মাইনউদ্দিন শাহেদ, কক্সবাজার

দুই সপ্তাহ টানা তাপপ্রবাহের পর আজ রোববার ভোরে কক্সবাজার শহরে ভারী বৃষ্টি হয়েছে। টানা তিন ঘণ্টার এই বৃষ্টিতে গরম কমে স্বস্তি ফিরেছে। তবে শহরের নালা (ড্রেন) দিয়ে বৃষ্টির পানি নামতে না পেরে প্রধান সড়ক ও অলিগলি কাদায় একাকার হয়ে পড়েছে। এতে শহরের হোটেল-মোটেল জোনসহ বিভিন্ন এলাকায় চলাফেরায় পর্যটক ও স্থানীয় লোকদের দুর্ভোগে পড়তে হয়।
এদিকে বৃষ্টির কারণে কক্সবাজার উপকূলে আবারও লবণ উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। এ ছাড়া মাঠের বোরো ধান কাটা ও মাড়াইয়ে বেকায়দায় পড়েছেন কৃষকেরা।
কক্সবাজারে দুই সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন ৩৫ থেকে ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। প্রচণ্ড গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল জনজীবন। আজ ভোর ৫টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত শহরে টানা বৃষ্টিপাত হয়।
কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ মো. আব্দুল হান্নান জানান, আজ দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় কক্সবাজারে ১১১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আগামীকাল সোমবারও হালকা বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। পরবর্তী ২-৩ দিন এ রকম আবহাওয়া বিরাজ করতে পারে।
তিন ঘণ্টার বৃষ্টিপাতে শহরের নালা-নর্দমার কাদামাটি ও প্লাস্টিক পণ্য সড়কে উঠে আসার বিষয়টি আজ জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভায় আলোচনা হয়। সভায় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ্উদ্দিন বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতা নিরসন, সম্ভাব্য দুর্যোগ ও ডেঙ্গু পরিস্থিতি মোকাবিলায় এখন থেকে সংশ্লিষ্টদের আগাম প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানান।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শহরের হোটেল-মোটেল জোনের বাইপাস সড়ক, বাজারঘাটা, টেকপাড়া, গোলদীঘিরপাড়, বৌদ্ধমন্দির সড়ক, বিজিবি ক্যাম্প, আলীরজাহালসহ কয়েকটি স্থানে তৈরি হয়েছে জলাবদ্ধতা। অধিকাংশ এলাকা কাদামাটি ও প্লাস্টিক পণ্যে ভরে গেছে।
কক্সবাজার পৌরসভা শহরে জলাবদ্ধতার পেছনে প্রধান চারটি কারণ চিহ্নিত করেছে। এসবের মধ্যে নালা দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ, পাহাড় কাটা, বাসাবাড়ির ময়লা-আবর্জনা নালায় ফেলা ও অপরিকল্পিত উন্নয়ন।
কক্সবাজার পৌরসভার প্রশাসক ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রুবাইয়া আফরোজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক মাস ধরে শহরের নালা-নর্দমা পরিষ্কার-পরিছন্নতা অভিযান চলছে। কাজটি চলমান রয়েছে। আশা করি, বর্ষার আগেই জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হবে।’
আবারও বন্ধ লবণ উৎপাদন
চলতি মৌসুমে লবণ উৎপাদনে খুব একটা স্বস্তিতে নেই লবণচাষিরা। একে তো দাম নেই, তার ওপর প্রতিকূল আবহাওয়ায় ক্ষতির মুখে পড়েছেন কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের বাঁশখালীর লবণচাষিরা। এ বছর চৈত্র মাসের শেষদিন থেকে বৈশাখের মাঝামাঝি পর্যন্ত প্রায় প্রতিদিনই কক্সবাজারে বৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে প্রায় তিন সপ্তাহ লবণ উৎপাদন বন্ধ রাখতে হয়।
বৈশাখ মাসের প্রখর রোদ লবণ উৎপাদনের জন্য ভরা মৌসুম ধরা হয়। কিন্তু বৃষ্টির কারণে লবণচাষিরা এবার সে সুযোগ তেমন একটা পাননি। আজ তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে আবারও উৎপাদন বন্ধ রাখতে হয়েছে। প্রতিবছর নভেম্বর থেকে মে মাস পর্যন্ত লবণ উৎপাদনের মৌসুম ধরা হয়। এ সময় সমুদ্র উপকূলের জমিতে সাগরের লোনাপানি পলিথিন বিছিয়ে রোদে শুকিয়ে লবণ উৎপাদন করা হয়।
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) কক্সবাজার লবণ শিল্প উন্নয়ন কার্যালয়ের উপমহাব্যবস্থাপক মো. জাফর ইকবাল ভূইঁয়া বলেন, বৃষ্টির কারণে আবারও লবণ উৎপাদন বন্ধ হয়ে পড়েছে। একবার বৃষ্টি হলে ফের উৎপাদনে যেতে ৪-৫ দিন সময় লেগে যায়। এখনই লবণ উৎপাদন বন্ধ ঘোষণা করা হবে না জানিয়ে তিনি বলেন, এ পর্যন্ত (রোববার) লবণ উৎপাদন হয়েছে ২২ লাখ ৫১ হাজার ৬৫১ টন। গত বছর এই সময়ে উৎপাদন হয় ২৩ লাখ ৬৪ হাজার ১৬০ টন।
কক্সবাজার লবণশিল্প উন্নয়ন কার্যালয়ের দেওয়া তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে কক্সবাজার সদর, কুতুবদিয়া, মহেশখালী, পেকুয়া, চকরিয়া, ঈদগাঁও ও টেকনাফে ৫৯ হাজার ৯৯ একর এবং চট্টগ্রামের বাঁশখালী, আনোয়ারা ও পটিয়ায় ১০ হাজার ৮৯ একর জমিতে লবণের মাঠ করা হয়েছে। দেশে এ বছর লবণের চাহিদা ও উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৬ লাখ ১০ হাজার টন।

