পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

আগামী ২৬ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচনে পটিয়া উপজেলার ১৭টি ইউনিয়নে মোট ৮১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ছিল। এ সময় চেয়ারম্যান পদে ৬০ জন, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৭৫০ জন মনোনয়নপত্র জমা দেন।
আজ বৃহস্পতিবার চতুর্থ ধাপের ইউপি নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিনে প্রার্থীরা কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে মিছিল-স্লোগানে তাঁদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এ সময় রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে যেন উৎসবের আমেজে পরিণত হয়।
পটিয়া উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, ধলঘাট ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন মোট তিনজন প্রার্থী। তাঁরা হলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান রণবীর ঘোষ টুটুন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী হিসেবে মো. মুহিবুল্লাহ চৌধুরী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মোহাম্মদ শফিউল আলম। দক্ষিণ ভূর্ষি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন দুজন। তাঁরা হলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সেলিম ও জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে ফরিদ আহম্মদ চৌধুরী। কাশিয়াইশ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনজন প্রার্থী। তাঁরা হলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান আলহাজ আবুল কাসেম, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন মোহাম্মদ কাইছ এবং এস এম জায়দুল হক। কুসুমপুরা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনজন। তাঁরা হলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইব্রাহিম বাচ্চু, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন জাকারিয়া ডালিম ও নুর উর রশিদ চৌধুরী। হাবিলাস দ্বীপ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন চারজন। তাঁরা হলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফৌজুল কবির কুমার, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বর্তমান চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম, মোজাম্মেল হক ও সাইফুল ইসলাম।
বড়লিয়া ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে একমাত্র মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত ও বর্তমান চেয়ারম্যান শাহীনুল ইসলাম সানু। ফলে সানু বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান হবেন। শুধু নির্বাচন অফিস থেকে ঘোষণা দেওয়া বাকি আছে।
ছনহরা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ছয়জন প্রার্থী। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা সামসুল আলম, ইসলামী আন্দোলনের ডা. এস এম এফ আইয়ুব, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান আবদুর রশিদ দৌলতী, আনোয়ার উদ্দিন ও কাজী আবু জাফর। কচুয়াই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান এস এম ইনজামুল হক জসিম, স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান বাবু ও এম এন আবছার চৌধুরী। কেলিশহর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন দুজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান সরোজ কান্তি সেন নান্টু ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নিথিল দে। জঙ্গলখাইন ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান আলহাজ্ মো. গাজী ইদ্রিছ, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সাহাদাত হোসেন সবুজ ও দিদারুল আলম। ভাটিখাইন ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ বখতিয়ার, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আমিনুল হক ও জাতীয় পার্টির ফরিদুল আলম। আশিয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন পাঁচজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হাশেম, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন সৈয়দ মাঈনুল হক, আবদুল মান্নান খান, মোহাম্মদ শাহ জাহান ও বেলাল উদ্দিন চৌধুরী।
এ ছাড়া খরনা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন চারজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান, জাতীয় পার্টির ফয়জুল কবির চৌধুরী, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন রিদোয়ান কবির চৌধুরী ও মফজল আহম্মদ চৌধুরী। শোভনদণ্ডী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন দুজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান এহছানুল হক এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ হারুন। হাইদগাঁও ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন পাঁচজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ ফয়সল, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইউনুস মিয়া, নাছির উদ্দীন, আ ন ম মর্তুজা ও বদরুদ্দীন মোহাম্মদ জসিম। জিরি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ছয়জন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আমিনুল ইসলাম খান টিপু, ইসলামী আন্দোলনের মামুনুর রশীদ, জাতীয় পার্টির মাহবুবুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ ও মনির আহমদ। কোলাগাঁও ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন পাঁচজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান আহমদ নুর, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন শামসুল ইসলাম, মাহবুবুল হক, মোহাম্মদ কাসেম ও খোরশেদ আলম।
