সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে ছোট-বড় পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। এতে হতাহতের পাশাপাশি ঘরবাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হয় বাসিন্দারা। বছরের পর বছর ধরে এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলেও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বসতি ছেড়ে অন্যত্র যেতে নারাজ লক্ষাধিক মানুষ।
এদিকে খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, এখানে ৩৫ হাজার পরিবার পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে। এর মধ্যে পৌর এলাকার ৩০টি স্থানে বাস করছে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার পরিবার।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সীতাকুণ্ড উপজেলার বারৈয়াঢালা, বাড়বকুণ্ড, পৌরসভা, বাঁশবাড়িয়া, কুমিরা, সোনাইছড়ি, ভাটিয়ারি ও সলিমপুরের পাহাড়ি এলাকায় অনেক মানুষ বসবাস করছে। তাদের মধ্যে সর্বাধিক ১ লাখ ১০ হাজার মানুষ বাস করে সলিমপুর ইউনিয়নের জঙ্গল সলিমপুরে। এ ছাড়া দুই হাজার মানুষ বসবাস করছে সোনাইছড়ি, কুমিরা ও পৌর সদরের মধ্যম মহাদেবপুর ত্রিপুরা পাহাড়ে। অন্যান্য পাহাড়েও হাজারখানেক মানুষের বাস।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ১৯৯১ সালের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ে ঘরবাড়ি হারিয়ে অনেকে নিঃস্ব হয়ে যান। তাঁদের কেউ কেউ পরে পাহাড়ে আশ্রয় নেন। এখন এই বসতি ছেড়ে যে অন্যত্র যাবে, সে উপায় নেই।
জঙ্গল সলিমপুরের ছিন্নমূল বস্তির বাসিন্দা মো. জামাল, রোকসানা বেগমসহ অনেকে জানান, এখানে বসবাস করা সবাই ভূমিহীন। অন্যত্র সরে যাওয়ার উপায় নেই বলে ঝুঁকি জেনেও এখানে আছেন।
সোনাইছড়ি ত্রিপুরাপাড়ার বাসিন্দা কাঞ্চন ত্রিপুরা জানান, নিজস্ব ভূমি না থাকায় তাঁরা বংশপরম্পরায় পাহাড়ে বসবাস করছেন। বর্ষায় এই পাহাড় ধসের আশঙ্কা তৈরি হয়। ধস হলে পুরো পরিবার নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে। এসব কারণে স্থায়ী জায়গা পাওয়ার জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে সরকারের কাছে বারবার আবেদন করলেও সুফল মেলেনি। তাঁরা সরকারিভাবে সমতল কোনো জায়গায় বসবাসের সুযোগ পেলে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ের বসতি ছাড়তে রাজি বলে জানান তিনি।
এ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফখরুল ইসলাম বলেন, জঙ্গল সলিমপুরসহ অন্য ইউনিয়নের সব পাহাড়ে যাঁরা বাস করছেন, তাঁরা কেউ নতুন নন। তাঁরা বংশপরম্পরায় দীর্ঘ সময় ধরে বসবাস করছেন। প্রশাসন ইতিপূর্বে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় থেকে তাঁদের সমতলে সরিয়ে নিতে চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে। এবার টানা বৃষ্টিতে পাহাড় ধসের শঙ্কা থাকায় ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারীদের বুঝিয়ে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। তবে প্রশাসনের অনুরোধে কেউ কেউ ঝুঁকিপূর্ণ বসতি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে গেলেও প্রশাসনের লোকজন আসার পর তাঁরা আবার তাঁদের ঝুঁকিপূর্ণ বসতিতে ফিরে যাচ্ছেন।
খাগড়াছড়িতে দুই দিনের টানা ভারী বর্ষণে পাহাড় ধসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে মাইকিং করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করে খাগড়াছড়ি ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘আমরা গতকাল (মঙ্গলবার) ও আজ (বুধবার) সকাল থেকে লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যেতে মাইকিং করছি।’
গতকাল সকালে খাগড়াছড়ি মাটিরাঙা উপজেলার সাপমারা এলাকায় একটি গাছ উপড়ে পড়ে খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম-ঢাকা সড়কে এক ঘণ্টারও বেশি যান চলাচল বন্ধ থাকে। সৃষ্টি হয় যানজট। বিকেলে মধ্য শালবন এলাকায় জহুরা বেগমের বাড়িতে পাহাড় ধসে পড়ে। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। জহুরা বলেন, ‘দুপুরের খাবার শেষ করে ঘুমাতে গিয়েছি পাশের বাড়িতে। হঠাৎ উচ্চ শব্দ পেয়ে বাইরে গিয়ে দেখি বাড়ির পেছনে বড় পাহাড় ধসে পড়েছে। এখন ভয় লাগে। মরি না বাঁচি চিন্তায় আছি। আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যাব।’