দুই সপ্তাহ টানা তাপপ্রবাহের পর আজ রোববার ভোরে কক্সবাজার শহরে ভারী বৃষ্টি হয়েছে। টানা তিন ঘণ্টার এই বৃষ্টিতে গরম কমে স্বস্তি ফিরেছে। তবে শহরের নালা (ড্রেন) দিয়ে বৃষ্টির পানি নামতে না পেরে প্রধান সড়ক ও অলিগলি কাদায় একাকার হয়ে পড়েছে। এতে শহরের হোটেল-মোটেল জোনসহ বিভিন্ন এলাকায় চলাফেরায় পর্যটক ও স্থানীয় লোকদের দুর্ভোগে পড়তে হয়।
এদিকে বৃষ্টির কারণে কক্সবাজার উপকূলে আবারও লবণ উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। এ ছাড়া মাঠের বোরো ধান কাটা ও মাড়াইয়ে বেকায়দায় পড়েছেন কৃষকেরা।
কক্সবাজারে দুই সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন ৩৫ থেকে ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। প্রচণ্ড গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল জনজীবন। আজ ভোর ৫টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত শহরে টানা বৃষ্টিপাত হয়।
কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ মো. আব্দুল হান্নান জানান, আজ দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় কক্সবাজারে ১১১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আগামীকাল সোমবারও হালকা বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। পরবর্তী ২-৩ দিন এ রকম আবহাওয়া বিরাজ করতে পারে।
তিন ঘণ্টার বৃষ্টিপাতে শহরের নালা-নর্দমার কাদামাটি ও প্লাস্টিক পণ্য সড়কে উঠে আসার বিষয়টি আজ জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভায় আলোচনা হয়। সভায় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ্উদ্দিন বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতা নিরসন, সম্ভাব্য দুর্যোগ ও ডেঙ্গু পরিস্থিতি মোকাবিলায় এখন থেকে সংশ্লিষ্টদের আগাম প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানান।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শহরের হোটেল-মোটেল জোনের বাইপাস সড়ক, বাজারঘাটা, টেকপাড়া, গোলদীঘিরপাড়, বৌদ্ধমন্দির সড়ক, বিজিবি ক্যাম্প, আলীরজাহালসহ কয়েকটি স্থানে তৈরি হয়েছে জলাবদ্ধতা। অধিকাংশ এলাকা কাদামাটি ও প্লাস্টিক পণ্যে ভরে গেছে।
কক্সবাজার পৌরসভা শহরে জলাবদ্ধতার পেছনে প্রধান চারটি কারণ চিহ্নিত করেছে। এসবের মধ্যে নালা দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ, পাহাড় কাটা, বাসাবাড়ির ময়লা-আবর্জনা নালায় ফেলা ও অপরিকল্পিত উন্নয়ন।
কক্সবাজার পৌরসভার প্রশাসক ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রুবাইয়া আফরোজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক মাস ধরে শহরের নালা-নর্দমা পরিষ্কার-পরিছন্নতা অভিযান চলছে। কাজটি চলমান রয়েছে। আশা করি, বর্ষার আগেই জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হবে।’
আবারও বন্ধ লবণ উৎপাদন
চলতি মৌসুমে লবণ উৎপাদনে খুব একটা স্বস্তিতে নেই লবণচাষিরা। একে তো দাম নেই, তার ওপর প্রতিকূল আবহাওয়ায় ক্ষতির মুখে পড়েছেন কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের বাঁশখালীর লবণচাষিরা। এ বছর চৈত্র মাসের শেষদিন থেকে বৈশাখের মাঝামাঝি পর্যন্ত প্রায় প্রতিদিনই কক্সবাজারে বৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে প্রায় তিন সপ্তাহ লবণ উৎপাদন বন্ধ রাখতে হয়।
বৈশাখ মাসের প্রখর রোদ লবণ উৎপাদনের জন্য ভরা মৌসুম ধরা হয়। কিন্তু বৃষ্টির কারণে লবণচাষিরা এবার সে সুযোগ তেমন একটা পাননি। আজ তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে আবারও উৎপাদন বন্ধ রাখতে হয়েছে। প্রতিবছর নভেম্বর থেকে মে মাস পর্যন্ত লবণ উৎপাদনের মৌসুম ধরা হয়। এ সময় সমুদ্র উপকূলের জমিতে সাগরের লোনাপানি পলিথিন বিছিয়ে রোদে শুকিয়ে লবণ উৎপাদন করা হয়।
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) কক্সবাজার লবণ শিল্প উন্নয়ন কার্যালয়ের উপমহাব্যবস্থাপক মো. জাফর ইকবাল ভূইঁয়া বলেন, বৃষ্টির কারণে আবারও লবণ উৎপাদন বন্ধ হয়ে পড়েছে। একবার বৃষ্টি হলে ফের উৎপাদনে যেতে ৪-৫ দিন সময় লেগে যায়। এখনই লবণ উৎপাদন বন্ধ ঘোষণা করা হবে না জানিয়ে তিনি বলেন, এ পর্যন্ত (রোববার) লবণ উৎপাদন হয়েছে ২২ লাখ ৫১ হাজার ৬৫১ টন। গত বছর এই সময়ে উৎপাদন হয় ২৩ লাখ ৬৪ হাজার ১৬০ টন।
কক্সবাজার লবণশিল্প উন্নয়ন কার্যালয়ের দেওয়া তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে কক্সবাজার সদর, কুতুবদিয়া, মহেশখালী, পেকুয়া, চকরিয়া, ঈদগাঁও ও টেকনাফে ৫৯ হাজার ৯৯ একর এবং চট্টগ্রামের বাঁশখালী, আনোয়ারা ও পটিয়ায় ১০ হাজার ৮৯ একর জমিতে লবণের মাঠ করা হয়েছে। দেশে এ বছর লবণের চাহিদা ও উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৬ লাখ ১০ হাজার টন।