পটিয়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আরাফাত আল হোসাইনী বলেন, চতুর্থ ধাপে আগামী ২৬ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য পটিয়া উপজেলার ১৭টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন উপলক্ষে মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিনে চেয়ারম্যান পদে ৬০ জন, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদসহ মোট ৭৫০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। সুন্দর, সুষ্ঠু ও অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দিতে আমরা প্রাণপণ চেষ্টা করছি এবং এ লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। পাশাপাশি প্রার্থীদেরও সহায়তা কামনা করছি।
অন্যদিকে পটিয়ার ১৭টি ইউনিয়ন পরিষদের প্রার্থীদের মনোনয়ন ফরম বিতরণ ও জমা দেওয়ার সুবিধার্থে চট্টগ্রাম জেলা সিনিয়র নির্বাচন অফিসার মো. জাহাঙ্গীর হোসেন এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ছয়টি অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দেন।
তাঁদের মধ্যে উপজেলা নির্বাচন অফিসার আরাফাত আল হোসাইনী দায়িত্ব পালন করছেন কুসুমপুরা, হাবিলাসদ্বীপ ও কাশিয়াইশ ইউনিয়নের। জিরি, কোলাগাঁও ও হাইদগাঁও ইউনিয়নের দায়িত্ব পালন করছেন মিরসরাই উপজেলা নির্বাচন অফিসার মো. ফারুক হোসাইন। রাউজান উপজেলা নির্বাচন অফিসার অরুণ উদয় ত্রিপুরা ছনহরা, বড়লিয়া ও কচুয়াই ইউনিয়নের দায়িত্ব পালন করছেন। পটিয়া উপজেলা প্রকৌশলী বিশ্বজিৎ দত্ত পালন করছেন কেলিশহর, জঙ্গলখাইন ও ভাটিখাইন ইউনিয়নের। পটিয়া উপজেলা সমাজসেবা অফিসার পিপলু চন্দ্র নাথ আশিয়া, খরনা ও শোভনদণ্ডী ইউনিয়নের দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া পটিয়া উপজেলা পরিসংখ্যা অফিসার মীর আন-নাজমুস সাকিব দায়িত্ব পালন করছেন ধলঘাট ও দক্ষিণ ভূর্ষি ইউনিয়নের।
উল্লেখ্য, চতুর্থ ধাপের ইউপি নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বাছাই ২৯ নভেম্বর। আপিল ৩০ নভেম্বর থেকে ২ ডিসেম্বর। আপিল নিষ্পত্তি ৩ ডিসেম্বর থেকে ৫ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ৬ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ ৭ ডিসেম্বর।

আগামী ২৬ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচনে পটিয়া উপজেলার ১৭টি ইউনিয়নে মোট ৮১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ছিল। এ সময় চেয়ারম্যান পদে ৬০ জন, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৭৫০ জন মনোনয়নপত্র জমা দেন।
আজ বৃহস্পতিবার চতুর্থ ধাপের ইউপি নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিনে প্রার্থীরা কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে মিছিল-স্লোগানে তাঁদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এ সময় রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে যেন উৎসবের আমেজে পরিণত হয়।
পটিয়া উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা যায়, ধলঘাট ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন মোট তিনজন প্রার্থী। তাঁরা হলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান রণবীর ঘোষ টুটুন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী হিসেবে মো. মুহিবুল্লাহ চৌধুরী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মোহাম্মদ শফিউল আলম। দক্ষিণ ভূর্ষি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন দুজন। তাঁরা হলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সেলিম ও জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে ফরিদ আহম্মদ চৌধুরী। কাশিয়াইশ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনজন প্রার্থী। তাঁরা হলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান আলহাজ আবুল কাসেম, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন মোহাম্মদ কাইছ এবং এস এম জায়দুল হক। কুসুমপুরা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনজন। তাঁরা হলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইব্রাহিম বাচ্চু, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন জাকারিয়া ডালিম ও নুর উর রশিদ চৌধুরী। হাবিলাস দ্বীপ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন চারজন। তাঁরা হলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফৌজুল কবির কুমার, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বর্তমান চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম, মোজাম্মেল হক ও সাইফুল ইসলাম।
বড়লিয়া ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে একমাত্র মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত ও বর্তমান চেয়ারম্যান শাহীনুল ইসলাম সানু। ফলে সানু বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান হবেন। শুধু নির্বাচন অফিস থেকে ঘোষণা দেওয়া বাকি আছে।
