নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে সম্পদের তথ্য গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকা বিশেষ জজ আদালত-৬-এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম পরোয়ানা জারির এই নির্দেশ দেন।
আজ এই মামলায় মির্জা আব্বাসের আত্মপক্ষ সমর্থন এবং তাঁর পক্ষে সাফাই সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু জামিনে থাকা মির্জা আব্বাস আদালতে হাজির হননি। তাঁর পক্ষে সময়ের আবেদন করা হয়। আদালত সময়ের আবেদন নামঞ্জুর করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেন।
একই সঙ্গে আদালত আদেশে বলেন, মির্জা আব্বাসের পক্ষে সাফাই সাক্ষ্য দেওয়ার আর সুযোগ নেই। ২ নভেম্বর যুক্তি তর্ক শুনানি গ্রহণ করা হবে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের বিশেষ পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, এর আগে বিভিন্ন তারিখে এই মামলায় ২৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপন করার অভিযোগে ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট মির্জা আব্বাস ও তাঁর স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে রমনা থানায় মামলাটি করে দুদক।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, মোট ৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকা অবৈধভাবে অর্জন করেন মির্জা আব্বাস। তিনি সম্পদের হিসাব বিবরণীতে ৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকার তথ্য গোপন করেন। এই অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক রমনা থানায় মামলা করে।
দুর্নীতি দমন কমিশন ২০০৮ সালের ১৪ মে মির্জা আব্বাস ও আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। একই বছরের ১৬ জুন দুজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত।
অভিযোগ গঠনকে চ্যালেঞ্জ করে দুজনই হাইকোর্টে মামলা বাতিলের আবেদন করেন। হাইকোর্ট আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ বাতিল করে তাঁকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেন।
এদিকে মির্জা আব্বাস তাঁর অংশটুকু বাতিলের জন্য আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল দায়ের করেন। ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর লিভ টু আপিল খারিজ হয়। মির্জা আব্বাস আবার রিভিউ আবেদন করেন। এ বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি রিভিউ আবেদন খারিজ হয়। এরপর মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে সম্পদের তথ্য গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকা বিশেষ জজ আদালত-৬-এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম পরোয়ানা জারির এই নির্দেশ দেন।
আজ এই মামলায় মির্জা আব্বাসের আত্মপক্ষ সমর্থন এবং তাঁর পক্ষে সাফাই সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু জামিনে থাকা মির্জা আব্বাস আদালতে হাজির হননি। তাঁর পক্ষে সময়ের আবেদন করা হয়। আদালত সময়ের আবেদন নামঞ্জুর করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেন।
একই সঙ্গে আদালত আদেশে বলেন, মির্জা আব্বাসের পক্ষে সাফাই সাক্ষ্য দেওয়ার আর সুযোগ নেই। ২ নভেম্বর যুক্তি তর্ক শুনানি গ্রহণ করা হবে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের বিশেষ পিপি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, এর আগে বিভিন্ন তারিখে এই মামলায় ২৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপন করার অভিযোগে ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট মির্জা আব্বাস ও তাঁর স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে রমনা থানায় মামলাটি করে দুদক।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, মোট ৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকা অবৈধভাবে অর্জন করেন মির্জা আব্বাস। তিনি সম্পদের হিসাব বিবরণীতে ৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকার তথ্য গোপন করেন। এই অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক রমনা থানায় মামলা করে।
দুর্নীতি দমন কমিশন ২০০৮ সালের ১৪ মে মির্জা আব্বাস ও আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। একই বছরের ১৬ জুন দুজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত।
অভিযোগ গঠনকে চ্যালেঞ্জ করে দুজনই হাইকোর্টে মামলা বাতিলের আবেদন করেন। হাইকোর্ট আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ বাতিল করে তাঁকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেন।
এদিকে মির্জা আব্বাস তাঁর অংশটুকু বাতিলের জন্য আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল দায়ের করেন। ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর লিভ টু আপিল খারিজ হয়। মির্জা আব্বাস আবার রিভিউ আবেদন করেন। এ বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি রিভিউ আবেদন খারিজ হয়। এরপর মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়।

কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়কে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। কৃষকেরা দাবি করেছেন, তাঁদের ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে সড়ক নির্মাণের পর সেই জমি আবার ভরাট করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু আট মাস পেরিয়ে গেলেও কথা রাখেনি তারা।
৩ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে লক্ষ্মীপুরে চারটি আসনে বইছে ভোটের আমেজ। সব কটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে গণসংযোগ ও উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পার করছে বড় দুই রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াত। বসে নেই অন্য দলের প্রার্থীরাও। সকাল-বিকেল চালাচ্ছেন প্রচারণা।
৩ ঘণ্টা আগে
রাষ্ট্রীয় শোক এবং পুলিশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাজধানীতে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস উড়িয়ে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপন করেছে নগরবাসী। খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০২৬-এর প্রথম প্রহরে নগরজুড়ে বাসাবাড়ির ছাদে ছাদে আতশবাজি ফোটানো ও ফানুস ওড়ানোর দৃশ্য দেখা যায়। এ সময় চারপাশে বিকট শব্দ শোনা যায়।
৫ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের মোট সম্পদের পরিমাণ ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৪১ টাকা। তাঁর স্ত্রী মারিয়া আক্তারের সম্পদের পরিমাণ ২ লাখ ৬৬ হাজার ৮১৮ টাকা। তাঁদের কোনো স্বর্ণালংকার নেই।
৬ ঘণ্টা আগে