সরিষা ফুলের হলুদ আভা আর মৌমাছির গুনগুন শব্দে পুরো এলাকা হয়ে উঠেছে মনোরম। এই দৃশ্য দেখতে রাস্তায় চলাচলকারী পথচারী ও আশপাশের গ্রামের মানুষ ভিড় করছে। অনেকেই দাঁড়িয়ে দেখছেন মৌচাষিদের কাজ।
১১ মিনিট আগে
ইপিআই সম্প্রসারণ কর্মসূচির মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতিতে মুখ থুবড়ে পড়েছে নবজাতকসহ শিশুদের ১০টি রোগ প্রতিরোধের টিকাদান কার্যক্রম। টানা এক মাসের কর্মবিরতিতে টিকাবঞ্চিত হচ্ছে জেলার হাজারো শিশু।
২৫ মিনিট আগে
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে শীতার্ত মানুষের মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে শতাধিক কম্বল বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ আসলাম মোল্লা। এ সময় তিনি নিজ হাতে শীতার্ত ব্যক্তিদের গায়ে কম্বল জড়িয়ে দেন।
২৭ মিনিট আগে
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় আলতা বেগম (৬৫) নামের এক নারী নিহত হয়েছেন। এ সময় অটোভ্যানচালকসহ আটজন আহত হন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে উপজেলার বকচর এলাকায় ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেরাকিবুল ইসলাম, গাংনী (মেহেরপুর)

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় সরিষা ফুল থেকে মধু সংগ্রহে ব্যস্ত সময় পার করছেন মৌচাষিরা। সরিষাখেতের পাশে মৌ-বাক্স বসিয়ে মধু সংগ্রহের প্রস্তুতি নিয়েছেন তাঁরা। ইতিমধ্যে তেরাইল কলেজের সামনের সরিষাখেতে বসানো হয়েছে ৮৫টি মৌ-বাক্স।
সরিষা ফুলের হলুদ আভা আর মৌমাছির গুনগুন শব্দে পুরো এলাকা হয়ে উঠেছে মনোরম। এই দৃশ্য দেখতে রাস্তায় চলাচলকারী পথচারী ও আশপাশের গ্রামের মানুষ ভিড় করছে। অনেকেই দাঁড়িয়ে দেখছেন মৌচাষিদের কাজ।
মৌচাষিরা জানান, এক সপ্তাহের মধ্যে পুরোদমে মধু সংগ্রহ শুরু হবে। তাঁদের ধারণা, এই খেত থেকেই প্রায় ২০ মণ মধু সংগ্রহ করা সম্ভব হবে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সাধারণত তাঁরা এই ধরনের মধু সংগ্রহের দৃশ্য খুব কমই দেখেন। সরাসরি বাক্সে মধু উৎপাদনের প্রক্রিয়া দেখে তাঁরা মুগ্ধ। তাঁদের মতে, সরিষা ফুল থেকে সংগৃহীত মধু স্বাভাবিকভাবেই বিশুদ্ধ হয় এবং ক্রেতারাও চোখের সামনে দেখে মধু কিনতে পারেন।
মধু সংগ্রহ দেখতে আসা সাজেদুর রহমান বলেন, ‘রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় দেখি সরিষাখেতের পাশে মৌ-বাক্স বসানো। এত বড় সরিষার মাঠ আশপাশে আর কোথাও নেই। মৌচাষিদের কাছে শুনেছি, এখান থেকে প্রায় ২০ মণ মধু সংগ্রহ করবেন তাঁরা।’
মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘দোকান থেকে মধু কিনলে অনেক সময় খাঁটি কি না বোঝা যায় না। কিন্তু এখানে সরাসরি সংগ্রহ করা মধু নিঃসন্দেহে খাঁটি।’
মৌচাষি মো. সোহান আলী বলেন, ‘প্রতিবছরের মতো এবারও এখানে এসেছি। কারণ, এই এলাকায় প্রচুর সরিষার আবাদ হয়। এবার ৮৫টি বাক্স বসানো হয়েছে। আশা করছি, প্রায় ২০ মণ মধু সংগ্রহ করতে পারব। সাধারণত তিন কিলোমিটার এলাকার মধ্যে মৌমাছিরা ভালোভাবে মধু সংগ্রহ করতে পারে।’
আরেক মৌচাষি মো. কামাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কাঠ দিয়ে তৈরি বিশেষ বাক্সে রানি মৌমাছি রাখা হয়। বিস্তীর্ণ সরিষাখেতের পাশে এসব বাক্স বসিয়ে মধু সংগ্রহ করা হয়। এখান থেকে ৮৫টি বাক্সে প্রায় ২০ মণ মধু পাওয়া যাবে বলে আশা করছি। আমরা কেজিপ্রতি ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা দরে মধু বিক্রি করি।’

কামাল হোসেন আরও বলেন, ‘বিশেষ করে সরিষা ফুলের মধু অত্যন্ত বিশুদ্ধ। ডিসেম্বরের শুরু থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মধু সংগ্রহের মৌসুম চলে। সরিষা ফুল শেষ হলে আমরা অন্য ফুলের এলাকায় চলে যাই। আগামী ৩০ তারিখের (৩০ ডিসেম্বর) পর থেকে এখানে পুরোপুরি মধু সংগ্রহ শুরু হবে।’
গাংনী উপজেলা অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সরিষা ফুল থেকে মধু উৎপাদনের প্রধান মৌসুম। চলতি মৌসুমে উপজেলায় প্রায় ৩ হাজার হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের সরিষার আবাদ হয়েছে। বাক্স পদ্ধতিতে বাণিজ্যিকভাবে মধু সংগ্রহ করছেন মৌচাষিরা।
ইমরান হোসেন আরও বলেন, মধু স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। পবিত্র কোরআনেও মধুর উপকারিতার কথা উল্লেখ রয়েছে। স্বাস্থ্য বিভাগও মধু ও কালিজিরা খাওয়ার জন্য মানুষকে উৎসাহিত করে।