ছনহরা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ছয়জন প্রার্থী। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা সামসুল আলম, ইসলামী আন্দোলনের ডা. এস এম এফ আইয়ুব, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান আবদুর রশিদ দৌলতী, আনোয়ার উদ্দিন ও কাজী আবু জাফর। কচুয়াই ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান এস এম ইনজামুল হক জসিম, স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান বাবু ও এম এন আবছার চৌধুরী। কেলিশহর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন দুজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান সরোজ কান্তি সেন নান্টু ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নিথিল দে। জঙ্গলখাইন ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান আলহাজ্ মো. গাজী ইদ্রিছ, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সাহাদাত হোসেন সবুজ ও দিদারুল আলম। ভাটিখাইন ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তিনজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ বখতিয়ার, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আমিনুল হক ও জাতীয় পার্টির ফরিদুল আলম। আশিয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন পাঁচজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হাশেম, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন সৈয়দ মাঈনুল হক, আবদুল মান্নান খান, মোহাম্মদ শাহ জাহান ও বেলাল উদ্দিন চৌধুরী।
এ ছাড়া খরনা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন চারজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান, জাতীয় পার্টির ফয়জুল কবির চৌধুরী, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন রিদোয়ান কবির চৌধুরী ও মফজল আহম্মদ চৌধুরী। শোভনদণ্ডী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন দুজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান এহছানুল হক এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ হারুন। হাইদগাঁও ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন পাঁচজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ ফয়সল, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইউনুস মিয়া, নাছির উদ্দীন, আ ন ম মর্তুজা ও বদরুদ্দীন মোহাম্মদ জসিম। জিরি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ছয়জন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী আমিনুল ইসলাম খান টিপু, ইসলামী আন্দোলনের মামুনুর রশীদ, জাতীয় পার্টির মাহবুবুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ ও মনির আহমদ। কোলাগাঁও ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন পাঁচজন। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান আহমদ নুর, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন শামসুল ইসলাম, মাহবুবুল হক, মোহাম্মদ কাসেম ও খোরশেদ আলম।
পটিয়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আরাফাত আল হোসাইনী বলেন, চতুর্থ ধাপে আগামী ২৬ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য পটিয়া উপজেলার ১৭টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন উপলক্ষে মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ দিনে চেয়ারম্যান পদে ৬০ জন, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদসহ মোট ৭৫০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। সুন্দর, সুষ্ঠু ও অবাধ নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দিতে আমরা প্রাণপণ চেষ্টা করছি এবং এ লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। পাশাপাশি প্রার্থীদেরও সহায়তা কামনা করছি।
অন্যদিকে পটিয়ার ১৭টি ইউনিয়ন পরিষদের প্রার্থীদের মনোনয়ন ফরম বিতরণ ও জমা দেওয়ার সুবিধার্থে চট্টগ্রাম জেলা সিনিয়র নির্বাচন অফিসার মো. জাহাঙ্গীর হোসেন এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ছয়টি অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ দেন।
তাঁদের মধ্যে উপজেলা নির্বাচন অফিসার আরাফাত আল হোসাইনী দায়িত্ব পালন করছেন কুসুমপুরা, হাবিলাসদ্বীপ ও কাশিয়াইশ ইউনিয়নের। জিরি, কোলাগাঁও ও হাইদগাঁও ইউনিয়নের দায়িত্ব পালন করছেন মিরসরাই উপজেলা নির্বাচন অফিসার মো. ফারুক হোসাইন। রাউজান উপজেলা নির্বাচন অফিসার অরুণ উদয় ত্রিপুরা ছনহরা, বড়লিয়া ও কচুয়াই ইউনিয়নের দায়িত্ব পালন করছেন। পটিয়া উপজেলা প্রকৌশলী বিশ্বজিৎ দত্ত পালন করছেন কেলিশহর, জঙ্গলখাইন ও ভাটিখাইন ইউনিয়নের। পটিয়া উপজেলা সমাজসেবা অফিসার পিপলু চন্দ্র নাথ আশিয়া, খরনা ও শোভনদণ্ডী ইউনিয়নের দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া পটিয়া উপজেলা পরিসংখ্যা অফিসার মীর আন-নাজমুস সাকিব দায়িত্ব পালন করছেন ধলঘাট ও দক্ষিণ ভূর্ষি ইউনিয়নের।
উল্লেখ্য, চতুর্থ ধাপের ইউপি নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বাছাই ২৯ নভেম্বর। আপিল ৩০ নভেম্বর থেকে ২ ডিসেম্বর। আপিল নিষ্পত্তি ৩ ডিসেম্বর থেকে ৫ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ৬ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ ৭ ডিসেম্বর।

দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রবেশদ্বার কর্ণফুলীতে ট্রাফিক পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ১০ জন সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালককে আটক করেছে পুলিশ।
৯ মিনিট আগে