সদরের গোলাবাড়ী এলাকায় তিন বছর ধরে পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে বসবাস করছেন মিথিলা মারমা। তিনি বলেন, ‘তিন বছর আগে বড় পাহাড় ধসে পড়ে ঘরের ওপর। আর জায়গা নেই, তাই ঝুঁকি জেনেও বসবাস করছি।’
প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চাইলে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুজন চন্দ্র রায় জানান, শালবাগান, কলাবাগান ও সবুজবাগ এলাকায় তিন শতাধিক পরিবার পাহাড়ের ঢালে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাস করছে। টানা বৃষ্টির কারণে যেকোনো সময় পাহাড় ধসের শঙ্কা রয়েছে। তাই আগাম প্রস্তুতি হিসেবে তাঁদের শালবাগান প্রাথমিক বিদ্যালয় ও শিশু প্রাইমারি স্কুলে স্থানান্তর করা হয়েছে। এ ছাড়া কয়েকটি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে, যাতে পরিস্থিতি খারাপ হলে দ্রুত সবাইকে নিরাপদে সরানো যায়।
খাগড়াছড়ি পৌর প্রশাসক ও জেলা স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক নাজমুন আরা সুলতানা বলেন, মাইকিং চলছে এবং আশ্রয়কেন্দ্রও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, ‘অতি ভারী বর্ষণের কারণে পাহাড় ধসের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে থাকা পরিবারগুলোকে অনুরোধ করেছি নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যেতে। আমরা সেখানে খাবার, বিশুদ্ধ পানি ও থাকার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রেখেছি। এ ছাড়া শিশুদের জন্য দুধ, ওষুধ ও প্রাথমিক চিকিৎসা সরঞ্জাম রাখা হয়েছে।’

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে ছোট-বড় পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। এতে হতাহতের পাশাপাশি ঘরবাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হয় বাসিন্দারা। বছরের পর বছর ধরে এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলেও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বসতি ছেড়ে অন্যত্র যেতে নারাজ লক্ষাধিক মানুষ।
এদিকে খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, এখানে ৩৫ হাজার পরিবার পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে। এর মধ্যে পৌর এলাকার ৩০টি স্থানে বাস করছে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার পরিবার।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সীতাকুণ্ড উপজেলার বারৈয়াঢালা, বাড়বকুণ্ড, পৌরসভা, বাঁশবাড়িয়া, কুমিরা, সোনাইছড়ি, ভাটিয়ারি ও সলিমপুরের পাহাড়ি এলাকায় অনেক মানুষ বসবাস করছে। তাদের মধ্যে সর্বাধিক ১ লাখ ১০ হাজার মানুষ বাস করে সলিমপুর ইউনিয়নের জঙ্গল সলিমপুরে। এ ছাড়া দুই হাজার মানুষ বসবাস করছে সোনাইছড়ি, কুমিরা ও পৌর সদরের মধ্যম মহাদেবপুর ত্রিপুরা পাহাড়ে। অন্যান্য পাহাড়েও হাজারখানেক মানুষের বাস।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, ১৯৯১ সালের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ে ঘরবাড়ি হারিয়ে অনেকে নিঃস্ব হয়ে যান। তাঁদের কেউ কেউ পরে পাহাড়ে আশ্রয় নেন। এখন এই বসতি ছেড়ে যে অন্যত্র যাবে, সে উপায় নেই।
জঙ্গল সলিমপুরের ছিন্নমূল বস্তির বাসিন্দা মো. জামাল, রোকসানা বেগমসহ অনেকে জানান, এখানে বসবাস করা সবাই ভূমিহীন। অন্যত্র সরে যাওয়ার উপায় নেই বলে ঝুঁকি জেনেও এখানে আছেন।
সোনাইছড়ি ত্রিপুরাপাড়ার বাসিন্দা কাঞ্চন ত্রিপুরা জানান, নিজস্ব ভূমি না থাকায় তাঁরা বংশপরম্পরায় পাহাড়ে বসবাস করছেন। বর্ষায় এই পাহাড় ধসের আশঙ্কা তৈরি হয়। ধস হলে পুরো পরিবার নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে। এসব কারণে স্থায়ী জায়গা পাওয়ার জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে সরকারের কাছে বারবার আবেদন করলেও সুফল মেলেনি। তাঁরা সরকারিভাবে সমতল কোনো জায়গায় বসবাসের সুযোগ পেলে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ের বসতি ছাড়তে রাজি বলে জানান তিনি।