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় সরিষা ফুল থেকে মধু সংগ্রহে ব্যস্ত সময় পার করছেন মৌচাষিরা। সরিষাখেতের পাশে মৌ-বাক্স বসিয়ে মধু সংগ্রহের প্রস্তুতি নিয়েছেন তাঁরা। ইতিমধ্যে তেরাইল কলেজের সামনের সরিষাখেতে বসানো হয়েছে ৮৫টি মৌ-বাক্স।
সরিষা ফুলের হলুদ আভা আর মৌমাছির গুনগুন শব্দে পুরো এলাকা হয়ে উঠেছে মনোরম। এই দৃশ্য দেখতে রাস্তায় চলাচলকারী পথচারী ও আশপাশের গ্রামের মানুষ ভিড় করছে। অনেকেই দাঁড়িয়ে দেখছেন মৌচাষিদের কাজ।
মৌচাষিরা জানান, এক সপ্তাহের মধ্যে পুরোদমে মধু সংগ্রহ শুরু হবে। তাঁদের ধারণা, এই খেত থেকেই প্রায় ২০ মণ মধু সংগ্রহ করা সম্ভব হবে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সাধারণত তাঁরা এই ধরনের মধু সংগ্রহের দৃশ্য খুব কমই দেখেন। সরাসরি বাক্সে মধু উৎপাদনের প্রক্রিয়া দেখে তাঁরা মুগ্ধ। তাঁদের মতে, সরিষা ফুল থেকে সংগৃহীত মধু স্বাভাবিকভাবেই বিশুদ্ধ হয় এবং ক্রেতারাও চোখের সামনে দেখে মধু কিনতে পারেন।
মধু সংগ্রহ দেখতে আসা সাজেদুর রহমান বলেন, ‘রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় দেখি সরিষাখেতের পাশে মৌ-বাক্স বসানো। এত বড় সরিষার মাঠ আশপাশে আর কোথাও নেই। মৌচাষিদের কাছে শুনেছি, এখান থেকে প্রায় ২০ মণ মধু সংগ্রহ করবেন তাঁরা।’
মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘দোকান থেকে মধু কিনলে অনেক সময় খাঁটি কি না বোঝা যায় না। কিন্তু এখানে সরাসরি সংগ্রহ করা মধু নিঃসন্দেহে খাঁটি।’
মৌচাষি মো. সোহান আলী বলেন, ‘প্রতিবছরের মতো এবারও এখানে এসেছি। কারণ, এই এলাকায় প্রচুর সরিষার আবাদ হয়। এবার ৮৫টি বাক্স বসানো হয়েছে। আশা করছি, প্রায় ২০ মণ মধু সংগ্রহ করতে পারব। সাধারণত তিন কিলোমিটার এলাকার মধ্যে মৌমাছিরা ভালোভাবে মধু সংগ্রহ করতে পারে।’
আরেক মৌচাষি মো. কামাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কাঠ দিয়ে তৈরি বিশেষ বাক্সে রানি মৌমাছি রাখা হয়। বিস্তীর্ণ সরিষাখেতের পাশে এসব বাক্স বসিয়ে মধু সংগ্রহ করা হয়। এখান থেকে ৮৫টি বাক্সে প্রায় ২০ মণ মধু পাওয়া যাবে বলে আশা করছি। আমরা কেজিপ্রতি ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা দরে মধু বিক্রি করি।’

কামাল হোসেন আরও বলেন, ‘বিশেষ করে সরিষা ফুলের মধু অত্যন্ত বিশুদ্ধ। ডিসেম্বরের শুরু থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মধু সংগ্রহের মৌসুম চলে। সরিষা ফুল শেষ হলে আমরা অন্য ফুলের এলাকায় চলে যাই। আগামী ৩০ তারিখের (৩০ ডিসেম্বর) পর থেকে এখানে পুরোপুরি মধু সংগ্রহ শুরু হবে।’
গাংনী উপজেলা অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সরিষা ফুল থেকে মধু উৎপাদনের প্রধান মৌসুম। চলতি মৌসুমে উপজেলায় প্রায় ৩ হাজার হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের সরিষার আবাদ হয়েছে। বাক্স পদ্ধতিতে বাণিজ্যিকভাবে মধু সংগ্রহ করছেন মৌচাষিরা।
ইমরান হোসেন আরও বলেন, মধু স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। পবিত্র কোরআনেও মধুর উপকারিতার কথা উল্লেখ রয়েছে। স্বাস্থ্য বিভাগও মধু ও কালিজিরা খাওয়ার জন্য মানুষকে উৎসাহিত করে।

দুই সপ্তাহ টানা তাপপ্রবাহের পর আজ রোববার ভোরে কক্সবাজার শহরে ভারী বৃষ্টি হয়েছে। টানা তিন ঘণ্টার এই বৃষ্টিতে গরম কমে স্বস্তি ফিরেছে। তবে শহরের নালা (ড্রেন) দিয়ে বৃষ্টির পানি নামতে না পেরে প্রধান সড়ক ও অলিগলি কাদায় একাকার হয়ে পড়েছে। এতে পর্যটক ও স্থানীয় লোকদের দুর্ভোগে পড়তে হয়। এদিকে বৃষ্টির কারণে
১৮ মে ২০২৫
ইপিআই সম্প্রসারণ কর্মসূচির মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতিতে মুখ থুবড়ে পড়েছে নবজাতকসহ শিশুদের ১০টি রোগ প্রতিরোধের টিকাদান কার্যক্রম। টানা এক মাসের কর্মবিরতিতে টিকাবঞ্চিত হচ্ছে জেলার হাজারো শিশু।
২৫ মিনিট আগে
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে শীতার্ত মানুষের মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে শতাধিক কম্বল বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ আসলাম মোল্লা। এ সময় তিনি নিজ হাতে শীতার্ত ব্যক্তিদের গায়ে কম্বল জড়িয়ে দেন।
২৭ মিনিট আগে
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় আলতা বেগম (৬৫) নামের এক নারী নিহত হয়েছেন। এ সময় অটোভ্যানচালকসহ আটজন আহত হন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে উপজেলার বকচর এলাকায় ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেখোরশেদ আলম সাগর, লালমনিরহাট