দুর্বৃত্তদের আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত কেন্দ্রীয় কার্যালয় নিজস্ব উদ্যোগে এবং গণচাঁদা সংগ্রহ করে সংস্কার করার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী। সংগঠনটি সাফ জানিয়ে দিয়েছে, কার্যালয় সংস্কারের জন্য তারা সরকার বা কোনো করপোরেট প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কোনো আর্থিক সহায়তা গ্রহণ করবে না।
৩০ মিনিট আগে
দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করা করপোরাল মাসুদ রানাকে শেষবারের মতো একনজর দেখতে অধীর অপেক্ষায় প্রহর গুনছেন স্বজন ও এলাকাবাসী। সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে ড্রোন হামলায় নিহত বীর সেনানীর বাড়ি নাটোরের লালপুর উপজেলার আড়বাব ইউনিয়নের বোয়ালিয়াপাড়া গ্রামে।
১ ঘণ্টা আগে
পাবনা-৩ আসনে (চাটমোহর–ভাঙ্গুড়া–ফরিদপুর) স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) ও বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য কে এম আনোয়ারুল ইসলাম। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাতে চাটমোহর পৌর সদরের পাঠানপাড়া এলাকায় নিজ বাসভবনে অনুষ্ঠি
১ ঘণ্টা আগেকর্ণফুলী(চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রবেশদ্বার কর্ণফুলীতে ট্রাফিক পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ১০ জন সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালককে আটক করেছে পুলিশ।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার মইজ্জ্যেরটেক এলাকায় সড়কে ফিটনেস ও লাইসেন্সবিহীন যানবাহনের বিরুদ্ধে ট্রাফিক পুলিশ অভিযানে গেলে এই হামলার ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন কর্ণফুলী ট্রাফিক পুলিশের ইনচার্জ (টিআই) আবু সাঈদ বাকার।
আবু সাঈদ জানান, রোববার সকাল থেকে সড়কে ফিটনেস ও লাইসেন্সবিহীন যানবাহনের বিরুদ্ধে ট্রাফিক পুলিশ অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় কাগজপত্র না থাকায় কয়েকটি অটোরিকশা জব্দ করে ট্রাফিক পুলিশ। এই ঘটনার জের ধরে অটোরিকশাচালকেরা ট্রাফিক পুলিশের ওপর অতর্কিত হামলা চালান। চালকদের এলোপাতাড়ি মারধরে ট্রাফিক পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. ইমতিয়াজসহ দায়িত্বে থাকা কনস্টেবলরা আহত হন। পরে থানা-পুলিশের সহায়তায় তাঁদের উদ্ধার করা হয় এবং ১০ হামলাকারীকে আটক করে পুলিশ। এই ঘটনায় পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রবেশদ্বার কর্ণফুলীতে ট্রাফিক পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ১০ জন সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালককে আটক করেছে পুলিশ।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার মইজ্জ্যেরটেক এলাকায় সড়কে ফিটনেস ও লাইসেন্সবিহীন যানবাহনের বিরুদ্ধে ট্রাফিক পুলিশ অভিযানে গেলে এই হামলার ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন কর্ণফুলী ট্রাফিক পুলিশের ইনচার্জ (টিআই) আবু সাঈদ বাকার।
আবু সাঈদ জানান, রোববার সকাল থেকে সড়কে ফিটনেস ও লাইসেন্সবিহীন যানবাহনের বিরুদ্ধে ট্রাফিক পুলিশ অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় কাগজপত্র না থাকায় কয়েকটি অটোরিকশা জব্দ করে ট্রাফিক পুলিশ। এই ঘটনার জের ধরে অটোরিকশাচালকেরা ট্রাফিক পুলিশের ওপর অতর্কিত হামলা চালান। চালকদের এলোপাতাড়ি মারধরে ট্রাফিক পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মো. ইমতিয়াজসহ দায়িত্বে থাকা কনস্টেবলরা আহত হন। পরে থানা-পুলিশের সহায়তায় তাঁদের উদ্ধার করা হয় এবং ১০ হামলাকারীকে আটক করে পুলিশ। এই ঘটনায় পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

আগামী ২৬ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য চতুর্থ ধাপে পটিয়া উপজেলার ১৭টি ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচনে মোট ৮১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিন ছিল। এ সময় চেয়ারম্যান পদে ৬০ জন, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৭৫০ জন মনোনয়নপত্র জমা দেন।
২৬ নভেম্বর ২০২১
দুর্বৃত্তদের আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত কেন্দ্রীয় কার্যালয় নিজস্ব উদ্যোগে এবং গণচাঁদা সংগ্রহ করে সংস্কার করার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী। সংগঠনটি সাফ জানিয়ে দিয়েছে, কার্যালয় সংস্কারের জন্য তারা সরকার বা কোনো করপোরেট প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কোনো আর্থিক সহায়তা গ্রহণ করবে না।
৩০ মিনিট আগে
দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করা করপোরাল মাসুদ রানাকে শেষবারের মতো একনজর দেখতে অধীর অপেক্ষায় প্রহর গুনছেন স্বজন ও এলাকাবাসী। সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে ড্রোন হামলায় নিহত বীর সেনানীর বাড়ি নাটোরের লালপুর উপজেলার আড়বাব ইউনিয়নের বোয়ালিয়াপাড়া গ্রামে।
১ ঘণ্টা আগে
পাবনা-৩ আসনে (চাটমোহর–ভাঙ্গুড়া–ফরিদপুর) স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) ও বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য কে এম আনোয়ারুল ইসলাম। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাতে চাটমোহর পৌর সদরের পাঠানপাড়া এলাকায় নিজ বাসভবনে অনুষ্ঠি
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুর্বৃত্তদের আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত কেন্দ্রীয় কার্যালয় নিজস্ব উদ্যোগে এবং গণচাঁদা সংগ্রহ করে সংস্কার করার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী। সংগঠনটি সাফ জানিয়ে দিয়েছে, কার্যালয় সংস্কারের জন্য তারা সরকার বা কোনো করপোরেট প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কোনো আর্থিক সহায়তা গ্রহণ করবে না।