এ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফখরুল ইসলাম বলেন, জঙ্গল সলিমপুরসহ অন্য ইউনিয়নের সব পাহাড়ে যাঁরা বাস করছেন, তাঁরা কেউ নতুন নন। তাঁরা বংশপরম্পরায় দীর্ঘ সময় ধরে বসবাস করছেন। প্রশাসন ইতিপূর্বে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় থেকে তাঁদের সমতলে সরিয়ে নিতে চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে। এবার টানা বৃষ্টিতে পাহাড় ধসের শঙ্কা থাকায় ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারীদের বুঝিয়ে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। তবে প্রশাসনের অনুরোধে কেউ কেউ ঝুঁকিপূর্ণ বসতি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে গেলেও প্রশাসনের লোকজন আসার পর তাঁরা আবার তাঁদের ঝুঁকিপূর্ণ বসতিতে ফিরে যাচ্ছেন।
খাগড়াছড়িতে দুই দিনের টানা ভারী বর্ষণে পাহাড় ধসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে মাইকিং করা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করে খাগড়াছড়ি ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘আমরা গতকাল (মঙ্গলবার) ও আজ (বুধবার) সকাল থেকে লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যেতে মাইকিং করছি।’
গতকাল সকালে খাগড়াছড়ি মাটিরাঙা উপজেলার সাপমারা এলাকায় একটি গাছ উপড়ে পড়ে খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম-ঢাকা সড়কে এক ঘণ্টারও বেশি যান চলাচল বন্ধ থাকে। সৃষ্টি হয় যানজট। বিকেলে মধ্য শালবন এলাকায় জহুরা বেগমের বাড়িতে পাহাড় ধসে পড়ে। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। জহুরা বলেন, ‘দুপুরের খাবার শেষ করে ঘুমাতে গিয়েছি পাশের বাড়িতে। হঠাৎ উচ্চ শব্দ পেয়ে বাইরে গিয়ে দেখি বাড়ির পেছনে বড় পাহাড় ধসে পড়েছে। এখন ভয় লাগে। মরি না বাঁচি চিন্তায় আছি। আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যাব।’
সদরের গোলাবাড়ী এলাকায় তিন বছর ধরে পাহাড় ধসের ঝুঁকিতে বসবাস করছেন মিথিলা মারমা। তিনি বলেন, ‘তিন বছর আগে বড় পাহাড় ধসে পড়ে ঘরের ওপর। আর জায়গা নেই, তাই ঝুঁকি জেনেও বসবাস করছি।’
প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চাইলে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুজন চন্দ্র রায় জানান, শালবাগান, কলাবাগান ও সবুজবাগ এলাকায় তিন শতাধিক পরিবার পাহাড়ের ঢালে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাস করছে। টানা বৃষ্টির কারণে যেকোনো সময় পাহাড় ধসের শঙ্কা রয়েছে। তাই আগাম প্রস্তুতি হিসেবে তাঁদের শালবাগান প্রাথমিক বিদ্যালয় ও শিশু প্রাইমারি স্কুলে স্থানান্তর করা হয়েছে। এ ছাড়া কয়েকটি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে, যাতে পরিস্থিতি খারাপ হলে দ্রুত সবাইকে নিরাপদে সরানো যায়।
খাগড়াছড়ি পৌর প্রশাসক ও জেলা স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক নাজমুন আরা সুলতানা বলেন, মাইকিং চলছে এবং আশ্রয়কেন্দ্রও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, ‘অতি ভারী বর্ষণের কারণে পাহাড় ধসের সম্ভাবনা রয়েছে। তাই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে থাকা পরিবারগুলোকে অনুরোধ করেছি নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে চলে যেতে। আমরা সেখানে খাবার, বিশুদ্ধ পানি ও থাকার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রেখেছি। এ ছাড়া শিশুদের জন্য দুধ, ওষুধ ও প্রাথমিক চিকিৎসা সরঞ্জাম রাখা হয়েছে।’