ইপিআই সম্প্রসারণ কর্মসূচির মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতিতে মুখ থুবড়ে পড়েছে নবজাতকসহ শিশুদের ১০টি রোগ প্রতিরোধের টিকাদান কার্যক্রম। টানা এক মাসের কর্মবিরতিতে টিকাবঞ্চিত হচ্ছে জেলার হাজারো শিশু।
উচ্চতর বেতন স্কেলের দাবিতে সারা দেশের মতো লালমনিরহাটেও কর্মবিরতি চলছে গত ২৯ নভেম্বর থেকে। দীর্ঘ এক মাস কর্মসূচি চলমান থাকায় বন্ধ রয়েছে টিকাদান কার্যক্রম। তাঁদের কর্মবিরতিতে মাঠপর্যায়ে কার্যক্রম মুখ থুবড়ে পড়লেও কর্তৃপক্ষের কোনো মাথাব্যথা নেই।
জানা গেছে, পোলিও, হুপিং কাশি, যক্ষ্মা, ধনুষ্টংকার, হাম, ডিপথেরিয়া, রুবেলাসহ ১০টি মারাত্মক রোগ প্রতিরোধে জন্মের পর থেকে ১৮ মাস বয়সে নির্ধারিত সময়ে ১১টি ভ্যাকসিন প্রদান করতে হয়। বাংলাদেশ থেকে এ ১০টি রোগ নির্মূল করতে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে এ ভ্যাকসিন প্রদান করছে সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। ইপিআই সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির মাধ্যমে মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়ন করছেন স্বাস্থ্য সহকারী, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক ও স্বাস্থ্য পরিদর্শকেরা। এ জন্য প্রতিটি ইউনিয়নে ২৪টি টিকাদান কেন্দ্র রয়েছে। প্রতি মাসে গড়ে উপজেলাপ্রতি ৫-৬শ শিশু এসব কেন্দ্রে বিনা মূল্যে ভ্যাকসিন পেয়ে থাকে। এ জন্য শিশুর জন্মের পরেই টিকা কার্ড প্রদান করা হয় এবং কার্ডেই উল্লেখ থাকে, কখন কখন টিকা পাবে শিশুরা। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভ্যাকসিন নিতে হয়। ভ্যাকসিন টিকা কার্ড ছাড়া মেলে না শিশুর জন্মনিবন্ধন সনদ। ফলে জন্মনিবন্ধনেও ভাটা পড়েছে।
ইপিআই কার্যক্রম সফল হওয়ায় একাধিকবার আন্তর্জাতিক পুরস্কারও গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ। এ পুরস্কারপ্রাপ্তির পরে ভ্যাকসিন হিরো হিসেবেও বেশ আলোচনায় আসেন ইপিআই কর্মসূচির মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়নকারী স্বাস্থ্য সহকারীরা। আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্তির সেই কার্যক্রম আজ মুখ থুবড়ে পড়েছে হিরোদের কর্মবিরতির মতো কর্মসূচিতে। ফলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশে এমন মারাত্মক ১০টি রোগের প্রাদুর্ভাব বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে সচেতন মহল।
আদিতমারীর বাসিন্দা বুলবুল আহমেদ বলেন, জন্মের পরপরই শিশুকে ভ্যাকসিন দিতে হয়। এক মাস টিকাদান কেন্দ্র বন্ধ থাকায় আমার শিশু ভ্যাকসিন নিতে পারেনি। আমি এটা নিয়ে বেশ চিন্তায় আছি। স্বাস্থ্য সহকারীরা এক মাস ধরে কর্মবিরতি পালন করছেন। তাঁদের দ্রুত মাঠে কার্যক্রম শুরু করতে নীতিনির্ধারণী পর্যায় থেকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানান তিনি।
বাংলাদেশ হেল্থ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশনের লালমনিরহাটের সাবেক সভাপতি সোহেল মাসুদ বলেন, ‘একই যোগ্যতার উপসহকারী ভূমি কর্মকর্তারা ১৮তম গ্রেড থেকে ১০ম গ্রেডে বেতন পাচ্ছেন। অথচ আমরা ভ্যাকসিন হিরোরা আজও ১৮তম গ্রেডে রয়েছি। আমাদের পরিশ্রমে দেশ আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেও আমরা অন্ধকারেই রয়েছি।’
সংগঠনটির সহসভাপতি হালিমা আক্তার বলেন, ‘রোধ-বৃষ্টি-ঝড় উপেক্ষা করে আগামীর বাংলাদেশ গড়তে শিশুদের সুরক্ষায় আমরা মাঠপর্যায়ে কাজ করে আসছি। অথচ আমাদের উপযুক্ত মূল্যায়ন করা হচ্ছে না। একই যোগ্যতা নিয়ে অনেক দপ্তরের কর্মীরা উচ্চতর বেতন-ভাতা ভোগ করছেন। অথচ আমরা বঞ্চিত। সরকার আমাদের দাবি মেনে
নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেও বাস্তবায়ন করছে না। সরকার দ্রুত আমাদের দাবি মেনে নিলে আমরা পুনরায় কর্মক্ষেত্রে ফিরে যাব।’
এ বিষয়ে লালমনিরহাট সদর উপজেলার সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতির কারণে গোটা দেশে এক মাস ধরে ইপিআই কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। ফলে শিশুরা মারাত্মক ১০টি রোগের ১১টি ভ্যাকসিন থেকে বঞ্চিত রয়েছে। জনগুরুত্বপূর্ণ এ টিকাদান কার্যক্রম সচল করতে ঊর্ধ্বতন মহলের নজর দেওয়া প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
লালমনিরহাট সিভিল সার্জন ডা. আবদুল হাকিম বলেন, ইপিআই কর্মসূচির কর্মীরা সারা দেশে উচ্চতর গ্রেডের জন্য কর্মবিরতি পালন করছেন। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়েছে। এ নিয়ে সভাও করা হয়েছে। তাঁদের কর্মবিরতি দীর্ঘ সময় হলে শিশুদের সুরক্ষায় খারাপ প্রভাব পড়তে পারে।