উদীচী কেন্দ্রীয় সংসদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদ সেলিম এবং সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে এক যৌথ বিবৃতিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ উল্লেখ করেন, ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে উদীচী কখনোই সরকারি অনুদানের ওপর নির্ভরশীল ছিল না। সাধারণ মানুষের কাছ থেকে সংগ্রহ করা গণচাঁদাই সংগঠনের মূল চালিকাশক্তি। এবারও ক্ষতিগ্রস্ত কার্যালয়টিকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে উদীচীর দেশ-বিদেশের হাজারো শিল্পী ও কর্মী তাদের পরিশ্রমের উপার্জনের টাকা দিয়ে মুখ্য ভূমিকা পালন করবেন।
বিবৃতিতে আরও সতর্ক করে বলা হয়, উদীচীর নাম করে অন্য কেউ যদি আর্থিক সহায়তা চায় এবং এর ফলে কেউ প্রতারিত হন, তবে তার দায়ভার কেন্দ্রীয় সংসদ নেবে না।
উদীচী নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করেন, ইনকিলাব মঞ্চের নেতা ওসমান হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে গত বৃহস্পতিবার রাতে প্রথম আলো, ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলার পর থেকেই উদীচীর ওপর হামলার হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উসকানি দেওয়া হলেও অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বা প্রশাসন নিরাপত্তার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
ফলে গত ১৯ ডিসেম্বর (শুক্রবার) সন্ধ্যায় মৌলবাদী অপশক্তি বিনা বাধায় উদীচী কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ করে। এতে সংগঠনের ৫৭ বছরের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র, দুষ্প্রাপ্য বাদ্যযন্ত্র ও আসবাবপত্র ভস্মীভূত হয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
হামলা ঠেকাতে সরকারের ব্যর্থতার সমালোচনা করে বিবৃতিতে বলা হয়, উদীচীর এখন একটাই প্রত্যাশা—এই ন্যক্কারজনক হামলার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা। বিচারের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন সংগঠনের নেতারা।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, যারা বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্র বানাতে চায় এবং সাম্রাজ্যবাদী শক্তির হস্তক্ষেপ চায়, এ দেশের মানুষ তাদের ষড়যন্ত্র সফল হতে দেবে না। মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে জুলাই অভ্যুত্থান পর্যন্ত সাধারণ মানুষের যে ত্যাগের ইতিহাস, তা কোনো ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্রে ব্যর্থ হতে দেওয়া হবে না বলেও তারা অঙ্গীকার করেন। একই সঙ্গে দেশের সকল শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষকে এই অন্ধকারের অপশক্তির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানায় উদীচী।

দুর্বৃত্তদের আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত কেন্দ্রীয় কার্যালয় নিজস্ব উদ্যোগে এবং গণচাঁদা সংগ্রহ করে সংস্কার করার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী। সংগঠনটি সাফ জানিয়ে দিয়েছে, কার্যালয় সংস্কারের জন্য তারা সরকার বা কোনো করপোরেট প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কোনো আর্থিক সহায়তা গ্রহণ করবে না।
উদীচী কেন্দ্রীয় সংসদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদ সেলিম এবং সাধারণ সম্পাদক অমিত রঞ্জন দে এক যৌথ বিবৃতিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ উল্লেখ করেন, ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে উদীচী কখনোই সরকারি অনুদানের ওপর নির্ভরশীল ছিল না। সাধারণ মানুষের কাছ থেকে সংগ্রহ করা গণচাঁদাই সংগঠনের মূল চালিকাশক্তি। এবারও ক্ষতিগ্রস্ত কার্যালয়টিকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে উদীচীর দেশ-বিদেশের হাজারো শিল্পী ও কর্মী তাদের পরিশ্রমের উপার্জনের টাকা দিয়ে মুখ্য ভূমিকা পালন করবেন।
বিবৃতিতে আরও সতর্ক করে বলা হয়, উদীচীর নাম করে অন্য কেউ যদি আর্থিক সহায়তা চায় এবং এর ফলে কেউ প্রতারিত হন, তবে তার দায়ভার কেন্দ্রীয় সংসদ নেবে না।
উদীচী নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করেন, ইনকিলাব মঞ্চের নেতা ওসমান হাদির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে গত বৃহস্পতিবার রাতে প্রথম আলো, ডেইলি স্টার এবং ছায়ানট ভবনে হামলার পর থেকেই উদীচীর ওপর হামলার হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উসকানি দেওয়া হলেও অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বা প্রশাসন নিরাপত্তার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
ফলে গত ১৯ ডিসেম্বর (শুক্রবার) সন্ধ্যায় মৌলবাদী অপশক্তি বিনা বাধায় উদীচী কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ করে। এতে সংগঠনের ৫৭ বছরের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র, দুষ্প্রাপ্য বাদ্যযন্ত্র ও আসবাবপত্র ভস্মীভূত হয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