নেত্রকোনার মদন উপজেলায় দুপক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ ২২ জন আহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত ৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার মদন সদর ইউনিয়নের ধনপুর গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি ওয়াজ আলীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দীপংকর ঘোষ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, শুক্রবার রাতে বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলার উত্তর সাহাপাড়া এলাকা থেকে ওয়াজ আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৫ মিনিট আগে
খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলার সীমান্ত এলাকা থেকে ১১টি ভারতীয় গরুসহ এক চোরাকারবারিকে আটক করেছে বিজিবি। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) ভোরে ৩ বিজিবি লোগাং জোন অভিযান চালিয়ে গরুগুলোসহ চোরাকারবারিকে আটক করে।
২৬ মিনিট আগে
বরিশালের মুলাদীতে হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এক ব্যবসায়ীর দেড় লক্ষাধিক টাকার মাছ লুট করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। মাছ লুটের পর পুকুরের বেড়া, জাল ও খুঁটি পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
২৭ মিনিট আগেনেত্রকোনা প্রতিনিধি

নেত্রকোনার মদন উপজেলায় দুপক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ ২২ জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত ৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার মদন সদর ইউনিয়নের ধনপুর গ্রামে এ সংঘর্ষ হয়।
গুরুতর আহত হাইজুল মিয়া (৪০), আমিরুল ইসলাম (৪০), শফিউল্লাহ (৪২), জসীম মিয়া (৩৮) ও হুমায়ূন কবীরকে (৪৫) উদ্ধার করে মমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্যদের মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ধনপুর গ্রামের মতিউর রহমানের লোকজনের সঙ্গে একই গ্রামের তাইজুল ইসলামের লোকজনের জমি-সংক্রান্ত বিরোধ রয়েছে। এক মাস আগেও দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ নিয়ে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
আজ সকালে পূর্ব বিরোধের জেরে দুপক্ষ সংঘর্ষে জড়ায়। এতে উভয় পক্ষের ২২ জন আহত হয়েছেন।
মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক নয়ন ঘোষ জানান, সংঘর্ষের ঘটনায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২২ জনকে ভর্তি করা হয়েছে। এর মধ্যে ৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য মমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
মদন থানার পরিদর্শক (তদন্ত) দেবাংশু কুমার বলেন, ‘ধনপুর গ্রামে জমি-সংক্রান্ত বিরোধে কয়েক দিন আগেও সংঘর্ষ হয়েছে। আগের ঘটনায় মামলা চলমান। আজ সকালে আবার সংঘর্ষের খবর পেয়ে আমি নিজে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ পেলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

নেত্রকোনার মদন উপজেলায় দুপক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ ২২ জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত ৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার মদন সদর ইউনিয়নের ধনপুর গ্রামে এ সংঘর্ষ হয়।
গুরুতর আহত হাইজুল মিয়া (৪০), আমিরুল ইসলাম (৪০), শফিউল্লাহ (৪২), জসীম মিয়া (৩৮) ও হুমায়ূন কবীরকে (৪৫) উদ্ধার করে মমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্যদের মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ধনপুর গ্রামের মতিউর রহমানের লোকজনের সঙ্গে একই গ্রামের তাইজুল ইসলামের লোকজনের জমি-সংক্রান্ত বিরোধ রয়েছে। এক মাস আগেও দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ নিয়ে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
আজ সকালে পূর্ব বিরোধের জেরে দুপক্ষ সংঘর্ষে জড়ায়। এতে উভয় পক্ষের ২২ জন আহত হয়েছেন।
মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক নয়ন ঘোষ জানান, সংঘর্ষের ঘটনায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২২ জনকে ভর্তি করা হয়েছে। এর মধ্যে ৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য মমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