ইপিআই সম্প্রসারণ কর্মসূচির মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতিতে মুখ থুবড়ে পড়েছে নবজাতকসহ শিশুদের ১০টি রোগ প্রতিরোধের টিকাদান কার্যক্রম। টানা এক মাসের কর্মবিরতিতে টিকাবঞ্চিত হচ্ছে জেলার হাজারো শিশু।
উচ্চতর বেতন স্কেলের দাবিতে সারা দেশের মতো লালমনিরহাটেও কর্মবিরতি চলছে গত ২৯ নভেম্বর থেকে। দীর্ঘ এক মাস কর্মসূচি চলমান থাকায় বন্ধ রয়েছে টিকাদান কার্যক্রম। তাঁদের কর্মবিরতিতে মাঠপর্যায়ে কার্যক্রম মুখ থুবড়ে পড়লেও কর্তৃপক্ষের কোনো মাথাব্যথা নেই।
জানা গেছে, পোলিও, হুপিং কাশি, যক্ষ্মা, ধনুষ্টংকার, হাম, ডিপথেরিয়া, রুবেলাসহ ১০টি মারাত্মক রোগ প্রতিরোধে জন্মের পর থেকে ১৮ মাস বয়সে নির্ধারিত সময়ে ১১টি ভ্যাকসিন প্রদান করতে হয়। বাংলাদেশ থেকে এ ১০টি রোগ নির্মূল করতে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে এ ভ্যাকসিন প্রদান করছে সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। ইপিআই সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির মাধ্যমে মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়ন করছেন স্বাস্থ্য সহকারী, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক ও স্বাস্থ্য পরিদর্শকেরা। এ জন্য প্রতিটি ইউনিয়নে ২৪টি টিকাদান কেন্দ্র রয়েছে। প্রতি মাসে গড়ে উপজেলাপ্রতি ৫-৬শ শিশু এসব কেন্দ্রে বিনা মূল্যে ভ্যাকসিন পেয়ে থাকে। এ জন্য শিশুর জন্মের পরেই টিকা কার্ড প্রদান করা হয় এবং কার্ডেই উল্লেখ থাকে, কখন কখন টিকা পাবে শিশুরা। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভ্যাকসিন নিতে হয়। ভ্যাকসিন টিকা কার্ড ছাড়া মেলে না শিশুর জন্মনিবন্ধন সনদ। ফলে জন্মনিবন্ধনেও ভাটা পড়েছে।
ইপিআই কার্যক্রম সফল হওয়ায় একাধিকবার আন্তর্জাতিক পুরস্কারও গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ। এ পুরস্কারপ্রাপ্তির পরে ভ্যাকসিন হিরো হিসেবেও বেশ আলোচনায় আসেন ইপিআই কর্মসূচির মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়নকারী স্বাস্থ্য সহকারীরা। আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্তির সেই কার্যক্রম আজ মুখ থুবড়ে পড়েছে হিরোদের কর্মবিরতির মতো কর্মসূচিতে। ফলে ভবিষ্যতে বাংলাদেশে এমন মারাত্মক ১০টি রোগের প্রাদুর্ভাব বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে সচেতন মহল।
আদিতমারীর বাসিন্দা বুলবুল আহমেদ বলেন, জন্মের পরপরই শিশুকে ভ্যাকসিন দিতে হয়। এক মাস টিকাদান কেন্দ্র বন্ধ থাকায় আমার শিশু ভ্যাকসিন নিতে পারেনি। আমি এটা নিয়ে বেশ চিন্তায় আছি। স্বাস্থ্য সহকারীরা এক মাস ধরে কর্মবিরতি পালন করছেন। তাঁদের দ্রুত মাঠে কার্যক্রম শুরু করতে নীতিনির্ধারণী পর্যায় থেকে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানান তিনি।
বাংলাদেশ হেল্থ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশনের লালমনিরহাটের সাবেক সভাপতি সোহেল মাসুদ বলেন, ‘একই যোগ্যতার উপসহকারী ভূমি কর্মকর্তারা ১৮তম গ্রেড থেকে ১০ম গ্রেডে বেতন পাচ্ছেন। অথচ আমরা ভ্যাকসিন হিরোরা আজও ১৮তম গ্রেডে রয়েছি। আমাদের পরিশ্রমে দেশ আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেও আমরা অন্ধকারেই রয়েছি।’
সংগঠনটির সহসভাপতি হালিমা আক্তার বলেন, ‘রোধ-বৃষ্টি-ঝড় উপেক্ষা করে আগামীর বাংলাদেশ গড়তে শিশুদের সুরক্ষায় আমরা মাঠপর্যায়ে কাজ করে আসছি। অথচ আমাদের উপযুক্ত মূল্যায়ন করা হচ্ছে না। একই যোগ্যতা নিয়ে অনেক দপ্তরের কর্মীরা উচ্চতর বেতন-ভাতা ভোগ করছেন। অথচ আমরা বঞ্চিত। সরকার আমাদের দাবি মেনে
নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলেও বাস্তবায়ন করছে না। সরকার দ্রুত আমাদের দাবি মেনে নিলে আমরা পুনরায় কর্মক্ষেত্রে ফিরে যাব।’
এ বিষয়ে লালমনিরহাট সদর উপজেলার সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, স্বাস্থ্য সহকারীদের কর্মবিরতির কারণে গোটা দেশে এক মাস ধরে ইপিআই কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। ফলে শিশুরা মারাত্মক ১০টি রোগের ১১টি ভ্যাকসিন থেকে বঞ্চিত রয়েছে। জনগুরুত্বপূর্ণ এ টিকাদান কার্যক্রম সচল করতে ঊর্ধ্বতন মহলের নজর দেওয়া প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
লালমনিরহাট সিভিল সার্জন ডা. আবদুল হাকিম বলেন, ইপিআই কর্মসূচির কর্মীরা সারা দেশে উচ্চতর গ্রেডের জন্য কর্মবিরতি পালন করছেন। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়েছে। এ নিয়ে সভাও করা হয়েছে। তাঁদের কর্মবিরতি দীর্ঘ সময় হলে শিশুদের সুরক্ষায় খারাপ প্রভাব পড়তে পারে।

