দেখি। পরবর্তীতে আশপাশের দোকানদারদের ডেকে সবাই মিলে আগুন নিয়ন্ত্রণ করি। কে বা কারা আগুন দিয়েছে আমি দেখিনি।’
গোসিঙ্গা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক মো. মানিক সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী রুমানা আলী টুসি। গত কিছুদিন যাবৎ নৌকা প্রতীকের পোস্টার বিভিন্ন এলাকা থেকে ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। এই বিষয়টি আমি স্বতন্ত্র প্রার্থীর লোকজনকে অবহিত করি। তবুও পোস্টার ছিঁড়ে বন্ধ হয়নি। গত রাতে স্থানীয় দোকানদার অফিস পোড়ানোর বিষয়টি জানালে আমি নেতাকর্মীদের নিয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। এরপর পুলিশকে ফোন দেয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজের লোকজন এই কাজ করছেন। এ বিষয়ে আমি সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি।’
এ বিষয়ে জানতে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজকে (ট্রাক) একাধিকবার কল করা হলে তিনি রিসিভ করেননি।
শ্রীপুর পৌর আওয়ামী লীগে সাধারণ সম্পাদক মো. নূরু আলম মোল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কোনো কর্মী–সমর্থক অফিসে আগুন দেয়নি। বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও সাজানো।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ্ জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা শামীমা ইয়াসমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পাঠানো হয়েছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গাজীপুর-৩ আসনের নৌকা মার্কার নির্বাচনী অফিসে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের বিরুদ্ধে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে গোসিঙ্গা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডর পূর্ব বেড়াবাড়ি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
অটোরিকশা চালক মো. রুবেল মিয়া বলেন, ‘আমি আওয়ামী লীগের নির্বাচনী অফিসের পাশে একটি দোকানে অটোরিকশা চার্জ দেয় নিয়মিত। রাত আনুমানিক তিনটার দিকে হঠাৎ করে ঘুম ভেঙে যায়। এরপর পোড়া গন্ধ পেয়ে দোকান খুলে বাইরে বের হয়ে অফিসে আগুন জ্বলতে দেখি। পরবর্তীতে আশপাশের দোকানদারদের ডেকে সবাই মিলে আগুন নিয়ন্ত্রণ করি। কে বা কারা আগুন দিয়েছে আমি দেখিনি।’
গোসিঙ্গা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক মো. মানিক সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী রুমানা আলী টুসি। গত কিছুদিন যাবৎ নৌকা প্রতীকের পোস্টার বিভিন্ন এলাকা থেকে ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। এই বিষয়টি আমি স্বতন্ত্র প্রার্থীর লোকজনকে অবহিত করি। তবুও পোস্টার ছিঁড়ে বন্ধ হয়নি। গত রাতে স্থানীয় দোকানদার অফিস পোড়ানোর বিষয়টি জানালে আমি নেতাকর্মীদের নিয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। এরপর পুলিশকে ফোন দেয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজের লোকজন এই কাজ করছেন। এ বিষয়ে আমি সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি।’
এ বিষয়ে জানতে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন সবুজকে (ট্রাক) একাধিকবার কল করা হলে তিনি রিসিভ করেননি।
শ্রীপুর পৌর আওয়ামী লীগে সাধারণ সম্পাদক মো. নূরু আলম মোল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কোনো কর্মী–সমর্থক অফিসে আগুন দেয়নি। বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও সাজানো।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ্ জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, খবর পেয়ে রাতেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা শামীমা ইয়াসমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পাঠানো হয়েছে।

রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
১২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
১ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে মারা যাওয়া মো. নিরব হোসেন (৫৬) দৈনিক জনকণ্ঠের সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তাঁর বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের বড় ডালিমা গ্রামে। রাজধানীর বড় মগবাজারে তিনি পরিবারসহ বসবাস করতেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভিডিওতে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির (ঠিকাদার প্রতিনিধি) সঙ্গে কথা বলার আগে কাজের বিলের ফাইল স্বাক্ষর করার সময় ৪৫ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়টিও উঠে আসে। এ ছাড়া নতুন করে আরও পাঁচ হাজার টাকা না দেওয়ায় গড়িমসি করতে থাকেন ওই প্রকৌশলী। একপর্যায়ে তাঁকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে টাকা নিয়ে পকেটে রাখতে দেখা যায়।
৩ ঘণ্টা আগে