মদন থানার পরিদর্শক (তদন্ত) দেবাংশু কুমার বলেন, ‘ধনপুর গ্রামে জমি-সংক্রান্ত বিরোধে কয়েক দিন আগেও সংঘর্ষ হয়েছে। আগের ঘটনায় মামলা চলমান। আজ সকালে আবার সংঘর্ষের খবর পেয়ে আমি নিজে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ পেলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে ছোট-বড় পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। এতে হতাহতের পাশাপাশি ঘরবাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হয় বাসিন্দারা। বছরের পর বছর ধরে এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলেও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বসতি ছেড়ে অন্যত্র যেতে নারাজ লক্ষাধিক মানুষ।
১০ জুলাই ২০২৫
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি ওয়াজ আলীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দীপংকর ঘোষ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, শুক্রবার রাতে বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলার উত্তর সাহাপাড়া এলাকা থেকে ওয়াজ আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৫ মিনিট আগে
খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলার সীমান্ত এলাকা থেকে ১১টি ভারতীয় গরুসহ এক চোরাকারবারিকে আটক করেছে বিজিবি। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) ভোরে ৩ বিজিবি লোগাং জোন অভিযান চালিয়ে গরুগুলোসহ চোরাকারবারিকে আটক করে।
২৬ মিনিট আগে
বরিশালের মুলাদীতে হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এক ব্যবসায়ীর দেড় লক্ষাধিক টাকার মাছ লুট করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। মাছ লুটের পর পুকুরের বেড়া, জাল ও খুঁটি পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
২৭ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি ওয়াজ আলীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দীপংকর ঘোষ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, শুক্রবার রাতে বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলার উত্তর সাহাপাড়া এলাকা থেকে ওয়াজ আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অভিযানে র্যাব-১২-এর সদস্যরা অংশ নেন।
গ্রেপ্তার ওয়াজ আলী সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার পোতাজিয়া এলাকার মোকছেদ শেখের ছেলে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ২০১২ সালের ২৩ আগস্ট সকালে আসামিরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে পোতাজিয়া গ্রামে মো. ওসমান গণি ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ওপর হামলা চালান। এতে সাব্বির হোসেনসহ কয়েকজন আহত হন। গুরুতর আহত সাব্বির হোসেনকে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান।
এ ঘটনায় মো. ওসমান গণি বাদী হয়ে শাহজাদপুর থানায় হত্যা মামলা করেন। চলতি বছরের ২৭ আগস্ট আদালত ওই মামলায় ওয়াজ আলীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। রায় ঘোষণার পর থেকে তিনি পলাতক ছিলেন।

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি ওয়াজ আলীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দীপংকর ঘোষ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, শুক্রবার রাতে বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলার উত্তর সাহাপাড়া এলাকা থেকে ওয়াজ আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অভিযানে র্যাব-১২-এর সদস্যরা অংশ নেন।
গ্রেপ্তার ওয়াজ আলী সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার পোতাজিয়া এলাকার মোকছেদ শেখের ছেলে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ২০১২ সালের ২৩ আগস্ট সকালে আসামিরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে পোতাজিয়া গ্রামে মো. ওসমান গণি ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ওপর হামলা চালান। এতে সাব্বির হোসেনসহ কয়েকজন আহত হন। গুরুতর আহত সাব্বির হোসেনকে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান।