দুই সপ্তাহ টানা তাপপ্রবাহের পর আজ রোববার ভোরে কক্সবাজার শহরে ভারী বৃষ্টি হয়েছে। টানা তিন ঘণ্টার এই বৃষ্টিতে গরম কমে স্বস্তি ফিরেছে। তবে শহরের নালা (ড্রেন) দিয়ে বৃষ্টির পানি নামতে না পেরে প্রধান সড়ক ও অলিগলি কাদায় একাকার হয়ে পড়েছে। এতে পর্যটক ও স্থানীয় লোকদের দুর্ভোগে পড়তে হয়। এদিকে বৃষ্টির কারণে
১৮ মে ২০২৫
সরিষা ফুলের হলুদ আভা আর মৌমাছির গুনগুন শব্দে পুরো এলাকা হয়ে উঠেছে মনোরম। এই দৃশ্য দেখতে রাস্তায় চলাচলকারী পথচারী ও আশপাশের গ্রামের মানুষ ভিড় করছে। অনেকেই দাঁড়িয়ে দেখছেন মৌচাষিদের কাজ।
১১ মিনিট আগে
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে শীতার্ত মানুষের মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে শতাধিক কম্বল বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ আসলাম মোল্লা। এ সময় তিনি নিজ হাতে শীতার্ত ব্যক্তিদের গায়ে কম্বল জড়িয়ে দেন।
২৭ মিনিট আগে
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় আলতা বেগম (৬৫) নামের এক নারী নিহত হয়েছেন। এ সময় অটোভ্যানচালকসহ আটজন আহত হন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে উপজেলার বকচর এলাকায় ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

সারা দেশের মতো তীব্র শীতে কিশোরগঞ্জেও জনজীবন বিপর্যস্ত। হঠাৎ শীতের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় বেশি বিপাকে পড়েছে বিভিন্ন স্থানে আশ্রয় নেওয়া ছিন্নমূল মানুষ। কনকনে ঠান্ডার রাতে জড়সড় হয়ে থাকা এসব মানুষের কষ্ট লাঘবে মানবিক উদ্যোগ নিয়েছে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসন।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে শীতার্ত মানুষের মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে শতাধিক কম্বল বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ আসলাম মোল্লা। এ সময় তিনি নিজ হাতে শীতার্ত ব্যক্তিদের গায়ে কম্বল জড়িয়ে দেন।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আসলাম মোল্লা বলেন, ‘পাঁচ দিন ধরে হাওর-অধ্যুষিত কিশোরগঞ্জে শীতের তীব্রতা বেড়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা ধারাবাহিকভাবে শীতবস্ত্র বিতরণ করে যাচ্ছেন। আমরা যারা বাসায় থেকে শীত অনুভব করছি, ছিন্নমূল মানুষের ক্ষেত্রে সেই কষ্ট আরও বেশি। সে কারণে যেখানে ভাসমান মানুষ রয়েছে, সেখানে কয়েক দিন ধরে কম্বল বিতরণ করা হচ্ছে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিজাবে রহমত, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খান, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসান মারুফ, সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাজমুস সামাসহ জেলা প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

সারা দেশের মতো তীব্র শীতে কিশোরগঞ্জেও জনজীবন বিপর্যস্ত। হঠাৎ শীতের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় বেশি বিপাকে পড়েছে বিভিন্ন স্থানে আশ্রয় নেওয়া ছিন্নমূল মানুষ। কনকনে ঠান্ডার রাতে জড়সড় হয়ে থাকা এসব মানুষের কষ্ট লাঘবে মানবিক উদ্যোগ নিয়েছে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসন।
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে শীতার্ত মানুষের মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে শতাধিক কম্বল বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ আসলাম মোল্লা। এ সময় তিনি নিজ হাতে শীতার্ত ব্যক্তিদের গায়ে কম্বল জড়িয়ে দেন।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আসলাম মোল্লা বলেন, ‘পাঁচ দিন ধরে হাওর-অধ্যুষিত কিশোরগঞ্জে শীতের তীব্রতা বেড়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা ধারাবাহিকভাবে শীতবস্ত্র বিতরণ করে যাচ্ছেন। আমরা যারা বাসায় থেকে শীত অনুভব করছি, ছিন্নমূল মানুষের ক্ষেত্রে সেই কষ্ট আরও বেশি। সে কারণে যেখানে ভাসমান মানুষ রয়েছে, সেখানে কয়েক দিন ধরে কম্বল বিতরণ করা হচ্ছে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মিজাবে রহমত, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খান, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কামরুল হাসান মারুফ, সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাজমুস সামাসহ জেলা প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