হামলা ঠেকাতে সরকারের ব্যর্থতার সমালোচনা করে বিবৃতিতে বলা হয়, উদীচীর এখন একটাই প্রত্যাশা—এই ন্যক্কারজনক হামলার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা। বিচারের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন সংগঠনের নেতারা।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, যারা বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্র বানাতে চায় এবং সাম্রাজ্যবাদী শক্তির হস্তক্ষেপ চায়, এ দেশের মানুষ তাদের ষড়যন্ত্র সফল হতে দেবে না। মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে জুলাই অভ্যুত্থান পর্যন্ত সাধারণ মানুষের যে ত্যাগের ইতিহাস, তা কোনো ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্রে ব্যর্থ হতে দেওয়া হবে না বলেও তারা অঙ্গীকার করেন। একই সঙ্গে দেশের সকল শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষকে এই অন্ধকারের অপশক্তির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানায় উদীচী।

আগামী ২৬ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য চতুর্থ ধাপে পটিয়া উপজেলার ১৭টি ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচনে মোট ৮১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিন ছিল। এ সময় চেয়ারম্যান পদে ৬০ জন, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৭৫০ জন মনোনয়নপত্র জমা দেন।
২৬ নভেম্বর ২০২১
দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রবেশদ্বার কর্ণফুলীতে ট্রাফিক পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ১০ জন সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালককে আটক করেছে পুলিশ।
৯ মিনিট আগে
দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করা করপোরাল মাসুদ রানাকে শেষবারের মতো একনজর দেখতে অধীর অপেক্ষায় প্রহর গুনছেন স্বজন ও এলাকাবাসী। সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে ড্রোন হামলায় নিহত বীর সেনানীর বাড়ি নাটোরের লালপুর উপজেলার আড়বাব ইউনিয়নের বোয়ালিয়াপাড়া গ্রামে।
১ ঘণ্টা আগে
পাবনা-৩ আসনে (চাটমোহর–ভাঙ্গুড়া–ফরিদপুর) স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) ও বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য কে এম আনোয়ারুল ইসলাম। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাতে চাটমোহর পৌর সদরের পাঠানপাড়া এলাকায় নিজ বাসভবনে অনুষ্ঠি
১ ঘণ্টা আগেলালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি

দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করা করপোরাল মাসুদ রানাকে শেষবারের মতো একনজর দেখতে অধীর অপেক্ষায় প্রহর গুনছেন স্বজন ও এলাকাবাসী। সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে ড্রোন হামলায় নিহত বীর সেনানীর বাড়ি নাটোরের লালপুর উপজেলার আড়বাব ইউনিয়নের বোয়ালিয়াপাড়া গ্রামে।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মাসুদ রানার মরদেহ বহনকারী হেলিকপ্টার তাঁর গ্রামের বাড়ি-সংলগ্ন উপজেলার করিমপুর সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে অবতরণের কথা থাকলেও বৈরী আবহাওয়ার কারণে একটু দেরি হচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী। পরে যথাযথ সামরিক মর্যাদায় তাঁকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) সূত্রে জানা গেছে, শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা ৫ মিনিটে এমিরেটস এয়ারলাইনসের একটি বিমানে করে মাসুদ রানাসহ শহীদ ছয় শান্তিরক্ষীর মরদেহ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়। এ খবর ছড়িয়ে পড়তেই শহীদ মাসুদের গ্রামের বাড়িতে ভিড় জমাতে শুরু করে এলাকার লোকজন।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, রোববার সকালে ঢাকা সেনানিবাস কেন্দ্রীয় মসজিদে শহীদদের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর হেলিকপ্টারযোগে শহীদ মাসুদ রানার মরদেহ আনা হবে তাঁর নিজ গ্রামে। সেখানে পৌঁছানোর পর দ্বিতীয় জানাজা শেষে পূর্ণ সামরিক মর্যাদায় স্থানীয় কবরস্থানে তাঁকে সমাহিত করা হবে।
মরদেহ বহনকারী হেলিকপ্টার অবতরণের জন্য করিমপুর সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠটি ইতিমধ্যে প্রস্তুত করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর একটি দল সেখানে অস্থায়ী হেলিপ্যাড নির্মাণসহ প্রয়োজনীয় আনুষঙ্গিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে।
মাসুদ রানা উপজেলার আড়বাব ইউনিয়নের বোয়ালিয়াপাড়া গ্রামের মৃত সাহার উদ্দিনের বড় ছেলে। ২০০৬ সালে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন। মাসুদ রানার মেজো ভাই মনিরুল ইসলাম এবং ছোট ভাই রনি আলমও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য।
স্বজনেরা জানান, গত ৭ নভেম্বর স্ত্রী ও আট বছরের একমাত্র কন্যা মাগফিরাতুল মাওয়া আমিনাকে রেখে শান্তি রক্ষা মিশনে যোগ দিতে সুদানে যান মাসুদ রানা। মিশন শুরুর মাত্র এক মাস সাত দিনের মাথায় ১৩ ডিসেম্বর সুদানের আবেই এলাকায় ড্রোন হামলায় তিনি শহীদ হন। শান্তিরক্ষী হিসেবে দেশের মুখ উজ্জ্বল করার স্বপ্ন নিয়ে দেশ ছাড়লেও কফিনে মুড়িয়ে ফিরছেন এই বীর।
নাটোর স্টেডিয়ামের আর্মি সেনাক্যাম্পের কমান্ডার মেজর মো. নাজমুল আলম আবীর বলেন, ‘শহীদ মাসুদের দাফন সম্পন্ন করতে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রয়োজনীয় সব কার্যক্রম সম্পন্ন করা হচ্ছে। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শহীদ পরিবারকে সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, ওই হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী শহীদ হন। তাদেরই একজন নাটোরের লালপুরের কৃতী সন্তান করপোরাল মাসুদ রানা।

দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করা করপোরাল মাসুদ রানাকে শেষবারের মতো একনজর দেখতে অধীর অপেক্ষায় প্রহর গুনছেন স্বজন ও এলাকাবাসী। সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে ড্রোন হামলায় নিহত বীর সেনানীর বাড়ি নাটোরের লালপুর উপজেলার আড়বাব ইউনিয়নের বোয়ালিয়াপাড়া গ্রামে।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মাসুদ রানার মরদেহ বহনকারী হেলিকপ্টার তাঁর গ্রামের বাড়ি-সংলগ্ন উপজেলার করিমপুর সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে অবতরণের কথা থাকলেও বৈরী আবহাওয়ার কারণে একটু দেরি হচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী। পরে যথাযথ সামরিক মর্যাদায় তাঁকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) সূত্রে জানা গেছে, শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা ৫ মিনিটে এমিরেটস এয়ারলাইনসের একটি বিমানে করে মাসুদ রানাসহ শহীদ ছয় শান্তিরক্ষীর মরদেহ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়। এ খবর ছড়িয়ে পড়তেই শহীদ মাসুদের গ্রামের বাড়িতে ভিড় জমাতে শুরু করে এলাকার লোকজন।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, রোববার সকালে ঢাকা সেনানিবাস কেন্দ্রীয় মসজিদে শহীদদের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর হেলিকপ্টারযোগে শহীদ মাসুদ রানার মরদেহ আনা হবে তাঁর নিজ গ্রামে। সেখানে পৌঁছানোর পর দ্বিতীয় জানাজা শেষে পূর্ণ সামরিক মর্যাদায় স্থানীয় কবরস্থানে তাঁকে সমাহিত করা হবে।
মরদেহ বহনকারী হেলিকপ্টার অবতরণের জন্য করিমপুর সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠটি ইতিমধ্যে প্রস্তুত করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর একটি দল সেখানে অস্থায়ী হেলিপ্যাড নির্মাণসহ প্রয়োজনীয় আনুষঙ্গিক কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে।
মাসুদ রানা উপজেলার আড়বাব ইউনিয়নের বোয়ালিয়াপাড়া গ্রামের মৃত সাহার উদ্দিনের বড় ছেলে। ২০০৬ সালে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন। মাসুদ রানার মেজো ভাই মনিরুল ইসলাম এবং ছোট ভাই রনি আলমও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য।
স্বজনেরা জানান, গত ৭ নভেম্বর স্ত্রী ও আট বছরের একমাত্র কন্যা মাগফিরাতুল মাওয়া আমিনাকে রেখে শান্তি রক্ষা মিশনে যোগ দিতে সুদানে যান মাসুদ রানা। মিশন শুরুর মাত্র এক মাস সাত দিনের মাথায় ১৩ ডিসেম্বর সুদানের আবেই এলাকায় ড্রোন হামলায় তিনি শহীদ হন। শান্তিরক্ষী হিসেবে দেশের মুখ উজ্জ্বল করার স্বপ্ন নিয়ে দেশ ছাড়লেও কফিনে মুড়িয়ে ফিরছেন এই বীর।
নাটোর স্টেডিয়ামের আর্মি সেনাক্যাম্পের কমান্ডার মেজর মো. নাজমুল আলম আবীর বলেন, ‘শহীদ মাসুদের দাফন সম্পন্ন করতে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রয়োজনীয় সব কার্যক্রম সম্পন্ন করা হচ্ছে। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শহীদ পরিবারকে সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, ওই হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী শহীদ হন। তাদেরই একজন নাটোরের লালপুরের কৃতী সন্তান করপোরাল মাসুদ রানা।

আগামী ২৬ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য চতুর্থ ধাপে পটিয়া উপজেলার ১৭টি ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচনে মোট ৮১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিন ছিল। এ সময় চেয়ারম্যান পদে ৬০ জন, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৭৫০ জন মনোনয়নপত্র জমা দেন।
২৬ নভেম্বর ২০২১
দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রবেশদ্বার কর্ণফুলীতে ট্রাফিক পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ১০ জন সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালককে আটক করেছে পুলিশ।
৯ মিনিট আগে
দুর্বৃত্তদের আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত কেন্দ্রীয় কার্যালয় নিজস্ব উদ্যোগে এবং গণচাঁদা সংগ্রহ করে সংস্কার করার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী। সংগঠনটি সাফ জানিয়ে দিয়েছে, কার্যালয় সংস্কারের জন্য তারা সরকার বা কোনো করপোরেট প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কোনো আর্থিক সহায়তা গ্রহণ করবে না।
৩০ মিনিট আগে
পাবনা-৩ আসনে (চাটমোহর–ভাঙ্গুড়া–ফরিদপুর) স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) ও বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য কে এম আনোয়ারুল ইসলাম। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাতে চাটমোহর পৌর সদরের পাঠানপাড়া এলাকায় নিজ বাসভবনে অনুষ্ঠি
১ ঘণ্টা আগেচাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি

পাবনা-৩ আসনে (চাটমোহর–ভাঙ্গুড়া–ফরিদপুর) স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) ও বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য কে এম আনোয়ারুল ইসলাম।
গতকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাতে চাটমোহর পৌর সদরের পাঠানপাড়া এলাকায় নিজ বাসভবনে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় দলীয় নেতা-কর্মীদের সামনে তিনি এই ঘোষণা দেন।
মতবিনিময় সভায় চাটমোহর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম তাইজুলের সভাপতিত্বে এবং উপজেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল মুত্তালিব প্রামানিকের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল কুদ্দুস আলো মাস্টার, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নজির সরকার, সহসাংগঠনিক সম্পাদক গোলজার হোসেন প্রমুখ।