এ ঘটনায় মো. ওসমান গণি বাদী হয়ে শাহজাদপুর থানায় হত্যা মামলা করেন। চলতি বছরের ২৭ আগস্ট আদালত ওই মামলায় ওয়াজ আলীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। রায় ঘোষণার পর থেকে তিনি পলাতক ছিলেন।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে ছোট-বড় পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। এতে হতাহতের পাশাপাশি ঘরবাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হয় বাসিন্দারা। বছরের পর বছর ধরে এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলেও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বসতি ছেড়ে অন্যত্র যেতে নারাজ লক্ষাধিক মানুষ।
১০ জুলাই ২০২৫
নেত্রকোনার মদন উপজেলায় দুপক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ ২২ জন আহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত ৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার মদন সদর ইউনিয়নের ধনপুর গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগে
খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলার সীমান্ত এলাকা থেকে ১১টি ভারতীয় গরুসহ এক চোরাকারবারিকে আটক করেছে বিজিবি। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) ভোরে ৩ বিজিবি লোগাং জোন অভিযান চালিয়ে গরুগুলোসহ চোরাকারবারিকে আটক করে।
২৬ মিনিট আগে
বরিশালের মুলাদীতে হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এক ব্যবসায়ীর দেড় লক্ষাধিক টাকার মাছ লুট করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। মাছ লুটের পর পুকুরের বেড়া, জাল ও খুঁটি পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
২৭ মিনিট আগেপানছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি

খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলার সীমান্ত এলাকা থেকে ১১টি ভারতীয় গরুসহ এক চোরাকারবারিকে আটক করেছে বিজিবি। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) ভোরে ৩ বিজিবি লোগাং জোন অভিযান চালিয়ে গরুগুলোসহ চোরাকারবারিকে আটক করে।
আটক ব্যক্তির নাম রন্তু চাকমা (৩৮)। তিনি পানছড়ি উপজেলার সীমান্তবর্তী শিবচরণ কার্বারিপাড়ার লিফ চরণ চাকমার ছেলে।
বিজিবি সূত্র জানায়, আজ ভোরে ৩ বিজিবির লোগাং বিওপির টহল কমান্ডার নায়েব সুবেদার আবুল হাসানের নেতৃত্বে একটি টহল দল পানছড়ির হাতিমারা (সেগুনবাগান) এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় গরু ও একটি অবৈধ ওয়াকিটকিসহ এক চোরাকারবারিকে হাতেনাতে আটক করা হয়। পরে দুপুরে আটক চোরাকারবারি ও গরুগুলো পানছড়ি থানায় হস্তান্তর করা হয়।
পানছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফেরদৌস ওয়াহিদ বলেন, ভারতীয় গরুগুলোসহ চোরাকারবারিকে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা করার প্রক্রিয়া চলছে।

খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলার সীমান্ত এলাকা থেকে ১১টি ভারতীয় গরুসহ এক চোরাকারবারিকে আটক করেছে বিজিবি। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) ভোরে ৩ বিজিবি লোগাং জোন অভিযান চালিয়ে গরুগুলোসহ চোরাকারবারিকে আটক করে।
আটক ব্যক্তির নাম রন্তু চাকমা (৩৮)। তিনি পানছড়ি উপজেলার সীমান্তবর্তী শিবচরণ কার্বারিপাড়ার লিফ চরণ চাকমার ছেলে।
বিজিবি সূত্র জানায়, আজ ভোরে ৩ বিজিবির লোগাং বিওপির টহল কমান্ডার নায়েব সুবেদার আবুল হাসানের নেতৃত্বে একটি টহল দল পানছড়ির হাতিমারা (সেগুনবাগান) এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় গরু ও একটি অবৈধ ওয়াকিটকিসহ এক চোরাকারবারিকে হাতেনাতে আটক করা হয়। পরে দুপুরে আটক চোরাকারবারি ও গরুগুলো পানছড়ি থানায় হস্তান্তর করা হয়।
পানছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফেরদৌস ওয়াহিদ বলেন, ভারতীয় গরুগুলোসহ চোরাকারবারিকে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা করার প্রক্রিয়া চলছে।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে ছোট-বড় পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। এতে হতাহতের পাশাপাশি ঘরবাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হয় বাসিন্দারা। বছরের পর বছর ধরে এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলেও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বসতি ছেড়ে অন্যত্র যেতে নারাজ লক্ষাধিক মানুষ।
১০ জুলাই ২০২৫
নেত্রকোনার মদন উপজেলায় দুপক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ ২২ জন আহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত ৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার মদন সদর ইউনিয়নের ধনপুর গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি ওয়াজ আলীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দীপংকর ঘোষ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, শুক্রবার রাতে বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলার উত্তর সাহাপাড়া এলাকা থেকে ওয়াজ আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৫ মিনিট আগে
বরিশালের মুলাদীতে হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এক ব্যবসায়ীর দেড় লক্ষাধিক টাকার মাছ লুট করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। মাছ লুটের পর পুকুরের বেড়া, জাল ও খুঁটি পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
২৭ মিনিট আগেমুলাদী (বরিশাল) প্রতিনিধি

বরিশালের মুলাদীতে হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এক ব্যবসায়ীর দেড় লক্ষাধিক টাকার মাছ লুট করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। মাছ লুটের পর পুকুরের বেড়া, জাল ও খুঁটি পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
শুক্রবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার সফিপুর ইউনিয়নের চরমালিয়া গ্রামের জামাল উদ্দিন সিকদারের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। জমির বিরোধের জেরে একই গ্রামের মামুন আকন ২৫-৩০ জন লোক নিয়ে মাছ লুট করেন বলে দাবি করেন ব্যবসায়ী জামাল উদ্দিন সিকদার। এ ঘটনায় আজ শনিবার দুপুরে জামাল সিকদার বাদী হয়ে ২৫ জনকে আসামি করে মুলাদী থানায় মামলা করেছেন।
মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরাফাত জাহান চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
জামাল উদ্দিন সিকদার জানান, তিনি এলাকায় সার ও কীটনাশকের ব্যবসার পাশাপাশি বাড়ির পুকুরে মাছ চাষ এবং বাড়িসংলগ্ন খেতে তরমুজ, খিরা ও ফুটি চাষ করেছেন। জমির বিরোধ ও পূর্বশত্রুতার জেরে শুক্রবার রাত ৯টার দিকে মামুন আকনের নেতৃত্বে ২৫-৩০ জন দুর্বৃত্ত রামদা ও লাঠিসোঁটা নিয়ে তাঁর বাড়িতে ঢোকেন। দুর্বৃত্তরা ২-৩টি হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে এবং তাঁর পুকুরের প্রায় দেড় লাখ টাকার মাছ ধরে নিয়ে যায়। পরে তারা পুকুরের বেড়া, খুঁটি ও জাল উঠিয়ে আগুনে পুড়িয়ে দেয়। এ ছাড়া বাড়িসংলগ্ন তরমুজ, খিরা ও ফুটিখেতের গাছ উপড়ে ফেলে তারা। ওই সময় জামাল উদ্দিন সিকদার ও তাঁর লোকজন বাধা দিতে গেলে তাঁদের হত্যা ও এলাকা ছাড়া করার হুমকি দেন হামলাকারীরা।
পরে শনিবার দুপুরে জামাল উদ্দিন সিকদার বাদী হয়ে মামুন আকন (৫০), দিদার আকন (৪০), জহিরুল আকন (৩৬), সুরুজ আকন (২৮), জহির রাঢ়ীসহ (৩৫) ২৫ জনকে আসামি করে মুলাদী থানায় মামলা করেন।
জানতে চাইলে মামুন আকন মাছ লুট ও খেত নষ্টের কথা অস্বীকার করে বলেন, জমি উদ্ধার করতে শুক্রবার রাতে লোকজন নিয়ে মাছ ধরা হয়েছে এবং খেত পরিষ্কার করা হয়েছে।
মুলাদী থানার ওসি আরাফাত জাহান চৌধুরী বলেন, ব্যবসায়ীর মাছ লুট ও তরমুজখেত নষ্টের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে বোয়ালিয়া পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক মো. মজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি তদন্তের পাশাপাশি আসামি গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