দুই সপ্তাহ টানা তাপপ্রবাহের পর আজ রোববার ভোরে কক্সবাজার শহরে ভারী বৃষ্টি হয়েছে। টানা তিন ঘণ্টার এই বৃষ্টিতে গরম কমে স্বস্তি ফিরেছে। তবে শহরের নালা (ড্রেন) দিয়ে বৃষ্টির পানি নামতে না পেরে প্রধান সড়ক ও অলিগলি কাদায় একাকার হয়ে পড়েছে। এতে পর্যটক ও স্থানীয় লোকদের দুর্ভোগে পড়তে হয়। এদিকে বৃষ্টির কারণে
১৮ মে ২০২৫
সরিষা ফুলের হলুদ আভা আর মৌমাছির গুনগুন শব্দে পুরো এলাকা হয়ে উঠেছে মনোরম। এই দৃশ্য দেখতে রাস্তায় চলাচলকারী পথচারী ও আশপাশের গ্রামের মানুষ ভিড় করছে। অনেকেই দাঁড়িয়ে দেখছেন মৌচাষিদের কাজ।
১১ মিনিট আগে
ইপিআই সম্প্রসারণ কর্মসূচির মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতিতে মুখ থুবড়ে পড়েছে নবজাতকসহ শিশুদের ১০টি রোগ প্রতিরোধের টিকাদান কার্যক্রম। টানা এক মাসের কর্মবিরতিতে টিকাবঞ্চিত হচ্ছে জেলার হাজারো শিশু।
২৫ মিনিট আগে
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় আলতা বেগম (৬৫) নামের এক নারী নিহত হয়েছেন। এ সময় অটোভ্যানচালকসহ আটজন আহত হন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে উপজেলার বকচর এলাকায় ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধা প্রতিনিধি

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় আলতা বেগম (৬৫) নামের এক নারী নিহত হয়েছেন। এ সময় অটোভ্যানচালকসহ আটজন আহত হন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে উপজেলার বকচর এলাকায় ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আলতা বেগম উপজেলার মহিমাগঞ্জ ইউনিয়নের পুনতাইড় গ্রামের মৃত আজহার আলীর স্ত্রী।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শনিবার রাতে উপজেলার কামারদহ ইউনিয়নের চেরাগাড়ী গ্রামের বিয়ে বাড়ি থেকে একটি অটোভ্যানে আলতা বেগমসহ আট যাত্রী বাড়ি ফিরছিলেন। অটোভ্যানটি গোবিন্দগঞ্জের ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের বকচর এলাকায় পৌঁছালে একটি মাইক্রোবাস যাত্রীবাহী অটোভ্যানকে ধাক্কা দেয়। ঘটনাস্থলেই আলতা বেগম নিহত হন। এ সময় চালকসহ আটজন গুরুতর আহত হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে ভর্তি করেন।
গোবিন্দগঞ্জ হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন বলেন, দুর্ঘটনার পর মাইক্রোবাসটি দ্রুতগতিতে পালিয়ে যায়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহত নারীর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় আলতা বেগম (৬৫) নামের এক নারী নিহত হয়েছেন। এ সময় অটোভ্যানচালকসহ আটজন আহত হন। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে উপজেলার বকচর এলাকায় ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আলতা বেগম উপজেলার মহিমাগঞ্জ ইউনিয়নের পুনতাইড় গ্রামের মৃত আজহার আলীর স্ত্রী।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শনিবার রাতে উপজেলার কামারদহ ইউনিয়নের চেরাগাড়ী গ্রামের বিয়ে বাড়ি থেকে একটি অটোভ্যানে আলতা বেগমসহ আট যাত্রী বাড়ি ফিরছিলেন। অটোভ্যানটি গোবিন্দগঞ্জের ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের বকচর এলাকায় পৌঁছালে একটি মাইক্রোবাস যাত্রীবাহী অটোভ্যানকে ধাক্কা দেয়। ঘটনাস্থলেই আলতা বেগম নিহত হন। এ সময় চালকসহ আটজন গুরুতর আহত হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে ভর্তি করেন।
গোবিন্দগঞ্জ হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন বলেন, দুর্ঘটনার পর মাইক্রোবাসটি দ্রুতগতিতে পালিয়ে যায়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহত নারীর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

দুই সপ্তাহ টানা তাপপ্রবাহের পর আজ রোববার ভোরে কক্সবাজার শহরে ভারী বৃষ্টি হয়েছে। টানা তিন ঘণ্টার এই বৃষ্টিতে গরম কমে স্বস্তি ফিরেছে। তবে শহরের নালা (ড্রেন) দিয়ে বৃষ্টির পানি নামতে না পেরে প্রধান সড়ক ও অলিগলি কাদায় একাকার হয়ে পড়েছে। এতে পর্যটক ও স্থানীয় লোকদের দুর্ভোগে পড়তে হয়। এদিকে বৃষ্টির কারণে
১৮ মে ২০২৫
সরিষা ফুলের হলুদ আভা আর মৌমাছির গুনগুন শব্দে পুরো এলাকা হয়ে উঠেছে মনোরম। এই দৃশ্য দেখতে রাস্তায় চলাচলকারী পথচারী ও আশপাশের গ্রামের মানুষ ভিড় করছে। অনেকেই দাঁড়িয়ে দেখছেন মৌচাষিদের কাজ।
১১ মিনিট আগে
ইপিআই সম্প্রসারণ কর্মসূচির মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মবিরতিতে মুখ থুবড়ে পড়েছে নবজাতকসহ শিশুদের ১০টি রোগ প্রতিরোধের টিকাদান কার্যক্রম। টানা এক মাসের কর্মবিরতিতে টিকাবঞ্চিত হচ্ছে জেলার হাজারো শিশু।
২৫ মিনিট আগে
শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে কিশোরগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনে শীতার্ত মানুষের মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে শতাধিক কম্বল বিতরণ করেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ আসলাম মোল্লা। এ সময় তিনি নিজ হাতে শীতার্ত ব্যক্তিদের গায়ে কম্বল জড়িয়ে দেন।
২৭ মিনিট আগে