এ ছাড়া ভার্চুয়ালি বক্তব্য দেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান হাসাদুল ইসলাম হীরা। বক্তারা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সাবেক এমপি কে এম আনোয়ারুল ইসলামকে বিজয়ী করতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
কে এম আনোরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে দুবার এমপি এবং দুবার উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলাম। এখন জনগণ চাইছে আমি নির্বাচনে অংশ নিই। জনগণের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আমি প্রার্থিতা ঘোষণা করেছি। সাধারণ জনগণ বহিরাগত কোনো প্রার্থী চায় না। নির্বাচনী অনুকূল পরিবেশ থাকলে আমার জয় নিশ্চিত ইনশা আল্লাহ। আমার শেষনিশ্বাস পর্যন্ত আপনাদের সঙ্গে ছিলাম, আছি, থাকব।’
চাটমোহর উপজেলা ও পৌর বিএনপির আয়োজনে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় চাটমোহর, ভাঙ্গুড়া ও ফরিদপুর উপজেলার পৌর ও ইউনিয়ন বিএনপির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, পাবনা-৩ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিনকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষ। এর আগে কে এম আনোয়ারুল ইসলাম ও হাসাদুল ইসলাম হীরার নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ ও মশাল মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

পাবনা-৩ আসনে (চাটমোহর–ভাঙ্গুড়া–ফরিদপুর) স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) ও বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য কে এম আনোয়ারুল ইসলাম।
গতকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাতে চাটমোহর পৌর সদরের পাঠানপাড়া এলাকায় নিজ বাসভবনে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় দলীয় নেতা-কর্মীদের সামনে তিনি এই ঘোষণা দেন।
মতবিনিময় সভায় চাটমোহর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম তাইজুলের সভাপতিত্বে এবং উপজেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল মুত্তালিব প্রামানিকের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল কুদ্দুস আলো মাস্টার, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নজির সরকার, সহসাংগঠনিক সম্পাদক গোলজার হোসেন প্রমুখ।
এ ছাড়া ভার্চুয়ালি বক্তব্য দেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান হাসাদুল ইসলাম হীরা। বক্তারা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সাবেক এমপি কে এম আনোয়ারুল ইসলামকে বিজয়ী করতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
কে এম আনোরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে দুবার এমপি এবং দুবার উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলাম। এখন জনগণ চাইছে আমি নির্বাচনে অংশ নিই। জনগণের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আমি প্রার্থিতা ঘোষণা করেছি। সাধারণ জনগণ বহিরাগত কোনো প্রার্থী চায় না। নির্বাচনী অনুকূল পরিবেশ থাকলে আমার জয় নিশ্চিত ইনশা আল্লাহ। আমার শেষনিশ্বাস পর্যন্ত আপনাদের সঙ্গে ছিলাম, আছি, থাকব।’
চাটমোহর উপজেলা ও পৌর বিএনপির আয়োজনে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় চাটমোহর, ভাঙ্গুড়া ও ফরিদপুর উপজেলার পৌর ও ইউনিয়ন বিএনপির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, পাবনা-৩ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিনকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষ। এর আগে কে এম আনোয়ারুল ইসলাম ও হাসাদুল ইসলাম হীরার নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ ও মশাল মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

আগামী ২৬ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য চতুর্থ ধাপে পটিয়া উপজেলার ১৭টি ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচনে মোট ৮১০ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিন ছিল। এ সময় চেয়ারম্যান পদে ৬০ জন, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৭৫০ জন মনোনয়নপত্র জমা দেন।
২৬ নভেম্বর ২০২১
দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রবেশদ্বার কর্ণফুলীতে ট্রাফিক পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ১০ জন সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালককে আটক করেছে পুলিশ।
৯ মিনিট আগে
দুর্বৃত্তদের আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত কেন্দ্রীয় কার্যালয় নিজস্ব উদ্যোগে এবং গণচাঁদা সংগ্রহ করে সংস্কার করার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী। সংগঠনটি সাফ জানিয়ে দিয়েছে, কার্যালয় সংস্কারের জন্য তারা সরকার বা কোনো করপোরেট প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কোনো আর্থিক সহায়তা গ্রহণ করবে না।
৩০ মিনিট আগে
দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করা করপোরাল মাসুদ রানাকে শেষবারের মতো একনজর দেখতে অধীর অপেক্ষায় প্রহর গুনছেন স্বজন ও এলাকাবাসী। সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে ড্রোন হামলায় নিহত বীর সেনানীর বাড়ি নাটোরের লালপুর উপজেলার আড়বাব ইউনিয়নের বোয়ালিয়াপাড়া গ্রামে।
১ ঘণ্টা আগে