বরিশালের মুলাদীতে হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এক ব্যবসায়ীর দেড় লক্ষাধিক টাকার মাছ লুট করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। মাছ লুটের পর পুকুরের বেড়া, জাল ও খুঁটি পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
শুক্রবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার সফিপুর ইউনিয়নের চরমালিয়া গ্রামের জামাল উদ্দিন সিকদারের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। জমির বিরোধের জেরে একই গ্রামের মামুন আকন ২৫-৩০ জন লোক নিয়ে মাছ লুট করেন বলে দাবি করেন ব্যবসায়ী জামাল উদ্দিন সিকদার। এ ঘটনায় আজ শনিবার দুপুরে জামাল সিকদার বাদী হয়ে ২৫ জনকে আসামি করে মুলাদী থানায় মামলা করেছেন।
মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আরাফাত জাহান চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
জামাল উদ্দিন সিকদার জানান, তিনি এলাকায় সার ও কীটনাশকের ব্যবসার পাশাপাশি বাড়ির পুকুরে মাছ চাষ এবং বাড়িসংলগ্ন খেতে তরমুজ, খিরা ও ফুটি চাষ করেছেন। জমির বিরোধ ও পূর্বশত্রুতার জেরে শুক্রবার রাত ৯টার দিকে মামুন আকনের নেতৃত্বে ২৫-৩০ জন দুর্বৃত্ত রামদা ও লাঠিসোঁটা নিয়ে তাঁর বাড়িতে ঢোকেন। দুর্বৃত্তরা ২-৩টি হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি করে এবং তাঁর পুকুরের প্রায় দেড় লাখ টাকার মাছ ধরে নিয়ে যায়। পরে তারা পুকুরের বেড়া, খুঁটি ও জাল উঠিয়ে আগুনে পুড়িয়ে দেয়। এ ছাড়া বাড়িসংলগ্ন তরমুজ, খিরা ও ফুটিখেতের গাছ উপড়ে ফেলে তারা। ওই সময় জামাল উদ্দিন সিকদার ও তাঁর লোকজন বাধা দিতে গেলে তাঁদের হত্যা ও এলাকা ছাড়া করার হুমকি দেন হামলাকারীরা।
পরে শনিবার দুপুরে জামাল উদ্দিন সিকদার বাদী হয়ে মামুন আকন (৫০), দিদার আকন (৪০), জহিরুল আকন (৩৬), সুরুজ আকন (২৮), জহির রাঢ়ীসহ (৩৫) ২৫ জনকে আসামি করে মুলাদী থানায় মামলা করেন।
জানতে চাইলে মামুন আকন মাছ লুট ও খেত নষ্টের কথা অস্বীকার করে বলেন, জমি উদ্ধার করতে শুক্রবার রাতে লোকজন নিয়ে মাছ ধরা হয়েছে এবং খেত পরিষ্কার করা হয়েছে।
মুলাদী থানার ওসি আরাফাত জাহান চৌধুরী বলেন, ব্যবসায়ীর মাছ লুট ও তরমুজখেত নষ্টের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে বোয়ালিয়া পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক মো. মজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি তদন্তের পাশাপাশি আসামি গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে ছোট-বড় পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। এতে হতাহতের পাশাপাশি ঘরবাড়ি হারিয়ে নিঃস্ব হয় বাসিন্দারা। বছরের পর বছর ধরে এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলেও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বসতি ছেড়ে অন্যত্র যেতে নারাজ লক্ষাধিক মানুষ।
১০ জুলাই ২০২৫
নেত্রকোনার মদন উপজেলায় দুপক্ষের সংঘর্ষে নারীসহ ২২ জন আহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত ৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার মদন সদর ইউনিয়নের ধনপুর গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি ওয়াজ আলীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দীপংকর ঘোষ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, শুক্রবার রাতে বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলার উত্তর সাহাপাড়া এলাকা থেকে ওয়াজ আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৫ মিনিট আগে
খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলার সীমান্ত এলাকা থেকে ১১টি ভারতীয় গরুসহ এক চোরাকারবারিকে আটক করেছে বিজিবি। আজ শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) ভোরে ৩ বিজিবি লোগাং জোন অভিযান চালিয়ে গরুগুলোসহ চোরাকারবারিকে আটক করে।
২৬ মিনিট আগে